নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মুক্ত আকাশ

যুক্তি যেখানে অচল,অসার গালি'ই সেখানে সম্বল

মুক্ত আকাশ › বিস্তারিত পোস্টঃ

প্রসঙ্গ:ইসলাম ও নারী-২(নাস্তিকের ধর্মকথার জবাবে)

৩০ শে নভেম্বর, ২০১০ বিকাল ৩:১০

নাস্তিকের ধর্মকথা





১) কোরআনে যেহেতু একজন পুরুষের স্থলে দু'জন নারী সাক্ষীর কথা বলা আছে কেন? এর মধ্য দিয়ে দুইজন পুরুষকে একজন নারীর সমকক্ষ হিসাবে কি গণ্য করা হলো না?



B-) এটা ভাই কোন ধরনের অংকের সুত্র,

যে ১ জন পুরুষ=২জন নারী

বা,২জন পুরুষ সমান=১ জন নারী?



কেউ কি অংকটা বুঝিয়ে বলবেন?



২) কোরআনে স্ত্রীকে বেধরক প্রহারের অধিকার স্বামীকে দেয়া হয়েছে। এটা কি অমানবিক নয়? একই অধিকার স্ত্রীকে দেয়া হয়নি কেন? এটা কি সম অধিকার বা ন্যায়পরায়নতা প্রকাশ করে?



B-)" বেধড়ক" কথা কোরআনে কোথায় আছে,জানাবেন কি?অপেক্ষায় থাকলাম জানার জন্য।আমার জানা মতে কোরানে শুধু এতটুকু আছে আঘাত করা যেতে পারে।আর সে আঘাত কেমন হতে পারে,তার ব্যখ্যা দিয়েছেন নবী(স।)তিনি বলেছেন, এমন আঘাতর মেসওয়াকের মাথা দিয়ে হাল্কা স্পর্শ করা যেতে পারে।আর তাছাড়া তিনি আমাদের আদর্শ।তিনি কোনদিন কোন স্ত্রীর গায়ে হাত তুলেননি



৩) কোরআনে নারীদের মাসিক রজঃস্রাবকে অশুচি হিসাবে গণ্য করা হয়েছে কেন? এসময়ে নারী কেন ধর্মীয় কাজকর্মের (নামাজ-রোযা প্রভৃতি) পর্যন্ত অধিকার পাবে না?



B-) নারী মাত্রেই জানেন কি ধরনের শারিরীক মানুষিক কষ্তের মধ্য দিয়ে যেতে হয় তাদের এই সময়ে।ইসলাম তদের এই সময়ে নামাজ রোজা থেকে অব্যাহতি দিয়েতো বড়ং তাদের প্রতি ইহসান করেছে।নামজের জন্য পবিত্রতা শর্ত।এই সময়ে তাদের পাক থাকা সম্ভব হয়না।তাই নামাজ পড়া নিষেধ।অশুচি মানেতো তাদের সাথে চলাফেরা নিষেধ করা হয়নি।পুরাতন অন্যান্য ধরমের মত টাডের ছোয়া নিষিদ্ধ ।এখানে ঠিক আপত্তির জায়গা কোথায় বুঝলামনা।



৪) কোরআনে স্ত্রীকে শষ্যক্ষেত্রের সাথে তুলনা করে হেয় করা হয়নি কি



B-) কত গান শুনলাম "এই মাটি আমার মা"।কারন এই মাটি আমদের ফসল দেয়।কৃষক এই মাটিতে ফসল ফলায়,এই মাটিতে তার সন্তানের মত সোনার ধান বেড়ে উঠে।কই কেউতো বল্লোনা মাকে কেন শস্যক্ষেতরের সাথে তুলনা করা হলো?একজন পুরুষ মিলনের মাধ্যমে তার sperm নারীর জরায়ুতে নিক্ষেপ করে।নারী সে sperm টার জরায়ুতে ধারন করে সন্তান জন্ম দেয়।ঠিক সেই কৃষকের মত,যে বীজ বুনে ফসল ফলায়।এখানে ছোট হবার বিসয় আসছে কেন?নারীকে জদি সেরকম ক্ষেত বলা হয় তবে সমস্যা কোথায়?



