নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মন্ত্রক

আমি আমার দেশের জন্যে

মন্ত্রক › বিস্তারিত পোস্টঃ

যুদ্ধাপরাধীর বিচার হবেই হবে

৩০ শে জুন, ২০১৪ সকাল ১০:১৭

একদিনের ব্যবধানে দুটি সংবাদ সাধারণ জনগণের কাছে দারুণ প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করেছে। প্রথমটি ইতিবাচক ও স্বস্তির আর দ্বিতীয়টি হতাশার এবং সন্দেহের। প্রথমটি দীর্ঘ একযুগেরও বেশি সময় পর রমনা বটমূলে বোমা বিস্ফোরণ মামলার রায়, যাতে আট জন হরকত-উল-জিহাদ জঙ্গীকে এই ভয়াবহ হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগে আদালত মৃত্যুদণ্ডে দণ্ডিত করেছে এবং একই সঙ্গে ছয় জঙ্গীকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ডে দণ্ডিত করা হয়েছে। ২০০১ সালের ১৪ এপ্রিল বাঙালীর উৎসব বাংলা নববর্ষ বরণের ছায়ানটের রমনা বটমূলের অনুষ্ঠানে এই বোমা বিস্ফোরণে দশ জনের মৃত্যু হয় এবং অসংখ্য মানুষ আহত হয়। এই মামলার মূল দণ্ডিত আসামি মুফতি আবদুল হান্নান বর্তমানে একুশ আগস্ট বঙ্গবন্ধু এ্যাভিন্যুর বোমা হামলার জন্য অভিযুক্ত হয়ে আদালতে বিচারাধীন। শেখ হাসিনাকে হত্যার জন্য কোটালিপাড়ায় বোমা পুঁতে রাখার অভিযোগে মুফতি হান্নান মূল আসামি হিসেবে অভিযুক্ত। রমনা বটমূলের ঘটনার কখনও কোন বিচার হবে তা অনেকেই বিশ্বাস করেননি। মামলাটি নিষ্পত্তি করার জন্য সরকারকে ধন্যবাদ দিতেই হয়। এই রায়ে ক্ষতিগ্রস্তরা তো বটেই দেশের মানুষ স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলেছে। রায়ের পর সাংবাদিকরা বিএনপির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের প্রতিক্রিয়া জানতে চাইলে তিনি বলেন; এই জঙ্গীবাদের জন্ম আওয়ামী লীগের শাসনামলে। মির্জা ফখরুল ইদানীং কথায় কথায় দলের অন্য অনেক নেতার মতো অসত্য কথা বলেন। তিনি হয়ত ভুলে গিয়েছেন ২০০৫ সালে তার দল যখন ক্ষমতায় তখন বাংলাদেশের ৬৩টি জেলায় একই সময় ৪৫৯টি বোমা বিস্ফোরণ ঘটিয়ে জঙ্গীরা তাদের আগমন বার্তা জানিয়ে দিয়েছিল। এছাড়াও বাংলাভাই ও শায়খ আবদুর রহমান ২০০৫ ও ২০০৬ সালে বিএনপি-জামায়াত জোট থেকে সক্রিয় সহযোগিতা পেয়েছিল। ২০০১-০৬ মেয়াদের বিএনপি-জামায়াত জোটের প্রথম স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আলতাফ হোসেন বঙ্গবন্ধু এ্যাভিন্যুর শেখ হাসিনার জনসভায় তাকে হত্যার উদ্দেশে গ্রেনেড হামলার পর মুফতি হান্নানকে অভয় দিয়ে বলেছিলেন, তিনি ইচ্ছা করলে ঢাকাসহ বাংলাদেশের যে কোন স্থানে নির্ভয়ে অবস্থান করতে পারেন। মুফতি হান্নানকে এই ব্যাপারে সার্বিক সহায়তা করেন জামিয়াতি উলামায়ে ইসলামের শীর্ষ নেতা মওলানা মহিউদ্দিন। ২০০৫ সালে ব্যর্থতার দায়ে তার দায়িত্ব হতে আলতাফ হোসেনকে অব্যাহতি দিলে মুফতি হান্নান কিছুটা বিচলিত হয়ে পড়েন। এরপরই ঘটে ৬৩ জেলায় যুগপৎ বোমা বিস্ফোরণের ঘটনা। সারা দেশে এই ঘটনায় তীব্র প্রতিক্রিয়া দেখা দিলে মুফতি হান্নানকে আটক করা হয়। ২১ আগস্ট বঙ্গবন্ধু এ্যাভিন্যুতে গ্রেনেড হামলায় হরকত-উল-জিহাদকে সার্বিক সহায়তা করে সামরিক গোয়েন্দা সংস্থা, জাতীয় নিরাপত্তা সংস্থা ও তৎকালীন প্রধানমন্ত্রীর দফতর। ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলার আগে হুজির নেতৃবৃন্দ বিএনপির সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট তারেক রহমানের সঙ্গে হাওয়া ভবনে কমপক্ষে দু’বার বৈঠক করেন এবং তার কাছ হতে আশীর্বাদ পাওয়ার পরই এই হামলা পরিচালিত হয়। মুফতি হান্নান এসব বিষয় আদালতে দেয়া স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দীতে বলেছেন। এই বিষয়ে গত ২৪ জুন ইংরেজী দৈনিক ডেইলি স্টারে বিস্তারিত বর্ণনা প্রকাশিত হয়েছে। সুতরাং মির্জা ফখরুল ইসলামের সাংবাদিকদের সামনে কথা বলার আগে এসব বিষয়ে চিন্তা করা উচিত ছিল। বর্তমানে একুশ আগস্টের গ্রেনেড হামলার মামলা আদালতে বিচারাধীন। দেশের মানুষ আশা করে ন্যায় বিচারের স্বার্থে যারাই এই ঘৃণ্য অপকর্মের সঙ্গে জড়িত ছিলেন তাদের প্রত্যেককেই আইনের আওতায় এনে বিচার করা হবে।

