![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
হেফাজতে ইসলামের তীব্র প্রতিবাদের কারনে অবশেষে সংগঠিত হল না বহুল আলোচিত গনজাগরনের চট্রগ্রামের সমাবেশ। এটাকে বিভিন্ন জন বিভিন্ন ভাবে ব্যাখ্যা করছেন। হেফাজতে ইসলাম বলছে ইসলামের বিজয়, গনজাগরন মঞ্চ বলছে আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল হয়ে সমাবেশ স্থগিত করা হয়েছে। তবে যেই যাই বলুক এতে ফা্যদা লুটছে জামাত-শিবির। অবশ্য অনেকে এটাকে গনাজাগরন মঞ্চের জন্য বড় একটা ধাক্কাও মনে করছেন। কারন যে গনজাগরন মঞ্চের কথায় সচিবালয় পর্যন্ত চলে তারা এবার অনেকটা পিছু হটল একটি ইসলামিক অরাজনৈতিক সংগঠনের প্রতিবাদের মুখে। কিন্তু যত বাধাই আসুক আমাদের প্রাণের দাবী এবং গনজাগরন সমাবেশ প্রতিহতকারী সাধারন আলেম-উলামাদেরও একদাবী যুদ্ধাপরাধীদের ফাসি। হেফাজতে ইসলাম স্পষ্ট ভাষায় বলে আসছে " আমরা যুদ্ধাপরাধীদের ফাসি চাই"। তার মানে এই একটি ইস্যুতে সাধারন আলেম উলামা সবাই এক । আর এক হবেই না কেন? আওয়ামিলীগ বা বামপন্থীরা জামাতকে পছন্দ করে না এই কয়েক বৎসর যাবত, তারা কেবল রাজনৈতিক কারনেই তাদের দেখতে পারে না। আমরা বিভিন্ন সময় সরকার বিরোধী আন্দোলনে দেখেছি জামাত -আ্ওয়ামিলীগ একসাথে কাজ করতে। কিন্তু এই সাধারন আলেম সমাজই জামাত-শিবির রে ঘৃনা করে তার জন্মলগ্ন থেকেই, এবং বর্তমানেও করছে ভবিষ্যতেও করবে। যার সিকিভাগও করে না আওয়ামিলীগ। আজকের আওয়ামিলীগ, বামপন্থি, গনজাগরন মঞ্চ জামাত-শিবিরের ব্যাপারে সাধারন মানুষকে কতটুকুই বা সতর্ক করছে? কেবল একটু মিছিল মিটিং এই যা। আর কওমী আলেম উলামার এ ব্যাপারে নতুন প্রজন্মের শিক্ষার্থীদের সতর্ক করতে কওমী মাদরাসা শিক্ষা বোর্ড কর্তৃক সিলেবাসে আলাদা ভাবে একটি বই-ই রাখা হয়েছে, যা ১০০ নাম্বারে পরিক্ষা হয়ে আসছে, যুগ যুগ ধরে কওমী মাদরাসর পঠনের তালিকায়ও রয়েছে। এতটুকুন কে করতে পেরেছে আওয়ামিলীগ, বামপন্থিরা, আজকের প্রজন্ম চত্বরের কেউ? কেউ না, কেউ করবেও না, সবাই এটাকে ভোটের রাজনীতী মনে করছে। একমাত্র কওমী আলেম উলামারাই নিস্বার্থ ভাবে এর জন্মলগ্ন থেকেই ঈমানের তাকিদে সাধারন মানুষকে এদের ব্যাপারে সতর্ক করছে। কিন্তু রাজনৈতিক শক্তি না থাকার কারনে তা জনসম্মুখে আসছে না।
