![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
কোন মেয়ের চোখে এত মায়া থাকতে পারে তা এই মেয়েকে না দেখলে জানতেই পারতাম না।
মেয়েটা অসহায়ের মত এদিক ওদিক তাকাচ্ছে, তাই ওর চোখের মায়াটা আমার কাছে ধরা পরেছে।
অবশ্য অসহায়ের মত আমিও এদিক ওদিক তাকাচ্ছি,আসলে এমন একটা পরিস্থিতি এখানে সৃষ্টি হবে ভাবতেই পারিনি।
.
গার্লফ্রেন্ড না থাকার জন্য এই প্রথম আফসোস হচ্ছে !
কিন্তু মেয়েটার সমস্যা কি?
এই মেয়ে কি প্রেম করেনা?
অসম্ভব, এত সুন্দর মেয়ে সিঙেল হতেই পারেনা।
.
আমি মেয়েটার কাছে এগিয়ে গেলাম,কিন্তু এত সুন্দর মেয়েকে কি বলব ভেবে পেলাম না। আমি কাছে যেতেই মেয়েটা আমার দিকে তাকাল, আমার ইতস্তত ভাব দেখে বলে উঠল,
-কিছু বলবেন?
.
আমি অবাক হলাম মেয়েটার কন্ঠ শুনে, এত মিষ্টি কন্ঠ কিভাবে কারো হতে পারে।
মেয়েটা আবার বলল,
-আপনি কি কিছু বলবেন?
-জি,
-বলুন।
-আসলে একটু পারসোনাল প্রশ্ন?
-জী বলুন,সমস্যা নেই।
-আপনার বি.এফ আছে?
-কেন?
-না মানে প্রতিযোগিতায় অংশ নিবেন না?
.
মেয়েটা কেন জানি আমার কথা শুনে হাসল।তারপর বলতে লাগল,
-না,,আমার বি.এফ নাই।
-ও।
.
মেয়েটা আবার বলল ,
-আপনার কেউ নেই?
.
আমি লজ্জিত মুখে বললাম,
-না,
-সাহায্য চাচ্ছেন।
-হুম।
-আচ্ছা,আমি আপনার গার্লফ্রেন্ড হলাম পরিবর্তী এক ঘন্টার জন্য।
.
মেয়েটা হাত বাড়িয়ে দিয়ে বলল,
-আমার নাম মিষ্টি।
উফ মেয়েটার সব কিছুই মিষ্টি, নাম টাও মিষ্টি।
.
আমি মেয়েটার সাথে হাত মিলিয়ে বললাম,
-আমি নাহিদ।
-আচ্ছা,,যান নাম টা জমা দিয়ে আসেন।
-হুম,
.
আমি ভাবতেই পারিনি,মেয়েটা এত জলদি রাজি হয়ে যাবে।
আসলে সব প্রবলেম সাদিকের জন্য,ওই আমাকে এই পার্টিতে নিয়ে এসেছে।আমি ওকে বললাম,
-গার্লফ্রেন্ড ছাড়া যাওয়া কেমন না?
.
সাদিক বলল,
-সমস্যা নাই,অনেকেই জি.এফ ছাড়া যাবে।
.
কিন্তু এখানে আসার পর দেখি সবাই জোড়ায় জোড়ায় এসেছে। এখানে এসে সাদিক ও ওর গার্লফ্রেন্ড নিয়ে বিজি হয়ে গেল, আমি হয়ে গেলাম একলা। তবে একলা থাকা কোন ব্যাপার না আমার জন্য।
সব ঠিকঠাকই ছিল, কিন্তু যখনি লাভ গেম খেলার কথা বলা হল তখনি প্রবলেম হল।
লাভ গেমের পুরষ্কার দশ হাজার টাকা,খেলাটা বেশি কঠিন না শুধু দুটা প্রশ্নের উত্তর দেয়া। প্রেমিক প্রেমিকা দুজনকেই একি প্রশ্ন করা করা হবে,যদি উত্তর মিলে যায়,তবে সেই কপল বিজয়ী।
এত সহজে দশ হাজার টাকা ইনকাম করার পদ্ধতি মিস হয়ে যাবে তাই আফসোস হতে লাগল।
একটা প্রেম করলে খুব একটা ক্ষতি হত না।
.