শেখ হাসিনার নেতৃত্বে ২০০৯ সালে মহাজোট সরকার গঠিত হলে সাধারণ মানুষ ধারণা করেছিল এবার একাত্তরের ঘাতকদের বিচার হবে। নির্বাচন পূর্বকালে ঘোষিত আওয়ামী লীগের নির্বাচনী ইস্তেহারে তেমন অঙ্গীকারও করা হয়েছিল। কিন্তু সেই বিচার শুরু করতে প্রায় এক বছরেরও বেশি সময় ব্যয় হয়। যেহেতু এমন একটি বিচার ঘটনার চল্লিশ বছর পর হচ্ছে সেহেতু সাধারণ মানুষ এই বিলম্বটুকু মেনে নেয়। গঠিত হলো আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল। শুরুতেই হোঁচট। প্রধান তদন্ত কর্মকর্তা হিসেবে যাকে নিয়োগ দেয়া হলো কিছুদিনের মধ্যে দেখা গেল তিনি এক সময় ছাত্র শিবিরের রাজনীতির সঙ্গে জড়িত ছিলেন। চতুর্দিক হতে এই বিষয়ে নিন্দার ঝড় উঠলে তখন তার পরিবর্তে এই পদে অন্য আর একজনকে নিয়োগ দেয়া হলো। তারপরও বিচার শুরু হয় না। প্রসিকিউশন টিমে যাদের নিয়োগ দেয়া হলো তাদের তেমন পরিচিতি নেই। স্বাভাবিক কারণেই মানুষের মনে সন্দেহ। আর বিচার যাদের করা হচ্ছে তাদের প্রায় সকলেই জামায়াতের সদস্য। তাদের তহবিলে কাঁড়ি কাঁড়ি টাকা। কয়েক মিলিয়ন ডলার খরচ করে বিদেশে তাদের পক্ষ হয়ে জনমত সৃষ্টি করার জন্য নিয়োগ দেয়া হলো নামকরা লবিস্ট ফার্ম আর জাঁদরেল আইনজীবীদের। ট্রাইব্যুনাল প্রথম যার রায় দিল সেই বাচ্চু রাজাকার আগেই পুলিশের নজরদারি এড়িয়ে পালিয়ে গেছেন। মানুষের মনে আবার সন্দেহ। পুলিশ যে এই রাজাকারকে পালিয়ে যেতে দিল সেখানে কোন রহস্য নেই তো। মাঝপথে আবার একজন বিচারপতি তার প্রবাসী বন্ধুর সঙ্গে স্কাইপের মাধ্যমে মামলা নিয়ে যে শলাপরামর্শ করলেন তা ফাঁস করে দিল বিএনপি ঘরানার একটি পত্রিকা। সেটা নিয়ে আবার হৈচৈ। সকলের প্রশ্ন, এই বিচার নিয়ে হচ্ছেটা কী ? সংশ্লিষ্ট বিচারপতি পদত্যাগ করলেন। আবার বিচার শুরু হলো। এরই মধ্যে মিরপুরের কসাই কাদের মোল্লার রায় দেয়া হলো। যে সকল অপরাধে তাকে দোষী পাওয়া গেল সে সবের অধিকাংশেরই সাজা হওয়ার কথা মৃত্যুদ-। তা না হয়ে দেয়া হলো যাবজ্জীবন কারাদ-। দেশের মানুষ অবাক। মামলার রায়ের বিরুদ্ধে উচ্চ আদালতে আপিল দায়েরের কথা আইনে নেই। এমন বিচারের জন্য তো তারা দীর্ঘ চল্লিশ বছর অপেক্ষা করেনি। সৃষ্টি হলো শাহবাগের গণজাগরণ মঞ্চ। চারদিকে সমালোচনা আর ধিক্কার। সরকার সংসদের মাধ্যমে আইন পরিবর্তন করে উচ্চ আদালতে আপিল করল। সকলের অধীর আগ্রহের অপেক্ষার পালা শেষ হলো যখন একদিন দেশের সর্বোচ্চ আদালত রায় দিল মৃত্যুদ-যোগ্য অপরাধগুলোর জন্য কাদের মোল্লার ফাঁসি হবে। একাত্তরের আর একজন কসাই দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীর অপরাধের জন্য যেদিন ট্রাইব্যুনাল ফাঁসর রায় ঘোষণা করে সেদিন তো সারা দেশে জামায়াত-শিবিরের ভয়াবহ তাণ্ডবের কারণে মর্ত্যে নরকের আগুনের উত্তাপ নেমে এসেছিল। অনেক স্থানে অবস্থা দেখে মনে হচ্ছিল সরকার জামায়াত-শিবিরের তস্করদের হাতে আত্মসমর্পণ করেছে। সর্বোচ্চ আদালতে সাঈদীর মামলার রায় অপেক্ষমাণ অনেকদিন ধরে। এটি ঠিক, আইনের একটি নিজস্ব গতি আছে। কিন্তু সাধারণ মানুষের ধৈর্যেরও একটা সীমা আছে। ঘাতক শিরোমণি গোলাম আযম একাত্তরে মৃত্যুদণ্ডযোগ্য অপরাধ করেছেন এমন কথা বলেছে ট্রাইব্যুনাল তাদের রায়ে। বয়সের কথা চিন্তা করে তাকে দেয়া হলো যাবজ্জীবন কারাদণ্ড। ভাল কথা, কিন্তু তাকে জামাই আদরে হাসপাতালে রাখতে হবে কেন ?

