![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বাংলাদেশে এখন আর না খেয়ে কেউ মরে না। এখন আর দারিদ্র্যের কশাঘাতে বিপর্যস্ত হয় না কারো জীবন। কমে গেছে মঙ্গা, খরা, ভুখা প্রভৃতি শব্দের ব্যবহারও। এখন সবচেয়ে বেশি বরাদ্দের কাজ যেমন আধুনিক সেতু, মহাসড়ক, ফ্লাইওভার, মেট্রোরেল ইত্যাতি প্রকল্পগুলো বাংলাদেশই বাস্তবায়ন করে। আধুনিক প্রযুক্তির অভাব, সীমাবদ্ধ সম্পদ, রাজনৈতিক ষড়যন্ত্র, আন্তর্জাতিক কুটিলতাসহ নানা প্রতিকূলতা কোনোভাবেই এ দেশকে উন্নয়নের সিঁড়ি হতে বিচ্যুত করতে পারছে না। জলবায়ু পরিবর্তন ইস্যুতে গোটা বিশ্ব যখন নিরাপদ আবাসনের দাবিতে অস্থির, বিশ্ব অর্থনৈতিক মন্দার পরিপ্রেক্ষিতে বিশ্বের ধনী দেশগুলোর নাভিশ্বাস, সে সময়ে হেসে-খেলে প্রতিকূল পরিবেশ মোকাবিলা করছে বাংলাদেশ। কুইক রেন্টাল, উড়াল সেতু, মেট্রোরেলের মতো ব্যয়বহুল প্রকল্পগুলো একের পর বাস্তবায়িত হচ্ছে। নেওয়া হচ্ছে সময়োপযোগী ও দূরদর্শী নতুন প্রকল্পও। আয়তনের দিক থেকে ছোট্ট একটি দেশ। ছোট সংসারের ছোট অর্থনীতি, ছোট লেনদেন, ছোট প্রবৃদ্ধি—এই পরিচয় সত্ত্বেও সহস্রাব্দ উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে আমরা যে দৃষ্টান্ত রেখেছি সেটি দক্ষিণ এশিয়াতেই শুধু নয়, বরং সমগ্র পৃথিবীতেও হই চই ফেলেছে। সামাজিক উন্নয়নের যে ধারা এখানে সূচিত হয়েছে, তা স্বল্প সময়ের মধ্যে প্রকট দরিদ্রতাকে মুছে ফেলতে পেরেছে, কয়েক বছর আগেও যা কল্পনা করা কঠিন ছিল। খাবার ও বাসস্থানের অভাব ঘুচে গেছে মানুষের, চিকিত্সাসেবা এখন খুব কাছাকাছি এসেছে, ওষুধের মূল্যও হাতের নাগালে, মানুষের আয়ের ক্ষমতা বেড়েছে, নারী-পুরুষ বৈষম্য কমেছে, নারীরা এখন আর বন্দী নয় বরং অনেক ক্ষেত্রেই তারা এখন পুরুষের চেয়েও এগিয়ে রয়েছে, শিশুরা এখন দলবেঁধে বিদ্যালয়ে যায়, ঘরে ঘরে পৌঁছে যাচ্ছে বিদ্যুত্, সামাজিক নিরাপত্তায় সরকার অনেক বেশি তত্পর।
সহজভাবে কঠিন পরিস্থিতি মোকাবিলা ও দেশের উন্নয়নে সাহসী পদক্ষেপের জন্য যুগে যুগে বিচক্ষণ নেতৃত্বের প্রয়োজন হয়। এমন বিদগ্ধ এক দূরদর্শী নেতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে বাংলাদেশ স্বাধীন হয়েছিল। দীর্ঘ চার দশক পর বঙ্গবন্ধু-তনয়া শেখ হাসিনার নেতৃত্বেই আবার বাংলাদেশ সমৃদ্ধ দেশ হিসেবে প্রতিষ্ঠা পাচ্ছে। মানুষের অভাব মোচন, সুখে শান্তিতে বসবাস ও উন্নয়ন ধারাবাহিকতার এমন নিয়মিত অধ্যায় দেশেল শত্রুদের কপালে ভাঁজ ফেলে দিয়েছে। নিজেদের আধিপত্য রক্ষা ও বাংলাদেশের উন্নয়নযজ্ঞ ব্যাহত করতে আবার ঘৃণ্য ষড়যন্ত্রে মেতে ওঠে তারা। কাজে লাগানো হয় দেশীয় ও আন্তর্জাতিক লবিকে।
