![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
মানবেতিহাসের শ্রেষ্ঠ নারী কে? এ প্রশ্নের উত্তর চাইলে একবাক্যে সবাই বলবে নবী নন্দিনী হযরত ফাতেমাতুয যাহরা। যদি প্রশ্ন করা হয় বেহেশতের যুবতিদের সর্দারকে? সকল মুসলমানই এ বিষয়টি স্বীকার করবে যে, হযরত ফাতেম। তাহলে আজ কেন তিনি সমাজে এতটা অবহেলিত। যার নামের আগে মা শব্দটি দিয়ে উচ্চারণ করে আমরা শান্তি পাই সেই মা সম্পর্কে আমরা আজ কেন বেখবর?
আজ অনেকের জন্ম মৃত্যু বার্ষিকী পালিত হয় বা হচ্ছে। কিন্তু সর্বশ্রেষ্ঠ নারীর শাহাদত বার্ষিকী কেন পালন করা হয় না। আমরা কি জানি তিনি কিভাবে শহীদ হয়েছিলেন? কেন মাত্র ১৮ বছর বয়সে স্বীয় পিতা নবীজী (স.) এর ইন্তেকালের মাত্র ৭৫/৯৫ দিনের মাথায় তিনি শহীদ হয়েছিলেন?
তার মৃত্যু কি স্বাভাবিক হয়েছিল নাকি তিনি শহীদ হয়েছিলেন?
এরকম হাজারও প্রশ্ন আজ যদি মুসলমানদের সম্মুখে ছুড়ে দেয়া হয় তবে মুসলমানরা এর একটির জবাব দিতে ব্যর্থ হবে।
কেননা তার শাহাদতের প্রফাইল যদি উন্মুক্ত করা হয় তবে অনেক থলের বিড়াল বেরিয়ে আসবে। যাদের জন্য আজ বিরাট মর্যাদা ও গুণগান করা হয় তাদের অনেকেই তো হযরত ফাতেমার শাহাদতের কারণ ছিলেন। তারাই তার বাড়ীতে যেয়ে আগুন লাগিয়ে ছিল। তারাই তো তার দরজায় লাথি মেরেছিল যার কারণে তার পাঁজরের একটি হাড় ভেঙ্গে যায়।
আ
আমাদের জানা উচিত হযরত ফাতেমা যাহরা ছিলেন হযরত মুহাম্মাদ (স.) ও হযরত খাদিজা'র রেখে যাওয়া আমানত। তা সম্পর্কে যদি আমাদেরকে কিয়ামতের দিন জিজ্ঞাসাবাদ করা হয় যে, আমরা তাদের সাথে কিরূপ আচরণ করেছি, তবে আমরা কি জবাব দেব?
সর্বশেষে একটা কথা বলি, আমরা বেহেশতের আকাঙ্খা করি কিন্তু আমাদের মনে কখনও কি প্রশ্ন জেগেছে যে, বেহেশতের নারীদের সর্দারের মাজারটি কোথায় আছে?
০৮ ই মে, ২০১১ সকাল ১০:৪৮
মিষ্টিগল্প বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ। বিষয়টি নিয়ে গবেষণা করার আহ্বান রইল।
২| ০৮ ই মে, ২০১১ সকাল ১০:৪৯
তানভীরসজিব বলেছেন: মা ফাতেমা হলেন পাক পান্জাতুনের একজন । পাক পান্জাতুন মানে হচ্ছে শ্রেষ্ঠ পাচ জন । আমদের নবী করীম স: হযরত আলী, মা ফাতেমা হযরত হাসান, এবং হযরত হোসাইন। এই পাচ জনকে একসংগে পাক পান্জাতুনে বলা হয় । এর মানে এক আত্বা পাচ দেহ ।
আপনরা পোষ্টের জন্য ধন্যবাদ ।
০৮ ই মে, ২০১১ সকাল ১০:৫১
মিষ্টিগল্প বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ।
৩| ০৮ ই মে, ২০১১ সকাল ১০:৫৪
তানভীরসজিব বলেছেন: পাক পান্জাতুনের আরো মানে আছে , পবিত্র পাচ জন্ । শ্রেষ্ঠ পাচ জন । অনেক পুরোনো মসজিদে অথবা কোনো আউলিয়ার মাজারে দেখবেন তাদের নাম সুন্দর করে লেখা আছে ।
৪| ০৮ ই মে, ২০১১ সকাল ১০:৫৭
লাইলী আরজুমান খানম লায়লা বলেছেন: পড়লাম, ধন্যবাদ
৫| ০৮ ই মে, ২০১১ সকাল ১১:০১
এক মুসাফির বলেছেন: শুভ চিন্তার জন্য ধন্যবাদ।
৬| ০৮ ই মে, ২০১১ সকাল ১১:০৭
shapneel বলেছেন: আমরা রবিন্দ্রনাথ ঠাকুরের জন্মদিন পালনে ব্যস্ত !!!