৫) কোরআনে যেহেতু নারীকে পুরুষের অর্ধেক সম্পত্তি দেয়া হয়েছে। কেন? এর মধ্য দিয়ে কি প্রমাণ হয় না যে নারী-পুরুষকে সমান অধিকার দেয়া হয়নি?[/su



B-) নারী পুরুষ কি সমান সব ক্ষেত্রে?মেয়েদের জন্য maternity leave আছে।ছেলেদেরতো নেই।দুজনি চাকরি করে,অথচ একজন অণ্ন্যের সমান বেতন পায় কয়েক মাস কাজ না করেও।মেয়েদের জন্য বাস এ সংরক্ষিত আসন,অথচ ছেলেদের জন্য?স্কুলে,কলেজে তাদের জন্য আলাদা common room কেন?এগুলি কি দুজনকে সমান করলো?বিভিন্ন tournament এ ছেলেমেয়েদের আলাদা group কেন?নারী পুরুষ তো সমান হবার কথা।



আমি মনে করি উপরের এই বিভাজন সঠিক।কারন নারী পুরুষ এখন না।দুজনের কর্মক্ষেত্র আলাদা,দায়দায়িত্ব আলাদা।



পুরুষ সম্পত্তি বেশী পায়।কারন:

১।নারীর সারা জীবনের যত আর্থিক দায় সব পুরুষের।

২।নারীকে বিয়ের সময় পুরুষ মোহরানা দেয়।

৩।পুরুষকে উপার্জন করে নারীর ভরনপোষনের ব্যবস্থা করতে হয়।

৪।নারী যদি কিছু উপার্জন করে,সেখানে পুরুষের কোন অধিকার নেই।





দেখা যায় পুরুষের দায়িত্ব অনেক।তার খরচের খাত ও অনেক।তাই তাকে সম্পত্তিতে নারীর চাইতে বেশি দেয়া হল।কিন্তু নারীর যেহেতু খরচ কম,তাই তার অংশ কম।



৬) কোরআনে অপ্রাপ্তবয়স্ক বালিকাদের বিয়ে করাকে নিষিদ্ধ করা হয় নি কেন?



B-) কারন কোরআনের বিধান কোন এক কালে সীমাবদ্ধ নয়।এর বিধান সর্বকালের সর্বযুগের।কোরআন বিয়ের কোন বয়স নির্ধারন করেনি।এটি ছেড়ে দি্য়েছে সমসাময়িক মানুষের পছন্দ,অভিরুচির উপর।যে সময় কোরআন অবটীর্ন হয় তখন মানুষের মাঝে অল্প বয়সে বিয়ের প্রচলন ছিল।এই যুগে এসে মানুষ অল্প বয়সে বিয়েটাকে খরাপ চোখে দেখছে।কে জানে আগামি শতকে মানুষের এই অভিরুচি পাল্টে যেতেও পারে।বোয়ের মত একটা গুরুত্বপুর্ন বিষয়ে কোন বয়স নোর্ধারন না করে দেয়াটা আমার মনে হয় কোরআনের বিজ্ঞতার পরিচয়।



৭) কোরআনে অমানবিক হিলা বিয়ের কথা লিখা আছে কেন?[/su



B-)কোরআন কিংবা হাদীস্‌ বা ইসলামের কোথাও হিলা বিয়ে নামে কিছু নেই কারো জানা থাকলে জানাবেন।



কোরআনের সুরা বাকারার ২৩০ আয়াতে আল্লাহ বলেছেন যদি কেউ তার স্ত্রীকে তিন তালাক দেয় তবে সে স্ত্রীকে ফিরিয়ে নিতে পারবেনা যতক্ষন না সে স্ত্রীর অন্য কারো সাথে বিয়ে হয় ও স্বাভাবিক ভাবে তালাক হয়।



