![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বাংলাদেশের ইতিহাসে সবচেয়ে দীর্ঘ সময়ের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নারায়ণগঞ্জের সাত খুনের ঘটনায় (মে ২০১৪) মর্মাহত ও ক্রুদ্ধ হয়েছেন এবং আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর গাফিলতি পেয়ে শাস্তি প্রদানের নির্দেশ দিয়েছেন। তার প্রত্যাশা অনুসারে তড়িৎ ব্যবস্থা গ্রহণ করে জনগণের মধ্যে বিশ্বাস স্থাপন করে প্রশাসন। ৫ জানুয়ারি (২০১৪) নির্বাচনের আগে-পরের সহিংসতা বন্ধ করে একইভাবে আপামর দেশবাসীকে স্বস্তি দিয়েছিলেন শেখ হাসিনা। তিনিই সেই ব্যক্তি যিনি রানা প্লাজার নিহত-আহত শ্রমিক পরিবারের পাশে থেকে এখনো সহায়তার হাত বাড়িয়ে দিচ্ছেন। কয়েক দিন (এপ্রিল, ২০১৪) আগে তিনি বলেছিলেন, 'আমরা কারো সঙ্গে যুদ্ধ নয়, শান্তি চাই। তবে কেউ যদি আমাদের সার্বভৌমত্বে আঘাত করে, অবশ্যই প্রতিঘাত করার মতো ক্ষমতা থাকতে হবে। স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষার জন্য সেই সামর্থ্য অর্জন করা একান্তভাবে প্রয়োজন। আর আমরা সে ব্যাপারে সচেতন।' তার কথার সূত্র ধরেই আমরা জানতে পেরেছি বর্তমান সরকার সশস্ত্র বাহিনীর আধুনিকায়নে নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে। সরকারের লক্ষ্য হচ্ছে, বিশ্বের সঙ্গে তাল মিলিয়ে চলতে পারে এমন সশস্ত্র বাহিনী গড়ে তোলা। সীমিত সম্পদের সর্বোচ্চ ব্যবহারের মাধ্যমে সামনের দিকে এগিয়ে যাওয়া। সে লক্ষ্যে সর্বোচ্চ আন্তরিকতা দিয়ে কাজ করার জন্য প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তাদের নির্দেশ দিয়েছেন তিনি। শেখ হাসিনার সদিচ্ছা এবং আন্তরিকতা তার নেতৃত্বকে বিশ্বজনীন করে তুলেছে। কারণ জনগণের মৌলিক চাহিদা পূরণ করা তার সরকারের দায়িত্ব হিসেবে গণ্য হয়েছে। জাতির কাঙ্ক্ষিত উন্নয়ন ও লক্ষ্য অর্জনে তার সরকার ষষ্ঠ পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনা ও ১০ বছর মেয়াদি পরিপ্রেক্ষিত পরিকল্পনা গ্রহণ করেছে। শেখ হাসিনার লক্ষ্য, দেশের সীমিত সম্পদ কাজে লাগিয়ে আত্মনির্ভরশীল হওয়া। কারণ মিলেনিয়াম ডেভেলপমেন্ট গোলের (এমডিজি) ছয়টি ধাপেই বাংলাদেশের সাফল্য বা অর্জন সবচেয়ে বেশি। জনগণের মৌলিক অধিকার পূরণের মাধ্যমে ২০২১ সাল নাগাদ ক্ষুধা ও দারিদ্র্যমুক্ত বাংলাদেশ গঠনে নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে শেখ হাসিনার সরকার। আর এসবই সম্ভব হয়েছিল এ দেশে তিনি ফিরে এসেছিলেন বলেই।
