নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি চেষ্টা করি নতুন কিছু শেখার, ভালো কিছু করার, আর নিজে যা জানি তা অন্যকে উদারভাবে শেখানোর যদি কেউ শিখতে চায়।

নয়া পাঠক

আমি এক ক্ষুদ্রাতিক্ষুদ্র অনুজীবন, যে সর্বদা কিছু শিখতে উদগ্রীব, চষে বেড়াই চারপাশে, নতুন কি কি আছে!

নয়া পাঠক › বিস্তারিত পোস্টঃ

একটি ব্লগীয় জরীপ: সকলের মতামত চাই।

২০ শে আগস্ট, ২০২৪ দুপুর ২:৫৯



আমরা যখন সামহোয়্যারইন ব্লগ বা অন্য যেকোনো অনলাইন প্ল্যাটফর্মে রাজনীতি নিয়ে বিতর্ক করি, প্রথমেই আমাদের একটি প্রশ্ন সামনে আসে: এ ধরনের বিতর্কের কোনো ফলাফল কি আছে? আমরা কি সত্যিই সরকারের নীতিনির্ধারণে কোনো ভূমিকা রাখতে পারি? যদি না পারি, তবে কেন আমরা আওয়ামী লীগ-বিএনপি বা সাধারণ জনগণ হিসেবে নিজেদের মধ্যে তর্ক-বিতর্ক করি?

প্রথমেই একটি সত্য স্বীকার করে নিতে হবে—সামহোয়্যারইন ব্লগ বা অনলাইন প্ল্যাটফর্মে যে কোনো সাধারণ নাগরিক সরকারের নীতিনির্ধারণে সরাসরি প্রভাব ফেলতে পারে না। এর কারণ হিসেবে কয়েকটি বিষয় উল্লেখ করা যেতে পারে:

১. প্রভাবের সীমাবদ্ধতা: অধিকাংশ ব্লগার ও পাঠক সাধারণ জনগণের অংশ, যাদের হাতে ক্ষমতা নেই এবং যারা সরাসরি কোনো সিদ্ধান্ত গ্রহণ করতে পারে না। তারা শুধু নিজেদের মতামত ব্যক্ত করে, যা হয়তোবা কিছু মানুষের চিন্তা-ভাবনা পরিবর্তন করতে পারে, কিন্তু সামগ্রিকভাবে সরকার বা নীতিনির্ধারকদের মনোভাব পরিবর্তন করার সামর্থ্য নেই। তাহলে কেন আমরা এখানে কিছু কিছু বিষয় নিয়ে এতটা মতবিরোধ তৈরি করি? কারণটা কি তবে আমরা নিজেরা যেটা ভাল করতে পারি না, সেটা যদি অন্য কেউ করে হিরো হয়, তাতে আমাদের কি সমস্যা? তাহলে কি আমরা অন্যের ভালোটা সহ্য করতে পারি না।

২. তথ্য এবং বিশ্লেষণের সীমাবদ্ধতা: অনেক সময় ব্লগে প্রকাশিত মতামত বা বিশ্লেষণগুলো পূর্ণাঙ্গ তথ্যের ওপর ভিত্তি করে হয় না। শুধুমাত্র ব্যক্তি ধারণা ও সীমিত তথ্যের ওপর ভিত্তি করে মতামত তৈরি হয়, যা নীতিনির্ধারণের জন্য প্রয়োজনীয় গভীরতা ও বিশ্লেষণ থেকে বঞ্চিত।

৩. অতীতের প্রভাবহীনতা: পূর্বের অভিজ্ঞতা বলে যে, অনলাইন বিতর্ক এবং ব্লগিং নীতিনির্ধারণের ক্ষেত্রে তেমন কোনো বড় ভূমিকা রাখতে পারেনি। যখনই রাজনৈতিক পরিস্থিতি পরিবর্তনের কথা আসে, তখন বাস্তবিক কার্যকরী পদক্ষেপ প্রয়োজন হয়, যা ব্লগের মাধ্যমে অর্জিত সম্ভব নয়। কিন্তু তবুও আমরা জ্ঞানচর্চার এই মাধ্যমটিকে রাজনৈতিক জিঘাংসা চরিতার্থ করার কাজে ব্যাবহার করি, এটা কি আদৌ কারো জন্য মঙ্গল বয়ে আনে? নাকি শুধু শুধু অচেনা ব্লগারগণ একে অন্যের মতবিরোধ থেকে ব্যক্তিবিরোধে লিপ্ত হয়ে পড়ে?

