নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধ আমার লেখার ও সাহসের ভিত্তি। সাদাকে সাদা, কালোকে কালো বলাই সত্যিকারের দেশপ্রেম মনে করি। সত্যম ব্রুয়ৎ!

মনোয়ার রুবেল

ফ্রিল্যান্স লেখক ও প্রাবন্ধিক

মনোয়ার রুবেল › বিস্তারিত পোস্টঃ

গল্প: ইউনিফর্ম

০৮ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৪৯

পুলিশের লোকেরা ছবি তোলে ইউনিফর্ম পরে । ইউনিফর্ম পরা ছবি তারা যেখানে সেখানে দেয়। হ্বজে যাবে? ইউনিফর্ম পরা ছবি, বিয়ের জন্য ইউনিফর্ম পরা ছবি, ফেসবুকেও ইউনিফর্ম। মাথায় ক্যাপ থাকবে। পুলিশ হওয়া লজ্জার এটা তারা বুঝতে চায় না। পুলিশ সম্পর্কে বাজারে নানান শ্লোক প্রচলিত এটাও তারা জানেনা। এক হাজার কুকুর মারা গেলে একজন পুলিশের জন্ম হয়। এইটা কোন পুলিশ কি জানে?
মিলির ধারনা, জানেনা। পুলিশরা বেকুব হয়। বাংলাদেশের পুলিশরা বেশি বেকুব। বাংলাদেশি পুলিশদের আহাম্মকি নিয়ে অনেক গল্প মিলি জানে। একটা গল্প সুযোগ পেলেই সবাইকে শোনায়।

তিন দেশের পুলিশের মধ্যে প্রতিযোগীতা হচ্ছে। রাশিয়া, আমেরিকা, বাংলাদেশ। একটি কুকুরকে জঙ্গলে ছেড়ে দেয়া হবে। কে কতো দ্রুত তা খুঁজে বের করতে পারে সেটাই প্রতিযোগীতা।
প্রথমে রাশিয়ান পুলিশ খুজতে বের হলো। দুই দিন পর তারা কুকুরকে খুঁজে বের করলো।
এরপর আমেরিকান পুলিশ। আমেরিকান পুলিশ গরু খোজার মতো কুকুর খুজল। তিন দিন পর তারা কুকুর খুঁজে বের করে আনলো।
এবার বাংলাদেশের পুলিশ। দুই দিন গেলো,তিন দিন গেলো, পাঁচ দিন গেলো,এক সপ্তাহ পার হয়েছে। কুকুর খুঁজে নিয়ে আসা দূরের কথা, পুলিশের' খবর নেই।
আয়োজকরা বাংলাদেশের পুলিশকে খুঁজতে বের হলো।
দেখা গেলো বাংলাদেশের পুলিশ সপ্তাহ যাবত একটা ভেড়াকে বেঁধে পিটাচ্ছে। আর বলছে, স্বীকার কর তুই-ই সেই কুকুর। তুই-ই সেই কুকুর!

পুলিশ নিয়ে এত গল্পের কারন মিলির ছোট খালা বিকাল থেকে পুলিশের ছবি নিয়ে ঘুরছে। মিলি ছবি দেখেনি। খালার কাণ্ডকারখানা দেখছে। পুলিশের ছবি দেখার মতো কিছু নাই। পুরোটাই ইউনিফর্ম। পুলিশের মতো জঘন্য একটি পেশার লোক তার জন্য বিয়ের প্রস্তাব পাঠাবে এটা মেনে নিতে পারছেনা। পুলিশদের ব্যবহার অসভ্য। যারা রাস্তায় বাইরে অসভ্য তারা ঘরে সভ্য হয় কি?



মিলি প্রতিদিন রাজারবাগ মোড় দিয়ে অফিস থেকে বাসায় ফিরে। এখানে মিনিট দশেক সিগন্যাল থাকে। ট্রাফিক রাস্তা নিয়ন্ত্রন দেখে। কন্ট্রোলের চেয়ে গালি দেয় বেশি। রিকশাওয়ালাদের জন্য কমন গালি "মাদারচোদ"। "শুয়োরের বাচ্চা" পুলিশি লাইনে কোন গালি নয়। আমরা যেমন হাই হ্যালো বলি তেমন। মাজহার নামে এক ট্রাফিক পুলিশ গতকাল এক ছেলেকে ছোট একটি ভুলের জন্য গালি দিয়েছে। " খানকীর পোলা তোর মায়েরে চু....!

