নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি মুহাম্মদ নুরুল হুদা দানিয়াল, পেশায় ইলেক্ট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ার,আমি একজন তলেবে এলেম(কোরআন ও হাদিসের ছাত্র) ।

আল্লাহ আমাদের দেখছেন

আল্লাহ আমাদের দেখছেন › বিস্তারিত পোস্টঃ

তওবা এবং আল্লাহর রহমত

১৭ ই জুলাই, ২০১৫ ভোর ৫:৪৬

দয়া করে এই পোস্টটি একটু কষ্ট করে পড়ে ফেলুন, ইনশাল্লাহ খুব কাজে আসবে, হাজার বিপদ থেকে বেচে যেতে পারবেন। পোষ্টটা একটু বড় হলেও, একটু ধৈর্য ধরে একবার পুরোটা পড়ে নিন।
রোজা তো চলে যাচ্ছে, একটি কথা তো আমরা সবাই জানি, হুজুর (সঃ) এর সেই বদদোয়া তে আমিন বলা, যে রমজান মাস পেলো অপদস্থ হোক সে ব্যাক্তি, যার জন্য রমযান মাস এলো এবং তার জন্য মাগফিরাতের ফয়সালা না হতেই তা চলেও গেলো

আমরা কি তওবা করে নিয়েছি।
না করে থাকলে কেন করছি না? এতো সহজ একটা ব্যাপার
আপনি জানেন, গুনাহ এর কি কি ক্ষতি,
গুনাহ এর কারনে রিজিক থেকে বঞ্চিত করা হয়(টাকা-পয়সা,সুস্থতা,স্বামী,বউ,সুখ-এই সব কিছুই রিজিক এর অন্তর্ভুক্ত)।
কাজ-কর্ম কঠিন হয়ে যায়,জ্ঞান থেকে বঞ্চিত করা হয়, শরীর দুর্বল হয়ে যায়,সর্বদা অপমানিত হতে হয়, মনের শান্তি চলে যায়।
অপর দিকে তওবা করে নিলে দেখুন, কি হয়, হাদিসে এসেছে,
যে ব্যাক্তি ইস্তেগফার করতে থাকবে,আল্লাহ পাক তাকে যাবতীয় মুশকিল অবস্থা হতে মুক্তির উপায় করে দিবেন এবং সকল পেরেশানি দূর করে দিবেন, আর এমন জায়গা হতে তার রিজিকের ব্যবস্থা করে দিবেন, যা সে কল্পনাও করতে পারবেনা।(আবু দাউদ)
তওবা কারি ওই ব্যাক্তির মতন, যার কোন গুনাহই নাই(তাবরানি)
যেখানে আল্লাহ পাক তার রহমত কে বিস্তার করে রেখেছেন, তাহলে কেন অযথা এতোবড় সুযোগ হতে বঞ্চিত থাকবো।
তোমাদের প্রত্যেকেই অনেক বড় গোনাহগার, কিন্তু সেই গোনাহগারদের মধ্যে সেই ব্যাক্তিই সর্বউত্তম, যে তাওবা করে নেয়।(তিরমিজি)
পাপকে তুচ্ছ জ্ঞান করার জন্য অনেকের তওবা করার সুযোগ ই হয়না।
কেউ হয়ত বলতে পারেন, আমাকে কে গ্যারান্টি দিবে যে, আল্লাহ আমাকে ক্ষমা করবেন,
দেখুন, মুসলিম শরিফের একটি ঘটনা, কিছু লোক অনেক মানুস কে হত্যা করে,ব্যভিচার করে। এক পর্যায় নবীজি (সঃ) এর কাছে এসে বলে, আমাদের এই সব এর কাফফারা আছে কি ?
তখন এই আয়াত নাযিল হয়,
...কিন্তু যারা তওবা করে বিশ্বাস স্থাপন করে এবং সৎকর্ম করে, আল্লাহ তাদের গোনাহকে পুন্য দ্বারা পরিবর্তত করে দেবেন। আল্লাহ ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু।(সুরা ফুরকানঃ৬৮-৭০)
দেখুন বলা হচ্ছে, আমলনামায় যেগুলো গুনাহ ছিল, সে গুলো নেকিতে পরিবর্তন করে দিবেন।
এবং এই আয়াত ও নাযিল হয়,
বলুন, হে আমার বান্দাগণ যারা নিজেদের উপর যুলুম করেছ তোমরা আল্লাহর রহমত থেকে নিরাশ হয়ো না। নিশ্চয় আল্লাহ সমস্ত গোনাহ মাফ করেন। তিনি ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু।(সুরা ঝুমারঃ৫৩)
কেউ বলতে পারে, আমার অপরাধ অনেক বেশি, এমন কোন খারাপ কাজ নেই যা আমি করি নাই, আমাকে কি আল্লাহ ক্ষমা করবেন ?
এই প্রস্ন অনেকের, এক যুবক জানতে চাইলো, সে এতো খারাপ যে সে, ছোট কয়েকটি মেয়েকে পর্যন্ত ধর্ষণ করেছে, চুরি করেছে, এখন তার উপায় কি? তার ক্ষমা কি গ্রহন যোগ্য হবে ?
দেখুন, আল্লাহ বলেছেন,
বলুন, হে আমার বান্দাগণ যারা নিজেদের উপর যুলুম করেছ তোমরা আল্লাহর রহমত থেকে নিরাশ হয়ো না। নিশ্চয় আল্লাহ সমস্ত গোনাহ মাফ করেন। তিনি ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু। আর তোমরা তোমাদের রবের নিকট ফিরে আসো, এবং তার কাছে আত্মসমর্পণ করো আজাব আসার পূর্বেই, এরপর আর সাহায্য করা হবেনা। (সুরা ঝুমারঃ৫৩)

