![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
পুলিশ প্রীতি আমার কখনোই ছিলনা কিন্তু যবে থেকে নিশি কে দেখেছি তবে থেকে কেন জানি পুলিশ দের প্রতি আমার ভালবাসা বেড়ে গেল,, বিশেষ করে মহিলা পুলিশ দের প্রতি।
নিশি কে প্রথম দেখি রংপুর মহানগরের বি.এন.পি কার্যালয়ের সামনে। হরতাল চলছিল তাই ওর ডিউটি ওখানেই ছিল।আমাদের কলেজ যেতে হলে বি.এন.পি কার্যালয় এর সামন দিয়েই যেতে হয়।তাই ওখানে ওকে রোজ দেখতাম।
হরতালে সাধারনত কলেজ যাইনা, কিন্তু খুব প্রয়োজনে একদিন কলেজ যাচ্ছিলাম অটো তে করে।বি.এন.পি কার্যালয়ের সামনে আসতেই আশেপাশে তাকাচ্ছিলাম,,পুলিশ দিয়ে এলাকা ভর্তি। হঠাৎ করেই কার্যালয় এর সামনের এক পাশে চোখ গেল।কয়েকজন মহিলা পুলিশ চেয়ার এ বসে আছে। মহিলা পুলিশেরা বেশির ভাগই সুন্দরি হয় কিন্তু তাদের মধ্য এক পুলিশ কে দেখে আমার এতটাই ভাল লেগে গেল যে আমি অটো থেকে পড়ে যাচ্ছিলাম।অনেক কষ্ট করে নিজেকে মাটিতে পড়ে যাওয়া থেকে সামলিয়েছি।অটো থেকে পড়ে যাওয়া সামলাতে পারলেও প্রেমে পড়ে যাওয়া থেকে নিজেকে সামলাতে পারিনি।
প্রায় দুই সপ্তাহ হয়ে গেল কম বয়সী পুলিশ মেয়েটাকে দেখার। এখনো নাম টাম জানিনা তাই গতকাল অটো থেকে নেমেই পড়লাম।মনে অনেক ভয় নিয়ে অটো থেকে নেমে মহিলা পুলিশ দের দিকে এগুতে লাগলাম । মহিলা পুলিশকে প্রেম নিবেদন করতে যাব,, কি যে হয়।আবার পিকেটার বলে জেলে না ভরে দেয় এই ভয় ও ছিল কিন্তু আমার কথা বলাও খুব জরুরী ছিল।
আমি কোন রকম মহিলা পুলিশদের সামনে গিয়ে দাড়ালাম।আমি কিছু বলতে যাব,তার আগেই এক মহিলা পুলিশ বলে উঠল,,
-কি চাই?
উত্তরে কি বলব আমার মাথায় কিছু ঢুকছে না।আমি আমার পছন্দের মহিলা পুলিশের দিকে তাকালাম দেখি সে হাসছে। আমি ওর নেমপ্লেট থেকে নাম টা পড়ে নিলাম। নাম নিশি।
আমার চুপ করে থাকা দেখে আরেক মহিলা পুলিশ একটু ধমকের সরে বলল,
-ব্যাপার কি?দাড়িয়ে আছেন কেন?
-একটু কথা বলতাম।
-হম বলেন আমরা শুনতেছি।
-মানে নিশির সাথে একটু কথা বলতাম।
আমার মুখে এ কথা টা শোনার জন্য কেউ প্রস্তুত ছিলনা।আমি নিশির দিকে তাকালাম। এতক্ষন ওর মুখে হাসি ছিল কিন্তু এখন আর নেই।
পরিস্থিতি বুঝতে পেরে ওই মহিলা পুলিশ, পাশের এক এস আই কে ডাকল,, ডেকে বলল,
-এই ছেলেটা কি জানি বলবে দেখেন তো??
এস আই কে ডাকতেই আমার গলা শুকিয়ে গেল।ভাবছিলাম, পালাব নাকি।পালালে ধরে ফেলবে এরা তখন হয়ত পিকেটার বানিয়ে ফেলবে।এস আই এসে আমার সামনে দাড়িয়ে বলল,
-কি বলবেন ভাই?
-না কিছু না।
-কি নাম আপনার?
-নয়ন।
-কোন দরকার নাই তাহলে এখানে কি করতেছেন?পিকেটার নাকি?
-না মানে !
