নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি নাহিদ পারভেজ নয়ন।

নাহিদ পারভেজ নয়ন

যা মনে আসে তাই লিখি।সব লেখা পড়ার যোগ্য নয় তবুও লিখি।

নাহিদ পারভেজ নয়ন › বিস্তারিত পোস্টঃ

ইপার হাত ধরার গল্প

০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:০১


ইপাকে আমি প্রথম দেখি আমার কেবিনে।
বিষন্ন মুখ আর এক রাশ তিক্ততা নিয়ে আমার সামনের চেয়ারে এসে বসেছিল।
কি সুন্দর মায়া ময় মুখ,ঠিকমত না ঘুমানোর কারণে অবশ্য চোখের নিচে কালি পড়ে গিয়েছিল, তাতে অবশ্য ইপার সৌন্দর্য কমেনি,বরংচ বেড়েছিল।
.
আমি তখন সদ্য পাশ করা ডাক্তার,নতুন ক্লিনিকে ঢুকেছি।ডাক্তার হিসেবে অত নাম ডাক হয়নি তখনো। ইপার ভাই সজীব আমার কলেজ ফ্রেন্ড ছিল, ওই আমাকে বলেছিল, ওর বোনের জর।আমি বন্ধুত্তের খাতিরে ওর বোনকে অন্য কারো কাছে নয় আমার কাছে নিয়ে আসতে বলি।
.
ইপা সেদিন এসেছিল ওর মায়ের সাথে।
ওর মা ওকে ধরে ধরে ভেতরে নিয়ে এসেছিল। নিজে নিজে হেটে আসার মত শক্তি ছিল না ইপার, এতটাই দূর্বল ছিল ও।
ইপাকে দেখা মাত্রই আমার মনে হয়েছিল, আমি এই মেয়েকে ছাড়া বাঁচব না,এই মেয়েকে ছাড়া আমার বেঁচে থাকা অসম্ভব।
.
সেদিন ইপার সাথে আমার কোন কথাই হয়নি, যা হয়েছিল ওর মায়ের সাথে।
ওর মা বলল,ওর জর আর তার সাথে বমিও হচ্ছে।
.
আমি ইপার মায়ের কথা শুনে ইপার দিকে তাকালাম, ঠিক মত চোখ মেলতেও পারছিলনা ও। প্রথমে ওর জর মাপতে হবে।তারপর অন্য কিছু।
আমি কখনো কারো জর হাত দিয়ে মাপিনি কিন্তু সেদিন খুব ইচ্ছা হল ইপাকে একটু ছুয়ে দিতে, মেপে নেই জরটা আমার হাত দিয়ে।
ওর শরীরের কিছু উষ্ণতা আমার দেহেও আসুক।
.
না পারিনি সেদিন ওকে ছুঁতে,বিবেকের কাছে বাধাগ্রস্থ হয়ে ছিলাম।
তবুও রাগ হচ্ছিল থার্মোমিটার এর উপর। থার্মোমিটার না থাকলে জর টা হাত দিয়ে মাপা যেত।
ইপার ১০৩ ডিগ্রী জর ছিল।আমি কিছু টেস্ট করাতে বললাম সাথে আর কিছু ওষুধ লিখে দিলাম। টেস্ট গুলো আমার ক্লিনিকেই করাতে বললাম যেন আবার কোন ভাবে দেখা হয় ইপার সাথে।
.
সেদিন অবশ্য আবার দেখা হয়,টেস্ট গুলো শেষ করে যখন ইপা আর ওর মা চলে যাচ্ছিল তখন।
ইপার মাকে ওষুধ গুলো ঠিকমত খাওয়াতে বললাম,আর বললাম সমস্যা হলে আমাকে ফোন দিতে আমি গিয়ে ওকে দেখে আসব।
.
সপ্তাহ খানেক আর ফোন এলনা ইপার বাসা থেকে ,মাঝে একবার আমি সজীব কে ফোন করে ইপার কথা জিজ্ঞেস করেছিলাম। ইপার কথা বার বার মনে পড়ছিল, কেমন আছে মেয়েটা কে জানে?
সজীব বলেছিল, কিছুটা উন্নতি হয়েছে নাকি।
.
তবে রিপোর্ট যেদিন দেয়ার কথা, সেদিন সকালে সজীব ফোন করে জানাল ও রিপোর্ট নিতে ক্লিনিকে আসবে।
আমি ওকে ক্লিনিক আসতে মানা করলাম, বললাম রাতে রিপোর্ট গুলো নিয়ে আমি ওর বাসা যাব আরো বললাম ওদিকে আমার কিছু কাজ আছে।
যদিও মিথ্যা বলেছিলাম কোন কাজই ছিলনা ওদিকে।ইপাকে দেখার একটা ছল দরকার ছিল সেটা পেয়ে গেলাম।
.
বিকালে রিপোর্ট হাতে আসল,বেশি কিছু নয়।
সাধারণ জর।