৭| ০৮ ই মে, ২০১১ সকাল ১১:৩০
জ্যোস্নার ফুল বলেছেন: ভালো লাগলো।
৮| ০৮ ই মে, ২০১১ সকাল ১১:৪২
কান্টি টুটুল বলেছেন: মানবেতিহাসের শ্রেষ্ঠ নারী কে? এ প্রশ্নের উত্তর চাইলে একবাক্যে সবাই বলবে নবী নন্দিনী হযরত ফাতেমাতুয যাহরা ।
দুঃখিত আমি আপনার সাথে একমত হতে পারলামনা।মানবেতিহাসের শ্রেষ্ঠ নারী কে সেটা পবীত্র কোরান শরীফ এর সুরা ইমরান এ সরাসরি উল্লেখ আছে।তিনি হযরত ঈসা(আঃ) এর মাতা বিবি মরিয়ম।আশাকরি সংশোধন করবেন।উল্লেখ্খ হযরত ফাতেমাতুয যাহরা সম্পকে পবীত্র কোরান শরীফ এ কোন কিছুই বলা হয় নাই।
০৮ ই মে, ২০১১ দুপুর ১২:৩৬
মিষ্টিগল্প বলেছেন: আয়াত নম্বরটি যদি আমাকে দিলে আমি কিছু বলতে পারতাম সুরা আলে ইমরান তো অনেক বড় সূরা। আয়াত নম্বর দেন।
৯| ০৮ ই মে, ২০১১ দুপুর ১:০৮
কান্টি টুটুল বলেছেন: সুরা আল ইমরান আয়াত নম্বর বিয়াল্লিশ।
০৮ ই মে, ২০১১ বিকাল ৪:১৪
মিষ্টিগল্প বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে আয়াত নম্বরটি দেয়ার জন্য। কিন্তু ঐ উক্তি ফেরেশতা ২০১১ বছর আগে করেছিলেন। ঐ দিন পর্যন্ত যত নারী পৃথিবীর বুকে পা রেখেছিলেন তাদের সকলের উর্ধে স্থান পেয়েছিলেন তিনি।
যদি আপনাকে প্রশ্ন করা হয় যে, একজন নবীকে মহান আল্লাহ শ্রেষ্ঠ মানব হিসেবে ঘোষণা দেন তবে কি তিনি মহানবী (স.) এর চেয়ে শ্রেষ্ঠ হয়ে যাবেন? কখনই না তিনি তার যুগ পর্যন্ত বা তার যুগের সকল লোকের চেয়ে শ্রেষ্ঠ। আমাদের দয়ার নবী (স.) সর্ব যুগের মানুষের চেয়ে শ্রেষ্ঠ।
একই ভাবে মা ফাতেমাও সর্বযুগের নারীদের উপর শ্রেষ্ঠত্ব রাখেন।
১০| ০৮ ই মে, ২০১১ দুপুর ২:২৫
সজু বলেছেন: খুবই সুন্দর পোস্ট । আপনাকে ধন্যবাদ
০৮ ই মে, ২০১১ বিকাল ৫:২৯
মিষ্টিগল্প বলেছেন: ধন্যবাদ।
১১| ০৮ ই মে, ২০১১ বিকাল ৩:২৪
কল্পচারী বলেছেন: Ei gurutthopurno bisoyti jananor jonno apnake onk dhonnobad.
০৮ ই মে, ২০১১ বিকাল ৪:৩২
মিষ্টিগল্প বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ।
১২| ০৮ ই মে, ২০১১ বিকাল ৪:২৫
মনির২৪৫ বলেছেন: আমার খুব ভালো লাগলো ধন্যবাদ আপনাকে।
০৮ ই মে, ২০১১ বিকাল ৪:৩২
মিষ্টিগল্প বলেছেন: ধন্যবাদ
১৩| ০৮ ই মে, ২০১১ বিকাল ৫:১৫
কান্টি টুটুল বলেছেন: কিন্তু ঐ উক্তি ফেরেশতা ২০১১ বছর আগে করেছিলে...
আপনার Calculation বুঝলামনা।সুরা আল ইমরান এর বিয়াল্লিশ নম্বর আয়াত ২০১১ বছর আগে অবতীন্ হয় নাই।আপনার Basic calculation এ ভুল আছে।একবার মহানবী (সঃ) এর আচরনে আল্লাহতাআলা অসন্তযঠ হয়েছিলেন এবং ঐকাজ করতে নীযেধ করেছিলেন যা সুরা আবাসায় সুন্দর ভাবে তা উল্লেখ আছে।পড়বেন আশাকরি।
০৮ ই মে, ২০১১ বিকাল ৫:৪৫
মিষ্টিগল্প বলেছেন: আয়াতটি অবতীর্ণ হওয়ার কথা আমি বলিনি। আমি বলেছি যে, ঐ ফেরেশতা হযরত মরিয়ম (আ.) কে ঐ কথা বলেছিলেন ২০১১ বছর আগে। অর্থাৎ হযরত ঈসা (আ.) এর জন্মের আগে।
আর আপনার কথায় আমি অবাক হলাম, আপনি বলেছেন: মহানবী (স.) এর আচরণে আল্লাহ পাক অসন্তুষ্ট হয়েছিলেন??? সূরা আবাসার কোথায় উল্লেখ আছে, প্লিজ আমাকে এড্রেসটা দিন।
১৪| ০৮ ই মে, ২০১১ বিকাল ৫:৪৩
শুটকাভাই বলেছেন: তিনি বেহেস্তের সর্দারনী হবেন না কেন? যিনি পৃথিবীতে সবচেয়ে বেশী কেঁদেছেন, নবীজির ছিলেন আত্নার আত্না। তাইতো নবীজি ওফাত হওয়ার পর উনিও কেঁদে কেঁদে কিছুদিন পরই পৃথিবী থেকে বিদায় হন। যিনি এত পর্দানশীল ছিলেন যে, তিনি লম্বা না বেটে কেউ জানতো না। তাইতো মৃত্যুর আগে ওসিয়ত করলেন "আমার কবরের যেন কোনো চিহ্ন রাখা না হয়, আমার কবর দেখে কেউ যেন বলতে পারে উনি এত লম্বা কিংবা এত খাটো ছিলেন।"
০৯ ই মে, ২০১১ রাত ১২:৩১
মিষ্টিগল্প বলেছেন: ধন্যবাদ।
১৫| ০৮ ই মে, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:৪৪
কান্টি টুটুল বলেছেন: সুরা আবাসার প্রথম এগার আয়াত এ ঘটনা সুন্দর করে বলা আছে।এগার নং আয়াত এ কাজ টি করতে করতে নীযেধ করা হয়েছে।আপনার আগ্রহ এর জন্য ধন্যবাদ।
০৯ ই মে, ২০১১ রাত ১২:২৮
মিষ্টিগল্প বলেছেন: আমি আয়াত এবং কয়েকটা তাফসীর গ্রন্থ দেখে আপনাকে রিপ্লাই দিচ্ছি। দেরী হওয়ার জন্য দুঃখিত।
১৬| ০৮ ই মে, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:৫৩
েমাঃ জাহাঙ্গীর আলম বলেছেন: OTHOCHO AJ AMRA ROBI THAKUR NIA BUSY
০৯ ই মে, ২০১১ রাত ১২:৩৩
মিষ্টিগল্প বলেছেন: শুধু রবি ঠাকুর নিয়া পড়ে থাকলে কোন প্রবলেম হইত না, এমন অনেক কিছু নিয়া আমরা পড়ে থাকি যা বৃথা। কোন কামের না।
১৭| ০৮ ই মে, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:০১
রাজর্ষী বলেছেন: পোস্টে আপনি যেসব প্রশ্ন করেছেন যেমন তাকে কারা হত্যা করেছিলো, কেন, কিভাবে এসবের ডিটেল উত্তর দিলে ভালো হত।যেহেতু আমরা জাননিনা।
০৯ ই মে, ২০১১ রাত ১২:৩০
মিষ্টিগল্প বলেছেন: উত্তর গুলো খুবই কঠিন। কেননা আমরা যাদেরকে খুব সাধু এবং মহান সাহাবী বলে জানি তাদের অনেকেই মা ফাতেমার বাড়ীতে হামলার সাথে জড়িত ছিল।
১৮| ০৯ ই মে, ২০১১ রাত ১২:৩৯
কেলেভুষো বলেছেন: "নবীজী (স.) এর ইন্তেকালের মাত্র ৭৫/৯৫ দিনের মাথায় তিনি মৃত্যবরন করেন" - মা ফাতেমার মৃত্যুর তারিখ ঠিক কবে? আপনি কিভাবে ঠিক আজকের দিনটা নিশ্চিত হলেন?
