![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আজ আমার একান্ত ব্যাক্তিগত না বলা কিছু কথা আপনাদের সাথে শেয়ার করছি।
একটা সময় এমনটা কিন্তু ছিলোনা। একটু ফ্ল্যাশ ব্যাকে যদি যাই, তবে শুরু করতে হয় ২০১২ সালের মাঝামাঝি থেকে। তখন আমি কাজ করি ঢাকা'র এক এন.জি.ও-তে। সেই প্রতিষ্ঠানের যিনি বিগ বস্, তাঁর নাম আফরোজা সুলতানা (তাঁর সম্মানার্থে তাঁর আসল নাম উল্লেখ করলামনা)। নামী-দামী ব্যাক্তি। তাঁরা বড় মানুষ, তাই আমার মতো নিচু পদে কাজকরা মানুষ-জন তাঁদের দেখা কমই পেতো। তার ওপরে শুনলাম, তিনি নাকি আমেরিকায় পি.এইচ,ডি করছেন। আর তাঁর দুই ছেলে সেখানেই চাচার কাছে সেটেলড্। আফরোজা আপার হাজব্যাণ্ড বাংলাদেশের সরকারী বড় কর্মকর্তা। তিনি সচিব।
আমার জীবনযাত্রা ছিল বরাবরের মতোই অতি সাধারণ। মধ্যবিত্ত পরিবারের মেয়ে আমি। বাসায় মা ছাড়াও আমার বছর তিনেকের ছোট এক ভাই আছে। বাবা মারা গিয়েছেন আমাদের দু'ভাই-বোনকে অনেক ছোট রেখে। বাবাহীন জীবনে আমরা আসলেই বানের জলের মতো ভেসে যেতাম যদিনা আমাদের দু:সম্পর্কের এক মামা আমাদের পরিবারটিকে তাঁর বাসায় আশ্রয় দিতেন। পৃথিবী নামক গ্রহটি যে কঠিন একটি স্থান, সেটি সেই ছোটবেলা থেকেই আমি বুঝতে শিখেছি। মানুষ চিনতে শিখেছি। কিন্তু আমার অনুজ ভাইটি বোঝিনি। তাই সে বাংলাদেশের কলুষিত ছাত্র রাজনীতিতে জড়িয়ে জেল পর্যন্ত খাটলো।
অনেক কষ্ট হয়েছে আমাদের তাকে জেল থেকে ছাড়িয়ে আনতে। একদিকে আইনজীবির টাকার যোগান, আরেকদিকে পুলিশের আর জেলের ভেতরের ঘুষের টাকার যোগান দিতে দিতে আমাদের নিম্ন মধ্যবিত্ত পরিবারটি প্রায় পথেই বসলো। ভাগ্য কিছুটা প্রসন্ন ছিল অবশ্য। কারণ তখন আমি মাথার ঘাম পায়ে ফেলে বেশ কয়েকটা টিউশনি করাতাম। সেই টাকা আর মায়ের স্কুলের শিক্ষকতার হাতে গোণা কয়েকটি টাকায় চলতো আমাদের তিনটা মুখ।
শুনলে আসলে গল্প বলেই মনে হতে পারে। কিন্তু এই আমি-ই জানি ক্ষুধার জ্বালা কি জিনিস। আমার স্কুল কলেজের বান্ধবীরা নতুন ড্রেস কিনতো, জুতা কিনতো, পার্লারে গিয়ে সাজগোজ করতো। আর আমি? থাকতাম ফকিরের মতো। বস্ত্র পরিধানের একটা বিধান আছে বলেই হয়তোবা নূ্ন্যতম দামের হাতেগোণা কয়েকটা কাপড় পড়তাম। টাকা নেই, ভালো কিছু করার বা পাবার অধিকার কি আমার আছে?
