নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আস্ সালামু আলাইকুম্

আনাড়ী রন্ধন শিল্পীর ব্লগ B-)। ব্লগের বাজে-মানহীন লেখাগুলোর মাস্টার পিস দেখতে চাইলে এই ব্লগারের পোষ্ট গুলো পড়ে দেখতে পারেন। কথা দিচ্ছি, নিরাশ হবেন না। B-)

নীল-দর্পণ

নগণ্য একজন মানুষ। পছন্দ করি গল্পের বই পড়তে, রান্না করতে। খুব ইচ্ছে করে ঘুরে বেড়াতে। ইচ্ছে আছে সারা বাংলাদেশ চষে বেড়ানোর।

নীল-দর্পণ › বিস্তারিত পোস্টঃ

জীবনের প্রথম রক্তদান: অন্য রকম এক অভিজ্ঞতা

১৩ ই জানুয়ারি, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:৪৩

সারা জীবন ইনজেকশন নামক জিনিসটিকে প্রচন্ড ভয় পেয়ে এসেছি। সিরিন্জ-সুই দেখলেই কলজের পানি শুকিয়ে ভুমিকম্প শুরু হত। এখনও যে হয়না তা না। বিভিন্ন কারনে ব্লাড টেস্ট করাতে হলে ভয় পেয়ে কান্না-কাটি করেও কাজ হত না তবে একটা সময় আবিষ্কার করলাম যতটা ব্যাথা পাই তার চেয়ে পঞ্চাশ গুন বেশী পাই ভয়।

ছোটবেলায় বাত জ্বরের কারনে প্রথমে ইনজেকশন দিতে হত। একবার বড় ফুপু ইনজেকশনের সময় আমার অবস্থা দেখে বলেছিলেন, "হায়াত না থাকলে মরে যাবে তার পরেও এই অবস্থা করে ইনজেকশন না দিতে" পরবর্তীতে ইনজেকশন বাদ দিয়ে ঔষধ খেতে হয়েছে।

যাক ইনজেকশন কাহিনী অনেক হল, আসল কাহিনী ই বলছি। ব্লগে/বিভিন্ন জায়গায় মানুষকে রক্ত দিতে দেখে ভয় পেলেও আমার মনে হয় ভয় পেলেও, একটু ব্যাথা লাগলেও এর বিনিময়ে যদি একটি প্রান বেঁচে যায় তাহলে কেন রক্ত দিবো না! এই ভেবে মনে মনে প্রতিজ্ঞা করি সুযোগ পেলে অবশ্যই দিবো। একজন ব্লগার সব ব্লগারদের রক্তের গ্রুপ নিয়ে একটি পোষ্ট দিয়েছিলেন সেখানে আমার গ্রুপটা বলেও দিয়ে এসেছিলাম।

কিছুদিন আগে এক ব্লগার জরুরী ভিত্তিতে AB+ রক্ত চেয়ে একটা পোষ্ট দিয়েছিলেন। পোষ্ট টি দেখে কেমন যেনো একটা অনুভূতি আসলো। একটু ভয় ভয় করছিলো। নিজেই নিজেকে বললাম এতদিন তো আফসোস করতে এবার তোমার সময় এসেছে মনে সাহস জোগার করে ফোন দিলাম। ব্লাড ক্যান্সারের রোগী। চার ব্যাগ রক্ত একত্রে করে তার শ্বেত কনিকা নিয়ে একব্যাগ করে পরে দিতে হয়। রোগীর ভাই জানালেন উনাদের রক্ত জোগাড় হয়ে গিয়েছে তবে পরে লাগলে আমি দিবো কিনা। মনে মনে ভাবলাম যাক এইবার বেঁচে গেলাম(আমি যে কতটা ভীতু পরে বুঝেছি)মুখে বলেদিলাম যে কোন সময় ফোন করতে। গত ৬ তারিখ গ্রামের বাড়ী গেলে সেদিন ই ফোন করেন রোগীর ভাই। বলেন উনাদের প্রায় শেষ পর্যায়ে চলে এসেছেন। হাতে আর ডোনারও তেমন নেই। আমার অবস্থা বলে ঢাকায় ফিরলে জানানোর কথা বলে দিই। ১০ তারিখ ঢাকায় ফিরলে ফোন দিলে ১১ তারিখ লাগবে বলে জানান। যেতে হবে মোহাম্মদপুর রেড ক্রিসেন্ট অফিসে। কথামত ভাইয়াকে সাথে করে যাই। কাছাকাছি যেয়ে ভাইয়াকে জিজ্ঞেস করলাম ব্যাথা পাবো কিনা। ভাইয়া বলে আমি কি জানি। হাত দিয়ে মেপে দেখায় এত্ত বড় সুই দিয়ে রক্ত নেয়। যাক আল্লাহ আল্লাহ করতে করতে গেলাম।

ফর্মালিটি শেষ করে যেয়ে শুয়ে পড়লাম বেডে। প্রথমে বামহাতে খুজে ভেন খুব চিকন বলে ডান হাতে দেখে। দুইহাতে একই অবস্থা। পরে ডান হাত থেকেই নেয়। সুইটা ঢোকানোর আগমুহূর্তে ভেতরে সিডর বয়ে যাচ্ছিল। কিন্তু ঢোকানো হয়ে গেলে একটু হতাশ ই হয়ে ছিলাম। ভেবেছিলাম না জানি কি হবে, কত ব্যাথা পাবো অথচ কিছুই না।