অন্যদিকে পার্বত্য অঞ্চলে শান্তি চুক্তি বাস্তবায়ন ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর সঙ্গে শেখ হাসিনা সরকারের সম্প্রীতি রক্ষার দৃষ্টান্ত হিসেবে প্রশংসিত হয়েছে। তিনি নিজের দেশে প্রত্যেক ধর্মীয় সম্প্রদায়কে নিজ নিজ ধর্মপালনে উৎসাহী করেছেন। শত ব্যস্ততার মধ্যেও নিয়মিত নামাজ-রোজা ইবাদত-বন্দেগিতে সময় ব্যয় করেন। বাঙালির উৎসবগুলোকে তিনি সর্বজনীন সম্মিলনে পরিণত করেছেন। ঈদ, পূজা, বড়দিন, বুদ্ধপূর্ণিমা এখন সবার উৎসব। যুদ্ধাপরাধীদের বিচার সম্পন্ন করার জন্য তার আন্তরিক প্রচেষ্টা অভিনন্দনযোগ্য। অর্থাৎ শেখ হাসিনা মুক্তিযুদ্ধের চেতনার আলোকে সরকার পরিচালনা করছেন। এ জন্যই নতুন প্রজন্ম তার হাত শক্তিশালী করতে বর্তমান সরকারকে অকুণ্ঠ সমর্থন জানিয়ে যাচ্ছে। তবু অপপ্রচার ও প্ররোচনায় কেউ বিভ্রান্ত করতে পারে বলে ইতোমধ্যে তিনি সবাইকে সতর্ক করে দিয়েছেন। জেলহত্যার বিচার, ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলায় আইভি রহমানসহ আরো অনেকের মৃত্যুর বিচার, সাবেক অর্থমন্ত্রী শাহ এ এম এস কিবরিয়া ও সংসদ সদস্য আহসানউল্লাহ মাস্টারসহ সব হত্যাকাণ্ডের বিচার প্রক্রিয়া চলছে। অর্থনৈতিক উন্নতি গতিশীল রাখার চেষ্টা অব্যাহত আছে, রিজার্ভ যথেষ্ট পরিমাণে রয়েছে। মূল্যস্ফীতি কমে এসেছে। নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসের দাম কমেছে। একুশ শতকের চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা করে বিশ্বসভায় আধুনিক বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি নির্ভর ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ে তুলতে ভিশন-২০২১ ঘোষণা বাস্তবায়নে তরুণ সমাজকে যথার্থ শিক্ষা গ্রহণে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ভালো পরিবেশ বজায় রাখার নির্দেশ দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। তার সব কর্মকা-ই মানুষের মঙ্গলের জন্য নিবেদিত।
১৯৮১ সালের ১৭ মে শেখ হাসিনা বাংলাদেশে ফিরে এসেছিলেন। এটি ছিল তার পুনর্জন্ম। তার পুনর্জন্মের পরে বাংলাদেশ পুনরায় বাংলাদেশ হয়ে উঠেছিল। তেত্রিশ বছর আগের সেই দিনটি এখনকার মতো ছিল না। সেদিনকার বাতাস ছিল কান্নার বৃষ্টি ও প্রাকৃতিক ঝড়ের এক অপরাহ্ন। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এবং ৩ নভেম্বর জাতীয় চার নেতার নির্মম হত্যাকা- বাংলাদেশকে পাকিস্তানে পরিণত করেছিল। শেখ হাসিনার পদস্পর্শে সেই জল্লাদের দেশ পুনরায় সোনার বাংলা হয়ে ওঠার প্রত্যাশায় মুখরিত হয়েছিল। আজ তার প্রমাণ আমরা পাচ্ছি। তার প্রত্যাবর্তন ছিল অতি সাধারণ, কারণ সেভাবেই তিনি দেশের জনগণের সামনে দাঁড়াতে চেয়েছিলেন। তিনি এক বৃহৎ শূন্যতার মধ্যে এসে দাঁড়ালেন। এখানে ঘরের আপনজন কেউ নেই। তাই সারা দেশের মানুষ আপনার আপন হয়ে উঠল। তিনি এখানে আসার আগে প্রায় পাঁচ বছর মানুষকে স্বৈরশাসকরা বোঝাতে চেয়েছিল তারাই জনগণের মুক্তিদাতা। কিন্তু সাধারণ মানুষ ক্ষণে ক্ষণে জেগে উঠছিল, বিচার দাবি করছিল জাতির পিতার হত্যাকা-ের। এমনকি বিভিন্ন বাহিনীর অন্তঃকোন্দলও মাথাচাড়া দিয়ে উঠছিল। তারই এক অনিবার্য পরিণতি আমরা দেখলাম জিয়াউর রহমানের মৃত্যুতে। জিয়ারই উত্তরসূরি আরেক সেনাপ্রধানের হাতে ক্ষমতা কুক্ষিগত হলে জনগণের দাবি নিয়ে রাজনীতির মাঠে রাতদিনের