নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি আমার দেশটার মত মহান হতে চাই facebook.com/khudro.khadem

ক্ষুদ্র খাদেম

ক্ষুদ্র খাদেম › বিস্তারিত পোস্টঃ

শ্বশুরবাড়ি জিন্দাবাদ :) X( X((

১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:০৮

.

.

.

.

.

.

.

.

.

.

.

.

.



“শ্বশুর বাড়ি নাকি মধুর হাঁড়ি” – সবাই বলে। আমার ও তাই মনে হয় নইলে এমন হবে কেন??? আজ সারাদেশ যেন এসে গেছে শাহবাগের সেই প্রজন্ম চত্বরে। আর যেখানে সাধারণ জনগণ, সকল ধর্ম-বর্ণ, জাত-পাত ভুলে সবাই একাকার হতে পেরেছে, একটাই দাবি সামনে রেখে, সেখানে আমাদের সরকার প্রধান আর তার রাজনৈতিক দলের কর্তাব্যক্তিরা সাথে প্রধান বিরোধীদল ও আছে। কিন্তু তাদের ভূমিকা দেখে মনে হচ্ছে তাঁরা চায়, এই আন্দোলন যেমন শুরু হয়েছে, তেমনি হয়তো শেষ ও হয়ে যাবে। আমি জানি না তাদের কি মনোভাব, কিন্তু, আমার মনে হচ্ছে এই আশ্চর্য উদাসীনতার পেছনে শ্বশুরবাড়ির বড় একটা ভূমিকা থাকতে পারে!



এইবার আসি সেটা কিভাবে সেই আলোচনায়...



আমার জানামতে আমাদের রাজনৈতিকভাবে বড় আর শক্তিশালী প্রধান দুই দলের প্রধানতম কিছু নেতা নেত্রীর নিজেদের সন্তান-সন্ততির বিয়ে হয়েছে মুক্তিযুদ্ধের সময়ের আলোচিত কিছু অপরাধীর পরিবারে। সেই হিসেবে তাঁরা কিন্তু, যতই অপ্রাধি হোক না কেন, বেয়াই আর বেয়াইন এর মত আত্মীয়তা কে অস্বীকার করতে পারবেন না! এতে করে কি হতে পারে তার কিছু নমুনা আমরা সবাই অনেক আগে থেকেই দেখে আসছি। আমরা সবাই জানি, কাদের কি ভূমিকা ছিল আমাদের মহান মুক্তিযুদ্ধে আর তার জন্যে তাদের কি পুরষ্কার পাওয়া উচিত।

আর, সেইক্ষেত্রে আমাদের নেতা নেত্রীরা কি করেছেন এতদিন??? কিছুই করেননি...



কেন করেননি???



কারণ, আবার ঐ শ্বশুরবাড়ি... আমাদের দেশে অনেক সম্পর্ক নষ্ট করা যায়, কিন্তু, বেয়াই আর বেয়াইনের যে মজার সম্পর্ক টা নষ্ট করা যাবে না, না কস্মিনকালেও না, হবেই না।

কি করা যায় তাহলে??



যারা চিনহিত তাদের কে আটকের নাটক কর আর যারা খুব বেশী পরিচিতি পায় নি, তাদের হয় দলে ভেড়াও নতুবা সাধু হিসেবে ট্যাগ কর।

আহা কি প্রক্রিয়া, এতোটাই স্বচ্ছ যে আমার মত আম খাওয়া জনতা-জনার্দন প্রায় ৪২ বছরে বুঝেছে যে এরা সবাই মাঠে খেলে আর আমরা নিজেদের জন্যে টিকেট কেটে (ট্যাক্সের টাকা দিয়ে) খেলা দেখতে মাঠে আসি! সবচেয়ে বড় কথা হছে এই খেলায় গত চার ম্যাচে সমান সমান বড় দুই দল ই জয়ীর হাসি হেসেছে...



এবার হাতে থাকা বোমা টা ফাটাই... “এমন কি হতে পারে না, যে এরা আগে থেকেই ঠিক করে রেখেছে কে কবে খেলায় জিতবে আর তাদের সঙ্গী হিসেবে কে থাকবে, সাপোর্টার কে হবে আর বিজয়ী হিসেবে কার ভাগে আমাদের টিকেটের টাকা কতখানি পড়বে”।



আরও মজা বাকি আছে এখনো, সহকারি সহযোদ্ধা নিয়ে... সেটা আবার কেমন???



