![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
কোন দল একক ভাবে নির্বাচন করলে সফলতা ব্যার্থতা নিরুপন করা যায়। কিন্তু যৌথ নির্বাচনে তা কঠিন। আমার মতে বাংলাদেশের প্রত্যেকটা নির্বাচনে জয়-পরাজয়ের ভোটের ব্যাবধান সমান সমান ঐ এলাকার জাতীয় পার্টির ভোটার সংখ্যা। সুতরাং জাতীয়পার্টি যাকে প্রকৃত সমর্থন দিবে সেই হবে বিজয়ী। কারন আওয়ামীলীগ এবং (বি এন পি+জামাতের) ভোটারের সংখ্যা প্রায় সমান সমান। কাজেই প্রার্থী ভাল কি মন্দ তা কোন কাজে আসে না। জাতীয় পার্টি যদি আওয়ামীলীগকে ভোট দেয় তাহলে সারা দেশে বিএনপির যেমন ভরাডোবি হয় তেমনি বিএনপিকে ভোট দিলে আওয়ামীলীগের ভরাডোবি হয়। এরশাদ চাচা নিজে জ্বলতে না পারলেও অন্য জনকে জ্বলাইতে পারে ঠিক-ই। আপনার কোন মন্তব্য বা যুক্তি থাকলে বলতে পারেন। ধন্যবাদ।
©somewhere in net ltd.
১|
০৭ ই জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৫:০৪
হাসির মানুষ বলেছেন: মোমেন সাহেব, আপনার ধারনা ভূল। বাংলাদেশের দুইটা দল ক্যান্টনমেন্ট থেকে পয়দা হইছে। বিএনপি ও জাতীয় পার্টি। সেনাছাউনির কোন দল দ্বারা মূল কিছু করা সম্ভবনা যতক্ষননা সে দল জনগনের দল হয়। এইখানে বিএনপি সফল। নানা সময়ে বিএনপি রাস্তায় আন্দোলন করে, মার খেয়ে, খেসারত দিয়ে জনগনের মাঝে জায়গা করে নিছে। আর এরশাদের দল ৯০ এ পতনের পর কোনদিন রাজপথে আন্দোলন করে নাই, জনগনের জন্য রাজপথের দল হিসেবে কোন কন্ট্রিবিউশন নাই। এরশাদ সবসময় নিজেরে বাচাতে সরকারীদলের সুবিধা নিছে আর ক্রমান্বয়ে সংখ্যালঘু দলে পরিনত হইছে। জামাত এখন দেশের তিন নম্বর দল। খুলনায় দেখেন, সিটিতে এরশাদের প্রার্থী মাত্র দুইহাজার ভোট পাইছে কয়েকলাখ ভোটারের মধ্যে। মোটামুটি সারা দেশে একই অবস্থা। তিনশ আসনে ইলেকশন করলে এরশাদের প্রার্থী মোটামুটি দুইশ আসনে জামানত হারাবে। এরশাদের দলের না আছে ভোট, টাকা, নেতা, কর্মী, না আছে সাংগঠনিক শক্তি। সেইজন্য দেখবেন বছর কয়েকের মধ্যে বাংলাদেশের রাজনীতিতে এরশাদ আর কোন ফ্যাক্টর হবেনা।