এক অক্লান্ত কর্মী হয়ে উঠলেন শেখ হাসিনা। তিনি নেত্রী কিন্তু তারও বেশি তিনি কর্মী। কারণ দলকে ঐক্যবদ্ধ করা, বঙ্গবন্ধু ও তার শাসনকাল সম্পর্কে অপপ্রচারের সমুচিত জবাব দেয়া, পাকিস্তান ও অন্যান্য দেশের ষড়যন্ত্র মোকাবেলা করা তার প্রাত্যহিক কর্মে পরিণত হলো। দেশে ফেরার প্রতিক্রিয়ায় আবেগসিক্ত কথন আছে তার নিজের লেখা গ্রন্থগুলোয়। তুলে ধরছি একটি উদ্ধৃতি : 'আমার দুর্ভাগ্য, সব হারিয়ে আমি বাংলাদেশে ফিরেছিলাম। লক্ষ মানুষের স্নেহ-আশীর্বাদে আমি সিক্ত হই প্রতিনিয়ত। কিন্তু যাদের রেখে গিয়েছিলাম দেশ ছাড়ার সময়, আমার সেই অতি পরিচিত মুখগুলি আর দেখতে পাই না। হারানোর এক অসহ্য বেদনার ভার নিয়ে আমাকে দেশে ফিরতে হয়েছিল।...' (বাংলাদেশে স্বৈরতন্ত্রের জন্ম, পৃ. ৭৪)বঙ্গবন্ধুর গণতন্ত্র-সমাজতন্ত্র, ধর্মনিরপেক্ষতা প্রতিষ্ঠা ও রক্ষা করার প্রচেষ্টা সফল হতে দেয়নি খুনিরা। ফলে '৭৫-এর ১৫ আগস্ট-পরবর্তী সামরিক শাসকদের অভ্যুত্থান মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে ভূলুণ্ঠিত করে। দেশ অন্ধকারে নিক্ষিপ্ত হয়। দেশের প্রতিকূল এক সময়ে তাকে আমরা রাজনীতির মঞ্চে পেলাম। তিনি দায়িত্ব নিলেন এবং লাখো জনতার সমাবেশে কান্নাজড়িত কণ্ঠে বললেন_ 'আজকের জনসভায় লাখো লাখো চেনামুখ আমি দেখছি। শুধু নেই আমার প্রিয় পিতা বঙ্গবন্ধু, মা আর ভাইয়েরা এবং আরো অনেক প্রিয়জন। ভাই রাসেল আর কোনো দিন ফিরে আসবে না, আপা বলে ডাকবে না। সব হারিয়ে আজ আপনারাই আমার আপনজন।... বাংলার মানুষের পাশে থেকে মুক্তিসংগ্রামে অংশ নেয়ার জন্য আমি এসেছি। আমি আওয়ামী লীগের নেত্রী হওয়ার জন্য আসিনি। আপনাদের বোন হিসেবে, মেয়ে হিসেবে, বঙ্গবন্ধুর আদর্শে বিশ্বাসী আওয়ামী লীগের কর্মী হিসেবে আপনাদের পাশে থাকতে চাই।' গত তিন দশকের বেশি সময় দেশি-বিদেশি চক্রান্ত ও বিচিত্র প্রতিবন্ধকতা অতিক্রম করে তিনি জনগণের পাশেই আছেন। '৮৩ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারি থেকে ২০০৭ সালের সামরিক তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আমল পর্যন্ত একাধিকবার বন্দি অবস্থায় নিঃসঙ্গ মুহূর্ত কাটাতে হয়েছে তাকে। তিনি লিখেছেন : 'দেশ ও জনগণের জন্য কিছু মানুষকে আত্মত্যাগ করতেই হয়, এ শিক্ষাদীক্ষা তো আমার রক্তে প্রবাহিত। ১৫ আগস্ট ১৯৭৫-এর পর প্রবাসে থাকা অবস্থায় আমার জীবনের অনিশ্চয়তা ভরা সময়গুলোয় আমি তো দেশের কথা ভুলে থাকতে পারিনি? ঘাতকদের ভাষণ, সহযোগীদের কুকীর্তি সবই তো জানা যেত।' (নূর হোসেন, ওরা টোকাই কেন, পৃ. ৫৩)২০০৭ সালে ১১ জানুয়ারির পর তার দেশে ফেরার ওপর বিধিনিষেধ জারি করে সামরিক তত্ত্বাবধায়ক সরকার। তাকে রাজনীতি থেকে সরিয়ে দেয়ার সেই চক্রান্ত ব্যর্থ হয়। তিনি দেশে প্রত্যাবর্তন করেন। কিন্তু ১৬ জুলাই যৌথবাহিনী তাকে মিথ্যা মামলায় গ্রেফতার করে ৩৩১ দিন কারাগারে বন্দি করে রাখে। সে সময় গণমানুষ নেত্রীকে গভীরভাবে