এমনিতেই শীত তার ওপর ভেন চিকন। খুব ধীরে ধীরে রক্ত যাচ্ছিল। তার মাঝে মনে সুইয়ের পাশ দিয়ে রক্ত গড়িয়ে পড়ছিল। মহিলাকে টের পেলাম তুলা দিয়ে মুছে দিল। ভাইয়া তো আমার অবস্থা আগেই জানত তা দেখে রেগে গিয়ে বলে টেপ মেরে দিতে কিন্তু আনাড়ী মহিলা তা করে নাই। অর্ধেক ভরার পরে মনে হয় রক্ত আসা বন্ধ হয়ে গিয়েছিল পরে সুই হালকা টেনে-টুনে কায়দা করে দেয়। এভাবেই শেষ হয় আমার রক্তদান কাহিনী। পরে ভাইয়া বলে যেখানে ওর ৭-৮ মিনিট লাগে সেখানে আমার নাকি ২০ মিনিট লেগেছে ব্যাগ ভরতে! ভেবেছিলাম রক্তের ব্যাগটা দেখবো। নিজের এত্তগুলো রক্ত দেখবো, কিন্তু এত কাহিনীতে ভূলেই গিয়েছিলাম।

আসলেই এখানে যদি শেষ হত তাহলে কথা ছিল না। কিন্ত রক্ত দিয়ে কলেজে আসলে কিছুক্ষন পরে ফোন আসে রোগীর ভাইয়ের কাছ থেকে। আমাকে বলে "আপু আপনার ব্লাড গ্রুপ তোAB+ না। আপনার টা A+!!! শুনে প্রথমে ভাষা হারিয়ে ফেললাম। ধাক্কা কাটিয়ে বললাম আমি একবার টেস্ট করেছিলাম তখন এটাই বলা হয়েছিল! খুব দুঃখ প্রকাশ করলে উনি আমাকে স্বান্তনা দিয়ে ফোন রেখে দেন। পরে শুনি ভাইয়াকে ফোন করেছিলেন এবং ভাইয়া ভার্সিটি থেকে জোগাড় করে দেয়।



খুব খারাপ লাগছিল জীবনের প্রথম দেয়া রক্তটা কাজে লাগল না।

মনে হচ্ছে আমি এমন একটি মানুষ যার দ্বারা কারো কোন উপকার হবার না....

মন্তব্য ১১৫ টি রেটিং +৩০/-১

মন্তব্য (১১৫) মন্তব্য লিখুন

১| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:৫৪

মেহেদী হাসান (মেহেদী) বলেছেন: বড়ই আপচুচ

১৩ ই জানুয়ারি, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:২৯

নীল-দর্পণ বলেছেন: :(

২| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:৫৫

শ।মসীর বলেছেন: ছোট ভাইয়ের একবার মাথা ফেটে যাওয়া দেখে আমি খুব ভয় পাইছিলাম, তাই রক্ত থেকে দুরে থাকটাম, পুরা ক্যাম্পাসে এই কাজ কখনো করি নাই, শেষ সেমিস্টারে এসে এক দল জুনিয়র আমারে জোর কইরা আটকাইয়া বলল ভাই যাবার আগে এক ব্যাগ রক্ত দিয়া যাও.........কোন মতেই ছুটতে পারলামনা !!!
যাই হউক দিয়ে ভালই লাগছিল, পরে কিছুদিন আগে এক কলিগ এর বউ এর ডেলিভারীর সময় আবার দিলাম।


ব্যাপারনা......।

১৩ ই জানুয়ারি, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:২৯

নীল-দর্পণ বলেছেন: নিজের রক্ত ব্যাগে দেখার বড়ই সাধ ছিল কিন্তুক ভূলে গেসিলাম :(

৩| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:৫৬

কাজিম কামাল বলেছেন: আমার এই লেখাটা চাইলে পড়তে পারেন।
নিতান্তই হালকা লেখা।
তবে কিভাবে নেবেন জানি না ,ছেলে মত শিক্ষয় মেয়েরাও যদি রক্তদানে এগিয়ে আস্তে পারত তবে রক্তের অভাবে কাউকে মরতে হত না। ++++

১৩ ই জানুয়ারি, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:৩১

নীল-দর্পণ বলেছেন: অধিকংশ ভয় পায় আর কারো আবার মিনিমাম ওয়েট থাকে না। আবার কেউ বলে আম্মু নিষেধ করেছে,দেয়া যাবে না। আমি এ টাইপ ছেলেও দেখেছি

৪| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:৫৯

কাজিম কামাল বলেছেন: ওহ , আমিও রক্ত দিয়ে কাউওকে বাচাতে পারিনি। দুই বেচারাই মারা গেছে। নিয়ত করেছি এবার দেখেশুনে রক্ত দিব। |-) |-)

১৩ ই জানুয়ারি, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:৩২

নীল-দর্পণ বলেছেন: হুমম

৫| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:৫৯

ফাইরুজ বলেছেন: +++

১৩ ই জানুয়ারি, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:৩৪

নীল-দর্পণ বলেছেন: ধন্যবাদ।

অট: মোটামুটি আমার সব পোষ্টেই আপনার কমেন্ট থাকে। সবার ক্ষেত্রেই মনে হয় এমনটি করেন। এটা খুব প্রেরনা দেয় :)

৬| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:০০

কামরুল হাসান শািহ বলেছেন: আপনি সাহায্য করতে চেয়েছেন এটাই বড় কথা। +++

১৩ ই জানুয়ারি, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:৩৪

নীল-দর্পণ বলেছেন: কাজে লাগল না সেটাই দুঃখ। তবে ভয়টা ভেংগে গিয়েছে

৭| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:০০

উরা-ধুর০০৭ বলেছেন: হুম.... আমার প্রথম রক্ত দেওয়ার সময় অন্য রকম কাহিনী হইসিলো........