অনেক ভয় পেয়েছিলাম।আমার মুখ দিয়ে কথা বেরুচ্ছিল না। আমার এ অবস্থা দেখে হয়ত নিশির মায়া হল,তাই ও মুখ খুলল।আর বলল,
-শফিক ভাই আপনি যান। আমি দেখতেছি।
নিশির কথা শুনে এস আই চলে গেল।নিশি চেয়ার থেকে দাড়িয়ে আমাকে উদ্দেশ্য করে বলল,
-আসুন এ দিকে।
আমি নিশির পিছু নিলাম।একটু হেটে রাস্তার সাইডে আমরা দাড়ালাম।ঠিকভাবে না দাড়াতেই নিশি বলল,
-কি বলবেন আমাকে?
আমি অনেক সাহস সঞ্চয় করে বলে ফেললাম,
-আপনি অনেক সুন্দর।
-ও আচ্ছা।আপনি জানেন আপনাকে আমি ইভটিজিং এর দায়ে ধরতে পারি।
-হুম আপনি চাইলে আমাকে সারাজীবন এর জন্য ধরতে পারেন।
কথাটা বলে মনে মনে নিজেই নিজের প্রশংসা করতে লাগলাম।এত সাহস পেলাম কোথায়।নিশি বলল,
-কি বললেন?
-কিছুনা।
-পুলিশে লাঠির বাড়ি খেয়েছেন কখনো?
-না তো
-খাবেন এবার।
-এক কাপ কফি খাবেন আমার সাথে।
নিশি হয়ত কথাটা শোনার জন্য প্রস্তুত ছিলনা।ও কি বলবে ভেবে পেলনা।আমি আবার বললাম,
-যাবেন, একসাথে বসে এক কাপ কফি খাব।
-না অত সময় নেই।ডিউটিতে আছি।
-বেশি সময় লাগবেনা।৫ মিনিট।
-না আজ নয়।
-তাহলে
-আপনার সাহস দেখে আমি অবাক হচ্ছি।
-হুম আমিও অবাক হচ্ছি।
-কি?
-মনে হয় আমি আপনার প্রেমে পড়ে গেছি।
তখনি এক মহিলা পুলিশ নিশি কে ডাক দিল।নিশি চলে গেল।যাওয়ার আগে আমি বললাম,
-কাল এই সময়।কফির জন্য রেডী থাকবেন।
তো সেই অনুযায়ী আজ ও কার্যালয় গেলাম।যেখানে নিশিরা বসে ছিল সেখানে গেলাম কিন্তু নিশিকে দেখতে পেলাম না।মন খারাপ করে যখন ফিরব তখন ই পিছন থেকে কেউ ডেকে উঠল, -শুনুন।
আমি পিছনে ফিরে তাকালাম। তাকিয়ে অবাক, এ তো নিশি। পুলিশের পোশাকে নয় শাড়ি পড়ে।নীল কালারের এক শাড়ি।অসম্ভব সুন্দর লাগছে শাড়িতে।কোন কবি যদি দেখত নিশ্চয় সে কোন মহাকাব্য লিখতে পারত আমি পারবনা কারণ আমি কবি নই।কবি কেন হলাম না, এজন্য আফসোস হতে লাগল।
আমি নিশির কাছে যেতেই ও জিজ্ঞেস করল,
-চলে যাচ্ছিলেন।
-হুম।
-কফি খাবেন না?
-হুম,,
আমি জিজ্ঞেস করলাম,
-আজ আপনার ডিউটি নেই?
আমার কথা শুনে নিশি হাসল।মুক্তা ঝড়ানো হাসি যাকে বলে।হাসি থামিয়ে বলল,
-নয়ন সাহেব,,আপনি হয়ত জানেন না যে আজ হরতাল নেই।
ওর কথাটা শুনে কিছুটা লজ্জা পেলাম।নিশির চিন্তায় কোন জ্ঞান নেই বাহিরের দুনিয়া সমন্ধে। আমার শুধু চিন্তা ছিল কিভাবে নিশির সাথে দেখা করা যায়।
নিশি বলল,
-চলুন,নাকি এভাবেই দাড়িয়ে থাকবেন।
-হুম চলুন।
আমরা একটা হোটেলে ঢুকলাম।এক কোনায় বসলাম।নিশিকে দেখে কেউ চিন্তাও করতে পারবেনা যে ও পুলিশ।আমি কফি মুখে দিতে দিতে বললাম,
-আপনাকে পুলিশের ড্রেসে অনেক সুন্দর লাগে।
-কেন?শাড়িতে ভাল লাগছেনা !
