![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমার দশর্ন : ধর্ম নিরপেক্ষতা একটা জুজু। আর নিরপেক্ষ ধর্ম হলো ইসলাম, কারন ইসলাম বিশ্বাস করে 'যার যার ধর্ম তার তার কাছে' । এবং ইসলাম কঠোর তা বাস্তবায়নে, উদার স্বাধীনতায়। ধর্ম নিরপেক্ষতা হলো এমন একটা ব্যাপার যেখানে ধর্মগুলোকে প্রতিপক্ষ হিসেবে দাড় করিয়ে দেয়। আমার পেশা : কম্পিউটার নামক বেয়াড়া যন্ত্রদানব কে বাগে এনে ঘন্টা (সিস্টেম এনালাইসিস, প্রোগ্রমিং, প্রোজেক্ট ম্যানেজম্যান্ট) পড়িয়ে কাজ করানো । প্রিয় ব্যক্তিত্ব ও আদর্শ : নবী করিম (সা:) প্রিয় নেতা : মাহাথির মোহাম্মদ [অর্থনীতি ও প্রশাসন], ফিদেল কাষ্ট্টো, সাদ্দাম, নবাব সিরাজ-উদ-দৌলা, টিপু সুলতান [সার্বভৌমত্ব ও দেশপ্রেম] প্রিয় বিষয় : থিংকিং হিউম্যানলি, দ্য কগনিটিভ মডেলিং এপ্রোচ [আর্টিফিসিয়াল ইন্টিলিজেন্স] সাফল্য হলো - Inventing admissible heuristic function : Optimized Memory-bounded heuristic search
১০৬. ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১০ ভোর ৫:৩৮
-ছন্নছাড়া- বলেছেন: মোহাইমেন বলেছেন: বিবেক? নীতিছাড়া বিবেক কার্যকর? হলে, কিসের ভিত্তিতে? সামুর ও একটা নীতিমালা আছে, দেশেরও সংবিধান আছে, আস্তিকের আছে, কোরান, বাইবেল, বেদ। আর নাস্তিকের কি আছে? হিজ হিজ হুজ হুজ? তবে চোরের চুরি বৈধ, কারন চোর বিবেককে সিদ্ধ করে - "তার খাবার নাই, পরিধেয় বস্ত্র নাই"। ধর্ষনকারী ভাবে আমার কাম জেগেছিলো। খুনী ভাবে খুন করাটা আমার প্রয়োজন ছিল। তাহলে নাস্তিকের বিবেকের মাত্রাজ্ঞান টা কোথায়?
আপনি উলংগ হয় রাস্তায় ঘুরতে দ্বিধা করতে পারেন, কিন্তু পরবর্তী প্রজন্ম উলংগ হতে দ্বিধা নাও করতে পারে। তার পরের প্রজন্ম হয়তো সীমারেখা ভুলে মাকে স্ত্রী, পিতাকে স্বামী হিসেবে বরণ করে নিতে পারে। আপনি হয়তো বা এতদূর চিন্তা করে উঠতে পারেন নি। কিন্তু এগুলো প্রগতির ধ্বজাধারী দেশগুলোতে বেশ ক'বছর আগেই প্রকাশ্যে ঘটতে শুরু করেছে। আর আপনারা মানবতাবাদীরা তাদের পক্ষে সাফাই গাইতে শুরু করেছেন - 'মানবতা, মানবতা' বলে ম্যাতাকার করে বেড়াচ্ছেন। তাই একটা কথা বলি,একটু ভেবে দেখবেন - "নাস্তিকরা বিবেক নয়, ইচ্ছা দ্বারা পরিচালিত হয়। আর তাদের বিবেক যতটুকু আছে সেটা উত্তরারীকার সূত্রে প্রাপ্ত। উত্তরাধিকারের সম্পত্তির যথাযথ রক্ষনাবেক্ষন না করলে নিঃশেষ হতে থাকে।" :> কোনো দ্বিমত আছে ? থাকলে ব্যাখ্যা করার জন্য অনুরোধ রইল।
@ মোহাইমেন, নীতিছাড়া বিবেক কার্যকর না! নীতি কই থেকে আসে!! ধর্ম ছাড়া কি নীতি তৈরি হয় না!!! দেশের সংবিধান তৈরিতে নীতিমালা কি ধর্ম থেকে ধার করা হয়? একটা খেয়াল করেন তো, একজন চোরকে কি নীতিমালায় শাস্তি দেওয়া হয় আমাদের দেশে! বাল্যবিবাহ নিষিদ্ধ করা হইছে ধর্মের কোন নীতি ধার করে! দুনিয়ার কোন দেশে পাথর ছুড়ে হত্যার নীতি আছে! ধরেন, আপনার পরিচিত কোন একটা মেয়ে রাগের মাথায় তিন তালাক বলে ফেলার কারনে তার বিয়ে ভেংগে গেল, রাগ ভাঙ্গার পর সেই স্বামীকে গ্রহন করতে হলে তাকে হিল্লা বিয়ে দিতে হবে, আপনি কি ব্যাপারটা মেনে নিতে পারবেন বা আপনার বিবেক কি অনুমূতি দেবে এই কাজে!! যুদ্ধে গনিমত হিসেবে পাওয়া মেয়েদেরকে আপনি কি ধর্ষণ করতে পারবেন? এক্ষেত্রে আপনার বিবেক কি বলবে! একজন চোরের হাত কি আপনি কেটে ফেলতে পারবেন! বরং তাকে কিছু মারধোর করে ছেড়ে দেওয়াই ভাল মনে করবেন।
উপরের এই কয়টা উধাহরণে ধর্মের নীতিমালা অনুসরণ করা হয়না কেন? এই নীতি কেমনে তৈরি হলো! বরং ধর্মের খারাপ নীতিগুলো বর্জন করা হয় বিবেকের তাড়নায়। বেশিরভাগ ক্ষেত্রে বিবেক নীতি তৈরি করে, নীতি বিবেক না। ক্লিয়ার?
আপনি বললেন নাস্তিকরা বিবেক না ইচ্ছা দ্বারা পরিচালিত হয় আর তাদের তাদের বিবেক যতটুকু আছে সেটা উত্তরাধীকার সূত্রে প্রাপ্ত। এই ধারণাটা আপনার কেমনে হলো? ধরলাম, আমার দাদা ১৪ বছর বয়সী মেয়েকে বিয়ে করেছিল, তাই আমিও তাই করবো? আমার বাবারা ৭ ভাইবোন, আমিও কি সাতটা বাচ্চা কাচ্চা নিবো? উত্তরাধীকার সুত্রে তাদের সাথে আমার বিবেকের পার্থক্য কেন তৈরি হলো! আমরা কি উত্তরাধিকার সুত্রে বিবেকগুলো পাইছি!
মানবতা বিবেক ধর্ম থেকে আসে?, নাকি সভ্যতা, শিক্ষা, জ্ঞান চিন্তা থেকে আসে!! একজন প্রকৃত মুসলিম বা ধর্মান্ধ মুসলিম পাথর ছুড়ে মানুষকে হত্যা করা নৈতিক মনে করবে। কিন্তু একজন সভ্য মানুষের কাছে তা অনৈতিক। শুনে রাখেন, ধর্মগুলো মানুষকে পরকালের লোভে লালায়িত করে অমানবিক, অসভ্য কাজগুলোতে প্ররোচিত করে, মানুষকে চরম স্বার্থান্বেসী বানায়। তাদের কাছে মানবিকতার চাইতে, মানুষের চাইতে ইশ্বর আর পয়গাম্বর সবার উপরে, তারা খুশি তো স্বর্গ নিশ্চিত। নাস্তিকরা কিন্তুক এই জুজুর প্রভাবে প্রভাবান্বিত না বরং জুজুর ভয়ংকর শক্তিশালী প্রভাব মুক্ত মানবীয় মানব সভ্যতার স্বপ্ন দেখে।
আমার দৃষ্টিকোন থেকে আপনার প্রশ্নের উত্তর দিয়েছি,আপনি লেখকের কাছে ব্যখ্যা চেয়েছেন, লেখকের দৃষ্টিকোন থেকেও ব্যখ্যা আশা করছি।
তার কাছে আরও স্বচ্ছ বিশ্লেষণ পাবেন আশা করি।
--------------------------------------
১১০. ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১০ ভোর ৫:০৫
মোহাইমেন বলেছেন:
@ছন্নছাড়া:
আপনার পেশা কি, শিক্ষাগত যোগত্যা কি - জানি না। তবে বুঝি যে আপনি আমার চেয়ে জ্ঞানী। আমি যেটা বুঝি সেটা আমার জ্ঞানের মাত্রা দিয়ে। আমার চেয়ে যে কম জ্ঞানী সে তার লেভেলে চিন্তা করে। আর আপনি আমার চেয়ে জ্ঞানী তাই চিন্তার ব্যাপ্তি বিশাল হতে পারে। একটা হাইয়ারার্কি খেয়াল করেছেন?
আপনি কৃষিবিদ হতে পারেন। কিন্তু আপনার চেয়েও বড় কৃষিবিদ থাকতে পারে, পারে না? ধরি, আপনার কাছে কৃষিজমিতে একবার সেচ দেয়া যথেষ্ট, কিন্তু আপনার চেয়ে অভিজ্ঞ কৃষিবিদ সকাল-বিকাল কৃষিজমিতে সেচ দেন। অনভিজ্ঞ একজন বেশী ফলনের আশায় তিনবেলা সেচ দেন। কোনটা ঠিক? কারো সাথে কারো নলেজ শেয়ার না হলে সবাই ঠিক, তাই না।
চোরের কাছে চুরি হলো পেশা, পুলিশের কাছে অপরাধ, ধনীর কাছে শত্রু, সমাজের কাছে পরিত্যাজ্য, চোরের পরিবারের কাছে এটা আহারের ব্যবস্থা। দেখেন, পরিবেশের ভিন্নতায় দৃষ্টিভংগি পাল্টে যাচ্ছে।
ব্যবসায়ীর কাছে 'মিথ্যা' একটি পন্য বিপননের মাধ্যম হতে পারে। রাজনীতিবিদের কাছে ক্ষমতায় আরোহনের সিড়ি হতে পারে, বাবার কাছে সন্তানের পকেটমানির উপায় হতে পারে, ঘুষখোরের চাকরী বাচানোর লাঠি হতে পারে, ঠিকাদারের লাভবান হবার সুযোগ হতে পারে, পারে না?
