নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মন্ত্রক

আমি আমার দেশের জন্যে

মন্ত্রক › বিস্তারিত পোস্টঃ

মোদির সফরে নতুন আশা

২৪ শে মে, ২০১৫ সকাল ১০:৪৯

'বঙ্গবন্ধু নে বাংলাদেশ বানায়া, আউর উনকো বেটি নে বাংলাদেশ কো বাঁচায়া' (বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশ বানিয়েছেন, আর তাঁর মেয়ে বাংলাদেশকে বাঁচিয়েছেন)- ২০১৪ সালের ১৯ সেপ্টেম্বর নয়া দিল্লিতে পররাষ্ট্রমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলী সাক্ষাৎ করতে গেলে এ কথাটি বলেছিলেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। এর ৯ দিন পর ২৭ সেপ্টেম্বর নিউ ইয়র্কে শেখ হাসিনার সঙ্গে প্রথম বৈঠকেও একই কথা বলেন মোদি।
গত বছর মে মাসে নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বে ভারতে বিজেপি সরকার গঠন করার পর বাংলাদেশের প্রতি তাঁর নীতি কেমন হয় সে নিয়ে কিছুটা শঙ্কায় ছিল ঢাকা। তবে সেই শঙ্কা কাটতে বেশি সময় লাগেনি। বরং স্থল সীমান্ত চুক্তি সই হওয়ার প্রায় ৪১ বছর পর মোদির নেতৃত্বে পুরো ভারত এক হয়ে সেই চুক্তি বাস্তবায়নের উদ্যোগ নিয়ে বাংলাদেশের প্রতি আস্থার প্রতিফলন ঘটিয়েছে। এ প্রেক্ষাপটে মোদির আসন্ন বাংলাদেশ সফর ঘিরে দ্বিপক্ষীয় সম্পর্কের নতুন যাত্রা শুরু হওয়ার আশা করছে ঢাকা। সফরসূচি এখনো চূড়ান্ত না হলেও দুই দেশের মধ্যে আগামী ৬ ও ৭ জুন নিয়েই কথা হচ্ছে। আর সেই সঙ্গে সফর পুরোপুরি কাজে লাগাতে জোর প্রস্তুতি চালাচ্ছে ঢাকা।
কূটনৈতিক সূত্রে জানা গেছে, মোদির সফরকালে ভারতের সঙ্গে বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ চুক্তি, প্রটোকল ও সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) সই করতে চায় বাংলাদেশ। দুই দেশ এখন ওই সব চুক্তি, প্রটোকল ও এমওইউ চূড়ান্ত করার কাজ করছে। ভারত চায়, বাংলাদেশ তথা পুরো অঞ্চলের সঙ্গে যোগাযোগ বাড়াতে। দুই দেশের মধ্যে বাণিজ্যিক সম্পর্ক জোরদার করার বিষয়ে মোদির বিশেষ আগ্রহ রয়েছে।

