নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি বাংলায় কথা কই

আমি অতি সাধারণ মানুষ

মুহিত আলম

অনুমতি ব্যতিত কোনো লেখা বা লেখার অংশ কপি করবেন না। এই নিন্দনীয় কাজটা আমিও করি না, আশা করবো আপনিও করবেন না।

মুহিত আলম › বিস্তারিত পোস্টঃ

বাংলাদেশের ক্রিকেটঃ কিছু টার্নিং পয়েন্ট এবং স্মৃতিচারণ ১

২৪ শে মে, ২০১৩ রাত ৯:৫৭

খেলাধুলার প্রতি আমার একটা তীব্র আকর্ষন আছে। এই আকর্ষনের শুরু ৯২ এর বিশ্বকাপ ক্রিকেট থেকে। আমি তখন সবেমাত্র নার্সারিতে ভর্তি হয়েছি। তখন খুব ভোরে ঘুম থেকে ওঠার অভ্যাস ছিল। খেলা শুরু হত ভোর ৫-৬টায়। আমি ঘুম থেকে উঠেই টিভি ছেড়ে খেলা দেখতে বসে যেতাম। কোনোভাবেই নাকি স্কুলে যেতে চাইতাম না। আমাকে তখন অনেক কসরত করে স্কুলে নিয়ে যেতে হত।

বাংলাদেশের ক্রিকেট দলের প্রতিও একটা সুতীব্র আকর্ষন আমার আছে। টেস্ট স্ট্যাটাস পাওয়ার পর থেকেই আমি বাংলাদেশের ক্রিকেটকে নিয়মিতভাবে ফলো করছি। এদেশের প্রায় সব খেলাই আমি দেখার চেষ্টা করি। বাংলাদেশ যখন নিয়মিতভাবে জঘন্যসব পরাজয় উপহার দিচ্ছিল, আমি তখনও নিয়মিতভাবে খেলা দেখতাম। এখন অসাধারণ খেলছে, আমি এখনো নিয়মিতভাবে খেলা দেখি। খুব কাছে থেকে এই দলটাকে আমি প্রায় ১৩ বছর ধরে পর্যবেক্ষণ করছি। এই দলটার আজকের এই অবস্থানে আসার পথে বেশ কিছু টার্নিং পয়েন্ট আছে। সেই টার্নিং পয়েন্টগুলো নিয়েই আজকে আমি লিখতে বসেছি।



টার্নিং পয়েন্ট ১-অস্ট্রেলিয়ার সাথে আশরাফুলের সেঞ্চুরি

তখন আমার ইন্টার পরীক্ষা চলছিল। ফিজিক্স প্রথম পত্র পরীক্ষার আগে এক সাপ্তাহ বন্ধ পেয়েছি। এক সাপ্তাহ ধরে পড়ার কোনো মানে হয় না। পরীক্ষার দুইদিন আগে থেকে পড়লেই হবে। আমি মোটামুটি ৫ দিন গায়ে বাতাস লাগিয়ে ঘুরলাম। কয়েকটা গল্পের বই পড়ে শেষ করলাম। বন্ধুদের সাথে নিয়তিমভাবে আড্ডা দিলাম। বাংলাদেশ তখন ইংল্যান্ড সফরে গিয়েছে। টেস্টে মোটামুটি ভয়াবহ পারফরম্যান্স। কতটা ভয়াবহ তা হাবিবুল বাশারের একটা কথা থেকেই বুঝা যায়। ইংল্যান্ডের পেসার স্টিভ হার্মিসন সম্পর্কে তিনি বলেছেন, “হার্মিসন যখন বোলিং করে তখন মনে হয় দোতলা থেকে কেউ বল করছে”!!

