![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ভাই এই পোষ্টটি পড়ে কেউ হাসবেন না। আমি সাইকোলজির ছাত্র ছিলাম। বিজ্ঞানের বাইরে কিছু বিশ্বাস করি না। কিন্তু আমি যে ঘটনাটি লিখছি তা নিশ্চিত হয়েই লিখছি।
জানি আপনারা উল্টাপাল্টা কমেন্ট করতে পারেন। কিন্তু ঘটনা সম্পূর্ন সত্য। আপনাদের কাছে এর ব্যাখ্যা চাই।
আমার গার্ল ফ্রেন্ড এর গত জানুয়ারীর এক তারিখে বিয়ে হয়ে যায়। তার অমতে ব্লাকমেইল করে বিয়েটা দেয়া হয়। কিন্তু আমরা সত্যি ই একে অপরকে ভালবেসেছিলাম। সেই ভালবাসা সত্যিকার অর্থেই স্বর্গীয় ছিল। ও আমাকে ছাড়া কারো সাথে ঘর করা যায় সেটা ভাবতেই পারত না। যাই হোক গত ১৫ দিন সে স্বামীকে তার শরীর স্পর্শ করতেও দেয়নি। সেই কারনে শত নির্যাতন সহ্য করেছে। মাথা ফাটিয়ে দিয়েছে ছয়টা সেলাই লেগেছে। সে মেয়ে ঢাবির খুব মেধাবী ছাত্রী। কিন্তু ভার্সিটিতে আসতে দেয়নি , পালিয়ে আমার কাছে আসবে সেই ভয়ে। প্রত্যেক রাতেই যে কোনো ভাবে হোক স্বামীর সাথে না থেকে আমার সাথে রাতভর কথা বলতো। যাতে আমি নিশ্চিত থাকি যে সে ভার্জিন আছে।
ওর স্বামী আর কত সহ্য করবে। শেষে তার বাবাকে ডেকে বাবার বাড়ী পাঠিয়ে দেয়। যাওয়ার সময় ওর স্বামীকে বলে গেছে যে তুই একটা কুকুর।
ওর একটাই টার্গেট ছিল যে যে কোনো মূল্যে সে আমার হবেই। আমার বন্ধু বান্ধব পুরো বিষয়টি জানে। কিন্তু ব্যাখ্যাতীত একটি ঘটনা ঘটে গেল এরই মধ্যে। ও বাসায় যাওয়ার পরে সারাদিন আমার সাথে কথা বলল। সন্ধ্যায় বলল ওর আম্মুর সাথে বের হবে। আমি কারন জিজ্ঞেস করতে বলল কোথায় যেন বেড়াতে নিয়ে যাবে। পরে রাত আটটায় ফোন করল, সে বলল ওর শরীরে তিনটা তাবিজ বেধে দিয়েছে এক লোক । সেই কারনে নিয়ে গিয়েছিল। আমি হেসে উড়িয়ে দিলাম। আমি এগুলো বিশ্বাস করি না। আর সে ও বিশ্বাস করে না। সুতরাং টেনশন করলাম না। সেদিন রাতেই টের পেলাম যে এগুলো কাজ করছে। এটা গত রাতের ঘটনা। সেই রাতে সে আমার সাথে কথা বলল পুরোটাই ঝগড়া করে। সে স্পষ্টই বলল যে আমার সাথে কথা বললে তার শরীর জ্বলে পুরে যায়। খুব কষ্ট হয়। আমি থেমে থেমে প্রায় দু ঘন্টা কথা বললাম। রাত বারটায় বলে যে তুমি ক্লাসে যাওনা কেন? আবার একবার বলল তোমাকে চিনিনা। আমার ফোন কেটে দিয়ে সে তার স্বামীর সাথেও কথা বলল। আমি খুবই অবাক হলাম।
তার তাবিজ খুলে রাখতে বললাম। সে শুনলোই না। অনেক চেষ্টা করা সত্তেও শুনল না। শেষে আমি হাল ছেড়ে দিলাম। রাত দুটায় ও ফোন করল। খুবই স্বাভাবিক ভাবে কথা বলল। আমি জিজ্ঞেস করলাম তাবিজ কই? সে বলল গলা চুলকাচ্ছিল তো তাই খুলে রেখেছি। পরে ও যে যে ব্যবহার আমার সাথে করেছে সেগুলো জিজ্ঞেস করলাম। অবাক হয়ে দেখলাম যে সে কিছুই মনে করতে পারছে না। সে খুবই অবাক হল। নির্ভেজাল অবাক। দীর্ঘদিন প্রেম করি , সুতরাং তার সত্যি মিথ্যা আমি চিনি। শেষে আমি পুরো ঘটনা কি হয়েছিল ব্যাখ্যা করতে বললাম। সে বলল যে ওকে সেখানে পায়েশ খাওয়ানো হয়েছিল, তারপরে কানে তেল লাগানো হয়, আর হলুদ পুড়িয়ে নাকে দেয়া হয়। আর তিনটি তাবিজ দিয়ে দিয়েছে । দুই বাহুতে দুটি আর গলায় একটি।
আমি তাবিজ গুলো নষ্ট করে দিতে বললাম। কিন্তু সে তার মায়ের ভয়ে তা করতে পারল না। সে ঘটনা শুনে তাবিজগুলোকে ভয়ও পেয়েছিল। সে বলল সকালে উঠেই তাবিজগুলো খুলে ভিতরের কাগজটি ফেলে দেবে। কিন্তু সেই সকাল আর হলনা। আমাকে অবাক করে দিয়ে সে প্রায় ১১ টা পর্যন্ত ঘুমালো। যে সিমটি খোলা ছিল সেটার নাম্বার কেবল আমিই জানি। আর কেউ জানে না। সেই সিমটি ১১ টায় খুলে ওর নিয়মিত নম্বরটি ঢুকিয়ে ফেলল। এরপর আমি ফোন দিলাম তিন চার বার , সে বলল যে আমি আপনাকে চিনি না। আমি খুবই অবাক হলাম। পরে আমার বোন ফোন করল , সেক্ষেত্রেও একই ব্যপার, তাকেও চেনে না।
একটু আগে ওর মা ফোন করে বলল বাবা অনেক কষ্টে মেয়েটাকে ঠিক করেছি, প্লিজ আর ফোন দিবা না ওর নাম্বারে। আমি শুধু বললাম তাবিজ করে কাজটি ভাল করেন নি। এতে সে পাগল হয়ে যেতে পারে।
ভাই পুরো বিষয়টি সত্য। কিন্তু কাউকে বলাও যাচ্ছে না যে এই ভাবে আমার প্রেমের পরিসমাপ্তি হল? আমি নিশ্চিত মেয়েরা যতই ছলনাময়ী হোক না কেন , ও সজ্ঞানে কখোনোই আমাকে ভুলতে পারে না। পারবেও না। আচ্ছা ও কি আর আমাকে মনে করতে পারবে না? এর ব্যাখ্যা কি??
১৭ ই জানুয়ারি, ২০১২ বিকাল ৪:৪৩
সুমন এম রহমান বলেছেন: কি???
২| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১২ বিকাল ৪:২১
কক বলেছেন: আমি স্হম্বিত.......কিভাবে সম্ভব?
১৭ ই জানুয়ারি, ২০১২ বিকাল ৪:২৩
সুমন এম রহমান বলেছেন: ভাই সেটাই তো প্রশ্ন...অদ্ভুত। এ ঘটনাটা আমার জীবনটা এলোমেলো করে দিল। ...আমার কিছুই করার নাই ।
৩| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১২ বিকাল ৪:২১
জর্জিস বলেছেন: কোন ব্যাখ্যা নাই
১৭ ই জানুয়ারি, ২০১২ বিকাল ৪:৪৪
সুমন এম রহমান বলেছেন: তাই তো দেখছি!!!
খাবারে কিছু মিশিয়ে হিপনোটাইজ করেছে নাকি?
তাহলে তো আবার তাবিজ খুললে কেন স্বাভাবিক হয়ে যায়?
৪| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১২ বিকাল ৪:২৩
শেখ মিনহাজ হোসেন বলেছেন: কিচ্ছু বলতে পারছি না! তবে আমার মনে হয়, যদি জোর করেও মেয়েটির বিয়ে হয়ে যায়, তাহলে আপনার সাথে সম্পর্ক রাখা মেয়েটির জন্য অবৈধ (ধর্মীয় এবং সামাজিক দিক থেকে)। যদিও আপনাদের মনের ব্যাথা বুঝতে পারছি।
আর ঘটনার ব্যাখ্যা বুঝতে পারছি না। তবে মেয়েটি যদি আপনার কাছে আসতেই চায় তাহলে তার স্বামীকে সে তালাক দিতে পারে। সেই কাজটি তিনি কেন করছেন না?? আপনাদের তো ১৫ দিন সময় ছিল! এর মধ্যে উনি মানবাধিকার সংস্থায় যেতে পারতেন। তালাকনামা প্রস্তুত করতে পারতেন। কিছুই না করে সারাদিন আপনার সাথে ফোনে কথা বলেছেন! সেটিও আশ্চর্যজনক!
আর মেয়েটির স্বামীর ব্যাপারে আপনি যেহেতু সেরকম কিছু লিখেননি। তাতে ধরে নেয়া যায়, মেয়েটির স্বামী খারাপ না! কারণ খারাপ হলে উনি প্রতি রাতে সারারাত আপনার সাথে কথা বলতে পারতেন না! একটি পুরুষ যদি তার শক্তি প্রয়োগ করে তাহলে মেয়েটির সেই শক্তি নেই শারীরিকভাবে তাকে বাধা দেয়ার! সুতরাং বুঝা যায় যে ছেলেটি শারীরিকভাবে মেয়েটিকে কোন শক্তি প্রয়োগ করেনি! বিয়ের পনেরোদিন পরেও ছেলেটি এগুলো সহ্য করছে!
আপনি নিজে চিন্তা করে দেখুন, আপনার আবেগের প্রতি পূর্ণ সম্মান দেখিয়ে বলছি, মেয়েটির স্বামী প্রতারিত হচ্ছে! বিয়ে যেহেতু হয়ে গেছে, সুতরাং তালাক না দেয়া পর্যন্ত আপনারা যা করছেন, তা যেকোন দিক থেকেই বেআইনি!
আর তাবিজের কোন ব্যাখ্যা নেই আমার কাছে! এরকম কি হতে পারে যে, মেয়েটি বুঝেছে যে তার কোন উপায় নেই। সেজন্যে আপনি যেন কষ্ট না পান, সেজন্যে আপনার সাথে এই অভিনয়টি করছে?
১৭ ই জানুয়ারি, ২০১২ বিকাল ৪:২৮
সুমন এম রহমান বলেছেন: সে জেনে শুনেই জোর করে বিয়ে করেছে। আর পালিযে এসে তার ডিভোর্স করার কথা ছিল। কিন্তু কোনো সুযোগই দেয়া হয়নি। সে বড় একা ছিল সেই কটা দিন।
আর তাবিজের কোন ব্যাখ্যা নেই আমার কাছে! এরকম কি হতে পারে যে, মেয়েটি বুঝেছে যে তার কোন উপায় নেই। সেজন্যে আপনি যেন কষ্ট না পান, সেজন্যে আপনার সাথে এই অভিনয়টি করছে?
না, সেটা অসম্ভব, কারন আরো অনেক ঘটনা আছে তো, বিভিন্ন কারনে সে তার স্বামীকে সহ্যই করতে পারত না।সে কোনো ভাবেই এটা করবে না। আবার মেয়ের ভাই ও মা কে যখন তাবিজের কথা বলে অপমান করা হয় তখন তারা সেট স্বীকার করেছে। মেয়েটি তাবিজ কোথায় গিয়ে করেছে তা ও পুরোপুরি বলতে পেরেছে। আর তার উপরে তো ১৫ দিন নির্যাতন করেছে। ওর যেদিন বিয়ে হয় সেদিন আমি সবার পরিচয় দিয়েছিলাম। সেদিন আপনাদের সহযোগীতাও চেয়েছিলাম
Click This Link
৫| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১২ বিকাল ৪:২৬
দীপঙ্কর_আলোসন্দিপ বলেছেন: আমার বৌ এর মাও তার মেয়ে কে এটা করেছে তার মেয়েকে নিজের কাছে রেখে চাকরি করে খাওয়ানর যননো । এটা চরম বাসতব
১৭ ই জানুয়ারি, ২০১২ বিকাল ৪:২৯
সুমন এম রহমান বলেছেন: এর কি কোনো ব্যবস্থা নেই। একবিংশ শতাব্দিতে এগুলো মানতে হবে? আশ্চর্য। এতদিন যা বিশ্বাস করে আসলাম সবই তাহলে ভুল!!!!
৬| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১২ বিকাল ৪:২৭
১১স্টার বলেছেন: তাবিজের ব্যাপার টা ভূয়া আপনাকে ভুলে থাকার নতুন কৌশল।
১৭ ই জানুয়ারি, ২০১২ বিকাল ৪:৩২
সুমন এম রহমান বলেছেন: এ রকম আমার ও মনে হয়েছিল। কিন্তু বিশ্বাস করেন আমার দ্বারা যতটুকু সম্ভব যাচাই করেছি,. পুরোপুরি সত্য। একেবারে। আজ রাতে যদি সে আবার তাবিজ খোলে তাহলে আবার আমার কাছে আসতে চাইবে। আমি নিশ্চিত। এখন তো সবাই ওকে সন্দেহ করে না। তাই একটু কম ই চোখে চোখে রাখবে বলে ধারনা। সেক্ষেত্রে পালাতে বললেই পালাবে। কিন্তু আমার ধারনা আর জীবনে সে স্বাভাবিক হবে না। আর এই ধরনের তাবিজের রি এ্যাকশান আছে বলেই আমার ধারনা। সে তো আর এখন স্বাভাবিক নাই। একপর্যায়ে পুরোপুরি অ্যাবনরমাল হয়ে যেতে পারে।
৭| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১২ বিকাল ৪:২৯
কথা সত্য বলেছেন: বিজ্ঞানের বাইরে তো অনেক কিছুই হয়, এটাও হয়ত তেমন কিছু। তবে যতদিন না আপনি সামনা সামনি ঐ মেয়ের সাথে কথা বলতে পারছেন তার আগে এগুলো বিশ্বাস করা ঠিক হবে না কারন আমি মেয়েটিকে জোড়ালো ব্ল্যাকমেইল করার গন্ধ পাচ্ছি। অথবা মেয়েটি ফিরে এসে সত্যি তার জামাইয়ের প্রেমে পড়ে গেছে সিনেমার মত।
১৭ ই জানুয়ারি, ২০১২ বিকাল ৪:৩৫
সুমন এম রহমান বলেছেন: ব্লাকমেইল হলেও সে বলত। কারন সে তিন বার সুইসাইড করার চেষ্টা করেছে , কিন্তু আমি তাকে গ্রহন করব আশ্বাস দিয়ে দিয়ে ঠেকাই। সুতরাং তার হারানোর কিছুই ছিল না। আর স্বামীর প্রেমে পড়ার কোনো কারন নাই । সেটা পুরোপুরি অসম্ভব। ও জীবনে ওর সত্যিকারের ভালবাসা পাবে না। এই মূহুর্তে মেয়েটি একটা পুতুল মাত্র।
৮| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১২ বিকাল ৪:৩৪
রুম্মান৯৯ বলেছেন: এটা সত্য এবং খুবই সম্ভব--আমি তার প্রমান।তাবিজে পুরো মনই পালটে যায় রে ভাই।
তবে যখন তাবিজের মেয়াদ কেটে যাবে তখন ভালো হয়ে যাবে---তাবিজ নিয়মিত আপডেট করতেই হবে।।
বিশেষ করে খাবারের সাথে মেশানো জিনিষই বেশী কার্যকর ।
তবে তোমার এসব ভুলে যাওয়াই উচিৎ এবং পরকিয়া করা অপরাধ??
১৭ ই জানুয়ারি, ২০১২ বিকাল ৪:৪০
সুমন এম রহমান বলেছেন: সত্যিই বলছি, ও কোনোদিন আমাকে ছাড়া ভাল থাকবে না। আমি ওকে ছাড়া ভাল থাকতে পারব হয়ত , কিছুদিন পরে একটা বিয়ে করে ফেলব। কিন্তু ওকে আমি চিনি। ও পারবে না। ও মনে হয় আমার জীবনের পাচ মিনিট সময় কি করেছি তারও খবর রাখত। অবিশ্বাস্য কঠিন ছিল তার ভালবাসা।
৯| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১২ বিকাল ৪:৩৫
bakta বলেছেন: তোর প্রেম - ফালতু প্রেম -
এতই যদি ওকে ভালোবাসতিস ওর বিয়ে শুনেই ওকে বের করে এনে বিয়ে করতে পারতিস। তবেই তোর পুরুষের মতো কাজ হতো । এখন পরে খাচ্ছে তাই লালচিয়ে মরচিস। জানাচ্চিস আমি ভালোবাসতাম । তোর মুরদে কুলাইনাই বলে মেয়ে অন্য যায়গায় বিয়ে করেছে। তোর কোমরের জোড় ঐ মেয়ে বুঝে ফেলেছে। এখনো ওর সাথে সম্পর্ক চালিয়ে বাকি জীবনটা নষ্ট করতে চাস কেন তুই ?