তখন মিরপুর দশ নম্বর থেকে আজিমপুর পর্যন্ত লোকাল বাসে করেই অফিসে যেতাম। আর হরতাল থাকলে কখনো রিক্সা, কখনো বা পায়ে হেঁটে। সম্ভব হলে পুরোটা পথ পায়েই হাঁটতাম। কারণ তখন অফিস টাইমে বাসের দম আটকানো ভীড়ে আমার নারী শরীরটিকে লোভাতুর কিছু বাসযাত্রী পুরুষের হাতের স্পর্শ থেকে বাঁচানো পৃথিবীর অন্যতম কঠিন একটা কাজ বলেই মনে হতো। ভীড়ের মাঝেই অনুভব করতাম, কেউ আমার পা মাড়িয়ে দিচ্ছে। কেউবা ভীড়ের সুযোগে আমার পশ্চাৎদেশ কিংবা বুকের ওপরে হাত দেবার চেষ্টায় লিপ্ত। আর হেঁটে বা রিক্সায় গেলেও রেহাই নেই। উঠতি বয়সের ছেলে অথবা বাবা বা চাচার বয়সী কোন পুরুষের মুখে প্রায়ই শুনতাম "আপু, বুকের ওপরের ওড়নাটা একটু সরান প্লিজ!" আরও যেসব টিজিং শুনতাম, সেগুলো আপাতত: না বলাই ভালো।
বাসের ভীড়ে একবার আমার কমদামী মোবাইল ফোনটা ব্যাগের ভেতরে হাত ঢুকিয়ে কে যেন নিয়ে গেল। আর একবার পুরো মাসের মাইনেটা রাস্তায় দিনের আলোতেই ছিনতাইকারীদের হাতে তুলে দিলাম। কার কাছে এসব ঘটনার বিচার চাইবো? পুলিশ? নাকি জনতা? জনতা তাকিয়ে তাকিয়ে মজা নেবে। আর বাংলাদেশের পুলিশ নামক রাক্ষসের হাতে পড়লেতো পুরো জীবনটাই বরবাদ। কাজেই মুখ বুজে সহ্যকরার ক্ষমতা বাড়ানো ছাড়া আর কোন উপায় খুঁজে পেলামনা।
প্রথম প্রথম এসব ঘটনায় খুব কষ্ট পেতাম। কান্না জমে থাকতো বুকের ভেতরে। কিন্তু পরে নিজেকে বোঝাতে শেখালাম যে, নায়লা, তুমি জন্মেছো বাংলাদেশ নামের তৃতীয় বিশ্বের এমন একটি দেশে যেখানে এসব ঘটনা খুবই সাধারণ নিত্তনৈমিত্তিক ব্যাপার। এদেশের অসুস্থ সমাজ ব্যবস্থায় জন্মে তুমি 'বাই ডিফল্ট' পাপ করেছো এবং এভাবেই তোমাকে এই সিস্টেমের সাথে মানিয়ে চলতে শিখতে হবে। অতএব, দৈনন্দিন জীবনে এই 'মানিয়ে নিয়ে' চলা ছিল আমার জীবনের মূল লক্ষ্য।
২০১৪ সালের শুরুর দিকে অনেক কাঠখড় পুড়িয়ে আমি কানাডা'র ইমিগ্রেশনের জন্যে অ্যাপ্লাই করি এবং আমার এই ফুটা কপালে এই প্রথমবারের মতো ভাগ্যাকাশে আশার আলো দেখতে পেলাম। হ্যাঁ, আমি কানাডা'র ইমিগ্র্যান্ট ভিসা পেলাম। আমার অফিসের বিগ বস্ আফরোজা আপা তখন কি বলেছিলেন জানেন? বলেছিলেন, "নায়লা, আপনি বাংলাদেশের ভালো চাকুরি ছেড়ে কানাডা গিয়ে কি করবেন বলুনতো? ওসব দেশে কিসের নেশায় মানুষ যায়, আমি জানিনা। সব ব্রেন বাংলাদেশের বাইরে ড্রেন হয়ে যাচ্ছে।"
উত্তরে আমি শুধু মুচকি একটু হাসলাম। আপাকে জানানো হয়নি এখনো যে, আলহামদুলিল্লাহ, কানাডায় এখন আমি অনেক ভালো আছি। কেউ এখন বাসের ভীড়ে আমার পা মাড়িয়ে দেয়না। বুকে কিংবা পেছনে হাতও দেয়না। আমার মোবাইল ফোন বা টাকা এখন ছিনতাইকারীদের কবলে পড়েনা। কেউ এখন আমার বুকের ওড়না টেনে খুলে নিতে চায়না। পুলিশকে এখন আমার ঘুষের টাকাও দিতে হয়না। কানাডায় আমার জীবনের মূল্য আছে, নিরাপত্তা আছে, মানসিক শান্তি আছে। বাংলাদেশের ভালো চাকুরী আমি ছেড়ে এসেছি ঠিকই, কিন্তু 'বাংলাদেশ' নামের আপাদমস্তক চরম দুর্নীতিগ্রস্ত দেশটির 'সিস্টেম' থেকে আমার মুক্তি মিলেছে। কানাডায় এখন আমি আমার সব সুপ্ত স্বপ্নগুলোকে বাস্তবায়ন করার সাহস পাই, শান্তির এই দেশটিতে আমি নিশ্চিন্ত মনে ঘুমুতে যাই বাংলাদেশের সকল দু:স্বপ্নগুলোকে ছুঁড়ে ফেলে দিয়ে।
