নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মন্ত্রক

আমি আমার দেশের জন্যে

মন্ত্রক › বিস্তারিত পোস্টঃ

বাংলাদেশ ভারত সম্পর্ক

২৫ শে মে, ২০১৫ সকাল ৮:৪৬

অবরুদ্ধ ভারত-বাংলাদেশের ছিটমহলবাসীদের সুদীর্ঘ ৪১ বছরের অপেক্ষার অবসান ঘটেছে। অবশেষে আশার আলো দেখা দিয়েছে দু'দেশের মধ্যেকার সীমান্ত চুক্তির বাস্তবায়নে বিরাজমান বাধা অপসারণে। দীর্ঘ ৪১ বছর পর বহুল প্রত্যাশিত বাংলাদেশ ও ভারত স্থলসীমান্ত চুক্তি বাস্তবায়িত হতে যাচ্ছে। ভারতের পার্লামেন্টের উভয়কক্ষে সর্বসম্মতিক্রমে সমপ্রতি আইনটি পাস হওয়ায় দু'দেশের সীমানাভুক্ত ছিটমহলগুলোতে বসবাসকারী মানুষের মধ্যে আনন্দের জোয়ার লেগেছে। দীর্ঘদিন ছিটের বাসিন্দা হিসেবে নাগরিকত্বের পরিচয় বিহীনভাবে জীবন কাটাতে হয়েছে তাদের। যা ছিল তাদের জন্য অভিশপ্ত এক অধ্যায়। এখন থেকে ছিটের বাসিন্দা হিসেবে নয়, এবার তারা পরিচিত হবে নিজ নিজ দেশের পরিচয়ে, ভোগ করবে সব ধরনের নাগরিক সুবিধা। ঐতিহাসিক স্থল সীমান্ত বিল ভারতীয় পার্লামেন্টে পাস হওয়ার মাধ্যমে দীর্ঘদিনের অমীমাংসিত ও জটিল স্থল সীমান্ত সমস্যার চূড়ান্ত সমাধান হলো। এ বিলটি পাসের ক্ষেত্রে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ইতিবাচক ভূমিকা পালন করেছেন। এ জন্য তিনি প্রশংসার দাবিদার।
এতদিন ধরে ছিটমহলবাসীর জীবন ছিল মানবেতর ও কঠিন সংগ্রামে ভরপুর। তাদের সবচেয়ে কষ্টের বিষয় হলো, পরিচয় বা অস্তিত্বের সংকট। তারা ছিটের লোক হিসেবে দীর্ঘদিন অবহেলা ও বঞ্চনার শিকার ছিল। তাদের ভারত কিংবা বাংলাদেশ, নির্দিষ্ট কোন দেশের মানুষ ভাবা হয়নি। তারা অনেকটা পরগাছার মতো অন্য রাষ্ট্রের ওপর নির্ভর করে বেঁচে ছিল। ভারত-বাংলাদেশ দেশ বিভাগের পর থেকে এই ছিটমহলবাসী মানুষের জীবন নানাভাবে বিপর্যস্ত হয়েছে। তাদের অর্থনৈতিক জীবন ব্যাপকভাবে বাধাগ্রস্ত হয়েছে। তারা তাদের উৎপাদিত কৃষি পণ্য ও অন্যান্য সামগ্রী ছিটমহলের বাইরে বিক্রি করতে পারত না। ফলে আর্থিকভাবে তারা মোটেও স্বচ্ছল ও সমৃদ্ধ হয়ে উঠতে পারেনি। দরিদ্রতা, অস্বচ্ছলতা, অভাব ছিল তাদের নিত্যসঙ্গী। ছিটমহলবাসীরা এতটা সময় ধরে সব ধরনের নাগরিক সুবিধা লাভ থেকে বঞ্চিত ছিল। তাদের জন্য ছিল না কোন শিক্ষার ব্যবস্থা, স্বাস্থ্যের সুরক্ষার সুযোগ, তাদের ছিল না জাতীয় পরিচয়পত্র। ভোটাধিকারও ছিল না তাদের। পাসপোর্ট করে পৃথিবীর অন্যান্য দেশে যাবার ক্ষেত্রে তাদের বঞ্চিত রাখা হয়েছে। সরকারি সহায়তা কার্ডও তাদের জন্য ইস্যু করা হয়নি। ঐতিহাসিক চুক্তিটি কার্যকর হওয়ার পর এতদিনের দুঃখ দুর্দশা, হতাশা বঞ্চনার অবসান ঘটবেই আশা করা যায়। চুক্তিটি যথারীতি বাস্তবায়িত হলে দীর্ঘ ৬৮ বছর ধরে থমকে থাকা সীমান্তের মানুষদের জীবন এবার সহজ হবে। আর রচিত হবে ভারত-বাংলাদেশের সম্পর্কের একটি ঐতিহাসিক অধ্যায়। ছিটমহলের বাসিন্দারা ছয় দশক ধরে যে অবর্ণনীয় দুঃখকষ্ট ও মানবেতর জীবনযাপন করছে এর ফলে এরও সমাপ্তি ঘটবে।
বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে অনির্ণেয় সীমান্ত জটিলতা সমাধানের চেষ্টা চলেছে ১৯৪৭ সাল থেকেই। ১৯৫৮ সালে ভারতের তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী জওহরলাল নেহেরু এবং পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী ফিরোজ খান নুন এ ব্যাপারে পদক্ষেপ নিতে চেষ্টা করেছিলেন। নেহেরু নুন একটি চুক্তিও হয়েছিল। ১৯৭৪ সালের ১ মে ভারতের প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধী এবং এবং বাংলােেদশের প্রধানমন্ত্রী বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান দু'দেশের মধ্যে সীমান্তের দুই পাশের ছিটমহলগুলো হস্তান্তর করার জন্য চুক্তিটি করেন।
রাজনৈতিক কারণে দীর্ঘ চার দশক বিষয়টি ঝুলে থাকার পর ২০১১ সালে ভারতের সাবেক প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিংয়ের বাংলাদেশ সফরের সময় এই চুক্তির কিছু সংশোধনীতে স্বাক্ষর করেন। চুক্তিটি যথারীতি বাস্তবায়িত হলে দীর্ঘ ৬৮ বছর ধরে থমকে থাকা সীমান্তের মানুষের জীবন এবার সহজ হবে। আর রচিত হবে ভারত-বাংলাদেশ সম্পর্কের একটি ঐতিহাসিক অধ্যায়। ছিটমহলের বাসিন্দারা গত ছয় দশক ধরে যে অবর্ণনীয় দুঃখকষ্ট ও মানবেতর জীবনযাপন করছে, এর ফলে এরও সমাপ্তি ঘটবে।
তারা রাষ্টের নাগরিক হবে, পূর্ণ অধিকার বাস্তবায়নের সুযোগ হবে তাদের। একই সঙ্গে খুলবে সহযোগিতার নতুন দিগন্ত। এছাড়াও অপদখলীয় ভূমি বিনিময়ের পাশাপাশি ২০১১ সালের প্রটোকলে সীমান্তে অচিহ্নিত অংশগুলো চিহ্নিত হবে। বাংলাদেশ-ভারত স্থল সীমান্ত চুক্তি নিয়ে কম পানি ঘোলা করা হয়নি। যেহেতু এটি সংবিধান সংশোধন সংক্রান্ত বিল, তাই এটি রূপায়িত করতে গেলে ভারতীয় পার্লামেন্টের দুই তৃতীয়াংশ সদস্যের অনুমোদন পাওয়া বাধ্যতামূলক। কখনো পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জীর আপত্তিতে, কখনো আসাম বিজেপির প্রতিরোধে গত তিন বছর বিলটিকে সংসদে পাস করাতে পারেনি। হালে মমতা ব্যানার্জী কিছুটা নরম সুরে কথা বলছেন যার ফলে আসামের বিজেপির ওপর একটি বিরাট চাপ সৃষ্টি করেছে ভারতের কেন্দ্রীয় সরকার।
বহুল আলোচিত ও কাঙ্ক্ষিত স্থল সীমান্ত চুক্তির অনুমোদন ভারত-বাংলাদেশ সম্পর্কের ক্ষেত্রে একটি মাইলফলক হয়ে থাকবে সন্দেহ নেই। আর সেই ইতিহাসের রূপকার হলেন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। ভারতের কংগ্রেস দলের নেত্রী সোনিয়া গান্ধীও চুক্তিটি বাস্তবায়নের জোরাল ভূমিকা রেখেছেন। আজ গভীর শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করতে হয় বাঙালি জাতির জনক স্বাধীন বাংলাদেশের স্থপতি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও ভারতের সাবেক প্রধানমন্ত্রী শ্রীমতি ইন্দিরা গান্ধীকে। এই দুই মহান রাষ্ট্রনায়কের আন্তরিকতা ও সদিচ্ছার কারণেই ১৯৭৪ সালের ১৬ মে ভারত-বালাদেশ স্থল সীমান্ত চুক্তিটি স্বাক্ষরিত হয়েছিল।
বংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী বঙ্গবন্ধুকন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনা বাংলাদেশের ইতিহাসে একের পর এক নতুন সাফল্যের অধ্যায় যুক্ত করে চলেছেন। তিনি বাংলাদেশের মানচিত্রের আকার বৃদ্ধির ক্ষেত্রে অসাধারণ সাফল্য অর্জন করেছেন। স্বাধীনতার ৪৪ বছর পর বাংলাদেশের ভুসীমানা বাড়ছে, ১৯৭৪ সালের বাংলাদেশ-ভারত স্থল সীমান্ত চুক্তি ভারতীয় পার্লামেন্টে পাস হওয়ায় দেশের আয়তন বৃদ্ধি পাবে। চুক্তিটি বাস্তবায়িত হলে বাংলাদেশের সঙ্গে ভারতের চার রাজ্য আসাম, মেঘালয়, ত্রিপুরা ও পশ্চিমবঙ্গের সীমারেখায় পরিবর্তন আসবে। বাংলাদেশের উন্নয়নে অসাধারণ সাফল্যের নজির সৃষ্টির পাশাপাশি সীমান্ত জয়ের ক্ষেত্রে চমৎকার কৃতিত্বের প্রমাণ দিয়েছেন। তিনি নিশ্চিতভাবেই এক অনন্যসাধারণ সীমান্তজয়ী। কারণ তার প্রথম মেয়াদে মিয়ানমারের সঙ্গে স্থলসীমান্ত চুক্তির পূর্ণতা পায়।
শেখ হাসিনা এই পর্বে ক্ষমতায় এসে ভারত ও মিয়ানমার উভয়কে বুদ্ধিদীপ্ত কুটনীতিতে বিহ্বল করে দিয়ে জাতির জন্য অবিস্মরণীয় সীমান্ত জয় এনে দিয়েছেন। তাকে অভিবাদন। ভারতের নরেন্দ্র মোদিকেও অভিবাদন।
সীমান্ত নিয়ে বঙ্গবন্ধু সরকার যে নীতি গ্রহণ করেছিল, তা মোটামুটি সব সরকারই সমর্থন করেছে। এখানেই বঙ্গবন্ধুর প্রজ্ঞা ও দূরদর্শিতার প্রমাণ মিলে। তারই সুযোগ্য কন্যা শেখ হাসিনা বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে সেই প্রজ্ঞা ও দূরদর্শিতার ধারা বহন করেছেন সাফল্য এবং কৃতিত্বের সঙ্গে। সমুদ্র এবং সীমান্ত জয়ে শেখ হাসিনার প্রজ্ঞা ও দূরদর্শিতা নিরঙ্কুশ, এটা তার অমলিন কীর্তি হিসেবে বিবেচিত হবে বাংলাদেশের ইতিহাসে। শেখ হাসিনার এই অসাধারণ অবদানের কথা সবাই উচ্ছাসের সঙ্গে কৃতজ্ঞচিত্তে স্বীকার করছেন। বাংলাদেশ-ভারত স্থল সীমান্ত চুক্তির আলোকে কোনো পরিবর্তন ছাড়াই ভারতীয় পার্লামেন্টে সর্বসম্মতিক্রমে বিল পাস হওয়ার মাধ্যমে বাংলাদেশ যা অর্জন করেছে তা দেশের অতি সাধারণ মানুষটিও উপলব্ধি করতে পারছেন। এই অনন্য সাধারণ অর্জনে উচ্ছসিত হতে পারছে না দেশের প্রক্রিয়াশীল একটি বিশেষ মহল। তারা খোলামনে প্রশংসা করতে কুণ্ঠাবোধ করছে। তারা এই বিরাট অর্জনকে বর্তমান সরকারের কৃতিত্ব হিসেবে স্বীকৃতি দিতে নারাজ। তারা বলছে-সীমান্ত সমস্যার সমাধান কারো দালালির মাধ্যমে হয়নি, এটা হয়েছে ভারতের বিজেপি সরকারের সদিচ্ছায়। তারা ভারতের প্রধানমন্ত্রীকে এ জন্য ধন্যবাদ ও অভিনন্দন জানলেও বাংলাদেশের সফল প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ধন্যবাদ, অভিনন্দন না জানিয়ে চরম হীনম্মন্যতার পরিচয় দিয়েছেন। প্রায় সাত দশক ধরে জগদ্দল পাথরে মতো যে সমস্যাটি বিরাজমান ছিল তার সমাধান তথাকথিত দালালি কিংবা নতজানু পররাষ্ট্রনীতির মাধ্যমে হওয়ার নয় এবং সেভাবে হয়নি। তবে এটাও মানতে