নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আস্ সালামু আলাইকুম্

আনাড়ী রন্ধন শিল্পীর ব্লগ B-)। ব্লগের বাজে-মানহীন লেখাগুলোর মাস্টার পিস দেখতে চাইলে এই ব্লগারের পোষ্ট গুলো পড়ে দেখতে পারেন। কথা দিচ্ছি, নিরাশ হবেন না। B-)

নীল-দর্পণ

নগণ্য একজন মানুষ। পছন্দ করি গল্পের বই পড়তে, রান্না করতে। খুব ইচ্ছে করে ঘুরে বেড়াতে। ইচ্ছে আছে সারা বাংলাদেশ চষে বেড়ানোর।

নীল-দর্পণ › বিস্তারিত পোস্টঃ

যদি ছবি আঁকতে পারতাম! তবে....

২৬ শে অক্টোবর, ২০১৪ দুপুর ১:০০

মানুষ কত সুন্দর সুন্দর ছবি আঁকে, এসব দেখে মনে হয় আমিও যদি পারতাম ওরকম আঁকতে! তাহলে নিশ্চিত আমাদের পুরানো সেই জমজমাট বাড়িটির প্রতিটি আনাচে কানাচের চিত্র ক্যানভাসে তুলে আনতাম। বন্দী করে রাখতাম সাদা ক্যানভাসে। সাদা ক্যানভাসে বন্দী করতে না পারলেও মনের ক্যানভাসে ঠিকই বন্দী করে রেখেছি।
ঢাকা থেকে গেলেই যে চিত্র দেখতাম প্রায়-ই সেটা হল বাড়ীর সামনের রাস্তার ওপাশে বিশাআআআআআল জোড়া শিমুল গাছের নিচে আমার ছোটখাটো দাদু ঝাড়ু নিয়ে ব্যস্ত জ্বালানী পাতা জোগাড় করতে। কখনো তারও পরে পুকুরের ওপাশে কাচায় (গাছের প্রায় অন্ধকার বাগান) বিশা....ল বিশা...ল শিল কড়ই গাছের পাতা ঝাড়ু দিয়ে জমানোর কাজে ব্যস্ত। সেই শিমুল বা কড়ই গাছ এখন আর নেই। সেগুলো বিক্রি করে বাপ-চাচা, দাদী-ফুফুদের মাঝে বন্টন হয়ে গেছে।

বাড়ীর ভেতরের চিত্র ছিল এরকম: যেটা আমি প্রথম বা দ্বিতীয় ক্যানভাসে তুলতাম, দাদার আমলের ছোটকাকার ঘর পূর্ব পশ্চিম দিক করে পশ্চিম মুখী তোলা, আর তার লাগোয়া আমাদের ঘরটি উত্তর ভিটিতে দক্ষিন মুখী করে তোলা। দুই ঘরে কোনা দিয়ে দুজন মোটামুটি যাতায়াত করতে পারে এরকম জায়গা ছিল, যেটা দিয়ে আমাদের পেছনের শরিক ছোট দাদারা যেতো।

দাদু তার স্বামীর আমলের অর্থাৎ বর্তমানে যেটা ছোটকাকার; সেই ঘরেই থেকে গেছেন যত দিন নিজের শক্তি ছিল, কাজ করেছেন। শেষ চার-পাঁচ বছর আর নিজের শারীরিক শক্তি ছিলনা বলে ছেলেদের বাড়ী ছিলেন। এখনো মনেহয় দাদুর ঘরটি ঠিক আগের মতই আছে, বাড়ী গেলে সেরকম ই দেখতে পাবো।
আরেকটি ক্যানভাসে আমি তুলতাম, বারান্দার ছোট চৌকি যেখানে ছোট ফুফুরা এলে থাকতেন, ঘরের মাঝে এক পাশে বড় চৌকি যেখানে বড় ফুফু বা ছোট কাকারা এলে থাকতেন, মাঝে অনেকখানি ফাঁকা জায়গা তারপরে আরেক প্রান্তে বড় একটি চৌকি এবং তার সাথে লাগোয়া ছোট্ট নামাজের একটি চৌকি। বড়টিতে খাওয়া হতো এবং ছোটটিতে দাদু থাকতেন। তার নামাজ, ঘুম, খাবার সময় বসা সব কাজ ছিল ছোট চৌকিতে। নামাজের চৌকির সামনে একটি পর্দা ছিল যেটা বেশির ভাগ সময় গোটানো থাকতো। আমরা সবাই বাড়ী গেলে ঐ পর্দার ভাজে হাত দিলে কমলা বা অন্য ফল পাওয়া যেতো যেগুলো সবাই নিতো।