০৯ ই মে, ২০১১ রাত ১:০৪
মিষ্টিগল্প বলেছেন: অনেক্ষণ পর একটা ভাল প্রশ্ন শুনে খুশি হইলাম। আমাদের দেশে কখনো কি শুনেছেন মহানবী (স.) এর ইন্তিকাল দিবসের তারিখ সম্পর্কে কোন কথা বলে। তিনি ২৮শে সফর ইন্তেকাল করেছিলেন। সেই অনুযায়ী হযরত ফাতেমা'র শাহাদাতের দু'টি তারিখ ইতিহাসে পাওয়া যায়, ১। ১৩ই জমাদিউল আওয়াল। ২। ৩ জমাদিউ সানী। এখন হিসাব করলে বেরিয়ে যাবে।
ধন্যবাদ আপনাকে।
১৯| ০৯ ই মে, ২০১১ রাত ১:০৪
কেলেভুষো বলেছেন: দাড়িপাল্লা, সবকিছু নিয়ে ফাজলামো ঠিক না।
২০| ০৯ ই মে, ২০১১ রাত ১:০৯
দু-পেয়ে গাধ বলেছেন: আপনার বক্তব্য পরিষ্কার করুন। একবার বলছেন ননবীজী (স.) এর ইন্তেকালের মাত্র ৭৫/৯৫ দিনের মাথায় তিনি শহীদ হয়েছিলেন? আবার টাইটেলে বলেছেন বেহেশতের সম্রাজ্ঞী মা ফাতেমার শাহাদত বার্ষিকী আজ
যেখানে মৃত্যু দিন সঠিক জানেন না সেখানে টাইটেলে 'আজ' বলে দাবী করার কারণ কি? গতকাল বা আগামী কাল কেন নয়? আজ এমন কি দিন?
০৯ ই মে, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:৩৬
মিষ্টিগল্প বলেছেন: যদি ৭৫ দিন ধরেন তবে হবে ৩রা জমাদিউস আওয়াল। আর যদি ৯৫ দিন ধরেন তবে হবে ১৩ই জমাদিউস সানী। সো কোন গড়বড় নেই তবে। দ্বিতীয় মতটাই বেশী প্রসিদ্ধ।
২১| ০৯ ই মে, ২০১১ রাত ১:১০
কেলেভুষো বলেছেন: মহানবী (স.) এর ইন্তিকাল দিবস কি বলছেন!? বারোই রবিউল আউয়াল তবে কি?
২২| ০৯ ই মে, ২০১১ রাত ১:১৫
স্কোয়ার ওয়েভ বলেছেন: হায়রে বলদ। এইসব চাপাবাজি আর গল্প কি অহি নাজিল হয় আপনার কাছে?
হযরত ফাতিমা (রাঃ) এর মৃত্যু স্বাভাবিক মৃত্যু ছিল, এইটারে শাহাদাত কওয়ার কিছু নাই। কিছু সংখ্যক শিয়া, যারা ইসলামের ক্ষতি করতে চায়, তারাই সোর্স ছাড়া এইসব গালগল্প চালায় থাকে। আরে আপনার কি নবী এবং নবী পরিবারের জন্য ভালোবাসা সাহাবিদের চেয়ে বেশি, যাদের ব্যপারে আল্লাহর রাসুল (সাঃ) বইলা গেছেন তারা হচ্ছে শ্রেষ্ঠ প্রজন্ম। আসলে কিছু সংখ্যক শয়তান ইসলামকে, কোরআন-হাদিসকে বিতর্কিত করার জন্য সাহাবিদেরকে বিতর্কিত করতে চায়, তাদের চরিত্রকে আক্রমন করতে চায়। আপনি সেইসব শয়তানের একজন অথবা সেইসব শয়তানের চেলা।
০৯ ই মে, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:৪৯
মিষ্টিগল্প বলেছেন: এখানে শিয়া সুন্নি বলে কোন কথা নেই। আপনার হককে ঢাকতে সব সময় তৎপর। আর যখন পারেন না তখন শিয়া সুন্নি বিভেদের কথা বলে শিয়াদেরকে গালী দিয়ে ময়দান খালী করেন। পাবলিকও হুজুগে।
কে মেলা উপকার করছে জানি না। বাট আপনারা যে করেন নাই এইটা জানি। বরং ক্ষতি করছেন। যখন লেবাননের মুসলমানদের উপর ইসরাইল হামলা চালাইলো তখন আপনারা কই ছিলেন, যখন ফিলিস্তিনের জনগণের উপর হামলা চালাইলো তখন আপনি কই ছিলেন? হিজবুল্লাহ ইসরাইলের বিরুদ্ধে রুখে দাড়িয়েছিল আর আপনারা কি করছে ইসরাইলের বিমান হামলার সমস্ত তেল সাপ্লাই ছিল আপনাদের (সৌদি আরবের) পক্ষ থেকে।
আপনারাই তো সেদিন হিজবুল্লাহদের সহযোগিতা করাকে হারাম ঘোষণা করেছিলেন।
আর সবচেয় মূল কথা আমি শিয়া নই যে, শিয়াদের টান টানুম।
আর দ্বিতীয় কথা ইহল গিয়া যদি বলেন নবী পরিবারের জন্য ভালবাসার কথা তবে আমরা আম মুসলমান ঐ সকল সাহাবীদের চেয়ে বেশী বুঝি যাদের বিরুদ্ধে সূরা মুনাফেকুন নাজিল হয়েছে।
যা বুঝেন না খামোখা প্যাচাল না পেড়ে পড়াশুনা করে আসুন। শুধু নিজেদের বই না পড়ে অন্যান্যদের লেখা বই পড়ুন। কুয়োর ব্যাঙ মনে করে পৃথিবীটা মনে হয় এই কুয়োর মতই।
মানুষকে ধোকা দেয়া শয়তানের কাম... তাই সাবধান আল্লাহর পথ মনে কইরা শয়তানের পথে দৌড়া দৌড়ি কইরেন না।
খুব মহা পণ্ডিতের মতই তো মন্তব্য করলেন যে, নবী পরিবারের জন্য সাহাবীদের চেয়ে বেশী... আমি বলতে চাই আপনি কি জানেন চতুর্থ খলিফা হযরত আলী'র বিরুদ্ধে কারা যুদ্ধে নেমেছিল? আপনি কি জানেন কে হযরত ইমাম হাসানের লাশে তীর মেরেছিল?