নিজের বিয়া করার মুরোদ নাই - আবার এক্বটা বিবাহিত জীবন মানে দুটা জীবন নষ্ট করতে চাস ?
বেশরম কোথাকার। তোর লজ্জার ও সীমা থাকা উচিত।
১৭ ই জানুয়ারি, ২০১২ বিকাল ৪:৪১
সুমন এম রহমান বলেছেন: ভাই উপরে একটা লিংক দিয়েছি। গত ৩১ নাইটে লেখা। প্লিজ পড়ে দেখবেন। আপনার কথাগুলো আর তাহলে বলতেন না। মানুষ কখোনো কখোনো অসহায় হয়ে যায়।
১০| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১২ বিকাল ৪:৩৬
মেনন আহমেদ বলেছেন: ৪ নং কমেন্টের সঙ্গে পুরাপুরি সহমত।
১১| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১২ বিকাল ৪:৩৭
দীপঙ্কর_আলোসন্দিপ বলেছেন: মে্য়ে মিথুন রাশি হোলে এটা করা যায়
১৭ ই জানুয়ারি, ২০১২ বিকাল ৪:৪২
সুমন এম রহমান বলেছেন: ওর জন্ম ১০ অক্টোবর।
১২| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১২ বিকাল ৪:৩৮
বিতর্কিত বিতার্কিক বলেছেন: যদি খুব বেশি কাতর থাকেন এবং নিজের উপর বিশ্বাস থাকে তবে মেয়েটাকে তুলে নিয়ে আসুন।
তবে খেয়াল রাখবেন এমন করলে মেয়েটা কিন্তু পরবর্তীতে আর তার নিজের পরিবারে ফিরে যেতে পারবেনা।
আপনার অর্থনৈতিক অবস্থাও বিবেচনায় রাখবেন।
যদি আপনার মাঝে সামান্যতম সংশয় থাকে তবে এই পথ আপনার জন্য না।
১৭ ই জানুয়ারি, ২০১২ বিকাল ৪:৪৩
সুমন এম রহমান বলেছেন: সে আমাকে এখন আর চেনে না। এটা ই সত্য। না এটা করব না।
১৩| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১২ বিকাল ৪:৪০
দা লর্ড বলেছেন: আচানক...
১৪| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১২ বিকাল ৪:৪৮
sumon3d বলেছেন: তাবিজের ব্যাপার টা ভূয়া আপনাকে ভুলে থাকার নতুন কৌশল।
১৫| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১২ বিকাল ৪:৪৮
কে.এম. মাহ্বুব শরীফ (রাতুল) বলেছেন: Unbelievable.....!!!
১৭ ই জানুয়ারি, ২০১২ বিকাল ৫:০০
সুমন এম রহমান বলেছেন: একেবারে...
১৬| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১২ বিকাল ৪:৫৩
অর্ক হাসনাত কুয়েটিয়ান বলেছেন: বিশ্বাস করলাম না।
১৭ ই জানুয়ারি, ২০১২ বিকাল ৫:০০
সুমন এম রহমান বলেছেন: সত্যি বলতে কি আমারও বিশ্বাস করতে ইচ্ছা করে না।
১৭| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১২ বিকাল ৪:৫৬
নানাভাই বলেছেন: আল্লাহর কুরআন দিয়ে যেমন মানুষের উপকার করা যায়, আবার তা দিয়া ক্ষতি ও করা যায়। যে যেই ভাবে ব্যাবহার করে!
১৮| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১২ বিকাল ৪:৫৮
মাহমুদ মান্না বলেছেন: ১। তাবিজ কবজ কাজ করে এটা সত্য, কিন্তু খুব কম সময়ই এটা অ্যাকটিভ থাকে। আমার গার্লফ্রেন্ডরেও পান খাইয়ে কিছুদিন বেতালে নিয়ে গিয়েছিল, সব ঠিক হয়ে গেছে।
আপনি হয় তারে ডিভোর্স নিয়ে বিয়া করেন, নয় তার জীবন থেকে সরে যান। এমনকি তার স্টেডিয়ামে বসে খেলাও দেখবেন না। আপনার কষ্ট আমি বুঝতেছি। আপনার সুন্দর ভবিষ্যত কামনা করছি।
শেখ মিনহাজ হোসেন@ প্লিজ আমারে একটা ইমেইল করবেন ভাই, [email protected]
আমার একবান্ধবীকে ঠিক এই রকম করেই বিয়া দিয়েছে বাপ-মা দুবাই প্রবাসী টাকা ওয়ালা, কিন্তু আনস্মার্ট ,বয়স্ক এক লোকের সাথে। সে বাইরের জগত সম্পর্কে তেমন জানেনা। সে আমাকে বার বার ফোনে তাকে হেল্প করতে বলে, কিন্তু আমি এত দূরে থাকি যে তা সম্ভব না। সে ডিভোর্স নিয়ে আবার পড়াশোনা করতে চায়, বাবা-মা জানিয়েছে, কিন্তু তারা রাজি না।বলেছে এমন করলে, তারা তার কোনো দ্বায়ীত্ব নেবেনা।কোথায় কিভাবে সে মানবাধিকার সংস্থায় যেতে পারবে?
১৭ ই জানুয়ারি, ২০১২ বিকাল ৫:২৩
সুমন এম রহমান বলেছেন: হু অ্যাডভোকেট সালমা আলী।
১৯| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১২ বিকাল ৪:৫৯
যাযাবরমন বলেছেন: প্রেম আর প্রেমিক, এই শব্দ ২টা আমার তেমন পছন্দ না।
১৭ ই জানুয়ারি, ২০১২ বিকাল ৫:০২
সুমন এম রহমান বলেছেন: ফুল ও তো অনেকের পছন্দ না।
২০| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১২ বিকাল ৫:০২
আ.আ.আজাদ বলেছেন: ভাই, আমি এটা বিশ্বাস করিনা, কেননা আমার ক্ষেত্রে এটা কাজ করেনি। আমার বৌ আমার কাছে এসে এগুলো নিয়ে খেলা করতো।
আবার যেমনটা তেমন রেখে বাসায় যেয়ে পরের দিন আবার আমার কাছে আসতো।
মনে হয় ৪নং কমেন্ট টাই ঠিক।
আপনার প্রতি সহানুভুতি রইল।
১৭ ই জানুয়ারি, ২০১২ বিকাল ৫:০৩
সুমন এম রহমান বলেছেন: ধন্যবাদ, এই কথা যখন লিখছি তখন সে আবার ও ফোন দিচ্ছে, আমি আর তার ফোন রিসিভ করব না। তাবিজের গুষ্টি মারি।
২১| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১২ বিকাল ৫:০৩
হুদাই আল-খুচাই বলেছেন: শুনে আপনার জন্য খুব খারাপ লাগছে। আমি ছোট বেলায় এরকম অনেক ঘটনা শুণেছি কিন্তু বাস্তবে দেখিনি। তাই বিশ্বাস অবিশ্বাসের দোলায় থাকি।
আমি যতদূর জানি এই ধরনের তাবিজ কবজেরও তোর থাকে। মানে এগুলোর বিরুদ্ধেও কাজ করা যায়। তেবে হাক্কানী আলেমদের দিয়ে করাতে হয়। কখনো কাওকে করতে দেখিনি বা নিজে করিনি। কিন্তু শুনেছি। তাই আপনাকে পরামর্শ দিচ্ছি এমন কারো কাছে গিয়ে আলাপ করতে।
আর সবচাইতে ভালো কাজ মেয়েটি যদি আপানেক চিনতে নাই পারে তাহলে তাকে ভুলে যান। মেয়েটির এখন বৈধ স্বামী আছে। এটাই চরম কঠিন বাস্তব সত্য।
১৭ ই জানুয়ারি, ২০১২ বিকাল ৫:০৪
সুমন এম রহমান বলেছেন: জানি।
আমি তাকে পাওয়ার জন্য কোনো তাবিজের আশ্রয় নেব না।
২২| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১২ বিকাল ৫:০৬
ক্লান্ত দুচোখ বলেছেন: আপ্নে সাইকোলজির ছাত্র? তাবিজে বিশ্বাস করার গল্প ছাপাইছেন?
বাদ দেন পড়ালেখা, আপ্নেরে দিয়া হবে না, হুদাই টাইম ওয়েষ্ট করতেছেন।
২৩| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১২ বিকাল ৫:০৮
হুদাই আল-খুচাই বলেছেন: ভাই আপনাকে তাবিজ করতে বলিনি। তাকে যে তাবিজ দেওয়া হয়েছে সেই তাবিজ যেন কাজ না করে তার জন্য কিছু করতে বলেছি।
তবে সেটিও যদি করতে না চান তা আপনার ব্যক্তিগত ব্যপার।
১৭ ই জানুয়ারি, ২০১২ বিকাল ৫:২২
সুমন এম রহমান বলেছেন: সেটা মনে হয় সম্ভব না। কারন আমি এমন কাউকে চিনি না।
২৪| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১২ বিকাল ৫:১৬
হিম১২৩ বলেছেন: বিশ্বাস হল না। তাবিজের এ্যাড করার জন্য পুরা ঘটনা আপনি সাজিয়েছেন।
১৭ ই জানুয়ারি, ২০১২ বিকাল ৫:২৩
সুমন এম রহমান বলেছেন: না ভাই।
২৫| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১২ বিকাল ৫:১৮
আমি সুফিয়ান বলেছেন: ক্লান্ত দুচোখেরকমেন্টে ++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++
পড়াশোনা বাদ দেন, শাহবাগে বারডেমের সামনে গিয়ে তাবিজ, মলম আর জোকের তেল বেচা শুরু করেন।
আর বান্ধবীকে কই বিয়া দিয়েছিলো, আন্দামরা দ্বীপে?
ঢাকা ভার্সিটির একটা মেয়েকে সেক্স এর জন্য মেরে মাথা ফাটিয়ে ফেলবে?! আর তার ফ্যামিলি বসে আংগুল চুষবে??!!
১৭ ই জানুয়ারি, ২০১২ বিকাল ৫:২২
সুমন এম রহমান বলেছেন: তার ফ্যামিলিই তো জোর করে বিয়ে দিছে। ভাই ঘটনা সত্য, বিশ্বাস না করলে না করেন।
২৬| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১২ বিকাল ৫:২৭
কানাফরিদ বলেছেন: ব্ল্যাক ম্যাজিক এতে অনেক কিছু সম্ভব।
২৭| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১২ বিকাল ৫:৩২
তাসনুভা বিপা বলেছেন: এসব তাবিজ কবজ আমি বিশ্বাস করিনা। চোখের সামনে দেখসি যে কাজ করেনাই।আপনার ব্যাপারটায় কি বলবো বুঝতে পারছিনা।
২৮| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১২ বিকাল ৫:৩৪
এ্যাপেলটন বলেছেন: .....sorry bro..this is so non sense ...
২৯| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১২ বিকাল ৫:৩৯
মোঃ তৈমুর রেজা বলেছেন: মাথায় কি যেন ঘুরপাক খাইতেছে ....
১৭ ই জানুয়ারি, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:০৪
সুমন এম রহমান বলেছেন: খাওয়ার ই কথা।
৩০| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১২ বিকাল ৫:৪০
খান মেহেদী ইমাম বলেছেন: ভাই আমি এরকম কিছু জিনিস দেখার পরে জানতে চেষ্টা করি এবং পরে জানতে পারি তাবিজ না ঠিক তবে কুফরি বলে একটা জিনিস আছে যা ইসলাম ধর্মে সম্পূর্ণ ভাবে নিশেদ। আবার এটা হতে পারে যে মেয়েটাকে ব্ল্যাকমেইল করা হচ্ছে । তবে কুফরি ব্যপারটা উরিয়ে দেয়া যায় না।
ভাই একটা কথা বলি মনে কষ্ট নিবেন না। আমি চাই মেয়েটাকে তার শশুর বাড়ির লোকজন অত্যাচার করুক। কারন তার বাবা মার কছে মেয়ের সুখ কোনও বড় বিষয় না তাদের কাছে মেয়ের শশুর বাড়ি সবকিছু। তবে । আর ভাই মেয়ের অমত এ বিয়ে ইসলাম কখনই সমরথন করে না।আর এর জন্য মেয়ের বাবা মার অবশ্যই আল্লাহর কাছে জবাবদিহি করতে হবে।
১৭ ই জানুয়ারি, ২০১২ বিকাল ৫:৫৬
সুমন এম রহমান বলেছেন: আর কুফরী যে বিষয়টি বললেন, সেটা ও তো গুনাহ , তাইনা?
তারা তো অপরাধী হবেই। তবে মেয়েটার আসলে কোনো দোষ নাই। ও ওর সাধ্য মত চেষ্টা করেছে আমার হওয়ার জন্য। কিন্তু পারে নি। যাই হোক ও শাস্তি না পাক সেটাই চাই।
আচ্ছা এই কুফরী করলে সেটার প্রভাব কতদিন থাকে, বলতে পারবেন? সেটা তো রিঅ্যাকশান ও মনে হয় করতে পারে। আচ্ছা ওর কি পাগল হয়ে যাওয়ার চান্স আছে নাকি?
ও যে এখন আমাকে চেনেনা , সেটাও তো অনেক বড় অ্যাবনরমালিটি , তাইনা?
৩১| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১২ বিকাল ৫:৫৬
অর্ধ মৃত বলেছেন: ভাই বিস্বাস অবিস্বাস এর মাঝে ভয়ানক ঝাকি খেলাম। আমি কোনো ভাবেই বুঝতে পারছি না কি দিয়ে কি হল। আবার সব কিছু শোনার পর কোনো মন্ত্যব্য ও করতে পারছিনা...................................।
এই যুগে..........???
কি জানি।
যদি সম্ভব হয় আমার সাথে যোগাযোগ করবেন। অপনার সাথে একটু কথা বলতাম।
[email protected]
১৭ ই জানুয়ারি, ২০১২ বিকাল ৫:৫৭
সুমন এম রহমান বলেছেন: হু এখনই করছি।
৩২| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:০১
পথচারী সামিউল বলেছেন: এই তাবিজ বাবা কে? ঠিকানা যোগাড় করেন, তারপর উল্টা তাবিজ করে আপনার প্রেম উদ্ধার করেন। তাবিজ বাবা'র মারফতি কারবার, বুঝা বড় ভার... এইরকম ব্যাপক ক্ষমতা যদি তার থাকে, তাকে ঠেকাবে সাধ্য কার!
১৭ ই জানুয়ারি, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:০৫
সুমন এম রহমান বলেছেন: ওটা ফরিদপুরে , আমি চিনব না। যাই হোক, হাল ছাড়িয়া দে.....টাইপের ব্যাপার হয়ে গেছি এখন।
৩৩| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:০২
ক্লান্ত দুচোখ বলেছেন: সরি, আপনার দুঃসময়ে বাজে কথা বলে ফেলছি...যদিও জানি ঘটনা সত্য না!
আপ্নে সাইকোলজির ছাত্র? মিসির আলি স্যার কে চিনেন? আসেন উনার ষ্টাইলে চিন্তা করি...
গল্পটা পরপর ৩বার পড়লাম, পুরা ঘটনাটাই বানানো! কেনো? কিছু অসামঞ্জতা...
১) আমি সাইকোলজির ছাত্র ছিলাম
একথাটা প্রথমেই কেন বললেন? যেন পাব্লিক এর পরের লাইনগুলা পড়ে এবং বিশ্বাস করতে শুরু করে।
২) প্রত্যেক রাতেই যে কোনো ভাবে হোক স্বামীর সাথে না থেকে আমার সাথে রাতভর কথা বলতো। যাতে আমি নিশ্চিত থাকি যে সে ভার্জিন আছে।
কয়টা থেক কয়টা পর্যন্ত আপনের সাথে কথা বলতো? রাত ৯টা থেকে সকাল ৯টা? এর মধ্যে জাষ্ট ১৫মিনিটের মধ্যেই কাম সাইরা ফালান যায়, জানেন তো?
৩) খুবই স্বাভাবিক ভাবে কথা বলল। আমি জিজ্ঞেস করলাম তাবিজ কই? সে বলল গলা চুলকাচ্ছিল তো তাই খুলে রেখেছি... ......আর তিনটি তাবিজ দিয়ে দিয়েছে । দুই বাহুতে দুটি আর গলায় একটি।
গলারটা খুলে ফেলার পর(দুই হাতের টা কি খুলে ফেলেছিল? মনে হয় না, গলা চুলকালে হাতেরটা খুলতে যাবে কেনো? ) আপনার সাথে স্বাভাবিক ভাবে কথা বলে হাতের দুইটা তাবিজ থাকা সত্তেও???