আমাদের ধর্ম ভিত্তিক রাজনৈতিক শক্তি, তারা বড়ই আদরের আর সম্মানের যোগ্য। তারা প্রতিবারই পারলে তাদের মূল দল পরিবর্তন হয় (প্রায়শই আরকি)। তো তাঁরা আবার সেই সকল মহানায়কদের নিয়ে তৈরি যারা অনেক বড় বীরত্ব দেখানোর পরেও কোনোদিনই তাদের বাপেদের কাছে থেকে কোনও সহায়তা পায় নি (মানে আমাদের প্রাক্তন ভাই ভাই দেশ আরকি, যাদের জন্যে আজও তাদের মন কাঁদে, প্রান ওখানেই আছে তাদের কিন্তু দেহটা এখানে এই যা!!!)।



আমি জানি না, সবাই আমার মতের সাথে একমত কিনা্‌... কিন্তু এটা আমার গত অনেক দিনের নিজস্ব দেখা জানা আর চিন্তার ফলাফল।

।“শ্বশুর বাড়ি নাকি মধুর হাঁড়ি” – সবাই বলে। আমার ও তাই মনে হয় নইলে এমন হবে কেন??? আজ সারাদেশ যেন এসে গেছে শাহবাগের সেই প্রজন্ম চত্বরে। আর যেখানে সাধারণ জনগণ, সকল ধর্ম-বর্ণ, জাত-পাত ভুলে সবাই একাকার হতে পেরেছে, একটাই দাবি সামনে রেখে, সেখানে আমাদের সরকার প্রধান আর তার রাজনৈতিক দলের কর্তাব্যক্তিরা সাথে প্রধান বিরোধীদল ও আছে। কিন্তু তাদের ভূমিকা দেখে মনে হচ্ছে তাঁরা চায়, এই আন্দোলন যেমন শুরু হয়েছে, তেমনি হয়তো শেষ ও হয়ে যাবে। আমি জানি না তাদের কি মনোভাব, কিন্তু, আমার মনে হচ্ছে এই আশ্চর্য উদাসীনতার পেছনে শ্বশুরবাড়ির বড় একটা ভূমিকা থাকতে পারে!



এইবার আসি সেটা কিভাবে সেই আলোচনায়...



আমার জানামতে আমাদের রাজনৈতিকভাবে বড় আর শক্তিশালী প্রধান দুই দলের প্রধানতম কিছু নেতা নেত্রীর নিজেদের সন্তান-সন্ততির বিয়ে হয়েছে মুক্তিযুদ্ধের সময়ের আলোচিত কিছু অপরাধীর পরিবারে। সেই হিসেবে তাঁরা কিন্তু, যতই অপ্রাধি হোক না কেন, বেয়াই আর বেয়াইন এর মত আত্মীয়তা কে অস্বীকার করতে পারবেন না! এতে করে কি হতে পারে তার কিছু নমুনা আমরা সবাই অনেক আগে থেকেই দেখে আসছি। আমরা সবাই জানি, কাদের কি ভূমিকা ছিল আমাদের মহান মুক্তিযুদ্ধে আর তার জন্যে তাদের কি পুরষ্কার পাওয়া উচিত।

আর, সেইক্ষেত্রে আমাদের নেতা নেত্রীরা কি করেছেন এতদিন??? কিছুই করেননি...



কেন করেননি???



কারণ, আবার ঐ শ্বশুরবাড়ি... আমাদের দেশে অনেক সম্পর্ক নষ্ট করা যায়, কিন্তু, বেয়াই আর বেয়াইনের যে মজার সম্পর্ক টা নষ্ট করা যাবে না, না কস্মিনকালেও না, হবেই না।

কি করা যায় তাহলে??