মনে করেন টারজানকে বসবাসের জন্য বন থেকে ধরে লোকালয়ে নিয়া আসা হলো। টারজানের নৈতিকতার দন্ড কি হবে? তার কাছে যেকোনো কাজই সঠিক মনে হবে, যেটা সমাজের কাছে অনৈতিক। যখন টারজান কিছুকাল বসবাস করবে তখন সে সামাজিক রীতি-আচারে অভ্যস্ত হয়ে উঠবে। তাহলে টারজান এই নৈতিকতার অভিভাবক হলো সমাজ নয়তো তার আশ্রয়দাতা।
আচ্ছা, সমাজ তার রীতি-নৈতিকতা কোথা থেকে পেলো? উত্তর হলো সামষ্টিক অভিজ্ঞতা থেকে। চুরি যে খারাপ এটা তো তাহলে কখনো না কখনো সমাজে প্রতিস্ঠিত হয়েছিল, সমাজ/পরিবারের নলেজবেজে তা যোগ হয়েছিল। তাইতো সমাজ/পরিবার/ব্যক্তি চুরিকে খারাপ বলে ধারনা পোষন করছে।
এখন আপনার মন্তব্য প্রসংগে আসা যাক -
বাল্যবিবাহের নিষিদ্ধ হবার কারন স্থানীয় সমাজের সামষ্টিক অভিজ্ঞার ফলাফল। বাংলাদেশে নতুন শিশুনীতিমালা অনুযায়ী অনুর্ধ ১৮ দের শিশু বলে গন্য করা হবে। তাই অনুর্ধ ১৮ তে বিবাহ হলে বাল্যবিবাহ আইনে পড়বে। ঠিক বললাম? আচ্ছা। কিন্তু ১৭ বছরের মেয়ে ও ছেলে যদি অন্যায় যৌনতায় জড়িয়ে যায়/গর্ভবতী হয়ে যায় তবে বিচারটা কার হওয়া উচিত? অভিভাবকের? ছেলের? মেয়ের? সমাজের? আইনের? বাংলাদেশে এইরকমের ঘটনা শুরু হয়ে গেছে - আইনের ভাষায় অপ্রাপ্ত বয়স্করা অবাধ যৌনতার গড্ডালিকায় ভেসে যাচ্ছে। উদাহরন চাইবেন? একটু সমাজের চারপাশে চেয়ে দেখুন। আর পাশ্চাত্যে ৯ বছরের মেয়ে মা আর ১১ বছরের ছেলের বাবা হওয়ার ঘটনা নিশ্চই স্বাভাবিক নয়। যখন এই ধরনের ঘটনার সম্ভবনা থাকে তখন কি অবাধ যৌনতা শ্রেয় নাকি বিয়ে শ্রেয়? তবে ভাববেন না, আমি বাল্য বিবাহের পক্ষে। তবে 'বালেগ/বালেগাদের' পরিবেশের বিবেচনায় বিয়ে হলে অমংগল কোথায়? আর ইসলামে বালেগদের বিয়ের কথা বলা আছে, বালক নয়।
হিল্লা বিয়ে একটা কঠোর এবং নির্মম শাস্তি। বাজে রকমের ব্যাপার। ভাইজান, ডিভোর্স কি ভালো ব্যাপার? আপনি বলতে পারেন দুটো মানুষের মাঝে সমঝোতা না হলে তো ডিভোর্সই উত্তম। ঠিক, একদম ঠিক। যাকে আপনি তিনটি বার তিনটি সময়ে চিন্তাভাবনা করে পরিত্যাগ করলেন, তবে আপনি আবার তাকে গ্রহন করতে চাইবেন কেন? বিয়েতো একটা বন্ধন, আর পরিবার হলো একটি প্রতিষ্ঠান - কোনো ছেলে খেলা নয়। এইজন্য মানুষ যাতে এই শান্তির প্রতিষ্ঠানকে বিনষ্ট করতে না পারে, বিয়ে এবং ডিভোর্সকে ছেলে খেলায় পরিনত না করে এই জন্য হিল্লা বিয়ে। আপনি এটা জানার পর কি আপনার স্ত্রীকে ডিভোর্স দেয়ার আগে একবার চিন্তা করবেন না? সৃষ্টিকর্তা দম্পতিদের ভালবাসেন, বিচ্ছেদ কে নয়। আর হিল্লা বিয়ে হলো বিচ্ছেদের মহাপ্রাচীর। কনসেপ্টটা ধরতে পেরেছেন? আরেকটু জানুন এই ব্যাপারে, আশা করি বোধগম্য হয়ে যাবে। রাগ করা, তিনবার বলা - এইগুলো না জেনে বলছেন। আপনার যদি জানার আগ্রহ থাকে, তবে একজান আলেমের সাথে কথা বলুন। আপনাকে বিস্তারিত বুঝিয়ে দেবেন। আপনি বসুন্ধরা আবাসিক এলাকাতে ইসলামিক রিসার্চ সেন্টারে লিখিত আকারে প্রশ্ন করতে পারেন। তারা জবাব লিখিত আকারেই দিবে।
যুদ্ধই তো খারাপ, পরিত্যাজ্য। এটার উত্তর একটু বড় হয়ে যাবে, পরে বলছি।
আপনার দাদা ১৪ বছরের বয়সীকে বিয়ে করেছেন, এখন কি আপনি করবেন? এটার উত্তর তো আপনি দিলেন। আর ৭ সন্তান? এটা কেমন প্রশ্ন হলো? এটাতো ব্যক্তির বিবেচনায় থাকে - দম্পতির আকাংক্ষার ফলাফল। বাধা কোথায়? আপনার ১টিতে ভাল লাগলে আমার ১টিতে নাও ইচ্ছাপূরন হতে পারে। এটাকি বিবেক সম্পর্কিত কোনো ইস্যু? আমি এই প্রশ্নে কনফিউজড হয়ে গেলাম।
ভাইজান: মনে করেন আপনার মাকে (আমি সম্মান দেখিয়ে বলছি, শুধুমাত্র উদাহরনের জন্য বলা - আমাকে ক্ষমা করবেন) কেউ ধর্যন করলো বা আপনার বোনকে অথবা আপনার স্ত্রীকে। আপনি কি করবেন? ঐ ধর্ষনকারীর ৩কূলকেই বিনাশ করার জন্য মরিয়া হয়ে উঠবেন। এই জঘন্য অপরাধ যাতে না ঘটে তার জন্য দৃষ্টান্তমুলক শাস্তির ব্যবস্থা করলে সমাজে এই ঘটনা ২য় বার ঘটবেনা, আপনার সম্মান হয়তো ফিরে পাবেন না, কিন্তু ক্রোধ খানিকটা হলেও মিটবে। সমাজ ক্রমিক বিপর্যয় থেকে বেচে যাবে। আপনি মতান্তর করতে চাইলে ঠিক আছে, আর এই পয়েন্টগুলো চিন্তা না করে থাকলে চিন্তার খোরাক পেয়ে গেছেন নিশ্চই।
আবার একটু শুরুর দিকে ফিরে যাই-
হাইয়ারআর্কিতে আমার-আপনার-সবার উপরে একজন আছেন, তিনি সৃষ্টিকর্তা। তার দৃষ্টিতে সার্বজনীন নিয়ম বলে দেয়া সহজ। কৃষিজমিতে (একটা উদাহরন মাত্র - আবার ধর্মগ্রন্থের রেফারেন্স মনে করবেন না) কয়বার পানি দেয়া উত্তম তা তিনিই বলতে পারবেন। আর আমরা যেটা করবো সেটা আমাদের লেভেল - নিতান্তই আপেক্ষিক। ট্রায়াল এন্ড এরর মেথড পদ্ধতিতে আমরা আমাদের নিয়ম পরিবর্তন করছি, কিন্তু ফাইনালি সৃষ্টিকর্তার বেধে দেয়া নিয়মেই শান্তি অবশ্যম্ভাবী। মানতে চাইলেন না, সমস্যা নাই। পরিবর্তন/পরিমার্জন করতে করতে সেই নিয়মেই যেতে হবে। আমেরিকায় মহাম্দায় তারা ইসলামিক অর্থনীতিতে আগ্রহী হয়ে পড়েছে। একদশকেই দেখবেন তারা অর্থনীতিতে মারাত্মক কিছু পরিবর্তন আনবে ইনশাল্লাহ। তখন তবুও মানতে চাইতে নাও পারেন - তার নাম পরিবর্তিত হয়ে আমিরিকান অর্থনীতে হয়ে যাবে।
সমাজের সামষ্টিক অভিজ্ঞতা প্রবাহমান। অভিজ্ঞতা ধারন করলে পরবর্তী প্রজন্মের জন্য টিকে থাকবে, ফেলে দিলে হারিয়ে যাবে। প্রত্যেক ধর্মই কম বেশী নৈতিকতা শিক্ষা দেয়। ধারাবাহিক সামষ্টিক অভিজ্ঞতাই বিবেক কে জাগ্রত করে। আপনি আপনার সন্তানকে যদি কোনো নির্দিষ্ট বিষয়ে শিক্ষা না দেন তবে ঐ বিষয় সামনে এসে দাড়ালে দ্বিধাগ্রস্থ হয়ে পড়বে। তখন হিউরিসটিক্যালী ডিসিশন নেবে এবং সেটাই হবে তার কাছে সর্বোত্তম - যেটা এখন আমাদের কাছে মনে হচ্ছে।
আমার আগের মন্তব্য থেকে একটা অংশ তুলে দিলাম -
আপনি উলংগ হয় রাস্তায় ঘুরতে দ্বিধা করতে পারেন, কিন্তু পরবর্তী প্রজন্ম উলংগ হতে দ্বিধা নাও করতে পারে। তার পরের প্রজন্ম হয়তো সীমারেখা ভুলে মাকে স্ত্রী, পিতাকে স্বামী হিসেবে বরণ করে নিতে পারে। আপনি হয়তো বা এতদূর চিন্তা করে উঠতে পারেন নি। কিন্তু এগুলো প্রগতির ধ্বজাধারী দেশগুলোতে বেশ ক'বছর আগেই প্রকাশ্যে ঘটতে শুরু করেছে। আর আপনারা মানবতাবাদীরা তাদের পক্ষে সাফাই গাইতে শুরু করেছেন - 'মানবতা, মানবতা' বলে ম্যাতাকার করে বেড়াচ্ছেন। তাই একটা কথা বলি,একটু ভেবে দেখবেন - "নাস্তিকরা বিবেক নয়, ইচ্ছা দ্বারা পরিচালিত হয়। আর তাদের বিবেক যতটুকু আছে সেটা উত্তরারীকার সূত্রে প্রাপ্ত। উত্তরাধিকারের সম্পত্তির যথাযথ রক্ষনাবেক্ষন না করলে নিঃশেষ হতে থাকে।"
----------------------
২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:৩৫
লেখক বলেছেন: আপনার সহয় অবগতির জন্য আবারও মনে করিয়ে দিচ্ছি, এটা নিতান্তই একটা রম্য রচনা। আপনার মন্তব্যগুলো প্রাসঙ্গিক হলে কৃতার্থ হতাম।
১১২. ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:০২
মোহাইমেন বলেছেন:
@আসিফ: রম্য রচনা থেকে সবাই সিরিয়াস আলোচনায় যোগ দিল, তাই আমিও দিলাম।
আর একটা কথা -
ধর্ম নিয়া রম্য করিবেন না, উহাতে কম্ম উদ্ধার হইবে না। বরং তাহাতে আপনার মস্তিকের রোগটাই প্রকাশিত হইবে। আমি আপনার লেখার লাইন বাই লাইন রিফিউট করিতে পারিতাম, যদি আপনি অজ্ঞানপ্রসূত বা জানিবার আকাংক্ষা হইতে পোষ্ট দিতেন। আমার উত্তর না দেয়া কি "আপনার এ্যান্টেনাতে আমার সিগন্যালের যত্সামান্যও নাগাল পায় নাই"। তাহা হইলে আপনার জন্য পরামর্শ রহিলো "এন্ট্যানা একটু বড় দেখে লাগাইয়া লইবেন"।
@ সবাই:
বক্তাগন বকিয়া গেলেন, আমি ও কিছু বলিয়া উঠিয়ালাম। তাহাতে সবাই বিব্রত হইলো। কারন আমার বক্তব্য ছিলো 'বক্তব্য' কে উদ্দেশ্য করিয়া। কিন্তু তাহাতে উহারা মনক্ষুণ হইয়াছি - বলিবার সময় তাহারা অন্তরে মিষ্টতা অনুভব করিতেছিল। প্রতিধ্বনিতে তাহা অম্লময় স্বাদ হইলো। আমার কি দোষ থাকিতে পারে - দোষ হইলে উতসকে জিজ্ঞাসা করিতে হইবে। প্রতিধ্বনির পিছনে ছুটিলে উহাকে ধরা যাইবে না। :> ধন্যবাদ।
২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:১৩
লেখক বলেছেন: কি লইয়া রম্য করিবো তাহা না হয় আমার হাতেই ছাড়িয়া দিন।
আপনার লাইন টু লাইন রিফিউটের কথা শুনিয়া অধম ভয়ে থর থর করিয়া কাঁপিতেছেন। আর ভয় দেখাইবেন না প্লীজ, আমি বড়ই ডরপোক কিছিমের মানুষ। আর আমি জানিবার আকাঙ্ক্ষায় এই পোস্ট দিয়াছি কেন মনে হইলো? পোস্ট না পড়িয়াই এইভাবে না বলিলে কি চলিত না?
আগে বুঝেন লেখার বিষয় বস্তু কি, তারপরে সেই অনুসারে কথা বলেন। বারবার সতর্ক করার পরেও কথা শুনতেছেন না। আফসোস, আস্তিকরা কি বাংলা পড়াও ভুলিয়া গেল? এখন কি আরবী উর্দুতে ব্লগাইতে হইবে?
----------------------
১০৯. ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ১১:৩১
প্রভাষক বলেছেন: @ মোহাইমেন ভাই... নৈতিকতা-র বিষয় যখন আসে... তখন দুটো বিষয় সামনে চলে আসে...
১. মাপ-কাঠি... এবং
২. স্থান-কাল-পাত্র...