রাত্রে ইপার বাসায় গেলাম রিপোর্ট নিয়ে।
ইপার মা আমাকে না খাইয়ে ছাড়বেন না,তাই ওখানে কিছু সময় থাকতে হল।যদিও আমি তাই চাচ্ছিলাম যত টা ইপার সাথে থেকে কথা বলব ততই ভাল।
.
সে রাত্রে ইপার সাথে অনেক কথাই হল আমার।
ও আমাকে প্রথম দেখাতেই বলল,
-আপনি কি সেদিনের ডাক্তার??
.
আমি বললাম,
-হুম,
-আপনাকে ডাক্তার কে বানিয়েছে?
.
আমি ওর প্রশ্নটা শুনে অবাক হলাম,এটা কেমন প্রশ্ন। আমি বললাম,
-কেন?
-কি ওষুধ লিখে দিয়েছেন,
-কেন?
-এত তিতা,খাওয়াই যায়না,,
-শুধু তিতা দেখলেন, সুস্থ হয়ে উঠলেন সেটা দেখলেন না,
-আপনি আমাকে তুমি বলতে পারেন,আমি আপনার অনেক ছোট,
-আচ্ছা,তুমি কি জর মেপেছ আজ।
-না তো,
-তোমাদের বাসায় থার্মোমিটার আছে??
.
ইপা একটু ভেবে বলল,
-ছিল,কোথায় রেখেছি মনে নেই,
-ও আচ্ছা।
.
কিছুক্ষন বাদে ইপা আবার বলল,
-আপনি আমার হাত ধরে দেখতে পারেন জর কত?আমি শুনেছি ডাক্তার দের জরের গননা ভুল হয়না?
-তা হয়না,
.
ইপা ওর হাত আমার দিকে এগিয়ে দিয়ে বলল,
-নিন দেখুন,
.
আমি ওর হাত ধরলাম। গত দিনের মত অত ইচ্ছা হচ্ছিল না ওর হাত ধরার জন্য।তবুও অন্যরকম একটা অনুভুতি হচ্ছিল।কিছুক্ষন ধরে থাকতেই ইপা বলল,
-ছাড়ুন,এতক্ষন লাগে না।
-হুম।
.
আমি সাথে সাথে ইপার হাত টা ছেড়ে দিলাম। ভীষন অসস্তিতে পরে গেলাম।ইপা সেটা বুঝতে পেরে বলল,
-কেমন দেখলেন?
-না জর বেশি নয়,অল্প।নিয়মিত ওষুধ খাচ্ছ তো?
-হুম,ওষুধ গুলো চেঞ্জ করে দেওয়া যায়না।
-হুম,দেয়া যায়।কিন্তু তখন বেশী ওষুধ খেতে হবে,
-হুম খাব,শুধু দেখবেন তিতা যেন না হয়,
-আচ্ছা।
.
আমি নতুন কিছু ওষুধ লিখে দিলাম,ভিটামিন ট্যাব্লেট ও দিয়ে দিলাম।দ্রুতই সুস্থ হয়ে ওঠার জন্য।
কথায় কথায় আরো অনেক কথা হল ইপার সাথে,কিসে পড়ে?
আমি ওর চেহারা দেখে ভেবেছিল ইন্টার এ পড়ে হয়ত কিন্তু না অনার্স এ পড়ে এই মেয়ে তাও আবার ২য় বর্ষ।
.
ইপা পড়ে ম্যাথ নিয়ে,ওর ম্যাথ নেয়ার কারণ খুজে পেলাম না।সুন্দরী মেয়েরা বাংলা নিবে,সুন্দরী মেয়েদের কাজ হবে সহজ, পড়াশোনাও হবে সহজ।
ইপা কোথায় পড়ে সেটাও শুনে নিলাম।
.
সেদিন রাত্রে ইপাদের বাসায় খাওয়া দাওয়া করে, ইপাকে বিদায় দিয়ে চলে এলাম।
বাসায় এসে শুধু ইপার কথাই মনে পড়তে লাগল। না এই মেয়েকে ছাড়া আমার কোন ভাবেই চলবেনা।ইপাকে আমার দরকার !
.
এ ঘটনার সপ্তাহ খানেক পর,ইপাকে দেখার খুব ইচ্ছা জাগল মনে।
ওর বাড়িতে যে যাব তাও সম্ভব নয়,গিয়ে বলব কি?
ওর কলেজ যাওয়া যেতে পারে,কিন্তু ইপা দেখে ফেললে, কি বলব ওকে?
কেন এসেছি?ওকে দেখতে !
.
না এত কিছু ভাবলাম না, সোজা চলে গেলাম ওর কলেজের সামনে।
কি হবে দেখা যাবে?
.
কলেজ যখন শেষ হল, তখন দেখি ইপা আসছে।
আমি ওকে দেখা মাত্রই সেখান থেকে চলে যাওয়ার জন্য পা বাড়ালাম তখনই ইপা ডাকল,
-ডাক্তার সাহেব,
.
আমি আর যেতে পারলাম না,ইপার ডাকে আমার পা দুটো ওখানেই আটকে গেল।
ও আমার কাছে আসতেই আমি ওকে বললাম,
-কেমন আছ ইপা?
-আমি তো ভালই আছি,আপনি আমার কলেজের সামনে?