এতটুকু লিখে পূর্নতা ইসলাম থামলো। "চু.." শব্দ পড়ে তার পাঠক ভ্যাবাচ্যাকা খাবে। কেউ বলবে চটি লেখিকা। মহিলা লেখিকা বলে তাকে নিয়ে নোংরা ব্লগ হবে। নারী হলে যত সমস্যা। সিনেমায় যদি নায়িকা হাটুর উপরে কাপড় তুলে দর্শক খুশি হয়। বিদ্যা বালানের ডার্টি পিকচার হিট হয়।
সিনেমায় থাকবে, কিন্তু গল্পে উপন্যাসে খুল্লাম খুল্লা থাকবেনা কেন? পূর্নতার ইচ্ছা সে সাহিত্যের বিদ্যা বালান হবে। তার গল্পে চু.. শব্দ থাকবে।
কবিতায় এ টাইপ শব্দ হয়। গল্পে হয় না ক্যান? কবিতা এশব্দ থাকলে শিল্প। এ শব্দ মারজুক রাসেল খুল্লাম খুল্লা লিখছেন। বইমেলায় তার বই হাজার হাজার কপি বিক্রি হয়। টিশার্ট বিক্রি হয়। এ শব্দ গল্পে থাকলে অশ্লীলতা। এক তরুন কবিতায় এ শব্দ লিখে খ্যাতি পেয়ে গেছেন। তিনি লিখেছেন, "আমি প্রেমিকা ছাড়া আর কাউকেই ... না"। পূর্ণতা তিনটি ডট দিয়ে রাখলো। মূল গল্পে ডট থাকবেনা। এই কবিতার বইয়ের নাম কায়কাউসের চুলকানি। কায়কাউসের চুলকানির জন্য কবি প্রথম আলো জীবনানন্দ সাহিত্য ২০১৩ পুরষ্কার পেয়েছেন! ধন্য জীবনানন্দ। ধন্যবাদ প্রথম আলো।

মিলি পুলিশের বায়োডাটা হাতে নিয়ে বসে আছে। ছোট খালার ধারনা এটা সোনার টুকরা ছেলে। সোনার টুকরা ছেলে হাতছাড়া করা যাবেনা। বয়স থাকলে মিলির খালা নিজেই গিয়ে ছেলের কোলে গিয়ে বসত । মিলিকে কনুইয়ের গুতো দিয়ে কিছু একটা বলে হিহিহি করে হাসলেন। কী কথা বলে মিলি পুরোটা শুনেনি। বুঝতে পেরেছে। কথা শুনে মিলির জ্বর এসে গেছে। এমন নোংরা কথা বলে কেউ এমন বিচ্ছিরি হাসতে পারে!!!

গল্পকার পূর্নতার মন চাচ্ছে এখানে আরেকটু খোলামেলা লিখুক।

মিলি প্রচন্ড অনিচ্ছা সত্বেও পুলিশের বায়োডাটা হাতে নিল। বায়োডাটা না বলে চিঠি বলা ভালো। একটি সাদা কাগজে টাইপ করা চিঠি। মিলি পড়লো।

"আমি মাজহার হোসেন। পুলিশে চাকরী করি। পুলিশের চাকরী অখাদ্য। নিজের খাদ্য যোগাতে আমাকে এই অখাদ্যটা খেতে হচ্ছে।

চাকরীর সংকীর্ণ জগতের বাইরে আমার একটা বিশাল জগত আছে। তবু কেন জানি সবাই বিশাল জগতটাকে বাইরে রেখে সংকীর্ণ জগত নিয়েই বিয়ের বাজারে উৎসাহী বেশি। আমার ধারনা এই বিশাল জগৎ টা জানা বেশি জরুরী। চাকুরীতে ইউনিফর্ম পরে থাকি। নিজেকে ঢেকে রাখি। মনটাও। ইউনিফর্ম ছাড়া সেই লোকটি কেমন। সেটা জানা বেশি জরুরী। বায়োডাটায় কিছু জিনিস থাকলে ভাল হয়।

১. ছেলের রাগ কেমন? ---স্বাভাবিক
২. ছেলে পরহেজগার? ---না। তবে শুক্রবারে নামাজ পড়ে
৩. কালচারাল মাইন্ডেড? --- হ্যা
৪. মেয়েদের জিন্স পরা পছন্দ করে? --- হ্যা
৫ গান গাইতে পারে? - না পারে না
৬ রবীন্দ্র সঙ্গীত শোনে- হ্যা

বায়োডাটার এর এমন একটি ফরমেট আনলে ভালো হতো। ছেলে সম্পর্কে কিছুটা ধারনা পাওয়া যেত। বৃত্তান্তে বাপ চাচাদের কে কী করেন তা-ই লেখা থাকে। লেখা থাকে ছেলের ডিগ্রী আর নাম। আমি একটি নতুন ফরমেটে আমার বৃত্তান্ত দেই।

আমি অনেকটা আড্ডা প্রিয়। বন্ধুবৎসল। অভিমানী। ভালোলাগে শিল্প সাহিত্য সংস্কৃতি এবং উদার হতে। সবার উপরে আমার দেশ মুক্তিযুদ্ধ স্বাধীনতা ও নিজের কৃষ্টি। অবসরে আপাতত বই পড়ি লিখি হাবিজাবি চিন্তা করি। বিয়েরপর অবসর কিভাবে কাটাবো তা নিয়ে আমার একটি পরিকল্পনা আছে.....


