নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মন্ত্রক

আমি আমার দেশের জন্যে

মন্ত্রক › বিস্তারিত পোস্টঃ

শ্রমিকের উন্নয়নে সরকার

০৮ ই মে, ২০১৪ সকাল ৮:২০

পোশাক শ্রমিকসহ বিভিন্ন শ্রমিক সংগঠনের নেতারা দীর্ঘদিন ধরে পোশাক কারখানার শ্রমিকদের ন্যূনতম মজুরি নতুন করে নির্ধারণের দাবিতে আন্দোলন করে আসছিল। এরই প্রেক্ষিতে বর্তমান সরকার ক্ষমতায় আসার পরপরই ২০১০ সালে গার্মেন্টস শ্রমিকদের ন্যূনতম মজুরি ১ হাজার ৬৬২ টাকা থেকে ৮০ শতাংশ বৃদ্ধি করে ৩ হাজার টাকা নির্ধারণ করে। পরবর্তীতে সরকার গার্মেন্টস শ্রমিকদের কল্যাণের জন্য বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণের পাশাপাশি তাদের বেতন কাঠামো পুননির্ধারণের লক্ষ্যে গত বছরের ১২ মে ‘মজুরি বোর্ড’ গঠন করে। একই বছরের ২৯ সেপ্টেম্বর থেকে ৪ অক্টোবর পর্যন্ত থাইল্যান্ড, কম্বোডিয়া ও ভিয়েতনাম সফরের পাশাপাশি এই বোর্ড মালিক, শ্রমিক ও সরকারের প্রতিনিধিদের সমন্বয়ে ৬টি সভা করে। এর মধ্যে ৪র্থ সভায় মালিকপক্ষ ৩ হাজার টাকা থেকে মাত্র ২০ শতাংশ বাড়িয়ে ৩ হাজার ৬০০ টাকা ন্যূনতম মজুরি নির্ধারণের প্রস্তাব দেয়। মালিকপক্ষের এ ধরনের প্রস্তাবকে কেন্দ্র করে গার্মেন্টস সেক্টরে ক্ষোভ ও অস্থিরতা সৃষ্টি হয় এবং গার্মেন্টস শ্রমিকরা সহিংস বিক্ষোভে ফেটে পড়ে। গত বছরের ২১ সেপ্টেম্বর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে নৌ পরিবহন মন্ত্রী শাহজাহান খানের নেতৃত্বে গার্মেন্টস শ্রমিক সমন্বয় পরিষদ আয়োজিত সমাবেশ মন্ত্রী কর্তৃক গার্মেন্টস শ্রমিকদের দাবিকৃত ন্যূনতম মজুরি ৮ হাজার ১৪৪ টাকার পক্ষে অবস্থান নেওয়ায় শ্রমিকরা অনুপ্রাণিত হয়ে আরো জোরালো আন্দোলন শুরু করে। পরবর্তীতে ২৪ সেপ্টেম্বর ২০১৩ তারিখে গবেষণাধর্মী প্রতিষ্ঠান সিপিডি গার্মেন্টস শ্রমিকদের ন্যূনতম মজুরি ৮ হাজার ২০০ টাকা প্রস্তাব করলে শ্রমিকদের মধ্যে আরও আশার সঞ্চার হয়। এর প্রেক্ষিতে সরকারের গঠিত মজুরি বোর্ড সব পক্ষের সাথে আলোচনা-পর্যালোচনা শেষে গার্মেন্ট শ্রমিকদের ন্যূনতম মজুরি ৫ হাজার ৩০০ টাকা নির্ধারণ করে। মজুরি বোর্ড নির্ধারিত ন্যূনতম মজুরি কিছুটা আপত্তি সত্ত্বেও মালিকপক্ষ মেনে নেয়। গার্মেন্ট শ্রমিকরাও তাদের দাবির কাছাকাছি হওয়ায় মজুরি বোর্ড নির্ধারিত ন্যূনতম মজুরি ৫ হাজার ৩০০ টাকা মেনে নেয়। ন্যূনতম মজুরি ৫ হাজার ৩০০ টাকা হওয়ার মধ্য দিয়ে বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সময়কালে মাত্র তিন বছরে গার্মেন্ট শ্রমিকদের ন্যূনতম মজুরি বাড়ল (৫৩০০-১৬৬২) টাকা বা ৩৬৩৮ টাকা।

