![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি একজন আই.টি জ্ঞান পিপাসু
গত একমাস ধরে ভারতীয় ভিসা পাওয়ার জন্য চেষ্টা করছিলাম, কিন্তু সঠিক তথ্য পাচ্ছিলাম না, কি কি কাগজপত্র প্রয়োজনীয় তার কিছুই জানা ছিল না, আবার হাইকমিশনের ওয়েব সাইটে দেওয়া আছে মাত্র কয়েকটি প্রয়োজনীয় কাগজ পত্রের কথা, কিন্তু শুধুমাত্র উক্ত তিন টি কাগজ ব্যতিত আরও কিছু কাগজ প্রয়োজন, যেগুলো জমা না দিলে ভিসা পাওয়া যাবে না, অনলাইনে সার্চ করেও তেমন একটা বিস্তারিত তথ্য পেলাম না, অবশেষে অয়েকজন ব্যক্তির কাছ থেকে বিস্তারিত তথ্য পেলাম। আজ আমি এই বিষয়ে বিস্তারিত লেখার চেষ্টা করবো
ভিসা পাওয়ার জন্য কিছু কথা:
১. আপনার পাসপোর্টের মেয়াদ সর্বনিম্ন ৬মাস থাকতে হবে, আবেদন পত্র জমাদেওয়ার দিন যদি ৬মাসের কম থাকে আপনার পাসপোর্টের মেয়াদ, তাহলে আপনি ভিসা পাবেন না।
২. অনলাইনে নিজেই ফর্ম পুরণ করবেন, ফরম পুরণ করা শেষ হলে একটা Appointment তারিখ নির্বাচন করুন, মনে রাখবেন, নির্বাচিত তারিখে যদি আপনি ফর্ম জমা না দিতে পারেন তবে, পুণরাই অনলাইনে আবেদন করতে হবে। ফর্ম পূরণ শেষ হলে ফর্মটি আপনি PDF ফাইল আকারে ডাউনলোড করতে পারবেন, পরে এটা বাইরে থেকে প্রিন্ট করে নিতে পারবেন।
আসুন ফর্ম পুরণ করা যাক:
প্রথমে চলুন যাই: http://www.ivacbd.com/general_instruction_for_online_visa_application_form.html ঠিকানায়। আগে বিস্তারিত ভাল করে পড়ুন। তারপর Online Visa Application Form এর উপর ক্লিক করুন। পেজটি ভাল করে পড়ুন, এরপর Online Visa Application Registration বাটনে ক্লিক করুন।
নতুন একটি ট্যাবে ফর্ম চালু হবে। উপর থেকে প্রথমেই Temporary Application ID কপি করে রাখুন।
সিলেক্ট করুন Indian Mission. যারা খুলনা-সিলেট-ঢাকা-বরিশাল বিভাগের বাসিন্দা তারা “Bangladesh-Dhaka” নির্বাচন করুন, এবং আপনারা আপনাদের ফর্ম ঢাকায় জমা দিতে পারবেন, কিন্তু নিজ বিভাগের(খুলনা-সিলেট) অফিসেও জমা দিতে পারবেন, ঢাকাতে জমা দিলে ফি নিবে ৪০০টাকা এবং ২দিনের মধ্যেই ভিসা পাবেন, আর খুলনায় জমা দিলে ৭-১৪দিন সময় লাগবে এবং ৬০০টাকা লাগবে, আমি সিলেট সম্পর্কে সঠিক জানি না তবে যতটুকু জানি সিলেট অফিসও খুলনা অফিসের মত। আসলে খুলনা এবং সিলেটের থেকে সরাসরি ভিসা দেওয়া হয়না, এখান থেকে ফর্ম নিয়ে ওরা ঢাকায় পাঠায়, ঢাকা থেকে ভিসা আসে খুলনা ও সিলেটে। তবে ঢাকার+বরিশালের বাসিন্দাগন অবশ্যই ঢাকাতে জমা দিতে হবে। http://www.ivacbd.com ওয়েবসাইটে আপনার বিভাগীয় অফিসের ঠিকানা পাবেন।
