নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মন্ত্রক

আমি আমার দেশের জন্যে

মন্ত্রক › বিস্তারিত পোস্টঃ

গুডবাই কামারুজ্জামান

১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সকাল ৯:১৪

জামায়াত নেতা এম কামারুজ্জামানের ভাগ্য ঝুলে আছে রিভিউ পিটিশন নিষ্পত্তির ওপর। সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের সর্বশেষ নির্দেশনা অনুযায়ী ১৫ দিনের মধ্যে তাকে রিভিউ পিটিশন করতে হবে। তবে আইনমন্ত্রী অ্যাডভোকেট আনিসুল হক জানিয়েছেন, ওই গণনা শুরু হবে রায়ের সত্যায়িত অনুলিপি পাওয়ার পর। তিনি আশা প্রকাশ করেন, রবিবারের মধ্যেই সার্টিফায়েড কপি প্রকাশিত হবে। যদি তাই হয় তাহলে মার্চের প্রথম সপ্তাহের মধ্যেই রিভিউ পিটিশন দাখিল করতে হবে।
গতকাল বুধবার কামারুজ্জামানের ফাঁসির পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ করেছে আপিল বিভাগ। কামারুজ্জামানের আইনজীবীরা জানিয়েছেন, রায়ের সত্যায়িত নকল পাওয়ার পর তারা আপিল বিভাগের রায়ের বিরুদ্ধে রিভিউ পিটিশন দাখিল করবেন।
গত বছরের ৩ নভেম্বর সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগ মানবতাবিরোধী অপরাধে জামায়াত নেতা মুহাম্মদ কামারুজ্জামানকে অভিযুক্ত করে ফাঁসির আদেশ দেয়। এর আগে যুদ্ধাপরাধ ট্রাইব্যুনালও ফাঁসির দণ্ড দিয়েছিল। আপিল বিভাগের বিচারপতি এসকে সিনহার (বর্তমানে প্রধান বিচারপতি) নেতৃত্বে চার বিচারপতির বেঞ্চ চূড়ান্ত রায়ে এ ফাঁসির দণ্ড বহাল রাখে। আপিল বিভাগের একজন বিচারক ফাঁসির প্রশ্নে দ্বিমত পোষণ করেন। আপিল বিভাগের রায়ে কামারুজ্জামানের বিরুদ্ধে চারটি অভিযোগ প্রমাণিত হয়। বিচারপতি এসকে সিনহা, বিচারপতি হাসান ফয়েজ সিদ্দিকী ও বিচারপতি এএইচএম শামসুদ্দিন চৌধুরীর সংখ্যাগরিষ্ঠ মতের ভিত্তিতে সোহাগপুর হত্যাকাণ্ডে ট্রাইব্যুনালের ফাঁসির রায় বহাল রাখেন। গতকাল প্রকাশিত রায়টি ৫৭৭ পৃষ্ঠার। পূর্ণাঙ্গ রায়টি লিখেছেন প্রধান বিচারপতি সুরেন্দ্র কুমার সিনহা। এ রায়ের সঙ্গে একমত পোষণ করে নিজস্ব অভিমত দিয়েছেন বিচারপতি হাসান ফয়েজ সিদ্দিকী ও বিচারপতি এএইচএম শামসুদ্দিন চৌধুরী।
রায়ের শুরুতে বিচারপতি সুরেন্দ্র কুমার সিনহা বাঙালিদের ওপর পাকিস্তানিদের শোষণ-নিপীড়নের ইতিহাস বর্ণনা করে বলেছেন, এটা স্বীকৃত সত্য যে, রাজাকার ও শান্তি কমিটির সদস্য যারা মুক্তিযুদ্ধের বিরোধিতা করেছিল এবং হত্যার মতো অপরাধে জড়িত ছিল তারা ১৯৭৫ সালে শেখ মুজিবুর রহমানের হত্যাকাণ্ডের পর গর্ত থেকে বেরিয়ে আসে এবং স্বাভাবিক জীবনযাপন করতে থাকে। কেউ কেউ জামায়াতে প্রাণশক্তি সঞ্চার করে। কেউ কেউ যোগ দেয় অন্যান্য দলে। এরপর থেকে দায়মুক্তির সংস্কৃতি চলে আসছে। মানবতাবিরোধী অপরাধে জড়িতরা স্বাভাবিক রাজনীতিতে অংশ নিতে থাকে। এমনকি তাদের কেউ কেউ সংসদ সদস্য ও মন্ত্রীর মতো উচ্চপদেও আসীন হয়। ক্ষমতায় গিয়ে তারা শুধু আইনি তথ্যাদিই ধ্বংস করেনি তারা মুক্তিসংগ্রামের ইতিহাসেও বিকৃতি ঘটায়।