ন্যূনতম মজুরি ৮ হাজার টাকা করার দাবিতে গার্মেন্টস শিল্পে চরম শ্রমিক অসন্তোষ ছিল। এই অসন্তোষ দূরীকরণ ও শ্রমিকদের নিকট সরকারের গ্রহণযোগ্যতা বৃদ্ধিকল্পে সরকার মজুরি বোর্ড গঠন করে। এই বোর্ড সব পক্ষের সাথে আলাপ-আলোচনার মাধ্যমে যে ন্যূনতম মজুরি ঘোষণা করে তাতে গার্মেন্ট শিল্প চরম বিপর্যয়ের হাত থেকে রক্ষা পায়। অগ্রসরমান রপ্তানি খাতকে গতিশীল রাখার লক্ষ্যে মালিক-শ্রমিক উভয়ের জন্য লাভজনক ও ন্যায্য বিবেচনায় গার্মেন্টস শ্রমিকদের ন্যূনতম মজুরি দ্রুততার সাথে নির্ধারণ করে সরকার এ খাতকে রক্ষায় বলিষ্ঠ ভূমিকা গ্রহণ করে। সরকারের এ ভূমিকার কারণে ২০১৩ সালজুড়ে গার্মেন্ট শিল্পে যে অস্থিরতা ছিল তা কেটে যায় এবং গার্মেন্ট শিল্প তার কাক্সিক্ষত পথেই অগ্রসর হতে থাকে।

দেশের পোশাক কারখানার স্বাভাবিক কর্মপরিবেশ ফিরিয়ে আনতে সরকার নানামুখী কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ করে। কারখানায় শ্রমিকদের ঠিকমত মজুরি দেওয়া হয় না, শ্রমিকদের কাজের জন্য সুষ্ঠু পরিবেশ নেই ইত্যাদি অভিযোগ তুলে যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশকে দেওয়া জিএসপি স্থগিত করে দেয়। পরে স্থগিতাদেশ ফিরে পেতে ১৬টি শর্ত জুড়ে দেওয়া হয়। সরকার দ্রুততার সঙ্গে ১৩টি শর্ত পূরণ করে। বাকি তিনটি শর্ত পূরণের কাজও বাস্তবায়নাধীন রয়েছে। এর অংশ হিসেবে বাংলাদেশ ১৪০টি ইউনিয়নকে নিবন্ধন দিয়েছে, ইতিপূর্বে নিবন্ধন বাতিল করা একটি প্রধান শ্রমিক অধিকার সংগঠনের নিবন্ধন পুনর্বহাল করেছে, পোশাক কারখানা পরিদর্শনের লক্ষ্যে পরিদর্শক নিয়োগ দিয়েছে এবং আইএলওকে সঙ্গে নিয়ে প্রাথমিক পরিদর্শন ও মনিটরিং শুরু করেছে। সাভারের বহুল আলোচিত রানা প্লাজা ধসের ঘটনায় হতাহতদের মধ্যে গত এক বছরে সরকারি-বেসরকারি ও বিদেশি ক্রেতাদের সমন্বয়ে গঠিত তহবিল থেকে প্রায় ৬০ কোটি টাকা দেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে সরকারি উদ্যোগে হতাহতদের মাঝে প্রায় সাড়ে ২২ কোটি টাকা দেওয়া হয়েছে। বিদেশি ক্রেতাদের সমন্বয়ে গঠিত ‘ডোনারস ট্রাস্ট ফান্ড’ তহবিল থেকে দেওয়া হয়েছে প্রায় ১৯ কোটি টাকা। এর মধ্যে রানা প্লাজা ধসের বর্ষপূর্তির দুদিন আগে দুজনকে ৫০ হাজার টাকা করে দেওয়া হয়। ২২ এপ্রিল ৩ হাজার ৬৩৯ জনের প্রত্যেককে তহবিলের অর্থ দেওয়া হয়েছে। এছাড়া বেতন, চিকিৎসাসেবা ও আনুষঙ্গিক বাবদ প্রায় ১৫ কোটি টাকা খরচ করেছে পোশাক শিল্প মালিকদের সংগঠন বিজিএমইএ। সরকারি ও বেসরকারি পর্যায়ে রানা প্লাজা ট্র্যাজেডিতে নিহত ও আহত শ্রমিকদের পরিবারের কল্যাণ-পুনর্বাসনে সর্বাত্মক শক্তি প্রয়োগ করায় এবং সরকারপ্রধান হিসেবে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এ বিষয়ে আন্তরিকতার সঙ্গে কাজ করায় গার্মেন্টস সেক্টরে স্বস্তি ফিরে এসেছে। জীবনের নিরাপত্তা না থাকায় গার্মেন্ট কারখানায় কাজ করতে শ্রমিকদের মধ্যে যে অনীহা তৈরি হয়েছিল সরকারের সঠিক সিদ্ধান্তের কারণে তা অনেকটাই কেটে গেছে। এর বাইরে রানা প্লাজার মালিক মাসুদ রানার বিরুদ্ধে সরকারের তরফ থেকে কঠোর পদক্ষেপ গ্রহণ করায় এবং তার সম্পদ বাজেয়াপ্ত করার সংবাদে গার্মেন্ট শ্রমিকদের মাঝে আত্মবিশ্বাস ফিরে এসেছে। সব মিলিয়ে গার্মেন্ট খাতে গত বছরজুড়ে যে অস্থিরতা ছিল তা কেটে গেছে। আর এসবই গার্মেন্ট শ্রমিকদের জন্য সরকারের তরফ থেকে গৃহীত ইতিবাচক অগ্রগতির উদাহরণ।

