![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
২০১৩ সালের ফেব্রুয়ারিতে তরুণ ছাত্র-যুবক, সামাজিক-সাংস্কৃতিক সংগঠনের কর্মীদের উদ্যোগে মুক্তিযুদ্ধের চেতনার ভিত্তিতে যুদ্ধাপরাধীদের সর্বোচ্চ শাস্তির দাবিতে গড়ে উঠেছিল গণজাগরণ মঞ্চ। ’৭১-এর অসমাপ্ত বিপ্লব সম্পন্ন করার জন্য ২০১৩ সালে দ্বিতীয় পর্যায়ের ’৭১ শুরু হয়েছিল। মুক্তিযুদ্ধের চেতনার ভিত্তিতে ঢাকার শাহবাগ এলাকায় গণজাগরণ মঞ্চ উত্তাল হয়ে উঠে প্রতিবাদে-বিক্ষোভে। তাতে ক্রমশ সারাদেশের সর্বস্তরের জনগণ মুক্তিযুদ্ধের সপক্ষে সংগঠিত হয়। প্রবাসী বাংলাদেশিরাও বিদেশের মাটিতে সংগঠিত হয়ে গণজাগরণ মঞ্চের কর্মসূচির প্রতি সমর্থন ও সহযোগিতার হাত বাড়ায়। সাধারণ মানুষ মুক্তিযুদ্ধের নতুন চেতনা নিয়ে পুনঃজাগ্রত হতে থাকে। যাবতীয় অপপ্রচার, গুজব ও বিভ্রান্তি সত্ত্বেও গণজাগরণ মঞ্চের নেতৃত্ব কাক্সিক্ষত লক্ষ্যে পৌঁছে। যুদ্ধাপরাধী ও জামায়াত নেতা কাদের মোল্লার ফাঁসির রায় কার্যকর হয়। যুদ্ধাহত ও পঙ্গু মুক্তিযোদ্ধা, বার্ধক্যকবলিত ও জীবিত বর্ষীয়ানরা গণজাগরণ মঞ্চে শামিল হয়ে একাত্মতা ঘোষণা করে।
ডা. ইমরান এইচ সরকারের বলিষ্ঠ নেতৃত্ব ও লাকী আক্তারের তেজালো ঘোষণা-স্লোগান, মারুফ রসুল, বাপ্পাদিত্য বসুসহ অনেকের নাম উচ্চারিত হতে থাকে। দেশের অধিকাংশ পত্র-পত্রিকা আর টিভি চ্যানেলে প্রচারিত হতে থাকে তারুণ্যের আন্দোলনমুখর দাবিগুলো। সামাজিক-সাংস্কৃতিক সংগঠন ও বিশিষ্টজনদের এ আন্দোলনের সঙ্গে একাত্মতা আন্দোলনকে পরিণত করে চেতনার দ্বিতীয় মুক্তিযুদ্ধে। গণজাগরণ মঞ্চের প্রতিপক্ষ হিসেবে গড়ে উঠে বিএনপি-জামায়াত-শিবিরের সমর্থনপুষ্ট হেফাজতে ইসলাম। সংঘর্ষ, ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া, মঞ্চ ভাঙচুর, গণজাগরণ কর্মীদের ওপর হুমকি, হত্যা প্রচেষ্টাসহ নানা ঘটনাও ঘটেছে। আস্তিক-নাস্তিক বিতর্ক তুলে সরকারকে বেকায়দায় ফেলতে চেয়েছে স্বাধীনতাবিরোধী শক্তি। গণজাগরণ মঞ্চের কর্মীরা অহিংস সাংস্কৃতিক কর্মসূচির মাধ্যমে সহিংসতামুক্ত রাজনৈতিক আন্দোলনে নিজেদের নিয়োজিত করেছিল। তাতে সর্বস্তরের জনগণের সম্পৃক্ততা ক্রমশ বেড়েছে। এমনকি বিএনপি-জামায়াতের অযৌক্তিক হরতাল আর নাশকতার বিরুদ্ধেও গণজাগরণ মঞ্চের কর্মীরা স্বোচ্চার হয়েছিল। তারা ৬ দফা দাবি বাস্তবায়নে জনগণকে সম্পৃক্ত করে অনেকাংশে সফল হলেও সকল যুদ্ধাপরাধীর সর্বোচ্চ শাস্তি এখনো বাকি। এজন্য গণজাগরণ মঞ্চের ঐক্য ও গতিবেগ ধরে রাখা প্রয়োজন। আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল নিয়ে দেশে-বিদেশে সুগভীর ষড়যন্ত্র হয়েছে। বিচারপতির স্কাইপি কথোপকথন, যুদ্ধাপরাধের রায়ের কপি ফাঁস হওয়ার ঘটনাও ঘটিয়েছে শত্র“পক্ষ। সমগ্র জাতির ভরসা হয়ে উঠেছিল গণজাগরণ মঞ্চ। মোট কথা গণজাগরণ মঞ্চের তরুণরাই গণআন্দোলনের বিস্ফোরণ ঘটাতে সক্ষম হয়েছিল। তাদের