শুধু শুধু মানুষের রোমান্টিক প্রেমের খেলা দেখার কোন ইচ্ছাই আমার ছিলনা তাই কি আর করা বের হয়ে যেতে চাইলাম। যখনি পার্টি থেকে বের হয়ে যাব তখনি মিষ্টির দিকে নজর পড়ল, এত সুন্দর মেয়ে কেন একা বসে আছে,আমার মাথায় ঢুকল না।
.
নাম দিয়ে এলাম আমাদের দুজনের। প্রতিযোগিতার শুরু হওয়ার আগে সব কপলদের একসাথে দাড়াতে হল।আমি আর মিষ্টি ও একসাথে দাড়ালাম, আমার ফ্রেন্ডস রা আমাকে দেখে অবাক।
যদিও তখন কিছু বলল না ওরা।
.
খেলা শুরু হওয়ার পর ছেলে মেয়ে দুই দল কেই আলাদা করে, সবার কাছে আলাদা আলাদা প্রশ্নের উত্তর নেয়া হল,আমার কাছেও উত্তর নেয়া হল।
আমার আর মিষ্টির প্রশ্ন টা খুব সোজা ছিল!
পছন্দের রং কি?
.
বাট দুজনের উত্তরের মিল হওয়া মুশকিল, আমি উত্তর দিয়েছিলাম নীল রং।আমি ভেবেই নিয়েছি আমরা জিতব না কারণ মিষ্টির সাথে আমার পরিচয় আধাঘন্টা আগে আমি ওর সমন্ধে কিছুই জানিনা,তাই মিল হওয়া অসম্ভব।
বিজয়ী ঘোষনা না করা পর্যন্ত ছেলে মেয়েরা আলাদা রইল।
মিষ্টি কে জিজ্ঞেস করাও সম্ভব হয়নি যে ও কি উত্তর দিয়েছিল?
.
তবে অবাক হলাম রেজাল্ট শুনে,
কারণ বিজয়ী হিসেবে আমার আর মিষ্টির নাম বলা হল।
মিষ্টির দিকে তাকিয়ে দেখি ও কঠিন রকম অবাক।
সবচেয়ে অবাক হয়েছে আমার আর মিষ্টির বন্ধুরা।
.
পুরষ্কার নেওয়ার জন্য আমি আর মিষ্টি এগিয়ে গেলাম।
পুরষ্কার হাতে নিয়ে আমরা একটা টেবিলে গিয়ে বসলাম।
.
টেবিলে বসে আমি প্রথমে বললাম,
-ধন্যবাদ আপনাকে।
-আপনাকেও।
-আপনার পছন্দের রং নীল?
-হুম,আপনারো তো !
-হুম,অদ্ভুত ভাবে মিলে গেছে,,
-হুম,
-অর্ধেক টাকা কিন্তু আপনার !
আমার কথা শুনে মিষ্টি একটু হাসল তারপর বলল,
-আপনি রাখুন পুরোটা।
-তা কিভাবে হয়,আপনার জন্যই পেয়েছি।
-আমার টাকা টা কোন এতিম দের দিয়ে দিয়েন।
.
আমি আর জোর করলাম না ওকে টাকা নেয়ার জন্য।
.
কিছুক্ষন বাদে আমি আবার বললাম,
-এক কাপ কফি খাবেন?
-আপনি খাওয়াবেন?
-হুম,সাহায্য করার জন্য।
-আজ তো হবেনা,
-কেন?
-আমার বান্ধবীরা আছে।
-আচ্ছা,তাহলে কবে?
-কাল?
-কখন?
.
