নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
একদিন সব হাসির ময়নাতদন্ত হবে, ফরেনসিক রিপোর্টে লেখা থাকবে - সবই মিথ্যে।
লেখার দুর্বলতার কারনে অহেতুক বড় হয়েছে। আমি পর্ব হিসেবে লিখতে চাই না বা পারি না। তাই এক সাথেই দিলাম। যাদের সময় স্বল্পতা তারা চাইলে এড়িয়ে যেতে পারেন ধন্যবাদ।
১
একটা সময় বৃষ্টিকে নিয়ে আমার অনেক আদিখ্যেতা ছিল। রীতিমত আয়োজন করে আমি বৃষ্টিতে ভিজতাম। বাবার সাথে একপ্রকার যুদ্ধ করেই ছাদের স্টোর রুমটা দখল করেছিলাম। বৃষ্টি হলে আমি সেখানে চলে যেতাম। একটা পুরানো সাউন্ডবক্স ছিল, সেটাকে কিছুটা মেরামত করে তার সাথে আমার পুরানো ওয়াকম্যানটাকে জুড়ে দিয়ে একটা ক্যাসেট প্লেয়ারের মত বানিয়েছিলাম। ঝুম বৃষ্টি হত আর ক্যাসেট প্লেয়ারে বাজত হিলারী স্টাগের ইন্সট্রুমেন্টাল মিউজিক। অধিকাংশ সময়ই বাজত এ মোমেন্ট উইথ ইয়্যু ট্র্যাকটা। অসাধারন একটা অনুভুতির ব্যাপার ছিল সেটা, সত্যি অসাধারন। প্রবল বর্ষন হচ্ছে, আমি ছাদের রেলিং ধরে দাঁড়িয়ে আছি, ঠান্ডা বাতাস এসে ছুঁয়ে যাচ্ছে আমায়, মাঝে মাঝে ঠান্ডায় কেঁপে কেঁপে উঠছি ভাবতেই আমার এখনও দারুন শিহরন জাগে।
বৃষ্টির প্রতি এত ভালোবাসা থাকার কারনেই হয়ত আমি বৃষ্টি নামের এক মেয়ের প্রেমে পড়লাম। শ্রাবনের অঝোর ধারার বৃষ্টির মতই সুন্দর ছিল মেয়েটি। এই বৃষ্টি আর বৃষ্টিময় ছিল আমার জীবন। সবাই ভাবত, যা বাবা! যে ছেলের বর্ষার প্রতি এত ভালোবাসা তার বুঝি কোন এক বর্ষার দিনেই প্রেম হয়েছে। আমার খুব মজা লাগত। এমনটা হলে মন্দ হত না। আমি কিছুটা হতাশ হয়েই বলতাম, নাহ! আমাদের পরিচয় কোন এক বর্ষা দিনে হয় নি, বরং আমাদের পরিচয় হয়েছিল গ্রীষ্মের এক তপ্ত বিকেলে, প্রচন্ড আলোকিত কোন এক রোদ্র দিনে। ওর পরনে ছিল হলুদ এর মাঝে ছোপ ছোপ সবুজ রং একটা সালোয়ার কামিজ আর সাদা রং এর ওড়না। শেষ বিকেলের আলো হলুদ জামায় পড়ে কেমন যেন একটা সোনালী রং এর অদ্ভুত আভা ছড়াচ্ছিল। আমি প্রচন্ড মুগ্ধ হয়ে তাকিয়ে ছিলাম। সেদিন মনে হয়েছিল, হ্যাঁ এটাকেই বুঝি মানুষ মুগ্ধতা বলে। প্রতিটি মানুষ হয়ত ওকে দেখেই মুগ্ধ হয়। আর মেয়েদের মনে হয় একটা ষষ্ঠ ইন্দ্রিয় আছে, যা দিয়ে তারা ছেলেদের মুগ্ধতা নিমিষেই বুঝতে পারে। বৃষ্টিও বুঝতে পেরেছিল বিধায় আমার মুগ্ধতা আরো পরিপূর্নতা লাভ করেছিল।
আমি যথেষ্ট স্মার্ট একটা ছেলে , কিন্তু তার সাথে দেখা হলে কেন যেন বোকার মত হয়ে যেতাম। আমি জানতাম মানুষ প্রবল সৌন্দর্যের মুখোমুখি হলে কিছুটা নির্বাক হয়ে যায় কিন্তু বোকা হয়ে যায় তা জানা ছিল না। ক্যান্টিনে বসে বৃষ্টি যখন তার ঠোঁটের স্পর্শে ছোট ছোট চুমুকে চা পান করত আর দুহাতে আঁকড়ে ধরে থাকত ঐ সস্তা চা এর কাপটিকে, আমি মনে মনে প্রবল ঈর্ষান্বিত হয়ে ভাবতাম, ইস! আমি যদি ঐ সস্তা চায়ের কাপটি হতে পারতাম!!!
