নাগরিক হিসেবে একজন মানুষকে মূল্যায়ন করতে গিয়ে

১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৫ দুপুর ২:৪৪

নাগরিক হিসেবে একজন মানুষকে মূল্যায়ন করতে গিয়ে আমি প্রথমেই তার মানবিক মূল্যবোধ মানবাধিকার রক্ষায় ভূমিকা এবং মানবিক গুণাবলীর প্রতি গুরুত্ব দেই। নিজের বিষয় মনে করি যে বুঝি যে, কোন মানুষই দোষ ত্রুটির উর্ধ্বে নয়। গভীর মনোযোগী হয়ে কাজ করতে গেলেও ভুল হওয়া অস্বাভাবিক নয়। তারপরও যদি একজন নাগরিক মাঝে অপরের প্রতি দয়া মায়া মমতা আবেগ অনুভূতি চেতনা ও সুনাগরিক বৈশিষ্ট্য বিদ্যমান থাকে তবে তাকে প্রথমেই সৃজনশীল হিসেবে মূল্যায়ন করা উচিত। তার মাঝে মানুষের মৌলিক দিক অপরের প্রতি শ্রদ্ধা ভালোবাসা করুণা দয়া মায়া মমতা সততা আদর্শ ন্যায় পরায়ণ হয়ে রাষ্ট্র দেশ সরকার সংবিধান স্বাধীনতা ভাষা সংরক্ষণ ইচ্ছা আগ্রহ চেষ্টা থাকলে গুরুত্বপূর্ণ হিসেবে গুণাবলীর দ্বিতীয় ধাপ অতিক্রম করার উদাহরণ তিনি। মৌলিক অধিকার অন্ন বস্ত্র বাসস্থান শিক্ষা পরিবেশ অধিকার উন্নয়নে সম্পৃক্ত থাকলে তিনি আরেকধাপ এগিয়ে রয়েছেন মাথায় রাখতে হবে। আমাদের সমাজে এমন মানুষও আছে যারা উপরোক্ত গুণাবলী এড়িয়ে গিয়ে প্রতিপক্ষ হিসেবে মনগড়া দোষ ত্রুটি ইত্যাদি অভিযোগ তুলে উপরোক্ত গুণাবলী সম্পন্ন একজন মানুষ নাগরিক অর্থাৎ সুনাগরিককে হেয় করার চেষ্টা করে যারা নিজেরাই অসংখ্য ভুল বিভ্রান্তি দুর্নীতি অনিয়ম অপরের অধিকার খর্ব অর্থাৎ নানান অপকর্মে জড়িত। প্রকৃত সুনাগরিক এবং সত্য আড়াল করতে নিজেরা সমালোচনায় মুখর হয়ে মিথ্যা তথ্য অপপ্রচার অপবাদ ইত্যাদি কৌশল অবলম্বন করে থাকে । রাষ্ট্র দেশ সরকার সংবিধান স্বাধীনতা রক্ষায় যারা অবদান রাখেন তাদের প্রতি এহেন আচরণ একজন সুনাগরিককে পিঁড়া দেয়। তার মানবাধিকার সুস্থ জীবনধারার অন্তরায় যার প্রধান অন্তরায় মিথ্যার অনুসারী যারা নিঃসন্দেহে মিথ্যাবাদী দুর্নীতিবাজ ভন্ড প্রতারক। এই প্রতারকরা ব্যক্তি স্বার্থে নানান অপকর্মে জড়িত। মিথ্যাবাদীর ষড়যন্ত্র রুখে দিয়ে সত্য এবং সত্যের বাহক মানবিক মানুষের প্রতি সদয় হওয়া প্রত্যেক শ্রেণী পেশার মানুষের দায়িত্ব কর্তব্য।

০ টি +০/-০