![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
Naser Imran Hossain : বুয়েটে আড়িপেতে শোনা
এই পোস্টের কোন রাজনৈতীক মোটিভেশন নাই...যদি মনে হয় আসে তাহলে ডিলিট করে দেওয়াটা অবান্তর কিছু হবে না।
নভেম্বর মাস, ২০১০, যন্ত্রকৌশলের দ্বারে দ্বারে ঘুরে বেড়াচ্ছি কিছু ডকুমেন্ট এটেস্ট আর ভেরিফাই করানোর জন্য, ভার্সিটি এপ্লিকেশনের ডেট প্রায় শেষ হতে চলেছে...কথা নাই বার্তা নাই, হাসিমুখে এক লেকচারার বললেন আমাকে দাও, আমি ডিপার্টমেন্ট হেডের কাছে নিয়ে যাচ্ছি...
ফেব্রুয়ারী মাস, ২০১১...মাত্র পাশ করে বের হয়েছি যন্ত্রকৌশলের যন্তরমন্তর শেষে, হাতে চাকরীও নাই কোন...সদা হাস্যজ্জ্বল, যন্ত্রকৌশল বিভাগে সেই দূর্লভ ধরনের বন্ধুত্ত্বপরায়ন লেকচারার একদিন ই-এম-ই এর লিফটের সামনে দেখা হলে বলেন "কি ব্যপার, এভাবে ঘুরে বেড়াচ্ছো কেন? শুনো চাকরী করবা টেম্পোরারী?" - আমি তো এক পায়ে খাড়া
...
এপ্রিল মাস, ২০১১...দেড় মাসের মত টেম্পোরারী প্রজেক্টে কাজ করে , ইনচার্জ প্রফেসরের গালমন্দ শুনে মন মেজাজ বেশ খারাপ...তারপরেও Center For Energy Studies, BUET এর জন্য সিম্পোসিয়াম এরেঞ্জ, ওয়েবসাইট ডেভালপ ,প্রেস এক্সপোসার আর পি-আর ম্যনেজ করে আমরা কয়েকজন বন্ধু মন খারাপ করে বসে আছি যে কোন জায়গাতে, কোন প্রেস রিলিসে বা কমিটি ডিক্লেরেশনে আমাদের কথা উল্লেখ করা হয়নি...Enter, that ever smiling lecturer from the Dept of Mechanical Engineering again..বললেন, সমস্যা নাই, নিউ-এইজ আর ডেইলি স্টারে ব্যবস্থা করে দিচ্ছি...এবার খুশ?
বুয়েটের যন্ত্রকৌশলে এধরনের বদাণ্যতা আমাদের ব্যচ অন্ততপক্ষে বেশি পায় নি, এরকম নিপাট ভালো মনের মানুষ-ও দেখি নাই। যাকে স্যারের জায়গায় ভুলে ভাই বলে ডেকে ফেললে তিনি ফিক করে হেসে দিতেন, আজকে শুনলাম সেই হাফিজ ভাই কে সাত বছরের কারাদন্ড দেওয়া হয়েছে রাষ্ট্রীয়যন্ত্রের অবমাননার জন্য (?) যেখানে বাংলাদেশের সংসদে কৌতুকের স্বার্থে বাপ-মা তুলে গালি চলে যাচ্ছে সেখানে এধরনের হাস্যকর রায় এর মানে কি আর বুয়েট কতৃপক্ষের কি এ ব্যপারে কিছুই করার নেই?
এই ছবিটা হাফিজ ভাই এর সাথে ০৬ এর ফুটবল টিমের। আমাদের সাথেও ছবি ছিলো, খুঁজে পাচ্ছি না। দুরদেশে থেকে আমার কিছুই করার নাই এই মূহুর্তে মনে হচ্ছে, খালি আমার মত সদা যন্ত্রকৌশলের গালমন্দ করা পাবলিকটাও আজকে হাফিজ স্যার/ভাই এর জন্য একটা দীর্ঘশ্বাস ফেলবে। আর মুঠোটা আরেকটু দৃঢ় হবে। আজকে যারা ভাই কে আইনগত সাহায্য দিতে পারার ক্ষমতা থাকা স্বত্তেও দলীয়/ব্যক্তিগত স্বার্থে দিচ্ছেন না তাদের জন্য।
লিঙ্কঃ Click This Link
২| ২৮ শে জুন, ২০১৩ বিকাল ৩:১৫
কালবৈশাখীর ঝড় বলেছেন:
তিনি ভয় না পেয়ে আদালতে মামলাটি মোকাবেলা করলে বিচারের রায়ে তাকে সামান্য জরিমানা বা মুচলেকা নিয়ে ছেড়ে দেয়া হত।
উনি পলাতক থাকাতে রায় নিয়ম অনুযায়ী একতর্ফা হয়েছে।
এখন আইন মতে উনি আপিলও করতে পারবেন না।
২৮ শে জুন, ২০১৩ বিকাল ৩:৩৫
জগ বলেছেন: বালবৈশাখীর ঝড় বলেছেন:
তিনি ভয় না পেয়ে আদালতে মামলাটি মোকাবেলা করলে বিচারের রায়ে তাকে সামান্য জরিমানা বা মুচলেকা নিয়ে ছেড়ে দেয়া হত।
উনি পলাতক থাকাতে রায় নিয়ম অনুযায়ী একতর্ফা হয়েছে।
এখন আইন মতে উনি আপিলও করতে পারবেন না।
৩| ২৮ শে জুন, ২০১৩ বিকাল ৩:৪৪
নীলতিমি বলেছেন: কালবৈশাখীর ঝড় : এইসব আবাল বিচারকদের াল ছিড়ার টাইম আছে কী?
৪| ২৯ শে জুন, ২০১৩ রাত ১:৪২
শ্রাবণধারা বলেছেন: বালবৈশাখীর ঝড় বলেছেন:
তিনি ভয় না পেয়ে আদালতে মামলাটি মোকাবেলা করলে বিচারের রায়ে তাকে সামান্য জরিমানা বা মুচলেকা নিয়ে ছেড়ে দেয়া হত।
উনি পলাতক থাকাতে রায় নিয়ম অনুযায়ী একতর্ফা হয়েছে।
এখন আইন মতে উনি আপিলও করতে পারবেন না।
©somewhere in net ltd.
১|
২৮ শে জুন, ২০১৩ বিকাল ৩:০৯
একজন পথশিশু বলেছেন: খুব খারাপ লাগলো। তাকে ছেড়ে দেয়া উচিত।