~~~ এবং... এরা পরস্পর সম্পর্ক-যুক্ত...
একটু ব্যাখ্যা করি...
নৈতিকতার মাপ-কাঠি কি হবে... অনেক-এর দৃষ্টিতে-ই সামান্য দ্রব্য চুরি করা-টি তেমন কিছু-না... আবার... অনেক-ই মনে করেন... চুরি-তো চুরি-ই...
এখন... যখন আপনি বিচার করবেন... তখন কি স্থান-কাল-পাত্র ভাববেন-না???... আমার (এক-জন শিক্ষক-এর) চুরি করা... একজন রাজনৈতিক নেতার (যে-কোনো মন্ত্রী) চুরি করা... এবং... একজন কাজের লোক-এর (যে-কোনো পিয়ন) চুরি করা... কি কখন-ও এক হবে???...
নাস্তিক-রা নৈতিকতার ধ্বজাধারী... তেমন-টা হয়তো সর্বত্র প্রতীয়-মান নয়... কারণ... মানবিক বিষয়-টা অনেক বেশি গুরুত্ব বহন করে... চুরি করলে-ই হাত কেটে দিতে হবে!!!... ধর্ম-এ এটা সম্ভব... নাস্তিক্য-বাদ-এ নয়...
ধন্যবাদ...
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
অ.ট. আপনাকে মনে হয়... আমার যত-দূর মনে পড়ে... এবার-ই প্রথম... আলোচনা করতে দেখছি... অন্ততঃ... আগ্রহ দেখাচ্ছেন...
ব্লগ-এ... আস্তিক-রা... আলোচনায় আসতে-ই চায়-না...
আমরা কি... সবাই মিলে... মুক্ত-মনে আলোচনা করতে পারি-না???...
ধন্যবাদ... ভালো থাকবেন...
১১১. ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১০ ভোর ৬:২৩
মোহাইমেন বলেছেন:
@প্রভাষক: আমি আলোচনা করতে পারি না, তবে পড়ি। কারন অনেক লেখাতে নিখাদ আনন্দ পাওয়া যায়।
নৈতিকতার প্রশ্নে আপনি দ্বিধাগ্রস্ত হয়ে পড়েছেন। আপনি যখন পরীক্ষার খাতা দেখেন তখন নিশ্চই মার্কিংয়ের একটা মানদন্ড সেট করে নেন। নয়তো মার্কিং পক্ষপাতদুষ্ট হয়ে যাবে। আবার আপনার বিদ্যাপীঠের একটা সার্বজনীন মার্কিংয়ের নিয়ম আছে যাতে করে সকল শিক্ষক একটা স্ট্যান্ডার্ড বজায় রাখতে পারেন। আরেকটু উপরে গেলে শিক্ষাবোর্ড/ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির একটা স্ট্যান্ডার্ড আছে। নয়তো ফলাফলের মান বজায় থাকবে না।
মজার ব্যপার কি জানেন? বাংলাদেশের একজন ধার্মিক মুসলিম যা, ইরানের একজন ধার্মিক মুসলিমও তাই, আমিরিকার ধার্মিক মুসলিমেরও ফারাক নাই। স্ট্যান্ডার্ড একই।
আমার কমেন্ট (#১১০) পড়ে দেখার অনুরোধ রইল।
ধন্যবাদ।
অবশেষে নাস্তিক আসিফ মহিউদ্দীন ইসলামের সুশীতল ছায়ায় ফিরিয়া আসিলেন। বলেন সুবহানাল্লাহ!
২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ৮:০০
মোহাইমেন বলেছেন:
আমি কি টার্ম ইউজ করেছি, দেখেছেন? "ধার্মিক মুসলিম"। যে নিজের ইচ্ছাকে আল্লাহতায়ালা ইচ্ছার কাছে সোপর্দ করে সেই মুসলিম। আল্লাহ সবার জন্য একই নির্দেশ দিয়ে রেখেছেন। বাংলাদেশ, আমেরিকা বা অন্যদেশের জন্য ভিন্ন ভিন্ন নির্দেশনা নয়।
ব্যক্তির চিন্তায় পার্থক্য থাকতে পারে, কিন্তু ধর্মীয় অনুশাসনে সবাই সমান, দায়িত্ব, কর্তব্য একই। একটা স্ট্যান্ডার্ড আছে।
২| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ৮:০৩
প্রলাপ বলেছেন: ব্যক্তির চিন্তায় পার্থক্য থাকতে পারে, কিন্তু ধর্মীয় অনুশাসনে সবাই সমান, দায়িত্ব, কর্তব্য একই। একটা স্ট্যান্ডার্ড আছে।
হুম। আমরাও কিন্তু একটা স্ট্যান্ডার্ডই চাই। যেই স্ট্যান্ডার্ড হবে জাতি, ধর্ম, বর্ণ নির্বিশেষে সবার জন্য। মানবতাবাদই হোক সকল স্ট্যান্ডার্ডের বড় স্ট্যান্ডার্ড।
২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ৮:১১
মোহাইমেন বলেছেন:
ভাইজান, ধন্যবাদ।
মানবতা একটা এট্রিবিউট মাত্র, এটা প্রসেস না। আপনি সবাইকে মানবতাবাদী হয়ে যেতে বললেই তারা মানবতাবাদী হয়ে যাবে কেন? আর যেহেতু নাস্তিকতার কোনো নীতিমালা নাই, তাহলে কিসের ভিত্তিতে আপনি মানবতাকে সংগায়িত করবেন? কারন, এটি ব্যক্তি বিশেষে পার্থক্য হয়ে থাকে। কমন প্ল্যাটফরম টা কোথায়? আপনি কি আমার পোস্ট থেকে আমাদের বাতচিত পড়েছেন? ঐখানে কয়েকটি উদাহরন দেয়া আছে, দয়া করে পড়ে দেখবেন।
এখন যদি আপনারা নাস্তিকরা একটা কমন নীতিমালার কাজে হাত দেন, তবে মনে রাখবেন আপনারা একটা ধর্ম সৃষ্টি করতে যাচ্ছেন - সেটার নাম হতে পারে "নাস্তিক ধর্ম"।
৩| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ৮:১১
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: ব্রাভো!!!!!
খুব ভাল লাগলো বিশ্লেষন গুলো।
আপাতত প্রিয়তে।
আর যাদেরকে বলছেন-আপনিও জানেন- তারা কিন্তু জ্ঞানপাপী। জেনে শুনে বুঝে রিভার্স খেলে।
এমনকি তাদের আত্মার সাথেও! কখনো জেনে কখনো অজান্তেই।
তাই তাদের বলা আর অরন্যে রোদন করা সমান।
২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ৮:১৫
মোহাইমেন বলেছেন:
আমিও জানি, কিন্তু আলোচনা শুরু হলো। যুক্তি আসলো - উত্তর দিতে শুরু করলাম। তেনা প্যাচানো শুরু করে দিলো। এত লম্বা মন্তব্য করলাম, তাই সেটাকে টুকে পোস্ট আকারে দিলাম। হয়তো তাদের মূল পোস্ট ড্রাফ্ট হয়ে যেতে পারে। ধন্যবাদ।
৪| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ৮:২১
প্রলাপ বলেছেন: ভাইরে, মানবতাবাদের মানদন্ড খুব জটিল কিছু না। আপনাদের ধর্মগুলাতেও অনেক মানবতাবাদী উপাদান আছে। আপনারা ধর্ম পালন করবেন, অবশ্যই করবেন। ধর্ম পালন করা মানবতা বিরোধী কোন বিষয় না। বরং যার যার ধর্ম পালন করার অধিকারও মানবাধিকারের মধ্যে পড়ে। শুধু খেয়াল রাখবেন আপনার অধিকার/অনধিকার চর্চা করতে যেয়ে অন্যের অধিকার যেন ক্ষুন্ন না হয়। ধন্যবাদ।
২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ৮:৩০
মোহাইমেন বলেছেন:
ধন্যবাদ। এই কথা যদি আমি বলি -
"শুধু খেয়াল রাখবেন আপনার অধিকার/অনধিকার চর্চা করতে যেয়ে অন্যের অধিকার যেন ক্ষুন্ন না হয়।"
কেমন শোনায়? আশা করবো আপনি যেমন বলেছেন আমিও তেমন টাই বলছি। একই কথা।
তবে ধর্ম নিয়ে রম্য কেমন ব্যাপার? আসিফের পোস্ট সম্পর্কে আপনার বক্তব্য কেমন হবে। এই মন্তব্যটি কি প্রযোজ্য হবে নাকি স্থান-কাল-পোস্ট ভেদে ভিন্ন হবে?
একই হওয়া উচিত, তাই না?
৫| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ৮:২৮
উদ্দীপন বলেছেন: এইভাবে কতিপয় নাস্তিকদের ন্যাংটা করে ছাড়ার জন্য আপনাকে তীব্র ধীক্কার
২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ৮:৩৪
মোহাইমেন বলেছেন:
ভাই এখানে যুক্তির কথা হচ্ছে, কাপড় নিয়া টানাটানি নয় - হারজিতের খেলা নয়। তারা তাদের কথা বলেছে - আমি আমার দৃষ্টিভংগি উল্লেখ করেছি। আপনার নিকটা সুন্দর। ধন্যবাদ।
৬| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ৮:৩০
জামিনদার বলেছেন: প্রথম কথা হলো ধর্মের পরিচয় নিয়া আসছেন । আমি যেহেতু ধর্মকে মানিনা তাই ধর্মীয় ষ্টাইলে নৈতিকতাবোধ বা তার মানদন্ড কি সেটা বুঝা আমার জন্য খুব বেশী প্রয়োজন নয় তাই পোষ্ট পড়ার আগেই মাইনাস দিলাম।
তবে আপনার হিল্লা বিয়া বিষয়ক দর্শনটা যৌক্তিক মনে হলনা।
আপিন যে কনসেপ্ট দাঁড় করিয়েছেন তাতে ভালবাসার স্ত্রীকে তালাকের পর অন্য পুরুষের সাথে যৌন সঙ্গম করে ফিরয়ে আনার হিংসা ভয় যতটুকু কাজ করবে তার চেয়ে বেশী কাজ করেব যদি এই অতি ভালবাসার স্ত্রীকে কোন ভাবেই ফিরিয়ে আনার ব্যবস্থা না থাকে। তাছাড়া কোরআনের সরল উক্তি "হাত্তা তানকিহা জাওজান গায়রাহ" এখানে পরিকল্পিত হিল্লা বিয়া সমর্থন করার কোন স্পেস দেখছিনা।
২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ৮:৪৬
মোহাইমেন বলেছেন:
মাইনাসের জন্য আমি আনন্দিত। ধন্যবাদ।
কনসেপ্ট আমি দাড় করাই নাই ভাই। মনে করেন হিল্লা বিয়ের প্রথা নাই। তবে কি হবে? নারী হাত বদল হতে থাকবে। আর হিল্লা বিয়ের কথা জানা থাকলে আপনি আপনার ভালবাসা কে বিসর্জন দিতে পারবেন না। অন্তত কয়েকশ বার চিন্তা করবেন, স্বেচ্ছাচারী হয়ে উঠবেন না।
৭| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ৮:৩১
উদ্দীপন বলেছেন: আসিফ মহিউদ্দীন বলেছেন: মিয়া আমার নামের বানান ভুল লিখছেন। এইটা ঠিক না।
আসিফ মহিউদ্দীন হবে। "দ্দী"
২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:৫৩
লেখক বলেছেন: অনিচ্ছাকৃত বানান ভূলের জন্যে দুঃখিত। বানান ঠিক করে দেয়া হবে। মাইনাসের জন্য ধন্যবাদ
নাস্তিক সমাজে নিন্মপর্যায়ের নাস্তিক বলে খ্যাত আসিফ্যা তার পোস্ট আল্লাহ এবং শেষ নবীর নামের বানান ভুল করে লিখেছে অসংখ্যবার।অথচ সে কি দুঃখিত হইছে?কিন্তু আপনে হৈছেন।এতেই বুঝা যায় আস্তিক ও নাস্তিকদের মধ্যে পার্থক্য।
২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ৯:১১
মোহাইমেন বলেছেন:
উনারা এটা বোঝেন, কিন্তু মানেন না।
৮| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ৮:৩২
কবির চৌধুরী বলেছেন: "নাস্তিক ধর্ম" জিন্দাবাদ ফাটায়ে ফেলতাছে!!!.......
