নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মোমিন মেহেদী

মোমিন মেহেদী

মোমিন মেহেদী৤ রাজনীতিক-কলামিস্ট-ব্লগার ও শিল্প উদ্যোক্তা হিসেবে বাংলাদেশের তরুণ সমাজের কাছে জনপ্রিয় হয়ে উঠছেন ক্রমশ৤ সত্যকে সত্য আর মিথ্যেকে মিথ্যে বলার বলিষ্ঠতা আছে তার। আর একারনেই পদে পদে প্রতিবন্ধকতা তৈরী করে কেউ কেউ। দেশের প্রধান কবি শামসুর রাহমানের স্নেহধন্য মোমিন মেহেদী বঙ্গবন্ধু লেখক পরিষদ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখার সভাপতি ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র অধিকার আন্দোলন জোটের সাধারন সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করছেন ২০০৪ থেকে ২০০৯ পর্যন্ত। পাশাপাশি একটি বৃহৎ ছাত্র সংগঠনের শীর্ষস্থানিয় নেতা হিসেবে নেতৃত্ব দিয়েছেন। বর্তমানে তিনি নতুনধারা বাংলাদেশ-এনডিবি’র চেয়ারম্যান-এর দায়িত্ব পালন করার সাথেসাথে প্রচারিতব্য একটি বেসরকারি স্যাটেলাইট চ্যানেলের নির্বাহী পরিচালক হিসেবেও কাজ করছেন। তিনি দৈনিক যুগান্তর, সমাচার, খবরপত্রসহ বিভিন্ন কাগজে কাজ করে অভিজ্ঞতার ভান্ডারকে সমৃদ্ধ করার চেষ্টা করেছেন। ১৯৮৫ সালের ২৮ আগস্ট ময়মনসিংহে জন্মগ্রহনকারি মোমিন মেহেদীর পৈত্রিকনিবাস বরিশালের মেহেন্দীগঞ্জে। তার প্রথম লেখা প্রকাশিত হয় ১৯৯৫ সালে দৈনিক ইত্তেফাকে। বর্তমানে তার প্রকাশিত গ্রন্থ সংখ্যা ৪৪। এরমধ্যে ডিভোর্স (২০০৫), শকুনেরা উড়ছে (২০০৬), জীবনজুড়ে যুদ্ধ (২০০৭), কাকতাড়–য়ার দেশে (২০০৭), ভুল করেছি ভালোর আশায় (২০০৯), এই চাকাটা ভালোবাসার (২০০৯), ছন্দ ছড়ায় বঙ্গবন্ধু (২০০৯), সাহসের জোস্নায় শান্তজ সুখ (২০১০), যে শহরে তুমি নেই (২০১০), আমাদের পিতা তিনি আমাদের মিতাও, দেয়ালে টাঙানো রোদ(২০১১), +ভূত –ভয়, সময়কথন, বৃত্ত ত্রিভুজ এবং ভালোবাসা, বঙ্গবন্ধু ও বাংলাদেশে নারী, কাগজের ভূত(২০১২) উলে¬খযোগ্য। তিনি ভালোবাসেন তার জীবনসাথী শান্তা ফারজানাকে আর শান্তজ গল্পকে। অনন্ত সাহসের পথে নির্ভিক পথিক মোমিন মেহেদীর মূল লক্ষ্য সাংবাদিকতা, লেখালেখি, গান, গল্প, নাটকের সাথেসাথে রাজনৈতিক কর্মকান্ড চালিয়ে স্বাধীনতার সুখকে প্রতিষ্ঠিত করা। তিনি সাহিত্য সাংস্কৃতিক অঙ্গনে বিশেষ অবদানের জন্য জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম সম্মাননা (২০০১), মেহেন্দীগঞ্জ ফাউন্ডেশন স্বর্ণপদক (২০০২), অর্নিবান সম্মাননা (২০০৩), বাংলাভাষা সাহিত্য সংস্কৃতি চর্চা কেন্দ্র সম্মাননা পুরস্কার (২০০৪), বাঁধনহারা সম্মাননা (২০০৬), কবি মাইকেল মধুসূদন দত্ত সম্মাননা (২০০৭), বঙ্গবন্ধু সম্মাননা (২০০৮), চন্দ্রিমা সাহিত্য সম্মাননা (২০০৯), আনন্দ আড্ডা সাহিত্য পুরস্কার, ভারত (২০০৯), কবি গুরু সম্মাননা (২০১০), নক্ষত্র সাহিত্য পদক (২০১০) পুন্ড্রবর্ধন সম্মাননা ও কবি আলাওল সম্মাননা(২০১১), শেরে বাংলা সম্মাননা এবং বঙ্গবীর ওসমানী স্বর্ণ পুরস্কার পেয়েছেন। দেশের প্রথম সাহিত্য-সাংস্কৃতিক ও রাজনৈতিক অনলাইন পত্রিকা banglareport24.com- এর প্রধান সম্পাদক মোমিন মেহেদী’র আশার আলোর বাস্তবায়ন নিয়ে আমাদের প্রত্যয়দীপ্ত পথ এগিয়ে যাবে আগামীর দিকে... নানাদিকের নানাকথা আর কাজের কথা ভেবে মহান বিজয়ের মাস ডিসেম্বর ২০১২ সালের ৩০ তারিখে মোমিন মেহেদীর নেতৃত্বে আত্মপ্রকাশ করেছে ১৮ থেকে ৫০ বছর বয়সী সাহসী জনতার রাজনৈতিক দল নতুনধারা বাংলাদেশ(এনডিবি)৤ আত্ম প্রকাশের পর এযাবৎ বিভিন্ন জেলা ও উপজেলা কমিটি গঠন নিয়ে ব্যাপক ব্যস্ততার পরও লিখে চলেছেন অবিরাম-করছেন নিরন্তর সংগ্রাম... আহমেদ কায়সার