মিষ্টি ওর নাম্বার টা আমাকে দিল।আমি আমার নম্বর থেকে ওর নাম্বারে মিস কল দিয়ে আমার নাম্বার টা ওকে দিয়ে দিলাম।
.
নাম্বার দেয়া নেয়ার পর মিষ্টি বলল,
-সময়ের কথা কাল জানিয়ে দেব।
-আচ্ছা।
.
এটুকু কথা বলে মিষ্টি টেবিল থেকে উঠে চলে গেল।
সে রাত্রে আর দেখা হয়নি আমাদের। ও তখনই পার্টি থেকে সম্ভবত চলে গিয়েছিল।
.
আমিও আমার বন্ধুদের কাছে চলে আসলাম,সবাই অনেক মজা করল আমাকে আর মিষ্টিকে নিয়ে,আমি মুখ বুঝে সব সহ্য করলাম কিন্তু কিছু বললাম না।
মিষ্টির যে প্রেমে পড়ে গেছি এটা কারো কাছে প্রকাশ করলাম না।
.
হলে ফিরে গিয়ে অনেক টায়ার্ড হয়ে শুয়ে পড়লাম। শুয়ে পড়তেই ঘুম ধরে গেল আমার।ঘুম ভাঙল মাঝরাত্রে, প্রায় তিনটার দিক।
.
ঘুম ভাঙতেই আমার মিষ্টির কথা মনে পড়ল,আমি মোবাইল টা হাতে নিয়ে ভাবতে লাগলাম,মিষ্টিকে কল দেব কি দেব না?
দিয়ে দিলাম কল,
প্রথম বার বেজে কল কেটে গেল! ভাবলাম মিষ্টি হয়ত ঘুমিয়ে পড়েছে।তাই আর চেষ্টা করলাম না কল দেওয়ার।
.
দুই মিনিট যেতেই আমার মোবাইল টা বেজে উঠল,ফোন হাতে নিয়ে দেখি মিষ্টি কল দিয়েছি।ওর ঘুম ভাঙালাম নাকি?
.
আমি ফোন রিসিভ করে বললাম,
-হ্যালো,
.
ও পাশ থেকে মিষ্টি কন্ঠে মিষ্টি বলল,
-হ্যালো,ঘুমান নি?
-ঘুমিয়েছিলাম,ঘুম ভেঙে গেছে।
জাগিয়ে দিলাম নাকি?
-না,
-তাহলে ঘুমান নি কেন?
-আমারো আপনার মতই অবস্থা।
-ও আচ্ছা।
-হুম,
-কাল কখন দেখা হবে আমাদের?
-সকালে ক্লাস আছে আমার?
-বিকালে!
-হুম,
-কোথায়,
-পুরান ঢাকার চকবাজারে,
-আচ্ছা।
-শুভ রাত্রি
-শুভ রাত্রি।
.
এটুকুই বলে আমি ফোন রেখে দিলাম। মিষ্টির জন্য মন ব্যাকুল হয়ে গেল।এত সুন্দর মেয়ে আমি আগে কখনোই দেখিনি তাই ওর চেহারা বারবার চোখে ভাসতে লাগল। সারারাত ঘুম এলনা।
সারাজীবন কোন মেয়ের প্রেমে পরিনি,আর প্রেমে পড়লাম তো পড়লাম তাও আবার প্রথম দেখায়।
শুধু প্রেমে পড়লেও হত,বাট এটা তো বেশি কিছু এখন তো ঘুমাতেও পারছিনা।
এই মেয়ে যদি আমাকে প্রত্যাক্ষান করে তবে আমার কি হবে??
কে জানে???
.
বিকালে সেজে গুজেই মিষ্টির সাথে দেখা করতে গেলাম।
গিয়ে দেখি মিষ্টি আমার আগে থেকেই বসে আছে।আমি ওর সামনে গিয়ে বললাম,
-লেট করালাম না তো?
-নাহ,আমিও মাত্রই এলাম।
.
মিষ্টি আজ এসেছে সাদা সেলোয়ার পরে, ঠোটে হালকা লিপিস্টিক ও দেয়া।ও কে পুরো পরীর মত লাগছে।
.
