নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

বহুদিন আগে কোন এক বারান্দায় শেষ বিকেলের আলোয় আলোকিত উড়ন্ত খোলা চুলের এক তীক্ষ্ণ হৃদয়হরনকারী দৃষ্টি সম্পন্ন তরুনীকে দেখে ভেবেছিলাম, আমি যাদুকর হব। মানুষ বশীকরণের যাদু শিখে, তাকে বশ করে নিশ্চিন্তে কাটিয়ে দিব সারাটি জীবন।

কাল্পনিক_ভালোবাসা

একদিন সব হাসির ময়নাতদন্ত হবে, ফরেনসিক রিপোর্টে লেখা থাকবে - সবই মিথ্যে।

কাল্পনিক_ভালোবাসা › বিস্তারিত পোস্টঃ

আমাদের ভোজনরসিক-তা, গরুটির মুক্তি কবে?

১৯ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১:১১





আমাদের বাঙালিদের ভোজন রস বা রসিকতা মাঝে মাঝে বেশ নির্মমতার উপলব্ধি সৃষ্টি করে। কিছু কিছু প্রানীদের জন্য এই রসবোধ বেশ আতংকের ব্যাপারও বটে। এই যেমন ধরুন গরু! বাঙ্গাল দেশে একটি গরু জবাই হবার পর পরই বেচারা গরুর আর কিছুই অবশিষ্ট থাকে না। গরুর মাথা থেকে শুরু করে লেজ পর্যন্ত আমাদের ভোজন রসিকদের নানা রকম মুখরোচক ও রসালো খাবারের আইটেমে পরিনত হয়। মগজ, ফুসফুস, গুর্দা, কলিজা, তিল্লি, হাড্ডি ইত্যাদি তো আছেই, পাশাপাশি গরুর ভূড়ি এমন কি "ওলান" দিয়ে পর্যন্ত ক্ষিরি টাইপের বেশ কিছু রসালো কাবাব আইটেম বানানো হয়। তবে আশার কথা, চামড়া দিয়ে এখন পর্যন্ত কোন খাবারের আইটেম আমাদের সেলিব্রেটি রাঁধুনিগন আবিষ্কার করতে পারেন নি।



জনপ্রিয় কথাসাহিত্যিক হূমায়ুন আহমেদ যখন মারা গেলেন, তখন কয়েকদিন টিভি খুললেই দেখা যেত বিভিন্ন চ্যানেল তার স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে নানারকম অনুষ্ঠান প্রচার করছে। একবার একটি টিভি চ্যানেলে দেখলাম, জনৈক রাঁধুনি গরুর লেজ দিয়ে কিভাবে কাবাব বানাতে হয় তা শেখাচ্ছেন আর গুন গুন করে গাইছেন – “ও কারিগর, দয়ার সাগর, ওগো দয়াময়, চান্নি পসর রাইতে যেন আমার মরণ হয়"। হলি কাউ!! আমি ভয়ানক ভাবে চমকে উঠলাম। এটা কি তবে হূমায়ুন আহমেদের পছন্দের কোন খাবারের রেসিপি? জানা মতে তাঁর কোন বইতে আমি দেখি নি তিনি গরুর লেজের কাবাব খেতে পছন্দ করেন। অপরিসীম আতংক নিয়ে অপেক্ষা করছিলাম কখন উপস্থাপিকা বলবেন, প্রিয় দর্শক! এতক্ষন আপনাদেরকে দেখানো হলো হুমায়ুন আহমেদের প্রিয় খাবার- গরুর লেজের কাস্মীরি কাবাব।



থ্যাংক্স গড! তিনি এমন কিছুই বলেন নি। হূমায়ুন আহমেদের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে তিনি অনুষ্ঠান শেষ করলেন। আমার আবেগে চোখে পানি চলে আসল। একমাত্র গভীর শ্রদ্ধাই হুমায়ুন আহমেদকে এই গরুর লেজের কাবাব হতে উদ্ধার করেছে।



যাই হোক, অভাগা গরুর প্রসঙ্গে ফিরে আসি। কোরবানীর ঈদের কয়েকদিন আগে আমার এক বন্ধুর পাল্লায় পড়ে, আমাকে গরুর বটের কাবাব খেতে হয়েছিল। সত্যি বলতে আমি কোনভাবেই জিনিসটা খাওয়ার জন্য প্রস্তুত ছিলাম না। কিন্তু সে অসীম ধৈর্যের পরীক্ষা দিয়ে আমাকে সেই দোকানে নিয়ে হাজির করল। আমি প্রথমে ভেবেছিলাম কোন টং টাইপ দোকান হবে। গরুর বট কোন চেয়ার টেবিল ওয়ালা দোকানে বেচতে দেখি নি। কিন্তু এখানে দেখলাম বসার জন্য টুল আছে। ঠান্ডা ফিল্টার পানি পর্যন্ত আছে। চেয়ে দেখলাম, বড় একটা কয়লার চুল্লিতে সারি সারি করে গরুর বটের কাবাব ভাজা হচ্ছে। বাতাসে দারুন একটা গন্ধ। আমার মত একজন ভোজন রসিক মানুষের পক্ষে এই গন্ধ উপেক্ষা করা বেশ কঠিন। তাছাড়া আমার সারা শরীর বাঙালির ভোজনরস দ্বারা টইটুম্বর। ফলে দোকানের পরিবেশ এবং পরিবেশিত কাবাবের চেহারা দেখে আমি রাজি হয়ে গেলাম।



দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে তাদের কাবাব বানানো দেখতে লাগলাম। অর্ডার পাবার পর প্রথমে তারা আগে থেকে বিভিন্ন মশলার সংমিশ্রনে মেরিনেট করে রাখা গরুর বটগুলোকে শিকে লাগিয়ে কয়লার আগুনে ঝলসে নেন পাশাপাশি একটি ব্রাশের মাথায় তেল লাগিয়ে কিছুক্ষন পর পর কাবাবের উপর আলতো করে বুলিয়ে দেন। তারপর অন্য একটি শিকে কিছুটা সিদ্ধ করা আলুকে অল্প কিছু সময়ের জন্য কয়লার আগুনে ঝলসে নিয়ে একটা প্লেটে আলাদা করে রাখা হয়। তারপর আলুগুলোকে সামান্য গোলমরিচ, পদিনা পাতা, ধনিয়া, লেবু দিয়ে ভালো করে কচলে তার মধ্যে কাচা মরিচ ও তেঁতুলের একটি মিশ্রন দিয়ে আবারো খানিকটা কচলে তার উপর আগুন গরম গরুর বটের কাবাবগুলো ছেড়ে দেয়া হয়। তারপর পরিবেশন করা হয়।