উপলব্ধি করেছে। তার কারাফটকের সামনে দাঁড়িয়ে থাকা মানুষের উদ্বেগ, গ্রেপ্তারের সংবাদ শুনে দেশের বিভিন্ন স্থানে চারজনের মৃত্যুবরণ, বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমের উৎকণ্ঠা তাকেও উদ্বেলিত করেছিল। কারণ সে সময় আদালতের উঠানে তিনি ছিলেন সাহসী ও দৃঢ়চেতা, দেশ ও মানুষের জন্য উৎকণ্ঠিত; বঙ্গবন্ধুর কন্যা হিসেবে সত্যকথা উচ্চারণে বড় বেশি সপ্রতিভ।
২০০১ থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত বিএনপি-জামায়াত জোট সরকার সন্ত্রাস, দুর্নীতি, ধর্ষণ ও লুটপাটের মাধ্যমে এ দেশকে নরকে পরিণত করেছিল। নেত্রীকে গ্রেনেড, বুলেট, বোমায় শেষ করতে চেয়েছিল। কিন্তু তিনি ছিলেন নির্ভীক। ২০০১ সালের নির্বাচনোত্তর জোট সরকারের অত্যাচার-নির্যাতন-ধর্ষণ তাকে কতটা ব্যথিত করেছিল তা এখনো বিভিন্ন সভা-সমাবেশের বক্তৃতায় শুনে থাকি আমরা। যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের ব্যবস্থা করে নতুন প্রজন্মকে যথার্থ ইতিহাসের পথ দেখিয়েছেন তিনি।
কেবল রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব নন তিনি, তার রয়েছে একাধিক প্রকাশিত গ্রন্থ, লেখক হিসেবেও তিনি খ্যাতিমান। ১৯৯৬-এ যেমন তেমনি ২০০৯ এবং ২০১৪ সালে প্রধানমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিয়ে তিনি জনগণের কল্যাণে সব মেধা ও শ্রম নিয়োজিত করেছেন। অর্থাৎ শেখ হাসিনা তার সরকারের নির্বাচনী ওয়াদা পূরণ ও ভিশন-২০৪১ অর্জনের লক্ষ্যে নিরন্তর কাজ করে চলেছেন। লক্ষ্য-২০২১ সালের মধ্যে একটি বৈষম্যহীন সমৃদ্ধ উন্নত ডিজিটাল দেশ গড়ে তোলা। অন্যদিকে স্বাধীনতাবিরোধী শক্তি ও '৭৫-এর ঘাতকরা ঐক্যবদ্ধভাবে সরকারের উন্নয়নপ্রচেষ্টা ব্যাহত করতে নানা অপতৎপরতা চালাচ্ছে। তাদের লক্ষ্য_ মিথ্যা তথ্য পরিবেশন করে জনগণকে বিভ্রান্ত করা। গুম, হত্যা ও নাশকতামূলক কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে সরকারের উন্নয়ন বাধাগ্রস্ত করা, যুদ্ধাপরাধীদের রক্ষা করা, ২০০১-২০০৬-এর জোট সরকারের পাঁচ বছরের লুটপাটের প্রক্রিয়া বজায় রাখা, হাওয়া ভবনের কর্ণধার তারেক জিয়াকে দেশে এনে রাজনীতি করানো।
বর্তমান প্রজন্ম থেকে ভবিষ্যৎ প্রজন্ম বঙ্গবন্ধু ও তার আদর্শ অনুসরণ করে যাবে; সৃষ্টি হবে বিশ্বসভার যোগ্য বাংলাদেশ। তার সাফল্য দিনে দিনে আরো বৃদ্ধি পাবে। তিনি সেই ব্যক্তি যিনি ঢাকার নিমতলির আগুনের মধ্যে থেকে উঠে আসা অসহায় মানুষের নিরাপদ আশ্রয় হয়ে উঠেছেন। কতিপয় কুখ্যাত বিডিআর কর্তৃক সেনা অফিসার হত্যাযজ্ঞ-পরবর্তী পরিস্থিতি সামলেছেন। মা রমিজার কন্যা হয়ে ছুটে গিয়েছেন অজপাড়াগাঁয়ে। তিনি তার নিজের কর্মের গুণে বিশ্বজনীন নেত্রীর আসন অলঙ্কৃত করেছেন। শেখ হাসিনার আগামী দিনগুলো শুভ হোক।
©somewhere in net ltd.
১|
১৯ শে মে, ২০১৪ সকাল ১১:১০
বিষক্ষয় বলেছেন: ভাই ব্লগে কি করেন? তারাতারি যান---হালুয়া রুটি কিন্তু প্রায় শেষ