মানুষ পুড়িয়ে হত্যা, যানবাহনে আগুন দেওয়া, আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর ওপর হামলা চালানো, হরতাল, অবরোধ প্রভৃতি নেতিবাচক রাজনৈতিক কর্মসূচি মন গলাতে পারেনি দেশের মানুষের। গণতন্ত্র রক্ষার অভিযাত্রা হিসেবে সরকারের সকল কর্মসূচিকে দ্বিধাহীনচিত্তে সমর্থন দিয়েছে, সমর্থনের ধারা অব্যাহত রেখেছে এ দেশের মানুষ। জনবিচ্ছিন্ন হয়ে আন্তর্জাতিক এজেন্ডা নিয়ে রাজনীতি করা দলগুলো হিংস্র হয়ে ওঠে। গুপ্তহত্যা, অপহরণ, গুমসহ বিধ্বংসী কর্মসূচিতে মেতে ওঠে তারা। এরই অংশ হিসেবে বিরতি দিয়ে দিয়ে খুন করা হয় দেশের নিরপরাধ মানুষকে। দেশকে বিশ্বমাঝে নেতিবাচকভাবে তুলে ধরতে একের পর এক বিদেশি নাগরিক হত্যা করা হয়। এ তালিকায় অন্তর্ভুক্ত হতে থাকে সরকারি আমলা, বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, মসজিদের ইমাম, চার্চের যাজক, টেম্পলের ভিক্ষুসহ সাধারণ নাগরিক। সর্বশেষ রাঙ্গামাটিতে বৌদ্ধ ভিক্ষু, ইউএসএআইডির কর্মকর্তা জুলহাস ও তার বন্ধু তনয়, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক রেজাউল করিম খন্দকার, কুমিল্লা ভিক্টোরিয়া কলেজের শিক্ষার্থী সোহাগী জাহান তনু এ তালিকারই অংশ। দেশকে পেছনে ফেলতে, ক্ষমতার স্বাদ আস্বাদনে মরিয়া একটি গোষ্ঠীর অপতত্পরতার অংশ হিসেবে এ হত্যাকাণ্ডগুলো সংঘটিত হচ্ছে, বিতর্ক নেই। যদিও আমাদের প্রেক্ষিতে এ ঘটনা পুরাতন কিছু নয়। বাংলাদেশের অভ্যুদয় যাত্রাটাই স্বাভাবিকভাবে মেনে নিতে পারেনি বিশ্ব পরাশক্তির অন্যতম কয়েকটি দেশসহ তাদের মিত্ররা। লাল সবুজের ছোট্ট এ দেশটির স্বাধিকার ইস্যুতে তাদের ভ্রু কুঁচকে ওঠে। বক্তৃতা, বিবৃতি, চাপ প্রয়োগ, উন্নয়ন সহযোগিতার বরাদ্দ বন্ধসহ নানা প্রত্যক্ষ-পরোক্ষ হুমকি দিতে থাকে তারা। বাংলাদেশের নতুন পরিচয়ের লক্ষ্যে বঙ্গবন্ধুর একরোখা আন্দোলনই দেশকে বিশ্বমাঝে নতুন পরিচয় এনে দেয়। সেই দেশটিই আজ বিশ্বে নতুন আইকন।
যেহেতু শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন সরকার ও বাংলাদেশের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র অব্যাহত রয়েছে, সেহেতু আকাশের মতো প্রতিক্ষণ পাল্টাচ্ছে এর ধরন ও রং। সম্প্রতি বিশ্বব্যাপী সন্ত্রাসবাদের উত্থানে তালেবান, ধর্মীয় জঙ্গি, জেহাদি সৈন্য, আইএস প্রভৃতি নানা মাত্রার ব্যবহূত হচ্ছে। বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম মুসলিম দেশ হিসেবে এ দেশকেও জঙ্গিবাদের কালো তালিকায় অন্তর্ভুক্তের প্রচেষ্টা অব্যাহত আছে। সম্প্রতি বাংলাদেশের একটি রাজনৈতিক দলের শীর্ষ এক নেতার ইসরাইলের গোয়েন্দা সংস্থা মোসাদের এক নেতার সঙ্গে বিভিন্ন বৈঠকের সংবাদ ও ছবি প্রকাশিত হয়েছে। দেশের স্বার্থ জলাঞ্জলি দিয়ে, মুসলিম দেশের ইতিহাস-ঐতিহ্য ভূলুণ্ঠিত করে এ ধরনের বৈঠক কেবল রাজনৈতিক অস্তিত্বের দেউলিয়াত্বই ঘোষণা করে না, ক্ষমতার জন্য তাদের ঘৃণ্য ও ধ্বংসাত্মক পরিচয়ও উন্মোচন করে। বিষয়টি এজন্যে তাত্পর্যপূর্ণ যে, এর সঙ্গে আমাদের নিরাপত্তাজনিত বিষয় ছাড়াও রয়েছে সার্বভৌমত্বের সুরক্ষা এবং অভ্যন্তরীণ শৃঙ্খলার