দুই টেস্টে নাকানিচুবানি খাওয়ার পর ট্রাই নেশন সিরিজের প্রথম ওয়ানডেতেও ইংল্যান্ডের কাছে ১০ উইকেটে হারে বাংলাদেশ। এরপর সেই বিখ্যাত ম্যাচ। ১৮ জুন কার্ডিফের সোফিয়া গার্ডেনে অস্ট্রেলিয়ার মুখোমুখি বাংলাদেশ। খেলা দুপুরে শুরু হয়। আমি তখন শুধু ভেক্টর চাপ্টার পড়ে শেষ করেছি। তারপরও খেলা দেখতে বসে গেলাম। ২য় বলেই যখন গিলি আউট হল, তখন একটু নড়েচড়ে বসলাম। পন্টিংও একটু পরে প্যাভিলিয়নে চলে গেল। হেইডেন যখন আউট হয় তখন অসিদের স্কোর সম্ভবত ৩ উইকেটে ৫০। মাশরাফির ওপেনিং স্পেলটা ছিল ভেরি ভেরি স্পেশাল, ৬-৪-৫-২ (১০০% শিওর না, তবে কাছাকাছি কিছু একটা হবে অবশ্যই)।

শেষ পর্যন্ত অসিরা টাইগারদের টার্গেট দেয় ২৫০ রান। সোফিয়া গার্ডেনে এর আগে যারা আগে ব্যাট করেছে তারা কেউ ম্যাচ জেতেনি। পন্টিং তারপরও টসে জিতে আগে ব্যাটিঙের সিদ্ধান্ত নেন। সে হয়ত ভাবতেও পারেনি কি অপেক্ষা করছে তার জন্য।

আমার টার্গেট রাত আটটা সাড়ে আটটা থেকে পড়া শুরু করব। ততক্ষণে টাইগারদের ইনিংসের ১০-১৫ ওভার শেষ হয়ে যাবে, আর ৪-৫টা উইকেট পরে গিয়ে ম্যাচটাও শেষ হয়ে যাবে। তাই আমি খুব একটা চিন্তিত নই পরাশুনা নিয়ে। ততক্ষণ পর্যন্ত খেলা দেখি।

তুষার ইমরান দারুণ একটা ৩০+ ইনিংস খেলেছিল ঐ ম্যাচে। ঐটা ছিল অসিদের বিরুদ্ধে প্রথম একটা কাউন্টার এটাক। তারপর বাশার-আশরাফুলের সেই ম্যাচ উইনিং জুটি। একসময় টাইগারদের স্কোর ১০০/৩। আমার খুশি দেখে কে! আমি মামাকে বললাম আজকে যদি ২০০ করতে পারে তাইলে আমি ম্যাচ জিতছে বলে ধরে নিব। সেই বাংলাদেশই কিনা ২৫০ করে ফেলল!

পড়াশুনা সব বাদ দিয়ে আমি খেলা দেখতে থাকি। মামাও এসে আমাদের সাথে খেলা দেখে। একেকটা চার হয়, আমরা দুই ভাই লাফালাফি শুরু করি, মামা লাফালাফি করতে পারেন না, ফ্লোরে বসে ফ্লোর থাবড়া দেন।

৫ উইকেট পরার পর যখন রফিক নামে আমি মনে মনে এটাই চাইছিলাম যে রফিককে যাতে বাউন্সার না দেয়। ওকে অফ স্ট্যাম্পের বাইরে যে কোনো বল দিলে ও চার ছক্কা মারতে পারবে, কিন্তু বাউসার দিলেই ওর দুর্বলতা ফাঁস হয়ে যাবে। প্রথম বলে গিলেস্পি অফ স্ট্যাম্পের বাইরে একটা লেন্থ বল দেয়, রফিক কাভার দিয়ে চার মেরে দেয়।

একটা দৃশ্যের কথা আমি কখনই ভুলব না। তখন সম্ভবত আর ৪-৫ ওভার খেলা বাকি। আতাহার আলি কমেন্ট্রি বক্সে বসে উশখুশ করছে। সে এখন কমেন্টেটর থেকে বাংলাদেশি সাপোর্টার হয়ে গেছে। ওকে কয়েকজন ইংলিশ কমেন্টেটর বাতাস করে ঠান্ডা করার চেষ্টা করছে!