সাধারন আলেম উলামা নেট থেকে দুরে থেকের কারনে ধর্মদ্রোহি, খোদাদ্রোহী, ইসলাম বিদ্বেষীদের ইসলাম নিয়ে ব্লগ গুলোতে কটুক্তি করাটা এতদিন তাদের নজরে আসেনি। তাই এই সুযুগে গোলাপানিতে মাছ শীকারে নেমেছে জামাত-শিবির। তারা সাধারন আলেম সমাজের ধর্ম অনুভূতি কে কাজে লাগাল ১০০ ভাগ। তারা ব্লগ গুলিতে মুক্ত বুদ্ধি চর্চার আড়ালে কি হচ্ছে তা প্রকাশ করে দিল। শুরু হল ক্ষোভ। ক্ষোভটা আরো বাড়ল যখন দেখল শাহবাগের প্রজন্ম চত্বরে এ সমস্ত খোদাদ্রোহীদের। আগুনে ঘি ঢেলে দিল কিছু মিডিয়া। তারা ইসলাম বিদ্বষী এ সমস্ত ব্লগারদের লেখাগুলো প্রকাশ করল। শুরু হল আলেম উলামাদের মাঝে তীব্র ক্ষোভ। অথচ ঐক্যমত্যের একটি দাবী থেকে দু দিকে সরে গেল দু মেরুর দু বাসিন্দা। মাঝখান থেকে ফায়দা লুটছে জামাত-শিবররা। ধর্মীয় অনুভূতি কে কাজে লাগিয়ে সফল হচ্ছে জামাত শিবিররা। বিপরীতে ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত করে দুরে সরিয়ে দিল ঐক্যমত্যের একটি দাবী থেকে আলেম উলামাদের। এখন আলেম উলামারাও দেখছেন যুদ্ধাপরাধীদের ফাসির দাবীর আড়ালে রয়েছে নাস্তিক্যবাদের জয়গান। তাই তারাও মাঠে নামছেন বা নামতে বাধ্য হচ্ছেন।
তাই সাধু সাবধান!!
আলেম উলামাদের নিয়ে এই আন্দোলন চালিয়ে যান। তারাই প্রস্তুত আছেন সর্বোচ্চ কুরবানী দিতে। যেমনটা বলেছিলেন হেফজতে ইসলামের গতকালের এক মিটিং এ " শাহবাগ গংরা চট্টগ্রামে আসলে আমাদের লাশের উপর দিয়ে আসতে হবে"। এমন ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত করে এই আন্দোলন কোনভাবেই সফল হতে পারে না। তাদের ধর্মীয় অনুভূতির সৎ ব্যবহার করুন। তাদের বুঝাতে সক্ষম করুন ব্লগ মানেই নাস্তিকতা নয়, এ জন্য ধর্মদ্রোহী-খোদাদ্রোহী ইসলাম বিদ্বেষীদের প্রত্যাখ্যান করুন, তাদের সামাজিক ভাবে বয়কট করুন দেখবেন, আলেম উলামারাই থাকবে গনজাগরন মঞ্চের সামনের কাতারে।
১৩ ই মার্চ, ২০১৩ সকাল ১০:৫৭
মোমের মানুষ বলেছেন: নাস্তিকতা মুক্ত একটি প্লাটফর্ম চাই
২| ১৩ ই মার্চ, ২০১৩ সকাল ১০:৫৮
নায়করাজ বলেছেন: আলেম উলামারা পক্ষান্তরে জামাত-শিবিরকেই সহযোগিতা করে থাকে। তারা জামাতী পত্রিকা আমার দেশ বা নয়াদিগন্ত পড়ে, দিগন্ত টিভি তাদের প্রিয়। তারা জামাতীদের দ্বারা বিভ্রান্ত।
হেফাজতে ইসলাম না বুঝে জামাত শিবিরকে প্রোমোট করছে।
Click This Link
১৩ ই মার্চ, ২০১৩ সকাল ১১:০১
মোমের মানুষ বলেছেন: আলেম-উলামাদের দাবী এবং গনজাগরনের দাবী "যুদ্ধাপরাধী ফাসি"।
এ দাবীটিতে কেন সবাই এক পারছে না। গুটি কয়েক নাস্তিকদের লালনের কারনে, তাদের বের করে দিন দেখবেন তারাই থাকবে গনজাগরনের সামনের কাতারে
৩| ১৩ ই মার্চ, ২০১৩ সকাল ১১:০৯