আমাদেরকে প্রায় ১৫ মিনিট অন্যের জন্য খাবার পরিবেশনা দেখতে হল। বুঝতেই পারছেন, সেই সময়ের মানসিক অবস্থাটা কেমন ছিল। জিনিসটা খেতে কেমন হয় তার জন্য আমি কিছুটা রোমাঞ্চিত ছিলাম। খাবারটা সামনে আসার পর, আমি চোখ বন্ধ করে বিসমিল্লাহ বলে মুখে দিলাম। তারপর আসলেই আর কিছু বলার নেই। শুধুই আহা! আহা! অনুভূতি! অমৃত!! অমৃত !! আমি খেয়েই চলেছি। ঝালে আমার কপালে বিন্দু বিন্দু ঘাম! মাথার তালুতে ঘাম! যখন হুস ফিরল- আমার বন্ধু ততক্ষে ৩ প্লেট নামিয়ে ফেলেছে আর আমি দুই প্লেট। আরো খেতে মন চেয়েছিল! কিন্তু সকালবেলার অনাগত সমস্যার কথা ভেবে নিজেকে কষ্ট করে নিয়ন্ত্রন করলাম।



খাওয়া শেষ করে একটা বিহারী-পান মুখে ঢুকিয়ে আয়েস করে যখন চাবাতে চাবাতে ঢেকুর তুলছিলাম, তখনই দেখলাম জনৈক ভদ্রলোক একটি গরু কিনে বাড়ি ফিরে যাচ্ছেন আর তার পিছনের গরুর দড়ি হাতে অন্য দুইজন। ভদ্রলোকের চোখে মুখে বেশ পরিতৃপ্তির ছাপ আর পিছনের দুই চোখে কেমন যেন একটা শিকারী শিকারী ভাব। আশেপাশের মানুষকেও দেখলাম, গরু দেখেই কেমন যেন সবাই উল্লসিত হয়ে উঠলো। প্রায় সবার চোখেই ফুটে উঠেছে মাংস "পরিমাপক" বিশেষ দৃষ্টি। এটা অবশ্য নতুন কিছু নয়, কোরবানী এলেই কমবেশি আমাদের সকলের চোখেই এই ধরনের বিশেষ দৃষ্টির আবির্ভাব ঘটে। আমিও তার ব্যতিক্রম নই। আমিও আমার সর্বভূক দৃষ্টি দিয়ে গরুটাকে দেখছি। আহ! কি সুন্দর হৃষ্টপুষ্ট শরীর। কি মিষ্টি গায়ের রঙ! কি সুন্দর পশ্চাৎদেশ। এই অংশ দিয়েই কমপক্ষে একশ লোকের মেজবান খাওয়ানো যাবে। আমি নিশ্চিত, চিত্রনায়িকা মুনমুন সামনে থাকলে এতক্ষনে হিংসায় জ্বলে পুড়ে মরতেন।



মনে মনে আমি যখন গরুটিকে নানা রকম উপায়ে সর্বস্ব খাওয়ার পরিকল্পনা করছি, তখনই জীবনে প্রথমবার কোন গরুর সাথে আমার চোখাচোখি হয়ে গেল। আর সাথে সাথেই গরুটি সতর্কভাবে থেমে গেল। সাথের লোকজন হাজার চেষ্টা করেও সামনের দিকে গরুটিকে আনতে পারল না। আমি এক পা এগিয়ে সবে মাত্র দাম জিজ্ঞেস করতে যাব, ওমনি হঠাৎ করে গরুটার সে কি প্রানান্ত দৌড়! আচমকা টানে যিনি গরুর দড়ি ধরে ছিলেন, তিনি উল্টে গিয়ে রাস্তায় পড়লেন। বেচারার পায়জামা ছিড়ে গেল। আরো সমস্যা, তার পায়জামার নিচে কিছুই ছিল না। দ্বিমুখী এই বিনোদনে মানুষজন বেশ দ্বিধায় পড়ে গেল। শেষমেষ ভদ্রলোকই গরুর পিছে ছুটলেন।



আমি তো কিছুই বুঝতে পারলাম না। আমার বন্ধুকে জিজ্ঞেসা করলাম, কি রে গরুটা এমন করল কেন? বন্ধু বলল, কি জানি! হয়ত কিছু একটা দেখে ভয় পাইছে। আমি এদিক সেদিক তাকালাম। কিছুই দেখলাম না। হঠাৎ রাস্তার পাশের সেলুনের আয়নায় আমার চোখ পড়ল। নিজের প্রতিবিম্ব দেখে চমকে উঠলাম। প্রতিবিম্বের আড়ালে সেখানে দাঁড়িয়ে আছে একজন কালো কন্টকগ্রস্ত কুৎসিত সর্বভূক শিকারী, যার চোখ ঠিকরে বের হচ্ছে তীব্র লালসা আর লোভের আগুন। এমন দৃশ্য দেখে ভয় পাওয়াই স্বাভাবিক। আমি প্রচন্ড ভয় পেলাম। আমি দৌড়াতে চাচ্ছি কিন্তু পারছি না। আমার চারিদিকে অন্ধকার। আমি জানি ঐ অন্ধকার পথেই ঘাপটি মেরে পড়ে আছে আমার চেয়েও ভয়ংকর দুই মাথা বিশিষ্ট এক দেহের একটি নোংরা দানব। দানবটির সারা দেহ জুড়ে ৩০০ টি ছোট ছোট মুখ! এই মুখগুলো সর্বগ্রাসী, সর্বচোষ্য এবং আজন্ম ক্ষুধার্ত - যা কিনা সুদীর্ঘ বছর ধরে ক্লান্তিহীন ভাবে ভোজন করে ঐ দুটি মাথায় পুষ্টির জোগান দিয়েছে। পুষ্টিতে তাদের স্বাস্থ্য বেড়েছে, মুখের রুচি বেড়েছে সেই সাথে পাল্লা দিয়ে বেড়েছে দুই মুখে জমে থাকা পচারসের দূর্গন্ধের মত অতৃপ্তির নিঃশ্বাস। বেয়াল্লিশ বছরের ক্রমাগত ভোজনেও তারা ভাগাভাগি করে খেতে শিখেনি। ফলে আজও চলে খাবারের জন্য মারামারি, ভোজনরসিকতার জন্য হয়ত বা লাল টেলিফোন। দানবকে বলা হয়েছিল, যদি সুস্বাস্থ্য চাও, তাহলে তোমার অতিরিক্ত খাদ্যাভাস বর্জন কর। দুটো মাথা এক সাথে অবজ্ঞার হাসি হেসে বলেছিল, বাঙালীর আবার ডায়েট কিসের?



হঠাৎ আমার মাথাটা কেমন যেন চক্কর দিয়ে উঠল। আমি রাস্তায় বসে পড়লাম। বন্ধ চোখে দেখতে পেলাম, সুন্দর সবুজ মাঠে সেই কালো কন্টকগ্রস্ত কুৎসিত সর্বভূক শিকারীর আস্ফালন। আমার বন্ধু আমাকে দ্রুত একটি বাসে তুলে দিল। বাস ছুটছে প্রবল বেগে। কিন্তু আমার জানালায় মুক্তির বাতাস কেন আসছে না??

