![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
দিল্লির সাংবাদিকদের প্রশ্ন- ভারতের নির্বাচনে নরেন্দ্র মোদির বিশাল বিজয়ে বাংলাদেশের বিএনপিতে উচ্ছ্বাস কেন? দিল্লি ন্যাশনাল প্রেসক্লাবে রাতের আড্ডায় আমাদের কাছে অনেকেই এ প্রশ্ন করেছেন। বাংলাদেশের যেসব সংবাদকর্মী টেবিলে ছিলেন তারা বিষয়টিকে এড়িয়ে গেছেন। দিল্লির সাংবাদিকদের ভাষায় নরেন্দ্র মোদি তার দেশের উন্নয়নকে নাম্বার ওয়ান ইস্যু হিসেবে চ্যালেঞ্জ নিয়েছেন। জাতীয় নিরাপত্তা, সীমান্তে সন্ত্রাসবাদ ও বিচ্ছিন্নতাবাদীদের তৎপরতা নিয়ে আপসহীন অবস্থান থেকে প্রতিবেশী দেশগুলোর সঙ্গে সুসম্পর্ক রেখেই পথ চলবেন। এ ক্ষেত্রে বাংলাদেশের শেখ হাসিনা সরকারের সঙ্গে তার সরকারের উষ্ণ সম্পর্ক তৈরি হওয়ার সম্ভাবনাই বেশি। এমনকি প্রতিবেশী বাংলাদেশ নিয়ে অভিজ্ঞ ও ভারত-বাংলাদেশ মৈত্রীর সঙ্গে নিবিড় সম্পর্ক থাকা রাষ্ট্রপতি প্রণব মুখার্জির পরামর্শকে তিনি আমলে নিয়েই কূটনৈতিক সম্পর্ক অব্যাহত রাখবেন। এমনকি তাদের ধারণা, নির্বাচনের আগে নরেন্দ্র মোদি যত কিছুই বলুন পাকিস্তানের সঙ্গেও তিনি আলোচনার মাধ্যমে সমস্যা সমাধানের পথ নেবেন। ২০১১ সালের পর ভারতের কোনো নেতা পাকিস্তান সফরে যাননি। ভারতের অভিযোগ, মুম্বাই হামলার সঙ্গে জড়িতদের বিচার শেষ করে শাস্তির আওতায় আনছে না পাকিস্তান সরকার। পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী নওয়াজ শরিফ মোদিকে উষ্ণ অভিনন্দন ও তার দেশ সফরের আমন্ত্রণ জানালেও সার্বিক পরিস্থিতি বিশ্লেষণ করে তিনি কী পদক্ষেপ নেন তা পর্যবেক্ষণের সময় এখনো আসেনি। নরেন্দ্র মোদি মঙ্গলবার বিজেপির সংসদীয় দলের সভায় নেতা নির্বাচিত হওয়ার পর যে বক্তৃতা করেছেন সেখানে পরিষ্কার বলেছেন, বিদায়ী সরকারের ভালো কাজগুলো গ্রহণ করবেন। পর্যবেক্ষকদের মতে, বিগত মনমোহন সরকারের কূটনৈতিক সাফল্যের অন্যতম ছিল বাংলাদেশের সঙ্গে উষ্ণ সম্পর্ক তৈরি করে দুই দেশের স্বার্থসংশ্লিষ্ট নানা চুক্তি ও ইশতেহার সম্পাদন করা। অন্যদিকে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে সম্পর্ক উন্নয়নই করা হয়নি পারমাণবিক চুক্তিতেও সই হয়েছে। অর্থনৈতিক উন্নয়নকে অগ্রাধিকার দেওয়ার কারণে এবং সীমান্তে সন্ত্রাসবাদ, জঙ্গিবাদ ও বিচ্ছিন্নতাবাদী তৎপরতা দমনের স্বার্থে শেখ হাসিনা সরকারের যে সহযোগিতা তা নরেন্দ্র মোদি