নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমরা সারা বছর দেখি যে, জানুয়ারি মাসে অস্ট্রেলিয়া ক্রিকেট দল ইংল্যান্ড সফরে থাকলে, ফেব্রুয়ারিতে ইংল্যান্ড দল থাকে অস্ট্রেলিয়া সফরে। ঐদিকে ইন্ডিয়া হয় দক্ষিন আফ্রিকা বা অন্য কোন দলের সাথে খেলবে- alternatiely, অবশ্য ইন্ডিয়া বেশিরভাগ খেলাই দেশে খেলতে পছন্দ করে, কারণ বাইরের দেশে খেলতে গেলে তারা আবার শের থেকে মুষিক হয়ে যায়। মাঝে মাঝে ইন্ডিয়া মাঝারী শক্তির দেশে গিয়ে খেলে, তারপরও তারা বেশিরভাগ সময় হারের শিকার হয়।
অন্য দিকে বাংলাদেশ সারা বছর বসে থাকে, মাঝে মাঝে ঐ ত্রয়ীর খেলা দেখে কাটায়। অন্য দেশগুলো (প্রস্তুতির জন্য) বাংলাদেশকে তাও মাঝে মাঝে বেছে নেয় (!!) কিন্তু রাজা-মন্ত্রীদ্বয় প্রায় কখোনোই নয়।
ভবিষ্যত সফর সূচি থাকা সত্ত্বেও বাংলাদেশ খেলা পায় না, আর এখন তো কোন সূচিই নাই, এখন আর বাংলাদেশ এর কিসের খেলা !! বাধ্য বাধকতা থাকা সত্ত্বেও তাহারা বাংলাদেশের সাথে খেলে না, সূচি বাদ দিয়ে নিজ দেশে অন্য দেশের সাথে খেলে, এখন তো আর খেলবেই না। শ্রীনি বলল এখন চুক্তি করে খেলা হবে, আরে ব্যাটা তোরা তো আর আমাদের সাথে চুক্তিই করবি না। নাকের ডগায় আশার মুলা ঝুলিয়ে রেখে যাবি এতদিন যেমন, এখন আরও বেশি।
আবার কি নাকি ইন্টারকন্টিনেন্টাল কাপ এ খেলতে হবে, সারা বছর টেস্ট কম খেলে এখনি আমাদের খেলোয়ারদের ধৈর্যের বাঁধ ভেঙ্গে গিয়েছে, মাঝে মাঝে মেজাজ হারিয়ে খারাপ খেলে, এরপর আর প্রায় না খেলতে পেয়ে টেস্টে না আবার সহযোগী দেশের কাছে হেরে যায়।
তোমরা সারা বছর নিজেদের মধ্যে দ্বিপাক্ষীয় সিরিজ খেলবা আর আমদের দেশের ক্রিকেট মুখ থুবরে পড়ে যাবে ! শুধু শুধু চেয়ে চেয়ে দেখা ছাড়া কি আর করার আছে আমাদের?
এত পার ( ইন্ডিয়া) পারলে আমাদের দেশে এসে খেলে যাও দেখবো কেমন জিত? কারণ জানি পিচের কারসাজি তোমরা ভালোই জান, জানে না শুধু আমাদের দেশ।
এই জন্যই প্রতি ৩ বছরে ১টা আই,সি,সি, টুরনামেন্ট ভারতে আয়োজন করার চিন্তা, কারণ তাহলে তোমাদের জেতার চান্স বেড়ে যাবে। কোন না কোন কাপের চ্যাম্পিয়ন থাকবে।
দেখা যাক বিশ্ব ক্রিকেটে এই মেরুদন্ডহীন অবস্থা বাংলার ক্রিকেটকে কোথায় নিয়ে যায়? সব বাঁধা পেড়িয়ে বাংলার বাঘরা কি বাঘ শাবক থেকে বিকষিত হতে পারবে না কালের গর্ভে হারিয়ে যাবে- তা সময়ই বলবে। আমরা বেশি কিছু না শুধু আরেকটু বেশি খেলা চাই, যাতে এগিয়ে যেতে পারি।
শয়তানের থাবা থেকে বাংলার ক্রিকেট রক্ষা পাক- এই কামনা করি। আর শ্রীলংকাকে একটা বড়-সড় বাঁশ যেন এই সিরিজে দিতে পারে আমাদের ক্রিকেটাররা।
২| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সকাল ৮:৪৩
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: শয়তানের থাবা থেকে বাংলার ক্রিকেট রক্ষা পাক- এই কামনা করি। আর শ্রীলংকাকে একটা বড়-সড় বাঁশ যেন এই সিরিজে দিতে পারে আমাদের ক্রিকেটাররা।
৩| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সকাল ৮:৪৭
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: শয়তানের থাবা থেকে বাংলার ক্রিকেট রক্ষা পাক- এই কামনা করি। আর শ্রীলংকাকে একটা বড়-সড় বাঁশ যেন এই সিরিজে দিতে পারে আমাদের ক্রিকেটাররা।
৪| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১:৪৪
ভিটামিন সি বলেছেন: খাড়ান, বাঁশটা আমি কাইট্টা নিয়া আইতাচি। কি বাঁশ দিবেন, খালি কয়া যান ভাইজান।
৫| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ২:০০
nurul amin বলেছেন: বাশ দিতে যাইয়া খাইয়া বইসেন না
১১ ই এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ২:৩৯
মুচি বলেছেন: বাশ খেয়েছি তো কি হয়েছে? বাশ আরও খাবো, যতদিন পেট না ভরে বাংগালীর জনগণ বাশ খেয়েই যাবে ....।
৬| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১২:৪১
মুচি বলেছেন: গরীবের কি আছে আর, আশা আর হতাশা ছাড়া?
©somewhere in net ltd.
১| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ ভোর ৪:৪০
হাতীর ডিম বলেছেন: ভাল বলেছেন।