নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

তিন দশক যাবত মধ্যপ্রাচ্যের দেশ সৌদি আরবে প্রবাসী। \nতবুও আমি বাংলায় গান গাই

মোঃমোজাম হক

ভাল লাগে জোছনা রাতে মেঘ হয়ে আকাশে ভাসতে।

মোঃমোজাম হক › বিস্তারিত পোস্টঃ

আমার প্রথম ক্যামেরা

৩০ শে জুলাই, ২০১৫ বিকাল ৩:০৮

আশি দশকের মাঝামাঝি সময়।কলেজে পরি,সেই সময় আমার ভাই সিঙ্গাপুর গিয়ে একটি ক্যামেরা নিয়ে এলেন।বলতে গেলে আমার প্রথম ক্যামেরাটা ছিল ঐ কালো রঙ্গের কভারের ইয়াশিকা ইলেক্ট্রো-৩৫।


আমিতো মহাখুশি,কিন্তু ছবি কিভাবে তুলতে হয় আমি তখন জানতামনা। সঠিক এক্সপোজার ,শাটার স্পিড সেটিং করা একটা ঝামেলার বিষয় ছিল।এছাড়া ছাত্রবস্থায় ফিল্মের দামও ছিল ক্রয় ক্ষমতার উর্ধে।ফিল্মের একটা রোলে মাত্র ৩৬টা ছবি তোলা যেতো,একটা নষ্ট হয়ে গেলেই ছিল অনেক ক্ষতি!

তাই প্রাথমিক হাতেখড়ি নিলাম আমার ভাই থেকেই।তিনি প্রথমেই ক্যামারাটির বৃত্ত্বান্ত দেন এভাবে; ইলেক্ট্রো 35 এক নাগারে পনের বছর যাবত বিভিন্ন সংস্করণের মধ্যে সবচেয়ে জনপ্রিয়। এটা একটি কঠিন মেটালিক ক্যামেরা এর একটি বড় ভিউ ফাইন্ডার ও রেঞ্জফাইন্ডার আছে,রেঞ্জ ফাইন্ডারটি নাইকন ম্যানুয়াল রেঞ্জ ফাইন্ডারের তুলনায় অনেক পরিষ্কার।এর শাটার স্পিড ১/৫০০ থেকে অনায়াসে ৩০ সেকেন্ড বা তার বেশী নেয়া যায়।অটোমেটিক এক্সপোজার লকও আছে এবং এটি একটি প্রায় ফুল অটো ক্যামেরা।তাই উন্নত বৈশিষ্ট্যএর জন্য ফটোগ্রাফারদের মধ্যে গ্রহনযোগ্যতাও ছিল অতি জনপ্রিয়।

প্রথম ক্যামেরায় তোলা দুটি সাদাকালো ছবি
আমার জমানো টাকা দিয়ে প্রথমে সাদাকালো ফিল্ম কিনে ছবি তোলা শিখতে লাগলাম। ছবি তোলার পর নেগেটিভ ফিল্মকে পজিটিভ করার জন্য ডেভলাপ করতে গিয়ে দেখা যেতো ৩৬টা ছবির মধ্যে ২০টা ছবিই বাতিল হয়ে গিয়েছে।কিছুদিনের মধ্যে এই ছবি তুলতে গিয়েই লালমাটিয়ার এক ছেলের সঙ্গে পরিচয় হলো,সে বেশ এক্সপার্টও ছিল।ওই আমাকে নিয়ে গেল বলাকা সিনেমা হলের কাছে।সেখানে একটি চিপা গলিতে এফডিসির চুরি করা ফিল্ম রোলে ভড়ে বেশ কমদামে বিক্রি করতো।আর উপড়ে বলাকা বিল্ডিংএ শিকো নামের একটি ষ্টুডিও ছিল সেখানে খুউব কমদামে ছবি প্রিন্ট করতো।

তখনকার আমলে যত্রতত্র মোবাইলে ক্যামারা ছিলনা।তাই ক্যামেরাওয়ালাদের সমাদর ছিল ঈর্ষনীয়।নিজের আত্মীয় স্বজনদের বিয়ে,জন্মদিন বা এমনিতেই ছবি তুলে দেয়ার জন্য প্রায়শঃ দাওয়াত পেতাম।