আর ইচ্ছা করলো না... গেলাম
১৭ ই জানুয়ারি, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:১০
সুমন এম রহমান বলেছেন: ১।জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় , ২০০৮ এ অনার্স করেছি, ঢাকা কলেজ থেকে। রোল ৫৯০৩০০ এটা ইন্টারনেটে এখনই যাচাই করেন। আর আমার নিকটার সাথে নাম এর মিলও পাবেন,
২। না সেটা সম্ভব না। কারন তাকে আমি যখনই ফোন দিতাম ফোন ধরতে পারত। আর সবগুলো দিন না মাত্র তিনদিন স্বামীর বাসায় ছিল। বাকি দিনগুলি ওর ছোট খালার বাসায় ছিল। এগুলো ডিটেইল লেখার প্রয়োজন মনে করিনি। এখন আপনি প্রশ্ন তুললেন বলে বলছি।
৩। শেষ প্রশ্নটা আমিই ওকে করিনি আসলে। যে কোনোটা সত্য হতে পারে। তবে ও যে স্বাভাবিক ভাবে কথা বলছে এতেই আমি খুশী ছিলাম। তাই এই বিষয়টি নিয়ে মাথা ঘামাইনি।
ইচ্ছা করলে আবার আসবেন। প্লিজ
১৭ ই জানুয়ারি, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:১২
সুমন এম রহমান বলেছেন: ও, আদতে মিসির আলী বলতে কোনো শিক্ষক বোধহয় ছিলেনই না। কারন আমার জানা মতে তো নেই। এটা সম্ভবত অন্য কাউকে আশ্রয় করে হুমায়ুন আহমেদের দেয়া নতুন নাম।
৩৪| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:১৬
মনিরুল ইসলাম বাবু বলেছেন: লেখক সুমন এম রহমান বলেছেন ঃ আমার ফোন কেটে দিয়ে সে তার স্বামীর সাথেও কথা বলল। আমি খুবই অবাক হলাম।
>> এইটা বুঝলাম না বস । কীভাবে আপনি ফোন কাটার পরও তাদের কথাবার্তা ব্যাপার জানতে পারলেন
১৭ ই জানুয়ারি, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:২৯
সুমন এম রহমান বলেছেন: ওয়েটিং এ ছিল। আর পরে সে স্বাভাবিক ভাবেই বলল যে কেন, তূর্যর সাথে কথা বলেছি! তুমি জিজ্ঞেস করছ কেন? হা হা হা
৩৫| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:১৬
ধূসর প্রেইরী বলেছেন: আমার খালাত ভাইয়ের ক্ষেত্রে এরকম ঘটেছে কিন্ত আমার বউ কে ১০০+ তাবিজ দিয়েছে কিছুই হয় নাই!
১৭ ই জানুয়ারি, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:৩০
সুমন এম রহমান বলেছেন: আপনার বউ তাবিজ প্রতিরোধী। আপনি ভাগ্যবান।
৩৬| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:২২
প্লিওসিন অথবা গ্লসিয়ার বলেছেন: ব্লগ ভরে গেলো হরিদাস পালে।
১৭ ই জানুয়ারি, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:৩০
সুমন এম রহমান বলেছেন: সেরকম ভাবাই স্বাভাবিক,
৩৭| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:২৪
ভালো থাকতে চাই বলেছেন: আমার ফোন কেটে দিয়ে সে তার স্বামীর সাথেও কথা বলল। আমি খুবই অবাক হলাম
আপনি কিভাবে জানলেন ??? ফোনতো কেটে দিয়েছিল
১৭ ই জানুয়ারি, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:৩১
সুমন এম রহমান বলেছেন: ওয়েটিং ছিল , পরে যখন কথা হয়েছে তখন সে নিজেই বলেছে যে কার সাথে কথা বলেছিল।
৩৮| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:২৬
মোঃ সিরাজুল হক বলেছেন: জর্জিস বলেছেন: কোন ব্যাখ্যা নাই
১৭ ই জানুয়ারি, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:৪০
সুমন এম রহমান বলেছেন: এটা অদ্ভুত.....
তবুও আমি ব্যাখ্যা দাড় করিয়েছি। ওকে যখন পায়েশ খাওয়ালো তখন তন্দ্রা আসে এমন কিছু মিশানো ছিল। এমন অনেক ড্রাগ আছে। যা খাওয়ানোর পরে হিপনোটিক সাজেশন দেয়া সম্ভব। আর তাবিজ টি সাজেশন এর অংশ। যে তাকে এটাই মাথায় ঢোকানো হয়েছিল , যে যতক্ষন এই তাবিজ থাকবে ততক্ষন সে আমাকে ভুলে যাবে।
৩৯| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:৩২
মনিরুল ইসলাম বাবু বলেছেন: লেখক বলেছেন ঃ আমি নিশ্চিত মেয়েরা যতই ছলনাময়ী হোক না কেন , ও সজ্ঞানে কখোনোই আমাকে ভুলতে পারে না।
@ লেখক, আপনার এই বাক্যতেও আমার আপত্তি তা শব্দটা মেয়েরা কিংবা মেয়েটা হোক না কেন ? আপনি যেভাবে বিষয়টা লিখেছেন তাতে ছলনাময়ী শব্দটা ব্যবহা্রের প্রশ্ন আসছে কেন ?
১৭ ই জানুয়ারি, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:৪১
সুমন এম রহমান বলেছেন: কারন অনেকে বলতে পারেন , যে সে বোধহয় ছলনা করেছে। তাই অগ্রিম প্রতিরোধ ব্যবস্থা। আমি কাউকে আঘাত করতে চাইনি।
৪০| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:৩৩
মাইন রানা বলেছেন: তাবিজের ব্যাপার ভুয়া না এটা দিয়ে অনেক কিছু করা যায়। ১৫ দিনে আপনি কি বসে বসে ডিম পারতাছেন???
আপনার মত লোভী, হাবা ও ধান্ধাবাজ ছেলের পক্ষেই এটা করা সম্ভব। আপনি যখনই ঘটনা শুনেছেন তখনই ব্যাবস্থা নেন নাই কেন??
কি ভেবেছেন মেয়ে আসলে আসবে না আসলে নাই??
যে মেয়ে বিয়ের পর ১৫ দিন জীবনের সর্বোচ্চ সংগ্রাম করল আর আপনি তার সাথে বসে বসে ফোনে শুধু কথা বলছেন
?? তাকে উদ্দারের কোন ব্যাবস্থা করেন নাই??
আপনাকে শত ধিক্কার!! ছিঃ ছিঃ
১৭ ই জানুয়ারি, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:৪৩
সুমন এম রহমান বলেছেন: সে ই মানা করেছিল। আমি জোর করার চেষ্টা করেছি। এর মধ্যে ৩ তারিখ তার মায়ের অপারেশন হল। সে তাকে রেখে তখনই পালাতে চায়নি। তার পরে সে বলতেছিল যে ১০ তারিখে মেসে দিবে তাকে। তখন স্বাভাবিক ভাবেই পালাবে। এর মধ্যে নিজেকে রক্ষা করতে পারবে সে। ভাই আমি জোর করতে পারিনি। তবে লোভী না।
৪১| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:৩৫
মনিরুল ইসলাম বাবু বলেছেন: মনিরুল ইসলাম বাবু বলেছেন: লেখক সুমন এম রহমান বলেছেন ঃ আমার ফোন কেটে দিয়ে সে তার স্বামীর সাথেও কথা বলল। আমি খুবই অবাক হলাম
লেখক বলেছেন: ওয়েটিং এ ছিল। আর পরে সে স্বাভাবিক ভাবেই বলল যে কেন, তূর্যর সাথে কথা বলেছি! তুমি জিজ্ঞেস করছ কেন? হা হা হা
@ লেখক, তাইলে তো দেখা যাচ্ছে মেয়েটা স্বাভাবিক কাজই করেছে । এতে এত খুবি অবাক হবার দরকার ছিলনা । অবশ্য আপনার মাথা ঠিক ছিল না তো এটা আমরা ফিল করি ।
১৭ ই জানুয়ারি, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:৪৭
সুমন এম রহমান বলেছেন: না ভাই, সে স্বাভাবিক ছিল না। সে ওই ছেলের সাথে যাতে কথা বলে , সেই রকম ই সাজেশন পেয়েছে, বা তাবিজে তাই ছিল। ওই ছেলেকে সে পছন্দ করে তো না ই। তার সাথে সুখী হওয়ার সম্ভাবনা শূন্য। এর মধ্যে আবার ১৪ তারিখ ওই ছেলে তাকে গলা টিপে হত্যা করতেও চেয়েছিল। কাজের মেয়ে দেখে ফেলে চিৎকার করায় বেচে যায়। সেই রাতে সে গেষ্ট রুমে নিজেকে বন্দি রেখে আমার সাথে কথা বলে। ও ছেলেটি কিন্তু তার আপন খালাতো ভাই, আমার আগের লিংক এ এইসব তথ্য ছিল।
৪২| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:৩৭
মনিরুল ইসলাম বাবু বলেছেন: মাইন রানা বলেছেন: তাবিজের ব্যাপার ভুয়া না এটা দিয়ে অনেক কিছু করা যায়। ১৫ দিনে আপনি কি বসে বসে ডিম পারতাছেন???
কি ভেবেছেন মেয়ে আসলে আসবে না আসলে নাই??
যে মেয়ে বিয়ের পর ১৫ দিন জীবনের সর্বোচ্চ সংগ্রাম করল আর আপনি তার সাথে বসে বসে ফোনে শুধু কথা বলছেন
?? তাকে উদ্দারের কোন ব্যাবস্থা করেন নাই??
@ ভেবে দেখার মত পয়েন্ট । মেয়ে অনেক করেছে আর এখন আপনি তাবিজের প্রভাবে সে ভুলে গেল কিনা তা নিয়া পোস্ট দিচ্ছেন
১৭ ই জানুয়ারি, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:৪৯
সুমন এম রহমান বলেছেন: আমি আ্যাডভোকেট সালমা আলীর সাথে যোগাযোগ করেছিলাম, উনি বলেছিলেন, ঠিকানা দেন , আমরা তুলে নিয়ে আসি। তখন আবার মেয়ে ই বেকে বসল। সে বলতেছিল , তাহলে সব জানাজানি হয়ে যাবে। আমি এম্নিতেই আসতে পারব। আমার উপর আস্থা রাখ। তোমার কিছু করার নাই। তুমি নিজে থেকে কিচু করতে গেলে আমাকে চিরতরে হারাবে। এইসব....
৪৩| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:৪০
দুঃখ বিলাসি বলেছেন: এরকম সম্ভব।আমি নিজে চোখে দেখেছি।
আমাদের এলাকার এক বড়ভাই উনার জিএফকে নিয়ে পালিয়েছিল।
এরপর ঐ বড়ভাইয়ের বাবা একজনকে হুজুরকে বাসায় নিয়ে আসে।হুজুর একটা তাবিজ বানিয়ে ঐ ভাইয়ের ঘরে রেখেদেয়,আর উনার বাবাকে বলেছিল আপনার ছেলে যেখানেই থাক তিন দিনের মধ্যে বাড়ি চলে আসবে।২দিনের দিন ঠিকই ঐ বড়ভাই বাড়ি চলে আসে।
আমিও আপনার মতো এগুলো বিশ্বাস করতাম না।এখন করি।
শুধু এই ঘটনা থেকে নয়।এই ঘটনার পর আরও অনেক অবিশ্বাসও ঘটনা নিজের চোখে দেখেছি।পরের ঘটনাগুলো মেইন যেগুলো দেখে অস্বীকার করতে পারি নাই।
১৭ ই জানুয়ারি, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:৫২
সুমন এম রহমান বলেছেন: হু , ব্যাখ্যাতীত অনেক ঘটনাই ঘটে ভাই।
৪৪| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:৪১
ক্লান্ত দুচোখ বলেছেন: ভাই প্লিজ দোয়া করেন আমার জন্য। আপনারই লেখা থেকে কিছু উদৃতি করতেছিঃ
১) ছেলে ওর খালাতো ভাই হয়
২) স্বামীকে তার শরীর স্পর্শ করতেও দেয়নি। সেই কারনে শত নির্যাতন সহ্য করেছে। মাথা ফাটিয়ে দিয়েছে ছয়টা সেলাই লেগেছে
এবার মায়ের দিক থেকে চিন্তা করেন, আমার মেয়েকে আমার বোনের ছেলে মেরে ৬টা সেলাই লাগাইছে... (ভাবতেই কেমন জানি লাগে, মা রাই ভালো বলতে পারবে)
শুনেন আসল কথায় আসিঃ
১) ছেলে প্রতিষ্ঠিত , বাড়ি গাড়ি আছে গুলশানে
২) ছেলের বাবা বাংলাদেশ ব্যাংক এ চাকরী করেন।
৩) ছেলেও আইবিএ থেকে পাশ করে এখন চাকরী করছে।
আর আপনের কি আছে? (না মানে আপনার প্রয়াত প্রেমিকার মত) তোমার(আপনার) সাথে আমার(আপনার প্রেমিকা) নতুন জামাই এর তুলনা করতেছি। এখন বিয়ে যেহেতু হয়েই গেসে এই বিয়েতে আমার বাবা,মা সবাই খুশি, আবার ছেলেও খারাপ না। এখন যদি আমি নাচতে নাচতে শশুর বাড়ি যাই তুমি
"একারনেই নারী জাতীর উপর ভরস রাখতে নাই" জাতীয় ডায়ালগ দিয়া আমাদের গোপন জিনিস ফাস করা শুরু করবা(যদি কিছু থাকে) তখন আমার আম ও যাইবো ছালও যাইবো।
তার চেয়ে বরং এমন কিছু করি যাতে তুমি আমারে দোষারপ দিতে না পারো এবং আমাকে ও আমাদের প্রেম কে আজীবন মনে রাখো। সো শুরু করলাম তুমার লগে তাবিজ তুক তাকের গপ্প।
সো বুজতেই পারছেন, মেয়ে চাচ্ছে আপ্নে যেন খুব সুন্দর এবং মোলায়েম ভাবে সরে পরেন, আর কিছুই না!
১৭ ই জানুয়ারি, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:৫৬
সুমন এম রহমান বলেছেন: উড়িয়ে দিচ্ছি না।
তবে আমি স্বাবলম্বি। এটা দেখেই সে প্রেম করেছিল। আর তূর্যের সাথে তার বিয়ের কথাবার্তা আমাদের সম্পর্কের ও অনেক আগে থেকে চলছিল। কিন্তু ওর পুরো পরিবারই জানত যে তূর্যকে ও সহ্য করতে পারে না।
এ রকম হলে সে প্রথম ১৫ দিন এত কষ্ট করত না। আমি এখনও ওকে ভুল বুঝছি না। মোটেই না।
৪৫| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:৪২
মাইন রানা বলেছেন: আপনার কমেন্ট
সত্যিই বলছি, ও কোনোদিন আমাকে ছাড়া ভাল থাকবে না। আমি ওকে ছাড়া ভাল থাকতে পারব হয়ত , কিছুদিন পরে একটা বিয়ে করে ফেলব
তারমানে কি দাঁড়ালো??
আপনি প্রেম করেন নাই করেছেন প্রতারণা। আমার মনে হয় তাকে বিয়ে নয় অন্য কোন উদ্দেশ্য (অসৎ কাজ) হাসিলের জন্য প্রেম করেছেন।
আপনি অন্য মেয়ে বিয়ে করে ভাল থাকতে পারবেন না অন্য মেয়ের ক্ষতি করে। আল্লাহ ন্যায় বিচারক
ওই মেয়ে আপনার মত প্রতারকের কাছে আসলে ভাল থাকত এটা বিশ্বাস করা যায় না।
নিজের মনকে জিজ্ঞাসা করে দেখুন তার প্রতি আপনার টান বা মায়া কতটুকু ছিল?? উত্তর পেয়ে যাবেন আপনার ভালবাসার।
এই মেয়ে যদি ভবিষ্যতে পাগল বা আসুখী হয় তার জন্য নিজের দায় এড়াতে পারবেন না। এই জীবনে না হোক পরকালে হলে ও তার বদলা পাবেন।
১৭ ই জানুয়ারি, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:০২
সুমন এম রহমান বলেছেন: লেখক বলেছেন: না ভাই , অপব্যাখ্যা দিচ্ছেন। আমিও তাকে প্রচন্ড ভালবাসি। তবে আমি ছেলে । তার সাথে আমার আবেগের ভিন্নতা থাকবে। সেটাই স্বাভাবিক। আর ওকে আমি বিয়ে করার জন্য এখনও উদগ্রীব। আমি শুধু সরল স্বীকারোক্তি করেছি। এর মানে এই না যে আমি কষ্ট পাচ্ছি না। গত ১৫ দিনে শত ঘুমের ওষুধ খেয়েও আমি খুব কম ঘুমাতে পেরেছি। ভাই আমি যে ভাল আছি মোটেই তা না। এটা আমার প্রথম প্রেম ছিল ।
কিন্তু ওর ভালবাসা ছিল একেবারেই আলাদা। সেটাও আমি স্বীকার করছি। কারন সেই মানসিকতা আমি রাখি। আমি ওর মত ওকে ভালবাসতে পারিনি। ওর ভালবাসার প্রচন্ডতার কাছে আমি খুব ছোট ছিলাম। তাই বলে একটা ছেলে হিসেবে কম ভাল বাসিনি। এটা আমার ও প্রথম প্রেম ছিল। আর শেষ প্রেমও হতে পারে। আর বোধহয় প্রেম করা হবেনা। তবে বিয়ে করব।
৪৬| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:৪৩
মনিরুল ইসলাম বাবু বলেছেন: মনিরুল ইসলাম বাবু বলেছেন: লেখক বলেছেন ঃ আমি নিশ্চিত মেয়েরা যতই ছলনাময়ী হোক না কেন , ও সজ্ঞানে কখোনোই আমাকে ভুলতে পারে না।
@ লেখক, আপনার এই বাক্যতেও আমার আপত্তি তা শব্দটা মেয়েরা কিংবা মেয়েটা হোক না কেন ? আপনি যেভাবে বিষয়টা লিখেছেন তাতে ছলনাময়ী শব্দটা ব্যবহা্রের প্রশ্ন আসছে কেন ?