১৩ ই জানুয়ারি, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:৩৪

নীল-দর্পণ বলেছেন: তাই? কিরকম?

৮| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:২০

কাজিম কামাল বলেছেন: @ উরাধুরা সেই কাহিনী শুনতে চাই।
কানে কানে ঃ আমার পরিচিত একজন ;) ;) ;) ফিট হয়েছিল( সেরকম কিছু নয়তো)

১৩ ই জানুয়ারি, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:৩৫

নীল-দর্পণ বলেছেন: ভাইয়ার কাছে শুনেছিলাম এক ছেলে নাকি রক্ত দিতে গিয়ে আধ ব্যাগ ভরার পরে উকি দিয়ে নিজের ব্যাগ ভরা রক্ত দেখে ফিট হয়ে যায়

৯| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:২৩

জাওয়াদ হাসান বলেছেন:
আমিও ছোটকালে সুঁই-সিরিঞ্জ ভয় পেতাম। পরে কিশোর বয়সে বিভিন্ন ধরনের শয়তানি করতে গিয়ে হাত/পা কেটেছে, পেরেক/কাঁচ ঢুকেছে বহুবার, তাই পরে আর ভয় লাগত না।

১৩ ই জানুয়ারি, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:৩৬

নীল-দর্পণ বলেছেন: হুমম...বিচ্ছু ছিলেন বোঝা যায়...
:P

১০| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:২৮

আবদুল্লাহ আল মনসুর বলেছেন: আমি একবার এক দুস্থ মহিলাকে রক্ত দিয়ে বাচিয়েছিলাম, সেই অনুভূতি কথা আজও ভুলতে পারিনা।

শুভকামনা।

১৩ ই জানুয়ারি, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:৩৬

নীল-দর্পণ বলেছেন: পেলাম আর কই সেই অনুভূতি...

ধন্যবাদ

১১| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:২৮

কল্পনার রাজ্য বলেছেন: পত্তম মাইনাস

১৩ ই জানুয়ারি, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:৩৭

নীল-দর্পণ বলেছেন: কি যে ভাল লাগছে বলে বোঝাতে পারবোনা। এই প্রথম মনে হয় কেউ বলে কয়ে মাইনাস দিল

ধন্যবাদ। অনেক ধন্যবাদ
:) :)

১২| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:২৮

জাওয়াদ হাসান বলেছেন:
আপনার ভয় পাওয়ার কথা পড়ে খারাপ লাগল। তবে একটা কথা, স্বাস্থ্য ভালো থাকলে রক্ত দেওয়া ব্যাপার না, আমি দুইবার দিয়েছি; কিন্তু স্বাস্থ্য খারাপ হলে ঠেকায় না পড়লে রক্ত দেওয়ার দরকার নেই, মানে চাচা আপন প্রাণ বাঁচা।

১৩ ই জানুয়ারি, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:৩৮

নীল-দর্পণ বলেছেন: স্বাস্থ্য যথেষ্ট ভাল আছে। বরং ওভার ওয়েট আছে।
আর পরেও খারাপ লাগেনি। :)

১৩| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:৩৪

মহসিনা আখতার বলেছেন:
ভার্সিটিতে যতবার রক্ত দিতে গেছি, ওজন কম বলে ফিরিয়ে দিয়েছে। বন্ধুরা বলেছে, তুই আর যাস না..তোকেই ধরে বেধে দিয়ে দেবে এরপর। তবে এই তো সেদিন ওজন ঠিক ছিলো, রক্তও দিয়েছি কিন্তু মানুষ বাচেনি। আনন্দ ও শোক সমান হয়ে গেছে।

১৩ ই জানুয়ারি, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:৩৯

নীল-দর্পণ বলেছেন: আমার ওজন নিয়ে কোন সমস্য নেই....কাজে না লাগলেও ভয়টা ভেংগেছে

১৪| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:৪০

বড় বিলাই বলেছেন: আহ, প্রথমে খুশি হয়ে গিয়েছিলাম দেখে যে আপনিও আমার গ্রুপের, পরে দেখি। যাক, রক্ত দিয়েছেন, এটা কারুর না কারুর কাজে লাগবে, আর ভবিষ্যতেও এভাবে মানুষের উপকার করতে পারবেন। এখন নিশ্চয়ই অনেক সাহস হয়েছে।

১৩ ই জানুয়ারি, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:৪৬

নীল-দর্পণ বলেছেন: ভয়টা কেটে গিয়েছে। :)

১৫| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:৪২

কি নাম দিব বলেছেন: আমি দিতে চাইসিলাম, ডাক্তার না করে দিসে :(( :(( :((

আর মন খারাপ করিস না, নিয়তই বড় কথা :)

১৩ ই জানুয়ারি, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:৪৫

নীল-দর্পণ বলেছেন: পরের বার ইনশাআল্লাহ্...

পরীক্ষা কেমন চলে? আমার ত চরম অবস্থা। রেগুলার পুলাপাইন ভাব ধরে। কিসু কইবার চায় না। ক্লাস নাকি সব শেষ। জরিমানার চিন্তায়... :(( :((

দুয়া করিস দোস্ত

১৬| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:৪৭

আবদুল্লাহ আল মনসুর বলেছেন: নিয়তের উপর বরকত

১৩ ই জানুয়ারি, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:৪৯

নীল-দর্পণ বলেছেন: নিয়ত টা মনে হয় ঠিক ছিল না। ভয় পেয়েছিলাম যে...