প্রশ্ন। ভৌগোলিক অবস্থান, বিশ্ববাণিজ্যের মেরুকরণে গুরুত্বপূর্ণ ট্রানজিটসহ আমাদের অবস্থান পরাশক্তিদের কাছে গুরুত্বপূর্ণ ব্যাপার। অন্যদিকে আমাদের ভেতরগত স্থিতির সঙ্গে গভীরভাবে সম্পৃক্ত সার্বিক উন্নয়ন ও প্রগতি। অগ্রগতির গুরুত্বপূর্ণ এই ক্ষণে বিশ্বব্যাপী সন্ত্রাসবাদ বিশেষত ধর্মীয় উগ্রবাদ মাথাচাড়া দিয়ে উঠছে, এর সঙ্গে উত্কণ্ঠা বাড়ছে আমাদেরও। এই উত্কণ্ঠা একদিকে ইতিবাচক ভূমিকা রাখছে— আমাদের সজাগ করছে সম্ভাব্য ক্ষতির হাত থেকে, অন্যদিকে এই উত্কণ্ঠা যখন মাত্রাতিরিক্ত ও অসাবধানী প্রচারণায় রূপ নিচ্ছে তখন সেটি কিন্তু ভিন্ন বিবেচনায় প্রকাশ পাচ্ছে। দেশব্যাপী অব্যাহত ষড়যন্ত্রের অংশ হিসেবেই এখানে বিদেশিদের হত্যা করা হচ্ছে। তবে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন সরকারের কঠোর অবস্থান ও দেশবাসীর সচেতনতার কারণে এ গোষ্ঠী কখনোই সুবিধা করতে পারেনি।
সন্দেহ নেই, ধর্মের প্রতি অতিরিক্ত অনুরাগ, নাস্তিকতার আবরণে উগ্রবাদীসহ নানা চরিত্রের একটি গোষ্ঠী এখন দেশকে অশান্ত করার অপপ্রয়াসে লিপ্ত। সরকারের উন্নয়ন কর্মকাণ্ড ব্যাহত করাই তাদের লক্ষ্য। যে কোনোভাবে সরকারকে ক্ষমতা থেকে উত্খাতের একমাত্র এজেন্ডাই তাদের শেষ লক্ষ্য। এ লক্ষ্যে সকল অপতত্পরতা চলছে দ্রুতগতিতে। বাংলাদেশ একটি মুসলিম দেশ। এ দেশের সিংহভাগ মানুষ ধর্মপরায়ণ। বিশ্বমানচিত্রে পরিচিত উদারপন্থি এক সার্বভৌমত্বের স্বত্বাধিকারী বাংলাদেশ। এ কারণে হয়তো সহজেই ধর্মীয় উগ্রবাদের আঁঁচ এদেশের প্রাচীরে ছড়িয়ে দেওয়া যাবে। মুসলিম ও ইসলাম যেহেতু ধর্মীয় জঙ্গিবাদের মূল প্রচারণায় ব্যবহূত হচ্ছে, সেহেতু বাংলাদেশের নাম অন্তর্ভুক্তকরণও স্বাভাবিক। তবে এই ষড়যন্ত্র কতটুকু হালে পানি পাবে তা দেখার বিষয় বটে। আশার কথা হলো বাঙালি জাতি হিসেবে আমাদের রয়েছে সমৃদ্ধ, সহিষ্ণু ও উদার সংস্কৃতি, যা উগ্রপন্থার সঙ্গে কোনোকালেই সামঞ্জস্যপূর্ণ ছিল না। অন্যদিকে বাঙালি মুসলমান হিসেবে আমাদের পূর্বপুরুষরা ছিলেন ধর্মের প্রতি শ্রদ্ধাপরায়ণ ও সহিষ্ণু। উগ্রপন্থা কার্যকর হওয়ার কোনো আশঙ্কা তাই দূর ভবিষ্যতেও এখানে অবান্তর।
সাম্প্রতিক কয়েকটি হত্যাকাণ্ডের পরিপ্রেক্ষিতে কিছু দেশি-বিদেশি সংস্থা ও গণমাধ্যম বাংলাদেশকে সন্ত্রাসবাদের ভিত্তিভূমি হিসেবে চিহ্নিত করতে তত্পর হয়ে ওঠে। তবে রঙচঙ মেখে অতি উত্সাহী হয়ে সংবাদ পরিবেশনের পেছনের প্রেক্ষাপট বিবেচনাও জরুরি। মাঝে-মধ্যে বাংলাদেশে ভিনদেশি উগ্রবাদীরা শেকড় গাড়তে আগ্রহী হয়েছে, তখনই এ অপতত্পরতা লক্ষ করা গেছে। তবে এটাও উল্লেখ্য যে, যখনই এই অপতত্পরতা আমাদের নজরে এসেছে, শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আমরা তার মূলোত্পাটনে সফলও হয়েছি। মধ্যপ্রাচ্যসহ বিশ্বের যে সকল স্থানে সন্ত্রাসবাদের নামে যুদ্ধ এবং অস্থিতিশীলতা চালু আছে, বা যে অঞ্চলগুলো বিভিন্ন পরাশক্তির