.
যে ভয় ছিল সেটাই হল,এখন উত্তর কি দেব।ইপা বলে উঠল,
-পেশেন্ট কে দেখতে এসেছেন,
-হুম,
.
আমার কথা শেষ হতেই ও আমার কাছে এগিয়ে এসে বলল,
-দেখুন,
-মানে
-আমি তো আপনার পেশেন্ট আমাকে দেখতেই তো এসেছেন তাই না,
.
এই মেয়ে অনেক চালাক।আমি বিষয়টা ঘুরিয়ে দেয়ার জন্য বললাম,
-এক কাপ চা খাবে ইপা?
-না,
-কেন?
-আমার বান্ধবীরা আছে,ওদের ছেড়ে কিভাবে খাই?
-ওদের কি নিতেই হবে
-হুম,ওরা অন্য টেবিলে, আমরা অন্য টেবিলে !
-আচ্ছা।
.
হোটেলে এসে আমরা দুইটা টেবিলে বসলাম।
একটাতে ইপা আর আমি অন্য টাতে ইপার চার বান্ধবি।টেবিলে বসে ভাবতে লাগলাম,আলাদা
টেবিলে না বসে এক টেবিলে বসা উচিৎ ছিল।
তাহলে এমন অসস্তিতে পরতে হত না,অসস্তি হচ্ছে ইপার বান্ধবীর জন্য।
মেয়ে গুলা চা খাচ্ছে না আমাকে নিয়ে গবেষনা করছে কে জানে?
.
গবেষনা হচ্ছে এটা বোঝা যাচ্ছে কিন্তু কি নিয়ে হচ্ছে এটা বোঝা যাচ্ছেনা।
আমি অপেক্ষা করতে লাগলাম ইপার চা খাওয়া কখন শেষ হবে,উঠতে হবে এখান থেকে।
.
ইপা আমাকে অন্যমনস্ক দেখে বলল,
-চা খাচ্ছেন না কেন?
-হুম,খাই,,
.
আমি চায়ে চুমুক দিলাম,না এমন পরিস্থিতিতে খাওয়া ঠিক না।তাই আর খেলাম না রেখে দিলাম।আমি ইপাকে বললাম,
-আমি উঠব,
-চাই তো শেষ হল না,
-না ভাল লাগছে না,অন্য কোন খানে চল।
-আচ্ছা,চলুন।
.
বিল দিয়ে দোকানের বাইরে আসতেই ইপা বলল,
-আমি বাসা যাব একটা রিকশা ডেকে দিন,
-হুম,
.
আমি রিকশা ঠিক করে দিতে ইপা রিকশায় উঠে গেল।রিকশায় উঠে আমাকে বলল,
-আপনি কোথায় যাবেন?
-সামনে,
-আসুন তাহলে
.
আমি দেরী করলাম না,ইপার বলার সাথে সাথে রিকশার উঠে গেলাম।কিন্তু প্রবলেম হল রিকশাটা একটু ছোট।ইপার গায়ের সাথে আমার গা লেগে যাচ্ছে,শুধু লাগছে না খুব ভাল ভাবে লেগে যাচ্ছে।!আমি একটু চেপে বসলাম আর চেষ্টা করতে লাগলাম যেন গায়ের সাথে গা না লাগে কিন্তু সম্ভব হচ্ছিল না।গা লেগেই যাচ্ছিল।
.
ইপা সেটা বুঝতে পেরে আমাকে বলল,
-স্বাভাবিক হয়ে বসেন"
-হুম,
.
কিছুক্ষন পর ইপা আসল বোম টা ফাটাল।ও বলল,
-আমার হাতের ওপর আপনার খুব লোভ তাই না?
-মানে?
-এই যে,আপনি সব সময় চান্স খোজেন আমার হাত ধরার জন্য,
-এটা কেন বললা,আমি তোমার হাত মাত্র একবার ধরেছি সেটাও তোমার কথাতেই,
-আমি ধরার কথা বলিনি,বলেছি চান্স খোজেন বা চেষ্টা করেন ধরার
.
আমি অবাক হয়ে বললাম,
-কবে?
-যেদিন আপনার ক্লিনিক এ গেলাম
-কখন?
-জর মাপার সময়,
-আজব, তুমি তখন অসুস্থ ছিলা খুব,
-অসুস্থ ছিলাম বাট সেন্স লেস ছিলাম না।আপনি দুবার চেষ্টা করেছিলেন। পরে থার্মোমিটার ইউজ করেন।
-না মানে!
-থাক আর সাফাই দিয়েন না,
.
আমি চুপ হয়ে গেলাম আর কিছু বললাম না।
ইপা আবার বলল,
-আপনার লোভ কি শুধু আমার হাতের ওপর,নাকি অন্য মেয়েদের হাতের ওপরেও,
-কি বল এসব , আমি জিবনে তোমার হাত ছাড়া অন্য কোন মেয়ের হাত ধরিনি,
-সাত্যি, হুম তিন সত্যি।
-আচ্ছা।
আচ্ছা কথা টা বলার সময় ইপার মুখে হাসি ফুটল,ও কেন হাসল আমি বুঝলাম না।