লেখাটি ওয়েবসাইটে পড়তে হলে ক্লিক করুন।
কানাডা'র ইমিগ্রেশন এবং সেটেলমেন্টের জন্যে অলাভজনক প্রথম ওয়েবসাইট: http://immigrationandsettlement.org/Home/Index
ফেসবুক গ্রুপ: Click This Link
ইউটিউব চ্যানেল: Click This Link
১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সকাল ১০:৫৮
নায়লা হাসান বলেছেন: কানাডা'র ইমিগ্রেশন ভিসার জন্যে অ্যাপ্লিকেশন প্রসেসিং করুন। কানাডায় আসুন। আপনার নিজের দিনও বদলে যাবে। ধন্যবাদ।
২| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:১৯
কাশফুল মন (আহমদ) বলেছেন: কষ্টের ফল একদিন পাওয়া যায়,সেটা আবারও প্রমাণিত ।
১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:৩৬
নায়লা হাসান বলেছেন: মন্তব্যের জন্যে আন্তরিক ধন্যবাদ।
৩| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:২৭
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: সোনার বাংলা ছেড়ে কোথাও যেতে ইচ্ছে করে না! অবশ্য মাঝেমাঝে...
১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:৩৬
নায়লা হাসান বলেছেন: মন্তব্যের জন্যে আন্তরিক ধন্যবাদ।
৪| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:২৮
খায়রুল আহসান বলেছেন: আপনার কষ্টকর জীবন-অভিজ্ঞতার কথা পড়ে অভিভূত হ'লাম।
কষ্টের অবসান হয়েছে এবং দিন বদলে গেছে জেনে আনন্দিতও হ'লাম।
ভাল থাকুন। শুভকামনা...
১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:৩৫
নায়লা হাসান বলেছেন: সুন্দর মন্তব্যের জন্যে ধন্যবাদ।
৫| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:২৯
স্বতু সাঁই বলেছেন: লিখাটা পড়ে শুধু হাসলাম না, অনেক করুণা হলো এই ভেবে যে, মানুষ স্বেচ্ছা-ক্রীতদাস হতে কতো স্বাচ্ছন্দবোধ মনে করে।
১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:৩৫
নায়লা হাসান বলেছেন: আপনি ভালো থাকুন, আপনার আপাদমস্তক দুর্নীতিগ্রস্থ অসুস্থ বাংলাদেশের পরিবেশে। এই শুভকামনা রইলো।
৬| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:৪৩
স্বতু সাঁই বলেছেন: মাকে যারা বেশ্যা বলে, সে সন্তানের পরিচয় কি দাঁড়ালো?!!
১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:২৭
নায়লা হাসান বলেছেন: সেই সন্তানের নাম 'স্বতু সাঁই'
৭| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:৪৫
নতুন বলেছেন: আপুনি দেশের বাইরে আছি ১১ বছর খুবই ভাল আছি..... স্ত্রী সন্তান সাথে আছে...ভালো চাকুরী...ভালো জীবনমান...
কিন্তু এখানে জীবন কিন্তু কখনোই পূন` না। এটা ১০% ভালো থাকা....