রানা প্লাজা ধসে নিহত ৯০৯ জনের স্বজনদের মধ্যে প্রধানমন্ত্রীর ত্রাণ তহবিল থেকে এখন পর্যন্ত ২২ কোটি ১১ লাখ ৫৫ হাজার ৭২০ টাকা বিতরণ করা হয়েছে। নিহত ব্যক্তিদের পরিবারের সংশ্লিষ্ট সদস্যরা যাতে সুবিধা পায়, সে জন্য ডিএনএ টেস্টের মাধ্যমে স্বজনদের প্রত্যেককে (বাবা, মা, ভাইবোন, স্ত্রী বা স্বামী) আলাদাভাবে চেক দেওয়া হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী ২২টি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন গার্মেন্টস শ্রমিকদের জন্য ১ কোটি ৪২ লাখ ১৪ হাজার টাকা, আহত উদ্ধারকর্মী কায়কোবাদকে উন্নত চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুরে পাঠাতে ৩৫ লাখ এবং অশনাক্ত শ্রমিকদের ডিএনএ পরীক্ষার জন্য ৫০ লাখ টাকা দিয়েছেন। সহায়তার প্রথম পর্যায়ে নিহত একশ’ শ্রমিকের প্রত্যেকের পরিবারকে ২ লাখ টাকা করে দেওয়া হয়েছে। সাভারে রানা প্লাজার দুর্ঘটনায় ক্ষতিগ্রস্তদের পরিবারের সদস্যদের আর্থিক সহায়তার পাশাপাশি ৭৭৭ জনকে সরকার বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে চাকরি দিয়েছেন। এছাড়া এ দুর্ঘটনায় নিহতদের ১৪ জন অনাথ শিশু রাজশাহী ক্যাডেট কলেজ হোমে আশ্রয় ও শিক্ষার সুযোগ এবং আঞ্জুমান মফিদুল ইসলামের মাধ্যমে ১৭ জন শিশু শিক্ষার সুযোগ পাচ্ছে। এ দুঃখজনক ঘটনায় যে ৩০০ শিশু তাদের বাবা-মা হারিয়েছে তাদের শিক্ষার সুযোগ প্রদানে সরকারের সব রকম প্রস্তুতিও রয়েছে।

এর বাইরে রানা প্লাজা দুর্ঘটনায় ক্ষতিগ্রস্ত শ্রমিকদের অর্থ সহায়তা প্রদান কার্যক্রম শুরু করেছে আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থা (আইএলও)। গ্লোবাল ট্রাস্ট ফান্ডের আওতায় আইএলও বিভিন্ন দাতা সংস্থা ও বায়ারদের কাছ থেকে এ সহায়তার টাকা সংগ্রহ করছে। এ পর্যন্ত ১৫ মিলিয়ন ডলার সহায়তা দেওয়া হয়েছে। এ টাকা থেকেই তিন হাজার জনকে সহায়তা দেওয়া হয়েছে। ২০০৯ সালে সরকার গঠনের পর শেখ হাসিনা সরকার দুই দফায় তৈরি পোশাক শ্রমিকদের মজুরি ২২৬ শতাংশ বাড়িয়েছে।

এতোসব পদক্ষেপ গ্রহণ সত্ত্বেও গার্মেন্ট শিল্পে অস্বচ্ছ প্রক্রিয়ার সাব-কন্ট্রাকটিংয়ের মাধ্যমে পণ্য উৎপাদনই এই শিল্পের জন্য সবচেয়ে বড় সমস্যা হয়ে দেখা দিয়েছে। বেশির ভাগ সাব-কণ্ট্রাকটারই কোনো নীতিমালা না মেনে যার যার ইচ্ছামত কারখানা পরিচালনা করে। এসব সাব-কণ্ট্রাকটররা গার্মেন্ট শ্রমিকদের ন্যূনমত মজুরির ধার ধারেন না, শ্রমিকদের ওভারটাইমের মজুরিও পরিশোধ করেন না, নির্ধারিত সময়ের বেশি সময় শ্রমিকদের দিয়ে কাজ করান এবং কারখানার কর্মপরিবেশ উন্নয়নে কোনো ভূমিকা রাখেন না। সাব-কণ্ট্রাকটরদের এসব গাফিলতির দায় বহন করতে হয় গার্মেন্ট মালিকদের। এই সমস্যা সমাধানকল্পে জরুরি ভিত্তিতে সাব-কন্ট্রাক্টের কাজ করে এমন কারখানার মান উন্নয়ন ও বায়িং হাউজগুলোর কাজের স্বচ্ছতা নিশ্চিত করা সরকারের আশু কর্তব্য বলে মনে করেন এই খাতের সংশ্লিষ্টরা।

