![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
অসুর দিয়ে অসুর দমন সেই অসুরই গাড়ে আসন
আঁধারের জঠর থেকে বের হয়ে আসে কলঙ্কিত চাঁদ। আদখাওয়া চাঁদে লেগে থাকে রাতের ঘাম। বেনারসি জোছনা ছড়ায়ে চাঁদ নেমে আসে সজনে উঠোনে। পাকুরের ডালে তখন কামুক পেঁচা কামধেনু নক্ষত্রের সাথে কথা কয়।
বেহুলা সময়ে লখিন্দর ভেলায় যে শালিকের শব ছিল চিৎ হয়ে, তার বুকে দ্রাবিঢ় গল্প লিখেছিল কৃষ্ণ রাখাল। মহুয়া দুপুরে দোয়েল ছায়ায় আরও গল্প শুনাবে বলে একটা হরিণ লোকালয়ে এসেছিল বুনো মায়ার সন্ধ্যা নিয়ে। এমন সন্ধ্যায় কুপির আঁধারে প্রথম চুমু এঁকেছিল ষোড়শী ঠোঁট দরজার আড়ালে। চকিত পলায়নে সেদিন নূপুর ফুটেছিল দুর্বাপথে।
বনবাস থেকে ফিরে আমি আজও জোছনা খুঁজি আধ খাওয়া রাতের বুকে।
১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ২:৫৭
মুনসী১৬১২ বলেছেন: ধন্যবাদ
২| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ১০:১৮
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: চমৎকার।
১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৫:২৯
মুনসী১৬১২ বলেছেন: আমার ব্লগবাড়িতে স্বাগতম
৩| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ১১:৩৮
সাইন বোর্ড বলেছেন: সুন্দর চিত্রকল্প !
৪| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ৩:৩৯
এস এম মামুন অর রশীদ বলেছেন: পড়তে ভালোই লাগল। কিন্তু কামধেনু নক্ষত্রটি ঠিক কী জিনিস?
১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১১:০৬
মুনসী১৬১২ বলেছেন: কামধেনু” পুরাণে বর্ণিত গাভী যেটি ইচ্ছা পুরণ করে।এর কাছে যা চাওয়া(প্রার্থনাকরা) হয় তাই পাওয়া যায়।
৫| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ৭:৫৬
রাজীব নুর বলেছেন: লেখক বলেছেন: ধন্যবাদ
ভালো থাকুন।
১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৫:১৮
মুনসী১৬১২ বলেছেন: আপনাকেই ধন্যবাদ
৬| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১:৫৭
এস এম মামুন অর রশীদ বলেছেন: কামধেনু জানি, প্রশ্ন ছিল নক্ষত্রের ব্যাপারে। আচ্ছা, কিছু বোঝা যাচ্ছে যদিও।
©somewhere in net ltd.
১|
১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ৯:৪৮
রাজীব নুর বলেছেন: সুন্দর আবেগ।