নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

নাভিদ আরমান শিফাত

-----

নাভিদ আরমান শিফাত

Loading ... ╔════════════════╗ ║█████████████99% ║ ╚════════════════╝ নিজের সম্পর্কে ঢাক ঢোল পেটানো উচিৎ না।যদি এখানে আমি নিজের সম্পর্কে কিছু বলতে যাই,তাহলে হয়তোবা শুধু আমার ভাল দিক গুলোই বেশি বলে ফেলব।কারন মানুষ স্বভাবতই নিজের প্রশংসা শুনতে ভালবাসে। তাই নিজের সম্পর্কে কিছুই বলতে যাব না। আমার বলা ''আমি'' আর বাস্তবের ''আমি'' এক না ও হতে পারে। প্রতিটা মানুষ চেতন বা অবচেতন মনে নিজেকে সবচেয়ে '' ঠিক '' ভাবতে ভালবাসে।তাছাড়া নিজের ভুল,অপরাধ বা দোষ নিজের চোখে খুব কম ই পড়ে। তাই নিজেকে নিয়ে কিছু বলতে চাইনা। আমার সাথে যারা মিশবে তারা আপনা আপনি আমাকে জানতে পারবে, আমার নিজের থেকে ও ভাল বলতে পারবে আমার সম্পর্কে।

নাভিদ আরমান শিফাত › বিস্তারিত পোস্টঃ

সেক্সুয়াল এট্রাকশন নাকি ভালবাসা?

১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ৮:২৪

“সেক্সুয়াল এট্রাকশন” খুবই ভয়ানক একটা জিনিস... একটা ছেলেকে ব্যাথির মত আকৃষ্ট করে ফেলে... একটা ছেলেকে আকৃষ্ট করতে একটা মেয়ের বড় “অস্ত্র” এটা... এই “অস্ত্র” ব্যবহার করলে যে কোন ছেলে সেই মেয়ের আকর্ষনে জড়াতে বাধ্য!! ... Most Commonly যে মেয়ে নিজেকে যত বেশি “অবজেক্ট অফ সেক্সুয়াল এট্রাকশন” হিসেবে প্রেজেন্ট করতে পারে, একটা ছেলে তার প্রতি তত বেশি আকৃষ্ট...
---

ফকির, কবিরাজদের কাছে থেকে একটা সময় ছেলেকে বশ করার জন্য “তাবিজ, চাউল পড়া, পানিপড়া,” নেওয়া হত... এখন সময় বদলেছে... বদলেছে বশ করার কৌশল... এসেছে ডিজিটাল পদ্ধতি... এখন তাবিজ, পানিপড়া,চাউল পড়া লাগে না... অনলাইন চ্যাটিং, ফোনালাপ, রাত জেগে সেক্সুয়াল ফটো বা কথা বিনিময় এখন সবচেয়ে বড় “তাবিজ”... এই ডিজিটাল “তাবিজ” এর তীব্রতা অনেক বেশি, কিন্তু Duration টা অনেক কম!!... এই তাবিজে যে প্রেম গড়ে উঠে সেটা আসলে ‘ভালবাসা’ না, জাষ্ট “সেক্সুয়াল ইন্টেনশন”... এই ‘ইন্টেনশন’ থেকে শুরু হয় দুই জনের মধ্যে কথা দেওয়া, বিশ্বাস গড়ে তোলা, গিফট এর আদান প্রদান, বিয়ের প্রলভোন দেওয়া, মিথ্যা ঘর বাধানোর স্বপ্ন... পাগল মেয়েটা ও বোঝে না এটা তার প্রতি ছেলেটার কেবল “সেক্সুয়াল এট্রাকশন” নট ‘রিয়াল ফিলিংস’... যতদিন পর্যন্ত মেয়েটা ছেলেকে অনলাইনে সেটিসফাইড করতে পারে, সেক্সুয়ালি আকৃষ্ট করতে পারে অর্থাৎ সেই “তাবিজের” duration যতদিন থাকে, সেই Attraction তা ও ততদিন থাকে...
---

“ব্যাথি” যেমন হটাত করে জীবনে ঢুকে খুব অল্প সময়ের মাঝে তীব্রতর হয়ে ওঠে, এই “এট্রাকশন” টা তারচেয়ে ও দ্রুত এটাক করে ফিলিংস গুলো শেষ করে দেয়... এরপর মেয়েটা চোখের পানি তে কিবোর্ড ভিজিয়ে ফেলে আর না না বলা ফিলিংস গুলোর “BackSpace” বাটন চাপতে থাকে...