যে মেয়েটির সাথে আমার দেখা হত ক্লাসের ফাঁকে ফাঁকে অথবা লাইব্রেরীতে কিংবা চা এর দোকানে সেই দেখা আস্তে আস্তে হয়ে গেল পার্কে অথবা আধো আলোময় কোন রেস্টুরেন্টে। আমাদের প্রেম কিভাবে শুরু হয়েছিল তা ঠিক মনে নেই। ঘটা করে কেউ কাউকে বলিনি ভালোবাসি, কিন্তু তারপরও নিজেদের মাঝে আমরা নিজেদের ভালোবাসার প্রতিবিম্ব ঠিকই দেখেছিলাম। জীবনের এই কয়টি বছর আমার কাছে এই সব পার্ক আধো আলো রেস্টূরেন্ট খুব বিরক্তিকরই লাগত। অথচ এখন কি সুন্দরই না লাগে। প্রেম আসলে মানুষকে বদলে দেয় না, তার চিরচেনা পৃথিবীকে সুন্দর করে দেয়। এই নতুন পৃথিবীটা আরো সুন্দর লাগত যখন আমরা রিক্সায় করে ঘুরে বেড়াতাম আর বৃষ্টি হত। বন্ধুরা মজা করে বলত, তুই তো শালা ভাগ্যবান!! তোর দুই দুইটা বৃষ্টি। একটা পাশে বসে আর একটা আকাশ থেকে পড়ে। আমি হো হো করে হাসতাম। সেটা মনে হয় গর্বেরই হাসি ছিল কিংবা কোন এক সুখী মানুষের হাসি।
যেদিন দূর্ঘটনাটা ঘটল, সেদিন আকাশটা বেশ মেঘলা ছিল। মাঝে মাঝে গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টি হচ্ছে। বেশ একটা শিহরন জাগানিয়া ব্যাপার। ছুটির দিন, রাস্তাও বেশ ফাঁকা। আমরা ছুটছি, হাসছি, গান গাইছি নানা রকম পাগলামোতে ভরা সুন্দর কিছু মুহুর্ত। আমাদের ভালোবাসা যেন প্রকৃতির মাঝেও ছড়িয়ে পড়ছে। আর্শিবাদ স্বরুপ ঝরে পড়ছে নানা রঙের পাতা। আমরা রিক্সায় উঠলাম। বৃষ্টি গুন গুন করে গান গাইছে। বাতাসে তার চুল এলোমেলেও হয়ে যাচ্ছে, মাঝে মাঝে উড়ে এসে পড়ছে আমার মুখে। আমি বার বার মুগ্ধ হচ্ছি। আমরা যখন হাইকোর্টের সামনের সিগন্যাল পার হচ্ছি হঠাৎ সামনে থেকে আসা একটা বাস গতি নিয়ন্ত্রন করতে না পেরে আমাদের রিক্সার উপর উঠে গেল। আমি, বৃষ্টি, রিক্সা ড্রাইভার আর রিক্সাটা দুমড়ে মুচড়ে গেল, ছিটকে পড়লাম রাস্তায়।
আমার সব কিছু অন্ধকার হয়ে আসছিল। সব কিছু কেমন যেন মিলিয়ে যাচ্ছে। চারিদিকে মানুষের হইচই, ধর ধর চিৎকার। কিন্তু কিছুই যেন আমাকে স্পর্শ করছিল না। আমি শুধু বৃষ্টিকে খুজছিলাম। বহু কষ্টে চোখ মেলে দেখি বৃষ্টি আমার সামনে একটু দূরেই পড়ে আছে। সারা শরীরে রক্তের বন্যা, ওর হাত একটু একটু কাঁপছে। আমি সর্বশক্তি প্রয়োগ করে ওকে ধরার জন্য হাত বাড়ালাম। কিন্তু একবিন্দু এগুতে পারলাম না। বরং আস্তে আস্তে বৃষ্টির রক্তের ধারা আমার দিকেই ধেয়ে আসছে, এক সময় তা এসে স্পর্শ করল আমার আঙ্গুলের মাথায়। কেন যেন আমার সেই ছাদের রুমের কথা মনে পড়ে গেল। মনে হল, আমি আমার ছাদে দাঁড়িয়ে বৃষ্টিতে ভিজছি আর দূরে কোথাও বাজছে মেহদীর স্টেপস টু দ্যা প্যারাডাইস ট্র্যাকটা। আমার দু চোখ বন্ধ হয়ে এল, গ্রাস করল নিরাট অন্ধকার।
২
প্রথম যখন চোখ খুললাম, তখন নিজেকে প্রায় অন্ধকার একটা রুমে আবিষ্কার করলাম। লম্বাটে একটা রুম। মাঝখানে একটা আলো মিটমিট করে জ্বলছে। কেমন যেন একটা স্যাতস্যতে পরিবেশ। রুম জুড়ে তীব্র ডেটলের গন্ধ। পরক্ষনেরই বুঝতে পারলাম এটা একটা হাসপাতাল।
-মামা উঠছেন নি?
আমি চমকে উঠে পাশে তাকালাম। অন্ধকারে কে যেন বসে আছে। সামনে এগিয়ে আসতেই মুখে আলো এসে পড়ল। চিনতে পারলাম, এটা তো আমাদের সেই রিক্সাওয়াল! মাথায় বড় একটা ক্ষত চিহ্ন। সেখান ব্যান্ডেজের ফাঁকে তাজা রক্তের চিহ্ন দেখা যাচ্ছে । বাম চোখটা কেমন যেন মনে হচ্ছে কোটর থেকে বের হয়ে আসছে। মনে হচ্ছে এক দলা মাংস পিন্ডের মধ্যে কেউ একটা চোখ বসিয়ে দিয়েছে। আমার কেমন যেন গা গুলিয়ে উঠল। আমি অবাক জিজ্ঞেস করলাম,
কি ব্যাপার আপনাকে এখনও কোন চিকিৎসা দেয় নাই? মানে এখনও তো রক্ত বন্ধ হলো না?
মামা আমরা গরীব মানুষ। দুই দিন ধইরা এমনিই আছি। আমগো আর কে দেখে। আপনাগো মত মাইষেরই রক্ষা রইল না, আর আমি তো গরীব মানুষ।
দুই দিন ধরে এই ভাবে আছেন মানে!!! আপনার যে অবস্থা তা কি দুই দিন ধরে থাকার মত? এখানকার ডাক্তাররা কোথায়? আপনার পরিবারের লোকজনই বা কোথায়??
দেখলাম তিনি আমার কথার জবাব না দিয়ে রহস্যময় হাসি হাসলেন। আমার প্রচন্ড মেজাজ খারাপ হল। একটা মানুষ দুই দিন ধরে একটা হাসপাতালে এই ভাবে পড়ে আছে আর কেউ চোখে পর্যন্ত দেখছে না, এটা কেমন ধরনের কথা? আমি বেড থেকে নেমে দরজার দিকে গেলাম।ইমারজেন্সিতে গিয়ে একটা তোলপাড় করতে হবে।
মামা বাইর হইয়েন না। এইখানেই থাকেন। বাইরে আপনার ভাল লাগবো না। লোকটার ডাকের মধ্যে কেমন যেন একটা গা শিউরানো ব্যাপার ছিল। আমার গায়ে কাঁটা দিল। আমি লোকটার চোখের দিকে তাকালাম। সেখানে কেমন যেন একটা অনুনয় ফুটে আছে।
লোকটা আবার বলা শুরু করল, আপনার পরিবারের লোক খবর পাইছে, তারা আসতেছে। আমার পরিবারের লোকজনও আজকে খবর পাইছে, কিন্তু টাকা নাই তাই ঢাকায় আসতে পারতাছে না। আমার গ্যারেজের মালিক আসতাছে। একলগে যামুগা। আপনে এইখানেই বইয়া থাকেন। খালি বাইরে যাইয়েন না।
আরে রাখেন! ফাইজলামী নাকি! দুই দিন ধরে এইভাবে অমানুষের মত ফেলে রাখছে, এর একটা বিহিত করতে হবে আগে। তুমি থাক মামা, আমি আসতেছি।
না না মামা যায়েন না। এইখানেই থাকেন।
আমি বিরক্ত হয়ে রুম থেকে বের হয়ে আসলাম। বারান্দার একদম শেষ মাথায় আমাদের রুমটি। আমি করিডোর ধরে সামনে এগুতে লাগলাম। করিডরটা কেমন যেন খা খা করছে। একটা মেয়েকে দেখলাম বুকের ওড়না ঠিক করছে। আমি হঠাৎ সামনে পড়াতে কিছুটা অপ্রস্তুত হলাম। কিন্তু মেয়েটার তেমন কোন বিকার দেখলাম না। আমার সামনেই বুকের ভেতর হাত দিয়ে টাকা বের করে তা গুনছে। আমি ভারী অবাক হলাম। এখনকার দিনের মেয়েদের আসলে লজ্জাশরম এক প্রকার উঠেই গিয়েছে। আমি বিরক্ত হয়ে সামনে এগিয়ে গেলাম।
করিডোরের শেষ প্রান্তে একটা অপারেশন থিয়েটারের সামনে দাঁড়িয়ে আছি আমি। একজন চল্লিশার্ধো মহিলাকে দেখলাম জায়নামাজে বসে আছেন। চোখ দিয়ে পানি পড়ছে আর তসবিহ গুনছেন। তার পাশেই একটা কিশোরী মেয়ে বসে ফুঁপিয়ে ফুঁপিয়ে কাঁদছে। একজন ভদ্রলোক সম্ভবত এই মহিলার স্বামী ও মেয়েটির বাবা, টেনশনে এই মাথা থেকে সেই মাথা হাঁটছেন। একটু সামনে তাকাতেই দেখি রবিন, তুষার, আসিফ, তমাল, তানিয়া আর শর্মীও বসে আছে। এরা তো বৃষ্টির বন্ধু!! এরা এখানে কি করছে? সাথে সাথে আমার বৃষ্টির কথা মনে পড়ল। মনে পড়ল আমাদের সেই দূর্ঘটনার কথা। আমি ছুটে গেলাম তমালের কাছে। গিয়ে জিজ্ঞেস করলাম, বৃষ্টি ......বৃষ্টি কেমন আছে? ও এখন কোথায়? কি অবস্থা এখন?
