নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

একজন ভাল মানুষ হতে চায়।

একজন ভাল মানুষ হতে চায়।

মৌটুসী চৌধুরী

এক জন ভালমানুষ হতে চায়।

মৌটুসী চৌধুরী › বিস্তারিত পোস্টঃ

৫ ই জানুয়ারী নির্বাচন আর নির্ঘৃণ্য শসমখোরদের বেহায়াপনা।

২৮ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ২:২৩

শুরুতে সবার কাছে প্রশ্ন

জিয়াউর রহমান ১৯৭৭ সালের ২১ এপ্রিল কোন আইনে, কোন নির্বাচনে জয়ী হয়ে রাষ্ট্রপতি হয়েছিল।

ভদ্রতার মুখোশ পরা রাজাকারের গৃণ্য দালাল আর শসমখোর নিলর্জ্জ বেয়াহারা সাহস থাকলে উত্তর দিয়ে যাবেন।



প্রায় শোনা যায় গত ৫ ই জানুয়ারী নির্বাচন অবৈধ, অগ্রহণ যোগ্য, ভোটার বিহীন নির্বাচন ইথ্যাদি, ইথ্যাদি । ওপ! এই কথা শুনতে শুনতে কান ঝালা পালা হয়ে গেল ।



কিন্তু যারা সারাক্ষণ এই এই বিষয় নিয়ে গেণ্য গেণ্য করে সারাক্ষণ তাদের বলতে চায়।



গত ৫ ই জানুয়ারী নির্বাচনটি হয়েছিল সম্পূর্ণ সংবিধান ও আইন অনুসারে। যে আইন আর সংবিধান আর আইন তৈরী হয়েছিল একটি একতৃতীয় অংশের বেশী র্পালামেন্ট মেম্বারদের ভোটে। শুধু তায় নয় বাংলাদেশের সর্বোচ্চ আদালতের নির্দেশে সরকার ও জাতীয় সংসদ তত্ত্ববধায়ক সরকা প্রদ্ধতি বাতিল করতে বাধ্য হয়েছিল।



হায় কি অদ্ভুদ শুধু মাত্র রাজাকার জামাত শিবির নির্বাচন করতে পারবে না বলে বি,এন,পি নানা রকম অজুহাত আর ফালতু সব চুতো তুলে নির্বাচন বয়কট করলো,



শুধু মাত্র র্দুনীতিবাজ বি,এন,পি ও রাজাকার জামাত শিবির নির্বাচন না করলে সেই নির্বাচন অবৈধ হয়ে যাবে। বাহ কি সুন্দর আইন। আইন সংবিধান সবযেন বি,এন,পি জামাতের পৈত্রিক সম্পত্তি।



বিনাপ্রতিদন্ধীতায় নির্বাচিত সংসদ সদস্যরা যদি অবৈধ হয়।

তা হলে।





১) ১৯৯১ সালে বি,এন,পি খালেদাজিয়ার আমলে রাষ্ট্রপতি আব্দুর রহমান বিশ্বাস তো বিনা প্রতিদন্ধীতায় রাষ্ট্রপতি হয়েছিল।



২) ১৯৯৬ সালে আওয়ামীলীগের আমলে সাহাবুদ্দীন বিনা প্রতিদন্ধীতায় রাষ্ট্রপতি নির্বাচিত হয়েছিল।



৩) ২০০১ সালে বি,এন,পির আমলে বদরুদ্দোজা চৌধুরী বিনা প্রতিদন্ধীতায় নির্বাচিত হয়েছিল।



৪) ২০০২ সালে বদরুদ্দোজা চৌধুরীকে গলাধাক্কা দিয়ে রাষ্ট্রপতির চেয়ার হতে ফেলে দিয়ে নতুন করে বি,এন,পি রাষ্ট্রপতি বানান জমির উদ্দীন সরকার কে, তিনিও ছিলেন বিনা প্রতিদন্ধীতায় নির্বাচি।



৫) আবার জমির উদ্দীন সরকারের পর বি,এন,পি নতুন করে রাষ্ট্রপতি বানান ইয়াজ উদ্দীন আহম্মদকে তিনিও ছিলেন বিনা প্রতিদন্ধীতায় নির্বাচিত।



৬) ২০০৮ নির্বাচনে জয়ী হবার পর আওয়ামীলীগ রাষ্ট্রপতি বানান জিল্লুরহমানকে, তিনিও বিনাপ্রতিদন্ধীতায় নির্বাচি।



৭) জিল্লুরহমানের ইন্তেকালের পর আওয়ামীলীগ আবার রাষ্ট্রপতি বানান আব্দুল হামিদকে তিনিও বিনা প্রতিদন্ধীতায় নির্বাচিত।





আশাকরি অন্ধ রাজনৈতিক দালালর উত্তর দিয়ে যাবেন। গত ৫ ই জানুয়ারী ২০১৪ নির্বাচনে বিনা প্রতিদন্ধীয়তায় নির্বাচিত সংসদ সদস্যরা কিভাবে কোন আইনে অবৈধ?