রানা প্লাজা ভবন ধসের পরে পোশাক খাতে বাংলাদেশ অনেক অগ্রগতি অর্জন করেছে বলে একাধিক প্রতিবেদনও প্রকাশিত হয়েছে। তবে কয়েকটি ক্ষেত্রে অনেক কাজ এখনও বাকি রয়েছে। রানা প্লাজা ধসের এক বছর পূর্তিতে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের পক্ষ থেকে এক বিবৃতিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে। ২৪ এপ্রিল রানা প্লাজা ভবন ধসের এক বছর পূর্তিতে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র বিভাগ, বাণিজ্য প্রতিনিধি দফতর, আন্তর্জাতিক উন্নয়ন সংস্থা ও শ্রম বিভাগ থেকে যৌথভাবে এক বিবৃতি দেওয়া হয়। এই চারটি সংস্থাই মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র সরকারের আওতাধীন। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বিবৃতিতে বলা হয়, সাভারের রানা প্লাজায় ভবন ধসের পর গত এক বছরে ট্রেড ইউনিয়নের নিবন্ধন দেওয়াসহ শ্রমিকের নিরাপত্তা ও অধিকার রক্ষায় বাংলাদেশ অনেক অগ্রগতি অর্জন করেছে। এই সময়ে প্রায় ১৪০টি শ্রমিক সংগঠনের নিবন্ধন দেওয়া হয়েছে। তবে কারখানা পরিদর্শনের ফলাফল সংবলিত একটি ডেটাবেস উন্নয়নে এখনও অনেক কাজ বাকি আছে। বিবৃতিতে আরও বলা হয়, বাংলাদেশে রানা প্লাজা ভবন ধসের এক বছর পালিত হয়েছে। এই রানা প্লাজা ধসের ঘটনায় এক হাজার একশ জন মানুষ নিহত হয়েছিলেন। এতে আহত হন আরও কয়েক হাজার। পোশাক শিল্পের ইতিহাসে এটি সবচেয়ে ভয়াবহ শিল্প দুর্ঘটনা। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে এক শ বছর আগে ট্রায়াঙ্গেল শার্টওয়েস্টের বিপর্যয়ের মতোই রানা প্লাজা এবং ২০১২ সালের নভেম্বরে তাজরীন ফ্যাক্টরির আগুন, শ্রমিকদের ঝুঁকির মধ্যে ফেলে দিয়েছে।

বিবৃতিতে বলা হয়, বাংলাদেশ সরকার, পোশাক শিল্প মালিক ও পণ্যের ক্রেতাসহ বাংলাদেশে সব অংশীদারের নিরাপদ কর্মপরিবেশ নিশ্চিত করার দায়িত্ব পালন করতে হবে। একই সঙ্গে পোশাক শিল্পের সকল শ্রমিকের নিজেদের অধিকার রক্ষার জন্য সোচ্চার হতে হবে।

বিবৃতিতে উল্লেখ করা হয়, গত বছর কতিপয় গুরুত্বপূর্ণ করণীয় দিকের বিষয়ে বাংলাদেশ অগ্রগতি অর্জন করেছে। অপরদিকে বিবৃতিতে বলা হয়, তবে পোশাক শিল্পের উন্নয়নে বাংলাদেশকে আরও অনেক কাজ করতে হবে। বাংলাদেশের মৌলিক শ্রম আইন ও রফতানি প্রক্রিয়াকরণ আইনের অধীনে শ্রমিকদের ট্রেড ইউনিয়ন অধিকার নিয়ে উদ্বেগ অব্যাহত রয়েছে। বাংলাদেশ সরকারের পরিদর্শক নিয়োগ এবং পরিদর্শনের ফলাফল জনগণের সহজলভ্য একটি ডেটাবেজে প্রকাশ করতে হবে। শ্রমিকদের সংগঠিত হওয়ার সময় ভয়ভীতি দূর করতে বাংলাদেশ সরকারকে ভূমিকা পালন করতে হবে। এসব ইস্যুর নিষ্পত্তি হলে নিরাপদ কর্মপরিবেশ, অপেক্ষাকৃত ভালো বেতন এবং বাংলাদেশের সম্ভাবনার অনেক বেশি কাজে লাগানো নিশ্চিত হবে।

মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.