দায়িত্ববান নাগরিক বলেছেন: আন্দোলনে কোনো ইসলাম বিদ্বেসী কোনো নাস্তিক নাই। ইসলাম বিরোধী বক্তব্য কখনো কেউ দিয়েছে এটা প্রমাণ করতে পারবেন না। আপনার জানার ভুল আছে। আর এই নাস্তিকতার ধোয়া তোলা জামাতি প্রপাগান্ডার অংশ। আশা করব সাধারন মানুষ এই প্রপাগান্ডায় ভুল করবেন না।
১৩ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১২:৩৭
মোমের মানুষ বলেছেন: দেখুন মঞ্চ থেকে কখনও ইসলাম বিদ্বেষী কিছু বলা হয় নি, কিন্তু মঞ্চের উদ্দোক্তাদের কারও কারও কার্যকালাপ গোটা ব্যবস্থাটাকেই প্রশ্নবিদ্ধ করে ফেলেছে, আসিফ মহিউদ্দীন ও শাহরিয়ার কবির গংদের স্টেজে দেখে স্বভাবতই মনে প্রশ্ন জাগে কাদের নেতৃত্বে আমরা এগুচ্ছি। সাবেক থাবা বাবারও কি কম দেখা হয়েছে।
কিন্তু এটাকে যদি আরো একটু স্বচ্ছ রাখা যেত তাহলে আজকের হেফাজতে ইসলামই থাকত গনজাগরনে সবার আগে। হেফাজতে ইসলামের প্রধান বাংলাদেশের অন্যতম শীর্ষ আলেম মাওলানা আহমদ শফী দা: বা: এর নিজের লেখাই জামাত-শিবিরের ভয়াবহতা নিয়ে বইটিতে একটু চোখ বুলালে ধর্মীয় দৃষ্টিকোন থেকেও তাদের ব্যাপারে জানা যায়
৪| ১৩ ই মার্চ, ২০১৩ সকাল ১১:১৬
নিয়েল ( হিমু ) বলেছেন: আমরা যেহেতু মাদ্রাসা শিক্ষা ব্যাবস্থার না তাই এই আলেম দের সাথে যোগাযোগের মাদ্ধম জানা নেই । যদিও শাহবাগ থেকে একটা টিম আজকে যাচ্ছে আলেমদের সাথে মিটিং করতে তবুও আপনারা যারা আছেন ব্লগে তারা তো কিছু করতে পারতেন এই প্রপাগান্ডার শুরুর দিকে শুধু দিক নির্দেশনায় সিমাবদ্ধ না থেকে ।
যাই হোক প্রাণের দাবি একটাই । সব মিলিয়ে সফলতা আনতেই হবে ।
১৩ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১২:৩৮
মোমের মানুষ বলেছেন: শাহবাগের টিমটি সেখানে গিয়ে আশা করি ফলপ্রসু আলোচনা করে আসবেন। কিন্তু নাস্তিক্যবাদের ব্যাপারে কোন ছাড় নেই।
৫| ১৩ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১২:৫৩
শিক্ষানবিস বলেছেন: কওমী আলেম উলামা জন্ম লগ্ন থেকেই জামাত-শিবির বিরোধী, কিন্তু তাদের টার্গেট ইসলাম বিরোধীতা নয়। ইসলামের জন্যই জামাত - শিবির বিরোধীতা।
আর অন্য যারা জামাত - শিবির বিরোধী তাদের টার্গেট কিন্তু ভিন্ন।
কাজেই দুটোকে এক করে দেখার সুযোগ দেখি না।
১৩ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১২:৫৮
মোমের মানুষ বলেছেন: এখানে ভোটের রাজনীতিও আছে, তবে সকলের প্রাণের দাবী যুদ্ধাপরাধীদের ফাসি
৬| ১৩ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১:০৩
নিয়েল ( হিমু ) বলেছেন: নাস্তিকদের কি ধংস করে দেয়ার রুল আছে ?