তবে, এই বিতর্ক এবং আলোচনার কিছু ইতিবাচক দিকও রয়েছে। যদিও আমরা সরাসরি নীতিনির্ধারণে প্রভাব ফেলতে পারি না, তবু এ ধরনের আলোচনা সমাজের একটি গণতান্ত্রিক চিন্তাভাবনা তৈরি করতে সাহায্য করে। সাধারণ জনগণের মধ্যে রাজনৈতিক সচেতনতা এবং দায়িত্ববোধ গড়ে ওঠে। পাশাপাশি, সামাজিক সংহতি এবং মতবিনিময়ের একটি ক্ষেত্র তৈরি হয়, যা পরোক্ষভাবে হলেও গণতন্ত্রের শিকড় শক্তিশালী করতে সহায়তা করে। কিন্তু এখানেও কিছু কিছু অতিজ্ঞানী ব্লগারগণ নিজেদের কথার জালে অনেক অন্যায়-কে ন্যায় হিসেবে প্রতিষ্ঠা করতে লেগে পড়ে, যা সুষ্ঠ তর্ক-বিতর্ক বা নির্মল জ্ঞানচর্চায় বিঘ্ন ঘটায়।

শেষ কথা: সামহোয়্যারইন ব্লগে আওয়ামী লীগ-বিএনপি বা অন্য যে কোনো রাজনৈতিক বিতর্ক হয়তো সরাসরি নীতিনির্ধারণে কোনো ভূমিকা রাখবে না। কিন্তু এটি একটি ক্ষেত্র তৈরি করে, যেখানে সাধারণ জনগণ নিজেদের চিন্তা ও মতামত প্রকাশ করতে পারে, এবং একে অপরের সঙ্গে আলোচনা করতে পারে। এটি গণতন্ত্রের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ, যা আমাদের মত প্রকাশের স্বাধীনতা নিশ্চিত করে এবং ব্যক্তিগত ও সামাজিক বিকাশে অবদান রাখে। তাই আসুন আমরা প্রত্যেকে একটি সুন্দর সত্যিকারের বাংলাদেশ গড়ার জন্য এগিয়ে আসি এবং এ লক্ষ্যে আমাদের মতামত যথেষ্ট যুক্তিসহকারে উপস্থাপন করি। কেউ যদি ভালো কিছু কাজ করে, তবে তাকে যতটুকু সম্ভব সাহায্য করি, তার ভুলত্রুটি খুঁজে বের করে সঠিক পথে চলতে সাহায্য করি। আমরা মানুষ কেউই বিতর্কের উর্ধ্বে নয়, বা কেউই মহাজ্ঞানী বা নিষ্কুলুষ নয়, আমাদের মধ্যে মানবীয় গুণাবলী যেমন রয়েছে, তেমনি দানবীয় বৈশিষ্ট্যও রয়েছে। আমরা নিজেকে কি ভাবে উপস্থাপন করব তা নির্ভর করে আমাদের ব্যক্তিগত চরিত্রের উপর। আমি যেটা করতে পারি না, তা যদি অন্য কেউ পারে তাহলে কেন আমি তার দোষত্রুটি খুঁজে তাকে হেয় প্রতিপন্ন করবো? বরং তাকে অভিনন্দন জানাবো এমন একটা দুরূহ কাজ সে করতে পারছে সেজন্য।