(আল্লাহর রহমত থেকে নিরাশ হয়ও না- ..(ﻻ ﺗَﻘْﻨَﻄُﻮﺍ ﻣِﻦ ﺭَّﺣْﻤَﺔِ ﺍﻟﻠَّﻪِ)),দয়া করে পড়ুন ও এই আয়াতের উপর সারা জীবন আমল করুন।
কুল ইয়া ইবাদি(ও আমার বান্দারা, তোমরা তো আমারই, তুমি যেই হওনা কেন) ইয়াল্লাজি না আসরাফু আলা আন ফুসিহিম( যারা ভুলেও কোন সকাল ও কোন রাতে আমাকে রাজি করনি, তাতে কি? তোমরা তো আমার ই ) লা তাক-নাতু মির রাহ-মাতিল্লাহ(না - না আমার রহমত থেকে কক্ষনও নিরাশ হওনা, তোমাকে কত জন কথা বলবে, লোকে নিরাশ করবে, সয়তান বুঝাবে,তোমার মন দ্বিধায় পড়বে, আমি এতো খারাপ, বার বার তওবা ভেঙ্গেও ফেলি, আবার ও তো কিছুক্ষণ পড় নিজের খেয়াল-খুশি মতন চলবো, তাতে কি)। ইন্নাল-লোহা ইয়াগ-ফুর জুনুবা জামিয়া(আমি তোমকে জানিয়ে দিচ্ছি আমার কিতাব ও আমার নবীর মাধ্যমে, আমি আছি, এটা পরিক্ষার হল, এখানে আমাকে দেখতে পাবে না, অল্প কিছু কাল এর, তোমার সাথে আমার বিচ্ছেদ, তারপর তোমাদের মেহমান্দারি আমি করবো, দুনিয়াতে যা কিছু করছ, যত কিছুই করেছো,আমি সবটাই মাফ করবো,তাই ও মানুষ, তুমি ভুল পথে চলতে চলতে এতো দূর গিয়েছ যে, সেখান হতে ফিরে আসার কথা চিন্তাও করতে পারছ না, তোমার রব আল্লাহ, তোমাকে ডাকছেন, ফিরে এসো, ফিরে এসো হাজার দফা তওবা ভাঙো, তারপর ও, রাতে গুনাহ কর তো দিনের বেলায় আমার রহমত তোমার জন্য, দিনে গুনাহ করত-রাতে আমার রহমতের দরজা তোমার জন্য খোলা, গুনাহ করতে করতে আকাশ পর্যন্ত গুনাহ এর বোঝা জমিয়ে ফেলো- এতো গুনাহ তো তুমি করতেও পারবেনা, আর এরপর যদি এক দফা বল, ও আল্লাহ সরি, তো আমি সবটাই মাফ করবো। কে কি মনে করে, কিছু যায় আসেনা,আমি পরোয়াই করিনা আমার দিকে হেঁটে আসো- তাহলে আমার রহমত তোমার দিকে দৌড়িয়ে যাবে, আমি তোমাকে কাছে টেনে নেব,আর সব মাফ করে, তার বদলে নেকি লেখে দেবো ) আর কেনই বা কেরবনা, ইন-না হু হুয়াল গফুরুর রাহিম(আমি যে এক মাত্র মাফ করনেওয়ালা,রহম করনেওয়ালা) (সুরা আয-ঝুমারঃ ৫৩ নং আয়াতের তফসির)
এক হাদিসে কুদসিতে আছে, বান্দা যদি জানতো কেমন মহব্বত তাকে আমি করি, তো সেটা সে জেনে ফেললে সহ্য করতে পারতো না, তার শরীর টুকরো টুকরো হয়ে যেতো