পৃথিবীটারে.................. আক্ষরিক অর্থেই!
আগে দেখি হেগো যুক্তির দৌড় কতখানি! পরে কমেন্টস দিমু। (রণে ভঙ্গ না দিলেই হয় )
চালায়ে যান।
২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ৯:১২
মোহাইমেন বলেছেন: হারজিত ইস্যু না।
৯| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ৮:৫৫
প্রলাপ বলেছেন: আরকেজনের পাপ পূন্যের জবাব তো আমি দিবো না। আমার ব্লগে গিয়ে দেখবেন আমি ধর্ম নিয়ে কিছু বিদ্রুপাত্তক পোস্ট দিয়েছি। কিন্তু ভাল করে খেয়াল করে পড়লে দেখবেন সেগুলো ধর্মের বিরুদ্ধে নয়, ধর্মান্ধতার বিরুদ্ধে। এই ব্লগে বহুলোক ধর্মের নাম করে গুজব ছড়ায়, বিজ্ঞান-ইতিহাসের ভুল ব্যাখ্যা দেয়, কোরান-হাদিসের মনগড়া ব্যাখ্যা দেয়। কেউ পাল্টা যুক্তি দিলে তালগাছ আকড়াইয়া পড়ে থাকে আর ধর্মানুভুতি, ধর্মানুভুতি বলে কান্না কাটি করে। আমার পোস্ট গুলো তাদের উদ্দেশ্য করেই। এতে যদি সত্যিই কারো ধর্মানুভুতিতে আঘাত লেগে থাকে তবে আমি দু:খিত। আমার যেহেতু কোন ধর্ম নাই তাই ধর্মানুভুতি কি জিনিস তা বুঝতে পারি না।
অধিকারের কথা বলছেন? আপনাকে যদি কেউ নামাজ পড়তে বাধা দেয়, রোজা রাখতে বাধা দেয়, পর্দা করতে বাধা দেয় তাহলে বুঝবেন যে আপনার অধিকার হরণ করা হচ্ছে। কাউকে নামাজ পরতে, রোজা রাখতে বা পর্দা করতে বাধ্য করাটা আপনার অধিকারের মধ্যে পরে না। সো সেক্ষেত্রে বাধা দিলে আপনার অধিকার ক্ষুন্ন হবে না। (এটা একটা উদাহরণ দিলাম মাত্র)
(বানান ভুলের জন্য দু;খিত)
২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ৯:১৭
মোহাইমেন বলেছেন:
নাস্তিকের আল্লাহ নাই, ঠিক বললাম? আচ্ছা।
আস্তিকের সৃষ্টিকর্তা আছে, ঠিক? তবে আস্তিক বা আস্তিকের সৃষ্টিকর্তাকে নিয়া রম্য করা নিশ্চই গহির্ত অপরাধ, তাই না?
১০| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ৮:৫৮
কাক ফ্রাই বলেছেন:
সাইডে বসলাম ..
কিন্তু লেখক ত্যানা বলে প্রথমেই যে এড়িয়ে গেলেন তারপর আর কথা বলার কোন যুক্তি নাই ।
২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ৯:২০
মোহাইমেন বলেছেন:
ভাইজান কি নতুন (এই পোস্টে এবং ইস্যুতে)? তবে পুরোনো মন্তব্যগুলো একটু ঘেটে দেখুন। ধন্যবাদ।
১১| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ৮:৫৯
জামিনদার বলেছেন: পোষ্টের বক্তব্যে আপনাকে যেরকম পাইছিলাম মন্তব্যে আপনাকে সেরকম পাইনাই। চুরি করে কোনভাবে বাঁচার ব্যবস্থা থাকলে তা চোরকে চুরি কতরে উদ্ভুদ্ধ করে। সব দরজা বন্ধ করে মামু খালু এমপি মন্ত্রি সব বাদ দিলে কিছু সংখ্যাক লোককে অন্তত অপরাধ প্রবনতা থেকে বাঁচানো যাবে। আপনি এখনে মানবতা অথবা ভালবাসার কথা বলবেন আমি সে পথ ধরেই বলি আমার স্ত্রী আমার জানা অবস্থায় অন্যের সাথে সঙ্গম করে আমার ঘরে ফিরে আসার চেয়ে কোথাও হারিয়ে যাওয়া ভাল। ধর্মীয় দৃস্টিকোন টানলাম, সে ব্যাপারে কিছু বললেন না যে?
প্রথম প্লাসটা আমি দিছিলাম তয় পোষ্ট পড়ে দিছি।
২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ৯:২৫
মোহাইমেন বলেছেন:
কমেন্টে যথাযথ মনোযোগ দিতে পারছি না, অফিসে। ফোন কানে নিয়ে বসে আছি। বুঝতেই পারছেন
"আমার স্ত্রী আমার জানা অবস্থায় অন্যের সাথে সঙ্গম করে আমার ঘরে ফিরে আসার চেয়ে কোথাও হারিয়ে যাওয়া ভাল" - সহমত।
১২| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ৯:১১
নিশাচর নাইম বলেছেন: +++++ এবং গ্যালারীতে।
১৩| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ৯:২৩
রাজীব দে সরকার বলেছেন: আস্তিক-নাস্তিক পোস্টেই কী সামু ভরা থাকবে ?
২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ৯:৫৪
মোহাইমেন বলেছেন: বিরক্তিকর? তাই না। অনুধাবনের জন্য ধন্যবাদ।
১৪| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ৯:২৬
নিমপাতা১২ বলেছেন: চোর না শুনে র্ধমের কাহীনি, এক জন চোর সে কখনো নিজেকে অপরাধী ভাবে না, তার কাছে চুরি করা তার অধিকার, তাই বলে চুরি কে আমরা সমর্থন দিতে পারি না, তাই নাস্তিকের সাথে র্তক করে কোন লাভ নাই, সে তার বিষ ভাস্প ছাড়াবেই, মানুষের জীবন কয় দিনের?? আজ থেকে ১০০ বৎসর পৃর্বে যারা ছিল আজ তারা কোথায়?? মৃতু্ই বলে দিবে কে সফল জীবন লাভকারী আর কে অপমানজনক জীবন লাভ কারী, হয়তো আজ থেকে ৫০ বৎসর পরই (একন বয়স যদি ৩০হয় তবে ৫০বৎসর পর হবে৮০ আর আমাদের গড় আয়ু ৭০) সব হিসাব নিকাস চুকে যাবে।
২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ৯:৫১
মোহাইমেন বলেছেন: সত্যিই তাই। সহমত।
১৫| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ৯:৫৬
এক্স বলেছেন: আসিফ মহিউদ্দীন আপনার পুরা পোস্ট পরেও উনি রাসূল সা এর ঘটনা গুলিক চিন্তা করছে বর্তমান সমাজ থেকে পাওয়া চিন্তা চেতনা থেকে. দুই জন বালেগ নারী পুরুষ ইসলাম অনুযায়ী বিয়ে করতেই পারেন তাতে সমস্যা কোথায়? এখনকার দিনে যেভাবে টিন সেক্স এবং টিন মাদারের সংখ্যা বাড়তেসে তাতেই তো বোঝা যায় এটা স্বাভাবিক.
মোহাইমেন ব্রাদার, দিস গাইজ ডোন্ট ওয়ানা সি দা ট্রুথ সো দেয়ার কোয়েশ্চেন ইজ পার্পিচুয়াল, ইউ হ্যাভ টু স্টার্ট কনভারসেশন ফ্রম দা বিগেনিং জাস্ট দা ডে আফটার টুমরো. বাট ইউর পয়েন্টস আর ভেরি মাচ রেশনাল এন্ড কম্প্রিহেনসিভ. কিপ আপ দা এফোর্ট টু স্টে শার্প ইন থটস, বাট ইন দা এন্ড ইটস বিকাম প্রিটি মাচ বোরিং...
হিল্লা বিবাহ কিন্তু ইসলামে নিষিদ্ধ. কেউ যদি তালাক দেয় (রাগের বশে, মাতাল হয়ে বা পাগলামি করে তালাক দিলে তা তালাক হিসেবে গন্য হয় না) তবে সেই স্ত্রী বা স্বামী যদি এই কন্ডিশনে আরেকজনের সাথে বিয়ে করে যে তাকে তালাক দিতে হবে পুনরায় ভূতপূর্ব স্বামী বা স্ত্রীর সাথে বিবাহিত হওয়ার জন্য তবে তা সম্পূর্নই হারাম. সুস্হ মাথায় কখনই ভালবাসার স্ত্রীকে বা স্বামীকে তালাক দেয়া যায় না, আর সুস্হ মষ্তিষ্কে তালাক দিলে আবার ফিরে আসার কোন যৌক্তিকতাই নেই.
২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ৩:১৮
মোহাইমেন বলেছেন:
ধন্যবাদ সমালোচনার জন্য। এই পোস্টে ধারাবাহিক মন্তব্যগুলো তুলে ধরা হয়নি। তাই শেষের দিকে বোরিং লেগেছে।
১৬| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ১০:০০
পারভেজ আলম বলেছেন: পাপ পূন্যের কথা আমি কাহারে জিগাই,
এক দেশে যা পাপ গণ্য, আরেক দেশে পূন্য তাই।
- মহাত্মা ফকির লালন শাহ
২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ৩:২০
মোহাইমেন বলেছেন:
জ্বী, লালন শাহ সমসাময়িক সময়ের অভিজ্ঞতা থেকেই বলেছেন। পার্থক্যটা কে নির্নয় করেছেন। নাকি ভিন্ন কিছু?
১৭| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ১০:০৭
এক্স বলেছেন: লালন মামাও কনফিউজড ... কল্কিই তার মানদন্ড.
২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ৩:২৩
মোহাইমেন বলেছেন:
হল্যান্ডে পারমিটেড, ব্রিটেনে চিন্তাভাবনা চলছে বিনোদন হিসাবে কল্কিকে গ্রহন করার জন্য। অতএব, এটা ভালো জিনিস।
১৮| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ১০:১১
পারভেজ আলম বলেছেন: এক্স বলেছেন: লালন মামাও কনফিউজড ... কল্কিই তার মানদন্ড.
এক্স, মহানবীকে নিয়ে অশ্লিল কথা বললে না আপনাদের গায়ে লাগে? লালন কে নিয়ে এই জাতীয় কথা বললেন, মুখে আটকালো না? একজন মহামানবকে মামা ডাকলেন, উক্কে, তিনি কি কারণে কনফিউজড, ব্যাখ্যা করেন?
কল্কি কি কারণে লালনের মানদন্ড? লালন কল্কি সেবন করে গান লিখতো এই ইনফরমেশন কোথায় পেয়েছেন?
১৯| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ১০:৩১
প্রলাপ বলেছেন: @ পারভেজ ভাই, এক্স কে ইগনোর করেন। সে বাতচিতের উপযুক্ত নয়।
@লেখক:আস্তিকের সৃষ্টিকর্তা আছে, ঠিক? তবে আস্তিক বা আস্তিকের সৃষ্টিকর্তাকে নিয়া রম্য করা নিশ্চই গহির্ত অপরাধ, তাই না?
আস্তিকের সৃষ্টিকর্তা আছে, নাস্তিকের সৃষ্টি কর্তা নাই, আর আমার মত যারা সংশয়বাদী তারা এই বিষয়ে কোন মতই অকাট্যভাবে গ্রহণ করতে নারাজ।
এখন কথা হইলো, আস্তিকের ইশ্বরের প্রকৃতি কেমন? সে ইশ্বর কিন্তু অনেক ক্ষেত্রেই ঘৃণা ও জোড়জবরদস্তির ইন্ধনদাতা। যেমন অনেকে বলেন, যেহেতু ইশ্বর বলেছেন পর্দা করা ফরজ, তাই জোড় করে পর্দা করানো তাদের অধিকার। অনেকে ইশ্বরের নাম করে মুরতাদ, কাফেরদের রক্ত ঝরানো হালাল বলে প্রচার করে। অনেকে আবার কোন বৈজ্ঞানিক আবিস্কারকে তাদের ইশ্বরের আবিস্কার বলে দাবী করে বসে। এখন আপনি বলেন, একজন নাস্তিক কেন, বুদ্ধিমান আস্তিকদেরও কি উচিৎ নয় এই ধরণের আচরণের প্রতিবাদ জানানো? সারকাজম হচ্ছে প্রতিবাদের একটি ভাষা।
লক্ষ্য করে দেখবেন এই রম্য গুলো কিন্তু ইশ্বর সম্পর্কে এই ভ্রাণ্ত ধারনা ও মনগড়া প্রচার প্রচারণাকে টার্গেট করেই করা হয়। কারো ব্যাক্তিগত বিশ্বাসের জন্য তাকে উপহাস করা অপরাধ, এই বিষয়ে আমি একমত। কিন্তু কারো ব্যাক্তিগত বিশ্বাসকে ধ্রুব সত্য বলে প্রচার করাটা পরিহাসের উপযুক্ত। মুসলমানরাও এই ধরণের প্রচারণাকে বিদাত বলে পরিহার করে।
২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ৩:৩১
মোহাইমেন বলেছেন:
আপনার সাথে কে জবরদস্তি করেছে আস্তিক হবার জন্য? আপনারা জ্ঞান লাভ করে সৃষ্টিকর্তাকে খুজে পাচ্ছেন না, ওয়েলডান। তাতে সমস্যা নাই। কিন্তু আস্তিকদের সৃস্টিকর্তায় আপনাদের সমস্যা কোথায়?