মন্তব্য ১০৬ টি রেটিং +৮/-০

মন্তব্য (১০৬) মন্তব্য লিখুন

১| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১:১৮

এক্সট্রাটেরেস্ট্রিয়াল স্বর্ণা বলেছেন:
প্রায় দুই মাস ধরে বাসার খাবার খাই না, লিস্ট বানিয়ে রেখেছি কি কি খাব :-B

ভাল লাগল।

১৯ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১:২৮

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: বলেন কি!! কি খেয়ে তাহলে বেঁচে আছেন!!! অনেকদিন পর প্রথমেই আপনার মন্তব্য পেয়ে বেশ ভালো লাগল। আশা করি ভালো আছেন :)

২| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১:২৮

ড্রাকুলার রক্ত বলেছেন: হালকা হালকা পানি পড়তেছে মুখ দিয়ে।

১৯ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১:৩০

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: ধুর! ভাই! আপনি তো তাইলে দুই নাম্বার ড্রাকুলা! কই রক্ত বাইর হইব তা না!! পানি বাইর হইতাছে!!

মরন!!নাহ! দেশটা সব নকলে ভইরা গেল। :P :P :P

৩| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১:২৮

মাহমুদ০০৭ বলেছেন: নিজের প্রতিবিম্বের আড়ালে সেখানে দাঁড়িয়ে আছে একজন সর্বভূক শিকারী মানুষ আর মানুষ যখন সর্বভূক হয়, তখন তাকে দেখে ভয় পাওয়াই স্বাভাবিক। আমি জানি আমার চেয়েও ভয়ংকর আরো ৩০০টি মানুষ আছে, যারা সর্বভুক, সর্বচোষ্য এবং আজন্ম ক্ষুধার্ত। তাদের হাত থেকে সেই শিকার পালাবে কবে?[/sb
স্তব্ধ হয়ে গেলাম । কি বলে ফেললেন !

মানুষের হাত থেকে কি আর কারো মুক্তি আছে ?

ভাল থাকবেন গুরু ।

১৯ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১:৩৫

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: মানুষের হাত থেকে মুক্তি আছে। কিন্তু মানুষরুপী সর্বভূক প্রানীদের হাত থেকে কারো নিস্তার নেই। না মানুষ, না দেশ!
ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য। :)

৪| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১:৫৭

স্বপ্নবাজ অভি বলেছেন: মজার শেষে একটা মেসেজ দিতে চেয়েছেন , আমি সম্ভবত ধরতে পারি নাই!

১৯ শে নভেম্বর, ২০১৩ ভোর ৪:২১

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: খুব কঠিন কিছু নয়। ব্যাপারটা সাধারনই। পরে তোমাকে বুঝিয়ে বলব। :)

৫| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ৭:৫১

মামুন রশিদ বলেছেন: হলি কাউ পোস্ট পড়ে চোখ চিকচিক করছে, মুখে অপার্থিব আনন্দ ফুটে উঠেছে, জিহবা থেকে টসটস করে জল ঝরছে । নাকে এসে লাগছে কাবাব পোড়া তীক্ষ্ণ ঝাঁঝ । কল্পনায় নানান পদের কাবাব ভেসে উঠছে ।

রসনা চেগে উঠা 'হলি কাউ' পোস্টে আপনারে তেব্র মাইনাচ দিতে ইচ্ছে হচ্ছে । :-B ;)

১৯ শে নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:১৭

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: ঠিকাছে!!! কাইন্দেন না!! :P ঢাকা আইয়া লন! তারপর আনাম একটা গরু অ্যাঁইনা দিমু নে হাহা! ;) ;) ইচ্ছা মত বানাইয়া খাইয়েন!

৬| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ৮:৫৫

রিয়াদ হাকিম বলেছেন: Dokan ta koiiii

১৯ শে নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:১৯

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: মিরপুরের দিকে এমন বেশ কিছু দোকান আছে। যদিও আমি মিরপুরের দিকে খুব কমই চিনি। তাই সঠিক ভাবে বলতে পারছি না। এটা হচ্ছে মিরপুর কালসীর দিকে একটা রাস্তায়!

৭| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ৯:১৩

আম্মানসুরা বলেছেন: বটের কাবাব এর লোভনীয় বর্ণনা দেয়ার জন্য আপনাকে মাইনাস।




তবে শেষে এসে যা বললেন তার জন্য মোটেই প্রস্তুত ছিলাম না। অপকারী প্রাণীকে পেস্ট বলা হয়, আমার মনে হয় সবচেয়ে বড় পেস্ট হল মানব জাতি যারা জড় ও জীব উভয়েরই ক্ষতি করে চলছে।

১৯ শে নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:৩৯

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য। আসলে পুরো মানবজাতিকে খারাপ বলার কতখানি সুযোগ আছে তা আমার জানা নেই। তবে হ্যাঁ, এটা সত্য আমাদের দেশে কিছু মানুষ আছে, যাদেরকে হয়ত ভালো বলার তেমন কোন সুযোগ নেই।

৮| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ৯:৪৩

অদৃশ্য বলেছেন:





প্রিয় কাল্পনিক

আপনার লিখাটি শুরু করে যে মজাটা পেয়ে গেছিলাম তা একবারেই শেষ করে দিলেন লিখাটির শেষভাগটিতে... ভেবেছিলাম এমন অসময়ের সময়ে, দম বন্ধ হওয়া সময়ে আপনার এই ভোজনবিলাস রসিকতা পড়ে অনেক আনন্দ নেব, কিন্তু আপনি তা হতে দিলেননা, আপনার সহ্য হলোনা আমাদের নিখাদ আনন্দটা...

কুকুরের লেজ নাকি সোজা হয়না... শুনেছি পাগল হলে অথবা মারা গেলেই তা সম্ভব...

কুকুরেরা প্রভুদের বশ্যতা স্বিকার করে তাদের পায়ে পায়ে ঘোরে সবমসয়, এটা তাদের খুবই প্রিয়...

খেয়াল করে দেখবেন দুটো কুকুর একসাথে হয়তো চুপচাপ বসে আসে, আপনি সেখানে খাবার দিলেন... অমনি খাবারের দখল নিয়ে তারা গন্ডোগল শুরু করে দিলো... যার শক্তি বেশি সে মাক্সিমামটা খেয়ে যাবে আর পড়ে থাকা উচ্ছিষ্টটুকুই হারুটা চেটে চেটে খাবে... কুকুরেরা এমনই হয়...

কুকুরেরা এমনই হয়... তারা প্রভুর পা চাটতে সবসময় প্রস্তুত কিন্তু স্বজাতির সাথে সম্পর্ক উন্ন্যয়নের কোন ইচ্ছাই তাদের কখনো তৈরী হয়না... তাদের কাজই হলো স্বজাতির সাথে সারাদিন ঘেউ ঘেউ করা আর খাবার দেখলেই তার দখল নিয়ে মারামারি শুরু করা...


কাবাব নিয়ে পরে আবার কথা হবে...
শুভকামনা...

