![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
অসুর দিয়ে অসুর দমন সেই অসুরই গাড়ে আসন
পশ্চীমবঙ্গের সংগঠন নালিশ করেলো আর আমাদের মন্ত্রী মহোদয়রা বলেন ঠিক আছে।
আজকে বিডি নিউজের এক রিপোর্টে বলা হয় - বিএসএফ বিরুদ্ধে দ্বিতীয়বারের মতো ভারতের জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের (এনএইচআরসি) কাছে আবেদন জানিয়েছে পশ্চিমবঙ্গের একটি মানবাধিকার সংগঠন।
কিন্তু আমাদের রাষ্ট্রযন্ত্রও কখনও এভাবে সরব হয়ে উঠেনি বিএসএফের হত্যাযঞ্জের বিরুদ্ধে। প্রায় দুই একদিন পর পর সীমান্তে বিএসএফ একজন দু্ই একজন করে বাঙলি হত্যা করে, ধরে নিয়ে যায়.. আমরা পতাকা বৈঠক ছাড়া কিছু করি না।
বিএসএফের গুলিতে আমাদের ফেলানীরা মরে আর আমাদের মাননীয় মন্ত্রীরা এসবের বৈধতা দিয়ে দেন
বিডি নিউজের ওই রিপোর্টে আরো বলা হয়, বাংলার মানবাধিকার সুরক্ষা মঞ্চ (এমএএসইউএম) নামের সংগঠনটি অভিযোগ করেছে, বিএসএফ নির্যাতন ও ‘সন্ত্রাসী’ কর্মকাণ্ড চালিয়ে আসছে, প্রায়ই চোরাচালানের মিথ্যা অভিযোগে পড়তে হয় গ্রামবাসীকে।
বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে এমএএসইউএম প্রধান কিরীটি রায়। বরেন, এটা গুরুতর প্রবণতা এবং যত দ্রুত সম্ভব তা বন্ধ করা দরকার। নইলে সীমান্তবর্তী এলাকায় গণঅসন্তোষ তৈরি করতে পারে,” বি
রিপোর্টে একটি কেস স্টাডি তুলে ধরা তাতে দেখা যায় সে দেশেও পুলিশ মামারা একই চরিত্রের অধিকার
--ঘটনা টি হুবুহু তুলে দিলাম----
অভিযোগের প্রমাণ হিসেবে উত্তর চব্বিশ পরগণা জেলার একটি ঘটনার তদন্ত প্রতিবেদন তুলে ধরে মানবাধিকার সংস্থাটি।
তদন্তে দেখা যায়, গত ১৩ মার্চ ভোর ৫টার দিকে কালঞ্চী সীমান্ত চৌকির বিএসএফর একটি দল গোবরা গ্রামের ইটভাটার শ্রমিক শাহাবুদ্দিন বিশ্বাসকে আটক করে।
“বিএসএফ সদস্য নূর আলম, বালা সাহেব, মনির আহমেদ ও আকবর খান তাকে এলোপাতাড়ি মারধর শুরু করে। শাহাবুদ্দিন বিএসএফ সদস্যদের কাছে তাকে মারধরের কারণ জিজ্ঞাসা করে। তখন তারা বলে যে, সে গরু চোরাচালানের সঙ্গে জড়িত। অভিযোগ অস্বীকার করে সে তাদের জানায় যে, ইটভাটায় দিনমজুর হিসেবে কাজ করে রুটি-রুজির ব্যবস্থা করে। কিন্তু বিএসএফ সদস্যরা তার কথা না শুনে বেপরোয়াভাবে মারতে থাকে- সেই সঙ্গে চলতে থাকে গালি,” বলা হয় তদন্ত প্রতিবেদনে।
প্রতিবেদনে বলা হয়, এরপর বিএসএফ সদস্যরা শাহাবুদ্দিনকে কালঞ্চী ক্যাম্পে নিয়ে যায়। সেখানে তাকে একটি শৌচাগারের মধ্যে পিছন দিকে শিকল দিয়ে হাত-পা বেঁধে রাখা হয়। তারপর মনির আহমেদ, নূর আলমসহ অন্য বিএসএফ সদস্যরা আবারো তার ওপর নির্যাতন করে।
“এরপর শাহাবুদ্দিনকে বিএসএফ’র গোবিন্দপুর সীমান্ত চৌকিতে আকবর খানের হেফাজতে দেয়া হয়, যেখানে খানের হাতে আবারো নির্যাতনের শিকার হন তিনি। বিকাল ৪টার দিকে তাকে সারাপুল ব্লক প্রাথমিক স্বাস্থ্য কেন্দ্রে হাজির করা হয় এবং সেখান থেকে তার একটি চিকিৎসা সনদ সংগ্রহ করা হয়। অবশ্য সেখানে চিকিৎসকের কাছে নির্যাতনের তথ্য ফাঁস না করার জন্য শাহাবুদ্দিনকে আগেই শাসিয়ে রেখেছিল বিএসএফ সদস্যরা।”