* ফর্ম এর ভিতরে একটা ফিল্ড আছে যেখানে ওরা জানতে চেয়েছে যে আপনার দাদা-নানা কেউ কি পাকিস্তানে ছিলেন কিনা, দয়া করে এখানে No দিন, না হলে ভিসা পাওয়ার সম্ভাবনা খুবই কম।
* ফর্ম পুরণ শেষে যদি Appointment তারিখ না আসে, তাহলে ১০-১২ ঘন্টা পর http://indianvisaonline.gov.in/visa/ ওয়েবসাইটে গিয়ে Appointment তারিখ নিন, যদি না পান, তাহলে আবারও ১২ ঘন্টা পর ট্রাই করুন। আমি নিজে ১২ ঘন্টা পর পেয়েছিলাম।
* ফর্ম এর একটি ফিল্ডে ভারতে আছেন এমন একজনের ঠিকানা দিতে হবে, যদি আপনার কেউ না থাকে , তাহলে নেটে সার্চ করে যে কোন একটা হোটেলেই নাম+ঠিকানা+ফোন নাম্বার দিয়ে দিন, আর এই তথ্যটি মনে রাখুন, এটি ভারতে প্রবেশের সময় জিজ্ঞাসা করতে পারে।
* ফর্ম পুরণ করার সময় আপনাকে উল্লেখ করে দিতে হবে যে আপনি কোন বর্ডার দিয়ে ভারতে প্রবেশ করবেন? এবং শুধুমাত্র আপনার নির্বাচিত বর্ডারদিয়েই আপনি প্রবেশকরতেও ফিরতে পারবেন। আগে থেকে গুগল ম্যাপ সার্চ করে যেনে নিন, আমি দর্শনা দিয়ে যাব, কিন্তু এখানকার ভারতীয় বর্ডার এর নাম জানতাম না, গুগল ম্যাপ ঘেটে বের করলাম যে এখানকার ভারতীয় বর্ডার হলো GEDE, তারপর তাই নির্বাচিত করলাম।
যে সমস্ত কাগজ-পত্র লাগবে নিম্নে আমি সেগুলির তালিকা দিলাম:
১. অনলাইনে আবেদনের অরিজিনাল কপি। অবশ্যই দুইটি আলাদা A4 পৃষ্ঠায় একপিঠ করে প্রিন্ট করবেন।
*(আবেদন পত্রের উপরের ডানদিকে সাদা ব্যাকগ্রাউন্ড যুক্ত 2”x2”সাইজের ছবি আঠা দিয়ে লাগাতে হবে, তার নিচে ও দ্বিতীয় পৃষ্ঠার শেষে সাইন করতে হবে, সাইনটি অবশ্যই পাসপোর্টের সাইনের সাথে মিল থাকতে হবে।)
২. সর্বশেষ ৩ মাস বা তার অধিক সময়ের ব্যাংক স্টেটমেন্ট এর ফটোকপি এবং অরিজিনাল কপি দিতে হবে, অরিজিনাল কপির উপর অবশ্যই ব্যাংক এর সিল থাকতে হবে, এবং উক্ত স্থানে ব্যাংক এর যোগাযোগ ফোন নম্বার থাকতে হবে। ব্যাংক স্টেটমেন্ট এ অবশ্যই ১৬-২০ হাজার টাকার সর্বশেষ ব্যালেন্স দেখাতে হবে। পারলে আরও বেশী দেখালে ভাল হয়, ১৬০০০টাকার নিচে ব্যালেন্স থাকলে ভিসা নাও পেতে পারেন!