আপনার দেশের জীবন অবশ্যই ফিল করবেন যে একটা সময় মনে হবে দেশ আসলেই দেশ....
মানি আমাদের দেশের অবস্থা খুবই খারাপ.. কিন্তু ঐটা আমার দেশ... সেটার তুলনায় আমেরিকা/কানাডা/দুবাই কখনোই সমান হবেনা।
১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:৩০
নায়লা হাসান বলেছেন: মন্তব্যের জন্যে ধন্যবাদ।
৮| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:৪৬
সম্রাট ইজ বেস্ট বলেছেন: ভাল হোক মন্দ হোক এইতো আমার দেশ
শুরু ছিল এই দেশে আর এই দেশেতেই শেষ।
১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:২৯
নায়লা হাসান বলেছেন: সুন্দর কথা বলেছেন।
৯| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:১৭
মোহেবুল্লাহ অয়ন বলেছেন: আপা, অনার্সের পর যেতে চাইলে কি ভাবে বা কোন প্রসেসে গেলে ওখানে গিয়ে সার্ভাইভ করা যাবে?
১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:২৯
নায়লা হাসান বলেছেন: বিস্তারিত জানার জন্যে আমার এই পোস্টের নিচের ওয়েবসাইট লিঙ্ক এবং ফেসবুকগ্রুপ লিঙ্কটি দেখুন প্লিজ।
১০| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:২১
রায়হানুল এফ রাজ বলেছেন: আপু বিস্তারিত জানালে খুশি হব।
১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:২৮
নায়লা হাসান বলেছেন: বিস্তারিত জানার জন্যে আমার এই পোস্টের নিচের ওয়েবসাইট লিঙ্ক এবং ফেসবুকগ্রুপ লিঙ্কটি দেখুন প্লিজ।
১১| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:৩৫
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: দুখের পরে সুখ আসে। ভাল থাকুন কিন্তু দেশকে ভুলে যাবেন না।
১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:৫৩
নায়লা হাসান বলেছেন: বাংলাদেশের দু:স্বপ্নগুলোকে ভোলার চেষ্টা করছি।
১২| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:৫৮
স্বতু সাঁই বলেছেন: এই জন্য জারজের কোন পরিচয় থাকে না। যদি কেউ জারজ ছেলে বা মেয়েকে জিজ্ঞাসা করে, "তুমি কোন বাড়ীর ছেলে বা মেয়ে গো?" উত্তরে ঐ জারজ সন্তান বাড়ী ঘরের নাম ঠিকানা বলতে পারে না।
১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১:২৫
নায়লা হাসান বলেছেন: আপনার চারিত্রিক দৈন্যতার জন্যে দু:খ প্রকাশ করছি। কানাডায় আমার বাড়িতে চা'য়ের দাওয়াত রইলো আপনার জন্যে।
১৩| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১:১৫
সেয়ানা পাগল বলেছেন: একটা কথা আছে " আঙ্গুর ফল টক " । অনেকে অনেক কিছু বলবে কিন্তু আজকে কানাডা বা আমেরিকার ভিসা পেলে কালকেই ফেবু আর সামুতে ঢোল পিটিয়ে প্লেন ধরবে এমন অনেক ব্লগার আছে। আপনি ও আপনার পরিবার ভালো থাকুক এটাই আপনার প্রথম উদ্দেশ্য। আপনি অনাহারে থাকলে কেউ একবেলার বেশী আপনাকে খাওয়াবে না। আর বাংলাদেশের জন্য খালেদা আর হাসিনা আপা আছে তো! তাদের থেকে বেশী দেশের ভালো আর কেউ করতে পারবে না
১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১:২৪
নায়লা হাসান বলেছেন: চমৎকার কথা বলেছেন। অনেক ধন্যবাদ।
১৪| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১:২০
কানিজ রিনা বলেছেন: সুখে থাকো ভালো থাকো মা ভাইকে আলগে
রাখো। কর্মঠো মেয়েরা আমাদের দেশে এইসব