চৌকির পাশেই এক কোনা দিয়ে দক্ষিন দিকে একটি দরজা বাইরে যাওয়ার আর সামনে পশ্চিম দিক লাগোয়া একটি বড় মাচা হাফ বেড়া দেওয়া যেটা ছিল আমার দাদুর আরেকটি জগত! অন্ধকার সেই মাচায় মা-কাকীরা তেমন কেউ ঢুকতো না সাপ-ব্যাং এর ভয়ে আর ঢুকলেও লাইট হরিকেন নিয়ে ঢুকতো। আম্মা তো একবার অন্ধকারে নোনা ইলিশের পাত্রে হাত দিয়ে ঠান্ডা লাগায় সাপ সাপ বলে দৌড়ে বের হয়ে আসে! দাদু অবলীলায় কোন বাতি ছাড়াই সেখানে ঘুরে বেড়াতো। ঐটুকু মানুষ লাফ দিয়ে অত উচুতে কিভাবে উঠতো আর নামতো সেটাও একটা ব্যাপার ছিল!

জীবনের প্রায় ত্রিশটি বছর স্বামী ছাড়া কাটিয়েছেন এই মহিলা, যার প্রায় পঁচিশটি বছর ছিলেন একেবারেই একা! কোন ছেলের কাছে যাননি ছোট বেলায় স্বামীর বাড়ী এসেছেন, মরবেন স্বামীর ভিটায় সেই আশায়! আমি ভেবে পাইনা এরকম ধৈর্য্যশীল, সংযমী হওয়া কিভাবে সম্ভব!

আরেকটি ক্যানভাসে আমি তুলতাম রান্না ঘরের চিত্র। আমাদের ঘরের পশ্চিম কোনায় ছিল রান্নার জায়গা। শুকনো মৌসুমে রান্নার জন্যে উপরে কোন রকম ছাউনি দিয়ে রান্না করা হতো। জায়গাটি ছিল অর্ধ বৃত্তাকার। পরবর্তীতে সেখানে আমাদের ঢেকি ঘর বানানো হয়।

দাদুর থাকার ঘরের ঠিক বিপরীতে ছিল রান্না ঘর। নৌকার ছইয়ের মতন বাঁশের চাটাই দিয়ে গোল করে চালা তার উপর নীল প্লাস্টিকের কাগজ দেয়া থাকতো রোদ-বৃষ্টির পানিতে যাতে তাড়াতাড়ি নষ্ট না হয়। চারপাশে ছিল পাট খড়ির বেড়া। এটা ছিল রান্নার ছাপড়া। আর একদম এর সাথেই লাগোয়া আরকটি ঘর ছিল সেটা আমাদের, যেটা ছিল ঢেকি ঘর।
প্রায় সারাক্ষন-ই ধুপ ধুপ আওয়াজ আসতো এই ঢেকি ঘর থেকে। ঢেকিটি এখন স্থান পেয়েছে আমাদের নতুন বাড়ীর ঢেকি ঘরে। সংসারের এই একটি জিনিসই আমার মা চেয়ে নিয়েছেন, শাশুড়ীর ঢেকিটি!

ঢেকিতে কোন কাজ করার সময় মাঝে মাঝে তার মাথায় গিয়ে বসে থাকা ছিল আমার খুব পছন্দের কাজ, এবং এখনো কাজটি করে থাকি সুযোগ পেলে।
আমি যদি ছবি আঁকতে পারতাম তবে অবশ্যই এই ছবিটি আঁকতাম, ঢেকিতে ধান বা চাল কুটা হচ্ছে, চারপাশে তা ছড়িয়ে আছে। মা-চাচী-ফুফুরা কেউ ঢেকির প্রান্তে দাড়িয়ে গল্প করছে, কেউ পাশে বসে পানি খাচ্ছে আর কেউ কুটা ধান বা চাল ঝাড়ছে বা চালছে। ফ্রক পড়া ছোট্ট একটি মেয়ে ঢেকির উপর পা ঝুলিয়ে বসে আছে। তার দাবি "আমি বসে থাকি তোমরা ঢেকিতে পাড় দাও" । তার ধারণা পাড়ের সাথে সাথে সে উপরে উঠবে আবার নিচে নেমে যাবে, দারুন একটি ব্যাপার হবে!

মেয়েটি রং, তুলি, ক্যানভাসে হাতে আঁকতে না পারলেও মনের ক্যানভাসে ঠিক সাজিয়ে রেখেছে!