কিন্তু কেউ কোন কথা বলল না আমার সাথে। এমন কি আমার দিকে ফিরে পর্যন্ত তাকাল না। আমি চিৎকার করে আবার জানতে চাইলাম, বৃষ্টি কোথায়? তোমরা কথা বলছ না কেন??
কোন জবাব পেলাম না। রবিনের কাঁধ ধরে আমি ঝাকি দিলাম। করুন স্বরে জিজ্ঞেস করলাম, আমাকে প্লীজ বল, ও কোথায়? কেমন আছে?
রবিন কিছুটা বিরক্ত হলো। বিরক্ত হয়ে তমালকে জিজ্ঞেস করল, ফাজলামো করিস? এটা ফাজলামো করার সময়? কাঁধে গুতা দিলি কেন?
তমাল অবাক হয়ে বলল, আমি গুতা দিয়েছি?? আমি? তোর মাথা গেছে!! একটা মানুষ জীবন মৃত্যুর লড়াই করছে আর তিনি এখানে শুরু করছেন বিটলামী!! তো কি কোন সেন্স হবে নারে রবিন?
হঠাৎ অপারেশন রুমের দরজা খুলে গেল। ডাক্তার সাহেব বের হয়ে এলেন। সবাই তার কাছে ছুটে গেলো। শর্মী জিজ্ঞেস করল, বৃষ্টির অবস্থা কি এখন ডাক্তার সাহেব?
আল্লাহর অশেষ রহমত, অপারেশন সফল হয়েছে। ও এখন মোটামুটি বিপদমুক্ত। কিছুক্ষনের মধ্যে রুমে নিয়ে যাওয়া হবে। তবে দূর্ঘটনার প্রভাব কাটিয়ে উঠতে কিছুটা সময় লাগবে।
সবাই সৃষ্টিকর্তার কাছে শুকরিয়া আদায় করল। তারপর কেবিনের দিকে চলে গেল। আমিও স্বস্তির নিশ্বাস ফেললাম। যাক আমার বৃষ্টি ঠিক আছে। কিন্তু আমার হঠাৎ কেন যেন প্রচন্ড অভিমান হলো। আমার কথা তারা একবারও কেউ জিজ্ঞেস করল না? আমি আর বৃষ্টি তো এক সাথেই ছিলাম। আমি না হয় সুস্থ আছি, তাও তমালরা তো একবার জিজ্ঞেস করতে পারত আমাকে আমি কেমন আছি? এমন কি আমার সাথে কথা পর্যন্ত বলল না। ওরা কি এই দূর্ঘটনার জন্য আমাকে দায়ী করছে?
আমি ইমাজেন্সির খোঁজে বের হয়ে গেলাম। করিডোরের মাঝামাঝি আসতে দেখলাম, তমালরা সবাই দাঁড়িয়ে আছে। সামনে আমার বৃদ্ধ বাবা আর আমার ছোট মামা। আমার বাবা হাউ মাউ করে কাঁদছেন। তমাল আমার বাবাকে ধরে সান্তনা দেয়ার চেষ্টা করছে। আমি সামনে এগিয়ে গেলাম, বাবা হয়ত আমাকে না দেখে কাঁদছেন। কাছে যেতে শুনলাম তমাল বলছে,
চাচা, ডাক্তাররা অনেক চেষ্টা করেছেন, কিন্তু কোন লাভ হয় নি। হাসপাতালের আনার কিছুক্ষনের মধ্যেই জহির ভাই মারা যান। আমরা লাশ নিয়ে আসতে পারতাম, কিন্তু কিছু ফরমালিটির কারনে পারছিলাম না। তাই আপনাদের আসতে হল।
আমি চমকে উঠলাম। আমি দিব্যি ঘুরে বেড়াচ্ছি আর আমাকেই কিনা মৃত বানিয়ে দিল। এইভাবে একজন মানুষের কাছে কেউ মিথ্যে কথা বলতে পারে? নাহ! বৃষ্টিকে এই সব ছেলে থেকে দূরে রাখতে হবে। ঘৃনায় আমার গা রি রি করে উঠল। কি নোংরা মানসিকতা। আমি চিৎকার দিয়ে বাবাকে ডাক দিলাম, বাবাআআআআ, ও বাবাআআআ আমি বেঁচে আছি। ওরা বাজে ছেলে, তোমাকে মিথ্যে বলছে। তুমি কেঁদো না বাবা।
কিন্তু বাবা কিছুই শুনতে পেলেন না। আমি তাকে জড়িয়ে ধরলাম। তিনি টের পেলেন না। আমি চিৎকার করে আমি ছোট মামাকে ডাকলাম, কেউই আমার কথা শুনতে পারছে না। আমি পাগলের মত ছোটাছুটি করছি, কিন্তু আমাকে দেখতে পারছে না কেন? আমার সাথে সবাই এমন কেন করছে?? কি করেছি কি আমি?? প্রচন্ড অভিমানে বুকটা ভার হয়ে এল। মন খারাপ করে সামনে চলে এলাম আমি।
হাসপাতালের দুইটা বয় আমাকে পাশ কাটিয়ে গেল। আমি পিছন ফিরে তাকালাম। তারা বাবার পাশে গিয়ে দাঁড়ালেন। কি যেন বলল, তারপর আমার দিকেই আসতে লাগল। আমি অবাক হয়ে দেখলাম সবাই আমার ভেতর দিয়েই কেমন চলে যাচ্ছে। আমার কেমন যেন নিজেকে হাল্কা হাল্কা লাগছে। আমি বুঝতে পারছি না কি হচ্ছে এসব। সবাই করিডোরে শেষ মাথায় যাচ্ছে যে রুম থেকে আমি বের হয়ে ছিলাম। একজন বয় এসে রুমের সামনে লাইট জ্বালালো। আমি চমকে উঠলাম। রুমের দরজার লেখা, মর্গ।