*অরিজিনাল ব্যাংক স্টেটমেন্টটি পাসপোর্টের শেষ পাতার সাথে স্ট্যাপলিং করে দিতে হবে, এবং এটি ভিসার সাথে ফেরৎ পাবেন।
৩. জন্ম নিবন্ধন+জাতীয় পরিচয় পত্র+নাগরিক সনদ এর ফটোকপি দিবেন।
৪. ঠিকানার সত্যতার প্রমানের জন্য বিগত ৩ মাসের যে কোন একটি ইউটিলিটি (বিদ্যুত/পানি/টেলিফোন) বিলের ফটোকপি দিবেন, আমি বিদ্যুত বিলের ফটোকপি দিয়েছিলাম।
৫. আপনার পাসপোর্ট এর প্রথম ৮ পৃষ্ঠা(১ম থেকে ভিসার পাতা পর্যন্ত) ও শেষ পৃষ্ঠার ফটোকপি দিবেন।
কয়েকটি বিষয় না জানলেই নয়:
ক. আপনি যদি মেডিকেল ভিসার আবেদন করেন, তবে পেপারস জমা দেওয়ার সাথে মেডিকেলের পেপার্স গুলাও জমা দিতে হবে, এতে সমস্যাও আছে, আপনি মেডিকেলের জন্য আবেদন করলে ওরা আপনাকে পুরা তিন মাসের ভিসা দিবে না, ১৫ দিন থেকে ২ মাসের ভিসা দিবে, কিন্তু যদি আপনি টুরিস্ট ভিসার জন্য আবেদন করেন, তাহলে আপনাকে ওরা সহজেই ভিসা দিবে, এবং পুরা ৩ মাসেরই ভিসা দিবে। তরে টুরিস্ট ভিসার মেয়াদ বৃদ্ধি করা যায় না।
খ. আপনার ফর্ম এর কোন তথ্য পরিবর্তন করতে পারবেন না, আবার Appointment Date শেষ না হয়ে যাওয়া পর্যন্ত নতুন করে আবেদন ও করতে পারবেন না, যদি কোন তথ্য ভুল হয়ে যায় , তাহলে Appointment Date এর পরের দিন আবার নতুন করে আবেদন করুন।
গ. ফর্ম জমা দেওয়ার অফিসে আপনাকে কোন প্রকার ব্যাগ নিয়ে প্রবেশ করতে দিবে না, তাই একটা ফাইলে করে কাগজ-পত্র নিয়ে যাবেন, ফাইল নিয়ে প্রবেশ করতে দিবে।
ঘ. ব্যাংক স্টেটমেন্ট এর উপর অবশ্যই ব্যাংক এ যোগাযোগ নাম্বার ও ঠিকানা থাকতে হবে। ম্যানেজার বা অনুমোদিত কর্মকর্তার স্বাক্ষর+সীল থাকতে হবে। ব্যাংক স্টেটমেন্টে এ্কাউন্ট নাম্বারটি স্পস্ট হতে হবে। কোন একজন ব্যক্তি ব্যাংক স্টেটমেন্টে ১২০০০টাকা দেখিয়েছিলেন, উনি ভিসা পাননি, আমার মতে ২০,০০০টাকা বা তার বেশী দেখাতে পারলে ভাল হয়।
ঙ. ফর্ম জমাদেওয়ার পর অফিস থেকে আপনাকে একটি রিসিট পেপার দিবে, এটা হারাবেন না, এটাতে আপনার ভিসা পাওয়ার তারিখ উল্লেখ থাকবে, কিন্তু এই ভাবে উল্লেক থাকবে যে Delivery Not Before 30-Oct-2012. আপনি আপনার ভিসা পাওয়ার তারিখের আগের দিন অনলাইনে Check Visa Status এ ক্লিক করে দেখে নিন যে আপনার ভিসা under processing দেখাচ্ছে কিনা, যদি এটা দেখায়, তাহলে বুঝবেন যে আপনার ভিসা এখনও হয়নি। আমার রিসিটে উল্লেক ছিল Delivery Not Before 30-Oct-2012, আমি ২৯ তারিখে স্টাটাস চেক করে দেখতে পারলাম যে এখনও