.
কিছুক্ষন যেতেই আবার ইপা বলল,
-আপনি যে ক্লিনিক এর কাজ বাদ দিয়ে আমার বাড়িতে, আমার কলেজে আমাকে দেখতে আসেন এটা কি ঠিক,
-না তোমাকে নয়,
-পেশেন্ট কে?
-হুম,
-কলেজে আপনার রোগী কে?
দেখলাম তো আমি আমাকে দেখা মাত্রই পালাতে ধরলেন।
-সরি।
.
ইপার সাথে রিকশায় উঠে অনেক বড় ভুল হয়েছে,যা এখন বুঝতে পারছি। ওর রিকশায় ওঠা উচিত হয়নি।
আমি নিজে নিজেকে বললাম বাঁচতে হলে নামতে হবে।
আমি ইপাকে বললাম,
-আমি এখানে নামব,
-পেশেন্ট আছে?
-না,,
-তাহলে,হাত ধরতে যাবেন।
-না,
-তাহলে বসে থাকুন।
-আচ্ছা।
.
কিছুক্ষন পর ইপা বলল,
-আমার মোবাইল নাম্বার নিন,আর কাজ ফেলে যে কোন সময় চলে আসবেন না।আমাকে দেখতেই চাইলে বলবেন। আমি যাব।
-হুম।
.
ইপা ওর মোবাইল নাম্বার টা আমাকে দিয়ে দিল।
মোবাইল নাম্বার দেয়ার পর ইপা বলল,
-আমার জর এসেছ মনে হয়।
.
আমি ওর কথা শোনা মাত্রই ওর হাত ক্ষপ করে ধরলাম।না জর নেই।
ইপা হাসতে হাসতে বলল,
-আমিও জানি জর নেই,
-তাহলে যে,
-হাত ধরে থাকো ,লোভ মেটাও।
.
আমি বললাম,
-তোমার হাত ধরে থাকলে আমার জর এসে যাবে।
-আসুক,আমি আছি।সারিয়ে তুলব তোমায়।
.
এটুকু বলেই ইপা হাসতে শুরু করল।আমি হাসছি না,আমি ওর হাতের দিকে তাকিয়ে আছি।
কি সুন্দর হাত।
.
.
.

