![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বিরল এক ভাগ্যই হলো আমাদের, বিরল সৌভাগ্যও বটে। নাকি বলেন আপনারা?
টিভিতে পরশু একটা দৃশ্য দেখলাম। প্রায় সব নিউজ চ্যানেলেই। আপনারা দেখেন নাই?
ছাত্রদলের ২ গ্রুপের মধ্যে সংঘর্ষে হঠাৎ একটা ককটেল ফুটলে কোন গ্রুপের এক কর্মীর পায়ে তা লাগে আর তিনি রাস্তায় পড়ে যান। তারপর ছ্যাঁচড়াতে ছ্যাঁচড়াতে সে নিরাপদ একটা জায়গায় যাওয়ার চেষ্টা করছে। রাস্তার ওই অংশটাতে ককটেল ফোটায় জায়গাটা ফাঁকা কিছুটা।
যেই মুহুর্তে লোকটি রাস্তায় পড়ে যেয়ে রাস্তার সাথে ছ্যাঁচড়াতে ছ্যাঁচড়াতে রাস্তা পার হচ্ছে সেই সময় তার চারপাশে অদ্ভুত কিছু প্রানী দেখলাম। আমাদের মতই দেখতে। হাতে ক্যামেরার মত কি যেন একটা যন্ত্র। তারা ছ্যাঁচড়াতে থাকা লোকটার বগল এর ফাঁক দিয়ে, পশ্চাৎদেশের পাশ দিয়ে, হাঁটু-কুচঁকির ফাঁক দিয়ে (এ ফাঁক বের করা অত্যন্ত দূরহ); এমনকি একজন তো ক্যামেরাজাতীয় বস্তুটি রাস্তার সাথে সমান্তরালে ধরে (অত্যন্ত্ কাব্যিকভাবে) কি যেন করার চেষ্টা করছে।
প্রথমে ভাবলাম এরা কি ছবি তোলার চেষ্টা করছে? অবশ্যই না। ছবি তুললে তো এরা আমার আপনার মতই মানুষ হওয়ার কথা। কিস্তু আঘাত পেয়ে একটা লোক যখন এভাবে বাঁচার চেষ্টা করছে তখন তাকে সাহায্য না করে এমন কোনা-কুঞ্চি দিয়ে ছবি নিশ্চয়ই কোন মানুষ তুলবে না।
তবে কি তারা বিশ্বখ্যাত কোন পারফিউমনির্মাতা প্রতিষ্ঠানের কর্মী যারা লোকটির মধ্যদুপুরের বগল বা পশ্চাৎদেশের গন্ধ কতটা তীব্র তা কোন যন্ত্র দিয়ে মাপার চেষ্টা করছে? পরে ভেবে দেখলাম তা হওয়ারও সম্ভবনা কম। কারন তারাও মানুষ। ওই পরিস্থিতিতে তাদের মাথাতেও আগে আসবে, বগলের গন্ধ পরে, আগে লোকটাকে বাঁচাই।
তাহলে তারা কারা? দেখতে তো মানুষের মতই।
তখনই আমার আইনস্টাইনীয় মস্তিষ্ক বলে দিল, ওরে পাগলা ওরা মানুষ না, এলিয়েন। ওরা বুঝে নাই ওই লোকটা আহত বা তার গায়ে আরেকটি ককটেল ফুটতে পারে বা লোকটি মারাও যেতে পারে। এই পৃথিবীর অন্যতম ব্যস্ত রাস্তায় এভাবে হামাগুড়ি দেয়ার বিরল দৃশ্য ওদের পৃথিবীতে দেখা যায় না, তাই ওরা লোকটির বগল, পশ্চাৎদেশের বা কুঁচকির ফাকফোকর দিয়ে সেই বিরল দৃশ্যটি উপভোগ করছিল।
আমার সহজ সরল মনটি প্রশ্ন করে উঠল, বাট হোয়াই আর দে লুক অ্যালাইক আস?