তারপর কিছু প্রক্রিয়া শেষে বিকাল ৫টার দিকে শাহাবুদ্দিনকে স্বরূপনগর থানায় হস্তান্তর করে বিএসএফ। সন্ধ্যা ৭টার দিকে এলাকায় কয়েকজনকে সঙ্গে করে থানায় আসেন নির্যাতিতের ভাই। বজলুর রহমান নামের থানার সেকেন্ড অফিসারের (মেজবাবু) সঙ্গে দেখা করেন তারা। ওই পুলিশ কর্মকর্তা তাদের কাছে ৫০ হাজার রূপি দাবি করেন শাহাবুদ্দিনকে ছেড়ে দেয়ার জন্য। ওই অর্থ না দিলে তার জামিন হবে না এবং তিন বছর জেলের ঘানি টানতে হবে বলে তাদের ভয় দেখানো হয়।
জমি বন্ধক রেখে পুলিশ কর্মকর্তাকে ওই অর্থ দেয় শাহাবুদ্দিনের পরিবার, যেখানে একজন আইনজীবীকেও উপস্থিত রাখা হয়। এরপর ওই থানার ওসি রাজশ্রী বন্দ্যোপাধ্যায়কে আরো তিন হাজার রূপি দিতে হয় তাদের। কাগজপত্র ঠিকঠাক করতে ওই অর্থ দাবি করেন তিনি।
এরপর একটি ফৌজদারি মামলা দেখিয়ে ১৪ মার্চ শাহাবুদ্দিনকে বশিরহাটের অতিরিক্ত মুখ্য বিচারিক হাকিমের আদালতে হাজির করে পুলিশ। তখন থেকে ১৭ দিন কারাগারে কাটানোর পর জামিনে বেরিয়ে আসেন শাহাবুদ্দিন। এখনো তিনি চিকিৎসা নিচ্ছেন, যার ব্যবস্থা করতে হিমশিম খেতে হচ্ছে পরিবারকে।
গত ২০ মে বশিরহাটের উপ-বিভাগীয় পুলিশ কর্মকর্তার কাছে পুরো ঘটনা তুলে ধরে একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন শাহাবুদ্দিন, যাতে বিএসএফ নির্যাতন থেকে শুরু করে স্বরূপনগর থানা পুলিশের অর্থ হাতিয়ে নেয়ার বিষয়টি তুলে ধরা হয়। তবে এখনো অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থা নেয়া হয়নি বলে তদন্তে উঠে এসেছে।
এমএএসইউএম প্রধান কিরীটি রায় বলেন, অনেক গ্রামবাসীই এভাবে নির্যাতনের শিকার হন। তারপর তাদের মিথ্যে অভিযোগে ফাঁসানো হয়। তাদের পরিবারকে পোহাতে হয় সীমাহীন কষ্ট।
---------
আসলে সব শিয়ালের এক রা.........
লে বাবা আমপাবলিক ক্ষির খা..............
২| ০৫ ই জুন, ২০১৩ রাত ১০:২৬
অপূর্ণ রায়হান বলেছেন: বাঙালী মরলেও মানুষ হবে না , বাঙালীই থেকে যাবে ।
কেমন ছিলেন ভাই ? পোস্টে ++
ভালো থাকবেন সবসময় ।
৩| ০৬ ই জুন, ২০১৩ রাত ১:০০
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
পোস্টে +++++++++ ভাই। কিছু তথ্য তুলে ধরার জন্য ধন্যবাদ।
৪| ০৬ ই জুন, ২০১৩ দুপুর ২:৪৬
আশরাফুল ইসলাম দূর্জয় বলেছেন:
সহমত পোস্টের বক্তব্যে।
৫| ০৬ ই জুন, ২০১৩ বিকাল ৫:৫৮
নস্টালজিক বলেছেন: খুব, খুব দুঃখজনক!
ক্ষোভ-টাকে দুঃখে মুড়ে দিচ্ছি!
৬| ০৭ ই জুন, ২০১৩ রাত ১২:১৬
লেজকাটা বান্দর বলেছেন: ইন্ডিয়ারে ধইরা ক্যাচা দেয়াই এর একমাত্র সলিউশন
৭| ০৭ ই জুন, ২০১৩ রাত ১১:৫৪
রেজোওয়ানা বলেছেন: ইন্ডিয়া এক ভয়াবহ ধরেনর প্রতিবেশী!
©somewhere in net ltd.
১|
০৫ ই জুন, ২০১৩ রাত ৯:৪৯
শাহেদ খান বলেছেন: ভয়ানক। দুঃখজনক।
শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।