মনে হয় জানেন কিন্তু বলবেন না কেননা বিরাট এক বাধা আছে তো আপনাদের সামনে।
আল্লাহকে ভয় করেন... আর একটা কথা বলি শিয়ারা যারা রাসূলের প্রকৃত সাহাবী তাদেরকে কখনই বিতর্কিত করতে চায় না।
আর যদি বলেন হাদীসের কথা তবে তা তো আপনার বিতর্কিত করেই রেখেছেন ও আর বিতর্কিত করার প্রয়োজন কি?
২৩| ০৯ ই মে, ২০১১ রাত ১:২৩
Abdullah Arif Muslim বলেছেন: স্কোয়ার ওয়েভ বলেছেন: হায়রে বলদ। এইসব চাপাবাজি আর গল্প কি অহি নাজিল হয় আপনার কাছে?
হযরত ফাতিমা (রাঃ) এর মৃত্যু স্বাভাবিক মৃত্যু ছিল, এইটারে শাহাদাত কওয়ার কিছু নাই। কিছু সংখ্যক শিয়া, যারা ইসলামের ক্ষতি করতে চায়, তারাই সোর্স ছাড়া এইসব গালগল্প চালায় থাকে। আরে আপনার কি নবী এবং নবী পরিবারের জন্য ভালোবাসা সাহাবিদের চেয়ে বেশি, যাদের ব্যপারে আল্লাহর রাসুল (সাঃ) বইলা গেছেন তারা হচ্ছে শ্রেষ্ঠ প্রজন্ম। আসলে কিছু সংখ্যক শয়তান ইসলামকে, কোরআন-হাদিসকে বিতর্কিত করার জন্য সাহাবিদেরকে বিতর্কিত করতে চায়, তাদের চরিত্রকে আক্রমন করতে চায়। আপনি সেইসব শয়তানের একজন অথবা সেইসব শয়তানের চেলা।
১০০% সহমত। শিয়াদের আকিদাহ পরিলক্ষিত হইতেছে।
০৯ ই মে, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:৪৯
মিষ্টিগল্প বলেছেন: এখানে শিয়া সুন্নি বলে কোন কথা নেই। আপনার হককে ঢাকতে সব সময় তৎপর। আর যখন পারেন না তখন শিয়া সুন্নি বিভেদের কথা বলে শিয়াদেরকে গালী দিয়ে ময়দান খালী করেন। পাবলিকও হুজুগে।
কে মেলা উপকার করছে জানি না। বাট আপনারা যে করেন নাই এইটা জানি। বরং ক্ষতি করছেন। যখন লেবাননের মুসলমানদের উপর ইসরাইল হামলা চালাইলো তখন আপনারা কই ছিলেন, যখন ফিলিস্তিনের জনগণের উপর হামলা চালাইলো তখন আপনি কই ছিলেন? হিজবুল্লাহ ইসরাইলের বিরুদ্ধে রুখে দাড়িয়েছিল আর আপনারা কি করছে ইসরাইলের বিমান হামলার সমস্ত তেল সাপ্লাই ছিল আপনাদের (সৌদি আরবের) পক্ষ থেকে।
আপনারাই তো সেদিন হিজবুল্লাহদের সহযোগিতা করাকে হারাম ঘোষণা করেছিলেন।
আর সবচেয় মূল কথা আমি শিয়া নই যে, শিয়াদের টান টানুম।
আর দ্বিতীয় কথা ইহল গিয়া যদি বলেন নবী পরিবারের জন্য ভালবাসার কথা তবে আমরা আম মুসলমান ঐ সকল সাহাবীদের চেয়ে বেশী বুঝি যাদের বিরুদ্ধে সূরা মুনাফেকুন নাজিল হয়েছে।
যা বুঝেন না খামোখা প্যাচাল না পেড়ে পড়াশুনা করে আসুন। শুধু নিজেদের বই না পড়ে অন্যান্যদের লেখা বই পড়ুন। কুয়োর ব্যাঙ মনে করে পৃথিবীটা মনে হয় এই কুয়োর মতই।
মানুষকে ধোকা দেয়া শয়তানের কাম... তাই সাবধান আল্লাহর পথ মনে কইরা শয়তানের পথে দৌড়া দৌড়ি কইরেন না।
খুব মহা পণ্ডিতের মতই তো মন্তব্য করলেন যে, নবী পরিবারের জন্য সাহাবীদের চেয়ে বেশী... আমি বলতে চাই আপনি কি জানেন চতুর্থ খলিফা হযরত আলী'র বিরুদ্ধে কারা যুদ্ধে নেমেছিল? আপনি কি জানেন কে হযরত ইমাম হাসানের লাশে তীর মেরেছিল?
মনে হয় জানেন কিন্তু বলবেন না কেননা বিরাট এক বাধা আছে তো আপনাদের সামনে।
আল্লাহকে ভয় করেন... আর একটা কথা বলি শিয়ারা যারা রাসূলের প্রকৃত সাহাবী তাদেরকে কখনই বিতর্কিত করতে চায় না।
আর যদি বলেন হাদীসের কথা তবে তা তো আপনার বিতর্কিত করেই রেখেছেন ও আর বিতর্কিত করার প্রয়োজন কি?
২৪| ০৯ ই মে, ২০১১ রাত ২:২০
হিমু ব্রাউন বলেছেন: দাঁড়িপাল্লা বলেছেন: আচ্ছা ফাতেমা মা হলে নবীজী তো তাইলে নানা লাগে, তাই না? এখন নবীজীরে সবাই নানাজী বলতে শুরু করলে সেটা কি হালাল হবে নাকি হারাম হবে?