এ সকল বিষয়ে নির্দ্বিধায় সকল ব্লগারগণের মন্তব্য ও পরামর্শ চাই।

মন্তব্য ২২ টি রেটিং +৭/-০

মন্তব্য (২২) মন্তব্য লিখুন

১| ২০ শে আগস্ট, ২০২৪ বিকাল ৪:০০

শেরজা তপন বলেছেন: আমি আপনাকে চমৎকার একটা (খানিকটা রূপকথার মত) গল্প বলি;
মামো তখন প্রথম আলো ব্লগের মডারেটর। চেহারা ভাবে কথায় বেশ আঁতেল একটা ভাব ছিল। কণ্ঠে একটু মেয়েলী টোন ছিল। তবে সমকালীন সময়ের সার্বিক বিষয়াদি নিয়ে তার জ্ঞান গরিমা বেশ ভালই ছিল।
সামুর তখন রমরমা দিন। প্রথম আলো সামুকে দেখে মাঠে নেমেছে। কিন্তু সামুর বেশ কিছু ব্লগার( সবাই না কিছু- সবসময় এই কিছুরাই সবকিছু অস্থিতিশীল করে তোলে) দৃঢ় প্রতিজ্ঞ প্রথম আলোকে মাঠে টিকতে না দেয়ার ব্যাপারে।
প্রথমেই তারা সেই ব্লগের ট্যাগ দিয়ে ফেলল ‘আলু ব্লগ’ বলে। প্রথুম আলো ব্লগের কোন ব্লগার( বেশীরভাগ) সামুতে একটা পোস্ট দিলেই অনেকেই ‘আলু ব্লগের ছাগু’ ট্যাগ দিয়ে তাকে নাস্তানাবুদ করত। তার মাঝেও কেউ কেউ সামুতে টিকে গেছে হাতে পায়ে ধরে, ফাঁক ফোঁকরে ঢুকে পড়ে- কেউ নিক পাল্টে।
মামো মাঝে মধ্যে প্রথম আলো ব্লগের মডারেটরের খোলস ছেড়ে সামুতে একটা পোষ্ট দিলেই হোল- ব্যস আর যাবে কোথায়। কোন ক্যাচালের পোষ্ট নয়। কোন সাধারন, গল্প কবিতা বা প্রবন্ধ। বেচারা বহুভাবে চেষ্টা করেছে তার আসল নাম দিয়ে কিন্তু টিকতে পারেনি।
তখন আমাদের সামুর রমরমা অবস্থা এখন উপলব্ধি করাও সম্ভব নয়।
যা হোক মুল গল্পটা হচ্ছে তখন সামুতে ভীষন অবহেলিত সেই 'মামো' মানে মাহবুব মোর্শেদ~ 'গতকাল বাসস এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান সম্পাদক হয়েছেন।
~ ২০০৯ সালে দু'জনে পাশাপাশি দীর্ঘ এক ট্রেন যাত্রা করেছিলাম। এরপর নাগরিক ব্যস্ততায় আর যোগাযোগ করা হয়নি।

২০ শে আগস্ট, ২০২৪ বিকাল ৪:৫৬

নয়া পাঠক বলেছেন: ধন্যবাদ শেরজা তপন ভাই। এমন একটি উদাহরণ দিয়েছেন যে, এর পর আর কিছু বলার কোন কথাই থাকে না। একটি ছোট্ট উপমা দিয়েই বুঝিয়ে দিলেন, সত্যিকারের জ্ঞানী ব্যক্তিরা কখনও হেরে যায় না। হেরে যায় যারা জ্ঞানী হবার ভান করে অথবা জোর করে জ্ঞানী সাজে। এরাই মূলত অন্যের ভালোটা সহ্য করতে পারে না।