মন্তব্য ৬ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৬) মন্তব্য লিখুন

১| ২৮ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ২:৫৯

এম.ডি অভ্র বলেছেন: বুঝিয়ে দিলেন আপনি আওয়ামিলিগের খাস চামচা...তা না হলে কি বিরধী দলের দুর্নাম গায়।আপনাকে কেট ৭ চাকা করলেও আওয়ামিলিগের হাজার অবৈধ কাজের একটিও বলবেন না।
আপনি আমার একটি কথার জবাব দেন
কেন ইসলামী টিভি,দিগন্ত টিভি বন্ধ করা হয়েছে...
আপনারা এত ভালো তত্বাবধায়ক সরকারের আমলে বোট হলে আপনারাই জয়ি হতেন তবে কেন সে ভোট হলো না।
আপনাদের সত্য অবৈধ তথ্য গুলো তুলে ধরলে হয় সে গুম.খুন.না হয় জেল হাজতে....কারন ক্ষমতা আপনাদের এবং তার অপব্যবহার।অতিত খুজুন আপনার সব উত্তর পেয়ে যাবেন।

জিয়াউর রহমান ১৯৭৭ সালের ২১ এপ্রিল কোন আইনে, কোন নির্বাচনে জয়ী হয়ে রাষ্ট্রপতি হয়েছিল। তা পুরো বিশ্ব জানে....এতে কারো মতবিরধ ছিল না...কোন দেশ এর সমালোচনা করেনি কিন্তু ৫ ই জানুয়ারী নির্বাচনটি গোট বিশ্বর মন্তব্য এর পাত্র ছিল।আর বেশির ভাগ দেশ আঙ্গুল তুলিয়ে ছিল..

৫ ই জানুয়ারী নির্বাচনটি হয়েছিল সম্পূর্ণ সংবিধান ও আইন অনুসারে আপনি কোন আইনের কথা বলছেন যে আইন আপনাদের দখলে সেই আইন?....আসন ছেড়ে দিয়ে নির্বাচন করলেই বোঝা যেত। তখন বড় গলায় বলতে পারতেন আইনের কথা।
অন্যর মন্তব্য করার আগে নিজে হাত দিয়ে দেখন আপনি কতটুকু গ্রহন যগ্য।

প্রিয় ব্লগার প্রফাইলে নিজের ছবি দিয়ে রাজনৈিতক আলোচনা করুন তবেই আপনার সত্য সাহস উন্মক্ত হবে।

ভেবে ছিলাম এই ব্লগে অন্তত রাজনৈতিক আলোনা থেকে বাচাঁ যাবে কিন্তুু আপনাদের মত কিছু ব্লগারদের জন্য তা হলো না।

আমি কোন দল করিনা কিন্তু কেউ যদি নিজের দলের ফরমালিন রেখে অন্যর ভেজাল খুজতে যায় শুধু তাকে আঙ্গুল তুলি......আর মনে মনে বলি ছি...ছি...

২| ২৮ শে জুলাই, ২০১৪ ভোর ৪:২৬

কলাবাগান১ বলেছেন: জিয়াউর রহমান ১৯৭৭ সালের ২১ এপ্রিল কোন আইনে, কোন নির্বাচনে জয়ী হয়ে রাষ্ট্রপতি হয়েছিল।

৩| ২৮ শে জুলাই, ২০১৪ ভোর ৪:৫৮

ইনফা_অল বলেছেন: সামরিক আইনের অধীনে হয়েছিল। ১-৭ পর্যন্ত প্রেসিডেন্ট পদ্গুলি সংখাগরিষ্ঠতায় বিনা প্রতিদ্বন্দিতায় নির্বাচিত হয় । মানে সিলেকশন আর কি । এত বুদ্ধি নিয়া রাজনৈতিক ব্লগ লিখেন কেমনে।