সূত্র মতে, বাংলাদেশে প্রস্তাবিত গভীর সমুদ্রবন্দর নির্মাণে মোদির সফরকালে আগ্রহ দেখাতে পারে ভারত। তবে বিষয়টি কৌশলগতভাবে স্পর্শকাতর বলে অনেকে মনে করেন। ভারত এ সফরের সময় নতুন করে ১০০ কোটি মার্কিন ডলার ঋণ দেওয়ার ঘোষণা দিতে পারে। তবে শেষ পর্যন্ত এ ঋণের পরিমাণ বাড়তেও পারে।
সংশ্লিষ্ট সূত্রগুলো জানায়, মোদির আসন্ন সফরকালে তিস্তার পানি বণ্টন চুক্তি সই হওয়ার সম্ভাবনা কম। তবে এ বিষয়ে বাংলাদেশ তার প্রত্যাশার কথা জানাবে। ভারতের দিক থেকেও আগামী দিনগুলোয় ওই চুক্তির বিষয়ে আশ্বাস আসতে পারে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ঢাকার এক কূটনীতিক কালের কণ্ঠকে বলেন, স্থলসীমান্ত চুক্তি ও তিস্তার পানি বণ্টন চুক্তি দুই দেশের বেশ পুরনো ইস্যু। ৪১ বছর পর মোদির নেতৃত্বে স্থলসীমান্ত চুক্তি বাস্তবায়নে ভারত উদ্যোগ নিয়ে দেখিয়েছে, সদিচ্ছা থাকলে সমস্যা অনেক জটিল হলেও তার যৌক্তিক সমাধান সম্ভব। স্থলসীমান্ত চুক্তি বাস্তবায়নের বাধা কেটে যাওয়ার পর বাংলাদেশ আশা করছে, তিস্তা চুক্তিও শিগগিরই সই হবে। দুই দেশের পুরনো সমস্যার জট যখন খুলতে শুরু করেছে তখন সম্পর্ক আরো এগিয়ে নিতে চাইছে উভয় পক্ষই।
সংশ্লিষ্ট একাধিক সূত্রে জানা যায়, চলতি সপ্তাহে চীন, মঙ্গোলিয়া ও দক্ষিণ কোরিয়া সফর শেষে বাংলাদেশ সফরসূচি চূড়ান্ত করবেন নরেন্দ্র মোদি। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার আমন্ত্রণে আগামী জুনের প্রথম সপ্তাহেই মোদি আসছেন বলে আভাস দিয়েছে ভারতীয় সূত্রগুলো। গত বছর মে মাসে নরেন্দ্র মোদিকে অভিনন্দন জানাতে ফোন করার সময়ই প্রথম বিদেশ সফরে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এর কয়েক দিন পরই প্রধানমন্ত্রী হিসেবে মোদির অভিষেক অনুষ্ঠানে আমন্ত্রিত হয়েও শেখ হাসিনা যেতে পারেননি পূর্বনির্ধারিত জাপান সফরের কারণে। তবে সেই অনুষ্ঠানে বাংলাদেশের প্রতিনিধি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জাতীয় সংসদের স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী। এরপর বৈঠকে স্থল সীমান্ত চুক্তি অনুমোদন ও তিস্তার পানি বণ্টন চুক্তির মতো অমীমাংসিত বিষয়গুলো তোলা হলে তা সমাধানের আশ্বাস দিয়েছিলেন মোদি। পরে গত সেপ্টেম্বরে নিউ ইয়র্কে এবং নভেম্বরে নেপালে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে বৈঠকেও মোদি তাঁর আশ্বাস পুনর্ব্যক্ত করেছেন।
কূটনৈতিক সূত্রে জানা যায়, মোদি বাংলাদেশ সফরে আসতে আগ্রহী হলেও পারছিলেন না ঝুলে থাকা বিভিন্ন ইস্যুর কারণে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকেও মোদি বলেছেন যে তিনি খালি হাতে আসবেন না। শেষ পর্যন্ত ভারতের পার্লামেন্টে সংবিধান সংশোধন বিল পাস করানোর মাধ্যমে স্থল সীমান্ত চুক্তি বাস্তবায়নের উদ্যোগ নিয়ে মোদি বাংলাদেশের চার দশকের ও ছিটমহলবাসীর প্রায় সাত দশকের প্রতীক্ষার অবসান ঘটাতে চলেছেন। সেই সঙ্গে তিস্তা চুক্তির সই করার বিষয়েও তিনি উদ্যোগ অব্যাহত রেখেছেন। এমন প্রেক্ষাপটে মোদির বাংলাদেশ সফরের মধ্য দিয়ে দুই দেশের সম্পর্ক আরো এগিয়ে নেওয়ার নতুন পথের খোঁজ মিলবে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা।