আমার মাথা ঘুরিয়ে উঠল। আমি কোন মতে দেয়াল ধরে দাঁড়ালাম। ভেতর থেকে সবাই ধরাধরি করে একটা মানুষ বের করে আনছে। সাদা কাপড়ে মুখটা ঢাকা। মামা কাছে গিয়ে কাপড়টা সরালেন, আমি আমারও চমকে উঠলাম। আমি নিজেকে দেখতে পেলাম। ঠোঁট দুটো আধা খোলা। একটা চোখ দেখা যাচ্ছে না। মাথার ডান সাইডটা প্রায় থেতলে গিয়েছে। ডান চোখ দেখে মনে হলো এক একদলা মাংস পিন্ডের মাঝে কালো কি যেন একটা চকচক করছে। নিজের অজান্তেই মাথার ডান পাশে হাত দিলাম আমি। কেমন যেন ভেজা ভেজা নরম কিছু স্পর্শ পেলাম। আমি ভয়ে চোখ বন্ধ করে ফেললাম। আমার আর কিছু মনে নেই।
৩
আজিমপুর গোরস্থান। ভোর পাঁচটা। মাত্রই ফজরের নামাজ শেষ হয়েছে। আমার কবর খোঁড়াও কাজও শেষ। সবাই তারাহুড়া করছে, কারনে আকাশের অবস্থা ভালো না। যে কোন সময়ে বর্ষন শুরু হতে পারে। আমার বাবা ও আত্মীয়স্বজন, বন্ধুবান্ধব অনেকেই কাঁদছে। আমার কান্না আসছে না। মারা গেলে অনুভূতি ঠিক মত কাজ করে না। শুধু মাঝে মাঝে যখন বৃষ্টির কথা ভাবি তখন বুকের ভেতরটা কেমন যেন চিন চিন করে। ব্যাস আর কিছু না।
সুন্দর একটা সকাল হচ্ছে। মেঘলা সকাল। পাখি ডাকছে। এত চমৎকার একটা সকালে আমার পৃথিবী ছেড়ে যেতে ইচ্ছে করছে না। আমার খুব ইচ্ছে করছে বৃষ্টিতে ভিজতে, বৃষ্টিকে পাশে নিয়ে বসে থাকতে। কিছুক্ষন আগে আমাকে কবরে শোয়ানো হয়েছে। হঠাৎ বুকে এক দলা মাটি এসে পড়ল। দেখলাম আমার বাবাই প্রথমে মাটি দিলেন, তারপর আস্তে আস্তে বাকিরা সবাই মাটি দিচ্ছে। খুব দ্রুতই মাটি ভরে যাচ্ছে। খুব দ্রুতই অন্ধকার হয়ে যাচ্ছে আমার পৃথিবী। বাবাকে খুব বলতে ইচ্ছে করছে, ও বাবা! আমাকে একটু সময় দাও না, আমি শেষবারের মত একটু বৃষ্টিতে ভিজতে চাই। আমার বৃষ্টির প্রতি আদিখ্যেতা তুমি কি ভুলে গিয়েছ? একটু ভিজি?
বৃষ্টির ফোঁটা পড়া শুরু হয়েছে। দ্রুতই সবাই হাত লাগাচ্ছে। তাড়াতাড়ি মাটি দিতে হবে। ইতিমধ্যে কবরটা বেশ সুন্দর একটা আকার ধারন করেছে। কে যেন কিছু ফুল ছিটিয়ে দিয়েছে। হঠাৎ জোরে বৃষ্টি পড়া শুরু হল। ঈমাম সাহেব বললেন, বৃষ্টি হচ্ছে আল্লাহ রহমত। চলুন সবাই মুর্দার জন্য দোয়া করি। সবাই বৃষ্টির মাঝে হাত তুলে দোয়া করছে। বৃষ্টি আমার হয়ে ভিজিয়ে দিচ্ছে সবাইকে, আমার কবরটাকে। কবরের ছাদে বৃষ্টির রিনিঝিন শব্দে আমার ভীষন ঘুম পাচ্ছে। আমি এই ঘুম নষ্ট করতে চাই না।
আমার এই বৃষ্টি বিলাসে অন্যকারো প্রবেশ নিষেধ।
১৯ শে জুন, ২০১৩ রাত ১:২৩
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: ধন্যবাদ ভাইয়া। লেখাটা আসলে খুব বেশি একটা জাতের হয় নি। তাও কেন যেন প্রকাশ করে ফেললাম।
ভালো থাকবেন।
২| ১৯ শে জুন, ২০১৩ রাত ১:২৫
স্বপ্নবাজ বাউন্ডুলে বলেছেন:
আমার এই বৃষ্টি বিলাশে অন্যকারো প্রবেশ নিষেধ।
দারুন লাগলো গল্পটা
কাছাকাছি থিমে আমার একটা লেখা -
গল্প - মৃত্যুর ওপারে আমি.............
১৯ শে জুন, ২০১৩ রাত ১:৪০
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: ভাই, আপনাকে অনেক ধন্যবাদ এবং কৃতজ্ঞতা এতটা সময় দিয়েছেন। ভালো লেগেছে জেনে ভালো লাগছে।
আমি যাচ্ছি আপনার লিংকে
৩| ১৯ শে জুন, ২০১৩ রাত ১:৪১
নিয়েল হিমু বলেছেন: বেশি বড় মনে হল না কিন্তু
ভাল লাগায় ছুয়ে গেল ।
১৯ শে জুন, ২০১৩ রাত ১:৫০
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ হিমু। এটা আসলে খুবই কমন একটা প্লট। লেখার পর মনে হল লেখাটা ভালও হয় নি। আপনার মন্তব্য পেয়ে ভালো লাগছে।
অনেক ধন্যবাদ এবং কৃতজ্ঞতা
৪| ১৯ শে জুন, ২০১৩ রাত ১:৪৯
নাছির84 বলেছেন: বৃষ্টিবিলাস ভাল লেগেছে। সরল শব্দের সিঁড়ি বেয়ে নেমে এলাম কবরে.....তারপর শুধুই অন্ধকার। আরেকবার বৃষ্টিপাতের অপেক্ষো........চতুর্থ ভাললাগা।+++++++++++++++++++++
১৯ শে জুন, ২০১৩ রাত ১:৫৪
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ নাসির ভাই।
কৃতজ্ঞতা জানাই এত বড় একটি লেখা পড়ার জন্য। ব্লগের ক্ষেত্রে বেশ বড় একটি লেখা। ভালো লেগেছে জেনে ভালো লাগছে।
৫| ১৯ শে জুন, ২০১৩ রাত ১:৫০
মনিরা সুলতানা বলেছেন: মন খারাপ হয়ে গেল ...