১৯ শে নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:৪৩

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: চমৎকার একটি মন্তব্য করেছেন প্রিয় অদৃশ্য ভাই। খুবই সঠিক বলেছেন যে তারা প্রভুদের পা চাটতে সবসময়ই প্রস্তুত কিন্তু স্বজাতির সাথে সম্পর্ক উন্নয়নের কোন ইচ্ছাই তাদের মাঝে নেই।


হাহ! ঠিক আছে কাবাব নিয়ে আবার কথা হবে। ভালো থাকবেন।

৯| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ৯:৪৩

বৃতি বলেছেন: সময়োপযোগী স্যাটায়ার । ভাল লাগলো বলাটা উচিত হবে কিনা বুঝতে পারছি না । আসলে দেশের রাজনৈতিক ভোজনরসিকতায় মন শুধু খারাপ হয় । নির্মম বাস্তবতার বলি শুধু আমাদের মত আমজনতা । +++

১৯ শে নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:৪৪

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: বাহ! খুব অল্প কথায় মুল সারাংশটি তুলে ধরেছেন। অনেকটা এটাই বলতে চেয়েছিলাম।

মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ বৃতি। :)

১০| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ৯:৫৩

প‌্যাপিলন বলেছেন: ভাল মেসেজ দিয়েছেন।

আর বটের কথা যখন বলছেন তখন কিছু ইনফো দিতেই হয়। ছাত্রাবস্থায় মহাখালীতে বন্ধুদের মেসে আড্ডা দিয়ে গভীর রাতে রেলগেটে বট খেতে যেতাম। আহা কি দারুণ স্বাদ। মাঝে মাঝে হঠাৎ ধুলো উড়িয়ে ট্রেন এর যাতায়াত বট আস্বাদনকে আরো কাব্যময় করে তুলত।

ঢাকার পশ্চিম দিকে অর্থাৎ হাজারীবাগ হয়ে মো:পুর, আদাবরে বেরিবাঁধ পর্যন্ত একটা বেশ ১০/১২ ফুট প্রশস্তু খোলা সুয়ারেজ লাইন চলে গেছে। একদিন কোন এক পরিচিতর বাসা হয়ে সুয়ারেজ লাইনের কালভার্ট পাড়ি দিতেই থমকে দাড়ালাম। বড় বড় ড্রাম থেকে একের পর এক ভুড়ি নামিয়ে খালের পানিতে ধোয়া হচ্ছে। হাটতে হাটতে মো. পুর বাসস্ট্যান্ডে এসে দেখলাম এক চাকার গাড়িতে গরম গরম বট ভাজা হচ্ছে আর ধনী গরীব সবাই লুল ফেলে সেই বট পরাটা দিয়ে খাচ্ছে। এখনও বট নামক এই বস্তু দেখলে একটা দীর্ঘশ্বাস ছাড়া আর কিছু বের হয়না।

১৯ শে নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:৫৪

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: হাহাহাহ!! করছেন টা কি? দিলেন তো আমারো দীর্ঘশ্বাস ফেলা বাড়িয়ে!! হ্যাঁ মহাখালীতে দেখেছি রেললাইনের পাশেই বিক্রি করছে। তবে মজার ব্যাপার হলো, আমি এই বট বিক্রি করার বেশ কিছু মজায় প্লেস চিনি। যেখানে আপনি ভিন্ন পদের বা ভিন্ন স্টাইলের বট ভাজা পাবেন। উত্তরায় আবদুল্লাহপুরে পুলিশ প্লাজার পাশে একটি দোকানে বেশ উন্নতমানের বট পাওয়া যায়, যা মানুষ ভাত দিয়ে খায়! ;) তারপর নাখালপাড়ার লুকাস ব্যাটারীর গলিতে একটা হোটেলে গরুর বটের কালো ভূনা পাওয়া যায়, যা পরটা দিয়ে সুন্দর ভাবে গলাধকরণ করা যেতেই পারে। এর পাশাপাশি , মোহাম্মদপুর বাসস্ট্যান্ডে একটা দোকান আছে, যেখানে চালের রুটি দিয়ে বট ভাজা পাওয়া যায়!।

যারা প্রকৃতভোজন রসিক ও চ্যালেঞ্জ নিতে ভালোবাসেন, তারা নিশ্চয় বিশ্বাস করেন, যেখানে গরুর ইয়েই খেতে যাচ্ছি সেখানে আর কি হাইজিন খুজতে যাব। তাছাড়া এটা তো ভালো করে সিদ্ধ করে নেয়া হয়!!! :P

তবে যাই বলেন না কেন, সকল বট প্রেমীদের অন্তরে ঘুমিয়ে আছে বিয়ার গ্রিলস এর প্রতিচ্ছবি।

১১| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:০৯

মাসুম আহমদ ১৪ বলেছেন: ওয়াও গরুর লেজ দিয়াও কাবাব হয় :-B

বট মানে কি ভুড়ি?

শেষের দিকে আয়নায় নিজের প্রতিবিম্বে সর্বভূক শিকারীর প্রতিবিম্ব দেখা ব্যাপারটা পুরা লেখাটা ঘুরিয়ে দিয়েছে!

ভালো লাগছে

১৯ শে নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:৫৬

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: আসলে মাসুম ভাই, কি দিয়ে কি হয়, তা সম্পর্কে ধারনা করার কোন সুযোগ নাই। আমাদের সেলিব্রেটি রাঁধুনিরা উচ্ছিষ্ট দিয়ে ইত্যাদি জিনিস তৈরী করার ব্যাপারে সিদ্ধ হস্ত। সেই হিসাবে এটা হতেই পারে।

মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ।

১২| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:৩৮

ৎঁৎঁৎঁ বলেছেন: নিজের প্রতিবিম্ব দেখে চমকে উঠলাম। প্রতিবিম্বের আড়ালে সেখানে দাঁড়িয়ে আছে একজন কালো কন্টকগ্রস্ত কুৎসিত সর্বভূক শিকারী, যার চোখ ঠিকরে বের হচ্ছে তীব্র লালসা আর লোভের আগুন

চমৎকার স্যাটায়ার লিখেছেন কা_ভা! গরুর বটের রসালো বর্ননার পরেই তুলে এনেছেন ভোজন রসিকতার আসল ছবি!

প্রায় সবার চোখেই ফুটে উঠেছে মাংস "পরিমাপক" বিশেষ দৃষ্টি।
- চমৎকার পর্যবেক্ষন!

অনেক ভালো লাগা রইলো লেখাটায়!