লাস্ট ওভারের আগের ওভারে যখন ম্যাকগ্রাকে পয়েন্ট দিয়ে চার মারল রফিক, তখন আর মাত্র ৭ রান দরকার ৮ বলে। পন্টিং কিছুক্ষণ ম্যাকগ্রার সাথে কথা বলে আবার নিজের পজিশনে দাঁড়াল। পরের বলে ম্যাকগ্রা দিল বাউন্সার। রফিক ব্যাটে লাগাতে পারল না। তারপরের বলে আবার একটা বাউন্সার। এবারো ব্যাটে লাগাতে পারল না। অস্ট্রেলিয়া রফিকের দুর্বল জায়গা ধরে ফেলেছে।

শেষ ওভারে যখন আফতাব স্ট্রাইকে, আমি চাচ্ছিলাম যেন কোনোভাবেই রফিক আর স্ট্রাইক না পায়। ও স্ট্রাইকে গেলেই আবার বাউন্সার দিবে। মাত্র ছয় বলে সাত রান দরকার, তাও আমি শিওর ছিলাম না যে জিতে যাব। এই অস্ট্রেলিয়া বিশ্বজয়ী অস্ট্রেলিয়া। জিম্বাবুয়ের সাথে এক ম্যাচে শেষ ওভারে দরকার ছিল জিম্বাবুয়ের ১৫ রান। প্রথম তিন বলে ওরা নেয় ১০ রান। কিন্তু লাস্ট তিন বলে মাত্র ৩ রান দিয়ে এক রানে ম্যাচ জিতে যায় অসিরা। আমি কিভাবে এই অসিদের ব্যাপারে এত শিওর হই!

কিন্তু আফতাব যখন প্রথম বলেই গিলেস্পিকে ছক্কা মারল, তখনই সব শিওর হয়ে যাই। আর হারানো সম্ভব না আমাদের। আর সম্ভব না!

পড়াশুনা সব লাটে উঠল। পরেরদিন দোকানে গেলাম পেপার কিনতে। গিয়ে দেখি প্রথম আলো শেষ। আমি দুইটা পেপার কিনে বাসায় আসলাম। খেলার সব নিউজ পড়ে শেষ করলাম। একটু পরে আসল এক বন্ধু। তার সাথে আড্ডা চলল দুপুর পর্যন্ত। মনে আমার ফুর্তি। আমার যে মাত্র দেড় চ্যাপ্টার ততক্ষণে শেষ হয়েছে সেটা নিয়ে আমার মাঝে কোনো চিন্তা কাজ করছে না। আরে আজকে তো এখনো বিকাল সন্ধ্যা বাকি আছেই, কালকে সারাদিন বাকি, পরশু দুপুরে পরীক্ষা; এখনো ম্যালা টাইম বাকি-এই বুঝালাম নিজেকে।

এই বুঝানোর ফলাফল হচ্ছে পরীক্ষার ১ মিনিট আগেও আমি রাস্তায় দাঁড়িয়ে রিভিশন দিচ্ছি। আমার তখনো এক চ্যাপ্টার রিভাইস করা বাকি!

এই জয়টা এদেশের ক্রিকেটকে ভীষণভাবে বদলে দিয়েছে। আগে আমার মত এতো আশাবাদী সাপোর্টারও “বাংলাদেশ আজকে জিতে যাবে”-এই আশা নিয়ে খেলা দেখতে বসতাম না। এই ম্যাচের পর অন্তত এই বিশ্বাসটা এসেছে যে, যদি আশরাফুল ভাল খেলে, তাহলে আমরা জিতে যাব। ম্যাচের আগেই ম্যাচটা আর হেরে বসে থাকি না!



(চলবে)



©Muhit Alam




২য় পর্বের লিঙ্ক- Click This Link



৩য় পর্বের লিঙ্ক- Click This Link

মন্তব্য ২৮ টি রেটিং +৮/-০

মন্তব্য (২৮) মন্তব্য লিখুন

১| ২৪ শে মে, ২০১৩ রাত ১০:০০

আহসান২২ বলেছেন: জীবন থেকে নেওয়া।।

২৪ শে মে, ২০১৩ রাত ১০:২৭

মুহিত আলম বলেছেন: হুম

২| ২৪ শে মে, ২০১৩ রাত ১০:৫৪

হাসান মাহবুব বলেছেন: আহ! কি একটা মাতাল রাত ছিল সেটা! আমি হলে খেলা দেখসিলাম। আমাদের হলের আনন্দ উদযাপনের উপায় ছিলো মাটির কলস ওপরের তলা থেকে নিচে ফেলা। এরকম করতে গিয়ে অবশ্য একজনের মাথা ফাটসিলো। সেই আফতাব, মাশরাফিরে খুব মিস করি।

২৪ শে মে, ২০১৩ রাত ১১:২৬

মুহিত আলম বলেছেন: কি ছিল সেই দিনটা!!!! আহা!!!!!! এখনো চোখে ভাসে!!!!!!!