-নাহিদ পারভেজ নয়ন

মন্তব্য ১০ টি রেটিং +৫/-০

মন্তব্য (১০) মন্তব্য লিখুন

১| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:২৮

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: জ্বর হপে| ভাই, ফ্রেন্ডের বোনের সাথে প্রেম! বিশাল সাহসের কাজ! রিস্কি

০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:১৮

নাহিদ পারভেজ নয়ন বলেছেন: হু,ভালবাসার জন্য একটু তো রিস্ক নিতেই হবে।
ধন্যবাদ,ভাল থাকবেন।

২| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৩৩

গেম চেঞ্জার বলেছেন: মাইরালচে রে ---- আমার কাহীনি B:-) B:-) B:-) B:-)

০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৫৮

নাহিদ পারভেজ নয়ন বলেছেন: সত্য নাকি,,,,

৩| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৩৭

খায়রুল বাশার বলেছেন: vai apnar likhar hat valo & dekha o cokh valo. apni likhte thakin. apnar likha nirmol anondo dei. valo thakben

০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:৩৯

নাহিদ পারভেজ নয়ন বলেছেন: ধন্যবা,আপনিও ভাল থাকবেন

৪| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:০৬

গেম চেঞ্জার বলেছেন: সত্য মানে !!!!!!!!!!! তবে কিছুই এখানে বোলা যাবে না । আমার ফ্রেন্ডও ব্লগ দেখতে পারে কি-না ।

০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:৪০

নাহিদ পারভেজ নয়ন বলেছেন: হু,এসব বিষয়ে প্রাউভেসি রাখা উচিত।

৫| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:১২

শায়মা বলেছেন: ভাইয়া

অনেক অনেক ভালো লেগেছে!!!

০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:৪১

নাহিদ পারভেজ নয়ন বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ,, আপু।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.