-হুম লাগছে।তো।কিন্তু পুলিশের পোষাকে আপনাকে আপনাকে বেশি দেখেছি তো তাই।
নিশি আমার কথাটা শুনে হাসল।আমি আবার বললাম,
-আপনার হাসি অনেক সুন্দর।
-হুম জানি।এখন বলুন তো কি কারণে কফি খেতে ডেকেছেন।
আমি আমার কফিটা শেষ করে বললাম,
-আসলে ছোট থেকে আমার শখ যে কোন পুলিশ অফিসার কে বিয়ে করব।
নিশি আমার কথাটা শুনে হাসল। হাসতে হাসতে বলল,
-কবে থেকে এই শখ??ছোট থেকে!"
-নাহ গত সপ্তাহ থেকে!!
-আচ্ছা,,শুধু বিয়ে করার ইচ্ছা??
প্রেম করার ইচ্ছা নেই।
-হুম,,সেটা ওই পুলিশের উপর নির্ভর করবে।
-আচ্ছা,,আপনি কি করেন।
-আমি ডাক্তার।সামনের বছরের মধ্য হয়ে যাব।
নিশি আমার কথা শুনে আবার হাসল।হাসি থামিয়ে বলল,
-আচ্ছা,আপনার মোবাইল দেখি?
আমি আমার মোবাইল টা বাড়িয়ে দিলাম।নিশি তাতে ওর নাম্বার সেভ করে, ওর নাম্বারে কল দিয়ে আমার নাম্বার টা নিয়ে নিল।
আমার হোটেল থেকে বের হয়ে আসার পর নিশি বলল,
-আজ যাই।একটু কাজ আছে।
-আচ্ছা।
আমি ওকে একটা রিকশা ঠিক করে দিয়ে, ওকে রিকশায় তুলে দিলাম।ওর রিকশাটা দ্রুত আমার সামন থেকে চলে যেতে লাগল।
কিছুদুর যেতেই নিশি পিছনে ঘুরে আমাকে একবার দেখল।'
ওর চাহনী দেখে আমার মন টা মোচর দিয়ে উঠে বলতে লাগল, নতুন কিছু শুরু হতে চলেছে।
-নাহিদ পারভেজ নয়ন
১৫ ই জুন, ২০১৫ বিকাল ৩:২৮
নাহিদ পারভেজ নয়ন বলেছেন: সত্য নয় তবুও শুভকামনা ফেরত দিলাম না নিজের কাছেই রেখে দিলাম।
ধন্যবাদ।
২| ১৫ ই জুন, ২০১৫ দুপুর ২:১৭
ছাসা ডোনার বলেছেন: আপনার মনের আশা পুরন হোক।
১৫ ই জুন, ২০১৫ বিকাল ৩:২৯
নাহিদ পারভেজ নয়ন বলেছেন: আশা হয়ত পূরণ হইবে না কারণ মহিলা পুলিশ বড্ড ভয় পাই।
ধন্যবাদ।
৩| ১৫ ই জুন, ২০১৫ দুপুর ২:১৭
তানজীল ইসলাম বলেছেন: শুভকামনা রইল, পরবর্তী আপডেটের অপেক্ষায় রইলাম।
১৫ ই জুন, ২০১৫ বিকাল ৩:৩০
নাহিদ পারভেজ নয়ন বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ।
৪| ১৫ ই জুন, ২০১৫ দুপুর ২:৩৮
কিউপিড রিটার্নস বলেছেন: অলীক না সত্য? সত্য হলে দাওয়াত চেয়ে রাখলাম।
১৫ ই জুন, ২০১৫ বিকাল ৩:৩১
নাহিদ পারভেজ নয়ন বলেছেন: সত্য হলে আমি হয়ত খুশি হতাম,,,আপনার দাওয়াত মিস যেত না।
তবে কোন একদিন অবশ্যই দাওয়াত দেব।
ধন্যবাদ।
৫| ১৫ ই জুন, ২০১৫ বিকাল ৩:১০
ছোট্ট ভাইরাস বলেছেন: মনে আবেগ চলে এলো.... গল্প পড়ে। অপেক্ষায় থাকলাম আগামী আপডেটের জন্য!
