![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
হে বহুস্তরী, স্বয়ং সর্বংসহা পৃথিবী
হয় তোমার বোধ নেই, নয় অবিচার ভালোবাসো।
আনন্দ পাও, তাই তো তোমার বুকে পেত্নী নাচে
রাক্ষস রাজারা গান গায়; মাংসাশী পশুদের অধীনে এখানে
নধরকান্তি মানুষ, ভেড়া, ছাগল; নমস্য প্রাণীরা কি বোধহীন! –
ইতর-পামরের পদলেহনে নিয়ত ঢেঁকুর তোলে তৃপ্তির।
ইত্যাদি নিষ্ঠুর, নির্নিমেষ অনিয়মে মিথ্যে পেল প্রতিষ্ঠা
মানুষ সত্য গেল ভুলে; তবুও থমকে দাঁড়ালো একদল
দীর্ঘ জীবন বীণার তারে খুঁত ছিল কি কোথাও?
শুধু কি তারাই? – দাঁড়িয়েছিল বহু খ্রিষ্টপূর্বাব্দ থেকে
আজ পর্যন্ত; উপলব্ধি করেছিল প্রতিটি শতক অথবা প্রতিটি দশক
যদি হয় নাটাই সুতোর এক অস্থির ঘুড়ি
বিঘ্নতার প্রাখর্য যদিও পরিবেশে ছিল স্বাভাবিক
ঘুড়িটা গোত্তা খেয়েছে বারবার;
নাটাই সুতোর নির্ণেতা সত্যিই ছিল কি অদৃষ্ট?
নচেৎ নাকটা টেনে দিলে, সুতোটা বদলে দিলে
ল্যাজটা একটু বাড়িয়ে, না হয় একটু কমিয়েও
কোন সঙ্কট সমৃদ্ধির হলো না অধোগমন।
বারবার এদিক ওদিক উড়ে উড়ে, ইতঃস্তত ভ্রমণে
সেই তো আবার নাক-মুখ, গুঁজে গোত্তা খাওয়া।
সেই একদল তখনও ভেবেছিলো, আজো ভাবে একদল –
সত্যি, ওড়া কি হবে না আর!
২| ১৩ ই মার্চ, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:১৩
শায়মা বলেছেন: ভাইয়ু
রাজীবভাইয়া বলেছে সহজ কাব্য আমার কিন্তু কঠিন লাগলো.......
মনে হচ্ছে অস্থিরতায় আছো......
১৪ ই মার্চ, ২০২১ সকাল ৮:১৮
নেয়ামুল নাহিদ বলেছেন:
বেশ আগের লেখা কবিতা আপু। এখন আছি মোটামুটি।
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
৩| ২০ শে মার্চ, ২০২১ বিকাল ৫:৩৪
অক্পটে বলেছেন: একটা সমাজ এবং এর প্রতিনিয়ত অধোগতি, অন্যায় অত্যাচারে অতিষ্ঠ ক্ষনকে দারুণভাবে উপলব্ধ হয় এই কবিতায়। এক কথায় সূক্ষতূলির আচঁরে আঁকা একটি ক্যানভাসে ক্ষনকাল আগের একটি অনবদ্য চিত্ররুপ ফুঁটে উঠেছে এই কবিতায়।
পাঠে মুগ্ধতা।
২০ শে মার্চ, ২০২১ রাত ১০:১৪
নেয়ামুল নাহিদ বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ। আপনার জন্য শুভকামনা।
©somewhere in net ltd.
১|
১৩ ই মার্চ, ২০২১ রাত ১:০১
রাজীব নুর বলেছেন: সহজ সরল সুন্দর কবিতা।