একাত্তরের ঘাতক বাহিনী আলবদরের সৃষ্টিকর্তা মতিউর রহমান নিজামী। ট্রাইব্যুনালে তার মামলার শুনানি চলছে দীর্ঘ সময় ধরে। গত নবেম্বরে মামলাটি রায়ের জন্য অপেক্ষমাণ রাখা হলো। তার পর হতে আরও তিনবার রায়টি অপেক্ষমাণ থেকেছে। প্রতিবারই নিজামীর আইনজীবীরা নানা অজুহাতে রায় দেয়া হতে আদালতকে বিরত রাখতে সক্ষম হয়েছে। একবার ট্রাইব্যুনালের এক বিচারপতি অবসরে গেলে বিবাদী পক্ষ আবদার করল মামলাটি আবার শুনানি করতে হবে। আদালত তাদের প্রতি সদয় হলো। সব শেষে আদালত সকল জল্পনাকল্পনার অবসান ঘটিয়ে বলল-রায় হবে সোমবার, ২৩ জুন। সারা দেশের মানুষের অধীর আগ্রহে অপেক্ষা। নিজামীর বিপক্ষে যারা সাক্ষ্য দিয়েছিলেন তারা সকাল হতে জড়ো হতে লাগলেন আদালত প্রাঙ্গণে। হাজির কয়েক শ’ মিডিয়া কর্মী। বিদেশ হতে ফোন। কী হলো ভাই, জানাবেন। এক সময় নিজামীর আত্মীয়স্বজন আর তার কৌঁসলিরা খোশ মেজাজে আদালত প্রাঙ্গণে এসে হাজির হলেন। এরই মধ্যে খবর রটে গেল রায় হচ্ছে না। কারণ নিজামী অসুস্থ বা অসুস্থ হওয়ার ভান করেছেন। হাসপাতালের ডাক্তার নাড়ি টিপে বললেন, হ্যাঁ, আসামি সত্যি অসুস্থ। সুতরাং তাকে রায় ঘোষণার সময় ট্রাইব্যুনালে হাজির করা যাবে না। এই মর্মে চিঠি গেল আদালতে। আইন বলে রায় আসামির সামনেই ঘোষণা করতে হবে। আসামি যদি জামিন নিয়ে পলাতক থাকেন, অথবা দীর্ঘ সময় সত্যি অসুস্থ থাকেন কিংবা আদালতে আসতে অস্বীকৃতি জানান তবেই তার অনুপস্থিতিতে রায় ঘোষণা হতে পারে, অন্যথা নয়। বিচারকরা নিজেদের মধ্যে শলাপরামর্শ করে জানিয়ে দিলেন আজ রায় হচ্ছে না। একাত্তরের মুক্তিযোদ্ধা সাবেক উপাচার্য ড. আনোয়ার হোসেন ক্ষুব্ধ হয়ে বললেন, পুরো ঘটনা সন্দেহজনক। এটির তদন্ত হওয়া উচিত। বিএনপি আবার সব কিছুতেই দিল্লীর ষড়যন্ত্র আবিষ্কার করতে পারদর্শী। দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য আ স ম হান্নান শাহ ঘোষণা করলেন, দিল্লীর ইশারায় এই রায় ঘোষণা করা হয়নি। আর রায় যদি ঘোষণা করা হতো তা হলে তিনি নির্ঘাত বলতেন, এই রায় দিল্লীর ইশারায় হয়েছে। কারণ ২৩ তারিখ ভারতের বিদেশমন্ত্রী সুষমা স্বরাজ বাংলাদেশে তিন দিনের সফরে এসেছিলেন।

নির্ধারিত দিনে রায় ঘোষণা না হওয়াতে দেশের মানুষ শুধু চরম হতাশই নন, নানা রকমের সন্দেহের জাল বুনছেন। সরকারের সঙ্গে বোধ হয় জামায়াতের একটি সমঝোতা হয়ে গেছে। হতে পারে জামায়াতের বিশাল অর্থ ভা-ারের কিছু অর্থ হয়ত বা এদিকসেদিক গেছে। নাকি মধ্যপ্রাচ্যের কোন রাষ্ট্রের চাপ ছিল সরকারের ওপর? এরই মধ্যে কারাকর্তৃপক্ষ এক প্রতিবেদনে আদালতকে জানাল, নিজামীর শারীরিক অবস্থা আগের চেয়ে ভাল তবে সম্পূর্ণ সুস্থ নন। সামনে রমজান মাস। তাহলে কী নিজামীর মামলার রায় ঝুলেই গেল? আর দশটা কাজের মতো ভরসা একমাত্র প্রধানমন্ত্রী। তিনি ক’দিন আগে বলেছেন, কাদের মোল্লার ফাঁসির রায় কার্যকর না করার জন্য বান কি মুন হতে শুরু করে জন কেরি, কারও ফোন বাদ যায়নি। তিনি কারও কথা না শুনে আইনকে তার নিজস্ব গতিতে চলতে দিয়েছেন। মানুষ আশা করে এবারও তার ব্যত্যয় ঘটবে না। আইন-আদালত আর বিচার ব্যবস্থা নিয়ে জনগণের সন্দেহ ভাল নয়।