এত চমৎকার করে লিখেছেন ।।
সত্যি তো একলা অন্ধকার কবরে আমার এই বৃষ্টি বিলাশে অন্যকারো প্রবেশ নিষেধ।
১৯ শে জুন, ২০১৩ রাত ২:১০
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপু। আপনার ভালো লেগেছে জেনে ভালো লাগছে।
শুভ রাত্রি।
৬| ১৯ শে জুন, ২০১৩ রাত ১:৫২
মাক্স বলেছেন: কমন প্লট হলেও খুব সুন্দর বর্ণনা করেছেন।
প্রথমে হুশিয়ারী দেইখা ভাবসিলাম বিরাট গল্প হবে ঐ তুলনায় খুব তাড়াতাড়িই শেষ হয়ে গেল
১৯ শে জুন, ২০১৩ রাত ২:১৭
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: আসলে এই গল্পটার মাঝে আরো অনেক কিছু আনা যেত। আরো কিছু বৈচিত্রময়তা আনা যেত। কিন্তু সত্যি বলতে তাড়াহুড়া বা গল্প ছোট করতে হবে এই ভেবে বেশ কিছু জিনিস বাদ দিয়েছি।
তোমার ভালো লেগেছে জেনে অনেক ভালো লাগছে।
অটঃ তুমি তোমার গল্পটার পরের পর্ব দাও। এক সাথে পর্ব। নতুবা দুইটাই আমার ইনবক্সে পাঠাও। আমার ধৈর্য কম
৭| ১৯ শে জুন, ২০১৩ রাত ১:৫৮
স্বপ্নবাজ অভি বলেছেন: পড়তে ভালো লেগেছে।
১৯ শে জুন, ২০১৩ রাত ২:২৫
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ অভি
৮| ১৯ শে জুন, ২০১৩ রাত ২:২২
শাওণ_পাগলা বলেছেন: কেন জানি ইনভিজিবল ম্যুভিটার কথা মনে পড়ে গেল। গল্প সুন্দর!
১৯ শে জুন, ২০১৩ রাত ২:২৬
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: আপনার এই নামটা শুনে মনে হচ্ছে এই গল্পের দ্বিতীয় অংশ নিয়ে ভিন্ন একটা লেখা চাইলে লেখা যেত!!!
কষ্ট করে পড়েছে, অনেক ধন্যবাদ
৯| ১৯ শে জুন, ২০১৩ রাত ২:৩৮
শাওণ_পাগলা বলেছেন: লিখে ফেলেন তাইলে! সুন্দর করে গোছানো লেখা পড়তে ভালোই লাগে!
১৯ শে জুন, ২০১৩ রাত ২:৫০
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: ঠিক আছে।
শুভ রাত্রী!!
১০| ১৯ শে জুন, ২০১৩ রাত ২:৫৮
ফালতু বালক বলেছেন: vallagse....
১৯ শে জুন, ২০১৩ রাত ৩:২২
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ
১১| ১৯ শে জুন, ২০১৩ ভোর ৫:২৪
সোনালী ডানার চিল বলেছেন:
বিষয়টা যদিও বেশ কমন, কিন্তু আপনার চমৎকার সাবলিল আয়োজনে
তা ভিন্নমাত্রা পেয়েছে।
গল্পে খুব ভালোলাগা রাখলাম.......
১৯ শে জুন, ২০১৩ দুপুর ১২:৩৮
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া।
আপনার ভালো লেগেছে জেনে ভালো লাগছে
১২| ১৯ শে জুন, ২০১৩ ভোর ৬:৩০
বোকামন বলেছেন:
শিরোনামে সস্তা শব্দটা দেখেই পোস্টের অতিথি হতে ইচ্ছে হল। আমিও সস্তা কিনা.... :-)
পরিচিত প্লট তবু পড়তে ভালো লাগছিলো প্রাঞ্জল স্বচ্ছ বর্ণনার কারণে।
কিছুটা বৈচিত্র্যটা আনা যেত হাসপাতালে এবং সবচাইতে বেশী ঠিক কবর দেওয়া পূর্ব মুহূর্তে ! জগত সংসার থেকে নিজেকে না চাইতেও ছাড়িয়ে নেয়া, পরিবার-পরিজন-প্রিয়জনের স্মৃতি আপ্লুত হওয়া ইত্যাদি। আপনার বৃষ্টি বিলাসে প্রবেশ করার দু:সাহস করছি না। আপনার পোস্ট, নিজের মত করেই লিখবেন।একজন সাধারণ পাঠক হিসেবে একান্তই ব্যক্তিগত ভাবনা শেয়ার করলাম। গল্পটা ভালো লাগলো তাই।
সম্মানিত কাল্পনিক_ভালোবাসা,
লেখার দুর্বলতা চোখে পড়লোনা,একদমই না ! তবে মনে হলো গল্প ছোট করতে কিছুটা কাটছাঁট করেছেন। এটাতো ঠিক নয়, সময় ও আগ্রহ নিয়েই পড়ি। আমাদের ঠকাবেন কেন ... হাহ হা হা।
গল্পে ভালোলাগা রইলো, বৃষ্টি বিলাসে নিজেকে সিক্ত করলাম।
ভালো থাকুন সবসময় এই কামনা করি।
[একটু বড় সাইজের মন্তব্যের জন্য ক্ষমা চেয়ে নিলাম]
১৯ শে জুন, ২০১৩ দুপুর ১:০৪
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ এবং কৃতজ্ঞতা। আসলে বর্তমানে ব্লগে প্রকাশিত গল্পের তুলনায় আমার মনে হয়েছে কিছুটা বড় হয়েছে তাই ব্যাপারটা আগেই উল্লেখ্য করেছি। সত্যি বলতে এই গল্পটা লিখে আমার ঠিক মন ভরে নি। আরো বেশি কিছু ব্যাপারে নজর দেয়ার ইচ্ছে ছিল,
যেমন রিকশাওয়ালার পরিবার , প্রেম, বাবা মা এর অভিব্যক্তি, ভালোবাসার মেয়েটির অবস্থা ইত্যাদি
আমি সব সময়ই সমালোচনা বা পরামর্শকে স্বাগত জানাই। এটা ভীষন দরকার। খুব কমন একটা প্লট নিয়ে লিখেছি, কিছুটা ভিন্নতা অবশ্যই আনা যেত। আরো কিছুটা লিখতে পারলে হয় নিজে তৃপ্তি পেতাম।
আপনার মন্তব্যটি আমার অনেক ভালো লেগেছে। আপনাকে সব সময় স্বাগতম।
১৩| ১৯ শে জুন, ২০১৩ সকাল ৭:৪২
রেজওয়ানা আলী তনিমা বলেছেন: কাল্পনিক_ভালোবাসা, কমন প্লট আপনার সাবলীল ভঙ্গিতে অন্য রকম হয়ে উঠেছে, শুভকামনা রইলো।
১৯ শে জুন, ২০১৩ দুপুর ১:০৫
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ এবং কৃতজ্ঞতা।
আপনার ভালো লেগেছে বিধায় খুশি হলাম।
শুভেচ্ছা রইল।
১৪| ১৯ শে জুন, ২০১৩ সকাল ৮:০৮
কালোপরী বলেছেন:
১৯ শে জুন, ২০১৩ দুপুর ১:০৫
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: ধন্যবাদ
১৫| ১৯ শে জুন, ২০১৩ সকাল ৯:৪৩
আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: আমি এই ঘুম নষ্ট করতে চাই না।
আমার এই বৃষ্টি বিলাশে অন্যকারো প্রবেশ নিষেধ।
অসম্ভব ভালো লাগলো লেখা। বরাবরের মতোই প্রাঞ্জল লেখা। দশম প্লাস দিয়ে গেছি!!