দেখুন, সরলীকরন হয়ে গেল। একজন খারাপ হয়েছে তাই বলে পুরো পরিবারকে গাল দিতে পারেন না। আর ঈশ্বরের আবিষ্কার? উনিতো সৃষ্টিকর্তা। উনার আবার আবিস্কার কি? এইখানে আমি কনফিউজড।
আপনার ধর্ম ভালো লাগছে না, তাই গালি দিলেন। তখন আচরন গতভাবে আস্তিকও গাল দিয়ে বসবে। তাই যার যার বিশ্বাস তাকে নিয়েই থাকতে দিন। ব্যক্তির বিরূদ্ধে রম্য লিখেছেন, ভাল। কিন্তু আস্তিকের বিশ্বাস নিয়া রম্য করা জ্ঞানের পরিচয় নয়।
২০| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ১০:৩৬
পারভেজ আলম বলেছেন: দুরো, মেজাজ খারাপ হইছে। ভাবতাছি, নৈতিকতার উৎস আর ভিত্তী নিয়া একটা পোস্ট দিমু।
২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ৩:৩২
মোহাইমেন বলেছেন: পোস্টের অপেক্ষায় রইলাম
২১| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ১০:৪৬
ব্লগী তানীম বলেছেন: @আসিফ মহিউদ্দীন সাহেব আপনার জাতে উঠতে আমাকে ১০ বছর না প্রায় ১০০ বছর সময় লাগবে ...
তবে আমাকে নতুন বলার জন্য ধন্যবাদ ... আমি নতুন এটা একেবারেই ঠিক ...
কিন্তু আপনার লেখা পড়তে আমি আমার অতি মূল্যবান সময়ের ২ টা মিনিট নষ্ট করেছি মাত্র...
আফসোস এটাই যে আপনার লেখা আমার অভিজ্ঞতা বাড়াতে সাহায্য করলো না...না পড়াটাই এটার কারণ... কিন্তু কি করব বলেন,এই আধুনিক যুগে আস্তিক নাস্তিক বিষয়ে কেউ কোনো প্রমান হাজির দিলে তা আমার পড়তে ইচ্ছা করেনা ... (কলেজে যেমন পাটিগণিত নিয়ে হত) ... কারণ আপনার দাদা বিখ্যাত বিজ্ঞানী স্টিফেন হকিন্স খালি কুরআনের পিছনে পরে থাকেন নাই ... প্রভুত্বে তিনি বিশ্বাসী নন ... কিন্তু আপনার মত ইসলাম আধুনিক ধর্ম মনে না করা সত্তেও তার অভিজ্ঞতা ১০ বছরের তা বলেন নাই... নিজেকে বড় মাপের বলুন কিন্তু আমার সামান্য কিছু লেখা পরে জাজমেন্ট দিয়ে বসেন না আমি নতুন ,পরে আসেন ইত্যাদি
আপনার লেখা পড়ে মন্তব্য করব সে সাহস আমার নাই ... তবে আশা করেছিলাম আপনি শুওরের মাংসে অনত্রাক্স আছে কিনা সে বিষয়ে বলবেন ..
যা হোক গুরু একটা প্রশ্ন করতাম...আমাদের এই পৃথিবীতে বেচে থাকবার কারণ কি?
২২| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ১১:০৮
এক্স বলেছেন: পারভেজ - সেই কনফিউজড যে জাজমেন্ট করার জন্য সকল জ্ঞান কম্প্রিহেন্ড করতে সক্ষম নয়. মানুষ মাত্রই কনফিউজড. রাসূল সা ও নবুওয়াতের আগে সকল সত্য সম্পর্কে জ্ঞাত ছিলেন না, কিন্তু আল্লাহ সুবহানাওয়াতায়ালা তাকে সঠিক পথ প্রদর্শন করেছিলেন. তাঁকে ন্যায় অন্যায় বিচারের জন্য মানদন্ড দিয়েছিলেন.
লালন কে যে আপনি নবী মানেন তা জানতাম না. জানলে এটা বলতাম না. লালন কল্কি টানত. যা মানুষের স্বাভাবিক ভাবে চিন্তা ভাবনা করার প্রক্রিয়া কে ওভার রাইড করে প্রবৃত্তিকে উস্কে দিয়ে তার মানবিকতাকে ক্ষতিগ্রস্হ করে. এটাতেই বোঝা যায় তার গ্রহনযোগ্যতা কতটুকু হতে পারে.
যেহেতু মানুষ সকল জ্ঞানের অধিকারী নয় এবং ডিভাইন ইন্টারভেনশন দরকার হয় তার চলার রাস্তা বাতলানোর জন্য সে জন্যই নবীর আগমন. এবং নবী হতে হলে তাকে অবশ্যই স্রষ্টার কাছ থেকে বাণীপ্রাপ্ত হওয়া দরকার. না হলে সে তার সীমাবদ্ধ চিন্তাই মানুষের উপর চাপাবে.
লালনের সাথে অন্য কোন মানুষ যেমন স্টালিন বা মুজিবের সাথে পার্থক্য কি? এরা সবাই নিজ নিজ মতবাদ দ্বারা পরিচালিত হয়েছে এবং ফ্যাসাদ বাঁধিয়েছে. তারউপর লালন ছিল প্যালেস্টিনিয়ান অপদেবতা বাআলের উপাসক. লালন এবং তার বাআল ধর্মীরা কত যে নীরিহ গ্রামীন কমবয়স্ক মেয়েদেরকে রক্ষিতা বানিয়েছে তার হিসাব নেই. ড্রাগ সেক্স এন্ড রক এন রোলের সাথে লালনের পার্থক্য স্রেফ গিটার আর একতারার.
[কোন ব্যাক্তি যদি এরশাদ শিকদারকে মহাত্মা মানে তবে কি আমরা তার বিরুদ্ধেও সত্য কথা বলব না? এরশাদ শিকদার পাগল খুনী হলে লালনও কিন্তু অন্ধকারের পূজারী ছিল. এরশাদের মৃত্যুর সাথে তার খারাবি নষ্ট হলেও লালনের মৃত্যুর সাথে কিন্তু তার অন্ধকার পূজা ও ড্রাগ এবিউস বন্ধ হয়নি]
২৩| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ১১:৩০
রাষ্ট্রপ্রধান বলেছেন:
++++++++++++++++++++++++
২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১০ ভোর ৪:৩৫
মোহাইমেন বলেছেন:
ভাইজান এই মন্তব্যটি আপনার প্যাটেন্ট করে নেয়া উচিত।
ধন্যবাদ
২৪| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ১১:৩৭
সজীব আকিব বলেছেন: নৈতিকতার সাথে ধর্মবিশ্বাসের সম্পর্ক বিষয়ে কিছু প্রবন্ধ এখানে পাবেন-
বিজ্ঞান ও ধর্ম: সংঘাত নাকি সমন্বয়?
আরো কিছু বই পাবেন এখানে http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=2884
২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ৩:৩৪
মোহাইমেন বলেছেন: মুক্তমনা? ভাই আমিতো আস্তিক - জ্ঞান নিতান্তই কম
আল্লাহ আমাকে ক্ষমা করুন , জ্ঞান দিন।
২৫| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ১১:৪৫
সজীব আকিব বলেছেন: পারভেজ আলম বলেছেন: দুরো, মেজাজ খারাপ হইছে। ভাবতাছি, নৈতিকতার উৎস আর ভিত্তী নিয়া একটা পোস্ট দিমু।
>> অপেক্ষায় থাকলাম, পারভেজ ভাই।
২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ৩:৩৪
মোহাইমেন বলেছেন: অপেক্ষায় থাকলাম
২৬| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ১২:৪২
সন্যাসী বলেছেন: ধর্ম কোন নীতির উৎস নয়, বরং নীতিই ধর্মের উৎস। ধর্মের নীতি লোভ আর ভয়কেন্দ্রিক যা সত্যিকারের নীতিবোধ জাগাতে পারে না। তারপর আবার রয়েছে দান-ক্ষয়রাত-মোনাজাতের মাধ্যমে পাপক্ষয়ের মত মূলো। আমাদের বারবার দূর্ণীতিতে শীর্ষস্থান দেখে বোঝাই যায় ধর্মের বর্তমান নীতি আমার উপরোক্ত লাইনে গিয়ে দাড়িয়েছে।
২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ৩:৪৩
মোহাইমেন বলেছেন: ভাই আমি আপনার সাথে ১০০০% একমত। অধিকাংশ এদেশের আস্তিকদের ধর্মচর্চা "দান-ক্ষয়রাত-মোনাজাতে" সীমাবদ্ধ হয়ে গেছে। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
১০০ টাকা ঘুষ নিয়ে ভিক্ষুককে ১টাকা দিয়ে ঘুষটাকে জাস্টিফাই করি। পরের ধন লুটে মোনাজাতে বসে যাই "আল্লাহ এইবার ক্ষমা দেও, আর করমু না"। কিন্তু পুনরাবৃত্তি ঘটতে থাকে। ঐটা ধর্মের দোষ না। তার ব্যক্তির দোষ। আর সমাজের বৃহতাংশের এই নৈতিক অবনতি আমাদের শীর্ষস্থানে নিয়ে গেছে। এইজন্য কি আপনি আস্তিকের সৃষ্টিকর্তা কে গালি দেবেন? মনে করেন, আপনার বাবা বলছে, "ছেলে কলকি টেনো না"। ছেলেতো ছেলে, দেখা গেল বন্ধুমহলের সবাই কলকিভক্ত হয়ে গেল। বাবাতো নিষেধই করেছেন। তবে কার দোষ? কলকির? বাবার? না ছেলেদের?
২৭| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ১২:৫৬
এক্স বলেছেন: সন্যাসী - মানুষের বেসিক ড্রাইভিং ফোর্সই হল দুটি, এক - পুরস্কার (পাওয়া), দুই - ভয় (খোয়ানো).
বাংলাদেশে মোটেও ইসলামকে মানা হয়না. এটা হল আধ্যাতিক ও রিচুয়াল লেভেলে কিছু ইসলাম আর বাকী পুরাটাই ক্যাপিটালিজম. ইসলাম কি সুদ খেতে বলে? শাসনের নামে স্বৈরাচারীতা পরিবারতন্ত্র কায়েম করতে বলে? নারী পুরুষকে কি পন্যের মত গন্য করে? ন্যাংটা হওয়ার স্বাধীনতা দিয়ে কি বাঁচার অধিকারকে অগ্রাহ্য করে?
না, এবং না. ইসলাম ওই সব কিছুই করতে বলে না তবে ক্যাপিটালিজম বলে. কাজেই দূর্নীতির জন্য ক্যাপিটালিজম দায়ী ইসলাম না. বরং ইসলামের পাপ বোধের জন্যই অনেক লোক প্রকাশ্যে দুর্নীতি করে না.