৩| ২৪ শে মে, ২০১৩ রাত ১১:১১

মোহাম্মদ মজিবর রহমান বলেছেন: বাংলাদেশের ক্রিকেটের হিসাব আরো অনেক পেছন থেকে করতে হবে।আমাদের সিরিয়াল এমন ছিল(টেস্ট স্টেটাস),শ্রীলংকা,জিম্বাবুয়ে,বারমুডা,তারপর আমরা।আইসিসির বিশ্বায়ন প্রজেক্টের সুযোগে সহযোগী সদস্য দেশগুলো বিদেশি খেলোয়ার খেলিয়ে আইসিসি ট্রফিতে আমাদের পেছনে ফেলে দেয়।এরপর আইসিসি বিদেশি খেলোয়ার কোটা নিয়ন্ত্রন করায় আমরা বারমুদাকে পেছনে ফেললেও কেনিয়া সামনে এসে যায়।
শ্রীলংকা যখন টেস্ট স্টেটাস পায় নাই তখন থেকে বাংলাদেশ আইসিসি ট্রফির সেমিফাইনালিস্ট।বেশিরভাগ সেমিফাইনালে বারমুডার কাছে ধরাশয়ী হতাম।
যাইহোক।বাংলাদেশ ক্রিকেটের ভিত্তি আছে,শুধু প্রয়োজন খেলার সুযোগ।
বিশ্ব ক্রকেটে সাদা আর কালো চামরার একটা ব্যাপার আছে।আমরা সাদা চামরাদের যত বেশি হারাতে পারবো ততই আমাদের উন্নতি গ্রহনযোগ্যতা পাবে।এটাই আসল কথা।

২৪ শে মে, ২০১৩ রাত ১১:২৫

মুহিত আলম বলেছেন: আমি আসলে টেস্ট স্ট্যাটাসের পরবর্তী অবস্থাটা আমার নোটে তুলে ধরছি। আমি নিজেও জানি এই দেশের ক্রিকেট অনেক আগে থেকেই শুরু হইছিল। ক্রিকেটের ইতিহাস অনেক পুরানো এখানে।

৪| ২৪ শে মে, ২০১৩ রাত ১১:৩১

প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: অনেক আনন্দের একটা স্মৃতি মনে করিয়ে দিলেন। পরবর্তী পোস্টের অপেক্ষায় রইলাম।

২৮ শে মে, ২০১৩ রাত ৯:৫৭

মুহিত আলম বলেছেন: ধন্যবাদ :)

৫| ২৪ শে মে, ২০১৩ রাত ১১:৪৮

সুস্ময় পাল বলেছেন: চমৎকার!! :)

আশা করি ফিজিক্সে ভাল নাম্বারই এসেছিল! :D

২৮ শে মে, ২০১৩ রাত ৯:৫৮

মুহিত আলম বলেছেন: আল্লাহ্‌র রহমতে ভালই পাইছিলাম :)

৬| ২৫ শে মে, ২০১৩ রাত ১:০৬

রেজোওয়ানা বলেছেন: খেলা এমন পোস্ট সাধারণ সামুতে খুব কমই আশে!

ভাল লাগছে, চলতে থাকুক স্মৃতির চাষবাস, সাথে আমরাও নস্টালজিক হই......

২৮ শে মে, ২০১৩ রাত ৯:৫৯

মুহিত আলম বলেছেন: আমি নিজেও নষ্টালজিক হচ্ছি

৭| ২৫ শে মে, ২০১৩ রাত ১:১৮

স্বপ্নবাজ বাউন্ডুলে বলেছেন: আহ, কি দিনের কথা মনে করায়া দিলেন ভাই! ঐদিন সারারাত ঘুমাইনাই। কিছুতেই বিশ্বাস হইতেছিলনা আমরা জিতে গেছি! খেলা শেষ হবার পর রাস্তায় বের হয়ে কি দৌড়'টাই না দিছিলাম :D

২৮ শে মে, ২০১৩ রাত ১০:০০

মুহিত আলম বলেছেন: আমারও কি বিশ্বাস হইছিল!!!!!!

