১| ২০ শে আগস্ট, ২০০৯ দুপুর ১২:৪১

আট আনা বলেছেন: মাইনাস।

ভাড়া ঠিক করে উঠবেন।

২| ২০ শে আগস্ট, ২০০৯ দুপুর ১২:৪২

সিটিজি৪বিডি বলেছেন: বর্তমানের দেশে রিক্সাওয়ালা অনেক আরামে আছে। তাদের সাথে কোন কথাই বলা যায় না।

৩| ২০ শে আগস্ট, ২০০৯ দুপুর ১২:৪৪

নীল-দর্পণ বলেছেন: কালকে নাখালপাড়া থেকে তেজকুনী পাড়া গেলাম ভাড়া ১০ টাকা। রিক্সাওয়ালকে জিগগেস করেছি বলে উঠেন। ১০টাকা দিতেই সে বলে ১৫ টাকা দিতে হবে। শুনেট মাথে ঘুরে গেল। পরে ঝগড়া করে-টরে ১২ টাকা দিয়ে রক্ষা।
এরা হল রিক্সার পাইলট...

৪| ২০ শে আগস্ট, ২০০৯ দুপুর ১২:৪৫

আমি স্বার্থপর বলেছেন: তবে শ্রমের মজুরিটা আগে ঠিক করে নেওয়াই উত্তম, তা না হলে সমস্যা হতেই পারে।

৫| ২০ শে আগস্ট, ২০০৯ দুপুর ১২:৪৫

আবু সালেহ বলেছেন:
ভাই আর যাই করেন ভাড়া না করে উঠবেন না...

৬| ২০ শে আগস্ট, ২০০৯ দুপুর ১২:৫৮

পুরাতন বলেছেন: ভাড়া ঠিক কইরা উঠবেন

৭| ২০ শে আগস্ট, ২০০৯ দুপুর ১:১৩

স্লমডগ বলেছেন: ভাই ঢাকা শহরে সিএসজি আর রিক্সাওয়ালারা সবাই জমিদার পরিবারের, ওদের কম টাকায় পুষায় না . . .

৮| ২০ শে আগস্ট, ২০০৯ দুপুর ১:১৭

তাজা কলম বলেছেন: সি.এন.জি, রিকসাআলা
মধ্যবিত্তের এক জ্বালা
যায় নাতো কিছু বলা
ওদের ছাড়া যায় না যে চলা।

৯| ২০ শে আগস্ট, ২০০৯ দুপুর ১:২৮

সচেতন বলেছেন: রিক্সা ওয়ালা, দিন মজুর, কাজের লোক ইত্যাদি লোকদের প্রতি আমার একটু ভিন্ন মত। বাচ্চার ইস্কুলের ভর্তি করাতে লাগে ৩০, ৪০, ৭০ হাজার বা ১ লাখ টাকা ডোনেশন। হাসপাতালে উচ্চ মুল্যের চিকিতসা, লেখা পড়ার খরচ অতিরিক্ত, ট্যাক্সি ক্যাবকে ভাড়ায় পাইনা, চুক্তিতে যেতে হয়। মিটারে গেলেও অতিরিক্ত ২০-৩০-৫০ টাকা বেশি দিতে হবে। এসি ট্যাক্সিতে এসি নাই। বাচ্চার দুধের দাম প্রতি সপ্তাহে ৫-৭ টাকা করে বাড়ে। বিদেশি ঔষধের প‌্যাকেটের গায়ে দাম ঘষে তুলা থাকে, তারপর নেয়া হয় ৪-৫ গুন বেশি দাম। দোকানে ছোট পানির বোতলের দাম ১২ টাকা, একটু ভালো দোকানে ১৫টাকা, ঐ একই বোতল বড় রেষ্টুরেন্টে ২৫, ২০ বা ৫০ টাকা + ভ্যাট। তখনতো কেউ কথা বলিনা। আর বিভিন্ন কর্মক্ষেত্রে ঘুষ বকসিসতো আছেই বিভিন্ন কাজে। চুল দাড়ি কেটে মেসেজ করিয়ে মানুষকে ১০-২০-৩০ টাকা পর্যন্ত বকসিস দিতে দেখি। তবে রিক্সা ওয়ালা, ভ্যান ওয়ালাদেরকে অতিরিক্ত দিতে গেলে আমাদের এতো কেন গা ব্যাথা। আর সকল জায়গায় মুখ বুঝে চুপ করে থাকি, তবে ওদের বেলায় কেন আমরা এতো কথা বলি? প্রতিবাদের জায়গা কি এই একটাই খোলা আছে আমাদের জন্য?

তবে পরিশেষে আমি রিক্সা ওয়ালাদের এই আচরনটাকে সমর্থন করছি তা নয়। সুযোগ বুঝে যেমন ওরা আমাদেরকে বিপদে ফেলে ঠিক তেমনি বিপদে আরো সবাই ফেলছে আমাদের। কেন আমার বাচ্চাকে ভার্তি করাতে হাজার হাজার টাকা ডোনেশন দিতে হবে? কেন শিক্ষা উপকরনে আর ঔষধের দাম নাগালের বাইরে চলে যাচ্ছে। কেন ভেজাল প্রদানকারী প্রতিষ্ঠানের মালিকদের ফাঁসি দেয়া হয়না। আমি বুঝি যে, রিক্সা ওয়ালা একাই নয় বরং আরো সকলেই আমাদের চুষে চুষে খাচ্ছে। আর হয়তো আমরাও অন্য কাউকে চুষে চুষে খাচ্ছি।