ইসলাম পুর্বযুগে আরবের লোক সকাল বিকাল তালাক দিত আর ফিরিয়ে নিত।এটি ছিল তাদের কাছে এক ছেলে খেলা।এভাবে তারা নারীদের নানাভবে কষ্ট দিত।না নারীরা শান্তিমত কারো ঘর করতে পারতো,না তালক নিয়ে আলাদা হতে পারতো।



ইসলাম নারীদের এই কষ্ট লাঘব করেছে।বলেছে তিন তালাকের পর নারীরা আলাদা হয়ে যাবে।পুরুষরা যাতে এই নিয়ে খেলতে না পারে সেজন্য নারীদের আরেক বিয়ের আগে পুর্বের স্বামির সাথে মিলতে না পারার বিধান রাখা হয়েছে।যাতে করে পুরুষরা সাবধানি হয়।কারন উল্টাপাল্টা তলাক দিলে াআগের স্ত্রীকে ফিরে পাওয়ার পদ্দঃতি অনেক কঠিন।এতে সে সংযত হবে।



কিন্তু দুখের বিষয় কিছু লোক হিলা বিয়ে নামে নতুন পদ্ধতি বের করেছে।তারা কারো সাথে চুক্তি করে,আজ বিয়ে করে কালকেই ছেড়ে দিতে হবে।নারীকে বাধ্য করা হয় এমন বিয়েতে মত দিতে।এই ধরনের বিয়ে ইসলামে কথঠোর ভাবে নিষিদ্ধ।রাসুল(স।) বিভিন্ন হাদীসে এমন বিয়ে কারির উপর অভিসম্পাত দিয়েছেন।



ইসলাম বরং নারীর মর্যাদা সমুন্নত করেছে।যে লোক তাকে তলাক দেয় সে কেন তার সাথে আগ বাড়িয়ে আবার সাথে সাথে ঘর করতে রাজী হবে। সে অন্য স্বামীর ঘর করবে।যদি কোন কারনে স্বাভাবিক ভাবে(কোন চুক্তি করে নয়) দুজনের তালাক হয়,তাহলে নারীটি চাইলে আগের স্বামীকে াবার বিয়ে করতে পারবে।



এই পদধতি কি নারীর মর্যাদা কমাল নাকি বাড়াল?

মন্তব্য ১২ টি রেটিং +১৫/-৩

মন্তব্য (১২) মন্তব্য লিখুন

১| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১০ বিকাল ৩:৪০

হক কথা২৩ বলেছেন: ধন্যবাদ ভাইজান। সহজভাবে এসব নাস্তিকের প্রশ্নের দাঁতভাঙ্গা জবাব দেওয়ার জন্য।

২| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১০ বিকাল ৪:০৩

প্রলাপ বলেছেন: যদি সমতার কথা বলেন, তবে নারী-পুরুষ উভয়ের জন্যই হিলা বিয়ের বিধান থাকা উচিৎ ছিল।
যদি সমতার কথা বলেন, তবে নারী-পুরুষের উত্তরাধিকারও সমান হওয়া উচিৎ ছিল। সেই সাথে নারী-পুরষের দায়িত্বও সমান হওয়া উচিৎ ছিল।
যদি সমতার কথা বলেন, তবে নারী-পুরুষ উভয়ের সাক্ষ্যই সমান গুরুত্ব পাওয়া উচিৎ ছিল
যদি সমতার কথা বলেন, তবে নারীর অন্যায়ে পুরুষ যদি গায়ে হাত তোলার অধিকার পায়, তবে পুরুষের অন্যায়ে নারীরও সে অধিকার পাওয়া উচিৎ ছিল।

মেনে নিন, ইসলামে নারী-পুরুষ সমান নয়। নারী-পুরুষের অসমতা যদি তাদের মধ্যকার প্রাকৃতিক পার্থক্যের মধ্যেই সীমাবদ্ধ থাকতো, তবে কেউ প্রশ্ন তুলতো না। কিন্তু ইসলাম অনেক সমাজসৃষ্ট পার্থক্যকেও স্বীকৃতি দিয়েছে, যা ঈশ্বরের জন্য বেমানান। ঈশ্বর যেহেতু সর্বজ্ঞ, তার জানা উচিৎ, ১৪০০ বছর পরের সামাজিক বাস্তবতায় কোন বিধানগুলো অসার হয়ে পরবে।