৮| ২৫ শে মে, ২০১৩ রাত ১:৩৯

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: তারপর দিন সবচেয়ে সুন্দর শিরোনাম দিয়েছিল প্রথম আলো। যার কথা মনে পড়লে এখন গায়ের লোম দাঁড়িয়ে যায়, শিরোনামটি ছিল,

"বাঘের গর্জন শুনেছে বিশ্ব"

অদ্ভুত এক অনুভূতি, গায়ের লোম দাড়িয়ে যায় এখনও!।

চমৎকার পোষ্ট। সাথেই আছি। :)

২৮ শে মে, ২০১৩ রাত ১০:০২

মুহিত আলম বলেছেন: একদম খাঁটি বলেছেন। দুর্দান্ত একটা শিরোনাম ছিল ঐটা। আমি প্রথম আলো মূলত পড়ি ওদের খেলার পাতা পড়ার জন্য। উৎপল শুভ্রর লেখার ফ্যান আমি। কিন্তু একটা আপসোস, ঐ অসাধারণ রিপোর্টা আমি পড়তে পারি নাই :/

৯| ২৫ শে মে, ২০১৩ ভোর ৪:২৫

স্বপ্নবাজ অভি বলেছেন: চলুক !

২৮ শে মে, ২০১৩ রাত ১০:০৩

মুহিত আলম বলেছেন: চলবে আশাকরি

১০| ২৫ শে মে, ২০১৩ সকাল ১০:৩৮

মাসুম আহমদ ১৪ বলেছেন: সে রাতের কথা কি ভুলা যায়!!!

লেখা চলুক

২৮ শে মে, ২০১৩ রাত ১০:০৩

মুহিত আলম বলেছেন: চলবে

১১| ২৫ শে মে, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:০৪

মারুফ মুকতাদীর বলেছেন: তখন আমি সিক্সে পড়ি, ভাইয়া কলেজে……………… আমি ভাইয়া আর বাবা তিনজন বাসার মধ্যে লাফালাফি করতে করতে আ্যাকুরিয়ামই ভাইঙ্গা ফেলসিলাম, জীবনের সেরা স্মৃতি মনে হয় এটাই। m/

২৮ শে মে, ২০১৩ রাত ১০:০৪

মুহিত আলম বলেছেন: :D :D

১২| ২৬ শে মে, ২০১৩ দুপুর ১২:৪৭

কালা মনের ধলা মানুষ বলেছেন: দারুন লিখেছেন !! সেই খেলা দেখার সময়কার উত্তেজনা অনুভব করলাম অনেকটা।

+++++++++++++++

২৮ শে মে, ২০১৩ রাত ১০:০৪

মুহিত আলম বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ

১৩| ৩০ শে মে, ২০১৩ সকাল ১০:৪৭

Sohelhossen বলেছেন: এখনো চোখে ভাসে সেই খেলা , আফতাবের ছয় , আশরাফুল এর সেন্চুরি , আতাহার আলী কে বাতাশ দেওয়া কত মজার স্মৃতি যে আছে বুঝান জাবে না ।

সুন্দর পোস্ট , চালিয়ে যান পাশে পাবেন ।

৩০ শে মে, ২০১৩ দুপুর ২:৩৬

মুহিত আলম বলেছেন: ধন্যবাদ :)

১৪| ৩০ শে মে, ২০১৩ বিকাল ৫:১০

মাহাবুব১৯৭৪ বলেছেন: দারুন একটা ম্যাচ ছিল। অবিশ্বাস্য, রুদ্ধশ্বাস। তবে আমার টারনিং পয়েন্ট হচ্ছে আই সি সি ট্রফিতে আকরাম খান আর সাইফুল এর সেই পার্টনারশিপ। জানিনা সেই ম্যাচটা হারলে আমাদের ক্রিকেট আজ কোথায় থাকত!

৩০ শে মে, ২০১৩ বিকাল ৫:৩৬

মুহিত আলম বলেছেন: আমি আসলে টেস্ট পরবর্তী সময়ের কথা লিখছি। এর আগে আমি এদেশের ক্রিকেটের খুব একটা খোঁজখবর রাখতাম না। বয়সও ছিল অনেক কম।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.