১৭ ই জানুয়ারি, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:৪১
লেখক বলেছেন: কারন অনেকে বলতে পারেন , যে সে বোধহয় ছলনা করেছে। তাই অগ্রিম প্রতিরোধ ব্যবস্থা। আমি কাউকে আঘাত করতে চাইনি।
@ লেখক আপনার এই উত্তরের আগামাথা কিছুই বুঝলাম না , স্যরি
৪৭| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:৪৯
মাইন রানা বলেছেন: আমি আপনাকে কষ্ট বা ব্যাথা দেবার জন্য কথা গুলি বলি নাই। আমার খুব খারাপ লাগছে ঘটনাটি শুনে তাই
আমাদের সমাজে এই রকম বলি অনেক মেয়েরাই হয় প্রতিনিয়ত।
পুরুষদের সাহসী হতে হয় না হলে কত আরো কত মেয়ের জীবন নষ্ট হবে আল্লাহই জানে
তবে আমার মতে যদি মনে করেন সে আপনাকে ছাড়া ভাল থাকবেনা তবে কিছু একটা করেন তারাতারি
১৭ ই জানুয়ারি, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:১৬
সুমন এম রহমান বলেছেন: আমি ওকে স্পষ্ট বলেছি যে তার যদি স্বামীর সাথে সেক্স্ ও হয় তাও আমি স্বাভাবিক ভাবে মেনে নিব। কিন্তু সে তো এখন আমাকে চেনেই না। একটু আগে একবার ফোন করেছিল। তখন অবশ্য আমাকে চিনেছে। কিন্তু গুরুত্ত্বপূর্ন কিছু বলার আগেই সে তার মা এসেছে বলে লাইন কেটে দিয়েছে। তাবিজ ফেলে দিতে বলেছিলাম, সে বলে যে তাবিজ ছাড়া আমার প্রচন্ড মাথা ব্যথা করে। আমি অসহায় হয়ে গেলাম। তবে ওকে ভাগিয়ে নিয়ে বিয়ে করলে ছেলেটি আবার ওর ক্যাম্পাসে এসে ডিষ্টার্ব করে কিনা কে জানে। ডিভোর্স কমপ্লিট হতে নাকি তিন মাস লাগে। কি অবস্থা!! তারপরে না আমার বিয়ে। বড় ঝামেলার কাজ। এর মধ্যে অনেক কিছুই ঘটে যেতে পারে। তবে আমি ওকে কখোনো ই না বলার ক্ষমতা রাখি না। ও আসতে চাইলে আমি নিব ই। কিন্তু সেক্স হয়ে গেলে আর আসতে চায় কিনা কে জানে। আমি ওর সাথে কখোনো এটা করিনি। যদিও ঘন্টর পরা ঘন্টা একসাথে থাকতাম।
৪৮| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:৫৩
শেখ মিনহাজ হোসেন বলেছেন: শুনেন, আপনি এখন ব্লগিং বন্ধ করেন! ধরে নিলাম আপনার ঘটনা পুরোপুরি সত্যি!
(পুরোপুরি সত্যি ধরে নিয়ে), আপনি ২০ নাম্বার মন্তব্যের উত্তরে বলেছেন যে, এখন ও আবার ফোন রিসিভ করছে, কিন্তু আপনি ফোন ধরবেন না!
কেন????????????????????? কেন???????
যদি না-ই ধরেন, তাহলে আর এই পোস্টের মানে কি?
সে আপনার জন্য অনেক কিছু করেছে। এখন আপনি যদি তাকে পেতে চান তাহলে ব্লগিং বন্ধ করে তার বাসায় চলে যান। বলুন সাহস থাকলে সে যেন নিচে আসে আপনার সাথে। তারপর মেয়েটি যেন ডিভোর্সের ব্যবস্থা নেয়। এরপর অবশ্য ৩ মাস আপনাদের অপেক্ষা করতে হবে ধর্মমতে। তারপর বিয়ে করে ফেলুন ৯১ দিনের মাথায়।
না পারলে ব্লগে তাবিজের বিশেষণ করে ফায়দা নাই।
১৭ ই জানুয়ারি, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:২১
সুমন এম রহমান বলেছেন: এটা ঘটনাটা সবাইকে জানানো আর কি । ফায়দা হাসিলের জন্য না। আর ওর মা এর সাথে কথা তো বলেইছি। সব নষ্টের মূল তিনিই। তার ভাই ও ঢাবির ছাত্র। সেও কেমন যেন কথা শোনে না।
তূর্যরা ওদের থেকে অনেক বড়লোক। তাই তাদের উপরে ওর ফ্যামিলি কিছু বলতে পারে না। চায় ও না। বাড়ি গাড়ি বলে কথা। একমাত্র ছেলে ।
পালিয়ে বিয়ে করার বিকল্প নাই। সে আমাকে চিনতে পারলে চেষ্টা তো করব ই।
৪৯| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:৫৪
মুরুববী বলেছেন: পোষ্ট পর্যবেক্ষনে
ভাই একটা প্রশ্ন ছিল, আপনি কি মেয়ের বিয়ে হয়ে যাবার পরে হতাশা গ্রস্থ হয়ে স্বগ্গানে কিংবা নিজের অজান্তে কোন প্রকার মাদকদ্রব্য কিংবা মহান-গন্জিকা সেবন করেছিলেন ? চট করে উত্তর দেবার দরকার নাই ভেবে চিন্তে বলেন।
১৭ ই জানুয়ারি, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:২২
সুমন এম রহমান বলেছেন: আমি ওসব খাই না, তবে স্মোক করি। এখন একটু বেশি ই করি। মনে হয় না সেসব কারনে এটা হয়েছে। আমার সাথে দুই বন্ধু থাকে , তারাও এই ঘটনা জানে। আর এর মধ্যে একজনকে ও ভাই ডাকে। তাকেও সে চিনতে পারেনি। মানে আমার সাথে জড়িত কাউকে চিনতে পারে না।
৫০| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:০১
উপপাদ্য বলেছেন: আপনি যদি তাবিজের ব্যাপারটা বুঝেই থাকেন তাহলে সাইকোলজির ছাত্র হিসেবে সবচেয়ে বড় ভুলটা আপনিই করছেন।
যখন তাবিজ খোলার পর আপনার সাথে ঠিক আগের মতো কথা বলছিলো তখন আপনার উচিত ছিলো তাবিজের কার্যকারিতা নিয়ে কথা না বাড়িয়ে তাবিজগুলো ফেলে দেওয়ার জন্য আপনার বান্ধবীকে রাজি করানো। যে কোন মূল্যে। যেহেতু সাইকোলজির ছাত্র তাই এটা আপনার মাথায় আসা উচিত ছিলো সর্ব প্রথম। আপনি তা করেন নি, সে ঘুমিয়ে পরেছে এবং পরে কেউ একজন এসে দেখেছে তার তাবিজ খোলা, সে আবার লাগিয়ে দিয়েছে। দ্যাটস ইট। আপনার প্রেম খতম।
তাবিজের কার্যকারিতা ও অকার্যকারিতা দুইটাই দেখেছি। তবে আমি এগুলোতে বিশ্বাস রাখিনা। কারন ইসলাম এগুলো অনুমোদন করেনা।
১৭ ই জানুয়ারি, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:২৫
সুমন এম রহমান বলেছেন: আমিও বিশ্বাস করতে পারছিলাম না ভাই। আমার শুধু মনে হচ্ছিল যে কেউ ওকে দিয়ে এগুলো বলাচ্ছে না তো!
আমি চেষ্টা করছিলাম, কিন্তু সে রাতে তাবিজগুলো কিছুতেই নষ্ট করতে চাইল না। বরং রোমান্টিক কথা বলায় বেশি ব্যস্ত ছিল। আমি আবার কিছু বললে রাগ করে ফোন রেখে দিত"। সে ঝুকি নিতে চাইনি। এটা ও প্রায়ই ঘটাতো।
৫১| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:০১
sumon3d বলেছেন: ৩০ নং কমেন্টের জবাব : আচ্ছা এই কুফরী করলে সেটার প্রভাব কতদিন থাকে, বলতে পারবেন? সেটা তো রিঅ্যাকশান ও মনে হয় করতে পারে। আচ্ছা ওর কি পাগল হয়ে যাওয়ার চান্স আছে নাকি?
আপনি আসলেই সাইকোলজরি ছাত্র কিনা এ ব্যাপারে আমি সন্দিহান।সাইকোলজি পড়ে কি লাভটা হয়েছে শুনি?যেটার উপর ৪ বছর ধরে অনার্স করলেন সেটাকেই যদি আকড়ে না ধরতে পারলেন তাহলে শিক্ষিত হয়ে লাভ কি?আসলে সুশিক্ষিত লোক মাত্রই যে স্বশিক্ষিত নয় এটা আপনি প্রমান করলেন।একজন অনার্স পড়ুয়া ছেলে হয়ে আপনি গ্রামের বাল-ছাল কবিরাজের কথা বিশ্বাস করছেন।
আর একটা কথা,মিসির আলি আছে কি নাই সেটা বড় না।লজিকটাই আসল কথা।
পারলে ব্যাপারটাকে বিশ্বাসের ভংগিতে না দেখে অন্য ভাবে চিন্তা করুন।অসংগতি তো অবশ্যই আছে।আপনার সাইকোলজির জ্ঞান দিয়ে অসগংগতিগুলো খুজে বের করার চেষ্টা করুন।তাহলেই আপনার বিদ্যে সাধনা সার্থক হবে।
১৭ ই জানুয়ারি, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:২৮
সুমন এম রহমান বলেছেন: আমি কিছু অ্যাঙ্গেলে চিন্তা করেছি বলেই তো আপনাদের কাছে ব্যাখ্যা চাচ্ছিলাম। ওকে হিপনোটাইজ করা হতে পারে। গ্রাম্য এসব কিছু লোক চমৎকার হিপনোটিক সাজেশন দিতে পারে। ওরা নিজেরাও জানে না , এটা কেন কাজ করছে। আপনি তো জানেন এই সাজেশন দেয়ার সময় একটু ভুল কিছু বলে ফেললে অনেক ক্ষতির সম্ভাবনা থাকে।
৫২| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:০৮
মুরুববী বলেছেন:
তবে ভাইডি, এইটা কিন্তু আপ্নের স্বীকার করাই লগবো যে, কবিরাজ সাব বিরাট নেক বান্দা।
উনার মতোন কাবিলাতি আমার জানা থাকলে আমি এমুন তাবিজ দিতাম যে কইন্যা আমার লগে লীলখেলার জন্য উথালিপাতালি কর্তো ।
আপনে আর তূর্য - দুইজনেরই কবিরাজ রে ধন্যবাদ দেয়া উচিত।
১৭ ই জানুয়ারি, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:২৯
সুমন এম রহমান বলেছেন: ওই ব্যাটারে মারতে চাই। সিরিয়াসলি।
৫৩| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:১৩
মাইন রানা বলেছেন: আপনি তার বাসায় যান সে আপনাকে দেখলে হয়ত আবার ঠিক হয়ে যাবে। দরকার হয় সাথে কিছু বন্ধু বান্ধব নিয়ে যান। আইনজীবী ও পুলেশের সাহায্যও নিতে পারেন।
জীবনে কি হারাচ্ছেন বুজতেনছেন না। জীবনের সবকিছু দিয়ে হলেও চেষ্টা করা দরকার। তার বাসায় যান তার বাবা মাকেও বুজিয়ে দেন আপনার ভালবাসা কতটুকু এবং সেযে আপনাকে ছাড়া সুখী হবেনা এটা বুজান।
মা বাবা ছেলে মেয়ের সুখ চায় এবং এটা আপনার সাবেক প্রেমিক প্রেমিকার ক্ষেত্রেও সত্য। কিন্তু তাদের বুজতে সময় লাগে।
ডিবোর্সের ব্যাবস্থা করে তাকে তিনমাস পর আবার বিয়ে করুন। আপনিই পারবেন তাকে বুজাতে ও বুজতে।
যা করার তারাতারি করুন। সময় চলে যাচ্ছে একটা মেয়ের জীবন বাঁচাতে এখনো বসে আছেন কেন?
১৭ ই জানুয়ারি, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৩১
সুমন এম রহমান বলেছেন: সে এখন ফরিদপুরে , সেখান থেকে কাল আসবে। ও যোগাযোগ না করলে বোঝার উপায় নাই কোথায় আছে। ও ই আমার মূল ভরসা ছিল। যাই হোক ঢাবি তে ক্লাস করতে আসতে পারে দু একদিনের মধ্যে , তখন চেষ্টা করা ছাড়া গতি নাই। আমার ধারনা , প্রাথমিক ধাক্কাটা কাটিয়ে উঠতে পারলে ও নিজেই আবার যোগাযোগ করবে।
৫৪| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:১৯
নানাভাই বলেছেন: ফরিদপুরের কেউ আছেন এইখানে? ঐ তাবিজ বাবার নাম জানতে চাই। অন্য কেউ কি কুন তাবিজ বাবার নাম, ঠিকানা কইবার পারেন?
৫৫| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:২০
দুঃখ বিলাসি বলেছেন: আপনি এই ১৫ দিন কি ফালাইছেন???
৪২ নাম্বার কমেন্টের উত্তরে বলেছেন,
আমি এম্নিতেই আসতে পারব। আমার উপর আস্থা রাখ। তোমার কিছু করার নাই। তুমি নিজে থেকে কিচু করতে গেলে আমাকে চিরতরে হারাবে। এইসব....
আর আপনি মদনের মত তাই শুনলেন???
৮ নাম্বার কমেন্টে লিখেছেন,
আমি ওকে ছাড়া ভাল থাকতে পারব হয়ত , কিছুদিন পরে একটা বিয়ে করে ফেলব।
এই কথা থেকে বুঝা যাচ্ছে, আপনি মেয়েটাকে কতটা ভালবাসেন........।
আর যাকে ভালবাসেন না তাকে নিয়ে এত ফাল পাড়ছেন কেন??
মানুষের আবেগ নিয়ে খেলবেন না।
১৭ ই জানুয়ারি, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৩৩
সুমন এম রহমান বলেছেন: আমি এই কথাগুলোর জবাব দিয়েছি। আবার ও পোষ্ট করছি।
না ভাই , অপব্যাখ্যা দিচ্ছেন। আমিও তাকে প্রচন্ড ভালবাসি। তবে আমি ছেলে । তার সাথে আমার আবেগের ভিন্নতা থাকবে। সেটাই স্বাভাবিক। আর ওকে আমি বিয়ে করার জন্য এখনও উদগ্রীব। আমি শুধু সরল স্বীকারোক্তি করেছি। এর মানে এই না যে আমি কষ্ট পাচ্ছি না। গত ১৫ দিনে শত ঘুমের ওষুধ খেয়েও আমি খুব কম ঘুমাতে পেরেছি। ভাই আমি যে ভাল আছি মোটেই তা না। এটা আমার প্রথম প্রেম ছিল ।
কিন্তু ওর ভালবাসা ছিল একেবারেই আলাদা। সেটাও আমি স্বীকার করছি। কারন সেই মানসিকতা আমি রাখি। আমি ওর মত ওকে ভালবাসতে পারিনি। ওর ভালবাসার প্রচন্ডতার কাছে আমি খুব ছোট ছিলাম। তাই বলে একটা ছেলে হিসেবে কম ভাল বাসিনি। এটা আমার ও প্রথম প্রেম ছিল। আর শেষ প্রেমও হতে পারে। আর বোধহয় প্রেম করা হবেনা। তবে বিয়ে করব।
৫৬| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:২২
মৃগয়া বলেছেন: কিছু প্রেমিক আছে শুনেছি ছ্যাকা খেয়ে মাতলামি করতে ভালোবাসে। এখন দিন পাল্টাইছে ছ্যাকা খেয়ে বলগামী করে..।
আপনার কথাবার্তায় মনে হয় আপনি এমনই চাইছিলেন। প্রকৃত প্রেমিক কথা বলার থেকে কাজ করতে বেশি পছন্দ করে।
৫৭| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:২২
আইজাক_নিউটন বলেছেন: এত যখন প্রেম, তাহলে বিয়ের আগে আর বিয়ের পরের ১৫ দিন কি বাল ফালাইছেন? একজন প্রাপ্তবয়স্ক ব্যাক্তিকে জোড় করে আটকে রাখে কীভাবে, যেখানে সে আবার তার প্রেমিকের সাথে সারারাত কথা বলে?
১৭ ই জানুয়ারি, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৩৪
সুমন এম রহমান বলেছেন: থার্টি ফাষ্ট নাইটে অনুষ্ঠানের কথা বলে ওকে না জানিয়ে বিয়েটা হয়। সে রুমে ছিল। বাসার বাইরে আসতে পারত না। তাই।
৫৮| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:২৬
রুদ্রপ্রতাপ বলেছেন: ও ভাই, আমার একটা তাবিজ লাগবো, আপ্নের মাথা ঠিক করার লেইগা। টাকা পয়সা যা লাগে আমি দিমু।
১৭ ই জানুয়ারি, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৩৫
সুমন এম রহমান বলেছেন: রুদ্রপ্রতাপ ভাই , শেষ পর্যন্ত আপনি ও। আমি ঠিক আছি ভাই। সত্যি বলতে কি ব্লগে আছি কষ্ট ভুলে থাকার জন্য।
৫৯| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৩৭
মাইন রানা বলেছেন: না জানিয়ে কি করে বিয়ে হয়??