১৫ ই জুন, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:১৩
নাহিদ পারভেজ নয়ন বলেছেন: ধন্যবাদ।
৬| ১৫ ই জুন, ২০১৫ বিকাল ৩:৩৪
উরনচণ্ডী বলেছেন: সুন্দর লেখা।
১৫ ই জুন, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:১৪
নাহিদ পারভেজ নয়ন বলেছেন: ধন্যবাদ।
৭| ১৫ ই জুন, ২০১৫ বিকাল ৩:৩৭
আরণ্যক রাখাল বলেছেন: ভাবছি আমিও একটা মহিলা পুলিশের পিছনে লাইন মারি| কড়া মেয়ে লাগবে| লুতুপুতু ভাল্লাগে না
১৫ ই জুন, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:১৪
নাহিদ পারভেজ নয়ন বলেছেন: যা করবেন সাবধানে মহিলা পুলিশেরা খুব ডেঞ্জারাস।
৮| ১৫ ই জুন, ২০১৫ বিকাল ৪:৪৯
সুমন জেবা বলেছেন: আমাদের মনটাকেও মোচর দিয়ে গেলেন ভাই, নতুন কিছু যেহেতু শুরু হতে চলেছে ..
তা নিয়ে নতুন লেখা চাই আমরা ..
সুন্দর লিখেছেন ..।
১৫ ই জুন, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:১৬
নাহিদ পারভেজ নয়ন বলেছেন: লিখব তো অবশ্যই।
ধন্যবাদ।
৯| ১৫ ই জুন, ২০১৫ বিকাল ৫:৩৪
নয়ন বিন বাহার বলেছেন: ভাল লাগল...................
১৫ ই জুন, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:১৬
নাহিদ পারভেজ নয়ন বলেছেন: ধন্যবাদ
১০| ১৫ ই জুন, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:০৭
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: উত্তম পুরুষে চমৎকার বর্ণনা , শুভ কামনা রইল ।
১৫ ই জুন, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:১৭
নাহিদ পারভেজ নয়ন বলেছেন: ধন্যবাদ
১১| ১৫ ই জুন, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৩৩
লাশকাটা ডোম বলেছেন: জোস
১৫ ই জুন, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:১৭
নাহিদ পারভেজ নয়ন বলেছেন: ধন্যবাদ।
১২| ১৫ ই জুন, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৪৮
ঘুড়তে থাকা চিল বলেছেন: অসাধারণ ভাই, নিশি ভাবীকেই না দেখেই মনে হচ্ছে অনেক সুন্দর ৷
১৫ ই জুন, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:১৮
নাহিদ পারভেজ নয়ন বলেছেন: হুম,,আমারো মনে হয়েছে।কি করবেন বলুন,,মহিলা পুলিশের কাছে যেতেও ভয় লাগে।
চেষ্টা করব গল্প টাকে সত্য করা যায় কিনা।
১৩| ১৫ ই জুন, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৪৯
ঘুড়তে থাকা চিল বলেছেন: সত্য হলে আরও একটু খুশি হতে পারতাম ভাই
১৬ ই জুন, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:২৪
নাহিদ পারভেজ নয়ন বলেছেন: কি আর করবেন ভাই,,এগুলো গল্পেই হয়
১৪| ১৬ ই জুন, ২০১৫ সকাল ১০:৪৪
নাঈম বলেছেন: গল্পটা আরো বড় করতে পারেন চাইলে, সুন্দর গাঁথুনী, পাঠক ধরে রাখার মত।
১৬ ই জুন, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:২৫
নাহিদ পারভেজ নয়ন বলেছেন: প্রথম টা যত মজা পেয়েছেন,২য় বার হয়ত পাবেন না।
ধন্যবাদ
১৫| ১৬ ই জুন, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৩৪
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: ওমা! এত্তো মজার কাহিনী না গপ্প! অবশ্য সকল গপ্পের পিছনেই একটা কাহিনী থাকে- তা লেখক যতই ঝেড়ে কেশে বলুকনা কেন স্রেফ গল্প!!!
খুব সাবলীল গল্প বলার ঢং!
++++++++++
১৬ ই জুন, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:২৭
নাহিদ পারভেজ নয়ন বলেছেন: হুম,ঝেড়ে কাশছি।
সত্যি এক মহিলা পুলিশের প্রেমে পড়েছিলাম,,,গল্পের নায়কের মত অত সাহস ছিলনা আগ বাড়িয়ে গিয়ে কথা বলার।তাই মনে মনেই,,,,,
বুঝলেন তো
১৬| ১৬ ই জুন, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৫৩
বুবলা বলেছেন: প্রেম বড় মধুর /কখনও মনে হয় খুব কাছে কখনও সুদুর
১৬ ই জুন, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:২৯
নাহিদ পারভেজ নয়ন বলেছেন: হুম,হয়ত
©somewhere in net ltd.
১|
১৫ ই জুন, ২০১৫ দুপুর ২:১২
পাগলামৃদুল বলেছেন: লেখা ভালো লাগছে। ভাই, সত্যি হলে শুভ কামনা। আর লেখা হলে সুন্দর লিখছেন। চালিয়ে যান।