নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

দৈনিক মজিদকন্ঠ

চেত্নায় জাইঙ্গা উঠ বাঙ্গালী পশ্চিমবঙ্গ আমাদের।

দৈনিক মজিদকন্ঠ

চেত্নায় জাইঙ্গা উঠ বাঙ্গালী পশ্চিম বঙ্গ আমাদের

দৈনিক মজিদকন্ঠ › বিস্তারিত পোস্টঃ

দেওয়ানবাগি এগুলা কি বলে তিনি নাকি খোদা!

২৩ শে জুলাই, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৩৪

নিজেকে খোদা দাবী করলো দেওয়ানব

াগী পীর!

দেওয়ানবাগী নিজেকে খোদা বলে দাব

ী করেছেন।

মজার বিষয় হচ্ছে তিনি দাবী করছেন

যে, রাসূল (সা) এর কন্যা হযরত

ফাতেমা (রা)তার বর্তমান স্ত্রী।

অবাক কাণ্ড তিনি তার ভক্তদের এ

বিষয়ে নছিহত করছেন। তিনি বলেন,

রাসূলের কন্যা ফাতেমা তার

স্ত্রী হওয়ার জন্য পুনর্জন্ম নিয়েছেন।

তিনি আরশে বসে আছেন।

আরশে তিনি বসে আছেন তার ভক্তদের

জান্নাতে নেওয়ার জন্য। ভন্ড পীর

দেওয়ান বাগীর বক্তৃতা হুবাহু

আপনাদের মাঝে তুলে ধরা হলঃ

ছেলে সৌদী কারাগারে থাকার সময়ঃ

আমারা ছিলাম পেরেশন, চিন্তিত

ছিলাম। রব্বুল আলামীনের সাহায্য

চাইলাম। আসলে রব্বুল আলামীনের

সাহায্য চাইলে, তখন দেখা গেল

রব্বুল

আলামীন নিজেই চিন্তিত!!!! বার বার

বলার পরে সম্ভবত আমি ফতুল

আফতাবকে নির্দেশ করছিলাম

ব্যবস্থা করার জন্য। বর্তমান ফতুল

আফতাব পর পর পাঁচ বার

ব্যবস্থা করে ফিরে আসছে, রব্বুল

আলামিন কিছু বলে না। নিরব;

পাঁচদিন

পর্যন্ত আমরা আমাদের

লাইনে যোগাযোগ

করি দেখা যাচ্ছে রব্বুল আলামিন

নিরব, কথা বলছে না। রব্বুল আলামীন

কোন সাড়া দিচ্ছেন না; নিরব।

আমি একটু জোর খাটাইয়া বললাম আমার

রেফারেন্স দিয়া বল,

আমি বলছি ব্যবস্থা নিতে। তখন ফুতুল

আফতব আবার যখন (অস্পষ্ট শব্দ, সম্বভত

বারবার যেতে যেত অসুস্থ

হয়ে পড়া টাইপের কিছু)

সে নিজে অসুস্থ হয়ে পড়ছে। তখন

রহমাতাল্লিল আলামীন একটু হাসলেন,

রব্বুল আলামীন কথা বললেন।

কথা বললেন, এর

পরে বলছে তোমরা অস্থির হয়ো না।

তোমার ভাই তোমাদের

কাছে ফিরে আসবে।

মা ফাতিমা দেওয়ানবাগী পীরের

স্ত্রী ছিলেন!! (নাউযুবিল্লাহ)

আপনাদের বিশ্বাস হয়?

আমার স্ত্রী যে রাসূলের মেয়ে ছিল;

বিশ্বাস হয় না? (বলে একবার

মাথা নাড়াল)

জ্বি হয়, অবশ্যই হয়, হয়...হয় (ভক্তদের

জোর গলায় সম্মিলিত ভাবে)

উনিই মা ফাতেমা ছিলেন, আবার

রাত্রে দেহানবাগ হইছেন, পরিস্কাং?

-- জ্বি, হুজুর জ্বি..........( সম্মিলিত

কন্ঠে)

সুতরাং ভাগ্যগুনে, তকদিরের কারনে,

আপনারা সুযোগ পেয়েছেন। জাকেরদের

মধ্যে অনেকে স্বপ্নে আমাকে রাসূলের

বেশে দেখে। দেখে আমি রাসূল। সেই

রাসূলের বশে দেখার কারন? ওই

যে আমার ভিতরে প্রবেশ করেছেন

অস্ফাকজাতুন, সেই রোগটা দেখে।

পরিষ্কার? না পরিষ্কার না?