১৯ শে নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:২৬

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ প্রিয় কবি! বহুদিন পর আপনাকে ব্লগে পেয়ে বড়ই আনন্দিত হইলাম। আপনার প্রতিও রইল অনেক শুভেচ্ছা। :)

১৩| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:০২

ইখতামিন বলেছেন:
অনেক ভালো লাগলো.. গল্পের শেষটা বেশ অপরিচিত.. অন্যরকম লেগেছে :)

১৯ শে নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:২৯

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ইখতামিন!! :) শুভেচ্ছা রইল। :)

১৪| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:৩৯

মশিকুর বলেছেন:
খুব তাড়াতাড়িই মুক্তির বাতাস আসবে না বলে হচ্ছে। তবুও আমরা আশাবাদী।

১৯ শে নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:২৯

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: হ্যাঁ! আশাবাদ করা যেতেই পারে। আমরা সবাই চাই, মুক্তির বাতাস খুব দ্রুত আসুক।

১৫| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:৫৬

রহস্যময়ী কন্যা বলেছেন: নিজের প্রতিবিম্ব দেখে চমকে উঠলাম। প্রতিবিম্বের আড়ালে সেখানে দাঁড়িয়ে আছে একজন কালো কন্টকগ্রস্ত কুৎসিত সর্বভূক শিকারী, যার চোখ ঠিকরে বের হচ্ছে তীব্র লালসা আর লোভের আগুন


মুক্তির বাতাস কেমনে মিলবে? :P =p~

১৯ শে নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:৩২

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ :)

১৬| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:২০

আহমেদ মোস্তাক বলেছেন: বাঙ্গালির ভোজন প্রিয়তা সম্পর্কে নতুন করে কিছুই বলার নেই ! তবে কোরবানি(!) তে গরু আমাদের এতই প্রিয়(!) (যেহেতু হযরত ইব্রাহিম আঃ তার প্রিয় পুত্র কে কোরবানি দিতে চেয়েছিলেন এবং আল্লাহ্‌ তায়ালা তার আত্মত্যাগে খুশি হয়ে দুম্বা কে ছুরির নিচে উপস্থিত করলেন) যে আমরা আমাদের পরিশুদ্ধির জন্য কু-অভ্যাস কিংবা নফস এর দমনের চেয়ে ভোগের এবং মাংস পিপাসু লালসা চরিতার্থ করি ! হায়রে দুনিয়া !

১৯ শে নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:৩৩

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: হুমম। মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।

১৭| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:১০

গৃহ বন্দিনী বলেছেন: B:-) B:-) B:-) কিয়ের মইধ্যে কি ???

যাইহোক, দেশোদ্রহীদের নিয়ে মেসেজের প্রেজেন্টেশনটা দারুন ইউনিক লাগলো ।



(লেখার সাথে ছবিটার কোন সম্পৃক্ততা পেলাম না )

১৯ শে নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:১৫

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে। ট্যাগ লাইনটা পড়ে নিলে হয়ত আপনার সুবিধা হত। অনেক শুভেচ্ছা রইল।

১৮| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:৪৪

ঢাকাবাসী বলেছেন: দারুণ লিখেছেন তো! খুব ভাল লাগল। বটের কাবাব জিনিসটা 'উপাদেয়' খাবার তবে হেভী 'কোলেষ্টোরেল'!!

১৯ শে নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:১৬

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: ঠিক বলেছেন! ভয়াবহ মাত্রার কোলেষ্টোরেল আছে। তাই এখন আর খাওয়া হয় না।

১৯| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:২৫

সানফ্লাওয়ার বলেছেন: বন্ধ চোখে দেখতে পেলাম, সুন্দর সবুজ মাঠে সেই কালো কন্টকগ্রস্ত কুৎসিত সর্বভূক শিকারীর আস্ফালন।

অসম্ভব সুন্দর লিখেছেন।

১৯ শে নভেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:০৯

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপনাকে। :)

২০| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:০৪

আশরাফুল ইসলাম দূর্জয় বলেছেন:
অনেক কিছুই মাথায় ঢুকে না :)

১৯ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:২৫

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: হাহা! তাহলে ব্যর্থতার দায়ভার আমার।

২১| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:২৫

গোর্কি বলেছেন:
খুব সুন্দর লেখা। ব্যঙ্গ প্রতিরূপ সিরিয়াস পোস্ট পাঠে মুগ্ধতা জানাই। আপনিও সাদরে অনুসৃত।

১৯ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:২৬

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ। আমার ব্লগে আপনাকে স্বাগতম। :)

২২| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:৫৬

মোঃ ইসহাক খান বলেছেন: লেখার ভঙ্গী খুব সাবলীল।

শুভেচ্ছা রইলো।

২০ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:০৯

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ইসহাক ভাই।

২৩| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ৮:০২

কাগজের নৌকা (রাসেল হোসেন) বলেছেন: বন্ধ চোখে দেখতে পেলাম, সুন্দর সবুজ মাঠে সেই কালো কন্টকগ্রস্ত কুৎসিত সর্বভূক শিকারীর আস্ফালন

অনেক সুন্দর ভাবে লিখেছেন

শুভ কামনা :)

২০ শে নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:৩১

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: আপনাকে অনেক ধন্যবাদ মন্তব্য করার জন্য। :)

২৪| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:০৩

সায়েম মুন বলেছেন: লেখা পড়ে মিশ্র প্রতিক্রিয়া। আমি গরুর মাংস খাই না। তবে যখন খাইতাম তখন এই গরুর মাংস কে পৃথিবীর সেরা মাংস মনে হতো।
আমার পর্যবেক্ষণ মতে বেশীর ভাগ বাঙালীর সেরা মাংস গরুর মাংস। এই মাংস রান্না হলে ভোজনরসিকরা এক প্লেট ভাত বেশী করে খাওয়ার ট্রাই নেন।

লেখা মুখরোচক হয়েছে। ঠিক গরুর লেজের কাবাবের মত বা মাংসের কালাভূনার মত। #:-S

২০ শে নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:৩৯

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: দারুন বলেছেন, এই মাংস রান্না হলে ভোজনরসিকরা এক প্লেট ভাত বেশী করে খাওয়ার ট্রাই নেন। নিজেকে দিয়েই তার বাস্তবতা যাচাই করার সুযোগ পাই।


হাহা! লেখা মুখরোচক হয়েছে! ধন্যবাদ। :)

শুভেচ্ছা রইল।

২৫| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:৩২

টুম্পা মনি বলেছেন: :D :D :D :D :D সুন্দর করে গুছিয়ে লিখেছেন। ভাল্লাগ্লো।

২০ শে নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:৪১

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ টুম্পা মনি। :) আপনার নামটা উল্লেখ্য করলেই মনে হয় ছোট কাউকে ডাকছি। বেশ মজার অনুভূতি। :)


ভালো থাকবেন। শুভেচ্ছা রইল।

২৬| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:৩৬

হাসান মাহবুব বলেছেন: আমাদের সভ্য বেশ এর আড়ালের কদর্য, লোভী, নিষ্ঠুর শিকারী পশুটা মাঝেমধ্যে ভুল জায়গায় বের হয়ে তাড়া করে ফেরে। ও কিছু না। একটু পর সে আবার মিশে যাবে আমাদের শরীরে, মনে, চর্বিতে, কামনায়। তখন আর কেউ তাড়া করে ফিরবে না।

২০ শে নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:১৭

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: হ্যাঁ! সবার অজান্তে এটা হয়ত একটি লুপ!
এভাবেই হয়ে আসছে আর তা চলতেই থাকবে....