ঢাকার বন্যায় এমনিভাবে আমার অনেক ছবি নষ্ট হয়ে গিয়েছিল
মনে পড়লে এখনো হেসে দিই এমন একটা ঘটনা দিয়ে শেষ করছি।আমার এক হিন্দু ক্লাসমেট তাদের সেন্ট্রাল রোডের বাড়ীতে নিয়ে গেল ছবি ঊঠিয়ে দেয়ার জন্য।দুপুরে সেই বাড়ীতে পেটপুরে খেয়ে নিয়ে ছবি ঊঠাতে লাগলাম।একটি মেয়ে ছিল খাটো,সেই আমলেই পায়ের নিচে ইট রেখে লম্বা সেজে গ্রুপ ছবি তুললো,আর বলতে লাগলো অনেকেই ছবি উঠায় কিন্তু ছবিগুলি দিয়ে যায়না।দাদা আপনি কিন্তু ছবিগুলি দিয়ে যাবেন।আমি প্রমিজ করলাম আবার খেতে এসে দিয়ে যাবো।হায়রে কপাল ডেভলাপ করে দেখি পুরা রোলটাই খারাপ বেড়িয়েছে :)

ক্যামেরাটির বৈশিষ্ঠ ছিলঃ
• From 1973 Yashica Camera Co., Japan
• Film type 35mm (up to ISO 1000)
• Lens Color Yashinon DX 45mm f1.7 (Color was just a marketing term)
• Filter size 55mm threaded, 57mm slip-on
• Focal range 2.6′ to infinity
• Shutter Copal Elec (Leaf)
• Shutter speeds B, 1/30, 30s-1/500 aperture priority (1/500 ONLY sans battery)
• Viewfinder coupled rangefinder with auto parallax correction
• Exposure meter lens mounted CdS, over/under lights in viewfinder. Other rangefinders had the meter on the lens for more accurate readings.
• Self-timer
• Battery check lamp
• Fast-action wind lever
• Lens: 45mm f/1.7. It's identical to an SLR lens.
• Close Focus 2.6 feet (0.8m)
• ASA Range (ISO) 1966-1973: 12~500. 1973-1977: 25~1,000.

মন্তব্য ৪৯ টি রেটিং +৭/-০

মন্তব্য (৪৯) মন্তব্য লিখুন

১| ৩০ শে জুলাই, ২০১৫ বিকাল ৩:৩১

জনাব মাহাবুব বলেছেন: আমি ২০০০ সালের দিকে ফিল্ম ক্যামেরা নিয়ে আমার প্রেমিকাকে (তখন গার্লফ্রেন্ড ভার্সন চালু হয়নি) সাথে করে ঢাকার বিভিন্ন সুন্দর সুন্দর লোকেশনে বিভিন্ন আঙ্গিকে, ভঙ্গিতে ছবি তুললাম। ছবি যখন ধোলাই করতে গেলাম। তখন নেগেটিভে দেখি ৩৬ থেকে মাত্র ৯টি ছবিই উঠেছে বাকিগুলো নষ্ট। :( :-/

আপনার পোষ্টটি নষ্টালজিক করে দেওয়ার জন্য যথেষ্ট। 8-|

হায়রে সেইদিনগুলি হারিয়ে গেল কই। তখন হাতে ক্যামেরা থাকা মানে বিরাট কিছু। :) :-0

৩০ শে জুলাই, ২০১৫ বিকাল ৪:৩৪

মোঃমোজাম হক বলেছেন: আগেকার দিনে সবকিছুই কঠিন ছিল।এখন ছবিতোলা কোন ব্যাপারইনা।এক সেকেন্ডে কয়েকটা তুলে নিয়ে ভালটা রেখে বাজেটা ডিলিট করে দেয়া যায়। :)