প্রসিকিউশনের সাক্ষীরাও এটা দাবি করেননি যে, কামারুজ্জামান সেনা কর্মকর্তা ছিলেন অথবা রাজাকার বাহিনীর ডিরেক্টর ছিলেন। তথ্য প্রমাণে দেখা যায় কামারুজ্জামান ময়মনসিংহ অঞ্চলের আল-বদর কমান্ডার ছিলেন। প্রসিকিউশনের সাক্ষ্য-প্রমাণে হয়তো কিছু অসংগতি রয়েছে, তবে আমরা যদি আদালতে প্রমাণ হিসেবে পেশকৃত দলিল বা জব্দ তালিকা এবং মৌখিক সাক্ষ্য একসঙ্গে বিবেচনায় নেই; তবে নিরাপদে এ সিদ্ধান্তে পৌঁছা যায় যে, কামারুজ্জামান ইসলামী ছাত্র সংঘের একজন নেতা হিসেবে ময়মনসিংহ অঞ্চলে আল-বদর বাহিনী প্রতিষ্ঠা করেন। এ আল-বদর বাহিনী ময়ময়নসিংহ অঞ্চলে সব অমানবিক অপরাধ সংঘটন করে। এ বাহিনীর নেতা হিসেবে কামারুজ্জামানের দায় এড়ানোর কোন সুযোগ নেই। আল-বদর বাহিনী প্রতিষ্ঠা এবং সোহাগপুরের নৃশংস ও অমানবিক হত্যা ও ধর্ষণে সম্পৃক্ততার কারণে কামারুজ্জামান কোন ধরনের করুণা পেতে পারেন না।
বিচারপতি হাসান ফয়েজ সিদ্দিকী তার অভিমতে বলেছেন, যেভাবে অপরাধ সংঘটিত হয়েছে, যেভাবে অস্ত্র ব্যবহার করা হয়েছে, অপরাধের নির্মমতা, হত্যার শিকার মানুষের সংখ্যা, ভিকটিমদের অসহায়ত্ব, ধর্ষিত নারীদের দুর্দশা যদি আমরা বিবেচনায় নেই তাহলে ট্রাইব্যুনাল অভিযুক্তকে যে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছে তার বাইরে অন্যকোন সিদ্ধান্তে আমরা পৌঁছতে পারি না।
বিচারপতি এএইচএম শামসুদ্দিন চৌধুরী তার অভিমতে বলেন, এটা আমাদের ইতিহাসের চরম দুঃখজনক অধ্যায় যে, এরূপ মানবরূপী দৈত্যদের অনেক দশক ধরে বিচারের আওতায় আনা যায়নি। এরজন্য দায়ী তারা যারা ১৯৭৫ সালে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের হত্যাকাণ্ডের পর অসাংবিধানিকভাবে বহু বছর ধরে ক্ষমতায় ছিল। যারা বাংলাদেশ রাষ্ট্রকে ১৯৭১ পূর্বাবস্থায় ফিরিয়ে নেয়ার চেষ্টা করেছিল। আমি মনে করি, এ মামলায় অভিযুক্তের মৃত্যুদণ্ডই একমাত্র ন্যায়বিচার। যাই হোক, অবশেষে হলেও তাদের বিচার হয়েছে এবং কলংকমুক্ত হয়েছে জাতি। এখন তাদের জন্য চরম শাস্তি অপেক্ষারত। বিচারপতি শামসুদ্দিন চৌধুরী বলেন, এসব মানবতাবিরোধী অপরাধীদের ব্যাপারে আমাদের দয়া অথবা অনুকম্পা প্রদর্শনের কোনই সুযোগ নেই। তারা যেসব অপরাধ করেছে এবং সেইসব অপরাধের যে বিষক্রিয়া শুধু একাত্তরের প্রজন্মের লোকদের জন্যই নয় বরং একাত্তর পরবর্তী সমস্ত প্রজন্মের জন্য রেখে গেছে চরম বিষাক্ত আবহাওয়া, সুতরাং তাদের শাস্তি হওয়া উচিত, তাদের অপরাধের সাথে যা সামঞ্জস্যকর তাই। অর্থাত্ মৃত্যুদণ্ড। রায়ে বলা হয়, এই অপরাধীকে (কামারুজ্জামান) ফাঁসির কাষ্ঠে না ঝুলালে ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পাবে না। তিনি বলেন, শুনানিতে প্রসিকিউশন পক্ষ থেকে একাত্তরের মানবতাবিরোধী অপরাধের ঘটনায় কামারুজ্জামানের সুপিরিয়ার রেসপনসিবিলিটির কথা বলা হয়েছে। আমাদের কাছেও প্রতিয়মান হয়েছে, সুপিরিয়ার রেসপনসিবিলিটির জন্যও এই অপরাধীও দায়ী।
নুরেমবার্গ ট্রাইব্যুনালের একটি উক্তি উল্লেখ করে বিচারপতি শামসুদ্দিন চৌধুরী রায়ে বলেন, শুধু এ সমস্ত অপরাধীদের সাজা না দেয়াটাই অন্যায় হবে না, তারা যেসব অপরাধ করেছে সেসব অপরাধকেও নির্মূল করতে হবে। নুরেমবার্গ ট্রাইব্যুনালের প্রসিকিউটর জাস্টিস জ্যাকসনের একটি উক্তি উল্লেখ করে বিচারপতি শামসুদ্দিন চৌধুরী বলেন, আমাদের ভুলে গেলে চলবে না যে, আমরা আজ যে সমস্ত দলিলাদির ওপর বিচার করছি, এসব দালিলাদির ওপর ইতিহাস আমাদের বিচার করবে।