অনেক ধন্যবাদ প্রিয় হাসান ভাই।

২৭| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:৫৫

চেয়ারম্যান০০৭ বলেছেন: চমৎকার :) ভাই আমাকে নিয়া যাইয়েন একদিন :) ব্লগ ডে তে আসবেন তো ? আমি আসছি এবার ইনশাআল্লাহ :)

২০ শে নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:১৮

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: হাহাহ! আলবৎ নিয়া যামু!!! এত দিন পরে আপনারে আমার ব্লগে দেইখা খুশি হইলাম চেয়ারম্যান সাব!!

ইনশাল্লাহ! ব্লগ ডে তে যাবার ইচ্ছা রাখি। আশা করি দেখা হবে।

২৮| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:৪৫

মহামহোপাধ্যায় বলেছেন: চমৎকার স্যাটায়ার।


ভালো থাকুন প্রিয় ব্লগার :)

২০ শে নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:১৮

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ এবং শুভেচ্ছা রইল :)

২৯| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:৫৮

আমিজমিদার বলেছেন: পেট ভরা, তাই এহন নিরামিষাশী

খিদা লাগলে গরু খাইতে চাই।

২০ শে নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:২০

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: খুব ভালো কাম করছেন! নিরামিষাশী হওয়া ভালো!!! :)
স্বাস্থ্যের জন্য ভালো। :)

৩০| ২১ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:৩৮

সুমন কর বলেছেন: মজা পাইলাম, শুরুটা বেশ হয়েছে। ভাল থাকবেন। বট আর খাইয়েন না..........

২১ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:৪৭

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: ধন্যবাদ সুমন ভাই। :)

৩১| ২১ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৩:৫৯

প্রতিবাদীকন্ঠ০০৭ বলেছেন: কঠিন ! নিজেকে অপরাধী মনে হচ্ছে।

গরুর চোখ দিয়ে নিজেকে দেখার চেষ্টা করছি। অনুভুতি সুখকর নয় মোটেই !

:)

২১ শে নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:৩২

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: হাহা! ধন্যবাদ। আসলে শেষের কিছু অংশে আমি সামগ্রিক ব্যাপারটিকে একটু রুপক অর্থে প্রকাশ করতে চেয়েছিলাম। :)

যাই হোক, মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ :)

৩২| ২১ শে নভেম্বর, ২০১৩ ভোর ৬:৪৮

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: ভাই, পোস্ট পড়তে পড়তে ক্ষুধা লাইগা গেলো

২১ শে নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:৩৬

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: স্বপ্ন ভাই!!! ১০ নাম্বার মন্তব্য দ্রষ্টব্য!! :P

৩৩| ২১ শে নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ৮:২৩

এহসান সাবির বলেছেন: বেশ........!!

২১ শে নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:৩৮

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: ধন্যবাদ :)

৩৪| ২১ শে নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:৪২

জুন বলেছেন: আমি জানি ঐ অন্ধকার পথেই ঘাপটি মেরে পড়ে আছে দুই মাথা বিশিষ্ট এক দেহের একটি নোংরা দানব। দেহ জুড়ে ৩০০ টি ছোট ছোট মুখ! মুখগুলো সর্বগ্রাসী, সর্বচোষ্য এবং আজন্ম ক্ষুধার্ত - তাদের স্বাস্থ্য বেড়েছে, মুখের রুচি বেড়েছে সেই সাথে পাল্লা দিয়ে বেড়েছে মুখে জমে থাকা পচারসের দূর্গন্ধের মত অতৃপ্তির নিঃশ্বাস। বেয়াল্লিশ বছরের ক্রমাগত ভোজনেও তারা ভাগাভাগি করে খেতে শিখেনি। ফলে আজও চলে খাবারের জন্য মারামারি, ভোজনরসিকতার জন্য হয়ত বা লাল টেলিফোন।
আর কিছু বলতে চাইনা কাল্পনিক । সব বলে দিয়েছো শেষ প্যারায় ।
+

২১ শে নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:১৬

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপু! :) আপনি সমগ্র লেখায় আমার খুব পছন্দের একটি অংশ কোট করেছেন। আবারও ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য। :)

৩৫| ২১ শে নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:৪৪

শ।মসীর বলেছেন: আর একটু পরেই লাঞ্চ.বাঁচা গেল.......

২১ শে নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:১৬

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: হাহাহ!!! এটা দিয়ে লাঞ্চ করলে খবর আছে ভাইয়!!!

৩৬| ২১ শে নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:৫৯

শিল পাটার ঘষাঘষি বলেছেন: কাল্পনিক ভাই, বটের ঘ্রান আমাকেও আলোড়িত করে।

২১ শে নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:১৭

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: আমারেও করত রে ভাই!! তবে ১০ নাম্বার কমেন্ট পইড়া এখন আলোড়িত কিছুটা কম হইতেছি!!!! ;)

৩৭| ২২ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:২৪

যুবায়ের বলেছেন: মনে মনে আমি যখন গরুটিকে নানা রকম উপায়ে সর্বস্ব খাওয়ার পরিকল্পনা করছি, তখনই জীবনে প্রথমবার কোন গরুর সাথে আমার চোখাচোখি হয়ে গেল। আর সাথে সাথেই গরুটি সতর্কভাবে থেমে গেল। সাথের লোকজন হাজার চেষ্টা করেও সামনের দিকে গরুটিকে আনতে পারল না। আমি এক পা এগিয়ে সবে মাত্র দাম জিজ্ঞেস করতে যাব, ওমনি হঠাৎ করে গরুটার সে কি প্রানান্ত দৌড়! আচমকা টানে যিনি গরুর দড়ি ধরে ছিলেন, তিনি উল্টে গিয়ে রাস্তায় পড়লেন। বেচারার পায়জামা ছিড়ে গেল। আরো সমস্যা, তার পায়জামার নিচে কিছুই ছিল না।

২২ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১:০১

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: :) :)

৩৮| ২৩ শে নভেম্বর, ২০১৩ ভোর ৪:৪৬

বোকামন বলেছেন:





গল্পকার একখানা স্বাদযুক্ত মিঠা পানির গ্লাসে এসিড ঢেলে দিলেন । পাঠক হজম করতেও দ্বিধা-বোধ করছি ! শেষ অবধি জানতে পারলুম গ্লাসে পানিই ছিলো না ! পুরোটাই ফাকা !

স্যাটায়ার তো এমনই হওয়া চাই । আপনি লিখতে লিখতে লেখক হয়ে উঠছেন । অগ্রিম অটোগ্রাফ নিয়ে রাখাই ভালো :-) হাহ হা :-)

ক্লান্তিহীন ভাবে ভোজন করে যাচ্ছে
আমরাও কী দোষী নই ! ক্লান্তিহীন ভাবে দেখেই যাচ্ছি !

এইতো আপনি লিখলেন ! বিবেক-ভিতে নাড়া দেওয়ার চেষ্টা করলেন আর
আমি পাঠক বলে গেলাম- ভালো লিখেছেন, সুন্দর লিখেছেন ব্যস্ শেষ হয়ে গেলো । এখানেও সেই উপভোগ আর পুরনো খাদ্যাভ্যাস; যেমনটা বলছিলাম ক্লান্তিহীন ভাবে দেখেই যাচ্ছি !