মোমিন মেহেদী › বিস্তারিত পোস্টঃ

প্রিয় নিউক্লিয়াস-এর জনক, আজ আপনাকে খুব প্রয়োজন...

২২ শে এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১১:১৬

মোমিন মেহেদী

যার রাজনৈতিক দর্শনে নতুন করে রাজনীতিতে উৎসাহিত হয়েছিলাম। নির্মাণ করার জন্য নিবেদিত হয়েছি তরুণ প্রজন্মের রাজনৈতিক দল করার জন্য। সেই সিরাজুল আলম খান গুরুতর অসুস্থ হওয়ার খবরটি পাওয়ামাত্রই দেখতে ছুটে গিয়েছিলাম। দূর থেকে দেখেছি, আর ভেবেছি, ‘নিউক্লিয়াস’-এর প্রতিষ্ঠাতা এবং স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সংগঠক, রাষ্ট্র-চিন্তক সিরাজুল আলম খান ইচ্ছে করলেই হতে পারতেন দেশের সর্বোচ্চ রাজনৈতিক ক্ষমতাধর। কিন্তু তিনি তা না হয়ে আজীবন ভেবেছেন দেশের কথা-মানুষের কথা। আমরা আজ যে বাংলাদেশে স্বাধীনতার গল্প শুনি; সেই বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠাতাদের অন্যতম তিনি। আমার জানা মতে রাজনীতির অন্যতম পুরোধা ব্যক্তিত্ব সিরাজুল আলম খান মেধাবী ছাত্র হিসেবে শিক্ষায়তনে সুখ্যাতি অর্জন করেছিলেন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র হিসেবে তিনি ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য এবং পরবর্তীকালে ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক হন। ১৯৬৩-৬৪ এবং ১৯৬৪-৬৫ এ দুই বছর তিনি ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক ছিলেন। তিনি বাঙালির ‘জাতীয় রাষ্ট্র’ বাংলাদেশ গঠনের লক্ষে ১৯৬২ সালে গোপন সংগঠন ‘নিউক্লিয়াস’ গঠন করেন। নিউক্লিয়াস ‘স্বাধীন বাংলা বিপ্লবী পরিষদ’ নামেও পরিচিত। এই উদ্যোগে তার প্রধান সহকর্মী ছিলেন আবদূর রাজ্জাক এবং কাজী আরেফ আহমেদ। ১৯৬২-৭১ পর্যন্ত ছাত্র আন্দোলন, ৬ দফা আন্দোলন, আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলা প্রত্যাহার আন্দোলন, ১১ দফা আন্দোলন পরিকল্পনা ও কৌশল প্রণয়ন করে এই ‘নিউক্লিয়াস’। আন্দোলনের এক পর্যায়ে গড়ে তোলা হয় ‘নিউক্লিয়াসে’র রাজনৈতিক উইং বিএলএফ এবং সামরিক ‘জয় বাংলা বাহিনী’। স্বাধীন বাংলাদেশ গড়ার আন্দোলনে ‘জয় বাংলা’সহ সব ­োগান নির্ধারণ এবং বঙ্গবন্ধুর ৭ই মার্চের ভাষণে ‘এবারের সংগ্রাম মুক্তির সংগ্রাম, এবারের সংগ্রাম স্বাধীনতার সংগ্রাম’ বাক্যসমূহের সংযোজনের কৃতীত্ব ‘নিউক্লিয়াসে’র। এসব সিদ্ধারু গ্রহণে সিরাজুল আলম খানের ভূমিকা ছিল মুখ্য। ৬৯-৭০ সালে গণআন্দোলনের চাপে ভেঙে পড়া পাকিস্তানি শাসনের সমান্তরালে নিউক্লিয়াসের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী সংগঠন করা হয় ছাত্র-ব্রিগেড, যুব-ব্রিগেড, শ্রমিক-ব্রিগেড, নারী-ব্রিগেড, কৃষক-ব্রিগেড, সার্জেন্ট জহুর বাহিনী। এদের সদস্যরা ভেঙে পড়া পাকিস্তানি শাসনের পরিবর্তে যানবাহন চলাচল, ট্রেন-স্টিমার চালু রাখা, শিল্প-কারখানা উৎপাদন অব্যাহত রাখা এবং থানা পর্যায়ে আইনশৃ´খলা রক্ষা করার দায়িত্ব পালন করে। নিউক্লিয়াসের