২৫| ০৯ ই মে, ২০১১ রাত ২:৫৪
ঢাকা থেকে বলেছেন: হযরত ফাতেমা আলাইহাসসালাম তিনি শহীদ হয়েছেন এসব মিথ্যা বানোয়াট তথ্য দেয়া শিয়াদেরই কাজ।
উনি হুযুরপাক সল্লাল্লাহু আলাইহিওয়া সাল্লাম উনার বিদায়ের পর থেকেই বেহুশ অবস্থায় থাকতেন।শুধু নামাজের সময় উঠে নামাজ পড়তেন । আর হযরত আলী রাদ্বিয়াল্লাহু তা'য়ালা আনহু উনি সব খিদমতের জোগান দিতেন।
এর পর একই বছরের জুমাদাল উখরা মাসের ২০ তারিখে হযরত ফাতিমা আলাইহাসসালাম বিদায় নেন।
০৯ ই মে, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:৫২
মিষ্টিগল্প বলেছেন: যদি আমার কথা স্বয়ং হযরত আলী রাদ্বিয়াল্লাহু তা'য়ালা আনহু'র বানী থেকে প্রমাণিত হয় তবে তা কি গ্রহণ করবেন?
হযরত ফাতেমা আলাইহাস সালাম মসজিদে যেয়ে যে খোতবা দিয়েছিলেন তা কি কখনো পড়েছেন? নাকি বলবেন ওটাও শিয়াদের বানানো কথা।
মহানবী (স.) যে বাগে ফেদাক হযরত ফাতেমাকে দিয়েছিলেন এবং খলিফারা জোরপূর্বক যা কেড়ে নিয়েছিল এ সম্পর্কে কি বলবেন?
২৬| ০৯ ই মে, ২০১১ রাত ৩:১৫
ঢাকা থেকে বলেছেন: *************
**************
***********
দু:খিত । আমার কমেন্টে ভুল হয়েছে। উনার আগমন দিবস হলো ২০ জুমাদাল উখরা।
আর বিছাল শরীফটা অমীমাংসিত।
১৩ই জমাদিউল আওয়াল। । ৩ জমাদিউ সানী।
রমজান শরীফের একটা মত ও আছে।
২৭| ০৯ ই মে, ২০১১ রাত ৩:১৯
রাইসুল জুহালা বলেছেন: শিয়া মুসলিমদের ভাবভঙ্গী, কথাবার্তা আমি বুঝতে পারি না। খুবই রহস্যজনক মনে হয়!
০৯ ই মে, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:৫৪
মিষ্টিগল্প বলেছেন: রহস্যজনক তো অবশ্যই গোপন অনেক সত্য বিষয় রয়েছে। মিথ্যা গুলো সামনে আসার কারণে সত্যগুলো এখন রহস্যজনক মনে হয়।
২৮| ০৯ ই মে, ২০১১ সকাল ৮:৪৫
কুটুশ মিয়া বলেছেন: শিয়া ডকট্রিনের প্যানপ্যানানি!আর এইসব শাহাদাত বার্ষিকি পালনের তরিকা কবে থিক্যা পয়দা হইল?ইসলামে এইসব দিবস পালনের কোন তরিকা আছে?
০৯ ই মে, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:৫৬
মিষ্টিগল্প বলেছেন: ওয়াহাবী, তালেবান, আল কায়েদা সদস্যদের প্যানপ্যানানির গন্ধ পাওয়া যাচ্ছে তো। বাংলাদেশে এখনো তো পীর-ফকীরদের ওরস শরিফ পালিত হয় ঐ গুলো কি?
এই তরিকা তো অনেক দিনের আপনারা যদি না জানেন তবে সেটা তো কারো দোষের না।
২৯| ০৯ ই মে, ২০১১ রাত ১০:২২
কুটুশ মিয়া বলেছেন: আমরা কোন ইসলাম ফলো করবো?হুযুর(সঃ) আর সাহাবাদের(রাঃ) ইসলাম নাকি বাপ দাদার করে আসা বা অনেক দিন ধরে চলে আসা তথাকথিত পীর ফকিরদের এইসব কামকাইজ?শুধু পীর ফকির ক্যান সেকুলাররাও এইরকম বিভিন্ন ধরনের দিবস পালন করে।বাতিলে বাতিলে কি সুন্দর মিল!হুযুরতো(সঃ) এইসব জেহালত দুর করার জন্যই দুনিয়াতে আসছেন।আর সেকুলাররা যেমন আগামাথা কিছুই না বুইঝা মাঝখান দিয়া ওহাবি ওহাবি কইয়া ফাল পারে আপনেও সেই স্টাইলে কথা বললেন।এইসব ওহাবি টোহাবি কওয়া বাদ দেন।মুসলমানদের স্টাইলে কথা কন।যান আমিও আমার কথা তুইলা নিলাম।শিয়া সুন্নি বুঝি না আমিও হুযুর(সঃ)এর উম্মত আপনিও হুযুর(সঃ) উম্মত।এখন আসেন চেষ্টা করি কিভাবে আরো পারফেক্ট হওয়া যায়।
০৯ ই মে, ২০১১ রাত ১১:৫২
মিষ্টিগল্প বলেছেন: ফাইন, যদি সৎ মনে এই প্রচেষ্টা চালাতে চান তবে আমি আছি। দু'জনে মিইল্যা চেষ্টা চালামু। সত্য যেটা সেটা মেনে নিতে হবে। কেননা শুইন্যা ইসলাম পালন কইরা কাম নাই। কেননা কাল কেয়ামতের দিন আল্লাহ পাকড়াও কইরা কইবেন: কি করছিলা দুনিয়ায়? তখন কিন্তু জবাব আমাকে দিতে হবে। আর আপনারটা দেবেন আপনি। তাই জবাব রেডি করে না মরতে পারলে কপালে জুতা আছে।
আসুন চেষ্টা করি।
কিন্তু কিভাবে?
৩০| ১৯ শে মে, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:৩৯
Abdullah Arif Muslim বলেছেন: লেখক বলেছেন: এখানে শিয়া সুন্নি বলে কোন কথা নেই। আপনার হককে ঢাকতে সব সময় তৎপর। আর যখন পারেন না তখন শিয়া সুন্নি বিভেদের কথা বলে শিয়াদেরকে গালী দিয়ে ময়দান খালী করেন। পাবলিকও হুজুগে। কে মেলা উপকার করছে জানি না। বাট আপনারা যে করেন নাই এইটা জানি। বরং ক্ষতি করছেন
=> আমরা ক্ষতি করছি। কি ক্ষতি করছি বলেন। বরং আপনি ক্ষতি করছেন।
১। মা ফাতেমা রাঃ এর মৃতু্ দিবস পালন করছেন। আল্লাহর রাসুল সাঃ এর কত সাহাবা শহীদ হইছেন বছরের পর বছর। কই তিনি কি তাদের মৃতু্ দিবস পালন করছেন?
