![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বাংলা ভাষার অক্ষরগুলোকে এদিক সেদিক ঘুরিয়ে ফিরেয়ে ভাষাটার সাথে বেয়াদবী করি। বেয়াদবীগুলোর মধ্যে নকশা খুঁজতে গেলে গোলকধাঁধায় পড়বেন বলে দিচ্ছি।
কপালটা ভাল যে দু আঙুলে তুড়ি দিয়ে জোনাক জোনাক ফুলকি বানানোর ক্ষমতা আমার খোদা আমায় দেননি। দুই দশকের বেশি তাহলে আর বেঁচে থাকা হত না।
যেদিন তুড়ি বাজানো শিখেছিলাম তার কিছুদিনের ভিতরেই নাওয়া,খাওয়া, দুনিয়া ভুলে নিজের বানানো জোনাক ফুলকির জাদু দেখতে দেখতে অভুক্ত, তৃষ্ণার্ত আর নির্ঘুম অবস্থায় মারা যেতাম। মৃত্যুটা অমন হলে ভালই হত। এখন নিজের অনিবার্য মৃত্যুর কারনটা না জেনে সুতো কাঁটা একটা অথর্ব ঘুড়ির মত খামোখাই গোত্তা খেয়ে বেড়াচ্ছি। নিজের মৃত্যুর কারনটা অনেক আগেই জানতে পারাটা খুব সৌভাগ্যবানদের জন্য উপরওয়ালার উপহার। আমার জোনাক ফুলের মায়া আলোর মরণটা উপহার পাইনি বলে মাঝে মাঝে খানিকটা মন খারাপ হয়। যদিও উচিৎ না।
উপহার তো উপহার। পেলে খুশি, তবে না পেলে মুখ ফুলিয়ে বেলুন সাজাটা তো ছেলেমানুষী।
তাই না?
©somewhere in net ltd.