মন্তব্য ৭ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৭) মন্তব্য লিখুন

১| ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ৮:৩৩

নেবুলা মোর্শেদ বলেছেন: না এটা ভালোবাসা নয়।এটা দৈহিক চাহিদা,ভালোবাসা মানেই সেক্স নয়।

২| ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ৯:০০

নতুন বলেছেন: প্রেম/ভালবাসা/মুহাব্বত যাই বলেননা কেন সবই কিন্তু জৈবিক আকষ`নের রসায়ন মাত্র......

কোন কাপলের মাঝে জৈবিক আক`ষন না থাকলে তারা বেশিদিন একত্র থাকতে পারবেনা...

“সেক্সুয়াল এট্রাকশন” খুবই ভয়ানক একটা জিনিস..

এই জিনিস ই প্রেম/ভালবাসা/মুহাব্বতের মুল কথা...

কিন্তু যদি জৈবিক আকষ`নের বিষয়টা বহুগামীতায় রুপ নেয় তবেই সমস্যা শুরু হয়....

সমাজে এখন ভন্ডামী বাড়ছে তাই জৈবিক আকষ`নের জন্য কোন মেয়ের বিশ্বাস অজ`ন করতে মিথ্যার আশ্রয় নিচ্ছে.... আর পরে কেটে পড়ছে...

৩| ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১০:৪৯

শাহ আজিজ বলেছেন: জীবনের জন্যই জৈবিক আদান প্রদান । এতে ভালোবাসা গাঢ় হয় । ভালবাসাবাসির চূড়ান্ত পরিনতি যৌনতা । যারা এতে ভিন্ন মত পোষণ করে তারা ভুল পথে চালিত, এদের মেডিক্যাল কাউন্সেলিং দরকার।

৪| ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১১:৫১

নিলু বলেছেন: ভালোবাসার কখন কি হয় বলা মুশকিল

৫| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ৯:১৪

মুরশীদ বলেছেন: বিধাতা সৃষ্টি কর্তা । তিনি সৃষ্টি কে পছন্দ করেন । আর সকল সৃষ্টির মাঝে যৌনতা আছে । সুতরাং যৌনতা একটি পবিত্র ব্যাপার । ভালবাশা যৌনতাকে পুরনাঙ্গ করে । তবে ভালবাশা অনেক রকম । সৃষ্টির ভালবাশা যৌনতা ছাড়া হবেনা । সুতরাং লেখকের কথা আংশিক সত্য ।কাছ দিয়ে গিয়েছে । সমাজ ও সংস্কৃতি যৌনতার বাড়াবাড়ি নিয়ন্ত্রণ করে মাত্র

৬| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১২:৫৫

ইমরান তপু-সরদার বলেছেন: ভালোবাসা মানেই যৌনতা নয় এটা ঠিক। তবে যৌনতা থাকলে যে ভালোবাসা কমে যাবে বা নষ্ট হবে এমন নয়।
সেহেতু ভালোবাসা হল ভালোবাসা। এটাকে যৌনতার সাথে তুলনা নয়, পরিপূরক ভাবুন।
যারা ধান্দা করে বা অন্য কিছু ভেবে ভালোবাসে, তাদের আর যায় থাকুক ভালোবাসা থাকে না।
ভালোবাসার সাথে যৌনতা থাকবেই, তারমানে অত্তধিক কিছু নয়।
B:-)

৭| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১:২১

নতুন বলেছেন: যৌনতার বিষয়তাকে ভালোবাসা/প্রম/মহাব্বতের আবরনে সমাজে উপস্হাপন করা হয় মাত্র..

আপনার শরীর যদি চাজা`রের মাধ্যমে শক্তি নিতে পারে... তবে রান্না বান্না করে খাবার বানাইয়া ৩/৪ বেলা খেয়ে শক্তি যোগাড় করবে????

শরীরের শক্তি দরকার... তাই রান্না নিয়ে আজ কত শিল্প... কত শত রেসিপি :)

বংশ বৃদ্ধি... নিজের জিনকে পরবতী` প্রজন্মের মাঝে দিয়ে যাওয়াই আমাদের বেসিক ইনস্টটিংট..

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.