পরেরবার ইনশাআল্লাহ আর এরকম দোটানায় থাকবো না :)

১৭| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:৫৬

বড় বিলাই বলেছেন: আমি সাড়ে চারবার দিয়েছিলাম। আরও কয়েকবার দিতে গিয়ে ফিরিয়ে দিয়েছে ব্লাড প্রেসার কম বলে। X((

১৩ ই জানুয়ারি, ২০১১ রাত ৮:০৫

নীল-দর্পণ বলেছেন: সাড়ে চারবার। তার মানে কি একবার অর্ধেক দিয়ে ফিট হয়ে গিয়েছিলেন ;)

১৮| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:৫৭

আবদুল্লাহ আল মনসুর বলেছেন: হা হা হা, নিয়ত ঠিক থাকবে না কেন? B:-) আচ্ছা, :|| তইলে হাচা কইরা কন কি নিয়ত করছিলেন? :-B

১৩ ই জানুয়ারি, ২০১১ রাত ৮:০৩

নীল-দর্পণ বলেছেন: নিয়ত তো ছিল দেওয়ার কিন্তু প্রথমবার যখন বলে আপাতত লাগবে না তখন মনে মনে বলেছিলাম যাক বেঁচে গেলাম এই আরকি.... :P

১৯| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১১ রাত ৮:০০

আবদুল্লাহ আল মনসুর বলেছেন: বিলাই জেডি, হাসের ডিম খান সিদ্ধ কইরা প্রেসার বাইড়া যাইবে।

১৩ ই জানুয়ারি, ২০১১ রাত ৮:০৬

নীল-দর্পণ বলেছেন: ডাক্তারে আর কি কইবো তারেই উল্টা প্রেসক্রিপশন :P

২০| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১১ রাত ৮:০৬

আবদুল্লাহ আল মনসুর বলেছেন: যাক বেঁচে আসছেন সেটাই অনেক =p~

১৩ ই জানুয়ারি, ২০১১ রাত ৮:১০

নীল-দর্পণ বলেছেন: হুমমম ভাল তবিয়তেই আছি B:-/

২১| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১১ রাত ৮:১৪

কি নাম দিব বলেছেন: পরীক্ষা শেষ ( হাফ ছেড়ে বাঁচার ইমো)
আমার জন্য দুয়া করিস।
আমার আক্কেল দাঁতটা বেক্কলের মতো করে উঠতে চাইতেসে, এটারে ফালাইতে হবে :((
এজন্য কয়েকদিন দৌড়ের উপ্রে থাকতে হবে। /:)

১৩ ই জানুয়ারি, ২০১১ রাত ৮:৩৩

নীল-দর্পণ বলেছেন: ৬ তারিখ শুরু ১৩ তারিখের মধ্যেই শেষ! কি পরীক্ষা দিলি(ধমকের ইমো) /:)

২২| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১১ রাত ৮:৩৬

হাসান মাহবুব বলেছেন: রক্ত দেয়া ভালো কাজ। পেলাচ।

১৩ ই জানুয়ারি, ২০১১ রাত ৮:৪২

নীল-দর্পণ বলেছেন: হ! একটা ভাল কাজ করতে যাইয়াও ত পুরা সফল হইলাম না। তার মানে কি আমারে দিয়া ভাল কাজ হইবো না...ইতলামী-বিটলামী ই.... :(

২৩| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১১ রাত ৯:১৮

টানজিমা বলেছেন: ইশ, কত্ত কষ্টরে :(( :(( :((


এত্ত বড় লেকা কয়দিনে লেকচ??:(

তাক তাক কান্দেনা বাছা..চুক মুছ... X(

১৩ ই জানুয়ারি, ২০১১ রাত ৯:২২

নীল-দর্পণ বলেছেন: আধ-পৌনে এক ঘন্টায় লেকচি :#)

চোক মুচমু কি দিয়া? টিস্যু আনছোনি /:)

২৪| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১১ রাত ৯:২১

টানজিমা বলেছেন: আর হ্যা, লেকা ভাল অয়নাই। তুর লেখার মান দিন দিন খারাপ হইতাছে, ব্লগ ছাইড়া চাপ্পুতে গিয়া কয়েকদিন চাপাবাজি করে আয়, তাতে যদি একটু কলম ধরা শিখতে পারিস। X(

যাগ্গা গপ্পরে পেলাচ।.. :((

১৩ ই জানুয়ারি, ২০১১ রাত ৯:২৩

নীল-দর্পণ বলেছেন: তাই? লেকার মান ভালা আচিল কবে! :||

২৫| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১১ রাত ৯:২৩

অনন্ত দিগন্ত বলেছেন: ক্রস ম্যাচিং না করে ই রুগীর জন্য রক্ত নিসে ? কেমন কথা ?

১৩ ই জানুয়ারি, ২০১১ রাত ৯:২৪

নীল-দর্পণ বলেছেন: আমিও সেটাই ভাবছিলাম!

২৬| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১১ রাত ৯:৩৩

টানজিমা বলেছেন: মাঝে মাঝে ত ভালাই লাগে.. :||


উপরের লেখাটা মেলাদিন চেন্জানো হয়নারে, পাসওয়ার্ডটা দিস তো বদলাইয়া দিমুনে..(মনে আছে আগের কথা??;) :P

১৩ ই জানুয়ারি, ২০১১ রাত ১০:২০

নীল-দর্পণ বলেছেন: মনে আচে। কান্দিছ না.....দিমুনি চেন্জাইয়া ;)

২৭| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১১ রাত ৯:৪২

সাধারণমানুষ বলেছেন: কে কইছে , আপনার রক্ত কামে লাগবো নাহ ,ঐ রোগীর না লাগলেও ঐ রক্ত তো আর তারা ফালায়ে দিবো নাহ । নিশ্চয়ই ঐ ১ ব্যাগ কোন না কোন রোগীর কাজে লাগবে। জাষ্ট আপনি তারে চিনবেন নাহ