সাথে সাথে গর্জে উঠল আমার সেই আইনস্টাইনীয় মস্তিষ্কটি। ম্যান, অন দ্যাট ডে দ্যা অ্যালিয়েনস অ্যাপিয়ারর্ড ফ্রন্ট অফ আস লাইক হিউম্যান নট লাইক অ্যা ডগ, হায়েনা অর শকুন।
২১ শে অক্টোবর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৩০
নাহিদ মাহমুদ বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই।
২| ২১ শে অক্টোবর, ২০১৪ দুপুর ১:০৪
হাসান মাহবুব বলেছেন: দারুণ স্যাটায়ার।
২১ শে অক্টোবর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৩০
নাহিদ মাহমুদ বলেছেন: ধন্যবাদ হামা ভাই।
৩| ২১ শে অক্টোবর, ২০১৪ দুপুর ১:০৫
শরীফ মাহমুদ ভূঁইয়া বলেছেন: ভাই সাংবাদিকতায় এরকম নিয়ম নাই। তাদের সামনে সবকিছু হয়ে গেলেও সাহায্য করার নিয়ম নাই।
২১ শে অক্টোবর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৩১
নাহিদ মাহমুদ বলেছেন: হা হা হা। ভালো বলছেন।
৪| ২১ শে অক্টোবর, ২০১৪ দুপুর ১:০৮
জনাব মাহাবুব বলেছেন: +++++++++++++্
২১ শে অক্টোবর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৩১
নাহিদ মাহমুদ বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই।
৫| ২১ শে অক্টোবর, ২০১৪ দুপুর ১:২৪
জুন বলেছেন: প্রিন্সেস ডায়ানার গাড়ি দুর্ঘটনা আর বিশ্বজিতকে কুপিয়ে মারার কথা মনে পড়লো আপনার লেখাটি পড়ে। পাপারাজ্জিরা সব দেশে সব জায়গায় দর্শকের ভুমিকায় আর তাদের কাগজের জন্য সংবাদ সংগ্রহে ব্যতিব্যাস্ত ।
+
২১ শে অক্টোবর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৩৪
নাহিদ মাহমুদ বলেছেন: আমার মাথাতেই ঢুকতেছে না, তারা কি জিনিস? মানে ক্যামনে সম্ভব? বুঝলাম তখন অবস্থা খারাপ ছিল। ওকে। জান নিয়া দৌড় দে তাইলে। সাহসী এলিয়েন আপা।
৬| ২১ শে অক্টোবর, ২০১৪ দুপুর ১:৩৬
নাজমুস বলেছেন: সাংবাদিকদের ছবি তোলার ঐ ছবিটা দেইখা আমি কয়েক মিনিট অনুভুতিশূন্য হয়ে ছিলাম। তারপর একই সাথে কৌতুক আর বেদনার একটা মিশ্র অনুভুতি
২১ শে অক্টোবর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৩৫
নাহিদ মাহমুদ বলেছেন: আমারো ভাই। ক্যান জানি খুব হাসি আসছিল।
৭| ২১ শে অক্টোবর, ২০১৪ দুপুর ১:৫৫
পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: এরা ডিজিটাল এলিয়েন
২১ শে অক্টোবর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৩৬
নাহিদ মাহমুদ বলেছেন: ভালো বলছেন।
৮| ২১ শে অক্টোবর, ২০১৪ দুপুর ১:৫৮
ঢাকাবাসী বলেছেন: মানুষ টানুষ যাই হোক সাংবাদিকরা ওসব সাহায্য টাহায্য করবেনা। তাইলে আর করে খেতে হবেনা!
২১ শে অক্টোবর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৩৭
নাহিদ মাহমুদ বলেছেন: রাইট। দিন শেষে করে খাওয়াটাই আসল। সব পেশাতেই অবস্থা সেম এখন। য্যামনে পারো নিজে করে খাও। দেশ, জাতি, জনগন রসাতলে যাক।
৯| ২১ শে অক্টোবর, ২০১৪ বিকাল ৪:৩৮
আমিনুর রহমান বলেছেন:
কিছু বলার নাই !
২১ শে অক্টোবর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৩৮
নাহিদ মাহমুদ বলেছেন: সেইটাই। কিছু বলার নাই।
১০| ২১ শে অক্টোবর, ২০১৪ বিকাল ৫:০২
ফারুক৭ বলেছেন:
২১ শে অক্টোবর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৩৯
নাহিদ মাহমুদ বলেছেন:
১১| ২১ শে অক্টোবর, ২০১৪ বিকাল ৫:১৮
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: ম্যান, অন দ্যাট ডে দ্যা অ্যালিয়েনস অ্যাপিয়ারর্ড ফ্রন্ট অফ আস লাইক হিউম্যান নট লাইক অ্যা ডগ, হায়েনা অর শকুন।
এলিয়েন চিনে -নির্বাক!