এড়িয়ে যেতে পারবেন না। মডারেট মুসলমানদের প্রতি নরেন্দ্র মোদি হবেন বন্ধুবৎসল। উগ্রপন্থি মুসলমানদের প্রতি তার মনোভাব হবে কঠোর। পর্যবেক্ষকদের মতে, বিগত সরকার তিস্তার পানি চুক্তি ও সীমান্ত ইস্যুর সমাধান করতে পারেনি পশ্চিমবঙ্গের মমতা আর আসামের বিজেপি ও কংগ্রেস নেতৃত্বের কারণে। নরেন্দ্র মোদির বিশ্বস্তজন বিজেপি-প্রধান রাজনাথ সিং, প্রভাবশালী নেতা অরুণ জেটলি এবং প্রবীণ রাজনীতিবিদ এল কে আদভানিও চেয়েছিলেন সীমান্ত ইস্যুর সমাধান হোক। এদের প্রভাব মোদি সরকারেও থাকছে। এ ছাড়া নরেন্দ্র মোদির কাছে তার গোয়েন্দা সংস্থার রিপোর্টেই উঠে আসবে পাকিস্তানি গোয়েন্দা সংস্থার তৎপরতা কাদের সময়ে বাংলাদেশের মাটিতে মাথাচাড়া দিয়েছিল। কাদের সময়ে সন্ত্রাসবাদ ও জঙ্গিবাদ দমনে কঠোর ভূমিকা নেওয়া হয়েছে।
পর্যবেক্ষকদের মতে, ধর্মনিরপেক্ষ উদার গণতান্ত্রিক ভারতের রাজনীতিতে কংগ্রেস ও তার সরকারকে লিবারেল ডেমোক্রেট বলা হয়ে থাকে। ভারতের সংখ্যালঘু মুসলমানরা বরাবর কংগ্রেসকেই নিরাপদ আশ্রয় মনে করেছে। পশ্চিমবঙ্গে নির্বাচনের আগে নরেন্দ্র মোদি বাংলাদেশি তাড়াও যে স্লোগান তুলেছিলেন তার ঢেউ এখনো থামেনি। অতীতে বিজেপি যখন ক্ষমতায় তখন দিলি্লর ভারতীয় মুসলমানদেরও ধরে পুশব্যাকের নামে বাংলাদেশে পুশইন করেছে। সে সময় ক্ষমতাসীন বিএনপির প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া পরিষ্কার বলেছেন, ভারতে কোনো অবৈধ বাংলাদেশি নেই। এমনকি আজকের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাও একই অবস্থানে বরাবর হেঁটেছেন। নরেন্দ্র মোদি ২৬ মে সন্ধ্যা ৬টায় রাষ্ট্রপতি ভবনের ফোর্ট কোর্টে তার সরকারের যে শপথ অনুষ্ঠান সূচি নির্ধারণ করেছেন সেখানেও পঞ্জিকা দেখা হয়েছে। হিন্দুত্ববাদের জায়গা থেকে, ধর্মীয় দৃষ্টিকোণ থেকে পঞ্জিকা দেখে বের করেছেন ওই সময় 'লগ্ন শুভ'। প্রশ্ন অনেকেরই বাংলাদেশে ইসলামী মূল্যবোধ ও ইসলামপন্থি ধর্মীয় রাজনৈতিক দলগুলোকে নিয়ে রাজনীতিতে পথহাঁটা বিএনপি কেমন করে আরএসএসের গর্ভ থেকে উৎসারিত বিজেপির ব্যালট বিপ্লবে উল্লসিত হয়। নরেন্দ্র মোদি বিজেপির সংসদীয় নেতা নির্বাচনের পর দেওয়া ভাষণে তার ক্ষমতারোহণের জন্য বিজেপির নেতা-কর্মীদের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়েছেন। ভারতের সঙ্গে বিজেপিকেও মা বলে সম্বোধন করেছেন। প্রধানমন্ত্রিত্বের