নিস্বার্থ ভাবে রক্ত দেয়া জিনিসটারে মারাত্বক শ্রদ্ধা করি। অভিনন্দন আপনাকে অনেক মহৎ একটা কাজ করেছেন আপনি ।

আমি এখনও রক্ত দেইনাই ......এবং এই ব্যাপারে আমি মারাত্বক ভীতুর ডিম :#> :!>

তবে একটা নিয়ত আছে , ফেব্রু শেষের আগেই এক ব্যাগ দিমু । দোয়া কইরেন

১৩ ই জানুয়ারি, ২০১১ রাত ১০:২৫

নীল-দর্পণ বলেছেন: আরেহ্ ভয়ের কিসু নাইক্কা। আমি ভীতুটাই কান্দিনাই :P

সত্যিই কোনই ব্যাপার না :)

২৮| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১১ রাত ১০:২৫

শূণ্য উপত্যকা বলেছেন: আমিও সুই ভয় পাই। :(

ইয়ে আপু প্রিন্সেস কে? আমার ভাল লাগসে তাকে। একটু পরিচয় করিয়ে দাও না। :#>

১৩ ই জানুয়ারি, ২০১১ রাত ১০:৩৬

নীল-দর্পণ বলেছেন: ভাইয়া রোজ রোজ এক জিনিস....

ব্যাপারটা সত্যিই খুব খারাপ :(

২৯| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১১ রাত ১০:২৭

আলী আরাফাত শান্ত বলেছেন: কনগ্রাচুলেশন!

১৩ ই জানুয়ারি, ২০১১ রাত ১০:৩০

নীল-দর্পণ বলেছেন: থ্যাংকস্ :)

৩০| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১১ রাত ১০:৩৮

সুরঞ্জনা বলেছেন: কে বলেছে কাজে আসবেনা? ওটা ব্লাড ব্যাঙ্কে রেখে দিবে। যখন অন্য কারো দরকার হবে তখন ওটা কাজে লাগবে। আমিও জীবনের প্রথম এক ক্যান্সার রুগীর অপারেশনের সময় ব্লাড দিয়েছিলাম।

আর ইঞ্জেকসন ভীতির কথা নাই বা ব্যাখ্যান করলাম। :P

১৩ ই জানুয়ারি, ২০১১ রাত ১০:৪৫

নীল-দর্পণ বলেছেন: আসলে ভয়ই লাগে ব্যাথা তেমন লাগেনা.... :)

৩১| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১১ রাত ১০:৪৪

জেরী বলেছেন: রক্ত দিয়ে যে উপকার করতে চেয়েছ এই সদইচ্ছাটাই যথেষ্ঠ ছোটাপ্পি

১৩ ই জানুয়ারি, ২০১১ রাত ১০:৪৬

নীল-দর্পণ বলেছেন: :)

কেমন আছো জেলীদি? দেখা-টেখা যায় না তেমন :)

৩২| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১১ রাত ১০:৪৮

শূণ্য উপত্যকা বলেছেন: প্রিন্সেস এর ব্যাপারে আমি সিরিয়াস ছিলাম। সমস্যা হল আমি সিরিয়াসলি কিছু বললে কেউ তা বুঝতে পারে না। :(

১৪ ই জানুয়ারি, ২০১১ সকাল ৯:১৪

নীল-দর্পণ বলেছেন: কারন পরিবেশটা তুমিই ঘোলা করেছো ভাইয়া। আগের দিন+কালকের ঘটনা না ঘটালে ব্যাপারটা এত খারাপ হত না।
তুমিই বল রোজ রোজ এক ফান(!) ভাল লাগে.... :(

আশা করি ভবিষ্যতে আর এরকম হবে না....

৩৩| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১১ রাত ১১:৩৫

জেরী বলেছেন: আমি এখন ভাবধরা ব্লগার হয়ে গেছি ....বুঝলা:P

আসলে ইচ্ছা করেই কম থাকা হয়। অফলাইনে ব্লগ পরে মন চাইলে মন্তব্য করে ভাগি

১৪ ই জানুয়ারি, ২০১১ সকাল ৯:১৫

নীল-দর্পণ বলেছেন: আমিও অনেকটা তোমার মতই। পড়ে পড়ে যাই। তবে তোমার মত এত কম পোষ্ট দিই না :)

৩৪| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১১ রাত ১১:৪৪

সায়েম মুন বলেছেন: :(

তবে মুক্তাপা--------

রক্ত দেয়া ইজি কাম
দেয়ার পর ঘুমিয়ে আরাম

১৪ ই জানুয়ারি, ২০১১ সকাল ৯:১৫

নীল-দর্পণ বলেছেন: আমি ঘুমাই নাই। কলেজ গেসিলাম :#)

৩৫| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১১ রাত ১২:৪৫

কল্পনার রাজ্য বলেছেন: :) :) :)

৩৬| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১১ রাত ১২:৪৮

কল্পনার রাজ্য বলেছেন: :) :) :)

১৪ ই জানুয়ারি, ২০১১ সকাল ৯:১৬

নীল-দর্পণ বলেছেন: :)

৩৭| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১১ রাত ১২:৫০

চতুষ্কোণ বলেছেন: মন খারাপ কর ক্যান। এডি কোন ব্যাপার না। রক্ত দিছ এটাই বড় কথা। কারো না কারো তো কাজে লাগবেই। ভালো থেকো।

১৪ ই জানুয়ারি, ২০১১ সকাল ৯:১৬

নীল-দর্পণ বলেছেন: আপনিও ভাল থাকবেন ভাইয়া :)