-- জ্বি হয় (সম্মিলিতভাবে)

আবার মদীনায় যান রাসূলের

রওজা জেয়রতে, গিয়া এই রূপই

দেখবেন। আমার ছেলেকে এবং আমার

মেয়েকে, আমাদের সাইদির মেয়েকে,

নাতিদেরকে মদীনায় পাঠাইয়া,

রাসূলের জেয়ারতে, সরাসরি লাইন

হয়ে গেছে।

মা ফাতেমা জড়ায়ে ধরছিল

আমার মেয়েকে, অনেক

কন্নাকাটি করছে। এবং ওনাদের সবাই

আপনাদের মুহম্মদ ইসলামের জন্য

দোয়া করতেছে। পরিষ্কার বলছে,

আমরা আছি তোমাদের সাথে।

মা ফাতেমা বলছে তোমার বাবার

সাথে আমি আগেও ছিলাম, বর্তমানেও

আছি, ভবিষ্যতেও থাকব। পরিষ্কার;

-- জ্বি হুজুর

দ্বীনের নবী মুস্তফা বলছেন, তোমার

বাবার সাথে আগেও ছিলাম,

বর্তমানেও

আছি, ভবিষ্যতেও থাকব।

আল্লাহ এবং দেওয়ানবাগীর একই রূপ!!

(আস্তাগ ফিরুল্লাহ)

সম্মানিত আশেকে রাসূলিয়া, নাফসির

মুকামে (আল্লাহর আরশে) যদি যান

যেখানে আল্লাহ থাকে, মজার ব্যাপার

হইল যে মোর্শেদের কদম্বিরে গেলেন

গিয়া দেখবেন ঐখানে মোর্শেদই

বসা! !!!!!!!!!!!!!!! !!!!!!!

-- হোওওওওওও

(উচ্চস্বরে সম্মিলি চিৎকার)

বাবা বাবা (ক্রন্দনরত এক ভক্তের

আকুতি)

পরিষ্কার?

-- জি বাবা, জি বাবা........

দেখবেন হাসতাছে আর

আপনাকে ডাকতাছে

-- বাবা; বাবা; বাব: (ভীত সন্ত্রস্ত

হয়ে এক ভক্তের ক্রন্দনরত

আত্মচিৎকার)

তাইলে মোরশেদতো দুইজন হয়ে গেল,

এক

মোর্শেদ আপনাকে নিয়ে গেল আর

আরেকজন নাফসির মধ্যে বইসা আপনার

জন্য অপেক্ষা করতাছে।

নাফসির

মুকামে বলে যিনি অপেক্ষা করছেন

নিতি রব্বুলালামিন।

মোর্শেদের সিনাই থাকি বলে মোর্শেদ

রূপেই তার রূপ। পরিষ্কার?

-- জি বাবা, জি বাবা.......

যার প্রমান আপনার পাইলেন পূর্ণিমার

চাঁদে। পূর্ণিমার চঁদেতো মোর্শদের

রূপেই আল্লাহকে দেখতেছেন।

পরিষ্কার?

-- জি বাবা, জি বাবা (সম্মিলিত

কোলাহল)

নাফসির মোকামে গিয়াসারলেন,

মোর্শেদ নিয়া গিয়া সেখানে দেখলেন

দুইজন; আজকের মোর্শেদ একজন আবার

সিংহাসনে বসে রইছে আরেকজন।

এ যে বড় প্রেমের খেলা!!

-- জি বাবা, জি বাবা...

পরিষ্কার?

বর্তমান যুগের ভয়াভয় যালিম এই

দেওয়ানবাগীর

দোয়া না নিয়ে আমাদের দেশের

সরকার

দলীয়, বিরোধী দলীয় ব্যক্তিবর্গ সহ

অনেক খ্যাতনামা ব্যাক্তিত্বগণও

হুমড়ি খেয়ে পড়েন তার কদমে,

পরকালে নাজাতের আশায়। এই

দেওয়ানবাগী ঈদে মিলাদুন্নবীর জন্য

সরকারী ছুটি ঘোষনার মূল উদ্যোক্তা।

যে ব্যক্তি নিজেকে খোদা দাবী করা স



নিজের রূপ এবং খোদার রূপকে একই

বলে চরম সীমালংঘন করে দিব্যি এই

দেশের মাটিতে বহুল

তাবিয়তে ঘোরা ফেরা করে আর দেশের

সরকার তাকে মৃত্যুদন্ড না দিয়ে তার

দোয়া চাইতে যায় সেই দেশের

নাগরিক

হয়ে বেঁচে থাকার

চেয়ে মরে যাওয়া অনেক ভাল।

সময় এসেছে এই সকল ভন্ড পীরদের

দেশ

থেকে উৎখাত করার। আসুন

আমরা সম্মিলিত ভাবে এর তীব্র

প্রতিবাদ জানাই।

(সর্বোচ্চ শেয়ার করে এই

ভন্ডের মুখোশ উন্মোচন করুন)

মন্তব্য ২ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (২) মন্তব্য লিখুন

১| ২৩ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ৮:৫০

কথার_খই বলেছেন: তার মুখোশ অনেক আগে উম্মোচিত হয়েছে
শুধু অন্ধরাতে তা দেখতে পাইনি!

২| ২৩ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ১০:০৯

বিজন শররমা বলেছেন: হায় রে religion. তোর কি অবসথা ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.