দাদু নেই দেড় বছরের বেশী। বাড়িটিও আগের মত নেই। দাদু থাকতেই এর জমজমাট অবস্থা শেষ হয়ে গিয়েছিল প্রায় ১০/১২ বছর আগেই এখন একেবারেই শেষ। নড়বড়ে ঘরটিই আছে শুধু ঠিকনা দিয়ে দাড় করানো! সেই রান্না ঘর, ঢেকিঘর, কল পাড় কিচ্ছুই নেই এখন আর।

কলপাড়ের চিত্র মনে হলে ভেসে ওঠে একটি ব্যস্ত কলপাড়, যেটা ছিল রান্না ঘরের পাশেই, বাড়ীর মসজিদের সামনে। এক পাজা হাড়িপাতিল নিয়ে বাড়ীর দুই বউ সকালবেলা সেখানে গল্প করতে করতে হাড়িপাতিল ধুচ্ছে। একজন কল চেপে দিচ্ছে আরেকজন মেজে ধুয়ে রাখছে। কখনো অন্য বাড়ীর কেউ পানি নিতে দাড়িয়ে আছে পাশে।

মনের ভেতর খুব হাহাকার করে সেই চিত্র মনে করে।
আমি যদি পারতাম সত্যিই একেকটি চিত্র এঁকে ঘরে রাখতাম, মনের সাথে সাথে চোখেও দেখতে পাতাম!

মন্তব্য ৩২ টি রেটিং +৫/-০

মন্তব্য (৩২) মন্তব্য লিখুন

১| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১৪ দুপুর ১:৪২

আহমেদ আলাউদ্দিন বলেছেন:
দাদু তার স্বামীর আমলে =p~


একটা আঁকার স্কুলে ভর্তি হোন :)

২৬ শে অক্টোবর, ২০১৪ বিকাল ৪:৩৭

নীল-দর্পণ বলেছেন: 'দাদু দাদার আমলের' বাক্যটা আমার কাছে কেমন যেনো লাগল, তাই... :(

ভর্তি হয়ে লাভ হবেনা, এটা একটা গুণ, যেটা আমার নাই

২| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১৪ দুপুর ১:৪৪

জেরিফ বলেছেন: আমি যদি পারতাম সত্যিই একেকটি চিত্র এঁকে ঘরে রাখতাম, মনের সাথে সাথে চোখেও দেখতে পাতাম!


আক্ষেপ কে লালিত করেন ঠিকি পারবেন ।

২৬ শে অক্টোবর, ২০১৪ বিকাল ৪:৪৩

নীল-দর্পণ বলেছেন: আমি যদি সামান্যতমও আঁকাআঁকি পারতাম তাহলেও চেষ্টা করে দেখতাম, কিন্তু একেবারেই পারিনা !

৩| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১৪ দুপুর ১:৪৪

অন্ধবিন্দু বলেছেন:
নীল-দর্পণ,
ওয়ালাইকুমসসালাম। স্মৃতির ক্যানভাসে চিরাচরিত হাহাকার। শব্দছবিতে কিন্তু অনেকখানি এঁকে গেলেন পুরানো সেই জমজমাট বাড়িটির কথা ...

শুভ কামনা রইলো।

২৬ শে অক্টোবর, ২০১৪ বিকাল ৪:৪৩

নীল-দর্পণ বলেছেন: ধন্যবাদ
ভাল থাকবেন আপনিও :)

৪| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১৪ দুপুর ১:৫৮

অপূর্ণ রায়হান বলেছেন: মধুর এই চিত্রগুলি স্মৃতির ক্যানভাসে আছে , আরও মায়াময় হয়ে থাকবে ।

ভালো থাকবেন ভ্রাতা :)

২৬ শে অক্টোবর, ২০১৪ বিকাল ৪:৪৫

নীল-দর্পণ বলেছেন: আপনিও ভাল থাকবেন ভাইয়া :)

৫| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১৪ দুপুর ২:১৩

হাসান মাহবুব বলেছেন: এত সুন্দর বর্ণনা, তুমি তো অক্ষর দিয়েই ছবি এঁকে ফেললে মুক্তা আপা।

২৬ শে অক্টোবর, ২০১৪ বিকাল ৪:৫৪

নীল-দর্পণ বলেছেন: রং দিয়ে আঁকতে পারলে আরো ভাল লাগত। থ্যাংকস হামা ভাইয়া

৬| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৩২

মামুন রশিদ বলেছেন: মানুষের জীবনে কত না পাওয়া, না পারার হাহাকারই থাকে । তবু জীবন এগিয়ে চলুক সুন্দরের পানে ।

২৭ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ৮:৪৭

নীল-দর্পণ বলেছেন: :) সুন্দর মন্তব্যের জন্যে ধন্যবাদ

৭| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৩৮

সুমন কর বলেছেন: অামিও কোন ছবি অাঁকতে পারি। |-)

স্মৃতিময় লেখা ভাল লাগল।

২৭ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ৮:৪৮

নীল-দর্পণ বলেছেন: ধন্যবাদ :)

৮| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:২১

মোর্শেদ আলম কায়ান বলেছেন: ঢেঁকির মাথায় বসে থাকা আমারও প্রিয় কাজ ছিল। বহু বছর ঢেঁকি দেখি না, আপনি আজ তা সামুতে দেখিয়ে দিলেন। আপনার লেখা যেন চোখের সামনে ঢেঁকি নিয়ে আসল। আপনাকে অশেষ ধন্যবাদ!