আমার ইসলাম ধর্মে তো এটা আছে বলে আমার মনে হয় না ।
তবে ইসলাম বিদ্বেষীদের বিরুদ্ধে কি করতে হবে এমন একটা নির্দেশনা আছে "সূরা নিসা"এ
১৩ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১:০৯
মোমের মানুষ বলেছেন: বিশ্বের অনেক দেশেই নাস্তিক আছে, কিন্তু ধর্ম নিয়ে কটুক্তিকারি কেবল বাংলাদেশেই আছে। এটা নিশ্চই সাম্প্রদায়িকতা সৃষ্টি করার জন্যই করা হয়ে থাকে
৭| ১৩ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১:১৭
নিয়েল ( হিমু ) বলেছেন: একটু খেয়াল করবেন নাস্তিক আর ধর্ম বিদ্বেষীদের গুলিয়ে ফেলবেন না । ধর্ম বিদ্বেষী বিশেষ করে ইসলাম ধর্ম বিদ্বেষী মানেই যে নাস্তিক তা কিন্তু না । দাবিটা হোক ইসলাম ধর্ম বিদ্বেষীদের বিরুদ্ধে ।
এর পরেও কথা আছে
যুদ্বাপরাধীদের ফাঁসির দাবির সাথে এটার সম্পর্কটা ঠিক কোথায় ? আপনার দৃষ্টিতে বা আলেম দের দৃষ্টিতে একটু বলবেন ?
১৩ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ২:২৪
মোমের মানুষ বলেছেন: আমি একটু আগেই বলেছি নাস্তিক আর ধর্ম বিদ্বেষী এক নয়, বিশ্বের অনেক দেশেই নাস্তিক আছে নাস্তিকদের নিয়ে কারও মাথা ব্যাথা নেই, কিন্তু সমস্যা হল এই নাস্তিক শ্রেণী বিশেষ একটি ধর্মকে নিয়ে যখন প্রপাগান্ডা করে, বিদ্বেষ ছড়ায়, ধর্মের বিধিবিধানকে আজে বাজে ও অশ্লীল ভাবে ব্যঙ্গ করে তখনই সাধারন মুসলমানরা ক্ষুবদ্ধ হয়ে উঠে, সৃষ্ট হয় অনকাঙ্খীত অনেক ঘটনা। ইনোসেন্স অফ মুসলিম এর পর কি হল? বেশ কয়েকটি মুসলিম দেশে নিরীহ অনেক প্রাণ ঝড়ে গেল, কি দরকার ছিল এই সাম্প্রদায়িকতা সৃষ্টি করার? বাংলাদেশে প্রকাশ্রে করতে না পারলেও চলছে অনলাইনে যেটা দেরীতে হলেও প্রকাশ পেয়েছে। এবং একটি মহল সুযোগও নিচ্ছে। শুরু হতেই আমরা যদি তাদেরকে বয়কট করতে পারতাম তাহলে আজ হয়ত পরিস্থিতিটা সম্পূ্র্ন বিপরিত হত।
আর আলেম সমাজ যখন দেখল যুদ্ধাপরাধীদের ফাসির দাবীর আড়ালে কথিত ও স্বীকৃত নাস্তিক গুলো মঞ্চে তখনই তারা ক্ষোভে ফেটে পড়ল। সরকার বেশি না এ সমস্ত গুটি কয়েক নাস্তিক ব্লগারদের বিচারের আওতায় আনুক দেখবেন এই আলেম সমাজই যুদ্ধাপরাধীদের ফাসির দাবীতে আরেকবার গর্জে উঠবে
৮| ১৩ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ২:৪২