হুম নষ্টালজিয়া থেকেইতো পোষ্ট দিলাম ভাই।
শুভ কামনা থাকলো

২| ৩০ শে জুলাই, ২০১৫ বিকাল ৩:৩৯

আমি শঙ্খচিল বলেছেন: ছোট থাকতে স্কুল জীবন এ আমার ও আপনার মত একটি ক্যামেরা ছিল, অনেক দিন পরে আপনের ছবিগুলো দেখে ক্যামেরাটার কথা মনে পরে গেল, ধন্যবাদ ছবিগুলো দেওয়ার জন্য ।

৩০ শে জুলাই, ২০১৫ বিকাল ৪:৩৭

মোঃমোজাম হক বলেছেন: যাক মনে করাতে পারলামতো :)
পুরানো সেই ছবি থেকে দু চারটে শেয়ার করুননা,দেখি কেমন ছিলেন ;)

৩| ৩০ শে জুলাই, ২০১৫ বিকাল ৪:১৮

শায়মা বলেছেন: ভাইয়া!!!!!!!!!!

তোমার সেকালের ক্যামেরা কথন জানলাম এবার এখনকার ক্যামেরার গল্পও শোনাও আমাদেরকে।:)

কেমন আছো ভাইয়ামনি???

৩০ শে জুলাই, ২০১৫ বিকাল ৪:৪০

মোঃমোজাম হক বলেছেন: সেই পুরানো ডাক ভাইয়ামনিও শুনতে কিন্তু ভাল লাগছে :)

আল্লার রহমতে সেই রকমই আছি B-)

৪| ৩০ শে জুলাই, ২০১৫ বিকাল ৪:১৯

শায়মা বলেছেন: ভাইয়া তোমার পাশে একটা ক্যাসেট প্লেয়ার দেখা যাচ্ছে সেটাও মজার স্মৃতি কিন্তু তাইনা??

৩০ শে জুলাই, ২০১৫ বিকাল ৪:৪৬

মোঃমোজাম হক বলেছেন: শুধু ক্যাসেট প্লেয়ার ? মার সঙে বসে আছি, তিনি আজ নেই :( পেছনে ১৪" কালার টিভি , হাতে সেই যুগের জনপ্রিয় সাপ্তাহিক বিচিত্রা -- এই সবই এখন মধুর স্মৃতি, এসব নিয়েও লেখা যায়।
কিন্তু আগের মতো সেই দীর্ঘ লেখা লিখতে আর ভাল লাগেনা,পাঠকও নেই :(

ভাল থেকো শায়মামনি ;)

৫| ৩০ শে জুলাই, ২০১৫ বিকাল ৫:২৪

প্রামানিক বলেছেন: দারুণ স্মৃতিচারণ।

৩০ শে জুলাই, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:১০

মোঃমোজাম হক বলেছেন: পড়েছেন এবং মন্তব্য করার জন্য ধন্যবাদ

৬| ৩০ শে জুলাই, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৪৩

শতদ্রু একটি নদী... বলেছেন: ঠিক এই ক্যামেরাটাই মনে হয় আমাদের ছিলো। তখন পিচ্চি ছিলাম। ডিজিটাল ক্যামেরা প্রথম কিনি ২০০২ সালে। দশমিক ৩ মেগাপিক্সেলের ছিলো, একেবারে মেমোরী ফুল করে ৪০ টা ছবি তোলা যেতো। এখনো সচল আছে :)

৩০ শে জুলাই, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৪৬

মোঃমোজাম হক বলেছেন: আমার ৪/৫টা পুরানো ক্যামেরা জমে আছে। একদিন এগুলো যাদুঘরে দান করবো :)

সাথে থাকার জন্য ধন্যবাদ।

৭| ৩০ শে জুলাই, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৪৪

শায়মা বলেছেন: লেখো ভাইয়া আগের মত পাঠক থাকুক আর নাই থাকুক।

৩০ শে জুলাই, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৫২

মোঃমোজাম হক বলেছেন: হুম,মনে হচ্ছে মডুর খাতায় নাম লিখিয়েছো। B-)
আবার পুরানো ব্লগমেট,জন্মতারিখটাও একই এসব মনে করে উৎসাহ দিচ্ছ। তাই ?