প্রতি সহায়তা ও সমর্থনের অভাব নেই। তরুণদের আত্মত্যাগে অর্জিত গণজাগরণ মঞ্চ সত্যিকার অর্থেই জনতার জাগরণ ঘটিয়েছে। বিশ্বব্যাপী এ মঞ্চের প্রতি সমর্থন সংহতি লক্ষ্য করা গেছে। ২০১৪ সালে এসে গণজাগরণ মঞ্চ নিয়ে শুরু হলো অনৈক্য, বিভেদ, বিভ্রান্তি, অন্তর্কলহ। এই আত্মদ্বন্দ্ব-বিভেদ ও সংঘর্ষ গণজাগরণ মঞ্চের অভ্যন্তরীণ বিষয় হলেও তা নিয়ে স্বাধীনতাবিরোধী ও মুক্তিযুদ্ধের শত্র“পক্ষের আনন্দের ব্যাপার হয়ে উঠেছে। ইতোমধ্যে শিবির মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের গবেষণা সংস্থা কর্তৃক বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম সন্ত্রাসী সংগঠনরূপে চিহ্নিত হয়েছে। যুদ্ধাপরাধী সংগঠন হিসেবে জামায়াত নিষিদ্ধের প্রক্রিয়া চলমান। ৫ জানুয়ারির জাতীয় সংসদ নির্বাচন নিয়ে বহুমুখী ষড়যন্ত্র পেরিয়ে নবগঠিত সরকার সাংবিধানিক প্রক্রিয়ায় প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। দেশে প্রয়োজন প্রগতিশীল দলের মাধ্যমে রাজনীতিকে গণস্বার্থে বেগবান করা, মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ধারণ করে গণতন্ত্রকে শক্তিশালী করা। সেই লক্ষ্যে মুক্তিযুদ্ধের সপক্ষীয় শক্তির তীব্র ঐক্য এবং গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠানগুলোর ভূমিকাকে জোরালো ও কার্যকর করা। এ অবস্থায় গণজাগরণ মঞ্চের সঙ্গে ছাত্রলীগ ও যুবলীগের পারস্পরিক দোষারোপ ও কাঁদা ছোড়াছুড়ি কাম্য নয়। পরস্পরের ভুল বোঝাবুঝির কার্যকর উদ্যোগ গ্রহণের প্রয়োজনীয়তা স্বীকৃত হয়েছে। মুক্তিযুদ্ধের সপক্ষীয় শক্তির ঐক্য ও চেতনাকে ধারণ করা, বেগবান করার লক্ষ্যে গণজাগরণ মঞ্চকে ধরে রাখতে হবে। তারুণ্যের শক্তিকে অপরাজেয় ও অবিতর্কিত রাখতেই সুসংগঠিত ও বিভ্রান্তিমুক্ত হতে হবে। ইতোমধ্যে ২৬ মার্চ কোটি কণ্ঠে একযোগে গীত হয়েছে জাতীয় সংগীত। জাতীয় প্যারেড গ্রাউন্ডে আড়াই লক্ষের অধিক বিভিন্ন শ্রেণি ও পেশার লোকজনসহ শিক্ষার্থীরা গেয়েছে জাতীয় সংগীত। মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে বলিষ্ঠ ও পুনঃপ্রতিষ্ঠিত করতে বাঙালির ঐক্য পুনরায় বাস্তবে সম্ভব হলো। এভাবে একের পর এক দেশাত্মবোধের অনুপ্রেরণা, মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় পুনর্জাগরণের ঘটনা বাংলা ও বাঙালিকে উদ্ভাসিত করেছে। এ অবস্থায় গণজাগরণ মঞ্চের অন্তর্দ্বন্দ্ব, অন্তর্ঘাত ও বিভ্রান্তি কাম্য নয়। মুক্তিযুদ্ধের সংগঠনসমূহ, সাংস্কৃতিক সংগঠনসমূহ, সেক্টর কমান্ডার্স ফোরাম, ঘাতক-দালাল নির্মূল কমিটিসহ বিভিন্ন সংগঠন ইতোমধ্যেই অভ্যন্তরীণ বিরোধ ও ভুল বোঝাবুঝি বাদ দিয়ে গণজাগরণ মঞ্চের ঐক্য, সংহতি ও গতিবেগ ধরে রাখার ওপর গুরুত্বারোপ করেছে। মঞ্চের অভ্যন্তরীণ বিষয়গুলো মঞ্চের ভেতরেই আলাপ-আলোচনার মাধ্যমে সমাধান করতে হবে। গণজাগরণ মঞ্চের নেতিবাচক