- তিনি করেন নাই কিন্তু আপনারা করেন।
-------------------------------------------------------------------
২। রাসুল সাঃ এর জামাতা আলী রাঃ এর বিরুদ্ধে যারা যুদ্ধ করেছিল আমরাও তাদের বিরুদ্ধে। কিন্তু কথা হলো সেটা এখানে তুলার কি প্রয়োজন। শুধু কি আলী রাঃ এর বিরুদ্ধেই ষড়যন্ত্র করা হয়েছিল? আবু বকর রাঃ ওমর রাঃ ও উসমান রাঃ এর বিরুদ্ধে কি ষড়যন্ত্র করা হয় নাই? আপনারা ইহুদী খ্রিষ্টান দের মতো। ইহুদী খ্রিস্টানরা নবীদের নিয়া বাড়াবাড়ি করছে আর আপনারা আলী রাঃ কে নিয়া বাড়াবাড়ি করেন।
তিনি অনেক জ্ঞানী ছিলেন। রাসুল সাঃ বলছেন আমি জ্ঞানের শহর, আর আলী তার দরজা।
সূরা আল ইমরান-১৪৪> আর মোহাম্মদ শুধুমাত্র একজন রাসুল, তার আগে অসংখ্য রাসুল অতিবাহিত হয়েছেন। অতএব তিনি যদি মৃতুবরণ করেন বা নিহত হন তবে কি তোমরা পূর্বের অবস্থায় ফিরে যাবে। যদি তোমরা ফিরে যাও তাতে আল্লাহর কোন ক্ষতি হবে না।
উনার মৃতু্র পর কি সাহাবারা ইসলাম ছেড়ে দিয়েছিলেন? কখনোই না এবং আলী রাঃ মারা যাওয়ার পরও কি আমরা মুসলিমরা ইসলাম ছেড়ে দিয়েছি। দেই নি? কিন্তু আপনাদের মতো লোকরা অতিভক্তি করে তাদের জন্য শোক মাতম, দেহ ক্ষতবিক্ষত করা, জন্ম দিবস মৃতু দিবস পালন করা ইত্যাদি নতুন নতুন সিস্টেম বের করছেন। আপনার কি এটা করে রাসুলের অনুসরণ করলেন নাকি তার বিরুদ্ধাচরণ করলেন?
-------------------------------------------------------------------
৩। ইমাম হাসান (রাঃ) ও ইমাম হুসাইন (রাঃ)। উনার জান্নাতী বালকদের সর্দার হবেন। আল্লাহর উনাদের উপর শান্তি বর্ষিত করুন। আমীন।
উনারা যেমন ভাবে শহীদ হইছেন ঠিক তেমনী ভাবে অসংখ্য সাহাবা শহীদ হইছেন। কাফেররা হামজা রাঃ কে শহীদ করলো, তার দেহ ক্ষত বিক্ষত করলে হিন্দা ও আবু সুফিয়ানরা। রাসুল সাঃ সালাতে হু হু করে কেদে উঠেছিলেন উনার মৃতু্র পর। কই তিনি তো কোন মৃতু্ দিবস পালন করেন নাই। কই তিনি তো শোক দিবস পালন করেন নাই। তাহলে ইমাম হাসান ও ইমাম হোসাইন রাঃ এর মৃতুতে আপনারা কেন দেহ ক্ষত বিক্ষত করেন। এটা কি রাসুল সাঃ এর অনুসরণ নাকি আবেগ কে ইলাহ বানিয়ে নিয়ে নিজ আত্মতৃপ্তির জন্য বিদআত করা।
সূরা ফুরকান-৪৩> হে নবী আপনি কি সেই ব্যক্তিকে দেখেছেন যে তার মন কে "ইলাহ" বানিয়ে নিয়েছে।
ঠিক তেমনী আপনারা ও ইলাহ বানিয়ে নিয়েছেন আপনার মন কে আল্লাহ কে বাদ দিয়ে। আপনার শাহাদাত বাষিকী পালন করেন, মিলাদ পড়েন, শোক মিসিল করেন, নতুন নতুন সিস্টেম ক্রিয়েট করেন । এটা করে কি আপনারা রাসুল সাঃ এর অনুসরণ করেন নাকি তার বিরুদ্ধাচরণ করেন।
-------------------------------------------------------------------
আর দ্বিতীয় কথা ইহল গিয়া যদি বলেন নবী পরিবারের জন্য ভালবাসার কথা তবে আমরা আম মুসলমান ঐ সকল সাহাবীদের চেয়ে বেশী বুঝি যাদের বিরুদ্ধে সূরা মুনাফেকুন নাজিল হয়েছে।
=> সূরা মুনাফিকুন এ বলা হইছে মুনাফেকদের কথা। যারা বলে আল্লাহ ও তার রাসুল কে আমরা অনুসরণ করি। কিন্তু মূলত অনুসরন করে না তারা। মুখে বলে রাসুল সাঃ কে মানি অনুসরণ করি। কিন্তু বাস্তবে তার প্রতিফলন নাই। যেমন টি আপনারা করছেন, শোক মাতম, শোক মিসিল, দেহ ক্ষত বিক্ষত, শাহাদাত দিবস পালন, জন্ম দিন পালন।
সূরা মুনাফিকুন পর্যালোচনা করে দেখুন আপনারাই আছেন প্রথম কাতারে।
-------------------------------------------------------------------
আমি বলতে চাই আপনি কি জানেন চতুর্থ খলিফা হযরত আলী'র বিরুদ্ধে কারা যুদ্ধে নেমেছিল?
=> আমি জানি না। তবে যারাই করুক। কাজটা তারা খারাপ করেছে। কারণ তিনি হলেন সেই ব্যক্তি যিনি ইসলামের শুরুর দিক থেকেই রাসুল সাঃ সাথে ছিলেন কষ্টের দিন গুলিতে। তিনিই সেই ব্যক্তি যিনি বদরের যুদ্ধে প্রথম যুদ্ধ করেছিলেন কাফের প্রধানদের সাথে। তিনি হলেন সেই ব্যক্তি যার ব্যাপারে রাসুল সাঃ বলছেন, আমি জ্ঞানের শহর আলী তার দরজা।
তার মানে এই নয় যে তাকে কেন্দ্র করে নতুন করে ফিতনা ক্রিয়েট করবো। শাহাদাত বার্ষিকী, জন্ম বাষিকী। তাদের নিয়ে বাড়াবাড়ি করবো।
আমাদের একটাই পরিচয় না শিয়া না সুন্নী। শুধুমাত্র মুসলিম। আমরা বাড়াবাড়ি করি না রাসুল সাঃ কে নিয়ে । এবং বাড়াবাড়ি করি না শিয়াদের মতো আলী রাঃ কে নিয়ে।
আল্লাহ আমাদের মুসলিমরূপে মৃতু্ দান করুন। আমীন।
২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১১ রাত ৯:৫১
মিষ্টিগল্প বলেছেন: -----
১।মা ফাতেমা রাঃ এর মৃতু্ দিবস পালন করছেন। আল্লাহর রাসুল সাঃ এর কত সাহাবা শহীদ হইছেন বছরের পর বছর। কই তিনি কি তাদের মৃতু্ দিবস পালন করছেন?