শপথ নেওয়ার আগেই হিন্দুত্ববাদের দর্শনের গুরু প্রয়াত দিনদয়াল উপাধ্যায়ের জন্মশতবর্ষ ২০১৫ সাল থেকে বছর জুড়ে করার ঘোষণা দিয়েছেন ধর্মনিরপেক্ষ ভারতের ক্ষমতায় আসা প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। ধর্মকে তিনি কোনো গোপন প্রার্থনার বিষয় করে রাখেননি। নির্বাচনের আগে যে হিন্দুত্ববাদের স্লোগান উঠেছিল সেখানে বিজয়ের পর তার ধর্মের প্রতি, দেব-দেবীর প্রতি এমনকি গঙ্গারতীর প্রতি আনুগত্য দেখেছে বিশ্ব। আরএসএস বা রাষ্ট্রীয় স্বয়ং সেবক সংঘ থেকেই সুষমা স্বরাজসহ দু-এক জন ছাড়া বাকিরা উঠে এসেছেন বিজেপির নেতৃত্বে। ভারতবর্ষ জুড়ে হিন্দুত্ববাদই থাকবে অন্যকিছু নয়। এ এক হিন্দু রাষ্ট্র, এটি তাদের ধ্যান ধারণা। নরেন্দ্র মোদিকে প্রধানমন্ত্রী প্রার্থী করা থেকে সরকার গঠন করা পর্যন্ত আরএসএসের প্রভাব অব্যাহত রয়েছে। নরেন্দ্র মোদির দক্ষিণ হস্ত বলে খ্যাত অমিত শাহ গুজরাট দাঙ্গার অভিযোগে অভিযুক্ত জেল খাটা জামিনে মুক্ত আসামি। অযোধ্যার বাবরি মসজিদ গুঁড়িয়ে দিয়ে যারা উল্লাস করেছিলেন তারাই আজকের বিজেপির নেতৃত্বে। এবারও বিজেপি নির্বাচনী ইশতেহারে রামমন্দির নির্মাণের ঘোষণা দিয়েছে। তাদের বক্তব্যই হলো এখানে রাম ছিলেন। মোগল মুসলমানরা ক্ষমতায় এসে মসজিদ নির্মাণ করেছেন। তার আগে এটি হিন্দু রাষ্ট্রই ছিল। নরেন্দ্র মোদি তার ডান হাত অমিত শাহকে তার রাজনীতির রণদুর্গ বারানসির ছেড়ে দেওয়া আসনে উপনির্বাচনে বিজয়ী করে আনতে পারেন। নরেন্দ্র মোদিকে এখন পর্যন্ত ভারতের রাজনৈতিক পর্যবেক্ষক মহলই নয়, আন্তর্জাতিক মহলও পর্যবেক্ষণে রাখছে। তিনি তার ভাষণে সংবিধানপ্রণেতাদের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়েছেন এই বলে যে, তারা এত সুন্দর একখানি সংবিধান প্রণয়ন করার কারণেই আজকের ভারতে তার মতো গরিব পরিবারের ছেলে প্রধানমন্ত্রী হতে পেরেছেন। বাংলাদেশের অন্যতম রাজনৈতিক শক্তি বিএনপিকেও পর্যবেক্ষকের ভূমিকায় থাকা উচিত ছিল বলে দিলি্লর অনেক সাংবাদিক মনে করেন। কারণ যদি আগামী দিনে ১৫ হাজার সৈন্য দিয়ে ঘিরে রাখা অযোধ্যার সেই গুঁড়িয়ে দেওয়া বাবরি মসজিদের জায়গায় মোদি সরকার নির্বাচনের প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী রামমন্দির নির্মাণ শুরু করেন, তাহলে সেখানকার পরিস্থিতি কী হতে পারে? তার প্রতিক্রিয়া বিএনপি ও তার অনুসারীদের কাছে কীভাবে মুখোমুখি হবে? পুশব্যাকের নামে বাংলাদেশে পুশইন শুরু হলে দুবার গণরায় নিয়ে ক্ষমতায় আসা বেগম খালেদা জিয়ার বিএনপির ভূমিকা কী হবে? এসব প্রশ্ন সামনে নিয়েই পর্যবেক্ষণের সময় এখন।
