![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি একজন সাধারণ মানুষ। .........................................................................
মাথা ব্যথা হলে মাথা কাটা যাবে না ঠিক আছে। কিন্তু টিউমারকে মাথা বলে লালিত পালিত করাও ঠিক না। আপনার কথার সাথে এক মত পরিবার প্রতি ১ টির বেশী প্রাইভেট কার এর অনুমোদন বাতিল করতে হবে। পাবলিক গাড়ি ও সরকারি গাড়ি ছাড়া ঢাকা শহরের কোন গাড়ীর জন্য সিএসজি গ্যাস সরবরাহ বন্ধ করতে হবে। প্রাইভেট কার এর বিরুদ্ধে আমিও মাঝে মাঝে বিরক্তি বোধ কররি যখন আমি পাবলিক বাসে অনেক কষ্টে উঠি এর পর অসহনীয় গরমের মধ্যে চাপা-চাপি করে চড়ি, আর জানালা দিয়ে তাকিয়ে দেখি অসংখ্য পাইভেট কার , প্রতিটির মধ্যে এক জন করে বসা, তাও আবার ঠান্ডা বাতাস সহ, গ্যাসের সহজলভ্যতার জন্যই পরিবারের প্রত্যেকরে জন্য একটি করে গাড়ী কিনছে। তাই আমি এই আন্দোলনের সাথে একমত। বা প্রতিটি পরিবারের একটির বেশী কার থাকতে পারবেনা এই আন্দোলনের সাথেও এক মত। আরও একটা কাজ করা যায় তা হলঃ পাবলিক গাড়ীর জন্য সরকার ভর্তুকি দিয়ে গ্যাস সরবরাহ করবে, আর প্রাইভেট গাড়ির জন্য গ্যাস এর দাম তেলের সমমূল্য করে দিতে হবে। এবার দেখা যাবে বেশী দামে তেল দিয়ে কত গাড়ী রাস্তায় টিকে থাকে। আর যানযট কমানোর একটাই পথ নতুন করে ঢাকা কেন্দ্রীক দেশ গড়ার পরিকল্পনা না করা।
২| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১০ সকাল ১১:০৫
ম.শরীফ বলেছেন: যাকে চেক করার দায়িত্ব দিবে তাকে চেক করবে কে?
৩| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১০ সকাল ১১:০৮
মুর্তজা হাসান খালিদ বলেছেন: একমত
@আকাশের তারাগুলি : ইনকাম ট্যাক্স ফাইল চেক করলেই কি তারা রাস্তায় গণহারে গাড়ি নামানো বন্ধ করে দেবে? যেখানে তারা ফ্যামিলির প্রতিটি সদস্যের জন্যে একটি গাড়ি বরাদ্দ রেখেছে আর ঢাকা শহরের মতো বিপর্যস্ত ব্যস্ত শহরের তখন কি অবস্থা?
গতকাল টিভিতে দেখলাম কয়েকটি দেশে কার মুক্ত দিবস পালিত হচ্ছে- আর সেখানকার লোকগুলো সাইকেলে চেপে কর্মস্থলে যাচ্ছে, একটু ভাবুনতো- আমাদের দেশে এরকম ব্যবস্থা হলে কেমন হয়?
৪| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১০ সকাল ১১:১৮
সাদাকালো বলেছেন: সাইকেল খারাপ না।সাইকেলের রাস্তা কই
৫| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১০ সকাল ১১:২০
সহজ পৃথিবী বলেছেন: পাবলিক গাড়ি ও সরকারি গাড়ি ছাড়া ঢাকা শহরের কোন গাড়ীর জন্য সিএসজি গ্যাস সরবরাহ বন্ধ করতে হবে।
না এটা হতে পারে না। সরকারী গাড়িতেও যেগুলি কোন একক ব্যক্তির জন্য ডেডিকেটেড সেগুলিতে তেলই ব্যবহার করতে হবে। সরকার তেল যতটুকু দিবে ততটুকুই চলবে, গ্যাস পেয়ে ...
২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ৮:০৭
ম.শরীফ বলেছেন: ঠিক ঠিক................
