![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
মানবিক দায় ও বোধহীন শিক্ষা মানুষকে প্রশিক্ষিত কুকুরে পরিণত করে....আইস্ট্যাইন। https://www.facebook.com/nana.bhai.5209
মাওয়া মহাসড়কে দুর্ঘটনায় নিহত হয়েছেন শরীয়তপুরের সাবেক সংসদ সদস্য হেমায়েত উল্লাহ আওরঙ্গ।
শনিবার মুন্সীগঞ্জের মেদেনীমণ্ডলের খানবাড়ি এলাকায় এই দুর্ঘটনায় তার সঙ্গী আরো চারজন নিহত হন বলে জানিয়েছে পুলিশ।
আওরঙ্গ (৫৭) ঢাকা থেকে শরীয়তপুর যাচ্ছিলেন। পথে বিকাল সাড়ে ৩টার দিকে একটি বাসের সঙ্গে তার জিপের মুখোমুখি সংঘর্ষ ঘটে।
নিহত পাঁচজনের মধ্যে আওরঙ্গ বাদে দুজনের পরিচয় পাওয়া গেছে, তারা হলেন- জামাল মুন্সী ও মো. ইয়াছিন। আহত হয়েছেন দুজন। হতাহতরা সবাই আওরঙ্গের গাড়িতে ছিলেন।
লৌহজং থানার ওসি জাকিউর রহমান বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, আওরঙ্গের জিপটির চাকা ফেটে গেলে তা নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে সড়কের ডান পাশে চলে যায়। তখন ঢাকামুখী গাংচিল পরিবহনের একটি বাসের সঙ্গে এর সংঘর্ষ হয়।
আওরঙ্গ ১৯৯১ সালে আওয়ামী লীগের টিকিটে শরীয়তপুর-১ আসনে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। দলের মনোনয়ন না পেয়ে ২০০১ সালে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে বিজয়ী হন তিনি।
২০০৮ সালের নির্বাচনের আগে বিএনপিতে যোগ দিয়ে প্রার্থী হন আওরঙ্গ। তবে এবার তিনি হারেন আওয়ামী লীগ নেতা প্রয়াত আব্দুর রাজ্জাকের কাছে।
এক সময়ের যুবলীগ নেতা আওরঙ্গের নাম ’৮০ এর দশকের পুরোটা সময়ই ছিল আলোচিত। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রলীগের অভ্যন্তরীণ কোন্দলে সব সংঘর্ষের সময় তার নাম উঠে আসত।
তখন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগে ‘শরীয়তপুর-মাদারীপুর গ্রুপটি’ আওরঙ্গই নিয়ন্ত্রণ করতেন বলে বলা হয়। সন্ত্রাস, দখলদারিত্ব, চাঁদাবাজি নিয়ে ওই সময় আলোচিত-সমালোচিত ছিলেন তিনি।
হত্যাসহ বেশ কয়েকটি মামলার আসামি আওরঙ্গ ২০০১ সালে ‘অপারেশন ক্লিনহার্টে’ গ্রেপ্তার হয়েছিলেন। তবে কিছুদিনের মধ্যে ছাড়া পান তিনি।
ইদানীং রাজনীতিতে অনেকটাই নিষ্ক্রিয় ছিলেন আওরঙ্গ। ঢাকার কাঁঠালবাগানের বাড়িতেই বেশিরভাগ সময় থাকতেন তিনি।
২| ০৩ রা আগস্ট, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:২৭
টেকনিসিয়ান বলেছেন:
হত্যাসহ বেশ কয়েকটি মামলার আসামি আওরঙ্গ ২০০১ সালে ‘অপারেশন ক্লিনহার্টে’ গ্রেপ্তার হয়েছিলেন। তবে কিছুদিনের মধ্যে ছাড়া পান তিনি।
সাধারণ মানুষ যেখানে আম কাটার ছুড়ি নিয়ে জেল খাটতে থাকে আর এ ধরনের মানুষগুলো এ.কে. 407 সহ কয়েকজন মানুষ হত্যা করেও ছাড়া পেয়ে যায়........................ এরা মরলে সাধারণ মানুষ বেশী খুশি হয়।
০৩ রা আগস্ট, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৩৩
নানাভাই বলেছেন: আমার জানা মতে ৮০ দশকে আওরঙ্গ সাকুরায় একজন আর্মীর ডিজিএফআই কে গুলি করেছিলেন।
৩| ০৩ রা আগস্ট, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:২৮
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
এটা খান সেনাদের কোন কিছু না।
হাইওয়েতে পুর্ন গতিতে গাড়ীর চাকা ফেটে যাওয়াতে গাড়ী নিয়ন্ত্রন হারিয়ে রং সাইডে চলে আসে। সামনের গাড়ী ফুল স্পিডে, .... ড্রাইভারের করার কিছই করার ছিলনা .... ।আড়াআড়ী ধাক্কা দিলে গারীটি চুরমার হয়ে যায়।
৪| ০৩ রা আগস্ট, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৪১
উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: একটা বাটপার সন্ত্রাসী মরলো তাইলে!
একখান কথা কই। আমাগো দেশে হুজুর গুলান মাঝে মাঝে শুনি নাস্তিক বা আত্মহত্যা করছে এমন লোকের জানাজা দিতে চায় না। কিন্তু এদের মতো বড় বড় সন্ত্রাসী, গডফাদাররা যদি কোনো একটা মাইয়ারে ধর্ষন কইরা আইনা আরেকজনের কাছে বিবাহ দিতে চায় সেইখানে ইসলামী কাম আদায় করেন, এরা যখন মারা যান তখন বিশাল জানাজার সাথে দুই একটা ওয়াজ মাহফিল আর তিনচারটা এতিম খানায় শ খানেক বার কোরান শরীফ খতমের প্যাকেজ খুলে বসেন!
মাঝে মাঝে বুঝি না কার উপর কি বিশ্বাস করবো!
০৩ রা আগস্ট, ২০১৩ রাত ৮:০৭
নানাভাই বলেছেন: একটা কঠিন কতা কইলেন!
৫| ০৩ রা আগস্ট, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪০
ঢাকাবাসী বলেছেন: শা. খানের চেলারা মানে খুনী ড্রাইভাররা গরু ছাগল চিনে কিন্তু জীপ মাইক্রোবাস চিনেনা, মেরে দিল ব্যাস। খুন করলে কিছুই হবেনা যখন গাড়ী দিয়ে খুন করতে চিন্তা কি?
©somewhere in net ltd.
১|
০৩ রা আগস্ট, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:০৬
নিষ্কর্মা বলেছেন: শাহজাহান খানের সেই খান সেনারা মহাসড়কে আছেন। সুতরাং কাউকে দোষি বলা যাবে না। মহাসড়কের ঐ সব খান সেনারা তো গরু আর মানুষের ভেতরে পার্থক্য বোঝে।
তবে এই দুর্ঘটনায় বোঝা গেল, খান সেনারা এম্পির জিপ আর সাধারনের জিপের ভেতরে পার্থক্য বোঝে না। তারা এম্পি আর সাধারন মানুষের ভিত্রেও তফাৎ পায় না।
বিপদটা এখানেই।