অবস্থার সম্মুখিন হয়। তবুও জীবন এগিয়ে
নিতে হয়। সব মেয়েইত তোমার মত ভাগ্য
নিয়ে জম্মায় না। তবে চেষ্টা তোমার সফলতা
পেয়েছ। কিছু খারাপ মানুষের জন্য নিজের
দেশটা ভুলে যেওনা। ধন্যবাদ।
১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১:২৪
নায়লা হাসান বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ।
১৫| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১:২৮
রাজীব নুর বলেছেন: বোন আপনার লেখাটি পড়ে চোখ ভিজে উঠলো।
১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১:৩১
নায়লা হাসান বলেছেন: এটি আমার জীবনের সত্য ঘটনা। ধন্যবাদ।
১৬| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১:৩৮
আলিয়া নূর বলেছেন: স্বতু সাঁই এর মতো অসুস্থ মানসিকতার মানুষগুলোর জন্যেই বাংলাদেশ আজ অস্থির। এদের মানসিক চিকিৎসা করানো জরুরী। মাননীয় অ্যাডমিনের/ মডারেটরের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।
১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:৫৪
নায়লা হাসান বলেছেন: সহমত
১৭| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১:৪১
লাবিবা তানজিম খান বলেছেন: স্বতু সাঁই, আপনি নিজে কানাডা আসতে পারেননাই বলে কি জেলাস? বাংলাদেশের করাপশনের মধ্যে ছোট থেকে বড় হয়েছেন, মানসিকতাও ছোটই থেকে গিয়েছে আপনার। অনুগ্রহ করে সংযত আচরণ করুন।
১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:৫৫
নায়লা হাসান বলেছেন: একটা করাপটেড সিস্টেমের মানুষকে চোখে আঙ্গুল দিয়ে তার চারিত্রিক দৈন্যতা দেখালে অবশ্যই তার গায়ে লাগারই কথা।
১৮| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:১৮
স্বতু সাঁই বলেছেন: বাংলাদেশ চা উৎপন্ন করে বিদেশে রপ্তানী করে। চা পান করতে আমাকে বিদেশ যেতে হবে না।
১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:৫৬
নায়লা হাসান বলেছেন: আর বিদেশ থেকে আমরা যে দেশকে প্রতিনিয়ত রেমিটেন্স দিচ্ছি? এ ব্যাপারে আপনার দৃষ্টিভঙ্গি কি?
১৯| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:৪৭
কাউয়ার জাত বলেছেন: এই গাঞ্জু সাঁই ছাগলটা ক'দিন আগে এক পোস্টের কমেন্টে বিবাহ প্রথা উঠিয়ে দেয়ার কথা বলেছিল। তারমানে সে বিয়েবিহীন জন্মপ্রক্রিয়ায় বিশ্বাসী। অতএব প্রকৃত সত্য হচ্ছে এই যে, ব্লগের এক নাম্বার জারজ হচ্ছে ও নিজে। আবার এই পোস্টে এসে জারজ খোঁজে। আয়নায় নিজের চেহারা দেখে না।
এই গাঁজাখোরের মাতলামি দিন দিন চরমে উঠছে। চিকিৎসা দেয়া প্রয়োজন।
১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:৫৭
নায়লা হাসান বলেছেন: আসলেই।
২০| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:০১
বিলুনী বলেছেন: কানাডায় এখন আমি অনেক ভালো আছি। কেউ এখন বাসের ভীড়ে আমার পা মাড়িয়ে দেয়না। বুকে কিংবা পেছনে হাতও দেয়না। আমার মোবাইল ফোন বা টাকা এখন ছিনতাইকারীদের কবলে পড়েনা। কেউ এখন আমার বুকের ওড়না টেনে খুলে নিতে চায়না। পুলিশকে এখন আমার ঘুষের টাকাও দিতে হয়না। কানাডায় আমার জীবনের মূল্য আছে, নিরাপত্তা আছে, মানসিক শান্তি আছে। বাংলাদেশের ভালো চাকুরী আমি ছেড়ে এসেছি ঠিকই, কিন্তু 'বাংলাদেশ' নামের আপাদমস্তক চরম দুর্নীতিগ্রস্ত দেশটির 'সিস্টেম' থেকে আমার মুক্তি মিলেছে। কানাডায় এখন আমি আমার সব সুপ্ত স্বপ্নগুলোকে বাস্তবায়ন করার সাহস পাই, শান্তির এই দেশটিতে আমি নিশ্চিন্ত মনে ঘুমুতে যাই বাংলাদেশের সকল দু:স্বপ্নগুলোকে ছুঁড়ে ফেলে দিয়ে।