পরিসমাপ্তি কোনোভাবেই কাম্য নয়। মঞ্চের ঐক্য বিনষ্টের প্রক্রিয়ায় খুশি হয় যুদ্ধাপরাধী পক্ষ। নিজেদের মধ্যকার দ্বন্দ্ব, পারস্পরিক অভিযোগ, দূরত্ব, ভুল বোঝাবুঝি অবসানে নিজেদের মধ্যে আলোচনা-সমালোচনা হওয়া উচিত। শত্র“পক্ষের হাসির পাত্র হওয়া যাবে না। নিজেদের কর্মসূচি বাস্তবায়নের আগেই শত্র“পক্ষের নিকট সংবাদ প্রকাশ হলে তাতে শত্র“পক্ষও সুযোগ খুঁজে তার ব্যবহার করবে। ডা. ইমরান এইচ সরকার বলেছেন, লাখো কণ্ঠে জাতীয় সংগীত অনুষ্ঠানে ইসলামী ব্যাংকের অর্থায়ন নিয়ে বিরোধিতা করেছে গণজাগরণ মঞ্চ। ইসলামী ব্যাংকের অর্থ নিয়ে গণজাগরণ মঞ্চের কর্মীদের ওপর হামলা করা হয়েছে। এতে শিবির ক্যাডার ও তাদের প্রতিনিধিরা ঢুকে পড়েছে। তার এ অভিযোগ অনেকের মতে অসত্য নয়। সুতরাং এ ব্যাপারে সাবধান থাকাই শ্রেয়। মুক্তিযুদ্ধের চেতনাবিরোধী শক্তি এবং যুদ্ধাপরাধীদের প্রতিনিধিরা গণজাগরণ মঞ্চের কর্মীদের ক্ষতি করতে সচেষ্ট। এ ব্যাপারে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীসহ যথাযথ কর্তৃপক্ষের দায়িত্ব রয়েছে। দেশকে জঙ্গিবাদ, সন্ত্রাস ও সহিংসতামুক্ত করার জন্য গণজাগরণ মঞ্চও অঙ্গীকারবদ্ধ। এ ব্যাপারে সরকারের সহযোগিতা প্রয়োজন। মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও আবেগকে ধারণ করে গড়ে ওঠা গণজাগরণ মঞ্চের ক্ষুদ্র উদ্যোগ এখন বিশাল প্লাটফর্মে রূপান্তরিত হয়েছে। নেতৃত্বের কোন্দল, কিংবা পারস্পরিক রেষারেষি ও অভিযোগ দুঃখজনক। এরকম নেতিবাচক অবস্থা থেকে বেরিয়ে আসতে হবে। যুদ্ধাপরাধীদের বিচার প্রক্রিয়া ব্যাহত কিংবা বিলম্বিত করতে তৎপররাই গণজাগরণ মঞ্চের অনৈক্য, বিভেদ, সংঘর্ষে খুশি হতে পারে। জনগণের চেতনার মঞ্চকে মুক্তিযুদ্ধের বলিষ্ঠ চেতনায় সুদৃঢ় করতে হবে।
বিশ্বব্যাংকের প্রতিবেদন অনুযায়ী ২০১৩-২০১৪ অর্থবছরে রাজনৈতিক সহিংসতায় দেশের ১১ হাজার কোটি টাকার ক্ষতি হয়েছে এবং ৪৫ দিন দেশ প্রায় অচলাবস্থায় ছিল। এ সংকট যেন পুনরায় সৃষ্টি না হয়, সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে। নির্বাচনের আগে ও পরে দেশব্যাপী সংখ্যালঘু শ্রেণির বাড়িঘর, ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান ও ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানে অপূরণীয় ক্ষতি হয়েছে। গণজাগরণ মঞ্চসহ মুক্তিযুদ্ধের চেতনার বিভিন্ন সামাজিক-সাংস্কৃতিক সংগঠন নিপীড়িতদের পাশে দাঁড়িয়েছে, সাহস জুগিয়েছে। রাজনৈতিক সহিংসতা ও ধর্মীয় জঙ্গিবাদ বাংলাদেশের পাশাপাশি দক্ষিণ এশীয় ঐক্যের বাধা। দেশকে আর্থ-রাজনৈতিকভাবে উন্নত করতে না পারলে রাজনৈতিক লক্ষ্য, রূপকল্প কিছুই বাস্তবায়ন হবে না। গণজাগরণ মঞ্চ সন্ত্রাসী, অপশক্তি ও মুক্তিযুদ্ধের চেতনা বিরোধীদের বিপক্ষে সময়োপযোগী আন্দোলনে তৎপর হতে পারে। জঙ্গিবাদ, মৌলবাদ, সন্ত্রাসবাদ, রাজনৈতিক সহিংসতা এখন