এটাকে বিয়ের বৃত্তান্ত বলা চলেনা। মিলি এতটুকু পড়ে থেমে গেলো। তার ধারনা ছোট খালা ছেলের কাছ থেকে স্পেশালী এই চিঠিটা লিখিয়ে এনেছে তার জন্য। মিলির খালার চিকন বুদ্ধি। মিলির খালুজানের বুদ্ধি মোটা। মানুষটাও মোটা। মোটা মানুষ নিয়ে ছোট খালা ডার্টি জোকস বলে।

চিঠি পড়া শেষ। মিলির খালা দৌড়ে এল। মিলি জানে ছোট খালা উঁকি দিয়ে চিঠি পড়া দেখছিল। খালা পারলে বাসর ঘরেও উঁকি দিবেন। ছোট খালা বলল, চিঠিটা সুন্দর না?
মিলি কিছু বলল না।
ছোট খালা বলল, ছেলেটা গতানুগতিক না। সব কিছু ডিফারেন্ট! বায়েডাটার স্টাইল দেখেছিস। কেমন রাবিন্দ্রিক! আহা! জানিস, কবিতাও লিখে। পত্রিকায় ছাপে তো। বইও বেরিয়েছে। চিঠিটা সুন্দর না? কিছু বল।
- হু সুন্দর।
- আমি জানতাম তুই এটা বলবি। ছেলের ছবি দেখবি?
- দাও।

মিলি ছবি দেখে চিনল। এই লোকের নাম মাজহার। ট্রাফিক পুলিশে কাজ করে। রিকশা নিয়ে যেতে রাজরবাগ মোড়ে প্রায়ই জ্যামে বসে তার কান্ড কারখানা দেখতে হয়। সুযোগ পেলে গালি দেয়। রিকশাওয়ালার মায়েদের চুদে। ইউনিফর্ম গায়ে থাকলে সে এই কাজ করে। ইউনিফর্ম খুলে ফেললে চিঠি লিখে, কবিতাও লিখে।

কি অদ্ভুত!

মন্তব্য ১৭ টি রেটিং +৪/-০

মন্তব্য (১৭) মন্তব্য লিখুন

১| ০৮ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:১০

রহিম রুমন বলেছেন: ভালো লিখেছেন, এই দেশের এক এক টা পুলিশ এক এক টা ম্যাজিস্ট্রেট এরা চাকরি পাওয়ার আগে থেকেই ভাবে একবার চাকরিটা পাইলেই হয় দেশটা পুরা-ই আমার যখন যা ইচ্ছা করতে পারব আর করে ও তাই

২| ০৯ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ২:২০

বিপরীত বাক বলেছেন: কথা হচ্ছে কাস্টমস, রাজউক, সওজ, বিমান, ওয়াসা ইত্যাদি তে এর চাইতে বড়চোর আছে।। গালি শুধু পুলিশ কে কেন।???

জনসেবার পরিমাণ হিসেব করলে উপরের সবকটা শ্রেণী রথেকে পুলিশের পয়েন্ট বেশি থাকবে নিশ্চিত।।
কাস্টমসের লোকজন ও তো টাকার বিনিময় করে ক ক্ষতিকর পণ্য দেশের ভিতর ঢুকায়।।

ওয়াসা র কর্মকর্তা র কাছ থেকে বিয়ার প্রস্তাব আসলে তো মনে হয় মেয়ে পক্ষ সেই প্রস্তাবের কপি টাইমস ম্যাগাজিনে ছাপাবে।।

অথচ রাস্তায়, ডোবায়, নদীতে যখন একটা অর্ধগলিত মরা লাশ পড়ে থাকতে দেখে সাধারণ মানুুষ নাক সিটকায় তখন কিন্তু পুলিশই বিনা খরচে অবলীলায় সেটা মর্গে নিয়ে যায়।।। রাস্তায়, গণপরিবহনে যখন দুজনের মারপিট লাগে অন্য যাত্রীরা চারিপাশে দাড়িয়ে মজা দেখে তখন নিকটবর্তী পুলিশ কর্মকর্তাই এগিয়ে যায় সেটা ঠেকানোর জন্যে।।

২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৩:৩৪

মনোয়ার রুবেল বলেছেন: আমি ব্যক্তিগত প্রত্যক্ষন থেকে জানি। মারামারি লাগলে পুলিশ সবার আগে পালায়। পুলিশ হচ্ছে শক্তের ভক্ত নরমের যম।

৩| ০৯ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:৩৭

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: আসলেই বেশীই অশ্লীল !