সীমান্তের সন্ত্রাসবাদ, জঙ্গিবাদ, বিচ্ছিন্নতাবাদীদের বাংলাদেশের মাটি ব্যবহার করতে শেখ হাসিনা সরকার না দেওয়ায় ভারতের হাজার হাজার কোটি টাকা বছরে সাশ্রয় হচ্ছে। তাদের উদ্বেগ-উৎকণ্ঠার অবসান হচ্ছে। এমনি অবস্থায় নরেন্দ্র মোদির সরকার বাংলাদেশের সংখ্যালঘুদের জন্য নিরাপদ সরকারপ্রধান শেখ হাসিনার দিকেই বন্ধুত্বের উষ্ণ হাত বাড়াতে পারে। একটি সূত্র বলেছে, নির্বাচনী ফলাফলের তিন মাস আগেই শেখ হাসিনার বিশেষ দূত হিসেবে ভারতে নিযুক্ত বাংলাদেশের হাইকমিশনার গুজরাট গিয়ে নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন। কী বার্তা পাঠিয়েছেন তা জানা যায়নি। দিলি্লর প্রভাবশালী একটি দৈনিকের সিনিয়র সাংবাদিক স্মরণ করিয়ে দিলেন যে, বাংলাদেশের সঙ্গে গঙ্গার পানি চুক্তি ও শুল্কমুক্ত পণ্য রপ্তানির সুযোগ অকংগ্রেসি সরকারের আমলেই হয়েছে। নরেন্দ্র মোদির স্বপ্ন হবে তার নির্বাচনী অঙ্গীকার অনুযায়ী ভারতকে অর্থনৈতিকভাবে শক্তিশালী করে দুনিয়ায় এক নম্বরে নিয়ে যাওয়া, প্রতিবেশী দেশে তিনি গণতান্ত্রিক সাংবিধানিক শাসন চাইতে পারেন কিন্তু কে ক্ষমতায় এলো না এলো তা দেখতে যাবেন না। তার সামনে তিনটি চ্যালেঞ্জ বড় হয়ে দেখা দিয়েছে- এক. দুর্নীতির লাগাম টেনে দ্রব্যমূল্য কমানো। দুই. কর্মসংস্থান এবং তিন. আগামী দিনে বিধানসভার নির্বাচনে বিজয়যাত্রা অব্যাহত রেখে প্রতিটি রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে সমন্বয় করে উন্নয়ন কর্মযজ্ঞ শুরু করা। তার ভাষায়- সরকার আসে, সরকার যায়, বৃহত্তম ধর্মনিরপেক্ষ গণতান্ত্রিক ভারতের রাষ্ট্রীয় নীতিমালায় পরিবর্তন আসে না। একজন প্রবীণ সাংবাদিক বললেন, তিন বছরে নরেন্দ্র মোদি মনমোহন সরকারের কঠোর সমালোচনা করতে গিয়ে অন্তত বিশবার বলেছেন, প্রণব মুখার্জি সরকারপ্রধান হলে দেশের এই হাল হতো না। রাষ্ট্রপতি প্রণব মুখার্জির প্রতি তার আস্থা এতটাই যে পশ্চিমবঙ্গের জনসভায় তিনি বলেছিলেন, মাথার ওপর প্রণব মুখার্জি, কেন্দ্রে আমি ও পশ্চিমবঙ্গে মমতা ব্যানার্জি উন্নয়নে আপত্তি কোথায়? মমতার সঙ্গে তুমুল বাহাস হলেও, নির্বাচনী ফলাফল