সবই ঠিক আছে । শুধু বাংলাদেশের সকল দু:স্বপ্নগুলোকে ছুঁড়ে ফেলে দিতে পারবেননা সারা জীবনেও , মিলিয়ে দেখে নিতে পারবেন তা দিনে দিনে । দিনে না হলেও রাতে ঘুমে স্বপ্নে তার আসবে ঘুরে ফিরে , যত তা দুর করতে চাইবেন ততই তা আরো চেপে ধরবে, আর লিখবেন পোষ্টে এখন কানাডায় ভাল আছি । মনে রখতে হবে মনের সুখই প্রকৃত সুখ, সে যত কষ্টের মধ্যেই হোক । বাংলাদেশের ১৭ কোটি লোক এই সুখ দু:খ নিয়েই বেশ আছে , শত করা ৯০ জন বাংলাদেশীই শত চেষ্টা করেও আপনার মত সুখের সাগরে ভাষার জন্য দেশ ত্যাগ করতে পারবেনা সহজে । তাদেরকে এই সুখ দু:খ নিয়েই বাস করতে হবে দেশে ।
যাহোক, কায়মনোবাক্যে কামনা করি নীজের সুখ টুকু নিয়ে সেখানে ভালকরে বসবাস করুন । তবে দোয়া করবেন বাংলাদেশ যেন যেগুলি বলেছেন তা কাটিয়ে উঠে সকলের ভাল করে কানাডার মত ভাল করে থাকার মত পরিবেশ তৈরী করতে পারে । দেশবাসীর হতাস হওয়ারর কিছু নেই , ইনসাল্লাহ দেশ একদিন তা কাটিয়ে উঠবে আল্লার রহমতে ।
১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:৫৭
নায়লা হাসান বলেছেন: সুন্দর মন্তব্যের জন্যে ধন্যবাদ।
২১| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:০৯
খায়রুল আহসান বলেছেন: বিলুনী এর মন্তব্যে "লাইক"। সুন্দর মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:৫৭
নায়লা হাসান বলেছেন: ধন্যবাদ।
২২| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৪১
কোলড বলেছেন: I don't agree with your general characterization of Bangladesh. Your life revolved in Dhaka where you faced all those tribulations of daily life but Dhaka is not Bangladesh.
Comparing Canada/US to Bangladesh is not fair either where the former got a 200 years head start!
I too left Bangladesh 20 years ago but now see Bangladesh as a gold mine for opportunities. I consider myself a hardcore anglophile.
১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:৫৪
নায়লা হাসান বলেছেন: খুবই ভালো কথা। আপনি তাহলে বিদেশে পড়ে আছেন কেন? অনতিবিলম্বে বাংলাদেশে ফিরে যান।
২৩| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:৪৪
সুমন কর বলেছেন: আপনার দুঃখজনক অনুভূতি শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ। ভালো থাকুন।
১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:৫৮
নায়লা হাসান বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ।
২৪| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:১৯
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: নির্মম বাস্তবতার গল্প।
আপনি কানাডায় আরো ভালো থাকুন।
১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:৫৮
নায়লা হাসান বলেছেন: ধন্যবাদ।
২৫| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:০২
ভ্রমরের ডানা বলেছেন:
Breath there the man soul so dead.........