আমরা যা করি সবই যদি সাহিত্যে হবহু বর্ণনা করি তখন তা আর সাহিত্য থাকে না ক্যাটাগরি ভিন্ন হয়ে যায়।

তবে গল্পে ধরি মাছ না ছূই পানি ষ্টাইলটা ভাল। ভাবটা আমি আসলে বলতে চাইনি গল্পের প্রয়োজনেই বাধ্য হলাম ;) এমনই কি?

৪| ০৯ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:২২

শ্রাবণধারা বলেছেন: লেখাটা অনেক ভাল লাগলো ।

যদিও গল্প বলার স্টাইলটা হুমায়ুন আহমেদ টাইপ, তারপরও চমৎকার......।

আপনার জন্য শুভকামনা..।

৫| ০৯ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:৫৮

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: চমৎকার| বাহবা দিচ্ছি প্রাণ খুলে| আমি ভয় পাই অনেক সময় লিখতে এতো খোলামেলা| এজন্য অনেক লেখা পোস্ট করাই হয়নি| আরেকটা জিনিস খেয়াল করে দেখবেন, পোস্ট কিংবা গল্প একটু খোলামেলা হলেই মন্তব্যের ঘর খাঁ খাঁ করে| সবাই খোলসের নিচে লুকায়| আপনাকে হার্ট থেকে অভিনন্দন| আর গল্প ভাল লেগেছে| ফিনিশিংটা মারাত্মক| আর শেষ বাক্যটা তো লাজবাব

২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৩:৩৫

মনোয়ার রুবেল বলেছেন: আমি আসলে বলতে চাইনি গল্পের প্রয়োজনেই বাধ্য হলাম ;)

৬| ০৯ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:০৪

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: কবিতায় আপনি সরাসরিই বলতে পারেন সেক্সের কথা| কিন্তু গল্পে ট্যাবু! সেইজন্যই এদেশে হেলাল হাফিজের "তোমার বুকের ওড়না আমার প্রেমের জায়নামাজ" সাহিত্য আর "খেলারাম খেলে যা পর্ণ"! একাথা বলতেই হচ্ছে যদিও আমি হেলাল হাফিজের ভক্ত

৭| ০৯ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৪৩

ফান তুফান বলেছেন: হাহহা ভালই। পুলিশএর গালি এটা স্বভাবিক। একবার কোন এক কারনে পুলিশ ট্রেনিং সেন্টারে গিয়া যা দেখলাম ভোর ছয়টা থেকে সন্ধা যা না খাটুনি খাটায় তারউপরে একটু সিডিউল ব্রেক কলে কর্তাদের মোটাগালি আর শাস্তি। এই ট্রেনিং শেষ করে যে কোন তুলোর ছেলেই হোক না কেন লোহা হয়ে বেরুবে।

৮| ০৯ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:০১

মনোয়ার রুবেল বলেছেন: মন্তব্য ভাল্লাগলো। @আরণ্যক রাখাল।

৯| ০৯ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:১০

মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন:

// ইউনিফর্ম গায়ে থাকলে সে এই কাজ করে। ইউনিফর্ম খুলে ফেললে চিঠি লিখে, কবিতাও লিখে।//

=p~

১০| ১১ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:২০

হাসান মাহবুব বলেছেন: এই বৈপরীত্য থাকাটা খুব স্বাভাবিক। বিশেষ করে ইউনিফর্মধারীদের।

১১| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৩:৪৯

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: (বেশী অশ্লীল হয়ে গেলে সরি) এইটুক না লিখলেও চলত। কায়কাউস এক আজব চিজ!
ইউনিফর্মের বাইরেও মানুষের আরেকটা রূপ থাকে!

১২| ১১ ই অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ১:১৪

মনোয়ার রুবেল বলেছেন: সরিয়ে দিলাম। অর্পনা মৃম্ময়।

১৩| ১১ ই অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ১:৩৪

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: বেছে বেছে কমেন্টের উত্তর দেন এটা কি ষ্টাইল? অজ্ঞতা? না ভাব?

যাই হোক। আপনার বাড়ী আপনি যেমন খুশি থাকেন।
শুভ কামনা

১৪| ১১ ই অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৩:২১

টারজান০০০০৭ বলেছেন: সব মাছ গু খায় , ঘাইরা মাছের নাম হয় !

১৫| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:৩৫

মনোয়ার রুবেল বলেছেন: বিদ্রোহী, এটা অলসতা। ভাব এর যোগ্য আমি নই। আর অজ্ঞতা? তাতো আছেই। আমি বিজ্ঞ নই স্যার।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.