আর আপনি যে সময়ের গল্পটা বলেছেন, সে সময় আমিও ব্লগে ছিলাম, তবে অন্য নামে।

২| ২০ শে আগস্ট, ২০২৪ বিকাল ৪:২২

কামাল১৮ বলেছেন: চিন্তা কর্মকে নিয়ন্ত্রন করে,কর্ম চিন্তাকে পথ দেখায়।এখানে কর্ম হলো রাজনীতিতে অংশ গ্রহন করা।যেহেতু আমরা সেটা করি না তাই আমাদের চিন্তা শুধু চিন্তাই থাকে কর্মে পরিনত হয় না,এবং সমাজের কোন কাজেও লাগে না।
তবে কোন রাজনৈতিক কর্মি যদি ব্লগের লেখা পড়ে প্রভাবিত হয় তবে পরক্ষভাবে সমাজে বা রাজনীতিতে কিছুটা প্রভাব ফেলে।এর বেশি কিছু না।
ব্লগে অনেক ভুল বোঝাবুঝি হয়।যেহেতু আমরা কারো সাথে ব্যক্তিগত ভাবে পরিচিত না ,তাই আমরা তার কোন একটা মন্তব্য পড়ে তার সম্পর্কে একটা ধারনা পোষণ করি কিন্তু তার আরেকটি মন্তব্যকে ধরতব্যের মধ্যে আনি না।আলাপ চারিতার মধ্যে এটার উপশম করা যেতো কিন্তু লিখে সেটা সম্ভব হয় না।লিখে প্রকাশ করার ক্ষমতা সবার সমান না।

২০ শে আগস্ট, ২০২৪ বিকাল ৫:০৩

নয়া পাঠক বলেছেন: ধন্যবাদ কামাল ১৮ সাহেব। আপনার সুন্দর একটি গঠনমূলক মন্তব্যে অনেক কিছুই তুলে ধরেছেন, যার সঙ্গে দ্বিমত করার কোন সুযোগ নেই। ভালো-কে ভালো আর মন্দ-কে মন্দ বলার ক্ষমতা বা সৎ সাহস অনেকেরই থাকে না, অথবা সাহস থাকলেও তা স্বীকার করতে চায় না। নিজের দোষ স্বীকার করে যদি কেউ অনুতপ্ত হয় তবে মানুষের অন্তরের গ্লানিমা দূর হয়ে যায়। সে হয়ে উঠে আরও প্রাজ্ঞ এবং জ্ঞানী।

যাহোক আমিও তেমনি একজন ব্যক্তি যে চাইলেই শক্তিশালী কিছু লিখতে পারি না। আর সেজন্যই দীর্ঘ সময় আমি তেমন একটা না লিখে আড়াল থেকে কেবল পাঠক হিসেবেই ছিলাম আর আপনাদের থেকে কিঞ্চিৎ জ্ঞান আহরণ করার চেষ্টা করে যাচ্ছিলাম।

৩| ২০ শে আগস্ট, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:২৫

অস্বাধীন মানুষ বলেছেন: অসাধারণ চমৎকার ভালো লেগেছে আপনার ভাবনা গুলো। আপনার লেখার সাথে সহমত ।

২০ শে আগস্ট, ২০২৪ রাত ৯:৪২

নয়া পাঠক বলেছেন: ধন্যবাদ অস্বাধীন মানুষ! পোস্টের সাথে সহমত দেওয়ার জন্য্, আরও কিছু বিষয় রয়েছে বিস্তারিত লিখতে গেলে অনেক বড় হয়ে যাবে বলে সংক্ষেপে সারতে হয়েছে।

৪| ২১ শে আগস্ট, ২০২৪ রাত ১২:২৪

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: চমৎকার পোস্ট, ভালো লেগেছে তবে পরামর্শ দেওয়ার মত কিছু নেই আমার কাছে।

২১ শে আগস্ট, ২০২৪ রাত ৮:৪২

নয়া পাঠক বলেছেন: ধন্যবাদ জ্যাক স্মিথ ভাইয়া, পোষ্টটি ভালো লেগেছে জেনে আমারও ভালো লাগলো, ইনফ্যাক্ট আমি কিন্তু মোটেই ভালো লিখতে পারি না, অথবা যা লিখব বলে লেখা শুরু করি, সমাপ্ত হওয়ার পরে দেখি অন্য কিছু লিখে ফেলেছি, এই আর কি?