মেয়ে কবুল না বললেতো বিয়েই হবে না??
আর মেয়ে যদি কবুল না বলে থাকে বিয়ে হয় নাই
আইনের সাহায্য নিন। পুলিশের কাছে ডাইরি করুণ
১৭ ই জানুয়ারি, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৪১
সুমন এম রহমান বলেছেন: মেয়েকে বিয়ের রাত ১২ টায় জানানো হয়। কবুল সে বলেছে, বলতে বাধ্য করেছে বাবা মা।বাবা মার সাথে সন্তানের কিছু দুর্বল জায়গা থাকে , সে সব জায়গায় ই আঘাত করেছ। যেমন ওর মা তখন অসুস্থ ছিল , তার দুই দিন পর অপারেশন হওয়ার কথা। সেগুলো ও ওর বিবেচনায় ছিল। তবে সেখানে সে আমার কথা খুব উচ্চস্বরেই বলেছে বহুবার। লোভী বাবা মা তা শোনে নি।
৬০| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৪৩
সমাস বলেছেন: মেয়েটা অনেক চালাক, আপনেরে ভুদাই বানাইছে।
১৭ ই জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৮:০৫
সুমন এম রহমান বলেছেন: আমি সেটা মনে করি না।
৬১| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৪৫
মাইন রানা বলেছেন: ভাই সেক্স টেক্সের চিন্তা বাদ দিয়ে জীবন বাচানোর চিন্তা করুণ।
আপনার ভালবাসা কেমন বুজেছি!!!
তবে ওই মেয়ের ভালবাসার ব্যাখ্যা যা দিলেন তা সত্য হলে সে আপনাকে ছাড়া বাঁচবে না আর বেঁচে থাকলেও জীবন্ত লাশ হয়ে বেঁচে থাকবে।
একটা মেয়ের জীবন বাঁচানো সেক্সের চাইতে অনেক মহৎ কাজ। মনে রাখবেন ডিবোর্সি মেয়েরাও বিয়ে করে অনেক সুখী হয়। তাই সে সেক্স করে ফেলেছে নাকি এইসব ফালতু চিন্তা মাথায়ও আনবেন না।
আগে টিবিতে দেখতাম একটা হাদিস "প্রচুর ধনসম্পদের মাঝে সুখ নাই মনের সূখই প্রকৃত সুখ" মনে সুখ খুজেন আর সাহস রাখেন। সত্য হলে আল্লাহর সাহায্য পাবেন
১৭ ই জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৮:০৮
সুমন এম রহমান বলেছেন: আপনি সত্য বলেছেন, আমার মনের কথা বলেছেন। আর ওই কথাগুলো ওকে ভরসা দেয়ার জন্য বলেছি। ও আবার পাছে চিন্তা করে কিনা যে সেক্স হয়ে গেলে আমি আর নেব না। তাহলে তো অনেক কষ্ট পাবে। তাই অভয় দিয়েছি।
আপনাকে ধন্যবাদ
৬২| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৪৬
কাহিনীবাজ বলেছেন: I think SHE IS PLAYING WITH YOU.............Nothing else..!!! Ignore this, be a man. Life is beautiful
ছোটবেলায় আম্মু অনেক তাবিজ তুবিজ করেছিল, তাও পড়ায় মন আনতে পারি নাই, আর হেই মুরুব্বি কেম্নে তাবিজ দিয়া মেয়ে মানুষের মনের মত CRITICAL ব্যাপার কাইত করে দিলো.........ফালতু কথা.
ভাই, যাই করেন কিন্তু মাইয়াগো সব কথা বিশ্বাস কইরেন না..........!!!
১৭ ই জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৮:১১
সুমন এম রহমান বলেছেন: আপনার শেষ কথাগুলো আজকে আমাকে আম্মুও বলেছে। কিন্তু এত ভালবাসি তাকে। ওকে কখোনো অবিশ্বাস করতে ইচ্ছা করে না। আমি ওকে বিশ্বাস করি। মাত্র এক বছরের প্রেম , কিন্তু এই সময়ে সে একটা কাজও করেনি যেটা আমার বিরক্তির কারন হতে পারে। কিভাবে তাকে অবিশ্বাস করব ভাই? ও যদি প্রতারনা করেও থাকে সেটা আমি ভাবতে চাই না। ও যা করবে তা আমার ভালর জন্যই করবে বলে আমার বিশ্বাস। যাই হোক আগামী দুই তিনদিনের মধ্যেই বিষয়টা পরিস্কার হবে বলে আশা করি।
৬৩| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৮:১২
আমি রাইন বলেছেন: সত্যি হতে পারে তাবিজের ঘটনাটা। কিন্তু এখানে তো তাবিজ সমস্যা না । আমি যাকে ভালবাসি তাকে রেখে আর একজনকে বিয়ে কি করবো কখনো? মেয়েদের বাসায় বিয়ের জন্য চাপ থাকেই। তাই বলে জোর করে বিয়ে দেওয়া কি এতই সোজা? এখন না হয় তাবিজের জন্য আপনাকে চিনতে পারেনা কিন্তু তখন বিয়েটা করলো কেন? মানলাম বাবা-মা জোর করে বিয়ে দিয়েছে , কিন্তু কবুল তো মা-বাবা বলেনি, মেয়েটা বলেছে নাকি? কেন বলেছে? আর একবার বিয়ে করে এখন সে বিয়ে ভেংগে দেয়ার মানে কি? বিয়ে কি ছেলেখেলা না কি?
আপনাকে বিয়ে করলে মেয়েটা তার পরিবারকে চিরতরে হারাবে। সেটা কি ভেবে দেখেছেন ? আর আপনি যদি ওকে ছাড়া ভাল থাকতে পারেন তো বাদ দেন না ভাই।
১৭ ই জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৮:১৯
সুমন এম রহমান বলেছেন: বিয়েটা ওর বরের বাসায় বসেই হয়েছে। খালার বাসা তো। সেদিন ৩১ নাইট উপলক্ষে অনুষ্ঠান এর কথা বলে ওকে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল। আর সেখানে গিয়ে দেখে বিরাট আয়োজন । ও অসহায় হয়ে পড়েছিল। সেই রাতে কত যে চেষ্টা করেছে পালানোর , পারেনি। আর ও একটু অতি ভদ্র টাইপ। বুক ফাটে তো মুখ ফোটেনা টাইপ। তাও সে চেষ্টা করেছে আমার বিষয়টা বোঝানোর। যা পারেনি তা নিয়ে ওকে দোষারোপ করিনা। নিজের বাবা মা ই যদি ওকে না বোঝে তবে আর কে থাকে...
১৭ ই জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৮:২২
সুমন এম রহমান বলেছেন: না , এত সহজে বাদ দিব না। আর ওরা যে ওকে এত কষ্ট দিল , তার একটা শোধ আমি তুলব। হ"য়ত খুব একটা সহিংস হব না। তবে অন্য কোনো উপায় ভাবছি। আসলে ওকে নিয়ে পালাতে পারলেই সবথেকে বড় শাস্তি পেত ওরা। আমি চেষ্টা করব। আমার ভালবাসা তাবিজে সমাপ্তি হবে , সেটা হতে পারে না।
৬৪| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৮:১৯
সাদাত শাহরিয়ার বলেছেন: ছিঃ আপনি একটা বিবাহিত মেয়ের জীবন নিয়ে ছিনিমিনি খেলেছে্ন? ধিক্কার আপনাকে!
১৭ ই জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৮:২৫
সুমন এম রহমান বলেছেন: আপনি সঠিক বল"ছেন না। ভুল চিন্তা করছেন। আমি ছিনিমিনি খেলছি না। বরং ওকে বাঁচানোর চেষ্টা করছি। সেটা আমার দায়।
৬৫| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৮:২৮
হাসান মাহবুব বলেছেন: ছেমড়ি আপনারে ভুদাই বানাইতাচে।
৬৬| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৮:৩৪
খান মেহেদী ইমাম বলেছেন: ভাই আপনাকে আমি পরামর্শ দিচ্ছি ভাই এই ব্যপারটা বাদ দেন। কারন যা হবার হয়ে গেছে এখন কন লাভ নাই। আর ভাই আর কুফরির প্রতিকিরিয়া অব্যশই আছে। আপনি পারলে কোথাও বীজি হয়ে জান না হলে কষ্ট বাড়বে কমবে না।
১৭ ই জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৮:৩৮
সুমন এম রহমান বলেছেন: ওর কি কোনো ক্ষতি হবার সম্ভাবনা আছে? কুফরী বিষয়টা তো জটিল মনে হয়। ওর ম্মৃতি স্থায়ী ভাবে ক্ষতিগ্রস্থ হয় কি না কে জানে! দেখি আরও কিছুদিন। বাদ তো দিতেই হবে, তবে যতক্ষন শাস ততক্ষন আশ....
৬৭| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৮:৪৬
দুরন্ত জেসি বলেছেন: ভাই, হেতি আপ্নারে নিয়া খেলিতেসে। বড় বাচা বাঁচছেন।
৬৮| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৮:৪৮
অক্টোপাস বলেছেন: পৃথিবীতে বিজ্ঞানের অতীত অনেক কিছুই আছে। কিন্তু আমার মনে হয় এর প্রভাব কখনো কেটে গেলে ঘটনা প্যাঁচ খেতেও পারে।
বাকিটা আল্লাহ্'র ইচ্ছা !
৬৯| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৮:৫০
অক্টোপাস বলেছেন: তবে মেয়েটার পরিবার এই পথে গিয়ে ঠিক কাজ করে নি। তারা অবশ্যই ভুগবে এজন্য !
৭০| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৮:৫২
sumon3d বলেছেন:
ক্লান্ত দুচোখ ভাইেয়র কমেন্ট পড়ে ভাল লাগল।
এই তো আপনি সায়েন্টিফিকলি চিন্তা করছেন।সাবাশ।কু-সংস্কারকে কখনো পাত্তা দিবেন না।আমার আপনার কাজ হচ্ছে যখন এই সব কু-সংস্কারের বিরুদ্ধে রুখে দাড়ান,তখন নিজেরাই এগুলো বিশ্বাস করতে শুরু করলে তো সমস্যা।
ভাই আপনার দু:খ আমি বুঝি।আমার গল্পটাও আপনার চেয়ে কম দু:খজনক না।মাত্র মাস দেড়েক হল হতাশাটা কাটিয়ে উঠলাম।আমি নিজেও রিলেশনের ব্যাপারে ক্রেজি ছিলাম।এখন বাস্তবতা মেনে নিয়েছি।
সব কিছু ভুলে নতুনভাবে জীবনটা শুরু করুন।জীবনে করার মত অনেক কিছুই পড়ে আছে।পারলে মুন্নাভাই এমবিবিএস মুভিটা দেখে ফেলুন।ওখানে এক ছেলে প্রেমিকাকে হারিয়ে আত্বহত্যা করার চেষ্টা করে।মুন্না ভাই ঐ ছেলেকে যে বুঝটা দিয়েছিল,সেটাই আমার কাছে পারফেক্ট মনে হয়েছে।
ভাল থাকুন সবসময়।শুভকামনা রইল আপনরার জন্য।
যোগাযোগ করতে পারেন এই ঠিকানাই।--
[email protected]
১৭ ই জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৯:০১
সুমন এম রহমান বলেছেন: দেখেছি, কিন্তু ডায়লগ টা ঠিক মনে নেই।
ধন্যবাদ...
৭১| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৯:১২
আমি সুফিয়ান বলেছেন: আপনি সাইকোলজি'র!!! কোন ভার্সিটির???????????
প্লিজ বইলেন না ঢাকা ভার্সিটির.. পিলিজ
আর হইলে কালকে শ্যাডোর সামনে আইসেন
আমি টিকিট বেচে আপনারে দেখাবো,,,,
হালা গন্ডমুর্খ.....
১৭ ই জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৯:২০
সুমন এম রহমান বলেছেন: শিক্ষিত সুফিয়ান ভাই, গতকাল পর্যন্ত আমিও এগুলো বিশ্বাস করতাম না। এখনও বিশ্বাস করতে চাই না। কিন্তু ঘটনা ঘটছে। আমি তো ব্যাখ্যা চাইছি। গালাগালি না। শিক্ষিত হয়ে কেন গালাগালি করেন। আমি না হয় মূর্খ , বুঝিনা। আপনি তো বোঝেন..!!!
৭২| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৯:২২
সুমন এম রহমান বলেছেন: কিছু অপ্রাসঙ্গিক কমেন্ট মুছে ফেলেছি। এজন্য দুখিত। উপায় ছিল না।
৭৩| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৯:৪৭
রাজ মো, আশরাফুল হক বারামদী বলেছেন: সাইকোজি পইড়া কো শিখলেনরে ভাই? যদি পোষ্টের ঘটনা সত্যি বইলা থাকেন, তাহলে তো আপনার নিজেরই বোঝা উচিত ছিল ঘটনা কী। মানুষ আর কতদিন পরে চান্দের বুকে হাগব, আর এই সময়ে যদি তাবিজে বিশ্বাস করেন, তাইলে কেমনে কী! আপনার সাবেক প্রেমিকা প্রচন্ড টানাপোড়নের মধ্য দিয়া গেছে, মাথামুথা ফাটাইয়া একাকার অবস্থা (যদিও আসলেই মাথা ফাটাইছে কিনা সন্দেহ আছে)। শুনেন, মহিলা ঠিকই দেওয়ানা আছিল আপনার জন্য, কিন্তু বাপের বাড়ী যাওয়ার পরেই দেওয়ানাগীরি ছুটছে। কেন? তাবিজ? মোটেও না! মেয়ের মায়ে কইছে, "তুই যদি আর ঐ ছেলের সাথে(মানে আপনার সাথে) যোগাযোগ করিস তাহলে এই যে আমার হাতে বিষ, এই বিষ খেয়ে আমি মরে যাব। আমি একেবারে গলায় দড়ি দিয়ে মরে যাব, তোর বাবাও মরে যাবে, থাকিস তুই তখন একা একা তোর প্রেমের নাগর নিয়া, সুখে থাকিস। আমরা সবাই মরে গেলে যদি তুই সুখে থাকিস তবে তাই হোক।" এরপরেই আপনার প্রেমিকা আপনারে ছাইড়া দিছে। কিন্তু আপনারে কী কইব? তখন আপনার প্রেমিকার মায়েই এই তাবিজের গল্প, না চিনার অভিনয়, এইসব মহিলারে শিখাইয়া দিছে। ভাই, পরিবার, সমাজ অনেক অনেক জটিল আর কুটিল জিনিস, তাবিজ আর কী, তাবিজের বাপ হইল পারিবারিক জটিল বুদ্ধি। এহন সাইকোলজি পইড়া যদি তাবিজের ফান্দে পড়েন, তাইলে আপনার প্রতি অনুরোধ, তাবিজের কালা দড়ি গলায় বাইন্ধা ফাস লন। মিয়া তাবিজ ফালাইতে কন, ফালায় না, কাগজে ভরে না কি করে আল্লাই জানে আর আপনেও এইগুলা বেক্কলের মত বিশ্বাস করেন।
বাস্তবতা গ্রহন করুন। যদি সত্যিই ভালবাইসা থাকেন, যান যাইয়া বিয়া কইরা নিয়া আসেন, এত পেচাপেচির দরকার নাই। আর নয়তো উনারে ঘর করতে দেন, উনি উনার কপাল মাইনা নিছে, আপনেও মাইনা নেয়। শুধু শুধু আর বিরক্ত কইরেন না। দয়া কইরা হাতজোড় কইরা অনুরোধ করতাছি, যদি সত্যি ভালবাইসা থাকেন, যান এখনই ডিভোর্স দিয়া পালাইয়া বিয়া কইরা ফালান, আপনার আল্লার দোহাই লাগে পুলা মাইয়া হওয়ার পর দয়া করিয়া, দয়া করিয়া, দয়া করিয়া পরকীয়া করিবেন না। ইদানিং খবরে যেভাবে পরকীয়ার বলি হচ্ছে শিশুরা দেখতে খুবই নির্মম লাগে। যা করার এখনই করেন, আর নয়তো আল্লাহর ওয়াস্তে বাদ দেন, আর ভুলেও কোন্দিন ওই পথে পা বাড়াইয়েন না, জীবন কোন না কোন পথ খুজে নিবে, ঠেইকা কেউই থাকে না।
১৮ ই জানুয়ারি, ২০১২ বিকাল ৪:২৫
সুমন এম রহমান বলেছেন: আপনার কথাগুলো সত্যি হওয়ার সম্ভাবনা আছে। যথেষ্টই আছে।
৭৪| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১০:০১
আইজাক_নিউটন বলেছেন: ধন্যবাদ @ রাজ মো, আশরাফুল হক বারামদী । ভাই, মেয়ে যদি এখনো আপনার জন্য পাগল থাকে, তবে ডিভোর্স নিয়া বিয়া কইরা ফালান। আর তার যদি সেই 'গাটস' না থাকে, তবে যা ঘটছে, তা মাইনা নেন। জানি ব্যাপারটা অনেক কষ্টের, তবুও এই পরামর্শ দিতে হচ্ছে।
৭৫| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১০:২৭
এ হেলাল খান বলেছেন: লেখক একবার এ বিষয়ে সবার পরামর্শ চেয়ে পোষ্ট দিয়েছেন সবাই তাকে সমবেদনা জানিয়েছে। শেষ পর্যন্ত লেখক সে পোষ্টে সর্ব শেষ অবস্থা কি কিছুই জানান নি। বার বার সবাই জানতে চাওয়ার পরও জানান নি। আর এখন আসছেন স্টুপিড কথা বার্তা নিয়ে। এ শতাব্দিতে এসে তাবিজের গল্প বলছেন হা হা হা
৭৬| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১০:৩১
আকাশ_পাগলা বলেছেন: " স্টেডিয়ামে বসে খেলা দেখতেছেন ক্যানো?আপনি কিছু করেন না ক্যানো?"