যারা চিনহিত তাদের কে আটকের নাটক কর আর যারা খুব বেশী পরিচিতি পায় নি, তাদের হয় দলে ভেড়াও নতুবা সাধু হিসেবে ট্যাগ কর।

আহা কি প্রক্রিয়া, এতোটাই স্বচ্ছ যে আমার মত আম খাওয়া জনতা-জনার্দন প্রায় ৪২ বছরে বুঝেছে যে এরা সবাই মাঠে খেলে আর আমরা নিজেদের জন্যে টিকেট কেটে (ট্যাক্সের টাকা দিয়ে) খেলা দেখতে মাঠে আসি! সবচেয়ে বড় কথা হছে এই খেলায় গত চার ম্যাচে সমান সমান বড় দুই দল ই জয়ীর হাসি হেসেছে...



এবার হাতে থাকা বোমা টা ফাটাই... “এমন কি হতে পারে না, যে এরা আগে থেকেই ঠিক করে রেখেছে কে কবে খেলায় জিতবে আর তাদের সঙ্গী হিসেবে কে থাকবে, সাপোর্টার কে হবে আর বিজয়ী হিসেবে কার ভাগে আমাদের টিকেটের টাকা কতখানি পড়বে”।



আরও মজা বাকি আছে এখনো, সহকারি সহযোদ্ধা নিয়ে... সেটা আবার কেমন???



আমাদের ধর্ম ভিত্তিক রাজনৈতিক শক্তি, তারা বড়ই আদরের আর সম্মানের যোগ্য। তারা প্রতিবারই পারলে তাদের মূল দল পরিবর্তন হয় (প্রায়শই আরকি)। তো তাঁরা আবার সেই সকল মহানায়কদের নিয়ে তৈরি যারা অনেক বড় বীরত্ব দেখানোর পরেও কোনোদিনই তাদের বাপেদের কাছে থেকে কোনও সহায়তা পায় নি (মানে আমাদের প্রাক্তন ভাই ভাই দেশ আরকি, যাদের জন্যে আজও তাদের মন কাঁদে, প্রান ওখানেই আছে তাদের কিন্তু দেহটা এখানে এই যা!!!)।



আমি জানি না, সবাই আমার মতের সাথে একমত কিনা্‌... কিন্তু এটা আমার গত অনেক দিনের নিজস্ব দেখা জানা আর চিন্তার ফলাফল।

.“শ্বশুর বাড়ি নাকি মধুর হাঁড়ি” – সবাই বলে। আমার ও তাই মনে হয় নইলে এমন হবে কেন??? আজ সারাদেশ যেন এসে গেছে শাহবাগের সেই প্রজন্ম চত্বরে। আর যেখানে সাধারণ জনগণ, সকল ধর্ম-বর্ণ, জাত-পাত ভুলে সবাই একাকার হতে পেরেছে, একটাই দাবি সামনে রেখে, সেখানে আমাদের সরকার প্রধান আর তার রাজনৈতিক দলের কর্তাব্যক্তিরা সাথে প্রধান বিরোধীদল ও আছে। কিন্তু তাদের ভূমিকা দেখে মনে হচ্ছে তাঁরা চায়, এই আন্দোলন যেমন শুরু হয়েছে, তেমনি হয়তো শেষ ও হয়ে যাবে। আমি জানি না তাদের কি মনোভাব, কিন্তু, আমার মনে হচ্ছে এই আশ্চর্য উদাসীনতার পেছনে শ্বশুরবাড়ির বড় একটা ভূমিকা থাকতে পারে!



এইবার আসি সেটা কিভাবে সেই আলোচনায়...



আমার জানামতে আমাদের রাজনৈতিকভাবে বড় আর শক্তিশালী প্রধান দুই দলের প্রধানতম কিছু নেতা নেত্রীর নিজেদের সন্তান-সন্ততির বিয়ে হয়েছে মুক্তিযুদ্ধের সময়ের আলোচিত কিছু অপরাধীর পরিবারে। সেই হিসেবে তাঁরা কিন্তু, যতই অপ্রাধি হোক না কেন, বেয়াই আর বেয়াইন এর মত আত্মীয়তা কে অস্বীকার করতে পারবেন না! এতে করে কি হতে পারে তার কিছু নমুনা আমরা সবাই অনেক আগে থেকেই দেখে আসছি। আমরা সবাই জানি, কাদের কি ভূমিকা ছিল আমাদের মহান মুক্তিযুদ্ধে আর তার জন্যে তাদের কি পুরষ্কার পাওয়া উচিত।

আর, সেইক্ষেত্রে আমাদের নেতা নেত্রীরা কি করেছেন এতদিন??? কিছুই করেননি...