৬| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১০ সকাল ১১:২২
আকাশের তারাগুলি বলেছেন: আবার জিগায়, ইন্ডিয়াতে অনেকেই ফ্ল্যাট বা গাড়ি কেনেনা ইনকামট্যাক্স ওয়ালাদের ভয়ে।
গাড়িওয়ালারা ইনকামট্যাক্স দেয় না, দিলেও নাম মাত্র। আয়ের উৎস চেক করলে পাওয়া যাবে অস্বাভাবিক। তখন প্রাইভেট কার কেন, সাইকেলও কিন্তে পারবেনা।
আইন করে প্রাইভেট কার কেনা বন্ধ করা যাবেনা।
৭| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১০ সকাল ১১:২৯
সহজ পৃথিবী বলেছেন: এক পরিবার এক গাড়ি।
গাড়ির মালিকের পরিবার সহ ডাটাবেইজ করতে হবে এবং নির্বাচন কমিশনের ডাটাবেজের সাথে তা ভেরিফাই করার সফ্টওয়ার ডেভলপ করতে হবে।
কয়েশ কোটি টাকার প্রজেক্ট হতে নেয়া যেতে পারে। এরকম প্রতিনিয়ত হচ্ছে এবং সরকারের মাল দরিয়াতে ডালা হচ্ছে।
৮| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১০ দুপুর ১২:০০
মেঘ বালকের কথা বলেছেন: বন্ধ করায় সমাধান নয়। আবশ্যই আয়ের উৎস জানাতে হবে, ইনকাম টেক্স যথাযথ ভাবে পরিশোধ করতে হবে। সত্যিকার ভাবে আমরা যানযট নিয়ন্ত্রন করতে পরব যদি ট্রাফিক ল কঠোর ভাবে ইমপোজ করাযায়। এটা না হলে আমরা যতই প্রাইভেট কার কমাই যানজট কমবেনা। ভালো মানের গনপরিবহ যদি বাড়ানো যায় (প্রিমিয়াম বা নিরাপদ যেমন ছিলো) মধ্যবিত্ত শ্রেনী প্রইভেট কার কেনা এমনি থেকেই কমিয়ে দেবে।
আমাদের দেশের ড্রাইভিং কাইসেন্স পেতে ড্রাইভ করা না জানলেও চলে, এটা কঠোর ভাবে নিন্ত্রন করতে পারলে দক্ষ চালকরাই (যারা ভালো ড্রাইভিং জানে এবং ট্রাফিক ল সম্পর্কে আবগত)লাইসেন্স পাবে, এতে হয়ত সত্যিকার ভাবে যানজট কমেতে পারে।
৯| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১০ দুপুর ১২:১৭
সহজ পৃথিবী বলেছেন: ঢাকা শহরে প্রাইভেট কার-এ সিএনজি ব্যবহার/দেয়া নিষদ্ধ করলে ৪ টা ভালো ফলাফল পাওয়া যাবে। ১. ট্যাফিক জ্যাম ত্যৎক্ষনিক ব্যপক কমে যাবে ২. জাতীয় ও লিমিটেড সম্পদ গ্যাসের ইফিসিয়েন্ট ব্যবহার হবে ৩. পাবলিক গাড়িতে গ্যাস রেশনইং করতে হবে না ৪. লোড শেডিং কমবে এবং আরও অনেক অদৃশ্যমান লাভ হবে।
১০| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১০ দুপুর ১২:২৬
সহজ পৃথিবী বলেছেন:
সবচেয়ে উপোযোগি গাড়ী। লিটারে পঞ্চাশ কিলোমিটার এভারেজ। এক প্রাইভেট কারের দামে দশ বাইক নিম্নে। সরকারকে বাইক থেকে ইম্পোর্ট ট্যাক্স উঠিয়ে দিতে হবে যাতে তাহলে বর্তমানের অর্ধেক মূল্যে বাইক কিনতে পারবে।
১১| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১০ দুপুর ১২:২৭
সাঁঝবাতি'র রুপকথা বলেছেন: একমত
১২| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১০ দুপুর ১:১১
রবিনহুড বলেছেন: মানুষ তার যাতায়াতের প্রয়োজনে গাড়ী কিনবেই। আর যার যত টাকা আছে সে চাইবে ততটা বেশী পরিমানে আরাম আয়েশ করতে। টাকা তো কামায় আরাম আয়েশ করতে। প্রতেকটা মানুষই টাকা কামায় কষ্ট করে। (কালো টাকা আর যাই বলুন সেটাও তো কষ্টের আয়)। কষ্ট করে যে টাকা কামায় সেটা খরচের অধিকার তার আছে। টাকার মালিকের সেই টাকা ভোগ করার অধিকার থাকবেই।
টাকা খরচ করে ভোগ করতে গিয়ে সে গাড়ি কিনতেই পারে। তার যদি টাকা থাকে একাধিক গাড়ি কিনতেই পারে।
মূল সমস্য হলো অন্য জায়গায়। আজ কেনো প্রশ্ন হউঠেছে একাধিক গাড়ি বন্ধ করার। কারন একটাই রাস্তায় যানজট। আজ যদি রাস্তায় যানজট না থাকত তা হলে একাধিক গাড়ি বন্ধের প্রশ্ন কি উঠত?