ভালো থাকুন সম্মানিত লেখক।
শুভেচ্ছা ।।

[কিছুটা মনখুলেই মন্তব্য করলুম, আশাকরছি বিরক্ত হবেন না]

২৩ শে নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:৪৬

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: প্রিয় ব্লগার আপনাকে অনেক ধন্যবাদ এবং কৃতজ্ঞতা। আসলে আপনি সব সময় এত সুন্দর করে মন্তব্য করেন, লেখার ভালো মন্দ তুলে আনেন, সেটা সত্যিই উপভোগের বিষয়। সত্যি এই ধরনের একটা মন্তব্য যে কোন লেখার যে তৃপ্তি তা বহু গুনে বৃদ্ধি করে।

অনেক ভালো থাকবেন।

৩৯| ২৩ শে নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:৩৯

ধূর্ত উঁই বলেছেন: অতিভোজনে এমন হয়েছি যে ভোজন কমিয়ে স্লিম হতে পারছিনা। :)

২৩ শে নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:৫১

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: হাহাহ! ঠিকই বলেছেন! অনেকটা আমার দশা!! মুক্তি নেই!!

৪০| ২৩ শে নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:২২

আদনান শাহ্‌িরয়ার বলেছেন: জিভটা কেবল লকলক করছিলো , ঝরছিল লালা , শেষে এসে মুখ বন্ধ করে দিতে বাধ্য হলেন । :( +

২৩ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:২০

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: হাহা! নাহ! ব্যাপার না! সমস্যা তো থাকবই। তাই বলে তো আর খাওয়া থেকে থাকবে না। :) :)

৪১| ২৩ শে নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:৪১

আমি ময়ূরাক্ষী বলেছেন: তবে আশার কথা, চামড়া দিয়ে এখন পর্যন্ত কোন খাবারের আইটেম আমাদের সেলিব্রেটি রাঁধুনিগন আবিষ্কার করতে পারেন নি।

হা হা ভাগ্যভালো তারা এটা পারে নাই এখনও। তবে বটের কাবাব তো এখন খেতে মন চাইছে।

২৩ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:২৩

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: আমি তো তাদের নিয়ে আতংকে থাকি! তারা যে সকল নিত্য নতুন খাবার আবিষ্কার করে। চামড়া দিয়া না হোক, ভুড়ি দিয়ে অন্তত একটা স্যুপ হয়ত তারা আবিষ্কার করে ফেলতে পারেন। ;) ;)

৪২| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:১২

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


আপনার লেখাকে নিয়ে সমালোচনা যোগ্য হইনি, আমার স্পর্ধাকে তুচ্ছ জ্ঞান করবেন। সত্যি বলতে আপনার লিখা সম্পর্কে কিছু বলতে গেলে আগে থেকে অনেক কিছু ভাবতে হয়। এতো সুন্দর লিখেন যদি মন্তব্যটা তার সাথে না যায় তাহলে বড় বিপদ। আপনার চিন্তা শক্তি আমাকে মুগ্ধ করে। প্রতি লাইনেই মুগ্ধতা।

এই যে একেবারেই আধুনিক গরু রচনা লিখে ফেলেছেন। আমি হাজার চেষ্টা করলেও এমন একটি গরু রচনা কেন একটি বাছুর নিয়েও এভাবে সুন্দর করে লিখতে পারবনা। আপনি এবার ছাগল নিয়ে আরেকটি চমৎকার রচনা উপহার দেবেন আশা করি।

শুভ কামনা রইল।

২৫ শে নভেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১৯

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপনাকে। তবে আমি ঠিক আপনার মত করে ভাবি না। আমি মনে করি, যে কোন পাঠকের ভালো মন্দ লাগার অনুভূতি ব্যক্তি করার ক্ষমতা বা সুযোগ শুধু মাত্র এই ব্লগ প্লাটফর্মগুলোতেই আছে। ফলে নানান ধরনের অর্থবহ এবং অর্থহীন সমালোচনা থেকে অনেক কিছুই শেখার আছে। আর এই শেখার এবং সংশোধন হবার প্রক্রিয়াটি চলমান একটি প্রক্রিয়া!!

যদিও আপনি মনে করেন যে, সমালোচনা করার আগে নিজের যোগ্যতা যাচাই করে নেয়া ভালো, তথাপি আমি বলতে চাই, প্রতিটি পাঠকই ভিন্ন রুচি, মানসিকতা এবং দৃষ্টি ভঙ্গির অধিকারী হয়ে থাকে। প্রত্যেকের অবস্থান থেকে তার মনোভাবকে হেলাফেলা করার কোন সুযোগ নেই। তাই আপনি নিশ্চিন্তে যে কোন অনুভূতি এখানে প্রকাশ করতে পারেন।

লেখা ভালো লাগার জন্য আবারও ধন্যবাদ। তবে আপনার মন্তব্যের পর আসলে আর ছাগল নিয়ে কিছু লেখার প্রয়োজন বোধ করছি না। আগে গরুর রচনা সকলের আত্মস্থ হোক, তারপর না হয় ছাগল নিয়ে বিবেচনা করা যাবে। তবে এটাও সত্য, আপনি লেখক হিসেবে যখন ক লিখবেন, আর পাঠক যখন সেখানে "কলা" বুঝবে তখন ধরে নিতে হবে আপনি একজন সফল লেখক।

আপনার প্রতিও রইল অনেক শুভ কামনা। আমার ব্লগে আপনাকে স্বাগতম ;)

৪৩| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:০৬

দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: আমি নতুন তাই কষ্ট করে হলেও আমার ব্লগে একটু ঢুঁ মাইরেন। ভুলবেন না কিন্তু!


ভাল থাকবেন। ধন্যবাদ!

২৫ শে নভেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৩৯

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: আপনাকে আমার ব্লগে স্বাগতম। অনেক শুভেচ্চা রইল।

৪৪| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৩০

ড. জেকিল বলেছেন: এমনি বিকেলে নাস্তা করিনাই, আর আপনার পোস্ট পড়ে পেটের মধ্যে সুড়সুড়ি অনুভব করছি, জিভ কেমন জানি লকলক করছে, মুখ আপনা থেকেই হা হয়ে আসছে। আমি এখন কি করি!


ঐ সব দুই মাথা ওয়ালাদের দেখে ভয় করিনা। হাইড্রাকে যদি মারা যায় তাহলে এই দানবের ও পতন হবে।

২৭ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:১৬

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: হাহাহ! আজকে আমার অবশ্য হাস্তে হাস্তে পেট ব্যাথা করছে। তাই আর বেশি কিছু খাওয়ার ইচ্ছা করছি না। তবে খিদার সময় এই ধরনের খাদ্য সংক্রান্ত পোষ্ট পড়া আসলেই একটি অত্যাচার!!