কেন করেননি???



কারণ, আবার ঐ শ্বশুরবাড়ি... আমাদের দেশে অনেক সম্পর্ক নষ্ট করা যায়, কিন্তু, বেয়াই আর বেয়াইনের যে মজার সম্পর্ক টা নষ্ট করা যাবে না, না কস্মিনকালেও না, হবেই না।

কি করা যায় তাহলে??



যারা চিনহিত তাদের কে আটকের নাটক কর আর যারা খুব বেশী পরিচিতি পায় নি, তাদের হয় দলে ভেড়াও নতুবা সাধু হিসেবে ট্যাগ কর।

আহা কি প্রক্রিয়া, এতোটাই স্বচ্ছ যে আমার মত আম খাওয়া জনতা-জনার্দন প্রায় ৪২ বছরে বুঝেছে যে এরা সবাই মাঠে খেলে আর আমরা নিজেদের জন্যে টিকেট কেটে (ট্যাক্সের টাকা দিয়ে) খেলা দেখতে মাঠে আসি! সবচেয়ে বড় কথা হছে এই খেলায় গত চার ম্যাচে সমান সমান বড় দুই দল ই জয়ীর হাসি হেসেছে...



এবার হাতে থাকা বোমা টা ফাটাই... “এমন কি হতে পারে না, যে এরা আগে থেকেই ঠিক করে রেখেছে কে কবে খেলায় জিতবে আর তাদের সঙ্গী হিসেবে কে থাকবে, সাপোর্টার কে হবে আর বিজয়ী হিসেবে কার ভাগে আমাদের টিকেটের টাকা কতখানি পড়বে”।



আরও মজা বাকি আছে এখনো, সহকারি সহযোদ্ধা নিয়ে... সেটা আবার কেমন???



আমাদের ধর্ম ভিত্তিক রাজনৈতিক শক্তি, তারা বড়ই আদরের আর সম্মানের যোগ্য। তারা প্রতিবারই পারলে তাদের মূল দল পরিবর্তন হয় (প্রায়শই আরকি)। তো তাঁরা আবার সেই সকল মহানায়কদের নিয়ে তৈরি যারা অনেক বড় বীরত্ব দেখানোর পরেও কোনোদিনই তাদের বাপেদের কাছে থেকে কোনও সহায়তা পায় নি (মানে আমাদের প্রাক্তন ভাই ভাই দেশ আরকি, যাদের জন্যে আজও তাদের মন কাঁদে, প্রান ওখানেই আছে তাদের কিন্তু দেহটা এখানে এই যা!!!)।



আমি জানি না, সবাই আমার মতের সাথে একমত কিনা্‌... কিন্তু এটা আমার গত অনেক দিনের নিজস্ব দেখা জানা আর চিন্তার ফলাফল।

।“শ্বশুর বাড়ি নাকি মধুর হাঁড়ি” – সবাই বলে। আমার ও তাই মনে হয় নইলে এমন হবে কেন??? আজ সারাদেশ যেন এসে গেছে শাহবাগের সেই প্রজন্ম চত্বরে। আর যেখানে সাধারণ জনগণ, সকল ধর্ম-বর্ণ, জাত-পাত ভুলে সবাই একাকার হতে পেরেছে, একটাই দাবি সামনে রেখে, সেখানে আমাদের সরকার প্রধান আর তার রাজনৈতিক দলের কর্তাব্যক্তিরা সাথে প্রধান বিরোধীদল ও আছে। কিন্তু তাদের ভূমিকা দেখে মনে হচ্ছে তাঁরা চায়, এই আন্দোলন যেমন শুরু হয়েছে, তেমনি হয়তো শেষ ও হয়ে যাবে। আমি জানি না তাদের কি মনোভাব, কিন্তু, আমার মনে হচ্ছে এই আশ্চর্য উদাসীনতার পেছনে শ্বশুরবাড়ির বড় একটা ভূমিকা থাকতে পারে!