আপনার লেখা পড়ে এই প্রশ্ন টা আমার মনে আসছে, আর মেয়েটার মনে আসছে না ?
সে বিয়ে করে আপনার কাছে আসবে এটাই ত বেশি। এরউপর আবার ভার্জিনিটির প্রমাণের জন্য সারা রাত আপনার সাথে কথা বলতে হইছে -- বুঝেন তার উপর প্রেশারটা ক্যামন গেছে ?
স্বামীর বাড়ি থেকে এটা কীভাবে করেছে সেটাই আমার মাথায় আসে না। আর তার মাথা ত ফাটলই।
বাস্তবে দুটা হতে পারে।
>>>>>>উপরের প্রশ্ন গুলো থেকেই একটা আন্দাজ পাওয়া যায় যে মেয়েটা একটা এসকেপ পয়েনট খুঁজছিলো। সে আর সইতে পারছে না। তার সাবকনশাস মাইন্ড এসকেপ পয়েন্টের জন্য শেষ পর্যন্ত এই তাবিজ বেছে নিয়েছে। কারণটাও স্বাভাবিক। যখন তাবিজ বানাতে গেছিলো সেখানে হালকা গাঁজা বা নেশা জাতীয় ধোঁয়া দেয়া থাকে বাতাসে। তখন কনশাস মাইন্ড পিছিয়ে পড়ে আর সাব কনশাস মাইন্ড সামনে চলে আসতে চায়। তখন তাকে যেসব কথা বলা বা বোঝানো হয় সেটা অনেকটা হিপনোটিক নোটের মত কাজ করে।
ক্যামিকেল দিয়ে হিপনোটিজম অনেক আগে থেকে চালু।
এ কারণে তাবিজকে সে এস্কেপ পয়েন্ট হিসেবে ব্যবহার করছে।
রেমেডিঃ ভরসা দিন। আশা দিন। গিভ হার লাইট। আর দ্রুত স্টেপ নিন। তাকে সেগুলা জানান বুঝান বিশ্বাস করান। যত দিন যাবে ব্যাপারটা তত খারাপ হবে।
ওখানে ব্যাপারটা কী হতে পারে সেটাও একটা ধারণা দিন। যতক্ষণ স্বাভাবিক আছে, তখনই একটা পয়েন্ট সেট করেন বা তাকেই জিজ্ঞাসা করেন যে যখন সে চিনবে না তখন আপনি কী বললে সে আপনাকে নিয়ে ভাববে? খুব পার্সোনাল কিছু জেনে রাখুন। মোট কথা তাকে বুঝান যে আপনি হেল্প করার জন্য আছেন।
আর সময় নষ্ট করবেন না। যা করার তাড়াতাড়ি করেন।
>>>>>> আরেকটা ব্যাপার হতে পারে। যে মেয়ে মাথা ফাটিয়ে এভাবে বিপদে থেকে আপনার সাথে কথা বলে, বুঝাই যায় সে কত ইমোশোনাল। তার বাসা থেকে তাকে ইমোশোনাল ব্লাকমেইল করেছে। আর সে ডাইরেক্ট আপনাকে মানা করতে পারছে না, তাই সামনে যা পেলো তা নিয়েই অভিনয় করলো।
আমি আশাবাদী মানুষ, তাই আমি এভাবে ভাবতে চাই না। কিন্তু বাস্তবে এটারই সম্ভাবনা বেশি। কিছুটা নৈতিক কারণে সে সরাসরি আপনাকে মানা করতে পারছে না। তাই অভিনয়।
রেমেডিঃ
তাকে বুঝান আপনি তার সবচেয়ে কাছের। আর এটাও বুঝান যে ভবিষ্যতটা ভালো। মানে, যখন আপনারা একসাথে থাকবেন তখন কাউকে দুঃখী করবেন না। সবাইকে আপনি পায়ে ধরে খুশি করাবেন। শেষে সবাই ভাল থাকবে। সবাই মানে তার পরিবার সহ। আর মেয়ে যা চায় তাই-ই হবে।
যা করেন তাড়াতাড়ি করেন। মেয়ের বান্ধবীদের সাহায্য নিন। তাদের একজনকে পুরাটা বুঝান। আবার আরেকজনকে ব্যাকাপ হিসেবে পুরাটা বুঝান। দুজনকে দুজনের কথা বলবেন না। এরপর তাবিজ পড়ে মেয়ে যখন আপনাকে চিনবে না, তখন ঐ বান্ধবীদের দিয়ে ফোন করান। ট্রাই করতে বলেন আসল সত্যটা বের করার জন্য।
শুধু ঐ মেয়েটা না, আপনি আপনার দিকেও তাকিয়ে আছি। জানি আপনি নিজেও অনেক টেনশনে আছেন। তাই হয়ত পরিষ্কার ভাবে চিন্তা করতে পারছেন না।
আল্লাহর নামে সুরা পড়ে সেটা দিয়ে তুকতাক করে কীভাবে অন্যের ক্ষতি করা যায় সেটা আমার মাথায় ঢুকে না। আল্লাহর বাণীর কার্যকারিতা নিশ্চয়ই তার ইচ্ছার উপর নির্ভর করবে, তাবিজ ব্যাবসায়ীর ইচ্ছার উপর না। তাই না?
৭৭| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১০:৩৮
জীবন্মৃত০১ বলেছেন: হাহাহা...সামুর লাইফেও আমি মুনে লয় এইরহম মজার পুষ্ট দেহি নাই। আর কমেন্টগুলান তো ঝাঁজা।
আপ্নে মজার কাহিনী ফাইদ্যা বেকতেরে ব্যক্কল বানাইসেন। আপ্নেরেও ঝাঁজা।
৭৮| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১১:৩৪
সাঈদ এম বলেছেন: ভালোবাসার মানুষকে কখনো হারিয়ে যেতে দেবেন না। আপনাদের জন্য সমমর্মীতা। ফ্যান্টাসীর জগতে না থেকে বাস্তববাদী হয়ে ভালোবাসার মানুষটাকে নিজের কাছে নিয়ে আসুন।
(তাসখন্দ, উজবেকিস্তান থেকে)
৭৯| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১১:৪৭
ফাইয়াদ ইফতিখার রাফী বলেছেন: আউলা ঝাউলা লাগতাছে ...
৮০| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১:১৫
এফ এন এফ বলেছেন:
আপনার ডাক নামের বাংলা সংখ্যা কয়টা
আর মেয়ের ডাক নামের বাংলা সংখ্যা কয়টা।
১৮ ই জানুয়ারি, ২০১২ বিকাল ৪:৩৬
সুমন এম রহমান বলেছেন: আমার তিনটা আর ওর দুইটা
৮১| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১২ রাত ২:০৮
গুপ্তঘাতক007 বলেছেন: পড়লাম এবং পৈরা বুঝলাম ব্যাপারটা দুক্ষজনক এবং শুনতে রুড লাগলেও সত্য হৈল যে আপ্নে এক্টা প্রথম শ্রেনীর ভুদাই,কিছু ফ্যাক্টস তুইলা ধরি আপ্নের ভাষ্যমতে
১/মেয়েটা আইনি সেবা নিতে ইচ্ছুক না কারণ নাকি জানাজানি(!) হৈব,অথচ পলাইতে রাজি(জানাজানি!)এমনকি মাইর খাইতে এবং মৃত্যুর মুখে পর্তেও রাজি। আর ইউ কিডিং?
২/যে স্বামী মাথা ফাটায়া ফেলে,মাইরা ফেলতে উদ্যত হয় সেই স্বামী নিজের শারীরিক,মানসিক চাহিদা উপেক্ষা কৈরা(তাও আবার বিয়ার পর পরই!)সারা রাইত ধৈরা ওই মেয়েরে আপ্নের লগে কথা কৈতে দেয়(সেইটা ১৫ দিনে যে কয় দিনই হোক না কেন),ইউ মাস্ট বি হাই অন উইড!
৩/আপ্নের লাইগা জীবন দিয়া ফালাইতে পারে অথচ তাবিজ নষ্ট করার কথা কৈলে প্রথমে মায়ের ভয় এবং তার্পর মাথা ব্যথার বাহানা,লাফিং মাই সক্স অফ!
কেন এইসব কর্সে: সেইটা আপ্নেরাই ভালো কৈতার্বেন,আপ্নাগো সম্পর্কের খুটিনাটি আমগো জানার কথা না।
সম্ভাব্য প্রতিক্রিয়া: আপ্নে তারে নিয়া চিন্তা ভাবনা কৈরা ছাইড়া দিবেন দেখেন ৩২ নং কমেন্টের রিপ্লাইয়ে আপ্নে অলরেডি বল্সেন "হাল ছাড়িয়া দে ...টাইপের ব্যাপার হয়ে গেছি"। আরো অনেক জায়গায়ই ইতোমধ্যে আপ্নার এই হাল ছাড়িয়া দে ব্যাপারটা লক্ষ্যনীয়। সো,সে সফল।
আপ্নে মেয়েটারে ভালোবাইসা ভুদাইয়ের মত বিশ্বাস কর্সেন(সবাই তা করে!) এবং হয়ত মেয়েটা একসময় আপ্নেরে অনেক ভালোবাসত,তাই উপ্রে যা বল্সি তাতে কষ্ট পাইলে তার লিগা স্যরি। এনিওয়ে,লেট হার গো এন্ড মুভ অন বাডি!
৮২| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১২ রাত ২:২৮
স্বাধীকার বলেছেন:
সাইকোলজি পড়েছেন,
ঢাবির সার্টিফিকেটধারী শিক্ষিত মানুষ আপনি-
আপনাদের মুখে তাবিজ কবজের কথা শুনলে হতাশ হয়ে যাই। এদেশের কি হবে!! মঙ্গলের পানির জন্য ব্যস্ত দুনিয়া, আর আমরা ব্লগে শিক্ষিতরা তাবিজ নিয়ে গবেষণা করছি। সেলুকাস!!!
যেকোনো পরিস্থিতিতেই তাবিজের ভেতর গালাগালি লিখে কারো গায়ে চাপাতে পারলে-সেটাতেও কাজ হয়। এটা আপনি জানেন হয়তো। এর জন্য তাবিজের কোনো গুণের দরকার হয়না, দরকার হয় কেবল ফ্রেক্সিবল মানসিকতার, যার সাবকনসাসে সব সময়ই এ জাতীয় বিষয়ের বিশ্বাস বিরাজ করতো।
একই সাথে আশাবাদী হয়েছি, এখানের যুক্তিগুলো দেখে। ব্লগারদের মন্তব্য গুলোতে অনেক শেখার আছে-এখান থেকেই বহু তাবিজ রোগী সুস্থ্য হওয়ার উপায় পেতে পারে। পারিবারিক বহু জটিলতা, কুটিলতার ভিতর দিয়ে যাওয়া অসহায় একজন মেয়ের গলায় তাবিজ (ছাগলের ল্যাদা ভরে) লাগালে এমনিতেই কাজ করার কথা-মানসিক কারণেই। একই সাথে আপনার মানসিক অবস্থা বর্তমানে কতটা সুস্থ্য সেটাও জানা যাচ্ছেনা-আপনার বান্ধবীর কাছে কিংবা নিকটজনদের কাছে না শুনা পর্যন্ত। বর্তমানে আপনার সুস্থ্যতা আপনি দাবী করলেও এ পরিস্থিতি আপনাকেই অসুস্থ্য মনে হচ্ছে আপনাকে। আপনার টানা রেস্ট আর ঘুমের দরকার।
‘‘তাবিজ বিশ্বাসীদের শান্তি কেবল তাবিজের মাধ্যমেই অর্জিত হতে পারে-তা সেই তাবিজে ছাগলের ল্যাদাই থাকুক কিংবা কচুর লতিই থাকুক।’’
১৮ ই জানুয়ারি, ২০১২ বিকাল ৪:৪০
সুমন এম রহমান বলেছেন: আমি খুব একটা সুস্থ না। একথা সত্য , পুরোপুরি সত্য। আমার ঘুমও হয় না। তবে এগুলো আমি যা লিখছি তা ফাজলামো করে লিখিনি। যা ঘটেছে এবং যা শুনেছি , একা মানুষ যথাসম্ভব যাচাই বাছাই করে লিখেছি। আপনারা অনেকে আমাকে গালি দিয়েছেন। তবুও আপনাদের মূল্যবান পরামর্শ আমার কাজে লাগছে। আমি স্পষ্ট হতে পেরেছি অনেক বিষয়ে। ধন্যবাদ।
৮৩| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১২ রাত ২:২৮
শিংগারা বলেছেন: লেট হার গো এন্ড মুভ অন! আপনি বিশ্বাস করেন বা না করেন - মেয়েটা আপনার আর নেই। তার বিয়ে হয়ে গেছে - তাকে তার মত জীবনযাপন করতে দেন।
আপনার বউ যদি অন্য কারো সাথে এভাবে সম্পর্ক রাখত তবে আপনার কেমন লাগত?
আপনি আর 3rd person না হয়ে থেকে সরে আসুন।
১৮ ই জানুয়ারি, ২০১২ বিকাল ৪:৪১
সুমন এম রহমান বলেছেন: আমি জানি , এটাই পরিনতি। আমি নিজে থেকে আর কল করি না। আর ওকে কল করলেও তো কোনো লাভ নাই। সে আমাকে চিনতে পারে না।
৮৪| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৩:১২
মামুন হতভাগা বলেছেন: পুরাই তাবিজ ফারুক
৮৫| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৩:১৪
লিন্কিন পার্ক বলেছেন: মামুন হতভাগা বলেছেন: পুরাই তাবিজ ফারুক
৮৬| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১২ সকাল ৮:৪০
আকাশ_পাগলা বলেছেন: অনেক ব্লগার আপনাকে সরে যাওয়ার জন্য কেনো বিয়ের যুক্তি দিচ্ছেন আমি বুঝতেছিনা।
লিসেন ম্যান, সম্মতিতে বিয়ে না হলে সেটা বিয়ে হয় না।
একটা কাগজের সাইন কখনও মানুষের এত বছরের অনূভূতির উপরে উঠতে পারে না। যে জোর করে বিয়ে করেছে, বেইমানী তার প্রাপ্য।
আমি জোর কোরে ট্রিক্স করে একটা মেয়েকে সাইন করিয়ে এখন বউ বানিয়ে ফেললাম আর ধর্ম ও সমাজ আমাকে অধিকার দিয়ে দিলো যে এখন মেয়েকে ল্যাংটা করে শুইয়ে রাখতে পারবো?
এসব বাল ছাল মানার টাইম নাই।
শুধু একটাই রিকোয়েস্ট, স্টেডিয়ামে বসে খেলা দেইখেন না। মেয়েটা অনেক কষ্ট করতেছে, সো তার নিজের কাছে সে মহান হয়ে গেছে। আর আপনিও প্রেশার দিতে পারতেছেন না। ফলাফল হিসেবে সে নিজে এলোমেলো চিন্তা করে ভুল ডিসিশান নিচ্ছে।
কোন কথা না ভেবে শুধু ভরসা আর একই সাথে প্রেশার দিন যেন চলে আসে আপনার কাছে। তার বান্ধবীদের হেল্প নিন, এইটা অনেক বড় পয়েন্ট। ঠিক ভাবে বুঝান।
কয়েকজনকে বুঝান যারা আপনাকে হেল্প করবে।
এখন আপনি রাস্তার একদম মাঝে, ফিরে আসতে যতটুকু কষ্ট রাস্তা পার হতেও একই কষ্ট। তাই ফিরে না এসে রাস্তাটা পার হয়ে যান। কষ্টের তাও একটা ফলাফল আসুক।
৮৭| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১২ সকাল ৯:০৮
আহমেদ সাব্বির পল্লব বলেছেন:
তাবিজ বাবা কলা খাবা, গাছ লাগায়ে খাও,
অন্যের গাছের দিকে কেন মিটমিটিয়ে চাও......
৮৮| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১২ দুপুর ২:৩৩
১১স্টার বলেছেন: আফডেট খবর দিয়েন। তাবিজ কি খুলছে?