২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ৩:৪৫
মোহাইমেন বলেছেন: এই মন্তব্যটি আগে দেখলে উপরের মন্তব্যটি লিখতাম না। একই বক্তব্য ভিন্নভাবে এসে গেল। ধন্যবাদ আপনাকে
২৮| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ১:৩৭
সন্যাসী বলেছেন: @এক্স, নৈতিকতার জন্য ধর্ম মোটেও প্রয়োজন নেই। একেবারে শূণ্যই বলব আমি তা হোক ইসলাম অন্য কোন ধর্ম। একটা দেশের আইনই নৈতিকতার প্রধান উৎস হতে পারে। আইনের প্রতি শ্রদ্ধাই মানুষকে নীতিবান করতে পারে। যদিও সেটাও এক প্রকার ভয় দেখানো তবুও পরকালের ভয় নয়, ইহজগতেই আইন মানুষকে তার অন্যায়ের জন্য দোজখে নিতে পারে, শাস্তিও দিতে পারে। দোজখের ভয় অশিক্ষিত লোকদের ভীত করতে পারে কিন্তু শিক্ষিত ধার্মিকদের পারে না। তারা সকল মুসলমানই একদিন না একদিন বেহেস্তে যাবে টাইপ নিজেদের মনগড়া ফতোয়া তৈরী করতে পারে। ক'দিন আগে টিভিতে এক হুজুর কোন ডাকাতের কেচ্ছা দিয়ে এর ব্যাখাও করেছেন। সুতরাং ধর্ম এখন দূর্ণীতির সহায়।
ক্যাপিটালিজমকে দূর্ণীতির জন্য দায়ী বললেন- পৃথিবীর সামগ্রিক চিত্র কিন্তু তা মিন করবে না। বাংলাদেশ বা বিশ্বের অনেক দেশের উদাহরণ দিয়ে বরং 'ইসলামিজম'কে এর জন্য দায়ী করা যায়। ইউরোপের অনেক দেশের মানুষই (প্রচলিত) ধর্মহীন তবে নীতিহীন নয়। আমাদের দেশের শিক্ষিত লোকগুলো যেহেতু ধর্মীয় শিক্ষা পেয়েও অশিক্ষিতদের চেয়ে অনেক বেশি নীতিহীন তাহলে আমি কি বলতে পারি না তার জন্য ধর্ম দায়ী (উপরের মন্তব্যের বোল্ড করা অংশ)।
আর আপনার অ্যাবসলুট ইসলাম কীতাবেই বন্দী।
২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ৩:৫১
মোহাইমেন বলেছেন:
বাংলাদেশ হলো আপনার আইকন, গুড ভাইজান গুড। বাংলাদেশ কি ইসলামিক দেশ? আসলে বাংলাদেশ মুসলিম প্রধান কিন্তু গণপ্রজাতন্ত্রী একটি দেশ। আপনার মন্তব্যটা উদ্দ্যেশ্যমূলক মনে হচ্ছে, ইগনোর করলাম।
২৯| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ১:৪৬
সন্যাসী বলেছেন: আরেকটু যোগ করতে হবে। আপনি একজন দূণীতিবাজকে দেখেছেন যিনি ধর্ম-কর্ম থেকে নিজেকে দূরে রাখেন? নাস্তিক বা আস্তিক যাই বলেন না কেন যারা নিজেদের দূর্ণীতি করেনা তারা মানবিক বিচারবোধ থেকেই নৈতিকতা আকড়ে আছেন, ধর্মীয় বোধ থেকে নয়।
আমার এক পরিচিতজন আছেন যিনি প্রতি সপ্তাহে একটা নারী ভোগ করে এবং প্রতিবছর একজনকে হজ্বে পাঠায়। নিজে অনুদান দিয়ে মসজিদ বানিয়েছে এবং রোজায় ত্রিশদিন বিভিন্ন মসজিদে ইফতারীর আয়োজন করে। এক্ষেত্রে আমি কি বলব না যে ধর্মই এই লোকটাকে নীতিহীন করেছে???????????????
২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ৩:৫৭
মোহাইমেন বলেছেন:
ঐলোকটাকে তার লোভ-লালসাই নীতিহীন করেছে। আকাংক্ষা চরিতার্থ করার পর বিবেকের পীড়াতে সৃষ্টিকর্তাকে আবার খুশি করার চেষ্টা করেছে লোকদেরকে হজ্ব করা ব্যবস্থা করে। তার ধর্মউতসারিত নৈতিকতা ক্ষয়প্রাপ্ত হলেও নিঃশেষ হয়ে যায়নি।
লেখক বলেছেন: ভাই আমি আপনার সাথে ১০০০% একমত। অধিকাংশ এদেশের আস্তিকদের ধর্মচর্চা "দান-ক্ষয়রাত-মোনাজাতে" সীমাবদ্ধ হয়ে গেছে। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
আমার ২৯নং মন্তব্যের জবাব দেখুন:
-----------------------
১০০ টাকা ঘুষ নিয়ে ভিক্ষুককে ১টাকা দিয়ে ঘুষটাকে জাস্টিফাই করি। পরের ধন লুটে মোনাজাতে বসে যাই "আল্লাহ এইবার ক্ষমা দেও, আর করমু না"। কিন্তু পুনরাবৃত্তি ঘটতে থাকে। ঐটা ধর্মের দোষ না। তার ব্যক্তির দোষ। আর সমাজের বৃহতাংশের এই নৈতিক অবনতি আমাদের শীর্ষস্থানে নিয়ে গেছে। এইজন্য কি আপনি আস্তিকের সৃষ্টিকর্তা কে গালি দেবেন? মনে করেন, আপনার বাবা বলছে, "ছেলে কলকি টেনো না"। ছেলেতো ছেলে, দেখা গেল বন্ধুমহলের সবাই কলকিভক্ত হয়ে গেল। বাবাতো নিষেধই করেছেন। তবে কার দোষ? কলকির? বাবার? না ছেলেদের?
৩০| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ১:৫০
প্রচ্ছদ বলেছেন: @ আসিফ, ছন্নছাড়া, প্রভাষক সহ সকল নাস্তিকদেরঃ এই সারকাস্টিক রামছাগলের সাথে তর্ক না করাই উত্তম। ইনি হিজু ছাগু, ডায়াসের সার্কাজম মাঝে মাঝে ব্লগে ফলাইতে আসেন।
এনার সার্কাজমের নমুনা- নাম জিগাইলে কয় “আমার দাদার ইন্ডিয়ানি ফনিক্স সাইকেল ছিল”,ঠিকানা জিগাইলে কয় “আমার মাটির গাছে সোহাগী লাউ ধইরাছে” !!
আপনেরা ব্লগে নতুন বইলা এরে পাত্তা দিতেছেন। জাস্ট ইগনোর।
@ মোহাইমেন মাম্মা, খবর কিতা? সারকাজম কিরাম চলে? কয়েকটা ছাগল দেখি বেশ পাছা চাপড়াই দিতেছে। আহারে মাম্মা, আপনে বুঝেন নাই। এরা আপনের দলের লোক। খেলা বুঝে না, আপনে সাইডলাইনের ঐপারে খাড়ায় খাড়ায় বল ড্রিবলিং করলেও এরা তালি দিব। খ্যাক খ্যাক খ্যাক। তাই কইতেছিলাম উতলা হওনের মত কিছু হয়নাই।
এইবার আসেন আপনের সার্কাস্টিক হাদুম পাদুমের ভিতরে একটু হান্দাইঃ
(আন্ডারলাইনে আপনে, আমি ফকফকা। উখে?)
১... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ...
মোহাইমেন বলেছেন:@ছন্নছাড়া:আপনার পেশা কি, শিক্ষাগত যোগত্যা কি - জানি না। তবে বুঝি যে আপনি আমার চেয়ে জ্ঞানী। আমি যেটা বুঝি সেটা আমার জ্ঞানের মাত্রা দিয়ে। আমার চেয়ে যে কম জ্ঞানী সে তার লেভেলে চিন্তা করে। আর আপনি আমার চেয়ে জ্ঞানী তাই চিন্তার ব্যাপ্তি বিশাল হতে পারে। একটা হাইয়ারার্কি খেয়াল করেছেন? আপনি কৃষিবিদ হতে পারেন। কিন্তু আপনার চেয়েও বড় কৃষিবিদ থাকতে পারে, পারে না? ধরি, আপনার কাছে কৃষিজমিতে একবার সেচ দেয়া যথেষ্ট, কিন্তু আপনার চেয়ে অভিজ্ঞ কৃষিবিদ সকাল-বিকাল কৃষিজমিতে সেচ দেন। অনভিজ্ঞ একজন বেশী ফলনের আশায় তিনবেলা সেচ দেন। কোনটা ঠিক? কারো সাথে কারো নলেজ শেয়ার না হলে সবাই ঠিক, তাই না।চোরের কাছে চুরি হলো পেশা, পুলিশের কাছে অপরাধ, ধনীর কাছে শত্রু, সমাজের কাছে পরিত্যাজ্য, চোরের পরিবারের কাছে এটা আহারের ব্যবস্থা। দেখেন, পরিবেশের ভিন্নতায় দৃষ্টিভংগি পাল্টে যাচ্ছে।ব্যবসায়ীর কাছে 'মিথ্যা' একটি পন্য বিপননের মাধ্যম হতে পারে। রাজনীতিবিদের কাছে ক্ষমতায় আরোহনের সিড়ি হতে পারে, বাবার কাছে সন্তানের পকেটমানির উপায় হতে পারে, ঘুষখোরের চাকরী বাচানোর লাঠি হতে পারে, ঠিকাদারের লাভবান হবার সুযোগ হতে পারে, পারে না? মনে করেন টারজানকে বসবাসের জন্য বন থেকে ধরে লোকালয়ে নিয়া আসা হলো। টারজানের নৈতিকতার দন্ড কি হবে? তার কাছে যেকোনো কাজই সঠিক মনে হবে, যেটা সমাজের কাছে অনৈতিক। যখন টারজান কিছুকাল বসবাস করবে তখন সে সামাজিক রীতি-আচারে অভ্যস্ত হয়ে উঠবে। তাহলে টারজান এই নৈতিকতার অভিভাবক হলো সমাজ নয়তো তার আশ্রয়দাতা। আচ্ছা, সমাজ তার রীতি-নৈতিকতা কোথা থেকে পেলো? উত্তর হলো সামষ্টিক অভিজ্ঞতা থেকে। চুরি যে খারাপ এটা তো তাহলে কখনো না কখনো সমাজে প্রতিস্ঠিত হয়েছিল, সমাজ/পরিবারের নলেজবেজে তা যোগ হয়েছিল। তাইতো সমাজ/পরিবার/ব্যক্তি চুরিকে খারাপ বলে ধারনা পোষন করছে।
- খুবই ভাল কথা বলিয়াছেন মাম্মা। যদিও ছন্নছাড়ার কমেন্টের পরবর্তিতে এতসব বলা বাতুলতা; তার পরও আপনের সার্কাস্টিক প্রোফাইলের খাতিরে পইড়াল্লাম।
- আইচ্ছা মাম্মা, ধর্ম নৈতিকতার সিলেবাস ভুক্ত করনের আগে কি ছিল? আপনে যে সামষ্টিক অভিজ্ঞতার কথা কইলেন তার উত্তপত্তি কবে। নৃবিজ্ঞানে একটু চোখ বুলান মাম্মু। ৪০ হাজার বছর আগে আধুনিক মানুষ এবং তার আধুনিক সমাজ কাঠামো তৈরি হয়। আর যদি আরো স্পেসিফিক হও ২ মিলিওন বছর আগের প্রিহোমিনি প্রজাতিও কিছু কিছু নিয়ম কানুন মাইনা চলতো। (কাইল্কাই ডিসকভারীতে দ্দেখলাম। মাম্মা পিস টিভি আর এছলামিক টিভি ছাইড়া মাঝে মাঝে চ্যানেলটা একটু এদিক ওদিক ঘুরান)। উয়েল … এইখানে জানি নির্বোধ বিশ্বাসী ছাগলের মত আদম হাওয়ারে টাইনা আনবেন মাগার মাম্মা, এভিডেন্স ছাড়া আপনের আদম হাওয়া থিওরীরে আমরা নাস্তিকরা CTN জানাই।(CTN মানে বুঝেনতো?)। আইচ্ছা মাম্মা সেই প্রাগৈতিহাসিক কালে আপনের ধর্ম কই আছিল? আপনের নবী মুহম্মদ, যীশখ্রেষ্ট, রাম লক্ষন কই আছিল? মানব সমাজ তার প্রয়োজনেই রীতি এবং নীতির জন্ম দিছিল। খালি মানুষ না মাম্মা। পিপড়া, মৌমাছি, আফ্রিকার দলবদ্ধ সিংহ সমাজেরও একটা নিয়ম নীতি আছে।(এগুলা গায়েবী কেতাবের কথা না মাম্মা, ডিসকভারী চ্যানেল এভিডেন্স সহ দ্যাখায়)। এই নিয়ম কানুন, রীতি-নীতি প্রাকৃতিকভাবেই যার যার দরকার তারা আয়ত্ব কইরা নেয়, বাচার তাগিদে, সার্ভাইভালের জন্য, গায়েবী কেতাব না পইড়াই।
আর হ্যা, সার্কাস্টিক রামছাগল মাম্মা, ছন্নছাড়া উপ্রের বক্তব্যই আপনেরে বুঝাইতে চাইছে। সাথে কিছু ধর্মীয় “অনৈতিক নৈতিকতা”র উদাহরন টাইনা আনছে ধর্ম প্রদত্ত নৈতিকতা আর মানুষের সামাজিকতা প্রদত্ত নৈতিকতার ফারাক বুইঝা আপনের তর্ক চালাইতে পারেন। মাগার আপনে রামছাগল বরাবরের মত সার্কাজমেই দিশা পাইছেন। বেক্কলের মত সেই সব অনৈতিক নৈতিকতার সাফাই গাইছেন পরবর্তি অংশে।
নিচে দেখেনঃ
২... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ...