এইবার আসি সেটা কিভাবে সেই আলোচনায়...



আমার জানামতে আমাদের রাজনৈতিকভাবে বড় আর শক্তিশালী প্রধান দুই দলের প্রধানতম কিছু নেতা নেত্রীর নিজেদের সন্তান-সন্ততির বিয়ে হয়েছে মুক্তিযুদ্ধের সময়ের আলোচিত কিছু অপরাধীর পরিবারে। সেই হিসেবে তাঁরা কিন্তু, যতই অপ্রাধি হোক না কেন, বেয়াই আর বেয়াইন এর মত আত্মীয়তা কে অস্বীকার করতে পারবেন না! এতে করে কি হতে পারে তার কিছু নমুনা আমরা সবাই অনেক আগে থেকেই দেখে আসছি। আমরা সবাই জানি, কাদের কি ভূমিকা ছিল আমাদের মহান মুক্তিযুদ্ধে আর তার জন্যে তাদের কি পুরষ্কার পাওয়া উচিত।

আর, সেইক্ষেত্রে আমাদের নেতা নেত্রীরা কি করেছেন এতদিন??? কিছুই করেননি...



কেন করেননি???



কারণ, আবার ঐ শ্বশুরবাড়ি... আমাদের দেশে অনেক সম্পর্ক নষ্ট করা যায়, কিন্তু, বেয়াই আর বেয়াইনের যে মজার সম্পর্ক টা নষ্ট করা যাবে না, না কস্মিনকালেও না, হবেই না।

কি করা যায় তাহলে??



যারা চিনহিত তাদের কে আটকের নাটক কর আর যারা খুব বেশী পরিচিতি পায় নি, তাদের হয় দলে ভেড়াও নতুবা সাধু হিসেবে ট্যাগ কর।

আহা কি প্রক্রিয়া, এতোটাই স্বচ্ছ যে আমার মত আম খাওয়া জনতা-জনার্দন প্রায় ৪২ বছরে বুঝেছে যে এরা সবাই মাঠে খেলে আর আমরা নিজেদের জন্যে টিকেট কেটে (ট্যাক্সের টাকা দিয়ে) খেলা দেখতে মাঠে আসি! সবচেয়ে বড় কথা হছে এই খেলায় গত চার ম্যাচে সমান সমান বড় দুই দল ই জয়ীর হাসি হেসেছে...



এবার হাতে থাকা বোমা টা ফাটাই... “এমন কি হতে পারে না, যে এরা আগে থেকেই ঠিক করে রেখেছে কে কবে খেলায় জিতবে আর তাদের সঙ্গী হিসেবে কে থাকবে, সাপোর্টার কে হবে আর বিজয়ী হিসেবে কার ভাগে আমাদের টিকেটের টাকা কতখানি পড়বে”।



আরও মজা বাকি আছে এখনো, সহকারি সহযোদ্ধা নিয়ে... সেটা আবার কেমন???



আমাদের ধর্ম ভিত্তিক রাজনৈতিক শক্তি, তারা বড়ই আদরের আর সম্মানের যোগ্য। তারা প্রতিবারই পারলে তাদের মূল দল পরিবর্তন হয় (প্রায়শই আরকি)। তো তাঁরা আবার সেই সকল মহানায়কদের নিয়ে তৈরি যারা অনেক বড় বীরত্ব দেখানোর পরেও কোনোদিনই তাদের বাপেদের কাছে থেকে কোনও সহায়তা পায় নি (মানে আমাদের প্রাক্তন ভাই ভাই দেশ আরকি, যাদের জন্যে আজও তাদের মন কাঁদে, প্রান ওখানেই আছে তাদের কিন্তু দেহটা এখানে এই যা!!!)।



আমি জানি না, সবাই আমার মতের সাথে একমত কিনা্‌... কিন্তু এটা আমার গত অনেক দিনের নিজস্ব দেখা জানা আর চিন্তার ফলাফল।





এই পোস্ট পড়ে অনেকের মেজাজ খারাপ হতে পারে, অনেকের আমাকে গালি দিতে ইচ্ছে হতে পারে, কিন্তু আজ আমার এটাই লেখার আছে

মন্তব্য ০ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.