under processing দেখাচ্ছে, ৩০ তারিখ সকালেও একই দেখাচ্ছে, কিন্তু ৩১ তারিখে সকাল ১০ টায় দেখতে পেলাম যে Your Visa has been Processed. তারপরই রওনা হলাম খুলনা অফিসের উদ্দেশ্যে, সেখানে গিয়ে পেয়েও গেলাম, ওখানে লাইনে দাড়িয়ে জানতে পারলাম যে ৩০ তারিখের সবাই ৩০ তারিখে এসেছিলেন, কিন্তু কেউ ভিসা পাননি, আসলে কেউ অনলাইনে চেক করে আসেন নি, শুধু আমিই অনলাইনে চেক করে এসেছি, তাই আমার একটা দিন বেচে গেল।
আমার ব্যক্তিগত ব্লগ http://www.mozammel.info তে প্রকাশিত।
key-word:
Indian Visa Application Procedure
Get Indian Visa
০২ রা নভেম্বর, ২০১২ রাত ৮:১৫
মোঃ মোজাম্মেল হক বলেছেন: পৃথিবীর আমি ভাই: আপনি যদি ডলার এনডোর্স করেন, তবে ব্যাংক স্টেটমেন্টটি লাগবে না, আমি ইচ্ছা করেই ডলার এনডোর্স বিষয়টি এড়িয়ে গিয়েছি, কারন, শুধুমাত্র ব্যাংক এর এ.ডি ব্রাঞ্চ ছাড়া ডলার এনডোর্স করা যায় না, আর এ.ডি ব্রাঞ্চ সবখানে থাকে না, কিন্তু অধিকাংশ লোকই ছোট শহরে থাকে, তাদের পক্ষে ডলার এনডোর্স সম্ভব নয়, কিন্তু তিনি সহজেই ব্যাংক স্টেটমেন্ট দেখাতে পারবেন।
২| ০২ রা নভেম্বর, ২০১২ বিকাল ৩:৫১
িপকলুচাচা বলেছেন: ভাই ১৫০ ডলার এন্দ্রস করলে ব্যংক এর মাল লাগেনা! ভাই আমার জাতিও পরিছয় পত্র নাই। ভিসা দেবে?
০২ রা নভেম্বর, ২০১২ রাত ৮:১৬
মোঃ মোজাম্মেল হক বলেছেন: পিকলুচাচা: জাতীয় পরিচয় পত্র ছাড়াও পাইতে পারেন, তবে ওরা চেয়ে বসতে পারে, আর আপনার পাসপোর্টটি তো জাতীয় পরিচয়ের থেকে বড় পরিচয় পত্র।
৩| ০২ রা নভেম্বর, ২০১২ বিকাল ৪:১৯
লাইলী আরজুমান খানম লায়লা বলেছেন: আমার এই তথ্যগুলো কাজে লাগবে
৪| ০২ রা নভেম্বর, ২০১২ বিকাল ৪:৩৩
প্রদীপ মিত্র বলেছেন: *ফমএরিভতের একটা িফ আেছযখােন ওরা জানেত চেয়েছ য আপনার দাদা-নানা কউ িক পািকােন িছেলন িকনা, দয়া কের এখােন No িদন, না হেল িভসা পাওয়ার সাবনা খুবইকম।
I clicked yes on this and still got my visa. Because I also mentioned that they were citizens in east pakistan
০২ রা নভেম্বর, ২০১২ রাত ৮:১৮
মোঃ মোজাম্মেল হক বলেছেন: প্রদীপ মিত্র: এখানে এমন কিছু বলা নাইযে পাবেন না, তবে পেতে ঝামেলা হতে পারে, তাই আমি এটা ইগনোর করতে বল্লাম, এটাতো আর খুবএকটা গুরুত্বপুর্ণ তথ্য ও নয়।
৫| ০২ রা নভেম্বর, ২০১২ বিকাল ৪:৩৫
ইমদাদুল হক সাব্বির বলেছেন: পৃথিবীর আমি, ভাই, ডলার এন্দরস করা থাকলে কি ব্যাংক statement লাগে না?