একটি আল্লাহর হক, আরেকটি বান্দার হক। আল্লাহর হক যেমন, আল্লাহকে রব(যে আপনাকে খাওয়ায়,ক্ষুধা দেয়,পড়ায়,হাঁসায়,কাঁদায়,সুস্থ করে,অসুস্থ করে-অর্থাৎ এক কথায় পালনকর্তা) ,নামাজ পড়বেন,যাকাত দিবেন, দ্বীনের প্রচার করবেন,হারাম থেকে বাঁচবেন। এই গুলো আল্লাহ তায়ালা তওবা করলে মাফের ওয়াদা করেছেন। এখন বান্দার হক নষ্ট করেছেন, তো চেষ্টা করবেন, তার ক্ষতি পুরন আদায় করার, কারো জিনিস চুরি করেছেন, ফিরিয়ে দিন, দরকার হলে কৌশল অবলম্বন করে হলেও, কারো পিছে সমালোচনা করেছেন,তার কাছে ক্ষমা চেয়ে নিন। আল্লাহর হক মাফ পাওয়াটা সহজ, বান্দার হক টা আপনার সম্পূর্ণ চেষ্টা করে যেতে হবে, যেন ক্ষতি পুরন করে দিতে পারেন, চেষ্টা করতে করতে মৃত্যু এসে গেলে আমার-আপনার মালিক দয়াময়, তিনি নিজ জিম্মায় ক্ষতি পুরন করে দিবেন, ইন্সাল্লাহ।
এক হাদিসে আছে, এক লোক আরেকজনের কিছু সম্পত্তি আত্মসাৎ করে তা আর ফিরিয়ে দেবার আগেই মৃত্যু এসে গেছে, এখন যার সম্পত্তি তাকে আল্লাহ পাক কিয়ামতে বলবেন, উপরের দিকে তাকাও, সে তাকিয়ে দেখবে, ভীষণ সুন্দর একটি বিশাল দালান-এমন জিনিস যা কোন চোখ কখনও দেখেনি, সে জিজ্ঞাসা করবে, ও আমার মালিক, এটি কার জন্য। মহান আল্লাহ তায়ালা বলবেন, তার জন্য, যে তার নষ্ট করে দেয়া হক মাফ করে দেয়, সাথে সাথে ওই লোক আত্মসাৎ করা সম্পত্তির হক মাফ করে দিবে আর আল্লাহ পাক দুইজনকেই মাফ করে দিবেন। তাই আমাদের কাজ চেষ্টা করা, কাউকে খুন করেছেন অতীতে, এখন তার পিতা-মাতার কাছে,ক্ষমা চান, তাদের ক্ষতিপূরণ দিন, হয়ত তারা আপনাকে পেলে ক্ষেপে যাবে, মাফ চাইতেই থাকুন,মানবতার খাতিরে হলেও দেখবেন, মাফ করে দিবে, যে ভাইকে হত্যা করেছেন, তার মাগফিরাত চান।
কারো টাকা নিয়েছিলেন বা দোকানদারের টাকা ভুলে দেননি, এখন মনে নেই, কে কে টাকা পাবে, তাদের নামে ওই পরিমাণ টাকা দান-সদকা করে দিন।