৩৮| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১১ সকাল ৯:২৬

বাবুনি সুপ্তি বলেছেন: আমারও A+ আপু। আমার প্রথম বার ব্লাড দিতে গিয়ে পুরো ব্যাগ দিতে পারিনি। :(

১৪ ই জানুয়ারি, ২০১১ সকাল ৯:৩১

নীল-দর্পণ বলেছেন: আহারে, খুব ভয় পেয়েছিলে বুঝি :(
আমি ভয় পেলেও বার বার মনে করেছি ঐমানুষটার কথা যার জন্যে দিতে গিয়েছিলাম।

৩৯| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১১ সকাল ৯:৪১

নীল্ মেঘ বলেছেন: আমার অভিজ্ঞতা একটু অন্যরকম, আমি প্রথম রক্ত দিয়েছিলাম একটা ছোট ছেলেকে । দেয়ার পরে ওর মার সাথে কথা বলছিলাম তখন হঠাৎ উনি আমার হাত তুলে বলল " আপনার হাতে রক্ত লেগে আছে কেন?" এরপর দেখি আমার হাত, জামা রক্তে ভরে গেছে, কারন রক্ত দেয়ার পরেও ব্লিডিং বন্ধ হয়নি।

১৪ ই জানুয়ারি, ২০১১ সকাল ৯:৪৯

নীল-দর্পণ বলেছেন: ওরে বাবা! :| আমারও মনে হয় রক্তু গড়িয়ে পড়েছিল তবে আমি দেখিনি

৪০| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১১ সকাল ১০:৪৩

মুনতা বলেছেন: আগে যারা আপনার রক্তের গ্রুপ টেস্ট করছিলো তাগো উপর মেজাজ খারাপ হইতেছে।

১৪ ই জানুয়ারি, ২০১১ বিকাল ৪:১৮

নীল-দর্পণ বলেছেন: :(

৪১| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১১ সকাল ১১:১১

নাসের সরকার বলেছেন: আমার যখন ১৬বছর ৭মাস ৪দিন, তখন রক্ত ‍দিয়েছিলাম। ব্লাড ক্যান্সারের রোগী। কোথাও রক্ত সংগ্রহ করতে পারছিলনা।
তবে আমার শরীর স্বাস্থ্য এবং আয়তন বড়ই ছিল। ঐ প্রথমবার রক্ত দেওয়ার পর অনুভূতি গুলো যেভাবে আকাশে উড়তেছিল তা আর বলে বুঝাতে পারবোনা। কিন্তু , দুঃখের বিষয় এই যে, নার্সের আনাড়ীপনার কাছে পুরোটাই বৃথা হয়ে যায়। রক্ত ফেলে দিতে হয়। অনেক কষ্ট পেয়েছিলাম তখন।

১৪ ই জানুয়ারি, ২০১১ বিকাল ৪:২০

নীল-দর্পণ বলেছেন: আমারও খুব কষ্ট লেগেছিল ফোনটা পাওয়ার পরে। তবে স্বান্তনা এই যে ভয়টা ভেংগে গেছে

৪২| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১১ দুপুর ১২:৪১

জেরী বলেছেন: পোস্ট দিয়ে লাভ টা কি বল? না পারি ভালো লিখতে না পারি মনের সাধ মিটিয়ে গালিগালাজ করতে। মাঝখানে যা-ও ১-২টা মন্তব্য করি সেখান থেকেই ট্যাগিং এ পড়ে যাই ....আজব দুনিয়ার আজব সব মানুষের আজব মন-মানসিকতা। মেয়েদের শান্তিমতন ব্লগিং করার কয়েকটা টিপস বের করেছি...তোমারে বলতেছি কারণ জেরীরে যেমন অনেকে ছেলে ব্লগার ট্যাগ দিতে চায় নীলদর্পণরে ও অনেকে ছেলে ভাবে। এখন কে কি ভাবলো সেটা বড় কথা না কিংবা আমরা যে মেয়ে সেটা প্রমাণ ও গলায় লটকাইয়্যা ঘুরতে পারবো না। টিপসগুলা শুনো....

মেয়েদের শান্তিমতন আর নির্বিঘ্নে ব্লগিং করার টিপস:

১. প্রথমে নিজের প্রো-পিক হিসেবে মেয়েদের ছবি দিবা। অন্য ছবি দিলেই ট্যাগ করবে
২. গ্রুপিং করবা ( ব্লগের হোমরা-চোমরাদের সাথে খ্যাতির রাখবা। কেউ এ্যাটাক করলেই তারা প্রটেকশন দিবে)
৩.লুতুপুতুপনা করবা বেশী করে। কেউ খোঁচাইলে ও দাত বের করে হেসে হেসে রিপ্লাই দিবা।
৪.কোন ব্লগীয় ক্যাঁচালে মন্তব্য করবানা পারলে তো ক্যাঁচালে টাইমে লগইন ই করবানা
৫.দুই নৌকায় পা দিয়ে চলবা অর্থাৎ সবার সাথে ভালো ভাব ধরে চলবা(মনে মনে যতই বিরক্ত হও না কেন)
৬.তোসামদি স্বভাবের হবা।
৭.কিউট আর লক্ষ্মীস্বভাবের আপু হবার ভান করবা( কারণ মেয়েদের নরম ভাবতেই আমাদের পুরুষসমাজ অভ্যস্ত। পটপট করা মেয়ে কিংবা মুখের উপর কথা বলা মেয়ে তাদের নাখোশ করে। ব্লগে ও এর ব্যতিক্রম দেখিনাই)
৮. ভাইয়াদের লেকা বুঝ আর না বুঝ সবসময় প্লাস দিয়া খুশী রাখবা