সামরিক আইনঃ Click This Link

৪| ২৮ শে জুলাই, ২০১৪ সকাল ১০:১৫

নিষ্‌কর্মা বলেছেন: প্রথমেই বলে নেওয়া ভাল, আপনার ইতিহাস জ্ঞান অনেক কম। ১৯৭২ সালে থেকে ১৯৯১ সাল পর্যন্ত বাংলাদেশের ইতিহাস পড়ুন। অনেক অথ্যবহুল বই আছে। আম্লিগের লোকেদের লেখা বইই না হয় পড়লেন। তারপরেও সেই সব কিতাব পড়ে ব্লগ লিখতে আসুন।

ইতিহাস সাক্ষ্য দেয় যে, শেখ সাহেব মারা যাবার পরে উনার মন্ত্রীসভার পররাষ্ট্র মন্ত্রী খোন্দকার মোশতাক আহমেদ সামরিক আইন জারি করেন এবং রাষ্ট্রপতি পদে অসীন হন। এরপরে আবু সাঈদ চৌধুরী এবং তারও পরে জেনারেল জিয়া বাঙলাদেশের রাষ্ট্রপতি পদে অসীন হন। খোন্দকার মোশতাকের জারি করা সামরিক শাসন বৈধ ভাবে তুলে নেওয়ার জন্য ১৯৭৭ সালে সংসদ নির্বাচন করতে হয়। আইনগত ভাবে জিয়াউর রহমান ১৯৭৪ সালে ২৫ জানুয়ারি-তে আম্লিগ ও শেখ সাহেবের করে যাওয়া চতুর্থ সংশোধনী মোতাবেক বাঙলাদেশের রাষ্ট্রপতি নির্বাচিত হন। আম্লিগ ও শেখ সাহেবের নিজের হাতে করা চতুর্থ সংশোধনীর কতিপয় বিধান ১৯৯১ সাল পর্যন্ত বাঙলাদেশে প্রচলিত ছিল। এখনো বাঙলাদেশের সংবিধানের শেষের দিকে এই চতুর্থ সংশোধনীটি দেখতে পাওয়া যায়।

আমাদের দেশের ১৯৯১ সালের পর থেকে রাষ্ট্রপতি নির্বাচন, জিয়া কিংবা এরশাদের আমলের রাষ্ট্রপতি নির্বাচনের মত নয়। সংসদীয় পদ্ধতি সমন্ধে আপনার সামান্যতম ধারণা থাকলে আপনি ১৯৯১ সালের পরে নির্বাচিত রাষ্ট্রপতিদের নিয়ে এমন অদ্ভুত কথাগুলো লিখতেন না

যাইহোক, মনে রাখলে চলবে যে, বাসায় ইন্টারনেট থাকলে বা একটু-আধটু বাংলা টাইপ করতে পারলে কিংবা সামু-তে মেম্বারশিপ থাকলেই ব্লগার হওয়া যায় না, বা ভালো মানের ব্লগ লেখা যায় না। তথ্যবহুল ব্লগ লিখতে হলে অনেক কিছুই জানা লাগে, অনেক বেশি পড়াশুনা করা লাগে

৫| ২৮ শে জুলাই, ২০১৪ সকাল ১০:৩৯

ঢাকাবাসী বলেছেন: এক্কেবারে পোলাপান! সাধারণ জ্ঞানটুকুও নেই!

৬| ২৮ শে জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৪:১৪

এম.ডি অভ্র বলেছেন: ব্লগার বন্ধুরা আমি কিন্তু এখন পর্যন্ত লেখকের কোন মন্তব্য পাইনি।যিনি প্রথম লেখায় যে স্পর্ধা দেখিয়েছে এখন তার চাপা কোথায়।প্রথমে উনি বললেন


ভদ্রতার মুখোশ পরা রাজাকারের গৃণ্য দালাল আর শসমখোর নিলর্জ্জ বেয়াহারা সাহস থাকলে উত্তর দিয়ে যাবেন।

তার মানে আমরা যারাই উত্তর দিব তারাই ভদ্রতার মুখোশ পরা রাজাকারের গৃণ্য দালাল আর শসমখোর নিলর্জ্জ বেয়াহা।
সত্য বললে সবাই তাই হয়।

কিন্তু উত্তর তো অনেক হলো..
উনি কোথায়....?

তারমানে উনি বলতে ভুল করেছেন। সঠিক টা হলো:


ভদ্রতার মুখোশ পরা রাজাকারের +আওয়ামিলিগ এর গৃণ্য দালাল আর শসমখোর নিলর্জ্জ বেয়াহা মৌটুসী চৌধুরী সাহস থাকলে মন্তব্যর উত্তর দিয়ে যাবেন।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.