২১ শে অক্টোবর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৪০
নাহিদ মাহমুদ বলেছেন: জেনারেলী কথাটা বলিনি ভাই। সব প্রফেশনেই এমন কিছু স্টুপিড থাকে বলেই না জীবনটা এত বিনোদনময়।
১২| ২১ শে অক্টোবর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৩০
ওয়্যারউলফ বলেছেন: এদেশে সিল-ছাপ্পড় মারা দুটো লুটেরা বাহীনী আছে একটা রাজনীতিবীদ অন্যটা সাংবাদিক।এরা এলিয়েন।এদের বাস অন্য গ্রহে "মানুষের" গ্রহে নয়।
২১ শে অক্টোবর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৪৫
নাহিদ মাহমুদ বলেছেন: কিছুটা একমত। এমন দৃশ্যের চরিত্রগুলোকে "মানুষ" হিসেবে ভাবা যেমন কষ্টকর তেমনি অস্বস্তিকর। আর ভাই শুধু উনাদের দোষ দেইনা। দিন দিন সব জায়গাতেই পচনটা ধরছে আর পচন বাড়ছেও। শেষটা খুব একটা শুভকর হবে না নিজেদের না শোধরাতে পারলে-- এটা বলতে আইনস্টইনীয় মস্তিষ্ক লাগে না।
১৩| ২১ শে অক্টোবর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৫৮
অপূর্ণ রায়হান বলেছেন:
বাংলাদেশে সাংবাদিক , সাংঘাতিক !
ভালো থাকবেন
২১ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ৮:১২
নাহিদ মাহমুদ বলেছেন: সবাই না। কেউ কেউ। এই যেমন ডাক্তারদের অনেকে বলে কসাই। সেখানেও সবাই না, কেউ কেউ। একটা অপারেশন ক্লিনহার্ট দরকার রে ভাই। আমাদের প্রায় সবারই অপারেশনটা করানো দরকার।
১৪| ২১ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ৮:২৫
চলতি নিয়ম বলেছেন: +++
২১ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ৮:৩৮
নাহিদ মাহমুদ বলেছেন: ধন্যবাদ।
১৫| ২১ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ৮:৩৩
রশীদ আবরার িরয়াদ বলেছেন: এখানেই মানুষ এবং হোমো সেপিয়েন্সের মধ্যে পার্থক্য
২১ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ৮:৩৯
নাহিদ মাহমুদ বলেছেন: ঠিকৈছেন।
১৬| ২১ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ৮:৪৬
মৃদুল শ্রাবন বলেছেন: কোন ধরনের দূর্ঘটনা আর দূর্ঘটনায় পতিত মানুষগুলো হল সাংবাদিকদের সাবজেক্ট। রাস্তায় রাস্তায় এরা এই সাবজেক্টের জন্য অপেক্ষা করে। সাবজেক্ট পেয়ে গেলে তাদের ভেতরে ফুটে ওঠে উল্লাস।
স্যাটায়ার ভালো লেগেছে।
২১ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ৮:৫৫
নাহিদ মাহমুদ বলেছেন: বিবেকবর্জিত বুনোউল্লাস।
১৭| ২১ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ৯:৩১
তুষার কাব্য বলেছেন: দারুণ !
২২ শে অক্টোবর, ২০১৪ সকাল ১০:৫৫
নাহিদ মাহমুদ বলেছেন: ধন্যবাদ।
১৮| ২১ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১১:১০
ল্যাটিচুড বলেছেন: এলিয়েন দেখতে মুঞ্চায় - এখন কি করি
কেউ কি 'পাঠা' টার ছবি শেয়ার করতে পারেন ?
২২ শে অক্টোবর, ২০১৪ সকাল ১০:৫৮
নাহিদ মাহমুদ বলেছেন: এই ভিডিওটি দেকতে পারেন। http://www.youtube.com/watch?v=xt4Eozdyh9g বা http://www.youtube.com/watch?v=LO_SmPNaT4c
১৯| ২২ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১২:৪২
কলমের কালি শেষ বলেছেন: ভাই আমরা সবাই এ্যালিয়েন হয়ে যাচ্ছি ।
২২ শে অক্টোবর, ২০১৪ সকাল ১০:৫৯
নাহিদ মাহমুদ বলেছেন:
২০| ২২ শে অক্টোবর, ২০১৪ সকাল ১১:৪০
মাঘের নীল আকাশ বলেছেন: সাধারণের চোখে যেটা দুঃখ-বেদনার বিষয়, সাংবাদিকদের চোখে সেটা রিপোর্টিংয়ের প্লট!
২২ শে অক্টোবর, ২০১৪ সকাল ১১:৪৮
নাহিদ মাহমুদ বলেছেন: আচ্ছা ভাই, ওই লোকটা যদি ওখানে উপস্থিত কোন সাংবাদিকের ভাই হতেন তিনি (সাংবাদিক) ব্যপারটাকে কিভাবে দেখতেন? দুঃখ-বেদনার বিষয়? নাকি রিপোর্টিংয়ের প্লট?