১৮ ই জানুয়ারি, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:৩০
সুমন এম রহমান বলেছেন: সর্বশেষ গতকাল বিকেলে সাত মিনিট কথা হয়েছে। ও ফোন করেছিল। একই রকমের কথা। আগামী কাল ঢাকায় আসছি , তখন তোমার হব। আবার কেমন যেন অ্যাবনরমাল লাগল কথাগুলো। যাই হোক, ও ফোন করলে আমি ভালভাবেই কথা বলব। না করলে কখোনোই আমি ফোন করে ওকে মনে করিয়ে দিব না। ও ভাল থাকলেই আমি খুশি। আমার আসলে কিছু আর করার নাই। ও যদি আসতে চায় , আর আইনি বাধা না থাকে তবে একমাস পরে আসলেও আমি ওকে আমার জীবনসঙ্গি করে নিব। আমার মনে হয় এটাও শুধুই কল্পনা। মানুষ কত কত অন্যায় করে, এটা যদি অন্যায় ও হয় তাও তো ও আমার হবে। সুখে থাকবে।
৮৯| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১২ বিকাল ৫:০৯
নিমচাঁদ বলেছেন:
অনেক সময় খরচ করে ব্লগটা পড়লাম ।
আপনি ও বেশী সময় এই তাবিজের পিছে ব্যয় কইরেন না , জীবনে সোজা পথে চলেন , একজনেরে ভালবাসতেন , তার বিয়ে হয়ে গেছে , এখন নিজের জীবন নিয়ে ভাবেন ।প্রতিষ্ঠা লাভ করেন , আরেকজন রে নিয়া চিন্তা করেন ।তারপর বিয়া করেন , মনের সুখে দিন যাপন করেন ।যার বিয়া হইয়া গেছে , তার পিছনে , অকারণে ঘুরা-ঘুরি কইরেন না ।সে এখন আর আপনারে ভালবাসে না আর আপনেরে এখন ভালোবাসা ও ঠিক না , সমাজের কিছু নিয়ম কানুন আছে , অই গুলা রে আয়ত্ত্ব করেন , প্লীজ ।
জীবন খুব সোজা এবং সরল , তাকে অই রকম রাখেন , জীবন কে জটিল কইরেন না ।দুনিয়ার কোন কোণায় আপনার অভিষ্ট জন অপেক্ষা করে আছে , সে দিনের জন্য জীবন সাজান ।অইটাই আপনার মঙ্গল হইবো । লোকজন এমনেতেই শেয়ার বাজার আর ডলার এর দাম বাড়াতে , অস্থির হয়ে গেছে , এখন এই পোষ্ট পইড়া না লোকজন , অর্থ মন্ত্রী আর এস এস সি রে তাবিজ তুমার করার জন্য , ফরিদপুরে দৌড়াদৌড়ি শুরু করে দেই , এই চিন্তায় আছি ।
আপনি আপনার মনের ইচ্ছা শক্তির তাবিজ দিয়া আপনার জীবন টারে গড়েন।
১৮ ই জানুয়ারি, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:২৬
সুমন এম রহমান বলেছেন: আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই। জানেন, কত স্বপ্ন ছিল আমাদের...কত কত চিন্তা, ভালবাসা, বিশ্বাস, সব এভাবে শেষ হয়ে যাবে ভাবিনি।
হু ভাই , স্বাভাবিক তো হতেই হবে, জানিনা ও ভাল থাকবে কি না। ওর জন্য আপনারা দোয়া করবেন।
৯০| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:৩৩
বাবুআনা বলেছেন: তাবিজ করে সিদ্ধি পূর্ণ হয় কিন্তু এর পরিনতি ভয়ঙ্কর হয় আর এই জন্যই ইসলামে তাবজ করা নিষেধ করা হয়েছে।
১৮ ই জানুয়ারি, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:৫০
সুমন এম রহমান বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে...আচ্ছা তাবিজ বিষয়টি তাহলে আপনি ও বিশ্বাস করেন? স্পষ্ট হওয়া দরকার।
৯১| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৮:৩৮
মাইন রানা বলেছেন: আপনার আপডেট কি ভাই?
১৮ ই জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৯:২৬
সুমন এম রহমান বলেছেন: আপ সে কোনো যোগাযোগ ই করে নি। গত একবছরে এই প্রথম সে সারাদিন কথা না বলে থাকতে পারল। আমার ধারনা সে আর কোনোদিনই যোগাযোগ করবে না। আমিও তাকে তাহলে ডিষ্টার্ব করব না। আর তাবিজ বিষয়টি যদি সত্যও হয় এখন সেটা আবার ঠিক করতে গেলে ওর মেন্টাল ডিজঅর্ডার হয়ে যাবে। মিথ্যা হলে তো ও যা করেছে ইচ্ছে করেই করেছে। সুখি হোক।
৯২| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৯:০৬
অনিমেষ হৃদয় বলেছেন: আমার মনে হচ্ছে আপনার গার্লফ্রেন্ড স্প্লিট পার্সোনালিটি ধরনের কিছুতে ভুগছে... কিংবা সিজোফ্রেনিয়া। সিজোফ্রেনিয়া হওয়ারই সম্ভাবনা বেশি। আপনি নিজে যেহেতু সাইকোলজির স্টুডেন্ট, সো আপনাকে নতুন করে বলার কিছু নেই। কিন্তু টানা দু সপ্তাহ মেয়েটা যেই প্রেশার ঘাড়ে নিয়েছে, তাতে তার মানসিক ভারসাম্যে এমন গড়বড় লাগা অস্বাভাবিক কিছু নয়। এটা মাত্র শুরুর দিক... চিকিৎসা না করলে ক্যাটাটনিক রূপও নিতে পারে।
১৮ ই জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৯:১৭
সুমন এম রহমান বলেছেন: ও অনেক শক্ত, সে রকম কিছু না। সিজোফ্রেনিয়া তো না ই। তাহলে শারীরিক অসুস্থতাও দেখা দিত। শুধু মাথা ব্যাথা না।
৯৩| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১২:০৫
এফ এন এফ বলেছেন: আমি যতটুকু জানি তা হলো আপনাদের মিল থাকার সম্ভাবনা একবারে ০ র্পাসেনট
কারন আপনাদের নামের সাথে কোন মিল নেই।
সবচেয়ে ভালো হয় সবকিছু ভুলে গিয়ে সব নতুন ভাবে শুরু করুন, আর তার দোয়া করুন।
১৯ শে জানুয়ারি, ২০১২ বিকাল ৪:১৬
সুমন এম রহমান বলেছেন: আরে এটা তো তাবিজের থেকেও বড় বুজরুকী। প্রায়ই আমি দেখেছি যে তিন অক্ষরের ছেলের নামের সাথে দুই অক্ষরের নামের মেয়ের সংসার ভাল হয়। এটা অনেক আছে ভাই। এ কেমন কথা বললেন, নাকি আমাকে মিথ্যা শান্তনা দেয়ার চেষ্টা করছেন?
৯৪| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৩:২০
অনিমেষ হৃদয় বলেছেন: লেখক বলেছেন: ও অনেক শক্ত, সে রকম কিছু না। সিজোফ্রেনিয়া তো না ই। তাহলে শারীরিক অসুস্থতাও দেখা দিত। শুধু মাথা ব্যাথা না।
সিজোফ্রেনিয়ার শুরুতে কি শারীরিক অসুস্থতা দেখা দেয় নাকি!! বিশেষ করে সিম্পল টাইপ দিয়ে শুরু হলে তো এমন শারীরিক অসুস্থতার কিছুই থাকে না।
যাই হোক, আপনিই সবচেয়ে ভালো বুঝবেন, কিন্তু আমার মনে হচ্ছে ৮০% সম্ভাবনা সিজোফ্রেনিয়া। আমি নিজে এইধরনের রোগী দেখেছি আমার মামার কাছে, উনিও সাইকোলজিস্ট।
১৯ শে জানুয়ারি, ২০১২ বিকাল ৪:১৯
সুমন এম রহমান বলেছেন: সিজোফ্রেনিয়ায় অলীক প্রত্যক্ষন হয়। সে অন্য অনেক বিষয়ে একই ধরনের অলীক প্রত্যক্ষনের স্বীকার হত। কিন্তু শুধৃ আমাকে ভুলে যাবে এটা একটু রেয়ার। তাও আপনার কথা উড়িয়ে দিচ্ছি না। সরাসরি দেখতে পারলে ভাল হত। যাই হোক ভাল থাকবেন। মনের অবস্থা খুবই খারাপ, বেশি কথা লিখতে পারছি না। কি যে করি।
৯৫| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৩:৫০
সবখানে সবাই আছে বলেছেন: ঢাকা ইউনি আর বুয়েটের ছাত্রলীগের সম্পাদক দুই জনই আমার নেংটা কালের বন্ধু। হেন কোন অপকর্ম নাই যে করতেসে না। মেয়ের নাম, ডিপার্টমেন্ট আর বাসার ঠিকানা আর আপনার মোবাইল নাম্বার দেন। মেয়ে তুলে আনার ব্যবস্থা করতেসি। ওই দুইটা যে চীজ, ২টা তাবিজ ওর স্বামীর পাছার ভিতর দিয়ে আর বাকি তাবিজটা ঐ তাবিজ বাবার পাছার ভেতর দিয়ে ঢুকায় দিতে পারবে ইনশাল্লাহ।
১৯ শে জানুয়ারি, ২০১২ বিকাল ৪:২২
সুমন এম রহমান বলেছেন: আপনার ফোন নম্বরটা আমার ই মেইলে দিয়ে দিন। প্লিজ, সরাসরি আমাদের কথা হওয়া দরকার। আমি সব জানি। অবশ্যই যেটা ভাল হবে সেটা করব। আপনাদের যেটা ভাল লাগে সেটাও বলবেন। আমি ওকে সুখী দেখতে চাই। ধন্যবাদ।
[email protected]
৯৬| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১২ বিকাল ৫:১৭
ক্ষুধার্ত বলেছেন: আপনার কথা গুলো পড়েছি মন দিয়ে,অনেকেই অনেক কথা বলেছেন, কেউ এটার পক্ষে কেউ বিপক্ষে,সময়ের অভাবে সাবর কমেন্ট পড়তে পাড়িনি,পড়লে ভালো হতো আপনাকে বুঝার।
যাইহোক সুমন,সব চেয়ে বড় যাদুকরি বিষয় হলো আমাদের মন মস্তিষ্ক,এটাই হলো বড় ম্যজিক,যা আমাদের নিয়ন্ত্রন করে,আপনাকে কোন কঠিন ব্যখ্যা দেবোনা।একদম সহজ উদাহারণ দিয়ে বলবো- বিজ্ঞান ধর্ম এত দিকে যাবোনা,
আপনি দেখেছেন কিনা জানিনা- সাধারণ কোন অসুস্থতা নিয়ে যখন মানুষ ডাক্তারের কাছে যায় তখন ডাক্তার সমস্যা শুনে ঔষুধ লিখে দেয়,এমন অবস্থায় এমন রুগী ৫০ ভাগ ঔষুধ সেবন না করেই ভালো ফিল করে, আবার দেখে থাকবেন একটা মূমুর্ষ রুগী,একবারে মরণের দ্বার প্রান্তে,আশে পাশে আত্মীয় স্বজনরা সীমটম বুঝে দোয়া কালমা ইত্যাদি পড়তে শুরু করে,তার সাথে কান্নাকাটি তো আছেই, এমন সময় যদি কোন ডাক্তার প্রবেশ করা মাত্রই পরিবেশ পাল্টে যায়,সবার মধ্যে একটা মানসিক শক্তি আসে যে ডাক্তার আসছে সে কিছু একটা করবে,এবং কি সেটা রুগগির মধ্যেও কাজ করে, কারণ আশে পাশে মানুষ গুলোর অস্থিরতা কান্নাকাটি রুগীকেও অনেক মানসিক ভাবে দুর্বল করে দেয়। ডাক্তারকে দেখে যখন সবাই মানসিক শক্তি পায় তখন পরিবেশ বদলে যায়।তখনো রুগীকে ঔষুধ সেবন করা হয়নি তবুও।
ঠিক এইভাবেই পানি পড়া তাবিজ মানুষের মধ্যে প্রভাব ফেলে,নিজে যখন বুঝতে পারে তার বর্তমান সমস্যা নিয়ে কোন প্রদক্ষেপ হাতে নিয়েছে তখনি তা মানুষের মস্তিষ্কে কাজ করতে থাকে।
আপনাকে যেই মেয়েটি ভালোবাসে সে নিজেও চায় সে যাকে বিয়ে করেছে তার সাথে জীবন অতিবাহীত করতে কিন্তু আপনার প্রতি ভালোবাসা তাকে এলোমেলো করে দেয়।সে দিনে যদি ১০ বার ভাবে সে আপনার কাছে চলে আসবে তার মধ্যে ৩ বার হলেও বর্তমান স্বামীর সাথে থেকে যাওয়ার কথাও সে ভাবে।কিন্তু আপনার ভালোবাসা তার এই ভাবনাকে হার মানিয়ে দেয় বলে সে শুধু আপনার বিষয় প্রকাশ করে।
মোট কথা সে আপনাকে ভুলে গিয়ে বর্তমান স্বামীর সাথে থেকে যেতে পারলে তার জীবন সহজ হয়ে যেত,আপনার কাছে চলে আসা তার জন্য সুখের চেয়ে দুঃখ কম নয়,সঙ্গত কারণে সে মানসিক ভাবে দোলাচল অবস্থায় দিন কাটায়।দিনে হাজার বার আয়নার সামনে দাড়ায় এবং নিজেকে প্রশ্ন করে,তার কি করা উচীৎ।
এই সময়ে যে কোন কিছুর সামান্য ইন্দন বা সহযোগগিতা ফেলেই সে সেদিকে ঝুকবে।মনে রাখবেন তার স্বামীর দিকে ঝুকে যাওয়া তার সহজ।
এই ইন্দন বা সহযোগীতা যে কোন রকম হতে পারে, যেমন তাবিজ ও হতে পারে।
এই মুহুর্তে আপনি যদি উল্টো তাকে ১০০ তাবিজ গায়ে ঝুলিয়ে দেন কোন কাজ হবেনা কারণ আপনার দিকে আসা তার জন্য সহজ নয়।তাবিজ সব সময় সহজ কাজ গুলো করে,বা সহজ পথের দিকে ফেভার করে।
আপনারা দুজনি বড় হয়েছেন,বিয়ে একদিনে হয়ে যায়নি,অন্তত ৭ দিন লাগেছে,যেই সিদ্ধান্ত বা সাহস সাত দিনে নিতে পারেননি সেটা এখন দেখিয়ে কি লাভ।
সুতরাং সব ভুকে যান, জীবনকে নতুন দিকে নিয়ে যান।
ভালো থাকুন
৯৭| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:৩৪
মুর্তজা হাসান খালিদ বলেছেন: জাদুটোনা - তাবিজ-তুমার ব্যাপাটা বাস্তবিকই কাজ করে থাকে > তবে এটা বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই অন্যের ক্ষতির কাজেই ব্যবহার হয়, ভালো উদ্দেশ্য তাবিজ-তুমার ব্যবহার বা এর কার্যক্রম কমই দেখেছি >
রসূলুল্লাহ সা.-কে কষ্ট দেয়ার উদ্দেশ্য তার উপর যাদু-মন্ত্র প্রয়োগ করা হয়
৯৮| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৫৭
শাকিব আফনান বলেছেন: ১) আপনার প্রতি আপনার প্রেমিকার প্রেম দেখে সত্যিই অবাক হলাম।
২) ঘটনা সত্যি হলে আপনি ও আপনার প্রেমিকা সত্যিই কয়েকটি বেআইনী কাজ করেছেন।
ঘটনা সত্যি না মিথ্যা তা বিচার করছি না। আমি আমার বক্তব্য দিচ্ছি।
১) আমাদের প্রধান সমস্যা হচ্ছে আমরা প্রচলিত বিজ্ঞান দিয়ে সবকিছু ব্যাখার চেষ্টা করি। আমাদের বুঝতে হবে বিজ্ঞান সবকিছু প্রমান করতে পারেনাই এখনও। কোন জিনিষ প্রমানিত হবার আগে তা মানুষের কাছে অস্বাভাবিক লাগবেই।
বিজ্ঞান কি তাবিজ কে ভুল প্রমান করেছে? উত্তর না। তাহলে কেন তাবিজ অবিশ্বাস করব। আবার একই প্রশ্ন - বিজ্ঞান কি তাবিজ কে সঠিক প্রমান করেছে? উত্তর না। তাহলে কেন তাবিজকে বিশ্বাস করব?