১৯ শে জুন, ২০১৩ দুপুর ১:০৬
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ এবং কৃতজ্ঞতা। আপনাদের ভালো লেগেছে জেনে ভালো লাগছে। আশা করি সামনে আরো ভালো কিছু উপহার দিতে পারব
১৬| ১৯ শে জুন, ২০১৩ সকাল ১০:০১
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
মইরা গিয়া গল্প লিখলেন কেম্বায় মুইত কিছুই বুঝবার পারলাম না। আন্নে কি ভুত নি কুন ?
কিছু টাইপো আছে।
তবে বৃষ্টি নিয়ে আপনার ভাবনাগুলোর প্রতি ভাললাগা রইল। আপনার জীবন বোধের জন্যই গল্পগুলো সুন্দর হয়।
১৯ শে জুন, ২০১৩ দুপুর ১:০৮
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: হাহাহ! ধন্যবাদ। তাড়াহুড়া করেছি। কিছু ভুল অবশ্যই আছে।
যদি একটু তা দেখিয়ে দিতেন তাহলে অনেক ভালো লাগত।
হ্যাঁ বৃষ্টিকে নিয়ে আমার বেশ কিছু আদিখ্যেতা আছে।
আপনার ভালো লেগেছে জেনে ভালো লাগছে আবারো ধন্যবাদ এবং পাঠে কৃতজ্ঞতা
১৭| ১৯ শে জুন, ২০১৩ সকাল ১০:০৪
মাহাবুব১৯৭৪ বলেছেন: এতো দুঃখের কাহিনী। তাও লেখাটা পড়তে খুব ভালো লাগলো। তবে বাস্তবে যাতে এমন দুর্ঘটনা না ঘটে। বৃষ্টি বিলাস এ শুভ কামনা।
১৯ শে জুন, ২০১৩ দুপুর ১:১০
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ এবং কৃতজ্ঞতা
১৮| ১৯ শে জুন, ২০১৩ সকাল ১০:৩৯
শরৎ চৌধুরী বলেছেন: বৃষ্টি বিলাস হবে কাল্পনিক। ঠিক করেন দয়া করে।
১৯ শে জুন, ২০১৩ দুপুর ১:১৩
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: ধন্যবাদ ভাইয়া। আপনার সুতীক্ষ্ণ দৃষ্টির তারিফ না করে পারছি না।
আমি ঠিক করে ফেলেছি। পড়ার জন্য ধন্যবাদ এবং কৃতজ্ঞতা
১৯| ১৯ শে জুন, ২০১৩ সকাল ১১:৪০
সপ্নাতুর আহসান বলেছেন:
বেশ চমৎকার লিখেছেন। সাবলিল বর্ণনায় গল্প ভিন্নমাত্রা পেয়েছে।
ভালোলাগা রইল
১৯ শে জুন, ২০১৩ দুপুর ১:১৪
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ এই গল্পে আসলে প্রাঞ্জলতাই মুল বিষয়।
২০| ১৯ শে জুন, ২০১৩ সকাল ১১:৫১
বটবৃক্ষ~ বলেছেন: সস্তা প্রেমের গল্প ক্যান বলসেন!! ?? আপনারে মাইনাস!!
আর গল্পকে ++++++
বেশি ভালো হইসে.......তবে প্রেমটা বেশি জমেনাই ! আরো বড় করলে ভালহতো।
১৯ শে জুন, ২০১৩ দুপুর ১:২৩
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: হাহাহ! ধন্যবাদ আসলে সস্তা প্রেম দেখেই গল্পে প্রেম বেশি জমে নাই
কষ্ট করে পড়েছেন, দেখে ভালো লাগছে।
যদি ভালো লেগে থাকে তাহলে কষ্ট স্বার্থক।
২১| ১৯ শে জুন, ২০১৩ দুপুর ১২:১৩
ৎঁৎঁৎঁ বলেছেন: ইদানীং গল্প পড়া হয়না তেমন, আপনি পড়তে বাধ্য করলেন!
ভালো লাগা রেখে যাচ্ছি!
১৯ শে জুন, ২০১৩ দুপুর ১:২৪
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: আরে!! প্রিয় কবি!!!! কিছুদিন অনেক ব্যস্ততার যাচ্ছে। অনেক প্রিয় ব্লগারদের ব্লগে যেতে পারছি না। আপনাকে এখানে পেয়ে অনেক ভালো লাগল
আপনি পড়েছেন দেখে ভালো লাগছে। অনেক ধন্যবাদ এবং কৃতজ্ঞতা রইল।
২২| ১৯ শে জুন, ২০১৩ দুপুর ১২:২৩
রায়হান চৌঃ বলেছেন: জাদিদ ভাই..
অনেক ভালো হয়েছে....
১৯ শে জুন, ২০১৩ দুপুর ১:২৫
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ভাই। আশা করি ভালো আছেন।
২৩| ১৯ শে জুন, ২০১৩ দুপুর ১২:২৯
অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: সালোয়ার কামিজ - হবে
আমি যথেষ্ট স্মার্ট একটা ছেলে ছিলাম , কিন্তু তার সাথে দেখা হলে কেন যেন বোকার মত হয়ে যেতাম।
---- স্মার্ট ছেলে ছিলাম। পড়ে তো আর আন স্মার্ট হয়ে যায় নি। তাই এভাবে দিলে ভালো হবে
আমি এমনিতে যথেষ্ট স্মার্ট , কিন্তু তার সাথে দেখা হলে কেন যেন বোকার মত হয়ে যেতাম।
মৃত মানুষের জীবিত হয়ে ঘুরে বেড়ানো এবং মৃত লোকটি যে মৃত এটা প্রথমে না বুঝতে পারা এবং পরে বুঝতে পারা -- এ ধরণের লেখা আগেও পড়েছি। তাই খুব বেশী নতুনত্ব খুঁজে পেলাম না গল্পে।
তবে বৃষ্টি নিয়ে বিলাসিতা আমারও আছে।
শুভকামনা রইলো।
১৯ শে জুন, ২০১৩ দুপুর ১:৩৬
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ আপু। আসলে এটা একটা ফরমায়েসী লেখা।
এই প্লটে কিছুটা নতুনত্ব আনা যেত, কিন্তু সময় সংকট, ব্যক্তিগত অস্থিরতা এবং নানাবিধ কিছু চাপের একটা প্রভাব পড়েছে। আমি নিজেই পুরো তৃপ্তি পাই নাই।
২৪| ১৯ শে জুন, ২০১৩ দুপুর ১২:৩৭
বৃতি বলেছেন: স্বচ্ছন্দ লিখা । চমৎকার!