১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:৫৯
নায়লা হাসান বলেছেন: দু:খিত, এর মানে বুঝলামনা।
২৬| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:১৪
সনেট কবি বলেছেন:
নায়লা হাসানের‘আমি কানাডা থেকে নায়লা বলছি’ পোষ্টে মন্তব্য-
আপনি মুক্তি পেলেও আমরা নরকে
এখনো শাস্তির মাঝে গুনছি প্রহর
নিয়ত ভেবে মুক্তির প্রত্যাশার ক্ষণ
যদিও সে সময়ের দেখা মিলছেনা।
পুলিশ ও আদালত আধমরাদের
অবশিষ্ট যা আছে তা লুটে নিতে থাকে
মরিয়া এমন যেন ওগুলো তাদের
একান্ত নিজের প্রাপ্য নিকট সময়ে।
আপনি যাদের কথা তুলে ধরেছেন
সে শ্রেণী এখানে বাঁচা দারুণ কষ্টের
জঞ্জাল সরিয়ে নিত্য অফুরান ক্লান্তি।
এখানে কষ্টের শেষ হয়না কখনো
মৃত্যু অবধি সে কষ্ট ভোগের পরেতে
তা’নিয়ে বিদায় নেয় পরপারে শেষে।
মৃত্যুর মাধ্যমে যদি অবশান ঘটে
১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:৫৯
নায়লা হাসান বলেছেন: আমরা নিজেদের ভাগ্য পরিবর্তনের জন্যে চেষ্টা করতে পারি।
২৭| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:০৯
দোদূল্যমান বলেছেন: আস-সালামু ‘আলাইকুম।
নায়লা হাসানঃ
আপনার জীবন সংগ্রামের কথাগুলো পড়ে খুবই ব্যাথিত হলাম। আপনি এখন ভাল আছেন জেনে ভাল লাগল।
আপনি লিখেছেন আপনি বাংলাদেশে ভাল চাকরি করতেন। তাই আমার মনে হয় দেশে থেকেই প্রতিষ্ঠিত হবার চেষ্টা করলে আপনার মত সংগ্রামরত মানুষের জন্য অনুপ্রেরনার উৎস হতেন।
তবে এটা ঠিক বাংলাদেশে টিকে থাকাটা অসহজ। পরিবেশ পরিস্থিত দিনকে দিন খারাপ হচ্ছে। হত্যা, লুন্ঠন, ধর্ষণ, গনধর্ষণ বেড়ে গেছে অস্বাভাবিক হারে। শিশু, কিশোরী, বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রী, গৃহবধু, স্কুল শিক্ষিকা, হিজাবি-নিকাবি কেউই আর নিরাপদ না। এইতো আগষ্ট মাসে ইউনিলিভারে কর্মরত এক মেয়েকে বাসে গনধর্ষণের পর নির্মমভাবে খুন করেছে বাসের চালক, হেলপার আর সুপারভাইজারসহ পাঁচজন।
যাই হোক এই সুযোগে একটু নিজের কথা বলি। আমার ভার্সিটির ইঞ্জিনিয়ারিং ব্যাচের ৪০% সহপাঠী এখন ইমিগ্রেশন ও চাকরির সুবাদে দেশের বাইরে। আমারও যাওয়ার ভাল সুযোগ ছিল। যাই নি। একটু আধটু ইসলাম চর্চার চেষ্ট করি তাই।
আলেমরা বলেছেন একটি মুসলিমপ্রধান দেশ ছেড়ে উন্নত জীবন-যাপনের জন্য অমুসলিমপ্রধান দেশে ইমিগ্রেশন প্রশ্নাতীত; তবে পাঁচটি কারনে মুসলিমপ্রধান দেশ ছেড়ে নির্ধারিত/নির্দিষ্ট সময়ের জন্য বসবাসের উদ্দেশ্যে অমুসলিমপ্রধান দেশে যাওয়ার অনুমতি ইসলাম দেয়ঃ
১। বিশেষ কোন চিকিৎসা যেটা বাংলাদেশে নেই।
২। উপকারী শিক্ষা/গবেষনা/জ্ঞান অর্জনের জন্য যেটা বাংলাদেশে নেই।
৩। ব্যবসায়িক লেনদেন/চুক্তি/বাজার পরিদর্শন ইত্যাদি
৪। জীবনের নিরাপত্তা যদি হুমকির সম্মুখীন হয়
৫। ইসলাম প্রচার
তাই মাটি কামড়ে পড়ে আছি এই 'বাংলাদেশ' নামের আপাদমস্তক চরম দুর্নীতিগ্রস্ত দেশটির সবচেয়ে নোংরা শহর ঢাকাতে। তবে একটা স্বপ্ন আছেঃ আগামীর শিশুর জন্যে প্রাণপণে দু’হাতে জঞ্জাল সরিয়ে একটা সুন্দর সমাজ গড়ার।
১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১:১১
নায়লা হাসান বলেছেন: সুন্দর মন্তব্যের জন্যে ধন্যবাদ।
২৮| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১:৩২
স্নিগ্ধ শোভন বলেছেন: আপনার কষ্টকর জীবন কাহিনী শুনে খারাপ লগলো।
সবাই চলে গিয়েই মুক্তি নেই। নিশ্চয়তাই সকলের শেষ কথা কিন্তু পরের নিরাপদ পথচলার পথে পাশে এসে দাড়াইই না কেহ।
জীবন একই রকম বহে এথায় সেথায়..