অর্থাৎ শুধু বিজ্ঞানের প্রেক্ষিতে বলতে হয় তাবিজের ব্যাপার সত্যিও হতে পারে আবার না পারে।
তাই যদি এটা সত্যি কাজ করে তবে অবাক হওয়ার কিছু নাই।
বিজ্ঞান দিয়ে যদি ব্যাখা দিতে চান তাহলে বলব, ইন্টারনেটে খুজে এই বিষয়ক অনেক হাইপোথিসিস পেতে পারেন যা বৈজ্ঞানিক ভাবে প্রতিষ্ঠিত না। তার মানে এই না যে এগুলো ভুল।
এবার আসুন দেখি ধর্মীয় দিক থেকে। বিশ্বের প্রায় সকল প্রধান ধর্মসমূহের অনুসরনকারীদের এই বিষয়টা অবিশ্বাস করার কিছু নাই। আমি যতদূর জানি বেশিরভাগ প্রধান ধর্ম যেমন - ইসলাম, হিন্দু, খ্রিষ্ট, ইহুদী ইত্যাদি ধর্মের সমূহের ধর্মগ্রন্থে এই ধরনের বিষয়ের উল্লেখ আছে। ইসলাম ধর্মে ব্ল্যাক ম্যাজিক বা কালো জাদুর উল্লেখ আছে। এছাড়া আমি জেনেছি ইসলাম ধর্মে তাবিজ করা কুফরী।
আমি নিজে এই ধরনে বেশ কিছু ঘটনা জানি। এই সকল ক্ষেত্রে আমার ধারনা এটা কালো জাদু বা নিষিদ্ধ জাদুর চর্চা। ভারতে কামরুপ কামাক্ষা নামক জায়গা আছে যেখানে এই সব কিছুর চর্চা হয়। এসকল বিষয়ে আবার রাশির ব্যাপার রয়েছে। এই জ্ঞানটা মূলত অনেক গোপন। যারা ভালোভাবে জানে তারা করতে পারে। আফ্রিকার অনেক জায়গায় এই ধরনের মানুষ আছে।
পরিত্রান সম্পর্কে বলতে গেলে - বিজ্ঞান এই সম্পর্কে কিছু বলতে পারে না। তবে যতদূর জানি এই সব তাবিজ এর বিরুদ্ধে বা জাদুর বিরুদ্ধে জাদু করা যায় যাতে তা থেকে পরিত্রান পাওয়া সম্ভব। জোর দিয়ে বলতে পারছি না।
ইসলাম ধর্ম অনুযায়ী, কুরআন মাজীদে সূরা নাছ, সূরা ফালাক্ব এবং আয়াতুল কুরসীর আয়াত এর বিরুদ্ধে কার্যকরী।
ঈশ্বরের কাছে পরিত্রান প্রার্থনা অথবা তাবিজের বিরুদ্ধে তাবিজ করা ছাড়া অন্য কোন উপায় জানিনা।
সাইকোলজিক্যালি এটাও বলা যায় হয়ত মেয়েটি তাবিজের উপর বিশ্বাস স্থাপন করেছে তার অবচেতন মন দিয়ে। ফলে অনেক ক্ষেত্রে নিজের মনের উপর নিয়ন্ত্রন হারিয়ে ফেলেছে। বিষয়টা না দেখে বলা কঠিন যেহেতু তাবিজ দেওয়ার সময় তার সামনে অনেক কিছু ঘটেছে।
তাবিজ নিয়ে অনেক ভন্ডামী আছে তাই অনেকেই এটা বিশ্বাস করে না। আবার অনেকের ক্ষেত্রে কাজ করেছে তাই অনেকে বিশ্বাস করে। আমি ব্যাক্তিগত ভাবে বিশ্বাস বা অবিশ্বাস কিছুই করি না। তবে এরকম ঘটনা জানি অনেক যার মধ্যে কিছু সত্যি আবার কিছু ভুল। আমি আমার বন্ধুদের এই নিয়ে অনেক আগ্রহ এবং গবেষনার চেষ্টা করি। একটা কথাই বলব কোনকিছুই বিজ্ঞানের বাইরে না বা অযৌক্তিক না। কিন্তু মানুষের জানা বিজ্ঞানের একটা সীমা আছে সেটার বাইরে হতে পারে এবং এটা অস্বাভাবিক কিছু না কারন সেটা মানুষ বের করতে পারে নাই হয়ত ভবিষৎ এ পারবে।
যাই হোক সবশেষে পরামর্শ হচ্ছে, নতুন করে জীবন গুছিয়ে নিন, সিদ্ধান্ত গ্রহন করুন এবং সেই অনুযায়ী চলুন।
৯৯| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৮:০১
রিফাত হোসেন বলেছেন: বিয়ে যখন তিনি করতে রাজী হয়েছে ও হয়ে গিয়েছে ।
ভুলে যাবার চেষ্টা করুন ।
জানি সম্ভব না ।
আর আমার জন্য তো আমি অবিবাহীত থাকতেই আ...রক জন আর স া থে ....... আর নাই বা বললাম ।
টাকা পয়সা, দেহ, বংশ পরিচয়, অবস্থা , স্থাবর এগুলো দিয়ে কিছুই হয় না,যদি মন ঠিকমত না থেক ।
তার স্বামীরই মাথা খারাপ কেন হবে না, বিয়ে করা বউ, প্রেমিকা তো নয় !
১০০| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৮:০২
সাদা মনের মানুষ বলেছেন:
১০১| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৮:০৬
শাকিব আফনান বলেছেন: ১) আপনার প্রতি আপনার প্রেমিকার প্রেম দেখে সত্যিই অবাক হলাম।
২) ঘটনা সত্যি হলে আপনি ও আপনার প্রেমিকা সত্যিই কয়েকটি বেআইনী কাজ করেছেন।
ঘটনা সত্যি না মিথ্যা তা বিচার করছি না। আমি আমার বক্তব্য দিচ্ছি।
১) আমাদের প্রধান সমস্যা হচ্ছে আমরা প্রচলিত বিজ্ঞান দিয়ে সবকিছু ব্যাখার চেষ্টা করি। আমাদের বুঝতে হবে বিজ্ঞান সবকিছু প্রমান করতে পারেনাই এখনও। কোন জিনিষ প্রমানিত হবার আগে তা মানুষের কাছে অস্বাভাবিক লাগবেই।
বিজ্ঞান কি তাবিজ কে ভুল প্রমান করেছে? উত্তর না। তাহলে কেন তাবিজ অবিশ্বাস করব। আবার একই প্রশ্ন - বিজ্ঞান কি তাবিজ কে সঠিক প্রমান করেছে? উত্তর না। তাহলে কেন তাবিজকে বিশ্বাস করব?
অর্থাৎ শুধু বিজ্ঞানের প্রেক্ষিতে বলতে হয় তাবিজের ব্যাপার সত্যিও হতে পারে আবার না পারে।
তাই যদি এটা সত্যি কাজ করে তবে অবাক হওয়ার কিছু নাই।
বিজ্ঞান দিয়ে যদি ব্যাখা দিতে চান তাহলে বলব, ইন্টারনেটে খুজে এই বিষয়ক অনেক হাইপোথিসিস পেতে পারেন যা বৈজ্ঞানিক ভাবে প্রতিষ্ঠিত না। তার মানে এই না যে এগুলো ভুল।
এবার আসুন দেখি ধর্মীয় দিক থেকে। বিশ্বের প্রায় সকল প্রধান ধর্মসমূহের অনুসরনকারীদের এই বিষয়টা অবিশ্বাস করার কিছু নাই। আমি যতদূর জানি বেশিরভাগ প্রধান ধর্ম যেমন - ইসলাম, হিন্দু, খ্রিষ্ট, ইহুদী ইত্যাদি ধর্মের সমূহের ধর্মগ্রন্থে এই ধরনের বিষয়ের উল্লেখ আছে। ইসলাম ধর্মে ব্ল্যাক ম্যাজিক বা কালো জাদুর উল্লেখ আছে। এছাড়া আমি জেনেছি ইসলাম ধর্মে তাবিজ করা কুফরী।
আমি নিজে এই ধরনে বেশ কিছু ঘটনা জানি। এই সকল ক্ষেত্রে আমার ধারনা এটা কালো জাদু বা নিষিদ্ধ জাদুর চর্চা। ভারতে কামরুপ কামাক্ষা নামক জায়গা আছে যেখানে এই সব কিছুর চর্চা হয়। এসকল বিষয়ে আবার রাশির ব্যাপার রয়েছে। এই জ্ঞানটা মূলত অনেক গোপন। যারা ভালোভাবে জানে তারা করতে পারে। আফ্রিকার অনেক জায়গায় এই ধরনের মানুষ আছে।
পরিত্রান সম্পর্কে বলতে গেলে - বিজ্ঞান এই সম্পর্কে কিছু বলতে পারে না। তবে যতদূর জানি এই সব তাবিজ এর বিরুদ্ধে বা জাদুর বিরুদ্ধে জাদু করা যায় যাতে তা থেকে পরিত্রান পাওয়া সম্ভব। জোর দিয়ে বলতে পারছি না।
ইসলাম ধর্ম অনুযায়ী, কুরআন মাজীদে সূরা নাছ, সূরা ফালাক্ব এবং আয়াতুল কুরসীর আয়াত এর বিরুদ্ধে কার্যকরী।
ঈশ্বরের কাছে পরিত্রান প্রার্থনা অথবা তাবিজের বিরুদ্ধে তাবিজ করা ছাড়া অন্য কোন উপায় জানিনা।
সাইকোলজিক্যালি এটাও বলা যায় হয়ত মেয়েটি তাবিজের উপর বিশ্বাস স্থাপন করেছে তার অবচেতন মন দিয়ে। ফলে অনেক ক্ষেত্রে নিজের মনের উপর নিয়ন্ত্রন হারিয়ে ফেলেছে। বিষয়টা না দেখে বলা কঠিন যেহেতু তাবিজ দেওয়ার সময় তার সামনে অনেক কিছু ঘটেছে।
তাবিজ নিয়ে অনেক ভন্ডামী আছে তাই অনেকেই এটা বিশ্বাস করে না। আবার অনেকের ক্ষেত্রে কাজ করেছে তাই অনেকে বিশ্বাস করে। আমি ব্যাক্তিগত ভাবে বিশ্বাস বা অবিশ্বাস কিছুই করি না। তবে এরকম ঘটনা জানি অনেক যার মধ্যে কিছু সত্যি আবার কিছু ভুল। আমি আমার বন্ধুদের এই নিয়ে অনেক আগ্রহ এবং গবেষনার চেষ্টা করি। একটা কথাই বলব কোনকিছুই বিজ্ঞানের বাইরে না বা অযৌক্তিক না। কিন্তু মানুষের জানা বিজ্ঞানের একটা সীমা আছে সেটার বাইরে হতে পারে এবং এটা অস্বাভাবিক কিছু না কারন সেটা মানুষ বের করতে পারে নাই হয়ত ভবিষৎ এ পারবে।
যাই হোক সবশেষে পরামর্শ হচ্ছে, নতুন করে জীবন গুছিয়ে নিন, সিদ্ধান্ত গ্রহন করুন এবং সেই অনুযায়ী চলুন।
১০২| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৮:০৭
শাকিব আফনান বলেছেন: দুঃখিত, একই কমেন্ট দুইবার করার জন্য।
১০৩| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৮:০৮
ফালাক বলেছেন: হা হা হা পগে
১০৪| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৮:২৫
ওবায়েদ বলেছেন: যারা ইসলাম ধর্ম বিশ্বাস করে তারা তাবিজ কবজ বিশ্বাস করাটাই স্বাভাবিক এবং এইগুলো যে কুপরি তাও বিশ্বাস করে।
আমি একজন মুসলমান হিসেবে কুপরি জাদু টোনা বিশ্বাস করি, এই গুলো থেকে পরিত্রাণের জন্য কোরআনের সূরা নাছ, সূরা ফালাক্ব এবং আয়াতুল কুরসী খুব কার্যকরী। আমার কোন সন্দেহ নাই। তবে সহি ভাবে পড়া এবং নিজের জীবনে ইসলামকে মানাটা জরুরী।
আপনি কি রকম প্রেম ভালবাসা করেছেন সেটা আপনিই ভাল জানেন, তবে অবৈধ সম্পর্ক ইসলাম সমর্থন করে না।
আপনার কথা গুলো যদি সত্যি হয়, তাহলে আপনি সামহ্যোয়ারইনের অফিসে এসে জানা আপার সাহায্য নিন। নিশ্চয় উনার সাথে মানব অধিকার সংগঠনের অনেকের সাথে সম্পর্ক আছে, তাদেরকে সাথে নিন এবং ব্লগার, সাংবাদিকদেরকে সাথে নিয়ে বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করুন। এতে আপনি যে মিথ্যে একটি গল্প সাজাচ্ছেন না তাও প্রমাণ হবে। সত্যি হলে আপনার সমস্যাটাও সমাধান হবে।
মেয়েটাকে জোর করে বিয়ে দেয়া হলে ঐ মেয়ের সত্যিকারে বিয়ে হয়নি। সুতরাং মেয়েটা মানসিক ভাবে ভেঙ্গে পড়ে আত্মহন্তার মতো কাজ করে বসতে পারে। তখন আপনিও ফেঁসে যাবেন। সুতারাং তার আগেই থানায় একটি ডায়রি করে রাখেন, এবং আইনি সাহায্য গ্রহণ করুন।
আপনি যে কল্প কাহিনী লিখেছেন তা আমার মতে বর্তমান সমাজে সম্ভব নয়। আপনি ব্লগে লিখে হিট নিচ্ছেন আর বাস্তবিক জীবনে মেয়েটিকে পাওয়ার জন্যে তেমন কিছু করেছেন কিনা টেলিফোনে কথা বলা ছাড়া, তা পরিলক্ষিত হচ্ছে না।
১০৫| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৮:১০
আকাশ_পাগলা বলেছেন: লেটেস্ট আপডেট দেন ভাই।
ঘটনা কতদূর আগালো ?
মেয়েটা আসতে দোনোমোনো করতেছে। এটা ভাল না। মায়ের অপারেশন টপারেশন এসব বলে বাহানা খুঁজা। ফ্যামিলি তাকে ইমোশোনাল ব্লাকমেইল করছে।
আপনারটা জানিনা। কিন্তু আমি ভাবি যে, কাগজে জোর করে একটা সাইন নিলেই একটা মানুষের এত বছরের স্বপ্ন আশা নষ্ট হয়ে তার সাথে বিছানায় যাওয়ার অধিকার আরেকজনের হয়ে যায় না।
আমার বেলা হলে এসব মানতাম না আমি, যদি না মেয়েটা এমনটাই চায়। কারণ আমি বিশ্বাস করি যে, আমার প্রেমিকা আমার সাথেই সবচেয়ে সুখে থাকবে।
১০৬| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৮:৫৮
রাশেদ হাসান নোবেল বলেছেন:
বাস্তবতা গ্রহন করুন। যদি সত্যিই ভালবাইসা থাকেন, যান যাইয়া বিয়া কইরা নিয়া আসেন, এত পেচাপেচির দরকার নাই। আর নয়তো উনারে ঘর করতে দেন, উনি উনার কপাল মাইনা নিছে, আপনেও মাইনা নেয়। শুধু শুধু আর বিরক্ত কইরেন না। দয়া কইরা হাতজোড় কইরা অনুরোধ করতাছি, যদি সত্যি ভালবাইসা থাকেন, যান এখনই ডিভোর্স দিয়া পালাইয়া বিয়া কইরা ফালান, আপনার আল্লার দোহাই লাগে পুলা মাইয়া হওয়ার পর দয়া করিয়া, দয়া করিয়া, দয়া করিয়া পরকীয়া করিবেন না। ইদানিং খবরে যেভাবে পরকীয়ার বলি হচ্ছে শিশুরা দেখতে খুবই নির্মম লাগে। যা করার এখনই করেন, আর নয়তো আল্লাহর ওয়াস্তে বাদ দেন, আর ভুলেও কোন্দিন ওই পথে পা বাড়াইয়েন না, জীবন কোন না কোন পথ খুজে নিবে, ঠেইকা কেউই থাকে না।
সময়ের সাথে সব হালকা হয়ে আসবে। তবু কোন জস্না বা আমাবস্যার রাতে বুকে বেথা উঠতে পারে মাথা বেথা হতে পারে। খুব কষ্ট হলে লুকিয়ে প্রান ভোরে কেদেনিবেন ফ্রেশ লাগবে। ব্লগে বসেন, গান শুনেন, সিনেমা দেখেন, আড্ডা দেন, বেড়াতে যান, রুজি রজগারের কাজ করেন মনদিয়ে। আর রোজ মায়ের সাথে কথা বলুন অন্তত ৫ মিন করে। ভাল থাকুন আপনার জন্য এবং আপনার ভালবাসার মানুশ্তির জন্য শুভকামনা।
১০৭| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০১২ সকাল ৯:৫২
মাহমুদ মান্না বলেছেন: update update update update update update update update update update update update update update update updateupdate update update update update update update updateupdate update update ??????????????????????????????????????????
২৩ শে জানুয়ারি, ২০১২ বিকাল ৪:৪১
সুমন এম রহমান বলেছেন: আমার পেইজে আপডেট পোষ্ট দেয়া হয়েছে তো...
১০৮| ২৭ শে জানুয়ারি, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:০৯
খইকাঁটা বলেছেন: ওপরের সবার কমেন্ট পড়া সম্ভব হল না, তবে এটা বলি তাবিজের ব্যাপারটা সত্য। এটা সম্ভব। আল্লাহ আমাদের এই জালিম তাবিজকারীদের হাত থেকে রক্ষা করুন। তবে কেউ যদি সত্যি বিশ্বাস না করেন কিছু করার নাই। এটার খুব যুক্তি সংগত ব্যাখ্যা আছে। আল্লাহ আমাদের রক্ষা করুন।
১০৯| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ বিকাল ৩:৩২
মানব মানিক বলেছেন: এক মত - "রাশেদ হাসান নোবেল "
১১০| ১১ ই আগস্ট, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:০৬
জসিম এনায়েত বলেছেন: পোলাপাইন!
১১১| ১৫ ই আগস্ট, ২০১২ দুপুর ২:৫৯
মনিরপাঞ্জেরী বলেছেন: কারো ক্ষতি করার জন্য তাবিজ করা কুফরী।
১১২| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১২ দুপুর ১:২৩
খেক খেক বলেছেন: বর্তমানে কি অবস্থা ?
©somewhere in net ltd.
১|
১৭ ই জানুয়ারি, ২০১২ বিকাল ৪:২০
স্বপ্নবিলাসী আমি বলেছেন: