![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
প্রজন্ম চত্বর থেকে প্রতিদিনকার জমায়েতের নতুন সূচী নির্ধারণ করা হয়েছে। আর ২৪ ঘণ্টা নয়। এবার বিকাল ৩টা থেকে রাত ১০টা পর্যন্ত বিক্ষোভ চলবে। এর পর বাকি সময়টুকু কি হবে? আমরা কি প্রজন্ম চত্বর ছাড়বো? ছাড়লে যদি জামায়াতীরা এসে সে স্থান দখলে নেয়? সে আশঙ্কা উড়িয়ে দেয়ার শক্ত যুক্তি কী আমাদের আছে? আমার কাছে অন্তত নেই। শহরের যান চলাচলে বিঘœ ঘটছে - এ হলো যুক্তি। এটা সরকারে মাথাব্যাথা। আমাদের মাথাব্যথা নয়। আন্দোলনকারিদের অন্য বিষয়ে মাথা ঘামালে চলবে না। যতক্ষণ সব দাবি পুরণের যথাযথ প্রক্রিয়া শুরু না হচ্ছে ততক্ষণ প্রজন্ম চত্বরে প্রতিবাদী অবস্থান বলবৎ রাখতে হবে। আমি অন্তত তা-ই মনে করি। আমি মনে করি আমাদেরকে প্রজন্ম চত্বরেই থাকতে হবে।
২| ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪৬
অপূর্ণ রায়হান বলেছেন: এটা সরকারে মাথাব্যাথা।
সরকার পাবলিকরে গোনার মধ্যে ধরে না । ধরলে আজ ১০ দিন , হাসিনা এখনও জাতির উদ্দেশ্যে কোন ভাষণ দিল না ।
আমার মতে , আয়োজকদের এটা একটা ভুল সিদ্ধান্ত । তারাও কি দলবাজির শিকার হয়ে গেল ?
১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:২১
মনোজ মুকুট বলেছেন: এটা আমাকে বেশ ভাবাচ্ছে। আপনার আশঙ্কাই সত্যি মনে হচ্ছে কিন্তু আমাদের মাঠে থাকতে হবে বন্ধু।
৩| ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:০১
সক্রিয় বলেছেন: ডঃ ইমরান BAL er akjon shomorthok, ডঃ ইমরান rajakar er dallali kortasi,ডঃ ইমরান er opsharon chi or fashi chai.
১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:২৫
মনোজ মুকুট বলেছেন: আপনার এ আব্দার একটু বাড়াবাড়ি হয়ে গেলো ভাই। কে রাজাকার তা ইতিহাস এবং বাস্তবতা বলে দিয়েছে এবং দেবে। আপনে আবার ইমরানের ফাঁসি চাইলেন কোন ‘ইন্টেনশন’ থেকে? মাথা ‘কুচকুচি’ বাড়াইয়েন না...
৪| ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:০২
লোটাস বড়ুয়া বলেছেন: এ সিদ্ধান্ত আমাকে মর্মাহত করেছে।
৫| ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:০২
মোঃ_হাসান_আরিফ বলেছেন: জামায়াত-শিবিরের আস্তানা
Click This Link
তারুণ্যের প্রতিবাদ কি ব্লগারদের হাতছাড়া হয়ে গেছে
Click This Link
১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:১৫
মনোজ মুকুট বলেছেন: এ আন্দোলন হাতছাড়া হতে দেয়া যাবে না।
৬| ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:০৪
সমকালের গান বলেছেন: আপনার যুক্তি বুঝতে পারছি, তবে মনে হচ্ছে এটাও ভালই হয়েছে। দীর্ঘ মেয়াদে রাজপথে থাকাটাকে গুরুত্ব দেয়া হচ্ছে। আবার জনগনের দাবীও আছে রাজপথে অবস্থান ধরে রাখার। ঢাকার বাইরে থেকে এখনো অনেকে আসছে। তাই মনে এই ব্যবস্থা। আর প্রয়োজনে যে কোন সময় দিন রাত টানা কর্মসূচীর প্রস্তুতির কথাতো বলাই হয়েছে।
আর চত্বরের দখলের ব্যাপারে, মনে হয় না কোন অসুবিধা হবে। অসুবিধা হলে কয়েক মিনিটের নোটিসে সবাই গিয়ে হাজির হব।
জয় বাংলা।
১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:১৩
মনোজ মুকুট বলেছেন: না ভাই। এ যুক্তি মানতে পারছি না। কয়েক মিনিটের নোটিসে হাজির হওয়ার যুক্তিটা। যদি আশঙ্কাই থাকে তবে, মাঠ কেন ছাড়া হবে? এখনতো অনেকেই বলার সুযোগ পাবে এ আন্দোলন সরকারের করায়ত্ব হয়ে গেছে। জামায়াত-শিবির নিষিদ্ধের বিলসহ আরো কয়েকটি বিল সংসদে উঠার পর চত্বর ছাড়লে ভাল হতো। তখন একটা পরিতৃপ্তি থাকতো। সরকার এ আন্দোলনের পরিতৃপ্তি না দিয়ে, পূর্ণাঙ্গ সফলতার বিষয়টি ঘটতে না দিয়ে আমার মনে হচ্ছে তারা এর ক্রেডিট নিতে চাচ্ছে। কিম্বা আমরা কোন না কোন ভাবে তাদের দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হচ্ছি। এটা কেন?
৭| ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:১৭
অয়োময় বলেছেন: আমার মনে হয় এটা একটা ভাল সিদ্ধান্ত।সরকার গনজাগরন দেখেছে,দেখা যাক আগামী রায়গুলো কি হয়।আর এই বিচার পক্রিয়া মাে সর পর মাস লেগে যেতে পারে।তাতে করে সেখানে একটানা অবস্থান করাটা এবং সেখানে যানযট লেগে থাকাটা জনগনের এবং আন্দোলনকারী উভয়ের কস্ট হতে পারে।
আর প্রয়োজন হলে একটানা আনে্দালন ও করা যাবে ।
১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:৩১
মনোজ মুকুট বলেছেন: অয়োময়, আমি বিচার প্রক্রিয়ার কথা বলিনি। বলেছি, আমাদের দাবি বাস্তবায়নের প্রক্রিয়া। আশ্বাস নয় কেবল, কার্যকর পদক্ষেপ। এটা হতে পারে, সরকার থেকে আনুষ্ঠানিক ঘোষণা। প্রধানমন্ত্রী সংসদে একাত্বতা প্রকাশ করেছেন সেটা আনুষ্ঠানিক ঘোষণা নয়, সংসদে বারোয়ারি আলাপের মাঝে কয়েকটা কথা বলে নেয়ার মতো। প্রধানমন্ত্রীকে শাহবাগে আসার দরকার নাই। তিনি গণভবনে বসে ঘোষণা দিক। কর্ম প্রক্রিয়া সম্পর্কে বলুক। ব্যাস।
©somewhere in net ltd.
১|
১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪৫
অমিয় উজ্জ্বল বলেছেন: জয় বাংলা