সদস্যদের এসব দূরুহ কাজ সম্পাদনের জন্য কৌশল ও পরিকল্পনাও নিউক্লিয়াসের। ১৯৭০-৭১ সাল নাগাদ বিএলএফ-এর সদস্য সংখ্যা দাঁড়ায় ৭ হাজারে। এদের প্রত্যেকেই মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে উন্নত সামরিক ট্রেনিংপ্রাপ্ত হন এবং ‘মুজিব বাহিনী’ নামে কার্যক্রম পরিচালনা করেন। প্রবাসী বাংলাদেশ সরকারের অধীনস্থ ১১টি সেক্টরের পাশাপাশি ৪টি সেক্টরে বিভক্ত করে বিএলএফ-এর সশস্ত্র সংগ্রামের পরিকল্পনা ও কৌশল কেবল ভিন্ন ধরনের ছিল না, অনেক উন্নতমানের এবং বিজ্ঞানসম্মত। বিএলএফ-এর চার প্রধান ছিলেন সিরাজুল আলম খান, শেখ ফজলুল হক, আব্দুর রাজ্জাক এবং তোফায়েল আহমেদ। ১৯৭১ সালের ১ মার্চ ইয়াহিয়া খান আকস্মিকভাবে নির্বাচিত পাকিস্তান জাতীয় উদ্বোধনী সভা স্থগিত ঘোষণার পর পরই ২ মার্চ বাংলাদেশের প্রথম জাতীয় পতাকা উত্তোলন, জাতীয় সঙ্গীত নির্ধারণসহ ৩ মার্চ ‘স্বাধীন বাংলার ইশতেহার’ ঘোষণার পরিকল্পনাও নিউক্লিয়াসের। বাংলাদেশের স্বাধীনতার লক্ষ্যে এ দুটি কাজ ছিল প্রথম দিকনির্দেশনা। সেই নির্দেশনার রাস্তা দিয়েই আমাদের রাজনৈতিক নেতারা পথ হেঁটেছিলেন। যদিও বিভিন্ন কারণে ১৯৭১ সালে স্বাধীনতার পর আন্দোলন-সংগ্রামের রূপ ও চরিত্র বদলে যায়। গড়ে ওঠে একমাত্র বিরোধী দল জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল- জাসদ। ১৯৭৫ সালের ৭ নভেম্বরে অনুষ্ঠিত ‘সিপাহী জনতার গণঅভ্যুত্থান’ বাঙালির জাতীয় ইতিহাসে এক অবিস্মরণীয় ঘটনা। জাসদ গঠন এবং ‘সিপাহী জনতার গণঅভ্যুত্থান’-এর নেপথ্য পরিকল্পনাকারী ছিলেন সিরাজুল আলম খান। আর এ দুটি বৃহৎ ঘটনার নায়ক ছিলেন মেজর জলিল, আ স ম আবদূর রব এবং কর্নেল আবু তাহের। আজ জীবনজুড়ে রাজনীতি নিয়ে চলা কিংবদন্তির রাজনৈতিক গবেষক যখন অসুস্থ। তখন নতুন প্রজন্মের রাজনীতি সচেতন একজন তরুণ হিসেবে বাংলাদেশের লক্ষ-কোটি তরুণের পক্ষ থেকে তাকে জানাই লাল সালাম। পাশাপাশি সাহসের সাথে পথ চলতে চলতে বলতে চাই-আপনার রাজনৈতিক পথ-ই আমাদের রাজনৈতিক ঠিকানা। আমরা জাসদ বা বাসদ না। আমরা রব বা ইনু না। তবে বাংলাদেশের রাজনীতিতে তরুণ প্রজন্মের রাজনৈতিক যে জোয়ার; সে জোয়ারের ঢেউ। আমাদেরকে কেউ থামাতে পারবে না। কেননা, আমাদের মাঝে আছে সিরাজুল আলম খানের রাজনৈতিক সঠিক মন্ত্রণা। আলোকিত আগামীতে তরুণ প্রজন্ম আপনাকে কাছে চায়। কাছে চায় ক্ষমতায় আসার জন্য নয়; ক্ষমতার রাজনীতিতে সহিংসতা বন্ধের জন্য। যাতে করে রাজনীতির নামে দেশের কোথাও আর কোন মায়ের ছেলে খুন না হয়; গুম না হয় কোন ইলিয়াস কিংবা চৌধুরী আলম। আমরা রাজনীতিতে নতুন কিন্তু অযোগ্য নই। আমরা রাজনীতিতে নবীন কিন্তু অদক্ষ নই। জেনে বুঝে যে রাজনীতি করতে এসেছি, সেই রাজনীতির গুরু আপনি। ্রস্টার কাছে প্রার্থণা করি, ফিরে আসুন নতুন প্রজন্মের রাজনৈতিক মুক্তির জন্য। ফিরে আসুন নতুন প্রজন্মের রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডে ভুল শুধরে দেয়ার জন্য...

