নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি বাংলায় কথা কই

আমি অতি সাধারণ মানুষ

মুহিত আলম

অনুমতি ব্যতিত কোনো লেখা বা লেখার অংশ কপি করবেন না। এই নিন্দনীয় কাজটা আমিও করি না, আশা করবো আপনিও করবেন না।

মুহিত আলম › বিস্তারিত পোস্টঃ

সুদ

২৫ শে জুলাই, ২০১৩ রাত ৮:১৪

আল্লাহ্‌ পবিত্র কোরআনে বলেছেন- হে মুমিনগণ! তোমরা চক্রবৃদ্ধি হারে সুদ খেও না। আল্লাহ্‌কে ভয় করো। আশা করা যায় যে তোমরা সাফল্য লাভ করবে। (সূরা-আল ইমরান)



হযরত ইবনে আব্বাস থেকে আবু ইয়ালা ও হাকেম কর্তৃক বর্ণিত হাদিসে রাসূল (স) বলেছেন- কোন জাতি যখন ব্যভিচার ও সুদে লিপ্ত হয়ে পরে, তখন আল্লাহ্‌ তাদেরকে ধ্বংস করার অনুমতি দেন।



ইবনে মাজাহ, বাযায, বায়হাকী ও হাকেম কর্তৃক বর্ণিত হাদিসে রাসূল (স) বলেন- কোন সমাজে সুদের প্রচলন হলে সেখানে পাগলের সংখ্যা বেড়ে যাবে, ব্যভিচারের প্রচলন হলে মৃত্যুর হার বেড়ে যাবে এবং মাপে কম দেয়ার প্রথা চালু হলে আল্লাহ্‌ সেখানে বৃষ্টি বন্ধ করে দেবেন। এটা অবধারিত।



হযরত আনাস (রা) থেকে বর্ণিত রাসূল (স) বলেছেন- কোন সুদখোর যদি এক দিরহাম পরিমাণও সুদ আদায় করে তবে তার গুনাহ ৩৬ বার ব্যভিচার করার সমান।



ইবনে মাজাহ ও বায়হাকী বর্ণনা করেন যে, রাসূল (স) বলেছেন- সুদের ৭০টি গুনাহ। তন্মধ্যে সর্বনিম্ন গুনাহ হচ্ছে আপন মায়ের সাথে ব্যভিচার করার সমান।



সুনানে আবু দাউদে বর্ণিত যে, রাসূল (স) বলেছেন- যে ব্যক্তি কারো জন্য সুপারিশ করলো, অতঃপর ঐ ব্যক্তি তাকে কোনো উপহার পাঠালো এবং সুপারিশকারী তা গ্রহন করল, সে একটি গুরুতর ধরণের সুদের কারবার করল।



আফসোস! আমাদের সমাজে আজকে ব্যাংকের চাকরির কদর খুব বেশি।

মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.