এ রায়ের সঙ্গে ভিন্নমত পোষণ করে রায় লিখেছেন বিচারপতি মোহাম্মদ আব্দুল ওয়াহহাব মিঞা। তিনি তার রায়ের অভিমতে বলেছেন, কাদের মোল্লার রায়ে বলা কথাটির আবারও পুনরাবৃত্তি করতে চাই। মানুষ এবং এ ভূমির সন্তান হিসেবে পাকিস্তানি বাহিনী, তাদের সহযোগী ও অন্যান্যরা যে নৃশংস বর্বরতা চালিয়েছিল তাতে আমিও আঘাতহত এবং আমারও আবেগপ্রবণ হওয়ার যথেষ্ট কারণ রয়েছে। তবে ভয়-ভীতি, অনুরাগ-বিরাগের ঊর্ধ্বে উঠে আইন অনুযায়ী দায়িত্ব পালনের ব্যাপারে আমি শপথাবদ্ধ। বিচারপতি ওয়াহহাব মিঞা তার রায়ে কামারুজ্জামানের বিরুদ্ধে আনা আপিলে বিবেচ্য প্রতিটি অভিযোগ পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে বিশ্লেষণ করেছেন। তিনি সাক্ষ্যের নানা অসংগতি তুলে ধরেন এবং প্রয়োজনীয় সাক্ষীকে হাজির না করার বিষয়টিও উত্থাপন করেন। তার রায়ে বলা হয়, প্রসিকিউশন ১, ২, ৪ এবং ৭ নাম্বার অভিযোগ প্রমাণ করতে ব্যর্থ হয়েছে। তাই এসব অভিযোগ থেকে তাকে খালাস দেয়া হলো। ৩ নাম্বার অভিযোগে কামারুজ্জামানকে দোষী সাব্যস্ত করে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেয়া হলো।
যে আদেশে রিভিউর সুযোগ
জামায়াত নেতা আব্দুল কাদের মোল্লার রিভিউ পিটিশন নিষ্পত্তি করে ১৫ দিনের মধ্যে রিভিউ পিটিশন দাখিলের পক্ষে অভিমত দিয়েছিলো আপিল বিভাগ। আপিল বিভাগ বলেছে, বিচার বিভাগের প্রাথমিক কাজ হলো, পক্ষগুলোর মধ্যে ন্যায়বিচার নিশ্চিত করা। যাকে আমরা উপেক্ষা করতে পারি না। তবে এটা সংবিধানের ১০৪ অনুচ্ছেদ অনুসারে নয় উল্লেখ করে ওই রায়ে বলা হয়, ১৯৭৩ সালের ইন্টারন্যাশনাল ক্রাইমস ট্রাইব্যুনাল আইনটি একটি সুরক্ষিত আইন। তাই সংবিধানের ১০৪ অনুচ্ছেদ এক্ষেত্রে প্রযোজ্য হবে না। সংবিধানের ৪৭(ক)(২) অনুসারে মানবতা বিরোধী অপরাধে জড়িতদের সংবিধানের আলোকে প্রতিকার চাইতে পারেন না। তারা আপিলের অধিকার পায় ১৯৭৩’র আইনের আলোকে সংবিধানের ১০৩ অনুচ্ছেদ অনুসারে নয়। যদি ১০৩ অনুচ্ছেদ প্রযোজ্য না হয়, তাহলে রিভিউ করার জন্য ১০৪ ও ১০৫ অনুচ্ছেদও প্রযোজ্য হবে না। স্বাভাবিকভাবে সুপ্রিম কোর্ট (আপিল বিভাগ) রুল-১৯৮৮ ও প্রযোজ্য হবে না। রায়ে বলা হয়, আপিল বিভাগ রুলসে রিভিউ দায়েরের ক্ষেত্রে যে সময়সীমার কথা বলা হয়েছে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালস আইনের অধীনে রায়ের রিভিউর ক্ষেত্রে তা প্রযোজ্য নয়। এক্ষেত্রে ১৫ দিনের সময়সীমা অনুসরণ করতে হবে এবং অগ্রাধিকারের ভিত্তিতে রিভিউ আবেদন নিষ্পত্তি হবে। এ রায়ের নির্দেশনা অনুযায়ী কামারুজ্জামান রিভিউ পিটিশন দায়েরের সুযোগ পেলেন।
ট্রাইব্যুনাল মৃত্যুপরোয়ানা জারি করবে : অ্যাটর্নি জেনারেল
অ্যাটর্নি জেনারেল অ্যাডভোকেট মাহবুবে আলম বলেছেন, কামারুজ্জামানের ফাঁসির রায়ের পূর্ণাঙ্গ অনুলিপি পাওয়ার পর ট্রাইব্যুনাল মৃত্যুপরোয়ানা জারি করে তা কারাগারে পাঠাবে। মৃত্যুপরোয়ানা কারাগারে পৌঁছলে সরকারের পক্ষে মৃত্যুদণ্ড কার্যকরের দিন ধার্য করতে কোন অসুবিধা নেই। তবে কামারুজ্জামান রিভিউ পিটিশন দায়ের করলে দণ্ড কার্যকর প্রক্রিয়া স্থগিত হয়ে যাবে। গতকাল নিজ কার্যালয়ে প্রেস ব্রিফিংয়ে তিনি বলেন, কাদের মোল্লার রিভিউ পিটিশনের রায়ে ১৫ দিন সময় দেয়া হয়েছে। এ সময়ের মধ্যে কামারুজ্জামানকে রিভিউ করতে হবে। রিভিউ হলে শুনানি কখন হবে-এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, এটা সর্বোচ্চ আদালতই ঠিক করবেন। আমরা প্রত্যাশা করব, এটা যেন ঝুলে না থাকে। যত তাড়াতাড়ি সম্ভব, এটা যেন নিষ্পত্তি করা হয়। তিনি বলেন, কামারুজ্জামান যদি রাষ্ট্রপতির কাছে প্রাণ ভিক্ষা করেন অবশ্যই সেই অধিকার সংবিধানে দেয়া আছে। তবে স্বাভাবিকভাবে আইনি প্রক্রিয়া শেষ হয়ে যাওয়ার পর প্রাণভিক্ষার নিয়ম।