বিশ্বব্যাপী সমর্থন হারিয়েছে। এসবের বিরুদ্ধে সোচ্চার আন্দোলন গড়ে তুলতে হবে তরুণদেরও। গণজাগরণ মঞ্চ তরুণদের আস্থাভাজন প্লাটফর্মরূপে ভূমিকা পালন করুক সদাজাগ্রত থেকে। মৌলবাদী, সাম্প্রদায়িক ও স্বাধীনতাবিরোধী পক্ষ জঙ্গিবাদের হাতকে শক্তিশালী করতে তৎপর রয়েছে, এটা বুঝতে হবে। দেশকে আফগানিস্তান ও পাকিস্তান বানানোর জন্য তৎপরতা অব্যাহত আছে। এ ব্যাপারে সরকারের সহায়ক শক্তি হিসেবে গণজাগরণ মঞ্চ ভূমিকা পালন করতে পারে। নিবেদিতপ্রাণ কর্মীদের যে কোনো মূল্যে দেশ ও জনগণের স্বার্থে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে। সক্রিয় ভূমিকা পালন করতে হবে। অপশক্তির অপপ্রয়াস থেকে সতর্ক থাকতে হবে। বিভেদ নয়, ঐক্যই গণজাগরণ মঞ্চের শক্তি ও ভিত্তি। ঐক্য সুরক্ষা, ভিত্তিকে আরো সুদৃঢ় করা এখন সময়ের দাবি। গণজাগরণ মঞ্চের ৬ দফা দাবির ভিত্তিতে গড়ে ওঠা আন্দোলনের অপরিহার্যতা আজো আছে। কারণ যুদ্ধাপরাধীদের মধ্যে মাত্র একজনের ফাঁসির রায় কার্যকর হয়েছে। রাজনীতির নামে জঙ্গিবাদ, সন্ত্রাসবাদ, সহিংসতা দূর করতে এখনো স্বোচ্চার ভূমিকা পালনের প্রয়োজন আছে তরুণদের। গণজাগরণ মঞ্চের তরুণরা মুক্তিযুদ্ধের চেতনা অবলম্বন করে অসাম্প্রদায়িক দেশ গড়তে চায়। রাজাকারমুক্ত বাংলাদেশ চায়। নিজেদের ভেতরকার সমস্যা সমাধানে নিজেদের মধ্যে আলোচনা-বিশ্লেষণ ও করণীয় স্থির করে এগোতে হবে। গণজাগরণ মঞ্চের প্রয়োজনীয়তা আছে এবং থাকবেও। এটি বাঙালির চেতনার মঞ্চ, ঐক্যের মঞ্চ, মুক্তিযুদ্ধের চেতনার মঞ্চ। অসাম্প্রদায়িক ও গণতান্ত্রিক দেশ গড়ার মঞ্চ। তাৎপর্যপূর্ণ ও কার্যকর সাংস্কৃতিক আন্দোলনের মাধ্যমে পুনরায় গণজোয়ার হলে বাংলাদেশ আরো এগিয়ে যাবে নিঃসন্দেহে। যুবশক্তির অনৈক্য, বিভ্রান্তি ও দুর্বলতায় অপশক্তি সংগঠিত ও ঐক্যবদ্ধ হয়। জাতীয় জীবনে গণজাগরণের আস্থা সংস্কৃতিবান ও ঐক্যবদ্ধ তরুণরা। সুতরাং বিভেদ নয়, মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় ঐক্যবদ্ধ ও সক্রিয় হোক গণজাগরণ মঞ্চ।
২| ১৭ ই এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ১১:১৩
নীল আকাশ ২০১৩ বলেছেন: ছাত্রলীগের ঘাড়ে পা দিয়ে আজ অব্দি কেউ নেতা হতে পারেনি।
©somewhere in net ltd.
১|
১৭ ই এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ১০:০০
সাখাওয়াত হোসেন বাবন বলেছেন: ডা. ইমরান এইচ সরকারের বলিষ্ঠ !!!!
আপনি দেখছি শাহবাগের আন্দোলন সর্ম্পকে কিছুই জানেন না , শাহবাগের আন্দোলটি টিকিয়ে রেখেছিল ছাত্রলীগ - ছাত্রলীগ এবং রাজবের কারণে ব্লগারা শাহবাগ ছেড়ে চলে যায়, এরপর ছাত্রলীগই পুরো আন্দোলন চালিয়ে নিয়ে গেছে, ইমরান না ও তো মাইক আকড়ে আর ছাত্রলীগের হায়ে হা মিলিয়ে নেতা হতে চেয়েছিল । পেছনে থেকে সরকারই শাহবাগের আন্দোলকে এতো দূর নিয়ে এসেছে । ইমরানের ডাকে একটা কুত্তাও শাহবাগে আসবে না ।