ব্লু ফিল্ম দেখেছেন,অন্য কারো স্বামী বা বিবির দিকে কু-নজর করেছেন, মনে মনে অনুতপ্ত হন, ব্লু ফ্লিম ডিলিট করে দিন, ভাবুন তো একবার ব্লু ফ্লিম দেখছেন, আর এমন সময় মৃত্যু এসে গেলো, কি অবস্থা হবে। হস্ত মৈথুন এর অভ্যাস থাকলে আজকেই তওবা করে ছেরে দিন, হস্ত মৈথুন এর কারনে এতো বিপদ-আপদ আসে, বলে শেষ করা যাবেনা,দয়া করে হস্ত মৈথুন করে নিজেকে খোজা,দুর্বল বানিয়ে ফেলবেননা, এখন অনেকে বিয়েই করতে ভয় পায়,তার এই সব খারাপ অভ্যাস এর কারনে নিজেকে ধ্বংস করে ফেলে, নিজের প্রতি দয়া করুন, এই বিপুল প্রান শক্তি আমাদের মালিক দিয়েছেন,নেয়ামতের কদর করুন।
আপনার বিয়ে হয়েছে, আগে কারো সাথে শারীরিক বা প্রেমের সম্পর্ক ছিল, এখন এই গুনাহ এর কথা কাউকে বলবার দরকার নেই, আল্লাহই তো আপনার এই গুনাহ লুকিয়ে রেখেছেন, এখন ভাল সাজার জন্য স্বামী বা বিবিকে বলার কোন মানে হয়না, ভুলেও আগের সেই মানুসটির সাথে কোন প্রকার যোগাযোগ রাখবেননা, যা হয়েছে, আল্লাহর কাছে কড়-যোরে মাফ চান, আপনার অতীতের এই গুনাহ এর কারণে, আপনি আল্লাহর হক+আপনার স্বামী বা বউ এর হক নষ্ট করেছেন, আল্লাহর হক(আল্লাহ বলেছেন, নজরের হেফাজত করতে+লজ্জাস্থান গুনাহ এর কাজে ব্যাবহার না করতে)এই ক্ষেত্রে তওবা করুন আর এখন ভাল স্বামী বা বিবি হন, মন প্রান দিয়ে স্বামীর খেদমত করুন অথবা বিবিকে ভালবাসুন।
ভাই ও বোনেরা,যত গুনাহই হোক, মাফ চেয়ে নিন। যত বার তওবা ভাঙ্গে, আবার তওবা করে ফিরে আসুন, মৃত্যুর ৫ মিনিট আগেও যদি গুনাহ করেন, তাহলেও সাথে সাথে তওবা করে নিন,
একটি হাদিসে কুদসি, যে ব্যাক্তি জানলো যে, আমি গুনাহ ক্ষমা করার ক্ষমতা রাখি, তাহলে তাকে ক্ষমা করে দিবো, এ ব্যাপারে কোন কিছুতেই পরওয়া করবোনা(তাবারানি)।
অমুসলমান ভাইদের বলছি,সত্য মালিকের কাছে ফিরে আসুন,এক বৃদ্ধ লোক, নবীজি (সঃ) এর কাছে এসে বলল, যদি কোন লোক সব ধরনের পাপ করে থাকে, এমন কোন পাপ নেই যা সে করেনি, এর কি তওবা করার সুযোগ আছে, তিনি বললেন, আপনি কি ইসলাম গ্রহন করেছেন, তিনি বললেন, আমি সাক্ষ্য দিচ্ছি যে, আল্লাহ ছাড়া কোন উপাস্যর যোগ্য কেউ নেই, আপনি তার বার্তা বাহক রসুল।
নবীজি (সঃ) বললেন, এখন থেকে ভাল কাজ করবেন,মন্দ কাজ পরিত্যাগ করবেন, তাহলে আল্লাহ তায়ালা আপনার (অতিতের)সব মন্দ কাজ নেকি তে পূর্ণ করে দিবেন। সে বলল, আমার গাদ্দারি ও কু-কীর্তি সমূহ, তিনি বললেন, হ্যাঁ ।
আপনি পিতা-মাতার অবাধ্য ছিলেন, এখন তারা মারা গেছেন, এই অবস্থায় ও আল্লাহ পাক সহজ উপ্পায় রেখেছেন, তাদের বন্ধু-বান্ধব দের খোজ-খবর রাখুন, পিতা- মাতার জন্য নিয়মিত নেক আমল করে সওয়াব বখছিয়ে দিন, তাহলে আপনিও কিয়ামতে পিতা-মাতার বাধ্য সন্তান হিসাবেই উঠবেন।
পাপ হয়ে গেলে কি করবেন ,
পাপ থেকে বিরত হয়েই সাথে সাথে অনুতপ্ত হবেন, আর অঙ্গীকার করবেন, আর এরকম টি করবেননা
তাওবার নামাজ পড়ে ফেলুন, দুই রাকাত নফল হিসাবে, যেকোন সুরা দিয়ে পড়া যায়।
নবীজি (সঃ) বলেন, কোন মানুস পাপ করার পর যদি প্রবিত্রতা(যদি গোসল-অজু দরকার হয়) অর্জন করে, অতঃপর নামাজ পড়ে এরপর আল্লাহর কাছে ক্ষমা চায়, তাহলে আল্লাহ তাকে মাফ করে দিবেন।(আসহাবুস সুনান)
এরপর তিনি এই আয়াত পড়েন,
তারা কখনও কোন অশ্লীল কাজ করে ফেললে কিংবা কোন মন্দ কাজে জড়িত হয়ে নিজের উপর জুলুম করে ফেললে আল্লাহকে স্মরণ করে এবং নিজের পাপের জন্য ক্ষমা প্রার্থনা করে। আল্লাহ ছাড়া আর কে পাপ ক্ষমা করবেন? তারা নিজের কৃতকর্মের জন্য হঠকারিতা প্রদর্শন করে না এবং জেনে-শুনে তাই করতে থাকে না।(সুরা আলে ইমরানঃ১৩৫)
আসলে কেউ মনে মনেও যদি বলে, ও আল্লাহ-সরি, ভুল করে ফেলছি, এটাও তওবা।

সবচেয়ে বড় গুনাহ হল, আল্লাহর সাথে শরিক করা এবং আল্লাহর কৌশল থেকে নিজেকে নিরাপদ মনে করা, আল্লাহর রহমতের ব্যাপারে হতাশ হওয়া এবং আল্লাহর দয়ার ব্যাপারে হতাশ হওয়া।(ইবনে কাসির)
এবং যখন আমার বান্দারা আমার ব্যাপারে আপনাকে জিজ্ঞাসা করে, (তখন বলবেন) আমি তাদের খুবই নিকটে রয়েছি, ডাকনেওয়ালার ডাকে সাড়া দেই-জখন সে ডাকে(বাকারাঃ১৮৬)
তারা কি জানেনা না যে, আল্লাহই একমাত্র তার বান্দাদের তওবা কবুল করেন।

তাই,রমজানের বাকি হয়ত আর একদিন, তাই দয়া করে এখনই মন থেকে আল্লাহ তায়ালার কাছে তওবা করে মাফ চেয়ে নিন। আবার গুনাহ হলে আবার করে নিন। আর এই পোস্ট টি ছরিয়ে দিয়ে সবাই কে তওবা করার সুযোগ করে দিন


মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.