রাস্তায় কেন যানজট হচ্ছে সেটা আগে বোঝা দরকার। সেটার জন্য আমাদের অনেক পেছনে তাকাতে হবে। একটা নগরের ২৫% রাস্তা থাকা দরকার। আমরা কখনই প্লান মাফিক নগড় তৈরি করি নাই। প্রয়োজন মাফিক রাস্তা রাখি নাই। সব কিছুতেই নিয়ম মেনে চলি নাই। আরেকটা বড় সমস্যা হলো সব কিছুই ঢাকা কেন্দ্রীক। একটা শহরে এত কম জায়গায় এত লোক বসতি করার অনুমতি দেয়াটা ভূল। এটা সম্পূর্ন নগর অবকাঠামোকে নষ্ট করে দেয়। আজ হয়তো আপনি ট্রাফিক জ্যামের কারনে গাড়ি বন্ধ করার প্রশ্ন তুলছেন, আগামীতে যাখন সুয়ারেজ সিষ্টেম জ্যাম (প্রকৃত পক্ষে বন্ধ হয়ে যাওয়া) হয়ে যাবে তখন কি বলবেন? এই করম অধিক জনসংখ্যার চাপ আরো বহু কিছুর উপরে জ্যাম বা চাপ সৃষ্টি করবে। তখন আপনি কিন্তু সেটা নিয়েও বিরক্ত হবেন। সেদিন কি করবেন? সেটা আগে ভাবুন।
এখন প্রশ্ন হলে আগের সব কিছুতেই অনিয়ম করে চলেছি, যার একটা ফলাফল হলো ট্রাফিক জ্যাম। সেই জ্যামের কারনে এখন যদি বলি কেউ গাড়ি কিনতে পারবে না সেটা কি যুক্তি সঙ্গত হলো? এই রকম আরো অনেক বিষয় আগামীতে আসবে... সুয়ারেজ সিষ্টেম বন্ধ হয়ে যাওয়া, পানি সমস্যা... বিদ্যুত সমস্যা... সেগুলোর জন্য কি তখন আমরা কি আরো নিত্য নতুন আবদার নিয়ে উপস্থিত হবো? আজ না হয় রাস্তার জ্যামের জন্য একাধিক গাড়ী মালিকানা বন্ধের আবদার করছেন। আগামীতে অধিক জনসংখ্যার চাপে এমন একটা সময় আসতে পারে জনসংখ্যার চাপে পাবলিক ট্রান্সপোর্টও রাস্তায় চলার উপযোগী থাকবে না... সেটাও ভেবে দেখার মতো বিষয়। তাই শুধু মাত্র প্রাইভেট গাড়ীর দোষ দিয়ে খুব একটা লাভ হবে না।
তাই এখনই উচিৎ যে ভূল গুলো আগামীতে করেছি সেটা সমাধান করার। ঢাকা শহরের কিছু বাড়ী ঘর ভেঙ্গে নতুন নতুন রাস্তা তৌরি করা। তাতে হয়তো ৫-৭% বাড়ীওয়ালাদের ক্ষতি হবে, তবে বাকী ৯০% জনগনের সুবিধা হবে।
১৩| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১০ দুপুর ১:২৩
মদন বলেছেন: রবিনহুডের সাথে ১০০% একমত।
সাথে আরো কিছু নিজে থেকে বলি-
প্রথমত আমি প্রাইভেট কারের বিপক্ষে নই। কারন, রাষ্ট্রীয়ভাবে যতক্ষন না বাসে চলাচল সহজতর হচ্ছে, ততক্ষন পর্যন্ত আমি কারের পক্ষে। কেননা, একজন মহিলা অথবা একজন স্কুলগামী শিশুকে নিয়ে পাবলিক বাসে যাতায়াত বর্তমান অবস্থায় অসম্ভব। তাহলে প্রথমে পর্যাপ্ত বাস আুসক। সিট সংখ্যার অতিরিক্ত লোক না তুলুক যেন মহিলা/শিশুরা সহজে/স্বচ্ছন্দে ভ্রমন করতে পারে তখনই আমি কারের বিপক্ষে যাবো।
আমাদের জানজটের মুল কারন বিশেষকরে ঢাকার জন্য, কার নয়। অপরিকল্পিত নগরায়ন, এবং দেশের সমস্ত কার্যক্রমের কেন্দ্রবিন্দু ঢাকায়। ফলে প্রয়োজনের তুলনায় কয়েকগুন বেশি জনসংখ্যার চাপ সামলাতে হচ্ছে ঢাকাকে। ফলে জানজট সহ অন্যান্য সমস্যা লেগেই আছে। জানজট চোখের সামনে আছে বলে বেশি বেশি মনে হচ্ছে। আর কিছু দিন যাক, সুপেয় পানি নিয়ে ঢাকাবাসী ভুগবে। এবং আগামি ২/৩ বছরের মধ্যেই। ভুমিকম্পের কথা তো না বলাই ভালো।
কাজেই সমস্যার কেন্দ্রবিন্দুতে হাত দিলে সবই ঠিক হয়ে যাবে। কিন্তু আলাদা আলাদা ভাবে কোনটাই সমাধান হবে না, হয়তো সাময়িক রিলিফ হবে।
১৪| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১০ দুপুর ১:২৩
মুহাম্মদ মামুনুর রশিদ বলেছেন: আমি চাই যত্রতত্র পার্কিং করে জানজট সৃস্টি করা গাড়ি গুলোকে বুলডোজার দিয়ে গুড়িয়ে দেওযা হোক।
১৫| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১০ দুপুর ১:৪৬
রবিনহুড বলেছেন: প্রাইভেট কার গুলো বন্ধ করে দিলে সেগুলোর যাত্রীরা কোথায় যাবে? সেটাও সবার আগে ভাবা দরকার। তাদের পরিবহন কি হবে? সেটার কি ব্যবস্থা হয়েছে? মদন এর পয়েন্ট গুলো তাৎপর্যপূর্ন।
সবচে বড় কথা হলো আপনি যেটা আবদার করেছেন সেটা হলো "পরিবার প্রতি ১ টির বেশী প্রাইভেট কার এর অনুমোদন বাতিল করতে হবে"। এখন কথা হলো পরিবার প্রতি একের অধিক গাড়ী কতটা পরিবারের আছে? এবং সেটার মোট সংখ্যা কতগুলো? ঢাকা শহরে প্রতি বছর ১ লক্ষ গাড়ী নামে, তার মাঝে কম পক্ষে ৫০ হাজার প্রাইভেট আছে। এই ৫০ হাজারের মাঝে কতটা প্ররিবারের জন্য একাধিক গাড়ি হিসাবে রাস্তায় নামছে?
আমার মনে হয়না ঢাকা শহরের যতগুরো পরিবারের প্রাইভেট গাড়ী আছে তার ৫% ও একাধিক গাড়ী আছে। যাদের একাধিক গাড়ী আছে তার সংখ্যা যদি ৫% এর নিচে হয় তা হলে সেই গাড়ী গুলো বন্ধ করে সর্মচ্চো কতটা গাড়ি আমারা বন্ধ করতে পারি?
আনুমানিক হয়তো ৪/৫ হাজার গাড়ী বন্ধ করা যেতে পারে।এই ৪/৫ হাজার গাড়ী বন্ধ করে কি রাস্তার জ্যাম এর সমস্যার আহামরি কোনো পরিবর্তন হবে কি? একটু ভেবে দেখুন তো?
তা হলে উক্ত দাবি মেনে নিয়ে কি লাভ হলো?
১৬| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১০ বিকাল ৪:৪৩
সহজ পৃথিবী বলেছেন: বাংলাদেশে বাইসাকেলের উপর ৮৬ শতাংশ ট্যাক্স। অবাক লাগে
১৭| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:১৭
অক্টোপাস বলেছেন: মোটেও ভালো সমাধান না। ঢাকাকে বিকেন্দ্রীকরণ যত দ্রুত সম্ভব করতে হবে। এছাড়া একই চক্রে আবর্তন কখনো থেকে থাকবে না!
১৮| ২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ৮:১৭
অ্যামাটার বলেছেন: একমত না। কার/জীপ কোনও বিলাস সামগ্রী না। অতি প্রয়োজনীয়। এইটা বন্ধকরা মানে নাগরিক স্বাধীনতায় হস্তক্ষেপ।
যানজটের জন্য বলছেন তো? এইটা হয়েছে সিটিকর্পোরেশন এবং রাজউক এর দুর্নীতি আর রিয়েলস্টেট/ডেভোলপারদের লোভের কারণে। শহরটাকে যদি এরকম ইট-রড-সিমেন্টের জঞ্জাল না বানাত, যদি পাইকারি হারে হাইরাইজ বানানোর অনুমতি না দিত, ডেভলপাররা যদি ব্যাঙ্গের ছাতার মত শহরটাকে একটা হাইটেক বস্তি না বানাত, তাহলে কি এরকম হত?
©somewhere in net ltd.
১|
২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১০ সকাল ১০:৫৯
আকাশের তারাগুলি বলেছেন: একমত না, আমার মত হলো যারা গাড়ির মালিক তাদের আয়ের উৎস এবং ইনকাম ট্যাক্স ফাইল চেক করে দেখা হোক।