মন্তব্য ৪ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৪) মন্তব্য লিখুন

১| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১০:২৯

এম এল গনি বলেছেন: রাজাকার বিচারের আদলে বোমা নিক্ষেপকারী এবং তাদের নির্দেশদাতাদেরও বিচার হউক | এদের দাপটে স্বাধীন দেশেও মানুষ পরাধীন হয়ে আছে |

২| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১০:৫৬

বিদগ্ধ বলেছেন: জাতি হোক কলঙ্কমুক্ত। তার প্রত্যাশার চেয়েও বেশি সম্মান সে ইতোমধ্যেই পেয়েছে।

৩| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১১:৩৬

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: আশা করি আর কোন দেরী আমাদের দেখতে হবে না।


একটি বিষয়ে আপনার দৃষ্টি আকর্ষন করছি, আপনি যদি এই লেখাটি অন্য কোন মাধ্যম থেকে সংগ্রহ করে নিয়ে এখানে শেয়ার করে থাকেন, তাহলে অনুগ্রহ করে পোষ্টেই সেই তথ্যঋণ এর ব্যাপারটি স্বীকার করুন।

এই ভাবে অন্য মাধ্যমে প্রকাশিত লেখা যদি কোন প্রকার তথ্যসুত্র উল্লেখ্য না করে প্রকাশ করা হয়, তা ব্লগ নীতিমালা ভঙ্গ করে। ব্লগনীতি মালা অনুসরণ করুন।

ধন্যবাদ।

৪| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১২:৫০

নীল আকাশ ২০১৪ বলেছেন: এই ভদ্দরনোক কোন কমেন্টের জবাব দেননা বিধায় উনি দালাল ব্লগার/ পেইড ব্লগার হিসেবে পরিচিত। এর লক্ষণগুলো হল - ওনারা ব্লগ লেখার জন্য পেমণ্ট পান, কিন্তু কমেন্টের জবাব দেবার জন্য পান না। তাই যারা এনাদের চেনেন, তারা এনার ব্লগে মন্তব্য করা থেকে বিরত থাকেন।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.