৬| ০২ রা নভেম্বর, ২০১২ বিকাল ৪:৫৭
পৃথিবীর আমি বলেছেন: না ভাই! লাগেনা! @ ইমদাদুল হক সাব্বির ভাই
৭| ০২ রা নভেম্বর, ২০১২ বিকাল ৫:৪৯
বিডিফয়ছল বলেছেন: কাজের পোস্ট।
৮| ০২ রা নভেম্বর, ২০১২ রাত ৮:২৩
েবনিটগ বলেছেন: বিডিফয়ছল বলেছেন: কাজের পোস্ট।
৯| ০৫ ই নভেম্বর, ২০১২ রাত ১১:১২
রয়েল বেঙ্গল টাইগার বলেছেন: দরকারি পোস্ট।
আগ্রায় তাজমহল দেখতে যাব। এই পোস্ট কাজে লাগবে।
১০| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১২ দুপুর ২:১০
িপকলুচাচা বলেছেন: Details entered by you could not be found ... আমারটা এই রকম কৈতাসে
১১| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১২ দুপুর ২:১০
িপকলুচাচা বলেছেন: Click This Link
১২| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১২ দুপুর ২:১১
িপকলুচাচা বলেছেন: joma disi lst Thursday 22nd NOV. System aWeb file number, PP no, DOB dia serach martasi... koitase "Details entered by you could not be found"
১৩| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৩:৪১
রাকিব ইশান বলেছেন: আমার বাবা অসুস্থ। তাকে নিয়ে যত তাড়াতাড়ি সম্ভব ভারত যেতে হবে। আপনার লেখাটি পেয়ে অনেক উপকৃত হয়েছি। তবে আমার আরও দুতি প্রশ্ন আছে। দয়া করে উত্তর দিয়ে উপকৃত করবেন। আমার প্রশ্ন হলঃ
১ আমি যদি আজ অনলাইন আবেদন করি তাহলে সবকিছু ঠিক থাকলে কবে নাগাদ ভিসা পেতে পারি?
২ আমি আমার মা ও বাবা একসাথে যাচ্ছি।এক্ষেত্রে বাক্তিগতভাবে আমাকেও কি ব্যাংক স্টেটমেন্ট দেখাতে হবে?
১৪| ২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:২০
ইন্জিনিয়ার জনি বলেছেন: ই টোকেন কথন পাওয়া যাবে! এপ্লিকেশন ফরম জমা দেবার পর??
১৫| ১৩ ই মার্চ, ২০১৩ ভোর ৪:২২
মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: General conditions/ documents required for applying for Indian visa
১. Passport, in original, with a minimum validity of six months as on the date of submission of application for visa. The passport should have at least two blank pages. Copy of the passport (first four pages and endorsement of extension of validity if any) should be attached
২. One recent passport-size colour photograph depicting full face.
৩. Proof of Residence: Either a copy of National ID Card or Utility Bill such as electricity, telephone or water bill
৪. Proof of Profession: Certificate from the employer. In case of students, copy of Identity card from the educational institution is to be attached.
৫. Proof of Financial soundness: Endorsement of foreign currency equivalent to US $150/- per applicant or copy of international credit card or updated bank statement showing sufficient balance to finance travel to India.