১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ২:০৭
নায়লা হাসান বলেছেন: সুন্দর মন্তব্যের জন্যে ধন্যবাদ।
২৯| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সকাল ৭:২০
কেএসরথি বলেছেন: অনেকেই দেখি দেশপ্রেমের বন্যায় সবকিছু ভাসিয়ে দেয়।
অথচ এই ন্যাশনালিজম ধীরে ধীরে একটা ক্যান্সারে পরিনত হচ্ছে।
"আমার দেশ সবচাইতে ভালো" - এ কথাটা আমরা কেন বলি?
আজকে আমার সন্তান যদি ডাকাত, তাহলেও কি আমি "ভালো" বলে বেড়াব? হ্যা জানি আমার সন্তান - তাই তার জন্য আমার একটা টান থাকবে, তবে সে যে একটা ডাকাত/মাস্তান সেটা আমি কি করে এড়িয়ে যাই?
দেশের মানুষ দিয়েই দেশ - দেশের মাটি তো মানুষগুলোকে ইভটিজার হতে বলেনি - মানুষের ভেতরে শিক্ষা/আচার-ব্যবহারে কমতি থাকার কারনেই দিনে দিনে ইভটিজার হয়ে উঠেছে।
তাই দেশ নিয়ে কথা বললে কেউ রাগ করে লাফ দিয়ে উঠবেন না।
১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:৪৯
নায়লা হাসান বলেছেন: সুন্দর মন্তব্যের জন্যে ধন্যবাদ ভাইয়া।
৩০| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সকাল ১০:২৬
মোস্তফা সোহেল বলেছেন: শুভ কামনা রইল আপনার জন্য।
১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:৫০
নায়লা হাসান বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই।
৩১| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:৫১
নক্ষত্র নীড় বলেছেন: নিজেকে বদলে ফেলার জন্যে চেষ্টা দরকার।আপনাকে স্বাগত জানাই। ভাল থাকাটাই আসল।কে কী বললো না বললো তাতে কিছু যায় আসে না।দুঃখ এবং কষ্টের জন্য কারো সহানুভুতির কাঙাল হয়ে লাভ নাই।
১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:০১
নায়লা হাসান বলেছেন: সুন্দর মন্তব্যের জন্যে ধন্যবাদ ভাইয়া।
৩২| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:২০
রাতু০১ বলেছেন: বিলুনী এর সুন্দর মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ। আপনার জন্য ও শুভকামনা।
১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সকাল ৮:৫৪
নায়লা হাসান বলেছেন: আপনাকে ধন্যবাদ।
৩৩| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৪৫
যাদীদ বলেছেন: ইহা কি একটি মার্কেটিং সংক্রান্ত পোস্ট, যদি তাই হয় তাহলে আমরা যারা আছি তাদের অতটা সিরিয়াস না হলেও চলবে
১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সকাল ৮:৫৫
নায়লা হাসান বলেছেন: সত্যি কথা বললে এবং মানুষের উপকার করলেই কি মার্কেটিং হয়ে গেল ভাইয়া? কবে আপনাদের মন-মানসিকতার পরিবর্তন আসবে?
©somewhere in net ltd.
১|
১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সকাল ১০:৪৮
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: দিন তাহলে বদলে গেছে? আমার তো বেহাল দশা!