১৯ শে জুন, ২০১৩ দুপুর ১:৩৮
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: ধন্যবাদ বৃতি।
২৫| ১৯ শে জুন, ২০১৩ দুপুর ১:০৯
ইরফান আহমেদ বর্ষণ বলেছেন: ভালই লাগলো।
১৯ শে জুন, ২০১৩ দুপুর ১:৩৯
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: বাহ! আপনার নামের মধ্যেই তো বর্ষন আছে
পড়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ
২৬| ১৯ শে জুন, ২০১৩ দুপুর ১:১১
সোহাগ সকাল বলেছেন: আমি গল্পটা পড়িনি এখনও। কমেন্ট দেখে বোঝা যাচ্ছে গল্পটা চমৎকার! আয়েশ করে পড়তে হবে।
১৯ শে জুন, ২০১৩ দুপুর ১:৪১
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: হাহা! ঠিক আছে, পরে সময় করে এসে পড়বেন।
২৭| ১৯ শে জুন, ২০১৩ বিকাল ৩:০৮
হাসান মাহবুব বলেছেন: বড় গল্প মনে হয়নি মোটেও। চমৎকার সাবলীলতা।
১৯ শে জুন, ২০১৩ বিকাল ৩:১৬
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ হাসান ভাই।
আপনার ভালো লেগেছে জানলে আমার সবসময়ই দারুন লাগে।
অনেক কৃতজ্ঞতা এবং শুভেচ্ছা রইল।
২৮| ১৯ শে জুন, ২০১৩ বিকাল ৪:৪৮
রহস্যময়ী কন্যা বলেছেন: নায়ককে মারসো কেন?? মাইনাস
খালি স্যাড গল্প লিখে
১৯ শে জুন, ২০১৩ বিকাল ৪:৫১
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: হাহাহাহাহাহ!!!!!!!!!! খাইছে!!!!!!!!! কি রোমান্টিক মেয়েরে বাবা!!!
ধন্যবাদ আপনার এই অভিব্যক্তি ভালো লেগেছে।
শুভেচ্ছা রইল।
২৯| ১৯ শে জুন, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১০
আমি ইহতিব বলেছেন: টাইটেল পাল্টান নাইলে খেলমুনা
এইটা সস্তা প্রেমের গল্প হয় কেমনে? :O
এরকম থিমের গল্প পড়েছি আগেও তবুও ভালো লাগলো আপনার উপস্থাপণার কারনে। +++
১৯ শে জুন, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১৩
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: হাহা! ধন্যবাদ আপু। আরো ভালো লেখার ইচ্ছে ছিল কিন্তু হলো না
৩০| ১৯ শে জুন, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১৬
একজন আরমান বলেছেন:
ভাইয়া আমার মতো নগণ্য পাঠকের কথার কোন দাম আছে কিনা জানি না, তবুও বলি আপনার লিখা সেরা গল্পের মধ্যে এইটা অন্যতম লেগেছে আমার কাছে।
আর কিছু বলার নাই।
১৯ শে জুন, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:২৭
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আরমান। এই গল্পটা কারো এত ভালো লাগবে এটা আমি কোন ভাবেই আশা করি নি।
সেরা কিনা জানি না, তবে গল্পটা সত্যি বলতে আমার ঠিক মন মত হয় নি তারপরও যেহেতু তোমার অনেক ভাল লেগেছে আমার ভালো লাগছে।
পাঠে কৃতজ্ঞতা এবং শুভেচ্ছা
৩১| ১৯ শে জুন, ২০১৩ রাত ৮:৩৫
অপূর্ণ রায়হান বলেছেন: ১৬ তম ভালোলাগা ++ সুন্দর লিখেছেন ভ্রাতা
ভালো থাকবেন
১৯ শে জুন, ২০১৩ রাত ৮:৫৪
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: ধন্যবাদ ভ্রাতা! আশা করি ভালো আছেন। পড়ার জন্য ধন্যবাদ
৩২| ১৯ শে জুন, ২০১৩ রাত ৮:৩৫
নাজিম-উদ-দৌলা বলেছেন: গল্প সাবলীল ছিল, ভাল লেগেছে। কিন্তু একটা জিনিশ আমি বুঝতে পারছি না। প্রশ্নটা এখানে না করে ফেবুতে ইনবক্সে করছি।
১৯ শে জুন, ২০১৩ রাত ৮:৫৭
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: ধন্যবাদ নাজিম ভাই। পাঠে কৃতজ্ঞতা। আপনি যে এত মনযোগ দিয়ে গল্পটি পড়েছেন, এটা ভাবতেই আমার আনন্দ হচ্ছে। এই ক্ষেত্রে কিছুটা খারাপও লাগছে এই ভেবে যে একটা গদবাঁধা গল্প উপহার দিয়েছি। শুধু মাত্র হয়ত প্রাঞ্জলতার উপর ভিত্তি করে পাস মার্ক পেয়ে গিয়েছি।
আপনাকে ইনবক্সে জবাব দিয়েছি। তবে আপনি সেটা চাইলে এখানেও করতে পারতেন, কোন সমস্যা নেই। প্রিয় ব্লগারদের সকল প্রশ্নের জবাব দিতে আমার ভালোই লাগে
ভালো থাকবেন। শুভেচ্ছা রইল।
৩৩| ১৯ শে জুন, ২০১৩ রাত ১০:৩৮
তন্দ্রা বিলাস বলেছেন: এক কথায় অসাধারন। গল্পে +
দ্যা ইনভেজিবল!
১৯ শে জুন, ২০১৩ রাত ১০:৫২
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ এবং পাঠে কৃতজ্ঞতা
শুভেচ্ছা রইল।
৩৪| ২০ শে জুন, ২০১৩ রাত ১:৩৭
মাসুম আহমদ ১৪ বলেছেন: সহজ সরল এবং সাবলীল গপ!
২০ শে জুন, ২০১৩ রাত ২:২২
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: ধন্যবাদ সামনে একটা কঠিন এবং জটিল লেখার ইচ্ছা পোষন করছি। হাহা!
পাঠে কৃতজ্ঞতা এবং শুভেচ্ছা রইল।
৩৫| ২০ শে জুন, ২০১৩ সকাল ৯:০৯
কয়েস সামী বলেছেন: ভাল্লাগসে!
