![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
দুর্ভিক্ষ তো আর ঈদ- পুজা না, যে - চাদ দেখে হয়, পরিক্ষার রেজাল্টের মতো দিন খন ঠিক করে আসেনা। ১৭ সাল পার করে বাংলাদেশীরা ১৮ সালে পা রেখেছে খালি পায়ে। ইনকামের ৫ গুন বেশী যদি হয় পারিপার্শ্বিক খরচ, তাহলে এটাই দুর্ভিক্ষ, আর বর্তমানে বাংলাদেশে ৫০ গুন বেশী চোখের দেখা সকল কিছুর মুল্য নিজ ইনকাম থেকে,এটা তো খুব সাধীনতা তাইনা? চোখের সামনে কোটি কোটি পন্য ঘুরে আর মানুষের লোভ লাগে এটাই সাভাবিক,আয়ের কারনে পারেনা লোভটাকে নিজের ঘরে নিয়ে আসতে, নিজ সন্তানের হাতে তুলে দিতে। অথচ সংখায় কম হলেও অনেক লোক পারে সকল পন্যের পশরা জমাতে নিজ ঘরে। আর অধিকাংশ বাংলাদেশীরা তা চেয়ে চেয়ে দেখে, এ লজ্জা তো বাংলাদেশের রাষ্ট্রেরই। একজন দিনমজুর সারাদিন হালাল উপায়ে খাইটা ও নিজ সন্তান কে ভালো শিক্ষা, চিকিৎসা দিতে পারেনা, সেখানে না খাইটাই কিছু কিছু নরপশু শত কোটি ডলার সাফাই করেছে সাধীনতার পরও। প্রতি সপ্তাহেই আছে এমন সরকারি টাকা ছাফ কর, পএিকাই প্রমান। ৭৪ সালের দুর্ভিক্ষের কথা মনে আছে? ঐসময় এই দেশের সবাই না খাইয়া ছিলো? না, একটা সরকারি লোকও না খাইয়া ছিলোনা, কোন বড় লোক না খাইয়া ছিলোনা। তারা তাদের জীপ নিয়ে ঘূরছে। না খাইয়া ছিলো ভোটাররা, আমরা তাদের ই বংশধর। একটা সরকারি অফিসার দেখান তো যে তার গাড়ি দিয়া পরিবার পিকনিক করায়না, হাতে আইফোন নাই। আর তাদের বেতন জোগায় জনগন, আফসোস, কয়দিন পর হেগো কাপর ও ধুইয়া দিতে হইবো ভোটারের। আফসোস, ৭০ সালে যারা উচিত কথা বলেছিলো, তাদের কে পাকিরা গালি দিতো,গুলি করতো, মুক্তি বাহিনী বইলা বইলা ঘর ছারা রাখতো, আর এখন - উচিত কথা বললে বলে - বিরোধী দল, কটুক্তিকারী, সন্ত্রাসী, রাষ্ট্র বিরোধী আরো কতকিছু। কারো গায়ে কি লেখা আছে সে কোন দলের? আইডিতে লেখা কেবলই বাংলাদেশী। যাই হোক আগের কথায় আসি ১৮ সালে। ধনী হয়েছে আমির, উচ্চ মধ্যবিও ও সুখে আছে, মধ্যবিওরা হয়েগেছে দিন মজুর, আরা দিনমজুর রা গলায় দরি দিয়ে মরে মুক্তি চায় জীবন নামের অভিশাপ থেকে পরিবার নিয়ে। বেচে থাকলেই তো খালি টাকা লাগে, সব খানে টাকা ছারা কথা নাই,তাই হয়তো গলায়দড়ি দিয়ে প্রতিবাদ জানায় বাংলাদেশী গরীবরা। কয়জনের ঘরে আখতার ফার্নিচার আছে,যাহা দেখা মিলে টিভে তে সরকারি ঘরগুলাতেই, কয়জন খাইছে কে এফসি, ৭১ সালে কি কথা ছিলোনা, যাতে রিকশাচালক ও ২০১৮ তে আরাম পায়, কয়জন রিকশাচালক রে দেখছেন আয়েশ করে মেগি খাইতে? বাংলাদেশীদের কাছে প্রশ্ন, ৩০ লাখ এই কারনেই মরছে যে, মাএ একলাখে খাইবো আর ১৬ কোটি দেখবো এতিমের মতো। ঢাকা শহরে কয়টা দোকান পাট আছে জানেন কেও? কোটির কম না, একবার বলেই দেখেন গিয়ে দোকানদার রে, ভাই বেচাকিনার খবর কি? ২বছর আগে থেকে ভালো নাকি খারাপ? খবর পেয়ে যাবেন, অনেকে বেচাকিনা নাই বলে দোকানে তালা দিয়া পলাইছে, যেই দোকান ডিপোজিট ৫০ লাখ, ভারা ১ লাখ, আগে বেচতো ডেইলি একলাখ, এখন বেচে ২০০০/ ৩০০০। ৪৭ এর পরে তো এমন খোব দেখিনাই মানুষের মুখে। একটা কতা বলি এই ১৮ তে হবে এই দেশে দুর্ভিক্ষ। অকটোপাস যদি ভবিষ্যৎবানী দিতে পারে, আমি মানুষ কেন পারবোনা দিতে। বি কেয়া
©somewhere in net ltd.