মোমিন মেহেদী : কলামিস্ট ও আহবায়ক, নতুনধারা বাংলাদেশ(এনডিবি)

মন্তব্য ১৪ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (১৪) মন্তব্য লিখুন

১| ২২ শে এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১১:২২

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:


নতুন ধারা

বিকল্প ধারা।

পুরাতন ধারা

কত পদের ধারা যে আছে।


২| ২২ শে এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১১:২৪

মোমিন মেহেদী বলেছেন: সাজ্জাদ ভাই, কথা যদি বলতেই চান, লেখাটির বিষয়ে বলুন৤ এভাবে মূর্খের মত প্রশ্ন করেন কেন? তাছাড়া আপনার প্রশ্নের উত্তরতো প্রতিদিনের দৈনিক পত্রিকাতেই পাওয়া যায়৤ এই লেখার নিচে কেন?

৩| ২২ শে এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১১:২৬

মোমিন মেহেদী বলেছেন:

৪| ২২ শে এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১২:০৬

আমিনুর রহমান বলেছেন:

‘নিউক্লিয়াস’-এর প্রতিষ্ঠাতা এবং স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সংগঠক সিরাজুল আলম খান এর অসুস্থতার কথা আগেই জেনেছি। উনার সুস্থতা কামনা করছি।


আপনার লিখার বিষয়বস্তু'র সাথে ছবিটার মিল কোথায় একটু বলবেন

৫| ২২ শে এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১২:২৪

মোমিন মেহেদী বলেছেন: েযহেতু লেখাটা আমি লিখেছি, ছবিতো আর আপনারটা সেহেতু দেবো না, তাই না৤ এটাই মিল

৬| ২২ শে এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১২:৩০

খাটাস বলেছেন: আপনাকে কিছু প্রশ্ন করার জন্য লগইন করলাম।
প্রথমে নিউক্লিয়াস’-এর প্রতিষ্ঠাতা এবং স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সংগঠক সিরাজুল আলম খান এর সুস্থতা কামনা করছি।

এবার আপনার কাছে আমার প্রশ্ন,

১, আপনার এই ব্লগ আই ডি টা আপনি নিজে চালান, নাকি অন্য কেউ চালায়?

২, আপনি যদি নিজে চালান, তাহলে আপনার নিজের সম্পর্কে তথ্য লেখায় বার বার তিনি লিখেছেন কেন? এটা তো কোন বই এর লেখক পরিচিতি নয়?

৩, আপনার এই পোষ্টে সিরাজুল ইসলামের ছবি না দিয়ে আপনার ছবি কেন? নিজের ঢোল নিজে পেটানো আমাদের সনাতন রাজনীতিবিদদের স্বভাব। নতুন হয়ে অ আপনি সেই ধারার বাহিরে না গিয়ে আত্ম প্রচার করছেন কেন?

আপনি যোগ্য হলে অবশ্যই আপনার সাথে থাকব। আপনি লিখেছেন আপনি রাজনৈতিক সচেতন। কিন্তু আপনি নেতা হিসেবে কত টুকু যোগ্য আপনার বেক্তিত্ত আর রাজনৈতিক কূটনীতিকটা দিয়ে আপনাকেই প্রমান করতে হবে। শুধু আমাকে না, নেতা হিসেবে আপনাকে বেছে নিতে সকল তরুণ প্রজন্মই সেটাই চাইবে বলে মনে করি। উত্তরের অপেক্ষায় রইলাম। ভাল থাকবেন। শুভ কামনা আপনার জন্য।

৭| ২২ শে এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১:২৭

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:

লেখা দিলেন যাকে নিয়ে ছবি দিবেন তার এটাই ভদ্রতা নাকি অন্যের নাম ভেঙ্গে খাওয়ার চেতনা নিয়ে এমনটা করলেন।

৮| ২২ শে এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১:২৮

একজন আরমান বলেছেন:
কান্ডারী অথর্ব বলেছেন:

লেখা দিলেন যাকে নিয়ে ছবি দিবেন তার এটাই ভদ্রতা নাকি অন্যের নাম ভেঙ্গে খাওয়ার চেতনা নিয়ে এমনটা করলেন।


সহমত।

৯| ২২ শে এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১:৩১

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: প্রথমে নিউক্লিয়াস’-এর প্রতিষ্ঠাতা এবং স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সংগঠক সিরাজুল আলম খান এর সুস্থতা কামনা করছি।

দেশ এবং জাতির এই ক্রান্তিলঙ্গে যারা প্রকৃত বীর তাদের উচিত সামনে থেকে নেতৃত্ব দেয়া। খুব খুশি হতাম যদি উনাকে দেখতে পেতাম উনি প্রকাশ্যে কিছু বলছে।

বিরক্ত লাগে উনার কিছু সমর্থক আছে, যার সাথে উনার চিন্তা চেতনার কোন ভাবধারার মিলই নেই। ৪ নাম্বার কমেন্টের উত্তর হিসেবে আপনি যা দিলেন ৫ নাম্বারে, আমি ভেবে পাচ্ছি না, নিউক্লিয়াস এর একজন সমর্থক হিসেবে আপনার জায়গা হলো কিভাবে?