৮| ৩০ শে জুলাই, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৩৩

শায়মা বলেছেন: হাহা ভাইয়া ক্যাসেট প্লেয়ার দেখেও অনেক কথা এলোমেলো মনে হলো!!!:)

৩০ শে জুলাই, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৪৮

মোঃমোজাম হক বলেছেন: তবে তুমিই একখানা লিখে ফেল :)

৯| ৩১ শে জুলাই, ২০১৫ রাত ১২:৫০

মহান অতন্দ্র বলেছেন: সুন্দর সৃতিচারণ।

৩১ শে জুলাই, ২০১৫ বিকাল ৫:৫৪

মোঃমোজাম হক বলেছেন: ধন্যবাদ

১০| ৩১ শে জুলাই, ২০১৫ রাত ২:৫৬

সচেতনহ্যাপী বলেছেন: আমার ক্যামেরায় প্রথম ছবি ছিলো আব্বার।। সেটাই আজ পরিবারের একমাত্র চিন্হ।।

৩১ শে জুলাই, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:০২

মোঃমোজাম হক বলেছেন: কি বলবো প্রথম ছবিটাই স্মৃতির একমাত্র অবলম্বন, দু;খেরও আবার সুখেরও :(

অনেকদিন পোষ্ট নেই,দেশে নাকি?

১১| ৩১ শে জুলাই, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৪২

শাহেদ খান বলেছেন: ভাল লাগল স্মৃতিচারণ! এখন সহজ প্রযুক্তির যুগ, এসব অভিজ্ঞতা-অনুভূতি আমরা মিস করলাম। তবে স্কুলে পড়াকালীন বাবা'র ক্যামেরা ব্যবহার করেছিলাম কয়েকবার - এবং আমার ইতিহাস শুধুই ফিল্ম-রোল নষ্ট করার! #:-S

শুভেচ্ছা, মোজাম ভাই। ২০১২'র ব্লগ পিকনিকে আপনার সাথে পরিচিত হয়েছিলাম। জানি না, চিনতে পারছেন কি না।

শুভকামনা সবসময়ের।

০১ লা আগস্ট, ২০১৫ দুপুর ২:৫৫

মোঃমোজাম হক বলেছেন: পুরানো পরিচিতিদের সঙ্গে কথা বলাও স্মৃতিচারণ।ভাল লাগলো অনেকদিন পর পেয়ে :)

সেই পিকনিকে একটা গীটার নিয়ে গান গাইছিলে ,দেখি ছবিটা খুঁজে পাই কিনা

শুভ কামনা রইলো।

১২| ৩১ শে জুলাই, ২০১৫ রাত ১১:১৫

ইমরান আশফাক বলেছেন: ভালো লাগলো সৃতিচার । সাপ্তাহিক বিচিত্রার কথাও মনে পড়লো বহুদিন পরে, অধির আগ্রহে এটির জন্যে বসে থাকতাম। প্রথমেই পড়ে ফেলতাম প্রবাস থেকে

আমি নিজের হাতে প্রথম ক্যামেরা ব্যবহার করি কলেজের র‌্যাগ ডে তে। যদিও আমার জন্মের আগে থেকেই আমাদের বাসায় ক্যামেরা ছিলো, এমনকি মুভি ক্যামেরা স্লাইড প্রজেক্টরও ছিল। তো র‌্যাগ ডে তে সারাদিন ধরে ক্যামেরা ব্যবহার করার পর ফিল্ম রোল বের করার সময় আমরা আবিস্কার করলাম যে এর মধ্যে ফিল্মই ভরা হয় নাই। সবা্ই খুব ক্ষেপে গেলো আমার উপর বিশেষ করে মেয়েরা, কেলেংকারীর এক শেষ। ক্ষাৎ, আবুল কত কি উপাধি পেলাম সেবার, অথচ উদ্দেশ্য কত মহান ছিলো আমার। কারন কেউ কি নিজেদের বাড়ীর দামী ক্যামেরা এইসব অনুষ্ঠানে আনতে দেয়?