(অফটপিক মন্তব্য করলাম ..সরি...আরোকিছু টিপস দিতাম কিন্তু মেজাজ বেশী খারাপের দরুন ভুলে গেছি....আজাইরা কিছু পাবলিক যারা ব্লগটারেই নিজের লাইফ মনে করে তাদের ট্যাগিং করার মানসিকতা দেখে ঘৃণাসহ বিরক্তি প্রকাশ করলাম)

১৪ ই জানুয়ারি, ২০১১ বিকাল ৪:৫০

নীল-দর্পণ বলেছেন: মেজাজ খারাপ করে কি লাভ। মেজাজ খারাপ করোনা আপি :(

টিপস গুলা মনে রাখার চেষ্টা করবো।

৪৩| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১১ দুপুর ১:০৫

জাকিয়া তানজিম বলেছেন: কাজে না লাগলেও উপকারের নিয়তে দিয়েছেন এটার জন্যই পূণ্য পেয়ে যাবেন ইনশাআল্লাহ। কাজের আগেই ভাল নিয়তের জন্যও নাকি আমলে পূণ্য লেখা হয়ে যায়।
আমার অবশ্য দেয়া হয়নি এখন পর্যন্ত। প্রয়োজন হলে দেয়ার ইচ্ছা রাখি।
আমারও ইনজেকশন ভীতি প্রবল ছিল একসময়..বেরাইম্যা হওয়াতে এত্ত ইনজেকশন পুশ করেছি যে এখন নরমাল ব্যাপার.. :-0 !
ভাল থাকা হোক নীল..।

১৪ ই জানুয়ারি, ২০১১ বিকাল ৪:৫২

নীল-দর্পণ বলেছেন: আপনিও ভাল থাকবেন জাকিয়া আপু :)

৪৪| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১১ রাত ৯:২৩

বড় বিলাই বলেছেন: হা হা হা, না রে কখনই ফিট হইনি, আসলে একবার একটা ছোট বাচ্চার জন্য অর্ধেক ব্যাগ রক্ত দিয়েছিলাম। এইজন্য পাঁচবার বলাটা ঠিক মনে হয়নি।

১৪ ই জানুয়ারি, ২০১১ রাত ১০:০৫

নীল-দর্পণ বলেছেন: আচ্ছা.... :)

৪৫| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১১ রাত ৯:২৪

মুনতা বলেছেন: জেরী আপুর কমেন্টা ভাল পাইলাম। ;) দারুণ বলছেন। কথা সত্যি,নো ডাউট।

১৪ ই জানুয়ারি, ২০১১ রাত ১০:০৮

নীল-দর্পণ বলেছেন: টিপসগুলো দারুন। আমারও পছন্দ হইসে :)

৪৬| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১১ রাত ১০:৫২

শূণ্য উপত্যকা বলেছেন: আপু আসলে আমি তোমাকে দেখেই ফাজলামো করেছিলাম। কারন ওখানে আর কাউকে তো চিনি না। আমি একটু বেশী করেছি তা ঠিক। একটু সামাল দাও না, প্লিজ! :(
আর শুন বাসন্তী আর সে একই তো, তাই না? আমার সাথে একটু পরিচয় করিয়ে দাও না। প্লিজ। :)
তেজ আমার পছন্দ। ;)

১৫ ই জানুয়ারি, ২০১১ সকাল ৮:৩২

নীল-দর্পণ বলেছেন: ব্যাপারটা সামাল দেয়া আমার সাধ্যের বাইরে.....

পরিচয়.....সরি ভাইয়া....
নিজেই খুজে নাও ;)

৪৭| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১১ রাত ১১:২২

পিংকী বলেছেন: ২৫+ আমার :)

১৫ ই জানুয়ারি, ২০১১ সকাল ৮:৩২

নীল-দর্পণ বলেছেন: থেংক্যু :)

৪৮| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১১ রাত ১১:৪৯

আউলা বলেছেন: ইচ্ছাটাই আসল। উপকারের ইচ্ছা থাকলে সুযোগ মিলবেই!

১৫ ই জানুয়ারি, ২০১১ সকাল ৮:৩৩

নীল-দর্পণ বলেছেন: হুমম
ধন্যবাদ আপি

৪৯| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১১ সকাল ১১:৪১

রোকন রাইয়ান বলেছেন: কতবার শাহবাগ, বইমেলার ষ্টল এর পাশে ওরা রক্ত দিতে বলেছেন, দিতে পারিনি।

আপসোস।

১৫ ই জানুয়ারি, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:১১

নীল-দর্পণ বলেছেন: ওসব না দিয়ে বরং যখন দরকার তখন দিন।

আর ভয়ের কিছুই নেই। ভয় কিসের, মোটা সুই, ব্যথা পাবো কিনা...কত টুকু পাবো...এরকম একটা ভয় কাজ করে
কিন্তু যে যখনই ভয়টা বেশী করবে তখনই যে মানুষটাকে দিচ্চেন একবার তার কথা চিন্তা করবেন।
মোটেও ব্যাথা লাগেনা। বরং এর চেয়ে বেশী ব্যথা অনেক সময় মশা কামড় দিলেও লাগে :)

৫০| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১১ রাত ১:৪৮

সজল শর্মা বলেছেন: :( :( :( :( কাজে লাগতেও পারে একদিন।

১৬ ই জানুয়ারি, ২০১১ সকাল ৮:৩৭

নীল-দর্পণ বলেছেন: হুমম :(

৫১| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১১ সকাল ৮:৪৭

মেহরাব শাহরিয়ার বলেছেন: আশাহত হবার কিছু নেই । চলুক না ..