হ্যাঁ। আমরা আসলেই ভয় পাই না।!! জয় আমাদের হবেই। মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ ড. জেকিল। শুভ কামনা রইল।

৪৫| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:৩৭

নাজিম-উদ-দৌলা বলেছেন:
আড্ডাচ্ছলে লেখাটা এগিয়ে গেলেও আমি একটা চমৎকার গল্প খুঁজে পেলাম যেখানে ভাল মানুষের মুখোশের আড়ালে লুকিয়ে থাকা ভীষণ লোভী এক স্বত্বার পরিচয় প্রকাশ পেয়েছে। কয়েকটা যায়গার বর্ণনা স্রেফ স্তম্ভিত করে দিয়েছে আমাকে।

ভাল লিখেছেন কাভা ভাই।

২৭ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:৪৫

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপনাকে। হ্যাঁ অনেকদিন থেকেই আপনার গল্পের জন্য অপেক্ষা করছি। :) আশা করি ব্যক্তিগত ব্যস্ততা শেষ করে জলদিই ব্লগে ফিরে আসবেন। :)

৪৬| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:৪৮

sraboni বলেছেন: দারুন লিখেছেন!! ভাই আপনার তো পাংখা হয়ে গেলাম।

২৮ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১:০৩

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: হাহা! অনেক ধন্যবাদ। আপনাকে আমার ব্লগে স্বাগতম। :) আমার এখানে মন ভালো করার অনেক উপাদান পেলেও পেতে পারেন।

অনেক শুভেচ্ছা রইল। :)

৪৭| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩৭

একজন আরমান বলেছেন:
চমৎকার মৌলিক পোষ্ট ;)

২৯ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:০০

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: হুমম। আপনিও বিষয়টি অনুধাবন করতে পেরেছেন দেখে ভালো লাগল। মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ এবং শুভেচ্ছা। হ্যাপি ব্লগিং।

৪৮| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:২৪

জেমস বন্ড বলেছেন: আহারে অনেক কিছুই খাইমু বইলা বইসা আছি । স্বর্ণার মতন আমি লিস্টি না বানাইয়া পান্ডুলিপি বানামূ যেখানে পুঁইশাক ই আছে অনেকবার :P

০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১:০০

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: হাহা! অনেক ধন্যবাদ জেমস! অনেকদিন পর তোমাকে আমার ব্লগে পেলাম! :)

৪৯| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:৩৫

বেলা শেষে বলেছেন: আপনার উপর নজর রাখা হচ্ছে
উপর্যুপরি নিয়ম ভঙ্গ করায় আপনার উপর নজর রাখা হচ্ছে এবং এর ফলশ্রুতিতে আপনার লেখা সরাসরি প্রথম পাতায় প্রকাশ হবে না। আপনার লেখা কেবল মাত্র আপনার নিজস্ব পাতায় প্রকাশিত হবে। তবে মডারেটর উপস্থিত থাকলে তার বিবেচনা সাপেক্ষে আপনার লেখা প্রথম পাতায় প্রকাশ করা হতে পারে। দয়া করে ব্লগ সাইটের নিয়ম শৃঙ্খলা মেনে চলুন

০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ২:৩৭

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: আমি নিয়মিত সেই চেষ্টাই করি। আশা করি আপনিও সেই চেষ্টা চালিয়ে যাবেন। আপনাকে যে কারনেই হোক না কেন এই ধরনের পরিস্থিতির মধ্য দিয়ে যেতে হচ্ছে, আশা করি দ্রুত তার অবসান ঘটবে। আপনি অচিরেই আবার নিরাপদ ব্লগার হিসেবে চিহ্নিত হবেন।

ধন্যবাদ এবং শুভ কামনা রইল।

৫০| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:৩৪

অস্পিসাস প্রেইস বলেছেন:
"তাছাড়া আমার সারা শরীর বাঙালির ভোজনরস দ্বারা টইটুম্বর।..... শুধুই আহা! আহা! অনুভূতি! অমৃত!! অমৃত !! আমি খেয়েই চলেছি। ঝালে আমার কপালে বিন্দু বিন্দু ঘাম! মাথার তালুতে ঘাম! যখন হুস ফিরল " ক্লাসিক! ইউ মি সেম সেম ব্রো ;)

শেষের স্যাটায়ার ভালো লাগলো। জানতাম। গল্পের শুরু থেকেই প্রতিক্ষায় ছিলাম।

০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:০৯

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: হাহ! অনেক ধন্যবাদ প্রেইস ভাই! আপনাকে আমার ব্লগে পেয়ে অনেক ভালো লাগল। আরো ভালো লাগছে আপনার আমার মাঝে একটা চমৎকার মানসিকতার মিল আছে দেখে!!

৫১| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:০২

অরি বলেছেন: অদৃশ্য বলেছেন:





প্রিয় কাল্পনিক
---------------------

কুকুরেরা এমনই হয়... তারা প্রভুর পা চাটতে সবসময় প্রস্তুত কিন্তু স্বজাতির সাথে সম্পর্ক উন্ন্যয়নের কোন ইচ্ছাই তাদের কখনো তৈরী হয়না... তাদের কাজই হলো স্বজাতির সাথে সারাদিন ঘেউ ঘেউ করা আর খাবার দেখলেই তার দখল নিয়ে মারামারি শুরু করা..


দেশের চলমান দৃশ্যের সাথে কোথাও যেন সাদৃশ্য আছে, আছে কি? আমার মনে হয় আছে । গণতন্ত্রকামী দু'দল (স্বজাতি), ক্ষমতা (খাবার) বিদেশীরা (প্রভু)

০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৪৯

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে। কঠিন এবং নির্মম ব্যাপারটাই মন্তব্যে তুলে এনেছেন।

৫২| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩০

তাসজিদ বলেছেন: আমার মনে হয় গরু আসলে আমরা।

আমাদের সর্বশেষ রক্ত বিন্দু পর্যন্ত ভক্ষণ করে ওই সর্বগ্রাসীর দল

১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ২:৫২

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: সঠিক বলেছেন! মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ। :)

৫৩| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৪:৪৬

রাজন আল মাসুদ বলেছেন: "হঠাৎ রাস্তার পাশের সেলুনের আয়নায় আমার চোখ পড়ল। নিজের প্রতিবিম্ব দেখে চমকে উঠলাম। প্রতিবিম্বের আড়ালে সেখানে দাঁড়িয়ে আছে একজন কালো কন্টকগ্রস্ত কুৎসিত সর্বভূক শিকারী, যার চোখ ঠিকরে বের হচ্ছে তীব্র লালসা আর লোভের আগুন।" এই লাইনগুলো ভাবায়।

তবে যাই হোক গরু খাইতে মুন্চায়। বটের ভাজি, গরুর চাপ, তেহারি, শিক কাবাব, ঝাল মাংশ, রেজালা, কলিজার সিঙ্গারা..........আহা উমমমম.............শান্তিনগর মোড়ের হকের শিক কাবাব খাওয়ার জন্য এখন ১ সপ্তাহ নিজের রান্নার করা অখাদ্য বিসর্জন দিতে প্রস্তুত আছি।

১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ২:৫৪

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: হাহা! ভাল। একদিন গিয়া খাইয়া আসতে হবে। :)

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.