তবে ইসলাম যে যুগে আবির্ভুত হয়েছিল, সে যুগের তুলনায় যথেষ্ট আধুনিক। তবে বর্তমান যুগে এসে তার উপযোগীতা হারিয়ে ফেলেছে। অন্য ধর্মগুলো যেখানে যুগের সাথে তাল মিলিয়ে মূল্যবোধ ও নর্ম পরিবর্তন করে চলেছে, সেখানে মৌলবাদী ইসলাম অচলায়তনেই সীমাবদ্ধ রেখেছে নিজেকে। ১০০ বছর পর যদি ইসলাম নামে কিছু টিকে থাকে, তবে তাকে পাওয়া যাবে অনেক বিবর্তিত রুপে। তালেবানী ইউটোপিয়া কখনোই সফল হবে না। ২১০০ এ জন্মে কেউ ৬০০ তে ফিরে যেতে চাইবে না।

৩০ শে নভেম্বর, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:৩৪

মুক্ত আকাশ বলেছেন: মেনে নিন, ইসলামে নারী-পুরুষ সমান নয়।

B-) ইসলাম দায়িত্বের ক্ষেতরে দুজনকে কখনই সমান বলেনা।আর সব কিছুকে জোর করে সমান করতে গেলে পোরিনাম ভালো হয়না।সমাজতন্ত্র সব কিছুকে সমান করতে ছেয়েছিল।কিন্তু পরিনাম কি ভালো হয়েছে?জোর করে চেয়েছিলো ধনী নির্ধন সব ব্যবধান মুছে দিতে।ফল হলো,নিজভুমেই তার আত্মাহুতি।

নারী-পুরুষের অসমতা যদি তাদের মধ্যকার প্রাকৃতিক পার্থক্যের মধ্যেই সীমাবদ্ধ থাকতো, তবে কেউ প্রশ্ন তুলতো না। কিন্তু ইসলাম অনেক সমাজসৃষ্ট পার্থক্যকেও স্বীকৃতি দিয়েছে, যা ঈশ্বরের জন্য বেমানান

B-) কিছু উদাহরন দিলে ভালো হয়।তাহলে আলোচনা করতে সুবিধা হবে।


অন্য ধর্মগুলো যেখানে যুগের সাথে তাল মিলিয়ে মূল্যবোধ ও নর্ম পরিবর্তন করে চলেছে, সেখানে মৌলবাদী ইসলাম অচলায়তনেই সীমাবদ্ধ রেখেছে নিজেকে। ১০০ বছর পর যদি ইসলাম নামে কিছু টিকে থাকে, তবে তাকে পাওয়া যাবে অনেক বিবর্তিত রুপে। তালেবানী ইউটোপিয়া কখনোই সফল হবে না। ২১০০ এ জন্মে কেউ ৬০০ তে ফিরে যেতে চাইবে না

B-) সৃষ্টির শুরু থেকে চুরি ডাকাতি খারাপ,ধর্ষন নিন্দনীয়।এখন এই যুগে এসে সেগুলো কি সঠিক হয়ে যাবে?কোন জিনিস আমাদের বদলানো দরকার?অন্য ধর্ম কোন দিক দিয়ে পাল্টে গিয়ে আধুনিক হলো বলবেন কি ভাই?