৫| ২১ শে আগস্ট, ২০২৪ রাত ১২:২৯

এম ডি মুসা বলেছেন: কিছু বলার নেই।

২১ শে আগস্ট, ২০২৪ রাত ৮:৪৯

নয়া পাঠক বলেছেন: ধন্যবাদ এম ডি মুসা ভাইয়া, কিন্তু কেন কিছু বলার নেই, আমি তো আপনাদের মূলবান মতামত আশা করেছিলাম।

৬| ২১ শে আগস্ট, ২০২৪ সকাল ১১:২৯

সামছুল আলম কচি বলেছেন: কি লিখবো তা ভেবে পাচ্ছি না। তবে এটুকু স্পষ্ট, দু'একটি ব্যতিক্রম ছাড়া, অনেক কাল ধরেই কবি-সাহিত্যক-লেখকদের লেখনীতে সত্যের প্রকাশ ঘটে না !! আমরা প্রত্যেকেই যেন কোনও না কোনও ভাবে রাজনীতি ও অপরাজনীতি একটি নির্দিষ্ট ঘেড়াটোপ/বৃত্তে বন্দী এবং প্রভাবিত। প্রভাব ও মিথ্যা-মুক্ত থেকে লেখা; একজন কবি-সাহিত্যক-লেখকের পক্ষে কতটুকু সম্ভব ??!! যতকাল না তা সম্ভব হবে, ততকাল শুধুই ''জাতীয় পার্টির'' সংখ্যা বাড়বে- ''নো আইডিয়া এট-অল''রা দর্শন ছড়াবে !! একদিন সেই ''নো আইডিয়া এট-অল''-কে ঢাহা বিশ্ববিদ্যালয় ডক্টরেট দিবে...হা: হা: হা: হা: হা:। আরে কলমযোদ্ধা'রা ! সত্য কথা সুন্দর বাক্যে লিখুন: অনেক অসাধ্য সাধন হবে।

২১ শে আগস্ট, ২০২৪ রাত ৮:৫১

নয়া পাঠক বলেছেন: ধন্যবাদ সামছুল আলম কচি ভাই আপনার মূল্যবান মতামতের জন্য। "সত্য কথা সুন্দর বাক্যে লিখুন: অসাধ্য সাধন হবে" একটা দারুণ কথা বলেছেন। তবে এ প্রচেষ্টা আমাদের সবারই করা উচিত। আমি যতটুকু পারি চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি।

৭| ২১ শে আগস্ট, ২০২৪ সকাল ১১:৩৬

মিথমেকার বলেছেন: স্বল্পপরিসরে সুন্দর বিশ্লেষণ করেছেন।

২১ শে আগস্ট, ২০২৪ রাত ৮:৫২

নয়া পাঠক বলেছেন: ধন্যবাদ মিথমেকার, স্বল্প পরিসরে সুন্দর মন্তব্য করার জন্য। যদিও আমি মন্তব্যগুলি আরও বিশদাকারে পেতে চেয়েছিলাম।

৮| ২১ শে আগস্ট, ২০২৪ দুপুর ১:১০

নতুন নকিব বলেছেন:



পোস্টের আলোচনায় সহমত। বিশ্লেষন ভালো লেগেছে।

২১ শে আগস্ট, ২০২৪ রাত ৮:৫৩

নয়া পাঠক বলেছেন: ধন্যবাদ নতুন নবিক ভাইয়া, পোষ্টের আলোচনায় সহমত জ্ঞাপনে আপ্লুত, বিশ্লেষণ ভালো লাগায় লেখার পরিশ্রম স্বার্থক।