হাবে যে বিষেদগার করে আন্দোলন-সংগ্রাম বা লড়াই করেও এই অর্জন হয়নি। মুজিব-ইন্দিরা স্থল সীমান্ত চুক্তিকে যারা আগে থেকে গোলামির চুক্তি বলে বিষবাম্প ছাড়িয়েছেন, যারা সাধারণ জনগনকে দিলি্ল জুজুর ভয় দেখিয়ে দিনের পর দিন বিভ্রান্ত করেছেন, ক্ষমতা অাঁকড়ে থাকার মন্ত্র হিসেবে এটা মেনে এসেছেন, এই অর্জন তাদেরও নয়। এটা নিঃসন্দেহে কূটনৈতিক তৎপরতার ফসল। আর এই কূটনীতির বীজমন্ত্রটি নিহিত রয়েছে জাতিক জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের দূরদর্শিতা এবং তার গৃহীত নীতি-পদক্ষেপের মধ্যে। আজ ৪১ বৎসর পর মুজিব-ইন্দিরা চুক্তির অবিকল বাস্তবায়ন হচ্ছে। এর মাধ্যমে প্রমাণিত হয়ে গেছে যে, যারা গোলামির চুক্তি বলে নিন্দা করেছে তারা কি ভয়ানক ভ্রান্তির ধুম্রজাল ছাড়িয়েছেন। ভারত ও আওয়ামী লীগ বিরোধী মনোভাবকে পুঁজি করে পঁচাত্তর পরবর্তী সময়ে দেশে যে ভিন্ন ধারার রাজনীতির উত্থান ঘটেছিল কালের পরিক্রমায় এবং এই অঞ্চলের ভূরাজনীতির গতিপ্রকৃতির পালাবদলে সেই রাজনীতির আবেদন এখন অনেকটাই ফুরিয়ে এসেছে বলে মনে হচ্ছে। জাতিক জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে সপরিবারে নৃশংসভাবে হত্যার প্রেক্ষাপটের ওপর দাঁড়িয়ে রচিত এই ধারার রাজনীতি বলতে গেলে এখন মারাত্মক চ্যালেঞ্জের মুখে পড়েছে। তবে দীর্ঘ ৪১ বছরের প্রতীক্ষার অবসান ঘটিয়ে দুই দেশের স্থলসীমান্ত বিল ভারতের লোকসভায় সর্বসম্মতিক্রমে পাস হওয়ার পর পঁচাত্তর পরবর্তী রাজনীতির অন্যতম হাতিয়ার ভারতবিরোধী মনোভাব এখন অনেকটাই ভোঁতা হয়ে পড়েছে। দীর্ঘকালের আরেক অমীমাংসিত বিষয় তিস্তার পানির ন্যায্য হিস্যা আদায়ও এখন সময়ের ব্যাপার বলে মনে করা হচ্ছে। ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ও পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জীর আসন্ন ঢাকা সফরে এ সমস্যার সমাধান আসতে পারে।
সীমান্ত বিল পাসের ফলে বাংলাদেশ-ভারত আন্তঃসম্পর্কের ভাগ্যবদল হয়েছে। আওয়ামী লীগের পাশাপাশি বিএনপিও এই বিল পাসকে স্বাগত জানিয়েছে। এখন আওয়ামী লীগ ভারতবিরোধী রাজনীতির খুব একটা প্রাসঙ্গিকতা নেই। যারা এতদিন এই ধারার রাজনীতি করে আসছেন তারাও এখন এটি উপলব্ধি করেছেন তারা নিশ্চয়ই আরও উপলব্ধি করছেন, রাজনীতি হতে হবে বাংলাদেশপন্থি এবং গণমানুষের আকাঙ্ক্ষাপন্থি। রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটের পরিবর্তনের মাধ্যমে '৭৫ পরবর্তী সময়ে অসুস্থ রাজনীতির যাত্রা শুরু হলেও সময়ের পরিক্রমায় এর চেহারায় ও প্রকৃতি এক বিশাল পরিবর্তন ঘটেছে। যে সব সেন্টিমেন্টকে ভিত্তি করে পঁচাত্তর পরবর্তী রাজনীতি গড়ে উঠেছে সেই রাজনীতির সময় শেষ হয়ে এসেছে। জনগনের কাছে ও এখন ভারতবিরোধী রাজনীতির তেমন কোন আবেদন নেই। দৈনিক সংবাদে প্রকাশিত রেজাউল করিম খোকনের লেখা থেকে সংগৃহীত

মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.