০১ লা ডিসেম্বর, ২০১০ সকাল ৯:০১

মুক্ত আকাশ বলেছেন: "যদি সমতার কথা বলেন, তবে নারীর অন্যায়ে পুরুষ যদি গায়ে হাত তোলার অধিকার পায়, তবে পুরুষের অন্যায়ে নারীরও সে অধিকার পাওয়া উচিৎ ছিল।"

B-) রাস্তায় পুলিশ যদি কারো গায়ে হাত তুলে,তবে অন্যের ও কি উচিত একইভাবে তার গায়ে হাত তোলা?আপনি কি বলবেন আমাদের ও সে অধিকার থাকা উচিত? একটা স্কুলে প্রিন্সিপাল যে ক্ষমতা ভোগ করে,সব শিক্ষকের ও কি একই ক্ষমতা থাকা উচিত?একটা প্রতিষঠানে কর্তা যদি দুজন হয় তাহলে তার অবস্থা কি দাড়াবে?একটা বিমান যখন চলে,তখন যদি দুজন ড্রাইভারের সমান কতৃত্ব থাকে তাহলে কি বিমানটা ঠিকভাবে চলবে?

০১ লা ডিসেম্বর, ২০১০ সকাল ৯:০৮

মুক্ত আকাশ বলেছেন: ২১০০ এ জন্মে কেউ ৬০০ তে ফিরে যেতে চাইবে না

B-) আমাদের কাছে কি ভাই টাইম মেছিন াছে যে আমরা ৬০০ তে ফিরে যাবো?এও কি সম্ভব,নাকি?

নতুন যাই াশে সবই ভাল,আর পুরনো যা আছে সবই খারাপ এই ধারনা কি ঠিক?তাই যদি হবে তাহলে,আমরা ইতিহাস পড়ি কেন?আমরা কি অতীত সভ্যতা থেকে শিক্ষা নেইনা?৬০০ সালের কোন পদ্ধতি যদি বিচার করে আমরা ভাল পাই সেটি গ্রহনে আপত্তি কোথায়?পুরনো বলে?অনেক কিছুই তো চালু হবার পর আমরা দেখি তা ভুল ছিল,আগেরটাই ছিল সথিক।তখন কি পুরনো বলে সঠিকটা গ্রহন করবনা?

৩| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১০ বিকাল ৪:১৭

পাখির মতো মন বলেছেন: ---------------------------------------------------------

৪| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১০ বিকাল ৪:৫৯

তন্দ্রাহারা বলেছেন: ভালো লাগলো।আমি আপনার সাথে একমত। কিন্তু আমি একটা প্রশ্নের উত্তর অনেক দিন থেকে খুজছি। পারলে সাহায্য করবেন। ইসলামে নারী (এই পোষ্ট নাস্তিকদের জন্য নয়)

৫| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১০ বিকাল ৫:০৭

আমি-মুসাফির বলেছেন: নারী পুরুষ কখনো সমান নয়। আজ একটি ছবি দেখলাম যে একজন নারীকে বুকে ধাক্কা দিয়ে পুলিশের ভ্যানে তোলা হচ্ছে। এই ছবিটি দিয়ে আজ কমপক্ষে ১০টি পোস্ট এসেছে। যদি একজন পুরুষকে বুকে ধাক্কা দিয়ে পুলিশ ভ্যানে তোলা হতো তাহলে কি সেটি নিয়ে এত আলোচন হতো???

৬| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:১৮

এক চিলতে আলো বলেছেন: হক কথা২৩ বলেছেন: ধন্যবাদ ভাইজান। সহজভাবে এসব নাস্তিকের প্রশ্নের দাঁতভাঙ্গা জবাব দেওয়ার জন্য।

৭| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১০ রাত ১২:৩৩

ছোটমির্জা বলেছেন: ক্লিক কালকে ব্লগ ছেড়ে চলে যেতে চেয়েছিলাম ভাই।
তথাকথিত নাস্তিকদের উস্কানি আর নামধারী মুসলিমদের নীরব থাকা আমাকে অবাক করে দিয়েছিল।
কিন্তু আপ্নার এমন ভাল যুকতি দেখে কি যে ভাল লাগল!!
===============
16 th +

৮| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১০ সকাল ৯:১৭

সজীব আকিব বলেছেন:
"এই মাটি আমার মা", আর "আমার মা মাটির মত"--এই দুই কথার পার্থক্য বুঝেন? কোরানে বলা হয়েছে নারীরা শস্যক্ষেত্রের মত, যেদিকে খুশি লাংগল ঠেল। বুঝলেন?