৯| ২৪ শে আগস্ট, ২০২৪ রাত ৮:০২

সামিউল ইসলাম বাবু বলেছেন: ভালোলাগলো

১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:১৫

নয়া পাঠক বলেছেন: সামিউল ইসলাম বাবু, ভালোলাগায় আপ্লুত। ধন্যবাদ মূল্যবান কমেন্টের জন্য।

১০| ২৫ শে আগস্ট, ২০২৪ রাত ৯:৫৩

আলাপচারী প্রহর বলেছেন: সামুতে অনিয়মিতদের বুলিং করা হয়।

১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:১৪

নয়া পাঠক বলেছেন: ধন্যবাদ আলাপচারী প্রহর, মন্তব্যের উত্তর দিতে দেরি হওয়ায় দুঃখিত। আমার মনে হয় আপনার ধারণা সঠিক নাও হতে পারে, কারণ সামুতে এমন কিছু কিছু ব্যক্তি রয়েছেন যারা নিয়মিত ও অনিয়মিত সকলকেই বুলিং করে থাকেন এটা না করলে হয়ত তাদের কোন ক্ষতি হয় কি না জানি না, কিন্তু তারা একধরণের বিকৃত মজা পায়। এদের জাস্ট ইগনোর করে ব্লগিং চালিয়ে যান। ঐ যে ঐ প্রবাদটির মত, “করিতে পারি না কাজ, সদা ....... লাজ..., পাছে লোকে কিছু বলে”। হ্যাপি ব্লগিং।

১১| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:০৯

মোহামমদ কামরুজজামান বলেছেন: আমার প্রায় ৫ বছরের সামুর অভিজ্ঞতার উপলব্ধি, @ এখানে আমরা যে যা বলি বা লিখি সমাজে কিংবা দেশে তার প্রভাব খুবই সীমিত কিংবা নেই বললেই চলে।

কারন -

১। সামু আসলে একেবারে পাবলিক প্ল্যাটফর্ম নয় যার ফলে সে জনমত গঠন করতে পারবে।
২। সামুতে যারা লিখে-পড়ে তারা সবাই নিজ নিজ জায়গায় অনেকটাই পরিণত। ফলে তাদের কারোর উপর প্রভাব বিস্তার করা কিংবা যে কোন বিষয়ে অনেকে একমত হওয়া খুবই কঠিন।
৩।গোষ্ঠীভুক্তকরণ কিংবা কাউকে কাউকে ব্যক্তিগত আক্রমণ, ট্যাগিং (শিবির-জামাত-রাজাকার) কিছুটা থাকলেও নিজে সচেতন থাকলে এসব দলাদলী কারো উপর খুব বেশী প্রভাব বিস্তার করতে পারেনা।

১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৩৬

নয়া পাঠক বলেছেন: ধন্যবাদ মোহামমদ কামরুজজামান, সুন্দর একটি মন্তব্যের জন্য। আপনার মন্তব্যে বাস্তবধর্মী কিছু বিষয় উঠে এসেছে সামু সম্পর্কে। কিন্তু আমরা সবাই প্রায় এই বিষয়গুলো জেনেও কেন এমন দলাদলি, গালাগালি, ট্যাগা-ট্যাগিং করে শান্তি খুজি? আমার প্রশ্ন হল এটাই। আমরা যদি এসব না করে কোন একটি গঠনমূলক বা কল্যাণমূলক বা গবেষণামূলক কাজে সময় ব্যয় করি তাহলে আমরা যেমন নতুন নতুন বিষয়ে কিছু কিছু জ্ঞান অর্জন করতে পারব, আবার তাতে অন্যের উপকারও হয়ত হবে। কারণ আমার মনে হয় এখানে সবাই যথেষ্ট জ্ঞানধারী বা পরিণত বলতে যা বোঝায় তা নয়, অন্তত আমি নয়, কারণ আমি সদাই এখান হতে বিভিন্ন বিষয়ে অনেক কিছু শিখে নিচ্ছি বা শিখতে পারছি। এ জন্য সামু সহ সংশ্লিষ্ট লেখকের নিকট আমি কৃতজ্ঞ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.