এখন আপনার মন্তব্য প্রসংগে আসা যাক -বাল্যবিবাহের নিষিদ্ধ হবার কারন স্থানীয় সমাজের সামষ্টিক অভিজ্ঞার ফলাফল। বাংলাদেশে নতুন শিশুনীতিমালা অনুযায়ী অনুর্ধ ১৮ দের শিশু বলে গন্য করা হবে। তাই অনুর্ধ ১৮ তে বিবাহ হলে বাল্যবিবাহ আইনে পড়বে। ঠিক বললাম? আচ্ছা। কিন্তু ১৭ বছরের মেয়ে ও ছেলে যদি অন্যায় যৌনতায় জড়িয়ে যায়/গর্ভবতী হয়ে যায় তবে বিচারটা কার হওয়া উচিত? অভিভাবকের? ছেলের? মেয়ের? সমাজের? আইনের? বাংলাদেশে এইরকমের ঘটনা শুরু হয়ে গেছে - আইনের ভাষায় অপ্রাপ্ত বয়স্করা অবাধ যৌনতার গড্ডালিকায় ভেসে যাচ্ছে। উদাহরন চাইবেন? একটু সমাজের চারপাশে চেয়ে দেখুন। আর পাশ্চাত্যে ৯ বছরের মেয়ে মা আর ১১ বছরের ছেলের বাবা হওয়ার ঘটনা নিশ্চই স্বাভাবিক নয়। যখন এই ধরনের ঘটনার সম্ভবনা থাকে তখন কি অবাধ যৌনতা শ্রেয় নাকি বিয়ে শ্রেয়? তবে ভাববেন না, আমি বাল্য বিবাহের পক্ষে। তবে 'বালেগ/বালেগাদের' পরিবেশের বিবেচনায় বিয়ে হলে অমংগল কোথায়? আর ইসলামে বালেগদের বিয়ের কথা বলা আছে, বালক নয়।
-কি যে “চুল হিন্দী” বুঝাইতে চাইলেন কে জানে! স্বীকার করলেন নাকি “সমাজের সামষ্টিক অভিজ্ঞতার ফলে বাল্যবিবাহ নিষিদ্ধ”। ঊয়েল … ছন্নছাড়াও তো তাই কইছে আপনের আগে। ত্যানা না পেচায়া সোজা সাপ্টা সহমত জানাইলেই পারতেন। নাকি পক পক না করলে পিছনে চুলকায়?
প্রথম বাক্যটা যতটাই ঠিক পরের অংশে আবঝাপ বুঝায়া নিজেরে, নিজের ধর্মরে, নিজের প্রফেট প্রথিত নৈতিকতারে ডিফেন্ড করতে যায়া যে খিচুরী পাকাইছেন এইবার সামলানঃ
-স্বীকার করলাম অপ্রাপ্তবয়স্ক যৌনতার জন্য অংশগ্রহনকারীদ্বয়,অভিভাবক,সমাজ সকলেই দায়ী। সমাজ পারফেক্ট না। মানুষ পার্ফেক্ট না। পুলাপাইনও ফেরেস্তা না। এখন কি হইছে। কন? এইটা দিয়া কি বুঝাইতে চাইলেন ইসলাম কায়েম হইলে, ধর্মের নৈতিকতা টিকা থাকলে এরকম ঘটনা ঘটতো না? আব্বে গর্ধব, আপনের পেয়ার নবী ৯ বছরের বালিকার সাথে সাদীপূর্বক সেক্স করছে। এইটা কতটা নৈতিক। আপনে পারবেন একটা ৯ বছররের মাইয়ার সাথে সেক্স করতে। আপনের ৯ বছরের মাইয়ারে ৫২ বছরের কোন বুইড়া ভাম বিয়া করতে আইলে কি করবেন?
-আশা করি যতই ধর্মবদ্ধউম্মাদ হন না কেন, নিজের কালে সেয়ানার মতই আচরন করবেন।
-পাশ্চাত্যে কয়টা শিশু যৌনকেলেংকারী ঘটে আর প্রাচ্যে কয়টা ঘটে? পাশ্চাত্যে এইটা ঘটনা। প্রাচ্যে, আরবে, বাংলাদেশে, ভারতে এইটা কোন ঘটনাই না। খোজ নিয়া দেখেন আপনের দাদার বাড়ির পাশের গ্রামে গতকালই এক বুইড়া ভাম ১২ বছরের নাবালিকারে নিয়া সহি শরিয়া মোতাবেক বিবাহ করিয়া ইনিংস শুরু কইরা দিছে, আর ৯ মাস পর নাবালিকায় ১টা পুত্র সন্তান জন্ম দিবে।
জ্বী মোহাইমেন মাম্মা; আপনের ধর্ম মাইনাই এই অবস্থা।
প্রপার শিক্ষা, প্রচার, প্রগতিশিলতা, অভিজ্ঞতা এবং পরিনতি, সামাজিক নীতিবোধ ইত্যাদি দেইখা দেইখা এই আমি, আপনে চ্ছন্নছাড়ার মত মানুষ গুলা বুইঝা ফেলছি শিশুযৌনাচার অস্বাস্থ্যকর, বিপদজনক; সেই সাথে গ্লানীকর এবং অনৈতিক। অথচ আপনের দাদার বাড়ির প্রতিবেশি বুইড়া ভামে সমাজে থাইকা, ধর্মে থাইকা কুরান গিল্লা খায়াও এই উপলদ্ধিতে আসতে পারেনাই। বুঝাইতে পারলাম কিছু?
৩... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ...
হিল্লা বিয়ে একটা কঠোর এবং নির্মম শাস্তি। বাজে রকমের ব্যাপার। ভাইজান, ডিভোর্স কি ভালো ব্যাপার? আপনি বলতে পারেন দুটো মানুষের মাঝে সমঝোতা না হলে তো ডিভোর্সই উত্তম। ঠিক, একদম ঠিক। যাকে আপনি তিনটি বার তিনটি সময়ে চিন্তাভাবনা করে পরিত্যাগ করলেন, তবে আপনি আবার তাকে গ্রহন করতে চাইবেন কেন? বিয়েতো একটা বন্ধন, আর পরিবার হলো একটি প্রতিষ্ঠান - কোনো ছেলে খেলা নয়। এইজন্য মানুষ যাতে এই শান্তির প্রতিষ্ঠানকে বিনষ্ট করতে না পারে, বিয়ে এবং ডিভোর্সকে ছেলে খেলায় পরিনত না করে এই জন্য হিল্লা বিয়ে। আপনি এটা জানার পর কি আপনার স্ত্রীকে ডিভোর্স দেয়ার আগে একবার চিন্তা করবেন না? সৃষ্টিকর্তা দম্পতিদের ভালবাসেন, বিচ্ছেদ কে নয়। আর হিল্লা বিয়ে হলো বিচ্ছেদের মহাপ্রাচীর। কনসেপ্টটা ধরতে পেরেছেন? আরেকটু জানুন এই ব্যাপারে, আশা করি বোধগম্য হয়ে যাবে। রাগ করা, তিনবার বলা - এইগুলো না জেনে বলছেন। আপনার যদি জানার আগ্রহ থাকে, তবে একজান আলেমের সাথে কথা বলুন। আপনাকে বিস্তারিত বুঝিয়ে দেবেন। আপনি বসুন্ধরা আবাসিক এলাকাতে ইসলামিক রিসার্চ সেন্টারে লিখিত আকারে প্রশ্ন করতে পারেন। তারা জবাব লিখিত আকারেই দিবে।
-হে হে হে হে হে জডীল ডিফেন্স হইছে। এরেই কয় “লাগালাগি”পূর্ণ’মস্তিক্য’জাত বিচার ব্যবস্থা। আহা কি সুন্দর বিধান।
৪... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ...
(এরপর কি কি সব ধানাই পানাই “চুলের হিন্দী” কইলেন,আল্লাই জানে! কামের অংশে আসি)"নাস্তিকরা বিবেক নয়, ইচ্ছা দ্বারা পরিচালিত হয়। আর তাদের বিবেক যতটুকু আছে সেটা উত্তরারীকার সূত্রে প্রাপ্ত। উত্তরাধিকারের সম্পত্তির যথাযথ রক্ষনাবেক্ষন না করলে নিঃশেষ হতে থাকে।"
-হে হে হে হে অরিন্দম ঠিক বলিয়াছেন। ছন্নছাড়ার কমেন্ট আর আমার প্রথম এবং দ্বিতীয় উত্তর খান রোজ সকালে বাসি মুখে ৪ বার কইরা পড়বেন। পরের সপ্তাহে যদি উন্নতি না হয় তাইলে নিচের চিকিৎসাঃ
-জ্বী মাম্মা, নাস্তিকেরা ইচ্ছা দ্বারাই পরিচালিত। তাদের বিবেকটাও ধইরা নিলাম উত্তরাধীকার সূত্রে প্রাপ্ত। এইবার উত্তর দেন দেখি,তাইলে ছন্নছাড়া বা আমি এখনও ক্যান কোন ৯ বছরের বালিকা ধর্ষন করলাম না। সাদী করলাম না। আর মোহাইমেন মামাই বা ক্যান নিজের ৯ বছরের মাইয়াটারে ৫২ বছরের বুইড়া ভামের কাছে বিয়া দিলনা।
-ম্যান ইটস্ অল অ্যাবাউট ইউর সেলফ রিয়েলাইজেশন,এন্ড ইউর ডিগনিটি এন্ড নলেজ, গেইন্ড থ্রু প্রপার অবসার্ভেশন অ্যাবাউট ইউর সারাউন্ডিংস এন্ড এনভারন্মেন্ট,এন্ড মোস্টলি বাই শেয়ারিং এক্সপেরিয়েন্সেস অ্যামাং সোসাইটি।
আর আগাইলামনা। সার্কাস দেখা ছাড়াও বহুত কাম আছে।
২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১০ ভোর ৪:০৮
মোহাইমেন বলেছেন: প্রচ্ছদ: নূন্যতম সৌজন্যবোধও আপনার জ্ঞানে নাই। আপনার সাথে বাতচিত বহু হয়েছে - কিন্তু মিথ্যাচার ও উগ্রতা দিয়েই শুরু করলেন। আপনি খেয়াল করেছেন কি - এইখানে যারা মন্তব্য করছে তারা কেউ অশ্লীল কথা বা আচরন প্রকাশ করেনি। তারাও ব্যংগ করতে জানে, রম্যই ছিলো এই পোস্টর আদি উতস। আর যদি আপনি আমার সত্যিকারের ভাইগ্না হইতেন তবে থাবড়াইয়া আদব শিক্ষা দিতাম। মনে কিছু নিবেন না।
-----------------------
কিছু আস্তিক যেমন উগ্র হয়ে যায়, তেমনি কিছু নাস্তিক ও উগ্র হয়ে যায়। সমাজের বসবাসের অযোগ্য হয়ে যায়। আস্তিকেরা না হয় ধর্মের জন্য খারাপ হয়, কিন্তু নাস্তিকেরা? নাকি তাদের সব আচরনই সুন্দর মোলায়েম??!!