আর আপনার ঈমান আপনার স্বাধীন চিন্তার ক্ষেত্রে বাধা হয়ে দাড়িয়াছে। কিছু ভাবার আগেই সম্ভবত ধরে নিয়েছেন আপনার ধর্মই সঠিক আর তা অমানবিক হতেই পারে না।

০২ রা ডিসেম্বর, ২০১০ রাত ৯:৩৮

মুক্ত আকাশ বলেছেন: কোরানে বলা হয়েছে নারীরা শস্যক্ষেত্রের মত, যেদিকে খুশি লাংগল ঠেল।[/su

B-) কোরআনে কোথায় লাঙ্গল ঠেলার কথা আছে ভাই?মুল বক্তব্যের সাথে নিজের মতামত মিশ্রিত করা কি যৌ্ক্তিক?কাউকে উদ্ধৃত করার ক্ষেত্রে এটা কি ন্যয়,তার সাথে নিজের ব্যাখ্যা জুড়ে দেয়া?


কোরানে বলা হয়েছে নারীরা শস্যক্ষেত্রের মত,

B-) ভাই কি রোমান্টিক উপন্যাস পড়েন?অনেক লেখক নারীর উপমা দিতে গিয়ে বলেন,পটল চেরা চোখ,গোলাপের মত ঠোট,আলুর মত ফোলা গাল..ইত্যাদি।তাতে কি কোন নারী আলু পটল হয়ে যায়?এতে কি নারীদের অপমানিত করা হয়?

চাষী মাঠে বীজ বুনে,যত্ন করে।শষ্যক্ষেতের ভিতরে মাটি থেকে প্রয়োজনীয় খাদ্য আহরন করে সেই বীজ বেড়ে উঠে।একদিন চাষী বুঝে পায় সোনালি ফসল,যে ফসল তার সন্তানের মত।একজন পুরুষ চাষীর মত একইভাবে তার শুক্র ঢেলে দেয় নারীর জরায়ুতে।সেখানে নারীর ডিম্বানু মিশে ভ্রুন তৈরি হয়।সে ভ্রুন মাটির ভিতরের বীজের মত আস্তে আস্তে বেড়ে উঠে।একদিন নারী সন্তান জন্ম দেয়,ঠিক মাঠের ফসলের মত।চাষা মাঠে কখনো ধানের বীজ বুনে কখনো ডালের।পুরুষ ও তেমনি কোখনো ছেলের বীজ বুনে কখনো মেয়ের।

গোটা বিষয়ে আপনার আপত্তির জায়গা কোথায়?


কিছু ভাবার আগেই সম্ভবত ধরে নিয়েছেন আপনার ধর্মই সঠিক আর তা অমানবিক হতেই পারে না।

B-) নারে ভাই,ধরে নেইনি।আমার বোধ বুদ্ধি আমাকে যুক্তি দেয়,এটি সঠিক।আমি একজন মানুষ।আমার ভুল হতেই পারে।হতে পারে আমি বোধ বুদ্ধি দিয়ে যাকে সঠিক ভাবছি সেটি অন্যের কাছে মারাত্মক ভুল।অপনি যদি নাস্তিক হন,আপনার দৃষ্টিতে এই মতবাদ সঠিক।তাইতো আপনি একে সাপোর্ট করেন।সেটি নিশ্চয়ই শুধু "ধরে নেয়া" নয়?



আর আপনার ঈমান আপনার স্বাধীন চিন্তার ক্ষেত্রে বাধা হয়ে দাড়িয়াছে।


B-) আপ[নার সাথে আমার মতের দ্বিমত থাকতে পারে। সেজন্য কি আমার মত স্বাধীন চিন্তাপ্রসুত নয়?মতের সাথে মত না মিললেই কি তাকে পরাধিন মত বলতে হবে?আপনার মতের অনুসারী হলেই কি কেবলমাত্র তখনই আমার মত স্বাধীন মত বলে স্বীকৃত হবে?

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.