আফটার অল, দারুণ লিখেছেন!

২৭ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ৮:৪৯

নীল-দর্পণ বলেছেন: আমি এখনো সুযোগ পেলে বসে যাই ঢেকির মাথায়, যেনো স্বর্গে যেতে পারবো :P

ধন্যবাদ ভাই। ভাল থাকবেন :)

৯| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৩৯

অপূর্ণ রায়হান বলেছেন: সরি , নিক খেয়াল করি নাই আপু :)

২৭ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ৮:৫০

নীল-দর্পণ বলেছেন: হাহা...ব্যাপার না। সবাই প্রথমে ভাইয়াই বলে আমাকে :P

১০| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৪৩

জুন বলেছেন: ছবিতেও হয়তো এত সুন্দর ফুটে উঠতোনা নীল দর্পন ।
+

২৭ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ৮:৫০

নীল-দর্পণ বলেছেন: সত্যিই!?
ধন্যবাদ অনেক :)

১১| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ৮:৫২

মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন:

যেন সার্বজনীন ইচ্ছার কথাই বলেছেন....

অনেকেরই এরকম ইচ্ছা হতে পারে....
কতকিছু দেখেছি এযাবত.... কত ছবি হতো!
এখন তো ক্যামেরা’র যুগ!


শুভেচ্ছা......... :)

২৭ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ৮:৫২

নীল-দর্পণ বলেছেন: ক্যামেরার যুগেও হাতে আঁকা ছবির জন্যে হাহাকার ! :P

ধন্যবাদ :)

১২| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১২:১৬

কলমের কালি শেষ বলেছেন: লেখায় ুন্দর ছবি অংকন হয়ে গেছে । চমৎকার স্মৃতিচারনী বর্ননা । :)

২৭ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ৮:৫২

নীল-দর্পণ বলেছেন: আপনাদের কমেন্টগুলো এত সুন্দর :)

অনেক অনেক ধন্যবাদ জানবেন :)

১৩| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১৪ ভোর ৬:০১

রেজওয়ানা আলী তনিমা বলেছেন: চমৎকার , একটানে পরে ফেললাম। ছবির থেকে বরঞ্চ আপনার লেখার বর্ননাই বেশী ভালো হয়েছে।

২৭ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ৮:৫৩

নীল-দর্পণ বলেছেন: তাই নাকি!

ভাল লাগছে অনেক :)
অনেক অনেক ধন্যবাদ

১৪| ০৬ ই নভেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:২৪

রঙ তুলি ক্যানভাস বলেছেন: "মেয়েটি রং, তুলি, ক্যানভাসে হাতে আঁকতে না পারলেও মনের ক্যানভাসে ঠিক সাজিয়ে রেখেছে!" আমিও মেয়েটির মত ,মনের ক্যানভাসে,আর স্মৃতির ক্যানভাসে এঁকে রাখি সব ছবি।
ছবির ক্যানভাস হল ডায়রী ,কলম হল তুলি, আর শব্দগুলো হাজার রঙের মেলা :)

পোস্টে ভাললাগা।

১১ ই নভেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৪:৫০

নীল-দর্পণ বলেছেন: শব্দগুলো হাজার রঙের মেলা সুন্দর বলেছেন :)

অনেক অনেক ধন্যবাদ

১৫| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১২:৪৮

ডাইরেক্ট টু দ্যা হার্ট বলেছেন: কি পারো তুমি? এত সুন্দর বর্ণনা দিতে পারলে ঠিকি রং তুলি ক্যানবাসেও ভেসে উঠতে পারে, চেষ্টা করে দেখো না হয় একটু কালি কলম কাগজের ক্ষয় হলো

২৭ শে নভেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১:১১

নীল-দর্পণ বলেছেন: খুব ইচ্ছা আছে। দেখি চেষ্টা করবো একবার সময় করে।

ভাল আছেন?

১৬| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১০:০৩

মহামহোপাধ্যায় বলেছেন: লেখাটা পড়ার পর চুপচাপ বসে আছি ক্ষাণিকক্ষণ হলো। মন্তব্য করার সামর্থ্য নেই। এরকম কিছু আমিও ফুরিয়ে যেতে দেখেছি কিনা, তাই জানি এটা কতটা কাঁদায় :(

১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১০:৩১

নীল-দর্পণ বলেছেন: :(

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.