৫২| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১১ বিকাল ৪:২৫

মাহী ফ্লোরা বলেছেন: এইটা কথা হইলো?দুরররর:(

৫৩| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১১ বিকাল ৫:৩৬

ইসতিয়াক আহমদ আদনান বলেছেন: মোহাম্মদপুর রেড ক্রিসেন্ট অফিস। জায়গাটা আমার জন্যও স্মরনীয়। প্রথমবারের টা সহ দুই বার ওইখানে রক্ত দিয়েছিলাম। আমি এই পর্যন্ত যতজনকে দিয়েছি তাদের সবার অবস্থা ছিল শেষ পর্যায়ের। তবে তাদের কাছ থেকে যে ভালবাসা পেয়েছিলাম সেটা কখনো ভুলতে পারব না।


যাই হোক, আপনি প্রথমবার রক্ত দিয়েছেন, শুভকামনা জানাই। আশা করি ভবিষ্যতে কারো প্রয়োজন হলে আপনি আবারো দিতে যাবেন। এভাবে সবাই যদি এগিয়ে আসে তাহলে বাংলাদেশে একটি মানুষও রক্তের অভাবে মারা যাবে না। আমরা সেই স্বপ্নটাই সবসময় দেখি।

৫৪| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১১ রাত ৯:০৫

সত্যবাদী মনোবট বলেছেন: এ+................

বাহ ভালোই তো....তা গোল্ডেন না জেনারেল???

ব্যাপার না...দরকার হলে তোমায় জানাবো। তখন তুমি দিয়ো কিন্তু

বাড়ীর দরজা খুলে রেখে এসেছি তাও আসোনা কেন আপু??

৫৫| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১১ দুপুর ১২:৪৫

টানজিমা বলেছেন: খাইছেরে, কাজের বুয়া জেলি/বেলি/চেলি দেখি পুরাই চেতা :|


যাগ্গা, জেলির মন্তব্যে তেব্র ফতিভাদ। এবং তারে কইস্যা মাইনাচ X(

১৭ ই জানুয়ারি, ২০১১ বিকাল ৩:৪৮

নীল-দর্পণ বলেছেন: X(( X((

৫৬| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১১ সকাল ৭:২৮

আমি ভাল আছি বলেছেন: মানুষকে রক্ত দিছি তিন বার আর মশায় নিছে হাজারবার...।

৫৭| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১১ বিকাল ৫:২৫

বখাটে পুলা বলেছেন: ওই চুপ!!! একদম চুপ!!!X(X(X(

৫৮| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:৫০

ইউনুস খান বলেছেন: নাভানার প্রিন্স সাব আপনারে মিসাইতেছে :P:P:P

১৮ ই জানুয়ারি, ২০১১ রাত ৯:৩০

নীল-দর্পণ বলেছেন: ওহহো! উনি একুন শুদুই স্মৃতি :( :(

৫৯| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১১ রাত ১০:০৭

বখাটে পুলা বলেছেন: আহা, একটা মাইনাচ পর্ছে, দেইখা বড়ই আমোদিত হইয়া পিরিত হইলাম !:#P

আরেক্টা দিতাছি খারা! X((

১৮ ই জানুয়ারি, ২০১১ রাত ১১:০৩

নীল-দর্পণ বলেছেন: :-< |-)

৬০| ২১ শে জানুয়ারি, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:১১

শরীফ উদ্দীন বলেছেন: শেষ পর্যন্ত লোকটা মারা গেল.......। ইন্ডিয়াতে মারা গেছে। যাই হোক তোর চেষ্টা তুই করেছিস......। তোকে এই বলে ধন্যবাদ জানাই যে তুই ভয় পেয়ে পিছিয়ে আসিস নি.....। এক ব্যাগ রক্ত যদি একজন অসুস্থ মানুষকে সুস্থতা দিতে পারে তবে একটু-আধটু ভয়কে প্রশ্রয় দেয়া কি বুদ্ধিমানের কাজ.....? আমি বেশ কয়েক বার দেখেছি যে অনেক অসুস্থ জানার পরও সামান্য ভয়ের কারণে কথা দিয়েও আর রক্ত দিতে আসেনি। পরে জিজ্ঞেস করলে উওর ছিল এমন " আম্মু বলেছে আমার শরীর ভাল না, তাই রক্ত দিতে নিষেধ করেছে।" যারা এমন সমস্যায় ভুগের তাদের বলি..... আম্মুতো অনেক কিছুই নিষেধ করে সব কি পালন করেন। ধানমন্ডি লেক আর বিভিন্ন মার্কেটের ফুটকোর্টে যে ললনার হাত ধরে ডেটিং এ জান তার কথা কি আম্মু জানে.......?!
আমার মনে হয়..... এমটা প্রাণের উপকারার্থে আম্মুর এমন একটু কথা না শুনলেও পাপ হবে না। আর আম্মুকে জাননোরই বা দরকার কি। আমি যে দিন প্রথম রক্ত দেই দেয়ার পরে এসে আম্মু কে বলেছি। একটু রাগ করেছিলেন বটে.....। এখন আর তেমন কিছু বলে না। নিয়মিতই দেয়া পড়ে.......

২১ শে জানুয়ারি, ২০১১ রাত ৮:১১

নীল-দর্পণ বলেছেন: হুমম...ফোনটা পেয়ে খারাপ ই লাগছিল

৬১| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১১ রাত ২:২৬

শেখ আমিনুল ইসলাম বলেছেন: শুভ কামনা রইল

৬২| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১১ রাত ১১:২৩

মুশতারী বলেছেন: রক্ত দেয়া খুবই ভালো একটা কাজ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.