----------------------
আপনার মন্তব্য ইগনোর করলাম।
৩১| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ১:৫৫
সন্যাসী বলেছেন: @ এক্স, ইসলাম একটা ধর্ম। ইহাকে ধারণ করেই মানুষ আজ এই অবস্থায় এসেছে। এখন যদি বলেন ইহা প্রকৃত ইসলাম নয়, তাহা বড়ই অযৌক্তিক হইবে ভ্রাত। তাহলে আমিওতো বলতে পারি মোহাম্মদের বা চার খলিফার মৃত্যুর সাথে সাথে ইসলামও মৃত্যুবরণ করিয়াছে। ইসলাম যেখানে গিয়েছে তাকে যতই দড়ি দিয়ে টানাটানি করেন উঠানো সম্ভব নয়। আল্লাহ যে আরেকখান নবী পাঠাবে তার ব্যবস্থা আপনাদের শেষ নবী রাখেননি। কারন তিনি বলে গিয়েছেন যে তিনিই শেষ নবী। খোদার উপর খোদকারী। দাম্ভিকতা। সুতরাং আপনার ইউটোপিয়ান ইসলামী কান্ট্রির ভাবনা থেকে বিরত থাকুন।
২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১০ ভোর ৪:২৫
মোহাইমেন বলেছেন: সন্যাসী বলেছেন: "এখন যদি বলেন ইহা প্রকৃত ইসলাম নয়, তাহা বড়ই অযৌক্তিক হইবে ভ্রাত।"
------------------------------
"ইহা প্রকৃত ইসলাম চর্চা নয়"। পরের অংশটুকুতে "খোদার উপর খোদকারী। দাম্ভিকতা।" কেমন জানি আস্তিকতার টোন আছে। ভাইজান আমার কথায় রাগ করবেন না।
আর ভবিষ্যত নিয়া কথা না বলাই উত্তম - কারন আমরা পরের মিনিটেই বেচে থাকবো কিনা জানি না।
৩২| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ২:১১
জাতি জানতে চায় বলেছেন: নিজ ফ্যামিলির ধর্মান্ধতা/ভন্ডামীরে স্ট্যানডার্ড হিসেবে দেখাটাই নাস্তিকদের বিবেক!
২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১০ ভোর ৪:২০
মোহাইমেন বলেছেন:
অপস! তথ্যটা কি পরীক্ষিত? হলে তো আমার লেখার ১ম অংশ আবার প্রমানিত হচ্ছে
৩৩| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ২:১৩
অতন্দ্রীলা বলেছেন: অস্তিক গুলার মাথায় কি কোনোদিন মগজ হইবে না???????
জাতির বিবেকের কাছে প্রশ্ন..........
২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১০ ভোর ৪:১৩
মোহাইমেন বলেছেন:
জাতিটাও আস্তিক, তার বিবেকের কাছেই প্রশ্ন করছেন তার মগজের?
৩৪| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ২:২২
মিটুলঅনুসন্ধানি বলেছেন: নার্সিসিজম একটা মনোব্যাধি, লেখক এর প্রেমে দেখছি হাবুডুবু খাচ্ছেন......
২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১০ ভোর ৪:১৮
মোহাইমেন বলেছেন:
তাই ? লেখা পড়েছেনতো? পড়ার পর মনে হয়েছে? তাহলে আপনার জন্য রইল অসংখ্য ধন্যবাদ।
৩৫| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১০ ভোর ৪:৪২
মনে নাই বলেছেন: নাস্তিকগুলার সাথে কথা বলতে ঘেন্না লাগে, পোষ্টে প্লাস দিয়ে গেলাম।
২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১০ ভোর ৪:৫০
মোহাইমেন বলেছেন:
যারা আসলেই নাস্তিক তাদের সাথে কথা বললে বিরক্ত হবেন না। তারা জ্ঞান দিয়ে যুক্তিতর্ক করে। আর যাদের নাস্তিকতা ফ্যাশন/ট্রেন্ড/প্রফেশন তারা আসলেই বোরিং।
৩৬| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১০ ভোর ৫:১৯
জাতি জানতে চায় বলেছেন: আমি স্পিশাল নাস্তিকদের কথা বলছিলাম, বিশেষ করে যাদের মার্কেটিং পলিসি স্পিশাল!
৩৭| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১০ সকাল ৭:৪১
পারভেজ আলম বলেছেন: এক্স, আপনেরে আগে আরেকটু জ্ঞান বুদ্ধিসম্পন্ন ভাবছিলাম। এখন যা দেখতাছি তাতে মনে হইতাছে মূর্খতা আর অজ্ঞতায় আপনে অল্পকিছুদিনের মধ্যে মানসিক ভারসাম্য হারাইতে পারেন। এত অনবরত এবং এত কনফিডেন্টলি ভুল আর মিথ্যা কথা আমি জীবনে কাউরে বলতে দেখি নাই আগে।
কোন ব্যাক্তি বা দর্শন সম্বন্ধে কিছু বলতে গেলে একটা মিনিমাম পড়াশোনা থাকতে হয় সেই বিষয়ে। সেই মিনিমাম পড়াশোনা ছাড়াই এমন আবোল তাবোল আপনে কেমনে বকেন? আমি আমার আগের মন্তব্যেই জানতে চাইছি, লালন যে গাঞ্জা খাইয়া গান লিখত বা তাঁর দর্শন চর্চা করতো এই ইনফরমেশন আপনে কই পাইছেন? লালনের কোন জীবনিকার এইটা লিখা গেছে, প্লিজ রেফারেন্স দেন। লালন কোনদিন কল্কি টানে নাই, এমন দাবি আমি করতাছি না। কল্কি বাংলাদেশে খুবি কমন একটা ড্রাগস ছিল । বাংলদশে গাজা অধিদপ্তর ছিল এই ৮০র দশকেও। তাই তিনি কোনদিন গাঁজা খায় নাই, এই দাবি আমি করতে পারুম ন। কিন্তু কল্কি সেবন কইরা সাধনা করতে তিনি তাঁর শিষ্যদের মানা কইরা গেছেন, এইটা যেকোন লালন গবেষকই জানে। আপনে জানেন না, কারণ জীবনে কোনদিন পড়েন নাই।
লালন বাআল দেবতার পূজক ছিলেন, এইরকম আজগুবি ইনফরমেশনও আমি আমার জীবনে কোথাও দেখি নাই। বাআল ছিল মধ্যপ্রাচ্যের প্রাচীন যুগের একজন দেবতা, মধ্যযুগ আসার আগেই এই দেবতার উপাসনার বিলুপ্তি ঘটে। এইরকম উদ্ভট উক্তি কেন করলেন, আপনের সোর্স কি বিস্তারিত জানান। তা না হইলে ভুল স্বিকার কইরা মাফ চান এবং কনফিডেন্টলি উদ্ভট কথা বলার অভ্যাস ছাড়েন।
আর মানুষ মাত্রই কনফিউজড, তাই লালনও কনফিউজড, এইডা কি কোন যৌক্তিক কথা? নিজে একটা আউল ফাউল কথা কইবেন, আর সেইটার লজিক দিবেন এমনে? আর দুনিয়ায় যদি হযরত মোহাম্মদ ছাড়া আর কেউ আমাগোরে কোন বিষয়ে সঠিক জ্ঞান না দিতে পারে, এবং তারা যদি কনফিউজড হইয়া থাকে, তাইলে তো দুনিয়ার যাবতিয় জ্ঞানের বই ছাইড়া খালি কোরআন হাদিস অধ্যায়ন করলেই হয়? এইটাইতো আপনের কথা, না কি? আর দুনিয়ার কোন দার্শনিক, বিজ্ঞানীর গবেষনা কর্মের কোন মূল্য নাই।
দুনিয়ায় আমি বহু মহামনবরেই ভক্তি শ্রদ্ধা করি। এদের মধ্যে বুদ্ধ, মোহাম্মদ, মার্ক্স, নিৎসে, লালন এমন অনেকেই আছেন। এগোরে আপনে আমার নবি কইলে কইতে পারেন, আমার কোন সমস্যা নাই।
৩৮| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১০ সকাল ১০:১৩
সাদাচোখ বলেছেন:
সবাই বলদা এক্স রে এত বেইল দিচ্ছে কেন সেইটা মাথায় আসছে না। সে ব্লগে এসেছে তার নিষিদ্ধ দল হিজবুত তাহরিরের প্রচারের জন্য। সে চাইছে যাতে তাকে নিয়ে আলোচনা হয়। বিশেষ করে নাস্তিকরা যেন তার সমালোচনা করে, সেটাই সে চাইছে। কারন নাস্তিকরা তার বলদামী নিয়ে কথা বললে সে বাইডিফল্ট কিছু আস্তিকের (কট্টর নাস্তিক বিরোধী একচোখা আস্তিক) চোখের মণি হয়ে উঠবে। তার উদ্দেশ্যই এটা।
আশা করছি তার চিকিৎসা তাকে ইগোর থেরাপীর মাধ্যমে দেওয়া হোক।
৩৯| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ৯:৪৬
রাজসোহান বলেছেন: বিশাল আলোচনা ! লেখকরে পেলাস । কিন্তু এক্সের মতন হিজ্চুতিয়ারে কেন বেইল দিতাসেন :-<
২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১০ ভোর ৪:০৭
মোহাইমেন বলেছেন: ।
।
৪০| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ১:৫৮
পারভেজ আলম বলেছেন: Click This Link
২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১০ ভোর ৪:০৮
মোহাইমেন বলেছেন: পারভেজ ভাই, একটা নাদান মন্তব্য রেখে এসেছি আপনার জন্য।
৪১| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১০ ভোর ৪:২৪
এ.জে. মিন্টু বলেছেন: সাদাচোখ বলেছেন:
সবাই বলদা এক্স রে এত বেইল দিচ্ছে কেন সেইটা মাথায় আসছে না। সে ব্লগে এসেছে তার নিষিদ্ধ দল হিজবুত তাহরিরের প্রচারের জন্য। সে চাইছে যাতে তাকে নিয়ে আলোচনা হয়। বিশেষ করে নাস্তিকরা যেন তার সমালোচনা করে, সেটাই সে চাইছে। কারন নাস্তিকরা তার বলদামী নিয়ে কথা বললে সে বাইডিফল্ট কিছু আস্তিকের (কট্টর নাস্তিক বিরোধী একচোখা আস্তিক) চোখের মণি হয়ে উঠবে। তার উদ্দেশ্যই এটা।
২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১০ ভোর ৪:৩৫
মোহাইমেন বলেছেন:
আপনি আবার একই মন্তব্য করলেন
৪২| ২২ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ৩:১১
হার্ট লকার বলেছেন: যারা যৌক্তিক আলোচনা করেছেন, তাদের সকলকেই ধন্যবাদ
তবে:
কিছু আস্তিক যেমন উগ্র হয়ে যায়, তেমনি কিছু নাস্তিক ও উগ্র হয়ে যায়। সমাজের বসবাসের অযোগ্য হয়ে যায়। আস্তিকেরা না হয় ধর্মের জন্য খারাপ হয়, কিন্তু নাস্তিকেরা? নাকি তাদের সব আচরনই সুন্দর মোলায়েম??!
প্রচ্ছদের অ্যাপ্রচ দেখে অবাক হতে হয়।
২৪ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ৩:০৪
মোহাইমেন বলেছেন: সত্যিই অবাক হতে হয় - আবার সন্দিহান হয়ে উঠতে হয় তাদের মস্তিকের সুস্থতা নিয়ে।
©somewhere in net ltd.
১|
২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:৫৫
প্রলাপ বলেছেন: মজার ব্যপার কি জানেন? বাংলাদেশের একজন ধার্মিক মুসলিম যা, ইরানের একজন ধার্মিক মুসলিমও তাই, আমিরিকার ধার্মিক মুসলিমেরও ফারাক নাই। স্ট্যান্ডার্ড একই।
একমত হইতে পারলাম না। প্রত্যেক মানুষেরই নৈতিকতাবোধ আলাদা। কারো সাথে মিল বেশি থাকতে পারে, তবে একই নয়।
আপনার ধারনা ধর্মই সকল নৈতিক মূল্যবোধের জনক। আমার বিশ্বাস কিন্তু উলটা। নবী/পয়গম্বর/সাধু/সন্নাসীদের অপেক্ষাকৃত উন্নত নৈতিকতাই সমাজে ধর্মের জন্ম দেয়।