(প্রফেসর আব্দুল মান্নানের লেখা থেকে)

মন্তব্য ৩ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৩) মন্তব্য লিখুন

১| ৩০ শে জুন, ২০১৪ সকাল ১০:৩৯

নিকষ বলেছেন: আওয়ামী রক্ষিতা!

২| ০৫ ই অক্টোবর, ২০১৪ দুপুর ১:০১

এ এম এম িনজাম বলেছেন: with out inforomation . wrong information. among all the post is made by Awamilig

৩| ০৫ ই অক্টোবর, ২০১৪ দুপুর ১:২২

াহো বলেছেন:


শেখ মুজিবের সঙ্গে জিয়ার তুলনা করতে চাইলে

পড়ে দেখতে পারেন ১৯৭১ সালের সংবাদপত্রগুলো–
কোথাও জিয়ার নাম খুঁজে পাচ্ছি না।

নিউ ইয়র্ক টাইমস, টাইম ম্যাগাজিন, ইউএসএ এবং টাইমস সংবাদপত্র, ইউকেএর ওই সময়কার কপি পেতে পারেন তাদের ওয়েবসাইট থেকে, মাত্র ১ ডলারের বিনিময়ে।





বঙ্গবন্ধু স্বাধীনতা ঘোষণা
আমার বইতে স্পষ্ট উল্লিখিত।
[১৪৭-১৪৮, ২৭৪-২৯১, ৩০১-৩১০ পৃষ্ঠা]
শারমিন আহমদ
বাংলাদেশের প্রথম প্রধানমন্ত্রী তাজউদ্দীন আহমদের জ্যেষ্ঠ কন্যা।
http://opinion.bdnews24.com/bangla/archives/21163





বঙ্গবন্ধুর স্বাধীনতার ঘোষণার বিষয়ে–

১৯৭১ সালের অনেক আন্তর্জাতিক নিউজ-মিডিয়া, নিউ ইয়র্ক টাইমস (২৭ মার্চ, ১৯৭১), টাইমস সংবাদপত্র, ইউকে (২৭ মার্চ, ১৯৭১), টাইম Magazine, USA (৫ এপ্রিল, ১৯৭১), আমেরিকার স্টেট ডিপার্টমেন্ট– history.state.gov ১৯৭১ সালের ২৬ মার্চ, ওয়াশিংটন সময় বিকাল ৩.০৩ – ৩.৩২ গোয়েন্দা সংস্থা সিআইএ’এর প্রতিনিধি মি. রিচার্ড হেলমস জানান–

“শেখ মুজিব স্বাধীনতার ঘোষণা দিয়ে দিয়েছেন।’’

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.