১০| ২০ শে আগস্ট, ২০০৯ দুপুর ১:৪৮

ছন্নছাড়ার পেন্সিল বলেছেন: রিক্সাওয়ালারা যে সুযোগ নিয়ে আপনার কাছ থেকে ১০ টাকা বেশি নিবেন, সেই একই রকম সুযোগ নিয়ে অন্য কেউ আরো বেশি টাকা আপনাকে ঠকিয়ে আদায় করে নিবে। তবে পার্থক্য হলো, তাকে আপনি গালি দিতে পারবেন না। কিছুই করতে পারবেন না। রিকশাওয়ালা গরীব বলে তাকে গালির পাশাপাশি চড়-থাপ্পড়ও দেয় অনেকেই। একটা মানুষ আপনাকে চড়া রোদে পুড়ে, বৃষ্টিতে ভিজে টেনে নিয়ে বেড়াচ্ছে বিষয়টা অমানবিক। আমাদের সমাজে সাধারণ হয়ে গেছে বলেই সেটা আমরা ভুলে যাই।

আরেকটু সংবেদনশীল হয়ে উঠেন, অনুরোধ রইলো।

১১| ২০ শে আগস্ট, ২০০৯ দুপুর ১:৪৯

সালাহউদ্দীন আহমদ বলেছেন: নাজমুল হাছানের মত অভিজ্ঞতা আমাদের কমবেশী সবারই হয়েছে। তবে এবিষয়ে "সচেতনে"র সুচিন্তিত মন্তব্য সমাজের অসঙ্গতির গভীরে দৃষ্টি টেনে নিয়ে যায়।

দু'জনকেই ধন্যবাদ।

১২| ২০ শে আগস্ট, ২০০৯ বিকাল ৪:৪৮

মু. নূরনবী বলেছেন: ভাই...একটি থিওরি বলি...

যদি একা থাকেন তাহলে ভাড়া ঠিক করে উঠবেন।

আর যদি ২/৩ বন্ধু একসাথে থাকেন ....তাহলে ভাড়া জিজ্ঞাসা করার কোন প্রয়োজন নাই। বাহনে উঠে যথা স্থানে গিয়া নির্ধারিত ভাড়া পরিশোধ করবেন।

১৩| ২০ শে আগস্ট, ২০০৯ রাত ৮:৫৪

অলস ছেলে বলেছেন: হন্টন দেন। আমি মালিবাগ থাইক্কা বসুন্ধরা পর্যন্ত্ও হাইট্টা গেছি, তাও রিকশাওয়ালাগো লগে ক্যাচাল করতে মন চায় না। চালাক তারা তাদের মত, আমার কি।

১৪| ২২ শে আগস্ট, ২০০৯ দুপুর ২:০৪

সচেতন বলেছেন: "যদি হয়তো উনি বিপদে পড়তেন তখন এত সুন্দর ভাষা উনার মুখে আসতো না।"

ভাই বিপদে যে কি পড়েছি তা লিখতে চাইলে অনেক সময় লাগবে। আমি প্রতিবাদি ছেলে। মানুষকে সচেতন করার জন্য ৩-৪ বছর আগে শুরু করেছিলাম কিছু কর্মকান্ড। তখন থেকেই সচেতন আইডি টা খুলি। সময়ের অভাবে আর চালু রাখতে পারিনি সেই কর্মকান্ড। সংক্ষেপে একটু বলি: কোন এক ঘটনার প্রতিবাদ করার জন্য আমি নিজে প্রতিবাদ করি। সমাধান না পেয়ে থানা থেকে পুলিশ আনি। টিভি মিডিয়া যোগাযোগ করি। কেস করার জন্য লেগে পড়ি। কিন্তু সময় আর জীবনের অন্য কাজের ভীড়ে অনেক সময় অনেক প্রয়োজনিয় প্রতিবাদও যেন ম্লান হয়ে যায়।

ভাই, আমিও ছিনতাই কারীর কবলে পড়েছি, ঠকেছি অসত দোকান দোকানির কাছ থেকে, ঠকেছি ধনি চাইনিজ রেষ্টুরেন্ট থেকে, ঠকেছি স্ট্যন্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংক থেকে লাগাতার কয়েক বছর এবং প্রতিবাদ ও প্রমান সাপেক্ষে সেগুলি আদাও করেছি প্রতিবার। হাসপাতালে ঠকেছি, আদায় করেছি। হেলভেসিয়া নষ্ট খাবারের প্রতিবাদ করে আদায় করেছি ক্ষতিপুরন। কম্পিউটার কিনতে গিয়ে ঠকতে যাচ্ছিলাম, তারা মানতে রাজি নয়, কিন্তু ফাইনালি প্রতিবাদ করে আদায় করেছি। চাকুরিতে বেতন আর নিয়ম কানুন নিয়ে ঠকেছি। প্রতিবাদ করেছি লাভ হয়নি তেমন। এইতো সেদিন প্রতিবাদ করে রিজেক্ট করলাম আমাকে দেওয়া পুরষ্কার যা আমার কাজের পজিটিভ মুল্যায়ন করে দেয়া হয়েছিল। কিন্তু মুল্যায়ন পদ্ধতি সঠিক ছিলনা বলে আমার প্রতিবাদ।

এমন শত শত ঘটনা আছে রে ভাই।

১৫| ২৯ শে আগস্ট, ২০০৯ বিকাল ৪:৪২

গোয়েবলস বলেছেন: কেমন আছেন?
এরকম অভিজ্ঞতায় আমাদের মাঝে মাঝেই পড়তে হয়।

১৬| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ দুপুর ২:৪০

গোয়েবলস বলেছেন: অনেক দিন লেখেন না। অফিসে সবাই কেমন আছে?

১৭| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১:২৪

সিটিজি৪বিডি বলেছেন: