নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

নতুন বাঙ্গাল

নতুন বাঙ্গাল › বিস্তারিত পোস্টঃ

দেশের মুক্তিযোদ্ধারা যখন সংখ্যালঘু, সেই সময়ে কোটা বিরোধি আন্দোলন প্রসংগে কিছু কথা !

১৮ ই এপ্রিল, ২০১৮ বিকাল ৪:১৮



২০১৩/১৪ এরপর দীর্ঘ বিরতিতে, গত সপ্তাহে দেশের মানুষ 'কোটা বিরোধি আন্দোলন' এর কল্যানে দেশব্যাপি ব্যাপক বিক্ষোভ, প্রতিবাদ এর মহড়া দেখতে পেল। আমার ব্যাক্তিগত অভিমত হলো , আসলেই ৫৬% কোটা অযৌক্তিক এবং সেটার সংস্কার প্রয়োজন। তবে কিছু লোক এর কথা বার্তা দেখে মনে হয় মুক্তিযোদ্ধা কোটা উঠিয়ে দিলেই সম্যসা মিটে যায়। আসিফ নজরুলের মত কিছু বুদ্ধিজিবি এই ফর্মুলাটাকে আরো উসকে দিচ্ছে। তাদের মুল যুক্তি দুইটা-

১। দেশে মুক্তিযোদ্ধার সংখ্যা ২ লাখের কিছু বেশি যা মোট জনসংখ্যার ২% এরও কম , তাদের জন্য ৩০% কোটা কেন দিতে হবে?
২। কোটার বদলে তাদেরকে ভাতা বা অন্যান্য সুবিধা দেয়া হচ্ছে, যা আরো বাড়িয়ে দেয়া যেতে পারে।

আপাত দৃস্টিতে এই ভাবনা খুব নিরিহ এবং যৌক্তিক মনে হলেো ,এটা জাতি হিসাবে আমাদের চরম স্বার্থপর ও অকৃঁতঞ্জ মনোভাবের বহি:প্রকাশ বলে মনে করি।

কারন আমাদের ভাবনার অংকে যারা এখন সংখ্যালঘু ২% তাদের কল্যানেই আজকের বাংলাদেশ। এই ২% লোক যদি সেদিন , আমাদের ৯৮% পুর্ব পুরুষদের সাথে পালিয়ে জিবন বাচানোর ধান্দা করতো তাহলে আমাকে/ আপনাকে এই দাবি জানানোরও সুযোগ থাকতো না। কারন পরিসংখান বুর‌্যোর হিসাব অনুযায়ি দেশে ৬০ বছরের উপরের মানুষ বর্তমানে প্রায় ১০ % ,সংখার হিসাবে যা প্রায় ২ কোটি হবে। এর অর্ধেক নারি হলে, ১ কোটি পুরুষ ছিল ৭১ এ, যার অর্ধেক যদি যুদ্ধে যেত তাহলেও বর্তমানে মুক্তিযোদ্ধা থাকার কথা ৫০ লাখ। সেখানে আছে ২ লাখ । যদি আসল সংখা বাড়িয়ে ৫ লাখ ও ধরা হয় তাহলেও বলতে হবে এই ২/৫ লাখ মানুষ সেদিন তাদের পরিবার পরিজনকে ফেলে দেশের জন্য যে ত্যাগ স্বিকার করেছে , তা হয়তো আমার আপানার পিতা করেন নাই। তাই এই সংখালঘু ২ লাখ মানুষ এবং তাদের পরিবার অবশ্যই দেশের কাছে বাড়তি কিছু পাওয়ার অধিকার রাখে । তাই আমাদের প্রশ্ন করা উচিত আমাদের পিতাদের কে , কেন তারা মুক্তিযুদ্ধে শামিল হলো না? কেন দেশের জন্য ভুমিকা রেখে আজ বীরের সন্তান এর মর্যাদা থেকে আপনাকে বঞ্চিত করলো? সেটা না করে, আমি আপনি ইনিয়ে বিনিয়ে মুক্তিযোদ্ধার সন্তানদের কে অপমানজনক কথা বলছি। তাদেরকে ভাতার আবরনে যারা মানবিক সহায়তার নসিহত করছেন , প্রকন্তরে এই ত্যাগি পরিবার গুলোকে ছোট করছেন। বিষয়টা এমন পর্যায়ে গিয়েছে , মনে হয় মুক্তিযুদ্ধে গিয়ে তারা ভুল করেছেন।


মুক্তিযোদ্ধের প্রতি এই বিদ্বেষ ভবিষতে দেশের জন্য ভুমিকা রাখারকে নিরুতসাহিত করবে। অতিত বীরদের অবদান কে ভুলে যাওয়ার মাধ্যমে আমরা যে অকৃঁতঞ্জতার উদাহারন তৈরি করছি, আমাদের ভবিষত প্রজন্মও তেমনি আমাদের আজকের ত্যাগকে অবমুলয়ান করবে। যার কিছুটা ইতিমধেই টের পাচ্ছেন এই কোটা বিরধি আন্দোলনের ৩ নেতা।

তাই আমার মনে হয় মুক্তিযোদ্ধা কোটা বাদ দিয়ে নয় বড়ং সেটা রেখেই কোটা সংস্কার করা উচিত।


ছবি : ইন্টারনেট

মন্তব্য ৩৩ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৩৩) মন্তব্য লিখুন

১| ১৮ ই এপ্রিল, ২০১৮ বিকাল ৪:৪৩

সোহাগ তানভীর সাকিব বলেছেন: মুক্তিযোদ্ধরা আমাদের সকলের কাছে সম্মানের এবং শ্রদ্ধার পাত্র। আমাদের সব সময় খেয়াল রাখবে হবে, আমাদের কোনো কথা বা কাজে তাঁরা যেন অসম্মানিত না হয়। তবে কথা হলো, আমার মনে হয় প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধারা কখন-ই চাইবেন না যে মেধাবিরা দেশের সেবা করার সুযোগ না পাক। যারা ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা মুলত তারাই সার্টিফিকেটেরর বিনিময়ে বেনিফিট চায়। আর একটা কথা। সেটা হলো, নাতি পুতি কোটার অযৌক্তিক।

১৮ ই এপ্রিল, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:২৩

নতুন বাঙ্গাল বলেছেন: ভাই আপনার কথা যুক্তি সংগত, তবে ভেবে দেখুন এখনও এদেশে মুক্তিযোদ্ধারা রিকসা চালায় , বিনা চিকিতসায় মারা যায়। হ্য়তো সবার শিক্ষা ছিলনা তাই চাকরি নিতে পারে নি। এখন যদি ছেলে মেয়ে বা নাতি শিক্ষিত হয় , সেই সুযোগটা দেয়া উচিত বলেই মনে করি। মতামতের জন্য ধন্যবাদ।

২| ১৮ ই এপ্রিল, ২০১৮ বিকাল ৪:৫১

বিদেশে কামলা খাটি বলেছেন: প্রায় ৫০ বছর তো কোটা থাকলো। এবার আসুন, সবাই মিলে লড়ি, দেশ টাকে গড়ি।

১৮ ই এপ্রিল, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:২৩

নতুন বাঙ্গাল বলেছেন: মতামতের জন্য ধন্যবাদ।

৩| ১৮ ই এপ্রিল, ২০১৮ বিকাল ৪:৫৬

অনন্য দায়িত্বশীল আমি বলেছেন: আপনিও তো উল্টা যু্ক্তি নিয়ে হাজির হয়েছেন। স্বাধীনতা বিরোধীরা ছাড়া সবাই কোন না কোন ভাবে মুক্তিযুদ্ধে সম্পৃক্ত ছিল। সে বলতে গেলে অনেক কথা। মুুক্তিযোদ্ধারা কোটার আশায় মুক্তিযুদ্ধ করেননি। বৈষম্য দূর করার জন্য যুদ্ধ করেছিলেন। মু্ক্তিযোদ্ধারা বর্তমানে ১ পাসেন্টওনা তাদের ছেলেমেয়ে আরো কম হবে। তাদের জন্য কোন যু্ক্তিতে ৩০% রাখতে হবে। তাদের বংশ পরমপরায় কেন সুবিধা দিতে হবে? কোটার পক্ষে লাফায় ভূয়া মুক্তিযোদ্ধা আর চেতনা ব্যবসায়ীরা।

১৮ ই এপ্রিল, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:২৪

নতুন বাঙ্গাল বলেছেন: ভেবে দেখুন এখনও এদেশে মুক্তিযোদ্ধারা রিকসা চালায় , বিনা চিকিতসায় মারা যায়। হ্য়তো সবার শিক্ষা ছিলনা তাই চাকরি নিতে পারে নি। এখন যদি ছেলে মেয়ে বা নাতি শিক্ষিত হয় , সেই সুযোগটা দেয়া উচিত বলেই মনে করি। মতামতের জন্য ধন্যবাদ।

৪| ১৮ ই এপ্রিল, ২০১৮ বিকাল ৪:৫৬

রাজীব নুর বলেছেন: আমার যদি কোটা নেওয়ার উপায় থাকতো তাহলে আমি কোটা নিতাম না।

১৮ ই এপ্রিল, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:১৫

নতুন বাঙ্গাল বলেছেন: ভাই আপনার হয়তো মেধা বা যোগ্যতা বা বিকল্প আছে। কিন্তুু যাদের নেই তাদেরকে বঞ্ছিত করার অধিকার আমাদের নেই । মতামতের জন্য ধন্যবাদ।

৫| ১৮ ই এপ্রিল, ২০১৮ বিকাল ৫:০৫

পলাশবাবা বলেছেন: মুক্তিযোদ্ধারা ২% কথাটা ভুল। কথাটা হবে নিবন্ধিত মুক্তিযোদ্ধারা ২%। এই ২% মুক্তিযোদ্ধার মধ্যে আবার ভুয়া মুক্তিযোদ্ধাও আছে।

আসল মুক্তিযোদ্ধাদের সবাই কি নিবন্ধিত ? বা আসল মুক্তিযোদ্ধাদের সবাই কি নিবন্ধিন করেছেন ?

দুইটা প্রশ্নের উত্তরই হবে "না"। অনেক আসল মুক্তিযোদ্ধা আছেন যারা নিঃস্বার্থভাবে যুদ্ধ করেছে, যুদ্ধ শেষে নিজের কাজে ফিরে গেছেন। পরিশ্রম করে নিজের জীবিকা নির্বাহ করেছেন , এখনো করছেন।

মুক্তিযুদ্ধ আর আসল মুক্তিযোদ্ধাদের সম্মান দিতে চাইলে শুধু রাজনৈতিক রাজাকারদের বিচার করলেই হবে না সাথে সাথে বেয়াই রাজাকার আর ভুয়া মুক্তিযোদ্ধাদের বিচারের আওতায় নিতে হবে।

আর্থিক সম্মানের চেয়ে এটা আগে জরুরি।

১৮ ই এপ্রিল, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:২৭

নতুন বাঙ্গাল বলেছেন: এদেশে মুক্তিযোদ্ধারা রিকসা চালায় , বিনা চিকিতসায় মারা যায়। তাই তাদেরকে তথাকথিত 'সম্মান' এর পাশাপাশি আর্থিক ভাবে স্বাবলম্বি করাও জরুরি।মতামতের জন্য ধন্যবাদ।

৬| ১৮ ই এপ্রিল, ২০১৮ বিকাল ৫:২৬

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: প্রধানমন্ত্রীর ঘোষনা আমি সমর্থন করি।

১৮ ই এপ্রিল, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:২৫

নতুন বাঙ্গাল বলেছেন: মতামতের জন্য ধন্যবাদ।

৭| ১৮ ই এপ্রিল, ২০১৮ বিকাল ৫:২৬

কানিজ রিনা বলেছেন: নিশ্চয় মুক্তি যোদ্ধা ও তাদের সন্তানেরা
কোটার আওতায় থাকবে। সেই সাথে প্রতি
বন্দিকোটা অবধারিত। মুক্তি যোদ্ধার সন্তান
মেধা তালিকায় থেকে কোটার আওতায়
আসতে হবে। শুন্য মেধায় কিকরে কোটার
আওয়ায় চাকুরী পাবে। সে যদি চাকুরীর
যোগ্যতা না রাখে। অবশ্যই মুক্তি যোদ্ধারা
দেশের সম্মান। তাদের জন্য সরকার ভাতা
ব্যবস্থা করেই খালাস। তারা তাদের অবদান
বিক্রি করতে চেয়েছেন? না কোটায় চাকুরী
কি আসলেও মুক্তি যোদ্ধার সন্তানেরা ১০০%
পায়? সময় এসেছে চিরুনী তল্লাসী করা।
ভাতার আওতায় আসলে কতজন আসল
মুক্তি যোদ্ধা আছে। আমার এক ভাই মুক্তি
যোদ্ধা উন্মাদ পাগল তার সন্তান টাকার
অভাবে পড়া লেখা করে নাই। ছাইকেল
কারখানায় কাজ করে দিনাতিপাত করে।
কই দেখলাম না তো তার ভাতা পাওয়ার
কোন আশ্বাস। ভাইটা শুধু বলে আমি মুক্তি
যুদ্ধ করেছি কি টাকার লোভে?

নিশ্চয় সরকার আসল মুক্তি যোদ্ধাদের দিকে
হাত বাড়াবে এবং তাদের সন্তানেরা কি আসলে
কোটার আওতায় আছে কিনা দেখা জরুরী।
আমি জানি বেশীর ভাগ মুক্তি যোদ্ধা এখন
বয়োবৃদ্ধ তাদের সন্তানেরা তাদের দেখভাল
করছে কিনা। জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত
তারা কতটুকু সম্মান নিয়ে বিদায় নিবে সেটাই
এখন দেখার বিষয়। মাত্র দুইলাখ মুক্তি যোদ্ধা
তাদের সন্তানাদীরা যদি দশ লাখ হয়। আলাদা
করে তাদের জন্য কি কিছু করা যায়না?
আসলে এই বাংলাদেশই তাদের জন্য।
কেন আলাদা ভাবে তাদের জন্য কিছু হবেনা।
লিখতে চোখে পানি নামল। ধন্যবাদ।

১৮ ই এপ্রিল, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৩০

নতুন বাঙ্গাল বলেছেন: আপু ,স হমত আপনার সাথে। আসলে আমরা জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তানদের জন্য কিছুই করিনি, এখন নিজেদের স্বার্থে টান পরায় যেটুকু ছিল তাও কেড়ে নিতে চাই।

৮| ১৮ ই এপ্রিল, ২০১৮ বিকাল ৫:৩৩

শাহ আজিজ বলেছেন: আর কোন মুক্তিযোদ্ধার বয়স সীমা নেই যে সে চাকুরিক্ষম । আমার দুই সহপাঠী সর্বকনিষ্ঠ মুক্তিযোদ্ধা ছিল । তাদের বয়স হিসাবে তারা রনাংগনে সুযোগ পায়নি , বিবিধ কাজে তাদের নিয়োগ দেওয়া হয়েছিলো । এদের সাথে আমি না জেনেই আর্মি ক্যাম্পের গেটে গেছিলাম তাদের গতিবিধি দেখতে । এদের একজন ৭৫ সালে ভারতীয় রাষ্ট্রদুতকে অপহরনের অপারেশনে নিহত আর একজন সম্ভবত আমেরিকায় । কাজেই এখন বলা হচ্ছে এর সংখ্যা ২ লাখের ওপরে এটা নির্লজ্জ মিথ্যা কথা। মুক্তিযোদ্ধারা ভাতা পাচ্ছেন । সমস্যা হয়েছে তাদের ছেলেমেয়েও সেই সুবিধা চাইছেন । তা সম্ভব নয় । সাথে নাতিপুতিও । মুক্তিযোদ্ধাদের চ্যাপ্টার শেষ । তাদের আত্মীয়স্বজন কোন সুবিধা পেতে পারেননা বলেই আমি কোটা বিলুপ্তির পক্ষে কথা বলেছি । এখন এই ছেলেমেয়েরা হটাত সংস্কার চাইছে কেন?? বাংলাদেশে মেধার অপচয় এত বেশি হয়েছে যে অনেকেই ভিন্ন কাজে যোগ দিয়েছে বেচে থাকার জন্য। ভুয়া মুক্তিযোদ্ধার সার্টিফিকেটএর ঝনঝনানিতে রাষ্ট্র অস্থির । সবাই পড়াশুনা ঠিকমত করে যোগ্যতার বলে কর্মে নিয়োগ নিন এবং একটি স্বাভাবিক পরিস্থিতির দিকে দেশটাকে ফিরিয়ে নিতে সহায়তা করুন ।

১৮ ই এপ্রিল, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৩০

নতুন বাঙ্গাল বলেছেন: এখনও এদেশে মুক্তিযোদ্ধারা রিকসা চালায় , বিনা চিকিতসায় মারা যায়। হ্য়তো সবার শিক্ষা ছিলনা তাই চাকরি নিতে পারে নি। এখন যদি ছেলে মেয়ে বা নাতি শিক্ষিত হয় , সেই সুযোগটা দেয়া উচিত বলেই মনে করি। মতামতের জন্য ধন্যবাদ।

৯| ১৮ ই এপ্রিল, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৩২

যুক্তি না নিলে যুক্তি দাও বলেছেন: নাতি পুতির কোটা না থাকায় শ্রেয়, মুক্তিযোদ্ধাদের ভাতা বা সম্মানী ও গাড়ী বাড়ী দেয়া যেতে পারে।

১৮ ই এপ্রিল, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৩১

নতুন বাঙ্গাল বলেছেন: এখনও এদেশে মুক্তিযোদ্ধারা রিকসা চালায় , বিনা চিকিতসায় মারা যায়। হ্য়তো সবার শিক্ষা ছিলনা তাই চাকরি নিতে পারে নি। এখন যদি ছেলে মেয়ে বা নাতি শিক্ষিত হয় , সেই সুযোগটা দেয়া উচিত বলেই মনে করি। মতামতের জন্য ধন্যবাদ।

১০| ১৮ ই এপ্রিল, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:১৮

উম্মু আবদুল্লাহ বলেছেন: মুক্তিযোদ্ধা কোটায় দুর্নীতি হয় সবচেয়ে বেশী। মুক্তিযোদ্ধারা আমাদের সবচেয়ে সম্মানের স্থানে রয়েছেন বিধায় তাদেরকে হতাশাগ্রস্থ তরুন প্রজন্মের প্রতিপক্ষ করাটা অন্যায়। কোটা ছাড়া অন্যভাবে সুবিধা দেয়া যাবে।

১৮ ই এপ্রিল, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৩১

নতুন বাঙ্গাল বলেছেন: মতামতের জন্য ধন্যবাদ।

১১| ১৮ ই এপ্রিল, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:২০

চাঁদগাজী বলেছেন:


@পলাশবাবা ,

আপনি মুক্তিযুদ্ধ ও মুক্তিযোদ্ধাদের একটু কম পছন্দ করেন, মনে হচ্ছে!

১৮ ই এপ্রিল, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৩২

নতুন বাঙ্গাল বলেছেন: ভালই বলেছেন।

১২| ১৮ ই এপ্রিল, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৫৬

সোহানী বলেছেন: দেশের চাকরীর বাজার এমনিতে ভয়াবহ খারাপ। তারউপর যদি এ সামান্য সংখ্যার জন্য বড় অংশ বরাদ্ধ থাকে তাহলে তো সেটা দু:খজনক। মুক্তিযোদ্ধাদের বা তাদের নাতিপুতিদের অন্যভাবে সাহায্য করা উচিত, অন্তত চাকরী কোটা বাদ দেয়া উচিত।

১৯ শে এপ্রিল, ২০১৮ দুপুর ১:৫৭

নতুন বাঙ্গাল বলেছেন: আপু, যারা জীবন বাজি রেখে দেশ স্বাধীন করলো তাদের জন্য আমাদের কিছু করা উচিত বলে মনে করি।

১৩| ১৮ ই এপ্রিল, ২০১৮ রাত ৮:০৪

দেবু কুমার বলেছেন: নকল মুক্তিযোদ্ধার সংখ্যাও কম নয়। আবার প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধা সার্টিফিকেট নেই নি । এরকম দৃষ্টািন্ত অাছে। যাইহক বীরেরা লড়াই করে চাকরি নিক। ভিক্ষা নিবে কেন? অবদান থাকতেই পারে । তাদের কি হাত পা নেই । তাদের কি মাথা নেই। কোটা কিসের? মেধার লড়াই করুক।

১৯ শে এপ্রিল, ২০১৮ দুপুর ১:৫৯

নতুন বাঙ্গাল বলেছেন: আরে ভাই, যে লোকগুলা এক সম্ য় জিবন বাজি রেখে দেশের জন্য লড়েছে তাদের জন্য আপনি আমি কি এত টুকু ত্যাগ করতে পারবো না ?

১৪| ১৮ ই এপ্রিল, ২০১৮ রাত ১০:১২

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: এ পর্যন্ত প্রায় প্রতিটা মুক্তিযোদ্ধার বক্তব্য হচ্ছে "কিছু পাওয়ার জন্য মুক্তিযুদ্ধ করিনি"। সেখানে আপনারা খালি বারবার "কেন তাঁরা যুদ্ধ করেছিলেন, কেন অন্যদের পিতা যুদ্ধ করেনি" - টাইপ আবাল প্রশ্ন করেন। তর্কের খাতিরে বাজারে যে আরেকটা যুক্তি আসছে সেটার খেয়াল আছে? ২/৩/৪/৫ লাখ যাই হোক মুক্তিযোদ্ধা, কিন্তু ৩০ লাখ শহীদ পরিবারের কোটা কই???? অবদান কার বেশী? মুক্তিযোদ্ধা নাকি শহীদের??

১৯ শে এপ্রিল, ২০১৮ দুপুর ২:০৪

নতুন বাঙ্গাল বলেছেন: মুক্তিযোদ্ধারা বড় মনের বলেই এটা বলে থাকেন। কিন্তু আপনার , আমার ও তো সেই সৌজন্যতার মুল্যায়ন করতে হবে। যেমন ধরেন ইদের সময় আপনি আপনার বাবার কাছে যানতে চাইলেন, কি কিনবেন তার জন্য উনি যদি বলেন ' আমার কিছুই লাগবে না'। তার মানে কি আপনি ওনার জন্য কিছু না কিনেই বাড়ি ফিরবেন ?

আর মুক্তিযোদ্ধা কোটাই যেখানে আমরা সহ্য করতে পারছি না, সেখানে শহীদ পরিবারের কোটা দিলে তো সবাই দেশ আবার স্বাধিন করটে নামবেন।

১৫| ১৯ শে এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ৯:২৯

ক্স বলেছেন: আপনার সমস্ত বক্তব্যের সাথে আমি সম্পূর্ণ একমত। তবে আপনি নিশ্চয়ই স্বীকার করবেন বেশিরভাগ মুক্তিযোদ্ধা মুক্তিযুদ্ধে যোগ দিয়েছেন বেঁচে থাকার কোন উপায় ছিলনা বলে - আমার বড় চাচাও তাদের একজন। মিলিটারি ও দালালেরা তিনবার এসে তাকে খুঁজে গেছে। প্রত্যেকবারই করাচী পাঠানোর কথা বলে ফেরানো গেছে। শেষের বার আমার বাবাকে জিম্মি করেছিল বন্দুকের মুখে সত্যি বলার জন্য। বাবাও বাধ্য হত মুক্তিযুদ্ধে যোগ দিতে যদি দালালরা তাকে ওয়াচে না রাখত।

যারা মুক্তিযোদ্ধা, তারা মুক্তিযুদ্ধ করেছে সময়ের প্রয়োজনে, দেশ স্বাধীন করতে নয় - এটা বুঝতে হবে। তবে মুক্তিযুদ্ধ চ্যাপ্টার শেষ - এ ব্যাপারে শাহ আজিজের সাথে একমত।

১৯ শে এপ্রিল, ২০১৮ দুপুর ২:০৮

নতুন বাঙ্গাল বলেছেন: আপনি কি বলতে চান ? মুক্তিযোদ্ধারা দেশপ্রেম থেকে যুদ্ধ করে নাই? জিবন বাচানোর জন্য করছে? জিবন বাচাতে চাইলে তো অন্যদের মত ইন্ডিয়ায় পালিয়ে যেতে পারতো বা রাজাকার হিসাবে নাম লিখাতে পারতো।

'মুক্তিযুদ্ধ করেছে সময়ের প্রয়োজনে, দেশ স্বাধীন করতে নয়' এটা আপনি কিসের ভিত্তিতে বলছেন ? সময়ের প্রয়োজনে তো বটেই , কিন্তু মুল লক্ষ্য ছিল দেশটাকে হানাদার মুক্ত করা।

১৬| ১৯ শে এপ্রিল, ২০১৮ দুপুর ২:২১

পলাশবাবা বলেছেন: @চাঁদগাজী সবকিছু "মনে হওয়া" থেকে বিচার করেন নাকি ?

"আমি মুক্তিযুদ্ধ ও মুক্তিযোদ্ধাদের বেশি পছন্দ করি" .। ঈডা "কাকে" প্রমান করতে হবে ?

খিক খিক খিক ....

১৭| ০২ রা মে, ২০১৮ রাত ১২:৩২

চাঁদগাজী বলেছেন:


মুক্তিযোদ্ধারা সব সময় কম ছিলেন; ১৯৭১ সালে, প্রতি ৬২৫ জন বাংগালীর মাঝে ১ জন জাতির পক্ষে যুদ্ধ করেছেন।

১৮| ০২ রা মে, ২০১৮ রাত ১:৫৫

রিফাত হোসেন বলেছেন: নিজের মতামত দিলাম না। আপনার ভাল লাগবে না। আপনি নিজের টেপ রেকর্ডার বাজাবেন! :) যেভাবে উপরের সবার সাথে বাজাচ্ছেন।

যতটুকু আপনার কথার সাথে মিলে ততটুকু বলি। মুক্তিযোদ্ধাদের অবদান অমূল্য। তাদের প্রয়োজনে আর্থিক সহযোগীতা,রেশন, চিকিৎসা সেবা বিনামূল্যে বরাদ্দ রাখা উচিত মনে করি। এর থেকে বেশি হলে ব্যাপারটা প্রভাব নিয়ে অন্তত আপনার সাথে আলোচনা করতে রাজী নই। যেহেতু তাল গাছ নিয়ে বসে থাকবেন। :)

কেউ কোন কিছু ভুলে যাচ্ছে বলে মনে হয় না।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.