সৌর কলঙ্কে পর্যবসিত বলেছেন: এখানকার গণ্যমান্য লেখকগণ, আমরা আপনারা জামাত-শিবিরকে নিয়ে খুব লাফালাফি করছি কেবল নিজের জাতির জন্য। আর 'আলেম-ওলামারা কাজ করেন পুর দুনিয়ার জন্য। আজ পুঁচকে একটা ইস্যু নিয়ে রাস্তায় নামবে তো কাল ২০০ দেশে প্রকাশ্যে ইসলামের কথা বলা ব্যান করা হবে। তাই তারা খুব বুঝে শুনে পদক্ষেপ নেন। আর যারা বলেন, 'আলেমরা না বুঝে জামাত শিবিরকে সাহায্য করছে, আমি বলব, এর জন্য আমরাই দায়ী। গত কয়েকদিন ধরে জামাত-শিবির নিয়ে যত কথা আর পোস্ট দেখলাম, কই, নাস্তিকতা নিয়ে তো দেখলাম না। আমরা বলছি, আপনারা থামুন, অথচ তাঁদের দাবী , যা আমাদের হাতে , তাতে আমরা বিমুখ। ধিক আমাদের ওপর।
আমরা জামাত-শিবিরের বিরোধিতা করি তুচ্ছ দুনিয়াবি স্বার্থের জন্য যা মৃত্যুর সাথে সাথে হাতছারা হয়ে যাবে। আর 'আলেমরা করেন ঈমানের তাকিদে। কারন ঈমানের বিরুদ্ধ কোন কাজ বা আকিদা দেখলে তার বিরুদ্ধে কথা বলা ওয়াযিব।
কারা উত্তম ?? আমরাই প্রশ্ন করি নিজেদের।
১৩ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ২:৫০
মোমের মানুষ বলেছেন: সহমত অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ন একটি দিক তুলে ধরেছেন।
তারপরও আলেম-উলামার জামাত-শিবিরের ব্যাপারে সবসময়ই সোচ্চার
৯| ১৩ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ২:৫১
সৌর কলঙ্কে পর্যবসিত বলেছেন: আমরা নাস্তিকদের পুরপুরি বয়কট করতে পারি।
১৩ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ২:৫৮
মোমের মানুষ বলেছেন: আমরা তাদের সব জায়গা থেকেই প্রত্যাখ্যান করব, গনজাগরন মঞ্চ থেকে ফেসবুকের ফ্রেন্ডলিস্টের সব খানেই, এমন কি সামাজিক ভাবেও
১০| ১৩ ই মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৩০
নাজ_সাদাত বলেছেন: জামাত এর বিচার হোক, শাস্তি হোক। অন্যায়কারীকে শাস্তি পেতে হবে এটা সব সমাজেই গ্রহণযোগ্য কথা। কিন্তু গণজাগরণ মঞ্চের যারা নেতা হিসাবে নিজেদের প্রতিষ্ঠা করেছে, তাঁদের অনেকের ধ্যান ও জ্ঞান হল বাংলাদেশ থেকে ইসলামকে মুছে দেওয়া। আসিফ, থাবা বাবা গ্যাং নাস্তিক হিসাবে এই ধর্মবিদ্বেষ ছড়াচ্ছে যদি সেটা ধরে নেই তাহলে অতি সরল একটা ভাবনা হিসাবে তা চিহ্নিত হবে। কারন আমার দেশ ভারতের সেই সব চিহ্নিত সন্ত্রাসী যারা উগ্র হিন্দুত্ববাদী সংগঠনের সঙ্গে যুক্ত তাঁদের সঙ্গে এদের এত হার্দিক যোগাযোগ কেন? আমার অনুমান এরা বাংলাদেশে আরএসএসের এজেন্ট হিসাবে কাজ করে। এদেরকে বাদ দিয়ে সর্বস্তরের মানুষকে সঙ্গে নিয়ে এই আন্দোলন সংগঠিত করা উচিত।
©somewhere in net ltd.
১|
১৩ ই মার্চ, ২০১৩ সকাল ১০:৫৩
জহীরুল ইসলাম বলেছেন: নাস্তিকতা মুক্ত একটি প্লাটফর্ম চেয়েছিলাম