আপনি ধরুন রচনা লিখেছেন বাঘকে নিয়ে, সেখানে কি আপনি আপনার ছবি দিবেন? আপনি কি বাঘ? বা মনে করুন আপনি রচনা লিখেছেন ছাগল নিয়ে, তাহলে কি আপনি আপনার ছবি দিবেন? আপনি কি ছাগল?

ব্যাপারটা সেই রকম।

১০| ২২ শে এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১:৩৬

আমিনুর রহমান বলেছেন:

মোমিন মেহেদী বলেছেন: েযহেতু লেখাটা আমি লিখেছি, ছবিতো আর আপনারটা সেহেতু দেবো না, তাই না৤ এটাই মিল



বইয়ের প্রতি পাতায় পাতায় বুঝি লেখকের ছবি থাকে?! আপনার তো প্রোপিক দেয়াই আছে। আপনার ব্লগ আপনি আপনার ইচ্ছা। শুধু ভালো লাগছিল না বলেই লিখলাম। লিখার সাথে সিরাজুল আলম খান স্যারের ছবিটা দিলেই বরং লিখাটা পড়তে আগ্রহী হত মানুষ।




১১| ২২ শে এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১:৩৮

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: উনার ছবি দেখে ভালো লাগল।

আল্লাহ উনাকে দ্রুত সুস্থতা দিক।

১২| ২২ শে এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১:৫৭

স্বপনবাজ বলেছেন: আল্লাহ উনাকে সুস্থতা দান করুক !
তবে যে যাই বলেন ভাই ভাইরে কিন্তু ছবিতে সিরাম লাগতেছে !
আমরা এখন থেকে নিয়মিত পোষ্টের সাথে নিজের ছবি দিবো !
ধরেন আইন্সটাইনের উপর কিছু লিখলাম , সাথে থাকবে কক্সবাজারে আমি দাঁড়িয়ে আছি এমন ছবি ! সবাই ভাববে যৌবনে লোকটা এমন ছিল ?? আবার আমাদের দেশে ও আসছিল ! বাহ বাহ !

১৩| ২২ শে এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ২:১৮

স্নিগ্ধ শোভন বলেছেন: কান্ডারী অথর্ব বলেছেন:

লেখা দিলেন যাকে নিয়ে ছবি দিবেন তার এটাই ভদ্রতা নাকি অন্যের নাম ভেঙ্গে খাওয়ার চেতনা নিয়ে এমনটা করলেন।

সহমত।



নিউক্লিয়াস’-এর প্রতিষ্ঠাতা এবং স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সংগঠক সিরাজুল আলম খান এর সুস্থতা কামনা করছি।

১৪| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৩:৫০

বাংলার হাসান বলেছেন: কান্ডারী অথর্ব ভাই আপনার সাথে পুরাপুরি একমত। উনি যদি সত্যিকারেই সিরাজুল আলম খান এর নাম ভেঙ্গে খাওয়া পার্টি না হতেন তবে সেই সিরাজুল আলম খান লিখতেন না। লিখতেন ”দাদা ভাই” আমি দাদা ভাইয়ের দল করি না। তবুও দাদা ভাই অসুস্থ হবার পরে মিডিয়ায় খবর হবার অনেক আগেই দাদা ভাইয়ের শিয়রে কিছু সময় কাট‍ানোর সৌভাগ্য হয়েছে। আ, স,ম, আব্দুর রব ভাইয়ের মত ব্যক্তি যেখানে মিডিয়ায় নিউজ হবার পরে খবর পেয়েছে উনি অসুস্থ সেখানে আমাদের লেখক সাহেব ..... মিডিয়ায় যে দিন নিউজ হয় তার আগের দিন তিনি হাসপাতালে ভর্তি হন।

মুল কাহীনি হলো উনার দাদা ভাইয়ের সাথে কোন ফডু নাইতো তাই নিজের ফডু দিয়া ভাব নিতে গেছিল, তবে উনি মনে হয় বুঝতে পারে নাই এই ব্লগের অনেকেই মিডিয়ায় নিউজ হবার আগেই দাদা ভাইয়ের অসুস্তর খবর জানে এবং দেখেও এসেছে। দাদা ভাইয়ের নিষেধ থাকার কারনে যা কেউ প্রকাশ করে নাই।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.