নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

\" অগুছালো চিন্তা ধারায় কিছু অনভীজ্ঞ লিখা।\"

মোজাহিদ আলী

খুব সাধারণ পরিবারে জন্ম আর সাধারণভাবে বেড়ে উঠার এক আত্মজীবনি আছে আমার। লিখতে পারব...? সন্দেহ হয় ! অভীজ্ঞতা ছাড়া লিখা অনভীপ্রেত। সাধারণ জীবনের অনভীজ্ঞ লিখাগুলি পাঠকেরা পড়বে কি না সন্দেহ আছে...... তারপরেও লিখি, নিজের আত্ম সন্তুষ্টির জন্য না হয় একটু আধটু লিখবার চেষ্টা করলাম.........।।

মোজাহিদ আলী › বিস্তারিত পোস্টঃ

বেঁচে থাকুক ইতিহাস।

১৯ শে আগস্ট, ২০১৬ সকাল ৯:৩২



এক বাড়িতে ৫টি পরিবার থাকতো।ভাগ্যক্রমে
ওই বাড়িতে পাশের বাড়ির আধিপত্য ছিলো।অনেক দিন ওরা পুকুরের মাছ,বাড়ির গাছ, ফল, সব কিছুতে অংশ নিতো।
ওভাবে অনেক দিন কাটলো শোষন,নিপিড়ন,নির্যাতন­,শিক্ষা থেকে বঞ্চিত,উপরে উঠার পথ রুদ্ধ করা,একগেয়ে স্বিদ্ধান্ত চাপিয়ে দেয়া, যতো নিষ্টুরতা আছে সব।দেখতে দেখতে ওই বাড়ির লোক প্রতিবাদের ভাষা শিখে গেছে।একটি পরিবারের একজন লোক খুব ক্ষেপে উঠলো,জেল জুলুম সব সহ্য করলো।উনি ন্যায্য দাবি করলো হয় বাঁচবো নয় অধিকার আদায় করবোই।ওই বাড়ির ৩টি পরিবার তার সাথে যোগ দিলো।১টি পরিবার অপর বাড়ির সাথে চলে গেলো।এমন কি নিজের ঘরের সব খবরা খবর ওই বাড়িতে সরবরাহ করতো।শেষ পর্যন্ত তারা দৃড় সংকল্প করলো যেভাবেই হোক ওই বাড়ির অধীনে থাকতে হবে।নিজের ঘরের নিজের বাড়ির স্বাধীনতা সুরক্ষা ওরা চায় নি।এমনকি নিজের মা,ভাই বোনকে তারা অপরের হাতে তুলে দিতেও ভাবে নি।১ পরিবার ছাড়া বাকি চার পরিবার অনেকদুঃখ কষ্টে, জীবনের ঝুকি নিয়ে বাড়ি রক্ষা করলো অধিকার রক্ষা করলো। যেভাবেই হোক সফলতার পরক্ষণ থেকে নানা ঘটনা, দুর্ঘটনা,চক্রান্তের মধ্য দিয়ে ওই ৪ পরিবারের অর্জিত ন্যায্যটুকুতে ১ পরিবার পুরুদমে ভাগ বসাতে শুরু করলো।এমনকি তারা যা চায় নি সেই সব ব্যাপারে নাক গলাতে শুরু করলো।ওরা নির্লজ্জের মতো যে দিনটি চায় নি সেই সফলতার দিনটি ঘটা করে পালন করা শুরু করলো, দেখে মনে হয় সব প্রাপ্তিটুকুই যেন তাদের। যাই হোক এমনভাবে কতদিন কাটলো কিন্তু ওই ১ পরিবারের বাহিরে রূপ খুব ভালো আর ভিতরে ভিতরে ষড়যন্ত্রে লিপ্ত থাকলো।এমনকি তারা ছাড়া বাকি চার পরিবারের কিছু মানুষকে বিপথগামী করলো অই বাড়ির কর্তাকে খেয়ে ফেললো।শুরু হলো ঘরের ভীতরে কোন্দল।তাদের ষড়যন্ত্র থেমে নেই। চেষ্টা করলো বাড়ির মুরুব্বিয়ানা, মুন্সিয়ানা সব কিছু তাদের মতো করতে।কিছুদিন পারলোও কারো করুণা নিয়ে ওই বাড়িতে সব সিদ্ধান্তে ভাগ বসাতে ভালো মতো।সময়ের ব্যাবধানে তাদের সুর পাল্টাতে থাকলো সেই পুরোনো অতিত গুলি ইতিহাস বিকৃতি করে নতুন করে সাজাতে চেষ্টা করলো।যাদের রক্ত নিজের অধীকারের সাথে বেঈমানি করেনি তাদের পিষে দিতে চাইলো,২১ আগষ্ট এর মতো ঘটনা সৃষ্টি করলো।যাই হোক অনেক পরে হলেও ২০০৮ সাল প্রজন্ম বুঝতে পারলো কারা স্বাধীনতার স্বপক্ষের আর কারা বিপক্ষের।আর কারা স্বাধীনতার স্বপক্ষে থেকেও স্বাধীনতার বিপক্ষের শক্তির সাথে আতাত করে।
.
.
যারা স্বাধীনতার পক্ষে থেকেও স্বাধীনতার বিপক্ষের শক্তির সাথে আতাত করে তাদের কি বলা যায় সেটি আমার ক্ষুদ্র জ্ঞানে কোলোয় না!!!!.
.
.
ইতিহাস কাওকে ক্ষমা করে না। নিজের গতিতেই চলে।সত্য ইতিহাস কখনো বিকৃতি করে ঢেকে রাখা যায় না। মাথা চাড়া দিয়ে উঠে আজ নয় কাল নয় পরশু।
ক্ষমা চেয়ে নিচ্ছি সত্য কথাগুলি অনেক তেতু হয়।
সুবিদ আলী ভুইয়া'র মতো ব্যাক্তিরা যখন স্বাধীনতার স্বপক্ষের শক্তির ভিতরে স্থান পায় তখন আফসোস হয়।
,
বেচে থাকুক ইতিহাস!
বেচে থাকুক বাংলাদেশ!

মন্তব্য ১ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১) মন্তব্য লিখুন

১| ১৯ শে আগস্ট, ২০১৬ সকাল ৯:৪৯

সামিউল ইসলাম বাবু বলেছেন: বৃটিস কৌশল ভাগকরো শাসন করো, এই নীতি বইতে পড়ি, বাস্তবতাই বুঝিনা। এজাতির কপাল পোড়া, হতোভাগা, নির্বোধ

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.