২০ শে জুন, ২০১৩ দুপুর ১:১৮
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ভাই।
৩৬| ২০ শে জুন, ২০১৩ দুপুর ১:২৪
স্বাধীন বিদ্রোহী বলেছেন:
এই গল্পটি উত্তম পুরুষে না লিখলে গল্পের আকর্ষণ আরও তীব্র হত। যাই হোক আপনার চেষ্টাকে সাধুবাদ জানাই। লেখালিখি চালিয়ে যেতে পারেন। লেখার হাত ভাল। একটু ঘষামাজার প্রয়োজন রয়েছে।
২০ শে জুন, ২০১৩ বিকাল ৩:০৬
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ। আসলে আমি মুলত একজন পাঠক। ভালো ভালো লেখাগুলো পড়ে আমারো মাঝে মাঝে কিছু লেখার তীব্র ইচ্ছা জাগে। সেই হিসাবেই এই সব লেখা লেখির অপচেষ্টা।
আমি শিখতে চাই, এটা একটা ক্রমাগত প্রক্রিয়া। পরামর্শ দেয়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ। আশা করি পাশেই থাকবেন।
পাঠে কৃতজ্ঞতা।
৩৭| ২০ শে জুন, ২০১৩ বিকাল ৫:৩৭
গ্রাম্যবালিকা বলেছেন: অনেক ভালো লাগলো সাবলীল ভাষার গল্প
++++++
২০ শে জুন, ২০১৩ বিকাল ৫:৪৯
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: ধন্যবাদ
৩৮| ২০ শে জুন, ২০১৩ রাত ১০:৩০
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: যাদের সময় স্বল্পতা তারা চাইলে এড়িয়ে যেতে পারেন ধন্যবাদ।
এইটা দেখে পান তামাক নিয়ে বসেছিলাম ।
সেরকম বড় না হলেও ভাল লিখেছেন ।
২০ শে জুন, ২০১৩ রাত ১১:১৯
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: হাহা! ধন্যবাদ ভাই।
৩৯| ২১ শে জুন, ২০১৩ সকাল ৯:২৭
মামুন রশিদ বলেছেন: বৃষ্টি বিলাস কোন সস্তা প্রেম নয় ব্রো । সবাই বৃষ্টি নিয়ে বিলাসিতা করতে পারেনা । যাদের অন্তর মানবিক প্রেমে পূর্ন শুধু তারাই বৃষ্টি নিয়ে আদিখ্যেতা করতে পারে ।
চমৎকার গল্পে ভালোলাগা
২১ শে জুন, ২০১৩ দুপুর ১২:৩৩
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ মামুন ভাই।
আপনাদের ভালো লেগেছে জেনে ভালো লাগছে
৪০| ২২ শে জুন, ২০১৩ সকাল ১১:৪৫
নিরপেক্ষ মানুষ বলেছেন: দূর্দান্ত
২২ শে জুন, ২০১৩ দুপুর ২:৩৮
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ
৪১| ২২ শে জুন, ২০১৩ সকাল ১১:৪৬
নিরপেক্ষ মানুষ বলেছেন: দূর্দান্ত
২২ শে জুন, ২০১৩ দুপুর ২:৩৯
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: আবারো ধন্যবাদ
৪২| ২২ শে জুন, ২০১৩ দুপুর ১২:১৩
অচিন তারা বলেছেন: চোখ ভিজে গেলো :-(
২২ শে জুন, ২০১৩ দুপুর ২:৩৯
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন:
৪৩| ২২ শে জুন, ২০১৩ বিকাল ৪:১৪
আমিভূত বলেছেন: একদমই ভালো লাগে নাই বিচ্ছেদের গল্প , জীবনে বিচ্ছেদ মানতে রাজি আছি কল্পনায় নয় ।
২২ শে জুন, ২০১৩ রাত ১০:২০
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: হাহাহাহাহ! ! ভালো বলেছেন!!!
অনেক ধন্যবাদ পড়ার জন্য
৪৪| ২৫ শে জুন, ২০১৩ বিকাল ৫:৫৭
রাতুল_শাহ বলেছেন: আপনার এই গল্পটা পরে পড়ার জন্য রাখিলাম।
২৭ শে জুন, ২০১৩ দুপুর ১:৫৪
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: ধন্যবাদ
৪৫| ২৬ শে জুন, ২০১৩ রাত ১০:১২
মাহমুদ০০৭ বলেছেন: মন ভরেনি । একটু হতাশ বলতে পারেন ।
আরেকটা কথা লিখবেন যখন নিজের তৃপ্তির দিকেও একটু নজর রাখবেন ।
দরকার মনে হলে গল্প অবশ্যই বড় করবেন ।
আপনার লিখা ত সাবলীল , বড় করলেও আকর্ষণ করার উপাদান অবশ্যই
থাকত ।
আর পাঠক রুচি ত আমাদের ই বিনির্মাণ করতে হবে , বড় লিখা যাতে পাঠকরা পড়ে সেজন্য আমাদের ই চেষ্টা করতে হবে । পাঠকের কাছে
পুরোপুরি আত্মসমর্থন করাটা আমি ঠিক মানতে পারি না ।
যাক গুরুচণ্ডালী বহুত করলাম
নিজের চরকায় তেল দিতে গেলাম
২৭ শে জুন, ২০১৩ দুপুর ১:৫৫
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: হাহা! অনেক ধন্যবাদ আপনাকে আশা করি ভালো আছেন।
হ্যাঁ, আসলে গল্পটা ঠিক আমার মন মত হয় নি। কিছুটা আক্ষেপ আমার আছে। আপনার গুরুচন্ডালী অনেক ভালো লাগল।
আশা করি পরবর্তী গল্প মন ভালো হবে।
৪৬| ০১ লা জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৪:৪৩
স্বপ্নছায় বলেছেন: একটা গান শুনেছিলাম Pure Love তার বাংলা
০২ রা জুলাই, ২০১৩ রাত ১২:৫১
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: গল্পটা লেখার সময় সত্যি বলতে এই গানটার কথা মনে পড়ছিল। বেশ কিছুটা প্রভাব পড়েছে, এটা অবশ্যই সত্য।
৪৭| ০১ লা জুলাই, ২০১৩ রাত ১০:৪৯
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
পাখি সেতো একলা পাখি
ভুলে গেছে কখনো উড়ে চলেছিলো ওই আকাশে
স্মৃতিগুলো রয়ে যাবে মেঘ হয়ে ভেসে
ওই অসীম নীলিমার বুকে
০২ রা জুলাই, ২০১৩ রাত ১২:৫৪
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ। আবার এসে কবিতা শুনানোর জন্য।
©somewhere in net ltd.
১| ১৯ শে জুন, ২০১৩ রাত ১:১৩
জীবনানন্দদাশের ছায়া বলেছেন: বৃষ্টি বিলাশ নিয়ে লেখা! এখন পড়বোনা, কাল পড়বো