৬. Online Visa Application
ট্যুরিস্ট ভিসা পেতে এর বাইরে আর কিছু দরকার হওয়ার কথা নয়।
Click This Link
১৬| ১৬ ই জুন, ২০১৩ রাত ৮:০৭
সাহারিয়ার বলেছেন: দরকারি পোস্ট।
১৭| ৩০ শে জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৪:৫৮
পদ্মারমাঝি০০৭ বলেছেন: আসলেই খুব কাজের পোষ্ট। কিন্তু, আপনি ভ্রমণ ভাতার কথা কিছুই বলেননি। আমি গত বছর ২ মাসের জন্য গিয়েছিলাম। তখন ৩০০ টাকা ভ্রমণ ভাতা লেগেছিল। আমি জনতা ব্যাংকে ৩০০ টাকা জমা দিয়ে আমার ভ্রমণ ভাতা নিয়েছিলাম।
১৮| ১৮ ই এপ্রিল, ২০১৫ সকাল ৯:০৮
সুজিৎ বলেছেন: অাপনার লেখার জন্য ধন্যবাদ
১৯| ১৮ ই এপ্রিল, ২০১৫ সকাল ১১:০০
টি এম মাজাহর বলেছেন: আনপ্র্যাকটিক্যাল লেখা। সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কথাটাই বলেন নাই। দালাল ছাড়া কোন সুপারম্যান ই সারাবচ্ছর নেটে বসে থেকেও অ্যাপয়েন্টমেন্ট ডেট পাবে না, যদি কেউ বলে যে সে পেয়েছে, আমি শতভাগ নিশ্চিত, যে সে অথবা তার কোন সহযোগী সেই দালালচক্রের সহায়তা পেয়েই ডেট পায়।
দ্বিতীয়ত- এখানে ছোটখাটো কিছু ট্রিকস আছে, যেগুলা দেখে হাইকমিশনের লোকজন বুঝে সেটা দালালদের কি না। উদাহরণ দেই, কোন এক বন্ধুর বাচ্চা ছেলের ফরম ফিলাপ সে নিজেই করেছে, যেখানে অ্যাপ্লিকেন্টের বাবা মায়ের ইনফরমেশনের একটা অংশ ছিলো Previous Nationality (if any) । স্বভাবতই বাচ্চার জন্ম ২০১১, আর বাপ মার ১৯৮৪, সুতরাং এখানে ফিলাপের প্রশ্নই ওঠেনা, যেখানে Present Nationality দেয়া আছে বাংলাদেশী। ফরম ফিলাপের পর দালালদের মাধ্যমে ডেট নেয়ার পর সেদিন জমা দেবার সময় এই খানে খালি কেন, এই অছিলায় ফেরত দেয়া হলো। বাইরে দালালদের ভিড়, দেন আমি ম্যানেজ কইরা দেই ৪০০০ টাকা লাগবো। বোঝো!!!
এতোগুলো কথা এইজন্য বললাম, নেট বা ইন্ডিয়ান্ হাইকমিশন ওয়েবে ঢুকলে এইসব লিগ্যাল কথা সবাই পড়তে পারবে, এবং সরল বিশ্বাসে যখন ভিসা করাতে যাবে, তখন এইরকম অপ্রত্যাশিত হয়রানীর মুখোমুখি হতে হবে।
©somewhere in net ltd.
১|
০২ রা নভেম্বর, ২০১২ বিকাল ৩:৪৫
পৃথিবীর আমি বলেছেন: ২. সর্বশেষ ৩ মাস বা তার অধিক সময়ের ব্যাংক স্টেটমেন্ট এর ফটোকপি এবং অরিজিনাল কপি দিতে হবে, অরিজিনাল কপির উপর অবশ্যই ব্যাংক এর সিল থাকতে হবে, এবং উক্ত স্থানে ব্যাংক এর যোগাযোগ ফোন নম্বার থাকতে হবে। ব্যাংক স্টেটমেন্ট এ অবশ্যই ১৬-২০ হাজার টাকার সর্বশেষ ব্যালেন্স দেখাতে হবে। পারলে আরও বেশী দেখালে ভাল হয়, ১৬০০০টাকার নিচে ব্যালেন্স থাকলে ভিসা নাও পেতে পারেন!
*অরিজিনাল ব্যাংক স্টেটমেন্টটি পাসপোর্টের শেষ পাতার সাথে স্ট্যাপলিং করে দিতে হবে, এবং এটি ভিসার সাথে ফেরৎ পাবেন।
আমার এটা লাগেনি আর পরিচিত কারও লেগেছে বলেও জানিনা।(আমরা চারজন গত মাসে ভিসা নিয়ে ভারত ঘুরে এসেছি)
আর আপনি একটা গুরুত্বপূর্ন জিনিস ঊল্লেখ করেন নি সেটা হল পাসপোর্ট জমা দেবার আগে আপনাকে অবশ্যই কমপক্ষে ১৫০ ডলার এনডোর্স করাতে হবে।