আমি বললাম,
-আপনাকে অনেক সুন্দর লাগছে।
-ধন্যবাদ।
-কি খাবেন?
-এক কাপ কফি,
-আর কিছু?
-না,
.
আমি দু কাপ কফি অর্ডার দিলাম।যথারিথী দুজন দুজনার সমর্পক এ জানলাম।মিষ্টি কাজী নজরুল কলেজে বাংলায় পড়ে, ১ম বর্ষ।
হুমায়ন আহমেদ ঠিকই বলেছেন সুন্দরী মেয়েদের জন্য বাংলা সাব্জেক্ট সঠিক।
আরো জানলাম ওর বি.এফ আছে কিনা,,ও বলল নেই।
তার মানে আমার লাইন ক্লিয়ার।
.
কফি শেষ হতেই মিষ্টি বলল,ও এক খানে যাবে ওর তারা আছে।
.
আমার আর কি করার?
যদিও ওকে ছাড়তে চাইছিলাম না, কিন্তু আমার কিছুই করার ছিলনা। কাল যে ওকে ডেকে দেখা করব,সে রকম কারণ ও আমার কাছে ছিলনা।
.
ও রিকশায় উঠতেই আমার মাথায় আইডিয়া এল,আমি বললাম,
-আপনার টাকা গুলো এখনো দেয়া হয়নি।
-পরে দিয়ে দিয়েন,
-না মানে,যদি দুজনে একসাথে দিতাম,আমার গুলিও দেব তো
.
মিষ্টি আমার কথা শুনে হাসল, হাসি থামিয়ে বলল,
-আচ্ছা,কাল সকালে রেডি থাকবেন, আমরা বেরোব।
-আচ্ছা।
.
পরের দিন যথারিথী বেরিয়ে পড়লাম মিষ্টির সাথে,সব কাজ শেষ করতে করতে বিকেল হয়ে গেল।
মিষ্টি এক প্লেট ফুচকা খাওয়ার অফার করল,আমিও না করলাম না।খাওয়া শেষে টি.এস.সি তে দুজনে সন্ধ্যা পর্যন্ত আড্ডা দিলাম।
তারপর ওকে বাড়ি পৌছে দিয়ে আমি আমার হলে ঢুকলাম।
এই ভাবে আমাদের কথা চলছিল ফোনে,মাঝে মাঝে দেখাও হচ্ছিল।
বন্ধুত্তের একটা ভাল সম্পর্ক সৃষ্টি হল আমাদের মাঝে,কদিনের মধ্য আপনি থেকে তুমিতে নেমে এলাম।
.
আসল ঘটনা ঘটল, ২৭ শে জুন।
সেদিন ছিল মিষ্টির জন্মদিন,ওকে উইশ করে, একটা ম্যাসেজ লিখলাম,
আমি তোমার নকল বয়ফ্রেন্ড থেকে আসল বয়ফ্রেন্ড হতে চাই আর সেটা এক ঘন্টার জন্য নয় সারাজীবনের জন্য।
.
ম্যাসেজ টা সেন্ড করে, মোবাইল বন্ধ করে রেখে দিলাম।বিছানায় শুয়ে মিষ্টির উত্তরের কথা ভাবতে লাগলাম।কি উত্তর দিতে পারে ও?
এসব ভাবতে ভাবতে ঘুম চলে এল চোখে।
.
সকালের ঘুম ভাঙল হল ম্যানেজারের ডাকে,ঘুম থেকে উঠে জিজ্ঞেস করলাম,
-ব্যাপার কি?
.
ম্যানেজার সাহেব ওনার পান খাওয়া লাল দাত গুলো বের করে বলল,
-এক মেয়ে আইছে?
-মেয়ে,কে?
-জানিনা,আসো জলদি।
-হুম,,
.