মোদির সম্ভাব্য সফরের প্রস্তুতি ও সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন দিক দেখতে ভারতের একটি অগ্রবর্তী দল এরই মধ্যে ঢাকায় এসে রাষ্ট্রাচার প্রধানসহ সফরসম্পৃক্তদের সঙ্গে কথা বলেছে। অন্যদিকে ঢাকায়ও মোদির আসন্ন সফর নিয়ে গত সোমবার এক আন্তমন্ত্রণালয় বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে। পররাষ্ট্রমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলীর নেতৃত্বে প্রায় তিন ঘণ্টাব্যাপী ওই বৈঠকে সফরসংশ্লিষ্ট ১৫টি মন্ত্রণালয় ও তিনটি বিভাগের সচিব এবং ১০টি দপ্তরের প্রধানরা উপস্থিত ছিলেন। এ ছাড়া প্রধানমন্ত্রীর আন্তর্জাতিকবিষয়ক উপদেষ্টা ড. গওহর রিজভী, অর্থনৈতিকবিষয়ক উপদেষ্টা ড. মসিউর রহমান, পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী মো. শাহরিয়ার আলমও উপস্থিত ছিলেন বৈঠকে।
জানা গেছে, ওই বৈঠকে নরেন্দ্র মোদির আসন্ন সফরকালে বাংলাদেশের প্রস্তুতি ও বিভিন্ন দিক নিয়ে আলোচনা হয়। মুক্তিযুদ্ধে বিশেষ অবদানের স্বীকৃতি হিসেবে ভারতের সাবেক প্রধানমন্ত্রী অটল বিহারি বাজপেয়ীকে সম্মাননা জানানোর উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। মোদি ঢাকায় এলে তাঁর হাতে বাজপেয়ির সম্মাননা স্মারক তুলে দেওয়া হতে পারে।
সূত্র মতে, বঙ্গবন্ধুর খুনিদের মধ্যে যারা ভারতে পালিয়ে আছে তাদের গ্রেপ্তার, সীমান্তে হত্যাকাণ্ড বন্ধ করা, ঝুঁকিপূর্ণ পথে কাঁটাতারের বেড়া নির্মাণ, বেনাপোল-পেট্রাপোলে যৌথ জরিপ ও সীমানা খুঁটি নির্দিষ্টকরণ, বন্দরে বিধিনিষেধ, বিনিয়োগ বাড়ানো, স্থলবন্দরে কর্মদিবসের সুসংগঠন, রপ্তানি প্রক্রিয়াজাতকরণ এলাকায় (ইপিজেড) বিনিয়োগে ভারতের আগ্রহ, ৮০ কোটি মার্কিন ডলারের ঋণরেখা পর্যালোচনা এবং ২০ কোটি মার্কিন ডলারের আর্থিক সহায়তা অনুমোদন নিয়ে আলোচনা হয় আন্তমন্ত্রণালয় বৈঠকে। এর পাশাপাশি বাংলাদেশের কারাগারে আটক ভারতের বিচ্ছিন্নতাবাদী নেতা অনুপ চেটিয়াকে সে দেশে ফেরত পাঠানো, জেলা প্রশাসক অথবা জেলা ম্যাজিস্ট্রেট পর্যায়ে বৈঠক, যৌথ আইনি সহায়তা, এনএলএফটির অপহরণ করা ভারতীয় নাগরিকদের ফেরত পাঠানো, দণ্ডিত আসামিদের হস্তান্তর, ভারতে পলাতক আসামিদের ফেরত আনা, মাদকদ্রব্যসহ বিভিন্ন জিনিসের চোরাচালান বন্ধ করার কার্যকর পদক্ষেপ, মানবপাচার প্রতিরোধে চুক্তি, জাল মুদ্রা প্রতিরোধবিষয়ক চুক্তি, দুই দেশের কোস্টগার্ডের মধ্যে চুক্তি, সারদা পুলিশ একাডেমিতে তথ্যপ্রযুক্তি গবেষণাগার স্থাপন, ভেড়ামারা-বহরমপুর গ্রিড থেকে ৫০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ হস্তান্তর, রামপাল বিদ্যুৎকেন্দ্রের কাজের অগ্রগতি, ত্রিপুরার পালাটানায় ফেজ-২ থেকে বাংলাদেশে অতিরিক্ত বিদ্যুৎ সরবরাহ, এক হাজার ৩২০ মেগাওয়াট ক্ষমতাসম্পন্ন ত্রিপুরার বিদ্যুৎকেন্দ্র থেকে ১০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ বাংলাদেশকে সরবরাহ, ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চল থেকে বিদ্যুৎ সরবরাহ এবং নেপাল ও ভুটান থেকে ভারতের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশে বিদ্যুৎ আনা, গ্যাস অনুসন্ধান, নুমালিগড় থেকে পাইপলাইনে ডিজেল ও পেট্রোলিয়াম সরবরাহ, নবায়নযোগ্য জ্বালানি, ত্রিদেশীয় গ্যাসলাইন স্থাপন, পারমাণবিক জ্বালানি, ব্যবসা-বাণিজ্য, বিনিয়োগ ও উন্নয়নবিষয়ক সহযোগিতা, বাণিজ্যসচিব পর্যায়ের বৈঠক, বিএসটিআইয়ের পণ্যমানে ভারতের স্বীকৃতি না পাওয়া, আরো সীমান্তহাট স্থাপন, ভারতে বাংলাদেশি তৈরি পোশাকের প্রবেশাধিকার নিয়ে আলোচনা হয়।