---
মন্তব্য : মহানবী (স.) এর মহান সাহাবী হযরত হামযা (রা.) এর শাহাদতের পর তার শাহাদতের দিনে তিনি ওহদ প্রান্তরে গিয়েছেন এবং তার কবর যেয়ারত এবং তার জন্য ক্রন্দন করেছেন। এটা একটি দৃষ্টান্ত যে মহানবী (স.) তার সাহাবীদের মৃত্য/শাহাদত বার্ষিকী পালন করেছেন। এমন দৃষ্টান্ত আরো অনেক রয়েছে।
অতএব, তিনি করেছেন কিন্তু আপনারা করেন না।
----
২। রাসুল সাঃ এর জামাতা আলী রাঃ এর বিরুদ্ধে যারা যুদ্ধ করেছিল আমরাও তাদের বিরুদ্ধে। কিন্তু কথা হলো সেটা এখানে তুলার কি প্রয়োজন। শুধু কি আলী রাঃ এর বিরুদ্ধেই ষড়যন্ত্র করা হয়েছিল? আবু বকর রাঃ ওমর রাঃ ও উসমান রাঃ এর বিরুদ্ধে কি ষড়যন্ত্র করা হয় নাই? আপনারা ইহুদী খ্রিষ্টান দের মতো। ইহুদী খ্রিস্টানরা নবীদের নিয়া বাড়াবাড়ি করছে আর আপনারা আলী রাঃ কে নিয়া বাড়াবাড়ি করেন।
তিনি অনেক জ্ঞানী ছিলেন। রাসুল সাঃ বলছেন আমি জ্ঞানের শহর, আর আলী তার দরজা।
------
মন্তব্য : ষড়যন্ত্র সকল খলিফার আমলে হয়েছে কি হয়নি সেটা ইতিহাস ঘাটলে বোঝা যাবে। আপনি এ বিষয়ে আমার চেয়ে বিজ্ঞ। কিন্তু কোন খলিফার বিরুদ্ধে মুসলমানরা বাইয়াত করার পর যুদ্ধ ঘোষণা ও রনাঙ্গনে উপস্থিত হয়নি একমাত্র হযরত আলী (কঃ) এর বিরুদ্ধে ব্যতীত।
আপনি যেভাবে বলেছেন যে, হযরত আলী'র বিরুদ্ধে যারা যুদ্ধ করেছে তাদের বিরুদ্ধে আপনি... আমার মনে হয় না আপনি এটা সত্য কথা বললেন, কেননা জামালের যুদ্ধের নেতৃত্ব দিয়েছিলেন স্বয়ং উম্মুল মু'মিনীন আয়েশা এবং তার সাথে ছিল তালহা ও যুবাইর (রাঃ)।
সিফফিনের যুদ্ধে আপনার প্রাণপ্রিয় সাহাবী মুয়াবিয়া। এরা খোলাফায়ে রাশেদিনের চতুর্থ খলিফার বিরুদ্ধে যুদ্ধে নেমে মুসলমানদের রক্ত ঝরিয়েছে।
আর আলী (কাঃ) কে নিয়ে বাড়াবাড়ি শিয়ারা করে কি করে না তা আমার দেখার বিষয় না। কেননা আপনার মসজিদের পেশ ইমামদের কাছ থেকে ছোট বেলায় শুনেছেন যে, শিয়ারা খারাপ তাই ওদেরকে আজীবন খারাপ বলে থাকেন।
অথচ তাদের বই ঘাটাঘাটি করলে আপনার নিকট বিষয়টি ক্লিয়ার হত।
------
---------------
* উনার মৃতু্র পর কি সাহাবারা ইসলাম ছেড়ে দিয়েছিলেন? কখনোই না এবং আলী রাঃ মারা যাওয়ার পরও কি আমরা মুসলিমরা ইসলাম ছেড়ে দিয়েছি। দেই নি? কিন্তু আপনাদের মতো লোকরা অতিভক্তি করে তাদের জন্য শোক মাতম, দেহ ক্ষতবিক্ষত করা, জন্ম দিবস মৃতু দিবস পালন করা ইত্যাদি নতুন নতুন সিস্টেম বের করছেন। আপনার কি এটা করে রাসুলের অনুসরণ করলেন নাকি তার বিরুদ্ধাচরণ করলেন?