আমার সাথে হলে দেখা করতে আসবে এরকম পরিচিত কেউ ঢাকায় থাকেনা। তাই আগ্রহ নিয়েই গেস্ট রুমে গেলাম,গিয়ে আমি অবাক।
মিষ্টি বসে আছে।আমাকে দেখে ওর মুখে হাসি ফুটল,কিন্তু আমার মাথায় এল অন্য চিন্তা ও ম্যাসেজের অন্য রিয়্যাকশন দিতে এখানে আসেনি তো।
.
আমি কিছু বলার আগেই ও বলল,
-তোমার ফোন বন্ধ কেন?
-এমনি,
-এমনি কেউ ফোন বন্ধ করে রাখে, কত টেনশন হচ্ছিল আমার।
-সরি।
.
আমি পকেট থেকে মোবাইল টা বের করে অন করতে ধরলাম তখনি মিষ্টি বলতে লাগল,
-থাক অন করিও না এখন,আমি গেলে করিও,
-কেন?
-তোমার ম্যাসেজের উত্তর ওখানে দেওয়া আছে।
-আচ্ছা।
.
মিষ্টির চোখে লজ্জা দেখেই বুঝলাম উত্তর টা কি।
হলের বাইরে গিয়ে ওকে রিকশা ঠিক করে দিলাম,ওর ক্লাস আছে নাকি।ও রিকশায় উঠে বলল,
-এখন মোবাইল অন কর!
-কেন?
-উত্তর টা দেখবেনা?
-উত্তর তো আমি জানি,
-কিভাবে,,
-তোমার চোখ দেখে,
.
মিষ্টি আমার কথায় একটু বেশি লজ্জা পেল,ও রিকশা ওয়ালা কে টানতে বলল।
রিকশা কিছুদূর চলে গেল,আমি তখনো রিকশার দিকে তাকিয়ে আছি।মিষ্টি একবার পিছনে ঘুরে সুন্দর একটা মায়াময় হাসি দিল।
এই হাসি দেখলেই বোঝা যায়,উত্তর কি?
মোবাইল অন না করলেও চলবে।
.
.
.
-নাহিদ পারভেজ নয়ন
১৬ ই আগস্ট, ২০১৫ বিকাল ৩:১২
নাহিদ পারভেজ নয়ন বলেছেন: কিছু গল্প হোক না কল্পনা।
ধন্যবাদ,ভাল থাকবেন।
২| ১৬ ই আগস্ট, ২০১৫ দুপুর ২:৫৬
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: ইসরে!!!
এত্ত এত্ত মিষ্টি!!!!
পুরাইতো ডায়াবেটসের হুমকির মূখে
আমার মিষ্টি কই?????
আরে না আপনের জিএফ মিষ্টি না দোকানের !
১৬ ই আগস্ট, ২০১৫ বিকাল ৫:৫১
নাহিদ পারভেজ নয়ন বলেছেন: ধন্যবাদ।
মিষ্টি বানান্য হচ্ছে।
৩| ১৬ ই আগস্ট, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৫২
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: প্রথম প্রথম প্রেমে পড়লে আবেগটা বেশিই থাকে । প্রেমিকাকে বিশ্ব সুন্দরী মনে হয় । আচ্ছা বস, মেয়ে মানুষ মিষ্টি ক্যামতে হয়? চেখে দেখা যায় কি? যাহোক, আখ্যানটি বেশ রোমান্টিক!
১৬ ই আগস্ট, ২০১৫ রাত ১০:৩১
নাহিদ পারভেজ নয়ন বলেছেন: প্রেমে পড়লে সব হয়।
ধন্যবাদ
©somewhere in net ltd.
১|
১৬ ই আগস্ট, ২০১৫ দুপুর ২:৫১
নুর ইসলাম রফিক বলেছেন: ভালোবাসা এতো সহজ সরল হয়না।
বাস্তবে তো না ই, এবং কি গল্পেও হয়না।
তবে কল্মনায় হয়।
আপনি গল্পকার নয় কল্পনাকার।
এটা আপনার কল্পনা, গল্প নয়।