০১ লা আগস্ট, ২০১৫ দুপুর ২:৫৯

মোঃমোজাম হক বলেছেন: আমিও ইন্ডিয়া থেকে প্রবাস থেকে কলামে লিখেছিলাম :)
আজ সব কিছুই অতি সহজ।তাই আমাদের অভিজ্ঞতা শেয়ার করা উচিৎ।

অনেক ধন্যবাদ ইমরান ভাই

১৩| ০১ লা আগস্ট, ২০১৫ রাত ১২:৩২

সচেতনহ্যাপী বলেছেন: না,খোদা চাহেত যাবো নভেম্বরে।।

০১ লা আগস্ট, ২০১৫ বিকাল ৩:০০

মোঃমোজাম হক বলেছেন: আল্লাহ চাহেতো আমিও সেই সময় যাচ্ছি।
ভাল থাকুন ভাই

১৪| ০১ লা আগস্ট, ২০১৫ রাত ৮:৪০

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: আমার প্রথম ক্যামেরা ইয়াশিকা , ফিল্ম ছিল ১১০ । পরবর্তীতে আপনার প্রদর্শিত বহুল পরিচিত এই ক্যামেরা ।
ওহ ! পুরনো দিনের অনেক কথাই মনে পড়ছে -----------------

০২ রা আগস্ট, ২০১৫ বিকাল ৪:২৯

মোঃমোজাম হক বলেছেন: লিখে ফেলুন স্মৃতি কথন :)

পড়ার জন্য ধন্যবাদ ভাই

১৫| ০৩ রা আগস্ট, ২০১৫ সকাল ১১:৩৬

জুন বলেছেন: নষ্টালজিক হয়ে গেলাম মোজাম ভাই। সেই সাদাকালো ছবি , ফিলমের রোলের উল্লেখ , সাপ্তাহিক বিচিত্রা । কি সহজ সরল, সাধারন দিনগুলো অনেক মিস করি এই বয়সে এসে ।
অনেক ভালোলাগলো লেখাটি ।
+

০৩ রা আগস্ট, ২০১৫ দুপুর ২:৩৪

মোঃমোজাম হক বলেছেন: সেই দিনগুলির সত্যিই তুলনা হয়না

অনেক ধন্যবাদ আপু

১৬| ০৭ ই আগস্ট, ২০১৫ দুপুর ১২:০৩

তুষার কাব্য বলেছেন: স্মৃতিচারণ শুনে আমিও সাদাকালো সময়ে চলে গেলাম ! যদিও খুব বেশিদিন পাইনি । কিছুদিন পরেই ডিজিটাল ক্যামেরা চলে আসলো । তবে এনালগ ক্যামেরার একটা অন্য রকম মজা ছিল।

১০ ই আগস্ট, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:০৯

মোঃমোজাম হক বলেছেন: সাদাকালো গুলি সাদাকালর মতোই সুন্দর ছিল :)

এখানে ভ্রমন করার জন্য ধন্যবাদ

১৭| ১৪ ই আগস্ট, ২০১৫ ভোর ৫:৩৫

ফারজুল আরেফিন বলেছেন: ভালোই মজা পেলাম, শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ ভাইয়া। +

১৬ ই আগস্ট, ২০১৫ রাত ৩:১০

মোঃমোজাম হক বলেছেন: অনেকদিন পর পুরানো ব্লগার পেয়ে খুশিই লাগছে :)

১৮| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:০৬

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: চমৎকার পোস্ট, স্মৃতিচারণমূলক পোস্ট সবসময়ই ভালো লাগে।

পোস্টে +++

ভালো থাকুন সবসময়, শুভকামনা রইল।

০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ৩:২৮

মোঃমোজাম হক বলেছেন: মন্তব্যের জন্য আন্তরীক শুভেচ্ছা ও ধন্যবাদ :)

১৯| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:৪০

কালীদাস বলেছেন: ভাল লাগল আপনার স্মৃতিচারণ। অনেকটা কাছাকাছি টাইপের একটা ক্যামেরা ছিল ছোটমামার, আমাকে দিয়ে দিয়েছিল নষ্ট হওয়ার পর, মেলাদিন খেলেছি (মানুষকে জ্বালিয়েছি) ঐটা দিয়ে। ফ্ল্যাশ কাজ করত, ব্যাটারি ভরে প্রায়ই চালাতাম। ওহ, ফিল্মের সাথে ব্যাটারির দামটাও যোগ হবে।