----
মন্তব্য : মহানবী (স.) শোক প্রকাশ করেছেন এটা তো স্বীকৃত। আর এটা শুধু তিনিই করেননি বরং অন্যান্য সাহাবীদের জীবনেও এটা দেখা গেছে, যেমন যখন হযরত মুহাম্মাদ (স.) এর দাঁত ভেঙ্গে গিয়েছিল তখন ওয়াইশ কারনি তার সকল দাঁত ভেঙ্গে ফেলেছিলেন।
আর মজার বিষয় হল হযরত ওসমানের মৃত্যুর পর তো বনি উমাইয়া মাতম করেছিল।
তাহলে আগে এ বিষয় সম্পর্ক জানুন তারপর মন্তব্য করুন।
-------------------------------------------------------------------
৩। ইমাম হাসান (রাঃ) ও ইমাম হুসাইন (রাঃ)। উনার জান্নাতী বালকদের সর্দার হবেন। আল্লাহর উনাদের উপর শান্তি বর্ষিত করুন। আমীন।
উনারা যেমন ভাবে শহীদ হইছেন ঠিক তেমনী ভাবে অসংখ্য সাহাবা শহীদ হইছেন। কাফেররা হামজা রাঃ কে শহীদ করলো, তার দেহ ক্ষত বিক্ষত করলে হিন্দা ও আবু সুফিয়ানরা। রাসুল সাঃ সালাতে হু হু করে কেদে উঠেছিলেন উনার মৃতু্র পর। কই তিনি তো কোন মৃতু্ দিবস পালন করেন নাই। কই তিনি তো শোক দিবস পালন করেন নাই। তাহলে ইমাম হাসান ও ইমাম হোসাইন রাঃ এর মৃতুতে আপনারা কেন দেহ ক্ষত বিক্ষত করেন। এটা কি রাসুল সাঃ এর অনুসরণ নাকি আবেগ কে ইলাহ বানিয়ে নিয়ে নিজ আত্মতৃপ্তির জন্য বিদআত করা।
মন্তব্য : আবার আপনি আমাকে শিয়া বলছেন। আরে মিয়া আমি তো শিয়া নই। শিয়াদের ডিফেন্স করতে আমি যাচ্ছি না। কোন শিয়া আলেমের সাথে সাক্ষাত হলে এ বিষয়গুলো জিজ্ঞেস করে নেব। বাট আপনি যে একজনের নাম উল্লেখ করলেন (আবু সুফিয়ান) সে কে ছিল জানেন তো? মুয়াবিয়ার পিতা আর এজিদের দাদা। ইসলামের দুই কুখ্যাত লম্পট ও ধোকাবাজ।
যাদের পরিবারটাই সদা ইসলামের ক্ষতি সাধনের চেষ্টা করেছে।
সূরা ফুরকান-৪৩> হে নবী আপনি কি সেই ব্যক্তিকে দেখেছেন যে তার মন কে "ইলাহ" বানিয়ে নিয়েছে।
ঠিক তেমনী আপনারা ও ইলাহ বানিয়ে নিয়েছেন আপনার মন কে আল্লাহ কে বাদ দিয়ে। আপনার শাহাদাত বাষিকী পালন করেন, মিলাদ পড়েন, শোক মিসিল করেন, নতুন নতুন সিস্টেম ক্রিয়েট করেন । এটা করে কি আপনারা রাসুল সাঃ এর অনুসরণ করেন নাকি তার বিরুদ্ধাচরণ করেন।
মন্তব্য : আবারও একই কথা, আপনি শিয়া কাউকে যেয়ে এ সব প্রশ্ন করেন। উত্তর পেয়ে যাবেন কেননা সালাফীদের মত ফাউল তর্ক করার অভ্যাস আমি যে কজন শিয়াকে দেখেছি তাদের কারো মধ্যে পায়নি।
-------------------------------------------------------------------
আর দ্বিতীয় কথা ইহল গিয়া যদি বলেন নবী পরিবারের জন্য ভালবাসার কথা তবে আমরা আম মুসলমান ঐ সকল সাহাবীদের চেয়ে বেশী বুঝি যাদের বিরুদ্ধে সূরা মুনাফেকুন নাজিল হয়েছে।
=> সূরা মুনাফিকুন এ বলা হইছে মুনাফেকদের কথা। যারা বলে আল্লাহ ও তার রাসুল কে আমরা অনুসরণ করি। কিন্তু মূলত অনুসরন করে না তারা। মুখে বলে রাসুল সাঃ কে মানি অনুসরণ করি। কিন্তু বাস্তবে তার প্রতিফলন নাই। যেমন টি আপনারা করছেন, শোক মাতম, শোক মিসিল, দেহ ক্ষত বিক্ষত, শাহাদাত দিবস পালন, জন্ম দিন পালন।
সূরা মুনাফিকুন পর্যালোচনা করে দেখুন আপনারাই আছেন প্রথম কাতারে।
মন্তব্য : এই যে, এবার খোলস ছেড়ে বের হয়ে এলেন আপনি যে সালাফী তালেবান সমর্থক তা আমার বুঝতে আর বাকি নেই। সালাফী তালেবানদের কাজই হচ্ছে অন্যকে কাফের বলা বা মুনাফিক বলে বম মেরে, আত্মঘাতী বিস্ফোরণ ঘটিয়ে তাদেরকে উড়িয়ে দেয়া।
এতক্ষণ ভদ্রতার সাথে মন্তব্য করলেও এবার সরাসরি আমাকে মুনাফিক আখ্যায়িত করলেন। এটা তো আপনাদের অনুসরণীয় ব্যক্তিত্বদের সিরাত। যারা মানুষকে বুঝাতে না পারলে বিদআত, কুফর, মুনাফিক ইত্যাদি কথা বলে তাদের মৃত্যুদণ্ড দিয়ে নিজেদের পোষ্য আত্মঘাতী বোমা ধারীদের দ্বারা উড়িয়ে দেয়ার হুমকি দেয়।
হাস্যকর। ইসলামের নামে সন্ত্রাসবাদ।
-------------------------------------------------------------------
আমি বলতে চাই আপনি কি জানেন চতুর্থ খলিফা হযরত আলী'র বিরুদ্ধে কারা যুদ্ধে নেমেছিল?
=> আমি জানি না। তবে যারাই করুক। কাজটা তারা খারাপ করেছে। কারণ তিনি হলেন সেই ব্যক্তি যিনি ইসলামের শুরুর দিক থেকেই রাসুল সাঃ সাথে ছিলেন কষ্টের দিন গুলিতে। তিনিই সেই ব্যক্তি যিনি বদরের যুদ্ধে প্রথম যুদ্ধ করেছিলেন কাফের প্রধানদের সাথে। তিনি হলেন সেই ব্যক্তি যার ব্যাপারে রাসুল সাঃ বলছেন, আমি জ্ঞানের শহর আলী তার দরজা।
তার মানে এই নয় যে তাকে কেন্দ্র করে নতুন করে ফিতনা ক্রিয়েট করবো। শাহাদাত বার্ষিকী, জন্ম বাষিকী। তাদের নিয়ে বাড়াবাড়ি করবো।
আমাদের একটাই পরিচয় না শিয়া না সুন্নী। শুধুমাত্র মুসলিম। আমরা বাড়াবাড়ি করি না রাসুল সাঃ কে নিয়ে । এবং বাড়াবাড়ি করি না শিয়াদের মতো আলী রাঃ কে নিয়ে।
আল্লাহ আমাদের মুসলিমরূপে মৃতু্ দান করুন। আমীন।
মন্তব্য : আমিন।
আমি এর আগেও বলেছি সত্য পথ চেনা অত্যন্ত কঠিন। তাই এ পথ পরস্পরের সহযোগিতায় চেনা সম্ভব। সম্ভব হলে আপনার ইমেল দিয়ে কমেন্ট লিখুন। ধন্যবাদ। আলোচনা অব্যাহত থাক। আর আমরা সকলেই যেন মহান আল্লাহর প্রতি পরিপূর্ণ ঈমান নিয়ে মৃত্যু বরণ করতে পারি।
©somewhere in net ltd.
১|
০৮ ই মে, ২০১১ সকাল ১০:৪৪
শারমিন সোনালী বলেছেন: সুন্দর পোস্টের জন্য ধন্যবাদ।