বৈঠকে উপস্থিত একাধিক সূত্রে জানা গেছে, ভারতের সঙ্গে ঋণচুক্তি, পাট ও বস্ত্র খাতে সহযোগিতা, স্বাস্থ্য, পর্যটন, শিক্ষা, তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি, মৎস্য ও কৃষি খাতে সহযোগিতা, যৌথ কর্মশালা, গবেষণা প্রকল্প, খাদ্য নিরাপত্তা, বায়ো-ইনফরমেটিক্স বিষয়ে প্রশিক্ষণ, চামড়া নিয়ে গবেষণা, পরিবেশ ও জলবায়ু পরিবর্তনবিষয়ক সহযোগিতা চুক্তি নিয়েও আলোচনা হয় বৈঠকে। এ ছাড়া দুই দেশের মধ্যে ইলেকট্রনিক যোগাযোগ ও উপ-আঞ্চলিকবিষয়ক সহযোগিতা, রেলযোগাযোগ, সৈয়দপুর রেলওয়ে ওয়ার্কশপের সংস্কার কাজের জন্য ভারতকে বাংলাদেশের অনুরোধ, মৈত্রী এক্সপ্রেস ট্রেনের মধ্যেই কাস্টম ও ইমিগ্রেশন সুবিধা চালু, দ্বিতীয় মৈত্রী এক্সপ্রেস ট্রেন চালু, বিরল-রাধিকাপুর রেল সংযোগ স্থাপন, রহনপুর-সিঙ্গাবাদ ও শাহজাদপুর-মহিশ্মশান রেল সংযোগ, চিলাহাটি-চেংড়াবান্ধা রেল সংযোগ, আখাউড়া-আগরতলা রেল সংযোগ, ফেনী-বিলোনিয়া রেল যোগাযোগ স্থাপন, খুলনা-মংলা রেললাইন সংস্কার এবং বাংলাদেশ-ভারত কনটেইনার সার্ভিস নিয়ে আলোচনা হয়।
সূত্র মতে, যশোরের সিঙ্গিয়ায় কনটেইনার হ্যান্ডলিং স্টেশন, ঈশ্বরদীতে মাল্টিমোডাল এক্সচেঞ্জ, ঢাকা-শিলং-গৌহাটি বাস সার্ভিস, কলকাতা-ঢাকা-আগরতলা বাস সার্ভিস, বাংলাদেশ-ভূটান-ভারত-নেপাল (বিবিআইএন) মোটর যন্ত্রাংশবিষয়ক চুক্তি, আশুগঞ্জ-আখাউড়া চার লেন সড়ক, ফেনী নদীর ওপর সেতু নির্মাণ, পায়রা সমুদ্রবন্দর, বাংলাদেশের মধ্য দিয়ে ত্রিপুরায় আড়াই লাখ টন খাদ্যশস্য পরিবহন, আশুগঞ্জ অভ্যন্তরীণ কনটেইনার টার্মিনালের (আইসিটি) উন্নয়নও আলোচনাসূচিতে ছিল। এ ছাড়া কার্গো কনটেইনার স্থানান্তর, পিআইডাব্লিউটিটির মাধ্যমে জাহাজে ক্রু ও যাত্রী পরিবহন, মংলাবন্দরে ড্রেজিং, মংলা ও চট্টগ্রাম সমুদ্রবন্দরে ভারতের প্রবেশাধিকার, আশুগঞ্জ নদীবন্দর উন্নয়নে ভারতের আগ্রহ, বাংলাদেশ সাবমেরিন কেব্ল্ কম্পানি লিমিটেডের সঙ্গে ভারত সঞ্চার নিগাম লিমিটেডের চুক্তি, পানি উন্নয়ন ব্যবস্থাপনা, যৌথ নদী কমিশনের (জেআরসি) ৩৮তম বৈঠক, গঙ্গা বাঁধ, তিস্তা ও ফেনী নদীর পানি বণ্টন চুক্তি, ফেনী নদীর পানির স্রোত যৌথভাবে পর্যবেক্ষণ, অন্যান্য আন্তনদীর পানি ভাগাভাগি, টিপাইমুখ প্রকল্প, আন্তনদী সংযোগ, সীমান্তবর্তী শহর ও নদীতীর রক্ষা, সেচ, বন্যা নিয়ন্ত্রণ ও ড্রেনেজ প্রকল্প, বন্যা পূর্বাভাস, মানুষে-মানুষে যোগাযোগ ও সাংস্কৃতিক বিনিময়, খুলনা ও সিলেটে ভারতের সহকারী হাইকমিশন স্থাপন, ভারতে বাংলাদেশি স্যাটেলাইট টিভির সম্প্রচার চালু, শান্তি নিকেতনে বাংলাদেশ ভবন স্থাপন, বাংলাদেশে ভারতের স্টেট অব দি আর্ট কালচারাল সেন্টার, ভারত পক্ষ থেকে কুষ্টিয়ার শিলাইদহ কুঠিবাড়িতে রবীন্দ্র ভবন স্থাপন, উচ্চপর্যায়ের প্রতিনিধিদের পরিদর্শন, মুক্তিযুদ্ধে অবদানের জন্য ভারতীয় সৈন্যদের সম্মাননা, জামিয়া মিলিয়া ইসলামিয়ার (জেএমআই) সঙ্গে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) এবং ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব অশনোগ্রাফির সঙ্গে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের এমওইউ সইয়ের মতো বিষয়ও ছিল বৈঠকের আলোচ্যসূচিতে। মেহেদী হাসান এর লেখা থেকে..

মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.