আমার নিজের ফাস্ট ক্যামেরাও মনে হয় ইয়াশিকার, স্টেডিয়াম মার্কেটের ক্যামেরা মিউজিয়াম থেকে কিনেছিলাম ২০০২ বা ০৩এ। অটোমেটিক কিন্তু ডিজিটাল না। ৩৬টা ছবি তুলে ওয়াশ করার পর ৩০টার বেশি পাইনি কখনও। ক্যামেরাটা ভালই সার্ভিস দিয়েছিল।

গতবছর একটা স্যামসাং-এর পয়েন্ট এন্ড শুট কিনলাম, এখনও ঐটাই ইউজ করছি, বিশাল ডিএসএলআর নিয়ে ঘোরাঘুরিও সমস্যা। ছবি তুলি আর রেগে যাই কোয়ালিটি দেখে। মাঝে আরও কয়েকটা কিনেছিলাম, ওগুলোর কোয়ালিটি বেশ ভাল ছিল :)

২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:৩২

মোঃমোজাম হক বলেছেন: আবারো ধন্যবাদ আপনাকে।
আমার ক্যামেরাটা ছিল আশির দশকের আর ২০০২তে সৌদি আরব থেকে ডিজিটাল ক্যামেরা ব্যবহার শুরু করেছিলাম।সবই স্মৃতি এবং সুখের :)
হ্যা ডিএসেলার ক্যামেরা ব্যবহার এবং বহনকরা ঝামেলাজনক।

২০| ১৩ ই অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১২:১৭

রেজওয়ানা আলী তনিমা বলেছেন: অন্যরকম একটা লেখা। স্মৃতিচারনা ভালো লাগলো। শুভেচ্ছা।

০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:৪৯

মোঃমোজাম হক বলেছেন: ধন্যবাদ

২১| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১১:১৭

জুন বলেছেন: মোজাম ভাই কই হারিয়ে গেলেন আপনি ? অনেকদিন দেখি না আপনাকে ।
আপনার এই ক্যমেরা পোষ্ট কবে দিয়েছিলেন মনে আছে কি ?
আপনার লেখা মিস করছি সাথে আপনার উৎসাহ দেয়া মন্তব্যগুলো :)

১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৩৭

মোঃমোজাম হক বলেছেন: ওয়াও জুনাপু , এখন কিন্তু মামার বাড়ীর মতোই পুজা পার্বনে আসছি :)

২২| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:৫১

বিজন রয় বলেছেন: নতুন লেখা দিন।

১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৩৮

মোঃমোজাম হক বলেছেন: ধন্যবাদ, চেষ্টা করবো ভাই :)

২৩| ২৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:৪১

আরজু পনি বলেছেন:
আপনিতো অনেক তথ্য দিয়েছেন !

সাদাকালো ছবি দেখে পুরোনো দিনের নায়কের মতো মনে হলো =p~


অনেকদিন আগে পোস্ট দিয়েছিলেন...



২৪| ০২ রা মার্চ, ২০১৬ রাত ২:৪৩

মোঃমোজাম হক বলেছেন: এক্কেরে লায়ক বানিয়ে দিলেন,মেডাম ;)
এখানে লেখার আর ধৈর্য পাইনা :)
তবে মামার বাড়ীর মতো বেড়াতে আসি

২৫| ০২ রা মার্চ, ২০১৬ সকাল ১১:০৪

অন্তঃপুরবাসিনী বলেছেন: আমি ব্লগার হিসাবে নতুন হলেও পাঠক হিসাবে পুরানো।

ভাই নতুন লেখা দেন প্লিজ। ভালো লাগে আপনার লেখা। :)

০৩ রা মার্চ, ২০১৬ রাত ৯:৩৮

মোঃমোজাম হক বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ, দেখি চেষ্টা করবো :)

২৬| ০৯ ই আগস্ট, ২০১৭ বিকাল ৩:১৪

অনন্য দায়িত্বশীল আমি বলেছেন: সবই স্মৃতি।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.