দেখে মমতা তাকে অভিনন্দন না জানালেও সারদা কেলেঙ্কারির তদন্ত সংস্থা মোদির অধীনস্থ সিবিআইর হাতেই রয়েছে। অনেকের ধারণা, এ তদন্তে তৃণমূলের অনেক জাঁদরেল নেতা ফেঁসে যাবেন। দরকষাকষির চাপে ফেলে নরেন্দ্র মোদিকে ম্যানেজ নাও করা যেতে পারে। নরেন্দ্র ভাই মোদির সঙ্গে গুজরাটের দাঙ্গা কলঙ্ক থাকলেও, তার ক্যারিশমা, প্রশাসনিক দক্ষতা, কমিটমেন্ট ও সততা নিয়ে কোনো প্রশ্ন নেই। কেউ কেউ বলছেন, এমনও হতে পারে তার আগামী দিনের কর্মপরিকল্পনার মাধ্যমে তিনি সেই কলঙ্ক মুছে ফেলতে চাইবেন।
ভারতের ক্যাবিনেট সচিব আমলাদের বিদেশযাত্রা ও ছুটি নিতে নতুন প্রধানমন্ত্রীর শপথ অনুষ্ঠান পর্যন্ত বন্ধ রাখতে বলেছেন। নরেন্দ্র মোদিও শপথ নেওয়ার আগেই সচিবদের তিন দিনের মধ্যেই রিপোর্ট দিতে বলেছেন বিগত সরকারের ভালো ও মন্দ দিকগুলো এবং তার করণীয় সম্পর্কে। গুড ম্যানেজার খ্যাত ভারতের ১৪তম প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির আগামী দিনের শাসনামল ও কূটনৈতিক সম্পর্ক দেখার আগে কারোরই উল্লসিত বা অস্বস্তিতে পড়ার কারণ নেই বলে অনেকেই মত দিলেন। আরেক সাংবাদিক বলেছেন, একদিকে চীন, আরেকদিকে পাকিস্তানকে কূটনৈতিক সম্পর্কে বেঁধে বাংলাদেশ-নেপালসহ সার্কভুক্ত দেশগুলোকে নিয়ে একটি শক্তিশালী অর্থনৈতিক অঞ্চল গড়ার স্বপ্নও রয়েছে নরেন্দ্র মোদির। ছেলেবেলায় ঘর পালানো আশ্রমে আশ্রমে দীক্ষা নেওয়া, নাটকের মঞ্চের পাকা অভিনেতা নরেন্দ্র মোদি নাটকীয় বাগ্মিতা আর গুজরাট উন্নয়নের মডেল দিয়েই ভারতবাসীকে জয় করে ক্ষমতায় এসেছেন। বর্ণাঢ্য রাজনৈতিক জীবনের অধিকারী নরেন্দ্র মোদি সম্পর্কে অনেকেই বলছেন, আর যাই হোক, ভোটের জন্য মুসলিম কায়দায় মাথায় টুপি পরেননি। নির্বাচনের আগে বলেছিলেন পরবেন না, পরেনওনি। নির্বাচনের আগে হিন্দুত্ববাদের ধর্মীয় আনুগত্য নিয়ে পথ হেঁটেছিলেন, ভোটের পরেও হেঁটেছেন।
- See more at: Click This Link
২| ২২ শে মে, ২০১৪ সকাল ৯:৩২
মেমননীয় বলেছেন: কারন, আওয়ামীলীগ অখুশী?
৩| ২২ শে মে, ২০১৪ সকাল ৯:৩৪
মনোজ কুমার বলেছেন: ভাই এই মোদি ছাড়া অন্য কিছু নিয়ে পোস্ট দেন। Newspaper,TV channel,Blog সব জায়গায় এক জিনিস।বিরক্ত লাগছে।
©somewhere in net ltd.
১|
২২ শে মে, ২০১৪ সকাল ৯:২১
ডাইরেক্ট টু দ্যা হার্ট বলেছেন: ভারত নির্ভর শুধু আওয়ামীলিগ নয় বিএনপিও সেটা এবার মুসলিম জনগন দেখছে।