মোদ্দাকথা, লোকটিকে নিরাপদে সরিয়ে নিয়েও তো রিপোর্টিংটি করা যেত। তা্ই না?
২১| ২২ শে অক্টোবর, ২০১৪ দুপুর ১২:০২
জেনারেশন সুপারস্টার বলেছেন: ওরা বাংলাদেশী এলিয়েন
আসলেই তো সাংবাদিকদের এসব স্বভাব আর গল্প তৈরীর অদ্ভুদ মানসিকতায় অতিষ্ঠ হয়ে উঠছি।
২২ শে অক্টোবর, ২০১৪ দুপুর ১২:০৮
নাহিদ মাহমুদ বলেছেন: এজন্যই তো আমরা জিনিয়াস। যে প্রফেশনই হোক, তার ফাঁক-ফোকর বা অন্যপথ বের করাতে আমাদের জুড়ি নেই। তবে আমি মন থেকে বিশ্বাস করি সংখ্যাটা বেশী না। আর উপরের দিকের মানুষরা চাইলে সংখ্যাটা আরো কমবে। কমতে বাধ্য।
বিপথগামীরা সংখ্যায় কম। সময় থাকতে সর্তক হলে নিয়ন্ত্রন করা সহজ। অন্যথা হলে কিন্তি বিপদ। খুব বিপদ।
২২| ২২ শে অক্টোবর, ২০১৪ দুপুর ১২:০৩
দ্যা লায়ন বলেছেন: আমাদের দেশে সংবাদের অকাল পড়েছে বলে সাংবাদিকরা আগে ঘটনা জন্ম দেয় পরে তারা কাভার করে।
এর চেয়ে নির্ম সংবাদিকতা আর নেই বলেই মনে হয়,
২২ শে অক্টোবর, ২০১৪ দুপুর ১২:১৪
নাহিদ মাহমুদ বলেছেন: যারা সচেতন তাদের উচিত অন্যদের এ ব্যাপারে অন্যদের আরো সচেতন করা। বিশেষ করে সচেতন সাংবাদিকদের আরো অনেক বেশী দায়িত্ব নিয়ে সামনে এগিয়ে আসা উচিত। সব প্রফেশনেই কেমন যেন একটা মানসিকতা তৈরী হয়েছে। খারাপ অনেক কিছুকেই আমরা স্বাভাবিক হিসেবে ধরে নিচ্ছি। মেনে নিচ্ছি। খুব তীব্রভাবেই আমাদের এই মানসিকতা থেকে বের হয়ে আসতে হবে। আসতে হবেই।
২৩| ২২ শে অক্টোবর, ২০১৪ দুপুর ১২:৩৫
মাঘের নীল আকাশ বলেছেন: ঐ যে বললাম রিপোটিংয়ের প্লট...তারা কখনই নিজেরা গল্পের অংশ হতে চায়না...তারা কেবলই গল্প খুঁজে বেড়ায়...বড়ই নির্মম মানসিকতা!
২২ শে অক্টোবর, ২০১৪ দুপুর ১২:৪০
নাহিদ মাহমুদ বলেছেন:
২৪| ২২ শে অক্টোবর, ২০১৪ দুপুর ১২:৩৮
আয়রন ম্যান বলেছেন: রাস্তা ঘাটে এ ধরণের দূর্ঘটনাইতো সাংবাদিকদের একমাত্র সম্ভল।
আমার মনে হয় আমাদের দেশে যদি কোন মারা-মারি, দাঙ্গা-হাঙ্গামা, এক্সিডেন্ট, ভাংচুরের মতো ঘটনাগুলো না থাকে তাহলে এদশের সাংবাদিকরা ভাতে মরিবে।
২২ শে অক্টোবর, ২০১৪ দুপুর ১২:৪১
নাহিদ মাহমুদ বলেছেন:
২৫| ২২ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ৮:৪০
এম ই জাভেদ বলেছেন: সাংবাদিকতার ইথিক্সের মধ্যে ওসব আসলেই পড়েনা। তাদের কাজ রিপোর্ট করা।
তারপরও অনেক ক্ষেত্রে তাদের মাত্রতিরিক্ত বাড়াবাড়ি চোখে লাগে।
আপনার অনুভুতি কি ডায়লগটা মনে পড়ে গেল.....।
২২ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ৯:১০
নাহিদ মাহমুদ বলেছেন: হাঃ হাঃ হাঃ
©somewhere in net ltd.
১|
২১ শে অক্টোবর, ২০১৪ দুপুর ১:০১
টয়ম্যান বলেছেন: +++++্