প্রতিযুদ্ধের ভূমি হিসেবে ব্যবহূত হচ্ছে তার শানেনুজুলও কারো অজানা নয়। বিশ্ব নিরাপত্তা বিশ্লেষকরা এই অস্বস্তিকর বিশ্বব্যবস্থার জন্য দায়ী করছেন সাম্রাজ্যবাদী লোলুপ দৃষ্টিকে। স্বার্থান্বেষী এই অশুভ শক্তিগুলো পৃথিবীতে গণতন্ত্র ও স্থিতির কথা বলে, উগ্রবাদ দমনের কথা বলে দীর্ঘমেয়াদি হস্তক্ষেপের ক্ষেত্র প্রস্তুত করছে, এর সঙ্গে আছে অস্ত্র ও তেল বাণিজ্য, যদিও সেগুলো একান্তই পলিটিক্যাল ডিসকোর্স বা রাজনৈতিক আলোচনার বিষয়।
বাংলাদেশ বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ সূচকে আঞ্চলিক অনেক দেশের তুলনায় প্রতিযোগিতায় এগিয়ে রয়েছে। তৈরি পোশাক, ওষুধ, দক্ষ জনশক্তি, পর্যটন শিল্পসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে আমাদের উজ্জ্বল সম্ভাবনা রয়েছে। এর ফলও আমরা পাচ্ছি হাতেনাতেই। যারা বাংলাদেশের উন্নয়ন এবং সার্বিক প্রগতির ধারাকে বিভিন্ন কৌশলে রোধ করতে চায় তাদের বড় পরিকল্পনার অংশ কি না এই জঙ্গি-উত্থান-পর্ব সেটি অবশ্যই দেশের গোয়েন্দা সংস্থাগুলোকে খুঁজে বের করতে হবে। দেশে দেশে উগ্রপন্থিরা তাদের যে মিশন নিয়ে এগিয়ে চলেছে, বিশ্বমঞ্চে এসব উগ্রপন্থি নাটকের কুশীলব এবং অনুঘটকের সে ভ্রান্ত ধারণা এদেশের মাটিতে কোনোদিনও সফল হবে না, কিছু পথভ্রষ্ট এবং অসুস্থ মস্তিষ্কের মানুষের বিকৃত চিন্তায় যেমন বাঙালি কোনোদিন সায় দেয়নি, ঠিক তেমনি পুরনো অভিজ্ঞতা থেকে বলা যায়— এবারের পর্বেও তারা হতাশ হবেন।
দেশের উন্নয়ন অগ্রযাত্রা অব্যাহত রাখতে হলে প্রতিটি নাগরিককে দায়িত্ব পালন করতে হবে। যারা উগ্রপন্থার বিকাশ চায়, দেশের গণতান্ত্রিক শক্তিকে পরাজিত করতে চায়, স্বাধীন দেশের স্থপতি, ইতিহাসের মহানায়ক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের পরিবারের সদস্যদের বিব্রত করতে চায়, তাদের হারাতে হলে আমাদেরও শক্তি সঞ্চয় করতে হবে। আগামীর এই লড়াই হবে দেশকে বাঁচানোর। দেশের যে সঞ্জীবনী শক্তি সেই ধর্মনিরপেক্ষ আদর্শকে সমুন্নত রেখে দেশ ও জনগণকে রক্ষার লড়াইয়ে মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় সকলকে এক কাতারে এসে দাঁড়ানো এখন সময়ের অনিবার্য দাবি। দেশের গোয়েন্দা সংস্থাকে আরো তত্পর হতে হবে। অভ্যন্তরীণ আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীকে শক্তিশালী ভূমিকা পালন করতে হবে। কোথায় কোথায় তারা আস্তানা গাড়তে চায়, তা খুঁজে বের করতে হবে। প্রতিটি নাগরিককে তথ্য দিয়ে, ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদ করে এ আন্দোলনে অংশ নিতে হবে। দলমতের ঊর্ধ্বে উঠে রাজনৈতিক শক্তিগুলোকে দেশের প্রয়োজনে কথা বলতে হবে। তবেই সম্ভব হবে জঙ্গিবাদ-উগ্রবাদের শেকড় উপড়ানো।
অধ্যাপক ড. শরীফ এনামুল কবির
©somewhere in net ltd.
১|
৩০ শে মে, ২০১৬ সকাল ১১:১২
আব্দুল্লাহ তুহিন বলেছেন: সহমত, ভ্রাতা!!